০।
আজকে প্রায় সারাদিন ঘুমে ছিলাম। সকাল টু সন্ধ্যা, মাঝখানে দুপুরের খাবার সময়টুকু বাদে। তাই সন্ধ্যায় যখন এই কয়দিনের মত হেমন্তের বই মেলায় যাবার জন্য বের হলাম তখনো বাইরের খবর জানি না। বাসার থেকে বের হয়ে মেইন রাস্তায় আসতে আসতে দেখি রাস্তায় গাড়ি ঘোড়া তেমন একটা নেই, ভাবলাম শনিবার তাই হয়ত ভীড় কম। কিন্তু পরিবাগ ওভারব্রিজের উপর উঠে একটু অবাক হলাম। কারণ সকাল থেকে রাত দশটা পর্যন্ত এই ওভারব্রিজের উপর মানুষের মোটামুটি অভাব হয় না কিন্তু আজকে তা প্রায় পুরাই ফাঁকা, খালি উপরে দুইজন পুলিশ দাঁড়িয়ে আছে। ওভারব্রিজের উপর থেকে নিচে তাকিয়ে দেখি নিচেও মানুষের থেকে পুলিশ বেশি। শেরাটনের উলটা দিক দিয়ে আসতে আসতে পুলিশের সংখ্যা দেখে একবার ভাবলাম বুঝি শেরাটনে কোন ভিআইপি এসেছে কিন্তু যখন শাহাবাগের কাছাকাছিও পুলিশ দেখলাম তখন বুঝলাম ব্যাপারটা নিশ্চয় গোলমেলে কিছু। মেলায় ঢুকেই ব্যাপারটা প্রায় নিশ্চিত হলাম। বন্ধের দিন এই শনিবারেও মেলা প্রায় ফাঁকা। এমন কী হুমায়ূন আহমেদের স্টলের সামনেও খুব বেশি একটা লোক নেই। মেলার ভিতর পাবলিক লাইব্রেরির সিঁড়ির সামনে দেখি টুটুল ভাই, লীলেন্দা আর ভাবী গল্প করছে। সেখানেই ব্যাপারটা পুরাপুরি নিশ্চিত হওয়া গেল, কালকে হরতাল।
হরতালের ঘোষণার পর ঢাকার কোথায় কোথায় নাকি গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। একে তো হঠাৎ ঈদের আগে হরতালের ঘোষণা তার উপরে মারামারি আর গাড়ি পোড়ানোর খবর, সব মিলিয়ে ভালই একটা প্যানিকের তৈরি হয়েছে। তাই মেলা থেকে বের হয়েই দেখি শাহবাগ রাত আট টা বাজেই বেশ ফাঁকা। মাশ্রুম আড্ডার নিয়মিত মানুষ রাইয়্যান ভাই পর্যন্ত আসে নি আজকে হরতালের কারণে। এর মধ্যে বণিক ভাই ভাবছে কালকে সকালে কীভাবে রাতের ডিউটি সেরে বাসায় ফিরবে, লীলেন্দা ভাবছে কালকে সকালে রিক্সায় অফিস যেতে খুব একটা খারাপ হবে না, আমি ভাবছি কালকে সকালে এক জায়গায় যাব ভেবেছিলাম আর যাওয়া হবে না। এইসব ভাবতে ভাবতেই গত কয়েকদিন আগে এক জনের ফেসবুকের ইনফো তো দেখা একটা কথা মনে হল। ইনফোতে পলিটিক্যাল ভিউ এর জায়গায় লিখা ছিল- don't bother about politics. আজকাল আমাদের বয়েসি অনেকেই বলে রাজনীতি নিয়ে তাদের কোন আগ্রহই নেই। একসাথে সব মিলিয়ে হঠাৎ মনে মনে একটা হাসি আসে। এই যে আজকে রাস্তা ঘাটে মানুষের সংখ্যা কমে যাওয়া, রাস্তায় গাড়ি পোড়ানো, এমনকী আড্ডায় বার বার উঠে আসা হরতালের কথা সব কিন্তু একটা কথাই বলে bother না করলেই কী রাজনীতি থেকে বেঁচে থাকা যায়?
