দড়ি ধরে টানতে টানতে শামলীকে নিয়ে উঠোনে ঢোকে কাশেম। প্যন্টের দড়িটা ওর কখন ছিঁড়ে গেছে, কোমড়ের কাছটা টেনে এনে বাঁধতে থাকে একসাথে। এই ফাঁকে শামলী উঠোনের কোনে ফুলগাছে মুখ গুঁজে দিতে যায়। কাশেম দৌড়ে গিয়ে গলার দড়িটা হাতে তুলে নিয়ে ফিরে আসে, ‘ও খালা, শামলীকে এই ধারে বেন্ধে দেব না গোয়ালে তুলে রাখব?’
‘গোয়ালেই তুলে রাখ বাবা,’ শানুর আম্মা বারান্দা থেকে হাত নাড়েন।‘আবু ভাই পরে ধোঁয়া দিয়ে আসবে যা।’
গরুটাকে গোয়ালে বেঁধে রেখে কাশেম ফিরে আসে। শানুর আম্মা আঁচলে বেঁধে রাখা পয়সাটা কাশেমের হাতে দিয়ে ভ্রু কুঁচকান, ‘বেশি মিষ্টি খেলে পেটে কী হয়, জানিস?’
কাশেম উঠোনের কোনে গিয়ে মাথা চুলকায়, হাত নেড়ে ডাকে শানুকে। শানু গিয়ে মাথায় দেয় এক চাপড়, ‘যা বাড়ি যা !’
‘শানু ভাই,’ কাশেমের গলার স্বর খাদে নেমে আসে, ‘মফিজ কাকার দোকেনে কী দেখেছি জানো?’
‘কী?’
‘পতাকা ! বাংলা দেশের পতাকা !’
ইদানীং গ্রামটাকে খুব নির্জন বলে মনে হয় শানুর। ভর দুপুরে পুকুরঘাটে সেই হইচই নেই। বাঁশবাগানের বাতাসে শুধু ফিসফিস শব্দ। ঝিঁঝিঁ পোকাগুলোও ডাকবে কি ডাকবে না সেই ভাবনায় মগ্ন। আকাশে কি আগের মতো চিল দেখা যায়? ঘোষবাড়ির বাগানে কি আগের মতো অত জবা ফুল ফোটে? ঘরে ফেরার আগে ওই বাগানে একবার উঁকি দিয়ে শানু বুঝতে পারে কেউ আগে থেকেই ফুলগুলো ছিঁড়ে নিয়ে গেছে। বাইরে থেকে যেন বোঝা না যায় এটা হিন্দু না মুসলমানের বাড়ি। শানু দেখে মাঠের ওপর চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে ঘোষবাড়ির গরুটা। বোধহয় অপেক্ষায় আছে কখন ও বাড়ি থেকে কেউ এসে গোয়ালে নিয়ে যাবে। এরাও কি বুঝতে পারে কোথাও কিছু একটা হয়েছে ! নাকি কোথাও কিচ্ছু হয়নি, সবই মনের ভুল !
শোনা যায় ঢাকা শহরের অবস্থা ভাল নয়। পুলিশ না মিলিটারি- কারা যেন অনেক মানুষকে মেরে ফেলেছে। শেখ সাহেবকেও ধরে নিয়ে গেছে ওরা। কোথায় গেছে তাও ঠিক মতো বলা যাচ্ছে না। চারদিকের অবস্থা থমথমে। এই সময় গ্রাম থেকেও একে একে লোকজন পালাতে শুরু করেছে। যে কোন দিন নাকি মিলিটারি নামবে গ্রামে। পাখির মতো গুলি করে মেরে ফেলবে সবাইকে। এই সব ঠিক বিশ্বাস হতে চায় না শানুর। দোষ-ঘাট কিছু নেই এমনই এমনই মেরে ফেলবে তাই আবার হয়ে নাকি? কথাটা সে বেলী আপাকে জিজ্ঞেস করেছিল। বেলী আপা কিছু না বলে শুধু একটু গম্ভীর হয়ে গেল। ইদানীং ওর ভাবভঙ্গীও খুব একটা সুবিধার ঠেকছে না। কোথায় যেন একটা তাল কেটে গেছে। গ্রামের কোন মেয়ে আর বাড়ির বাইরে বের হয় না।
আব্বা সেদিন বাজারে গিয়ে দাঁড়ি না কাটিয়েই ফিরে আসেন। ‘মদনের দোকান বন্ধ। সদাশিবও পালিয়েছে। এইভাবে এরা পালাতে শুরু করলে তো মুশকিল।’
দাদী বারান্দায় এসে দাঁড়ায়। ‘ও ইসাক, ওরা সব যায় কই? এত ভয়ই বা পায় ক্যান?’