০১।
গত কয়েকদিন আগে পরীক্ষার রেজাল্ট দিল। রেজাল্ট শিট বারবার দেখতে দেখতে একটা মজার জিনিস খেয়াল করলাম। চার বছর আগে আমরা যখন ক্লাস শুরু করি তখন শুরুর দিকে আমরা যাদের ক্লাসের সব চাইতে ব্রিলিয়ান্ট ভাবতাম তাদের অনেকের নামই রেজাল্ট শিটের উপরের দিকে নেই। বরং শুরুর দিকে মাঝামাঝি থাকা অনেকেই আজকে একদম উপরের দিকে উঠে এসেছে। ভাবতে ভাবতেই দেখলাম যারা উপর থেকে নিচে নেমে গেছে তাদের তুলনায় যারা উপরে উঠে এসেছে তারা যে হঠাত করে প্রতিভাবান হয়ে গেছে তা না। বরং তারা অন্য একটা দিক দিয়ে নিচে নেমে যাওয়া অনেককেই হারিয়ে দিয়েছে। সেটা হল চেষ্টা। তখন সিরাত ভাইয়ের লেখা একটা সিরিজের কথা মনে পড়ে গেল এবং বাস্তব দ্বারা আবার বুঝে গেলাম প্রতিভাই সাফল্যের একমাত্র চলক নয়।
০২।
আমাদের বাসার উপরের তালায় এক পিচ্চি থাকে, ঠিক আমার রুমের উপরেই থাকে। মাঝে মাঝে রাতের বেলা তার দৌড়াদৌড়ি টের পাওয়া যায়। প্রথম যখন পিচ্চিটাকে দেখি তখন মনে হয় একটু একটু দাড়াতে শিখেছে। সেইদিন সকালে দেখি স্কুলের ড্রেস পড়া। খয়েরি প্যান্ট, সাদা শার্ট, ব্ল্যাক শু। পরে শুনি প্রি-স্কুল টাইপ কী নাকি চালু হয়েছে সেখানেই যায় প্রতিদিন পিচ্চি। আরেকদিন দেখি কোয়ার্টারের সামনের রাস্তাটা বেশ ফাঁকা তার উপর একটা গাছের ডাল নিয়ে আপন মনে ছোটাছুটি করছে। আর অদৃশ্য কার উদ্দেশ্যে কী যেন বলছে। দোতালা থেকে আর ভাল করে খেয়াল করে দেখি রাস্তার ঐপাশটায় একটু ঝোপঝাড় টাইপ একটা জায়গা আছে সেখানে এক হলুদ রঙের প্রজাপতি কে ধরায় ব্যস্ত সে। সম্ভবত সে প্রজাপতির উদ্দেশ্যেই বলছে কিছু। খাবার টেবিলে এই ঘটনা বলতে একদিন মাতাজান বলে আমিও নাকি ছোটকালে ঠিক এইভাবে ছোটাছুটি করতাম। আবার একদিন বিকেলে পিচ্চি কে নিচে ছোটাছুটি করতে দেখে মনে হল আরে ছোটকালে আমার ছোট বোনও মনে হয় ঠিক এভাবেই ছোটাছুটি করত। বুঝলাম আমরা সবাই আসলে সুন্দর কিছু দেখলেই আমাদের প্রিয় স্মৃতি গুলোর সাথে তাকে জড়াতে চাই।
০৩।
মাঝখানে তারেক ভাই একটা বই দিয়েছিল, ডিকলোনাইজিং দ্যা মাইন্ড। লেখক নগুগি ওয়া থিয়োঙ্গো (এই নামটা কখনোই মনে থাকে না, লেখার সময়ও বই থেকে দেখে লিখলাম )। তা খটোমটো নামের এই লেখকের ততোধিক খটোমটো অনুবাদে লিখা একটা বই। দাঁত বসাতে কষ্ট হয় বলে সহজে এইসব বই পড়তে ইচ্ছে হয় না। কিন্তু তারেক ভাইয়ের কাছ থেকে বিষয়বস্তু শুনে মনে হলে ইন্টারেস্টিং তাই পড়া শুরু করে দিলাম। পড়তে পড়তেই দেখলাম অনুবাদ খটোমটো হলেও বিষয়ের জন্য পড়তে তেমন খারাপ মনে হয় না। বইটাতে লেখক তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা দিয়ে দেখিয়েছেন আফ্রিকায় ইউরোপিয় সাম্রাজ্যবিস্তার কীভাবে শুধু তাদের ভৌগলিকভাবে পরাধীন করে নি বরং সাংস্কৃতিক ভাবে তাদের দেওলিয়া করেছে। শুধু একটা উদাহারণ দিলেই ব্যাপারটা বুঝবেন। লেখকদের সময় স্কুলে তাদের স্থানীয় ভাষায় কথা বলা নিষেধ ছিল, কথা বলতে হত ইংরেজিতে। যে স্থানীয় ভাষায় কথা বলত তার জন্য শাস্তি বরাদ্দ ছিল। তা স্থানীয় ভাষায় কথা বলা বন্ধ করার জন্য স্কুলে চালু করা হল এক অভিনব পদ্ধতি। দিনের শুরুতে ক্লাসের যে ছেলে বা মেয়ে ক্লাসে স্থানীয় ভাষায় কথা বলত তাকে শিক্ষক একটা বোতাম দিয়ে দিত। এরপর সে ছেলে বা মেয়ের দ্বায়িত্ব হত তার পরে যে স্থানীয় ভাষায় কথা বলে তাকে বোতাম টা দিয়ে দেওয়া। এভাবে বোতাম টা একের পর এক হাত বদল হত। দিন শেষে শিক্ষক আবার খোঁজ করত বোতামটা কার কাছে। যার কাছে বোতাম পাওয়া যেত তাকে প্রশ্ন করা হত সে কার কাছ থেকে বোতামটা পেয়েছে। এভাবে সবাই কে প্রশ্ন করে করে জানা হয়ে যেত আজকে ক্লাসে কে কে স্থানীয় ভাষায় কথা বলেছে। স্কুল শেষে তাদের সবার জন্য বরাদ্দ হত শাস্তি। শুধু এ থেকেই বুঝা যায় কীভাবে আস্তে আস্তে ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে আফ্রিকার স্থানীয় সংস্কৃতি কে কারণ পরাজিত মানুষের ঘুড়ে দাড়াবার সবচেয়ে বড় শক্তি নিহিত থাকে তার নিজস্ব সংস্কৃতিতে।
০৪।
কয়েকদিন আগে বান্দবন, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ঘুরে আসলাম। রাঙ্গামাটি আগেও কয়েকবার যাওয়া হয়েছে কিন্তু বাকি দু'টোয় এই প্রথম। আমি এমনিতে প্রচন্ড ঘরকুণো মানুষ কিন্তু কেন জানি বন্ধুবান্ধবদের সাথে ঘুরতে বেড়োলে খারাপ লাগে না বরং বেশ ভালই লাগে। এইবারো তাই হল। সারাদিন ঘোরাঘুরি, রাতে গল্প। তবে এইবার বেড়ানোর সময় একটা দীর্ঘশ্বাস অনেকের মুখ দিয়ে প্রায়ই বের হয়েছে। ছাত্র জীবন শেষ হয়ে আসছে হয়ত এরপর বন্ধুরা সবাই মিলে এইভাবে একসাথে ঘুড়ে বেড়ানো হবে না। হয়ত তাই সবার মধ্যে এবার যেভাবেই হোক ট্যুর টা উপভোগ করার চেষ্টা ছিল। এমন কী গ্রুপের সবচেয়ে গোমড়ামুখো ছেলেটাও চান্দের গাড়ির ছাদে বসে হইচইয়ে ব্যস্ত ছিল। সামনে শংকা থাকলেই হয়ত অনেক সময় বর্তমানটাকে উপভোগ করার চেষ্টা বেড়ে যায়।