দাদীর কথায় কেউ কান দেয় না। আবু চাচা কোদাল দিয়ে দেয়ালের শ্যাওলা পরিষ্কার করছিল, উঠে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করে, ‘কোন সমস্যা নাই। মেলেটারি কি আর এমনেই মানুষ মারবে? দেশের তো একটা ভালো-মন্দ আছে নাকি?’
আব্বা হাত তুলে একটা বড় ধমক দিতে গিয়েও দেয় না, শুধু গজগজ করে বলে, ‘তুই নিজের কাজ কর আবু !’
আবু চাচা দেয়ালের শ্যাওলা চাঁছে আর বিড়বিড় করে, ‘আমেদকে তো কইছি এইবার দেশে আইলে একটা পাঞ্জাবী লয়া আইবি আমার লাইগা। কুর্তা-পাঞ্জাবী এইগুলান গায়ে দিলে মেলেটারিরা আর কিছু কয় না।’ কথাটা শুনেই বেলী আপা মুখে আঁচল চাপা দিয়ে হেসে ওঠে। আম্মা বেলি আপাকে বকতে বকতে ঘরে ডেকে নিয়ে যান। আব্বা কী বলবেন বুঝতে না পেরে গাল চুলকাতে থাকেন। শেষে পকেট থেকে টাকা বের করে আবু চাচার দিকে বাড়িয়ে ধরেন, ‘যা তো, বাজারে গিয়ে দেখ ক্ষুর আর ফিটকিরি পাওয়া যায় কিনা।’
আবু চাচা হাত ঝেড়ে পরিষ্কার করে টাকাটা নিয়ে চলে যায়। দেয়ালের ওপাশের অর্জুন গাছটার ওপর একটা কাক এসে বসে। ডাকাডাকির চেষ্টা করতেই আব্বা হঠাৎ কাকটার ওপর ক্ষেপে ওঠেন, ‘এই যা, যা-যা!’
শানু অবাক হয়ে এইসব দেখে। কোন কিছুই আর আগের মতো নেই- সব বদলে গেছে।
চৌধুরী বাড়ির রং করা দেয়ালে কে যেন পানের পিক ফেলে চলে গেছে। এই নিয়ে ওরা কোন শোরগোল করে নি। পাড়ার লাইব্রেরী থেকে কতগুলো বই চুরি হয়ে গেল। কেউ কোন কথা বলে নি। হাশেম মোল্লার গাছ থেকে কারা যেন দিনে দুপুরে ডাব পেড়ে খেয়ে গেল। হাশেম মোল্লা নিশ্চুপ। কোথাও নিশ্চয়ই কিছু হয়েছে, নয়তো হবে বলেই সবাই অপেক্ষা করছে।
এরই মধ্যে শোনা গেল অঞ্জলিরা আজ চলে যাবে।
অঞ্জলি, অজয় কাকু আর মিনতি কাকীমা থাকেন সামনের বাড়িটায়। এই গ্রামেই তাঁদের চার পুরুষের বাস। সেই কবে কোন কালে অজয় কাকুর পূর্ব পুরুষ এইখানে জমি কিনে বাড়ি করতে শুরু করেন। অনেক পরে বাড়ি তৈরি শেষ হয়। অজয় কাকু টাউনে ফার্মেসি দিয়েছেন। ওষুধের বেচা-বিক্রীতে লাভ ভালই। কী যে মনে হলো কে জানে, গনু মোল্লার কাছে ব্যবসা বিক্রী করে দিয়ে অজয় কাকু চলে যাচ্ছেন। অঞ্জলিকে কোলে নিয়ে বৈঠকখানার ঘরে বসে আব্বা অনেক কিছু বোঝান কাকুকে। কিন্তু উনি অনড়। প্রাণ বাঁচাতে চাইলে এখানে আর থাকা চলবে না।
জন্ম থেকেই অঞ্জলি এ বাড়িতে খেয়ে পরে মানুষ হয়েছে। আড়াই বছর বয়সী মানুষ বলতে যা বোঝায় আর কি ! কত দিন শানু আর বেলী আপা মুখোমুখি বসে অঞ্জলিকে হাঁটতে শিখিয়েছে। এই কোল থেকে দু পা হেঁটে ওই কোলে ঝাঁপ। আবার ওই কোল থেকে এই কোলে। সন্ধ্যেবেলায় কোলে করে ওকে চাঁদ দেখাতে নিয়ে গেছে শানু। আকাশের দিকে হাত তুলে মুঠো খোলে আর বন্ধ করে অঞ্জলি, ‘আ-য়া-য়া-য়া-তিত!’ শেষ শব্দটায় নিজের কপালে আঙ্গুল।
ওড়না দিয়ে নাকের পানি মুছতে মুছতে বেলী আপা ওর ছোট বেলার চুড়িগুলো অঞ্জলিকে পরিয়ে দিতে থাকে। ‘অনু, তুই ভুলে যাবি আমাদের?’