০০।
লিখতে লিখতেই হিসেব করে দেখলাম মন পবনের নাও সিরিজটা শুরু করছিলাম প্রায় বছর দেড়েক আগে। তখন কেমন যেন একটা জোশ ছিল। হাতে ঘন্টা খানেক সময় পেলেই নতুন কিছু একটা লিখে ফেলতাম। তাই মাস দুই তিনের মধ্যেই লিখে ফেললাম মন পবনের নাওয়ের আট নয়টা পর্ব। সচলে আমার প্রিয় দিনলিপি সিরিজ গুলোর একটা হচ্ছে ইচ্ছে ঘুড়ি। তখন মনে হত এই গতিতে লিখলে ইচ্ছে ঘুড়ি কে সংখ্যায় ছাড়িয়ে যাওয়া কোন ব্যাপার না। কিন্তু চাইলেই কি সব হয়? আস্তে আস্তে খেয়াল করলাম যখন তখন লেখার ইচ্ছে কমে আসছে, কমে আসছে লেখার মত ঘটনা সংখ্যাও। কারণ হিসেব করলে আমার প্রায় প্রতিটা দিনই অনেকটা আগের দিনের মত। সেই ঘুম থেকে উঠে ক্লাসে যাওয়া, আড্ডা, ঘোরাঘুরি, গল্প, ব্লগিং, বই পড়া ইত্যাদি ইত্যাদি। প্রায়দিনই যেন ঘুরিফিরে একি জিনিসের একটু অন্য রকম ভাবে পুনরাবৃত্তি। হয়ত আমাদের জীবনটাও অনেকটা তাই। ঘুরেফিরে অনেকগুলো ছোটছোট পুনরাবৃত্তির একটা বড়সড় গল্প।
মন্তব্য
ভালো বলেছেন নিবিড় ভাই।
আপ্নের সাথে দেখা হয় না ম্যালা দিন, ছোটছোট পুনরাবৃত্তি্র খাতিরে দেখা হওয়া দর্কার।
_______________________________________________
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
হুম, আসলেই অনেকদিন দেখা সাক্ষাত হয় না। আস একদিন শাহবাগ। চা-বিস্কুটের সাথে কিছু রাজা উজির মারি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বেশ কিছু চরম সত্যি কথা লিখেছেন ভাই। ভাল লাগলো পড়ে।
পাগল মন
ধন্যবাদ পাগল মন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আজ বিকেলে কলেজে গিয়েছিলাম, এইসব রাজ'নৈতিক' ইস্যু উপেক্ষা করেই- বিজ্ঞান ক্লাবের পুনর্মিলনীতে। ঢাকা ফাঁকা- রাজপথের রাজা বলে মনে হলো নিজেকে রিকশাতে চড়েই।
... সিরিজটা নিয়মিত করেন আবার। ধানের শীষের হরতাল্কালে নাও ছাড়া চলে নাকি ??...
_________________________________________
সেরিওজা
কীসব নাও আর ধানের শীষের কথা বল আসলে আমি আবার রাজনীতি পছন্দ করি না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ব্লগরব্লগর ভাল্লাগ্লো...
ধন্যবাদ
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
রাজনীতি মানে হাসিনা খালেদা নয় এইটা বুঝতে হবে!
এইসব আবজাব লেখা আমার এমনিতে ভালো লাগে। লিখতে থাকো। ইচ্ছেঘুড়িও শুরু করো।
আজকে সকাল কয়েক মিনিটের জন্য সচলে ঢুকেছিলাম। ঢুকেই দেখি মাত্র আপনি কমেন্ট করেছেন। অনেকদিন পর সকালবেলা আপনার মন্তব্য দেখলাম
আর রাজনীতি মানে হাসিনা খালেদা নয় এটা বোঝার জন্য অন্তত রাজনীতির প্রতি কিছু আগ্রহ থাকতে হবে। অনেকের মাঝে সে সামান্য আগ্রহটুকুও দেখি না।
আর ইচ্ছে ঘুড়ি আমি কেমনে লিখব? ঐটা লেখার কথাতো হয়রান আবীরের
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কচিকাঁচাদের আর পড়া শেখাও না?
রাজনীতির বাজে অবস্থার কারণে আমাদের অনেকেই এসবে জড়াতে চায় না। আবার সেই একই কারণে রাজনীতির অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয় না। বছরের পর বছর সেই একই সব মুখ। তাদের একই সব কাণ্ডকীর্তি। সামান্য হেরফের। কিন্তু মূল বিষয়ে কোনো পরিবর্তন নেই বলতে গেলে। কবে যে এসব থেকে বের হয়ে আসতে পারব আমরা, অথবা আদৌ পারব কি না, জানি না।
The Constant Gardener সিনেমাটা দেখসো? অথবা বইটা পড়সো? দেখতে/পড়তে পারো। মনে হয় ভালো লাগবে।
লেখা ভালো লাগলো। সিরিজ চলুক।
অনি ভাই, জ্ঞান বিতরণে আমার ব্যাপক আগ্রহ
সিনেমার থেকে বই পড়তে ভাল লাগে। দেখি নেটে কোথাও বইটা পাই নাকি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ভালো লাগলো
ধন্যবাদ স্নিগ্ধাদি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কীগো ভাইয়া?
এত হতাশ হতাশ টোন কেন?
ছাত্রত্ব শেস হতে এতো হতাশ হলে চলে?
এখনো বেকারত্ব বাকি আছে না?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আগে থেকেই একটু প্রাক্টিস করে নিলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আছেন কেমন নৈষাদ দা
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ঠিক!
কোনটা?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ভাল্লাগলো! আর শেষ লাইনের জন্যে একটা
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ঠিকাছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
হরতাল জিনিসটা খারাপ না
তিনভাগের একভাগ সময়ে তিনভাগের একভাগ টাকায় আজ কামলা খাটতে গেলাম আর এলাম
ঠিকাছে বাকি টাকা দিয়ে পরেরদিন চা খাওইয়েন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
পড়লাম। কি মন্তব্য করবো বুঝতেছি না। এরকম পরিস্থিতিতে সাধারণত মন্তব্য না করে কেটে পড়ি। কঠিন কথা সহজ করে বলা লেখা যেমন মন্তব্য ডিজার্ভ করে, তা কি সবসময় (অ)গুছিয়ে বলা যায়? যায় না। তারার বাটনটা আবিষ্কারের জন্য এসএম৩কে থ্যাঙ্কু।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এইযে এইবার কী সুন্দর করে বলে ফেললেন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ব্লগরব্লগর পড়তে ভালোই লাগলো নিবিড়। হরতাল জিনিসটা খুব খারাপ না, আজকে অফিস যাওয়া লাগলো না ।
আছেন কেমন আপু
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
---আশফাক আহমেদ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
সিরিজ চলুক স্যার।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঠিকাছে ম্যাডাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কথাটা খুব মনে ধরলো।মনে মনে এরকম কিছু খুঁজছিলাম বোধহয়
কিন্তু পুরো লেখাটাই ভাল লাগল নিবিড়।
অনেকদিন পরে ধন্যবাদ দিয়ে গেলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নতুন মন্তব্য করুন