‘ভুলে যাব।’ কিছু না বুঝেই মাথা নাড়ে অঞ্জলি। আম্মা এসে দরজায় দাঁড়িয়ে শূন্য চোখে ওদেরকে দেখতে থাকেন। দাদীর ঘর থেকে অজয় কাকা আর কাকীমা দাদীকে প্রণাম করে বেরিয়ে যান। শানু দেখে দাদী বিছানায় বসে তসবিহ টিপছে আর হা-হুতাশ করছে-‘হায় রে দুনিয়া ! এ কোন দুনিয়া !’
অঞ্জলিকে কোলে নিয়ে রিকশায় বসে আছেন আব্বা। দেখে মনে হয় তাঁর কোল থেকে অঞ্জলিকে কেউ তুলে নিয়ে যেতে পারবে না। ক্ষুর কিনে এনে নিজেই দাঁড়ি কামাতে গিয়ে আব্বা গাল কেটে ফেলেছেন। এখন আর দাঁড়ি কামান না। গালে দশ দিনের জমানো দাঁড়িসহ রিকশায় বসে থাকা আব্বাকে দেখতে লাগছিল পাগলের মতো।
তিনটা রিকশা নিয়ে ওরা টাউনে চলে যায়। সেখান থেকে বাস ধরে চলে যাবে বেনাপোল সীমান্তে।
‘এত ভয় পাইলে হয়?’ রিকশা চলে যাওয়ার পরে আবু চাচা হাতের নিড়ানীটা ছুঁড়ে ফেলে দেয় উঠোনের কোনে। ‘আরে, মেলেটারির কি খাইয়া দাইয়া আর কাম কাইজ নাই রে বাপ? তোদের মারবে ক্যা? দেশের লাইগা আর মানুষ আছে না?’
আবু চাচার কথা কারো কানে যায় না। সবাই যে যার মতো ঘরে চলে যায়। আবু চাচা নিজের টিনের সুটকেস খুলে একটা ছেঁড়া পাঞ্জাবী বের করে সেলাই করতে বসে। শানুকে দেখে বলে, ‘তইয়ার থাকন ভাল। কখন কামে লাইগা যায় কওন যায়?’
তারপর একদিন সন্ধ্যায় বিজন মাস্টার আব্বার সাথে দেখা করতে আসে। দু জনে বৈঠকখানার ঘরে বসে কি সব কথা বলে শানু জানে না। একটু পরে আবু চাচাকেও আব্বা ডেকে নিয়ে যান ওই ঘরে। শানু পর্দার ফাঁক দিয়ে দেখে চাচা মেঝেতে বসে কুঁই কুঁই শব্দ করে কাঁদছে। বিজন মাস্টার হাত ধরে টেনেও তুলতে পারছে না। এটা আবার কী ব্যাপার? আম্মা রান্নাঘর থেকে হন্তদন্ত হয়ে ঘরে ঢুকে বলেন, ‘কী হয়েছে? এই বলো আমাকে কী হয়েছে?’
আব্বা মাথা নিচু করে বসে থাকেন। বিজন মাস্টার গলা খাঁকড়ে বলে, ‘ঢাকায় আমেদকে মিলিটারিরা মেরে ফেলেছে।’
আম্মা প্রথমে থম মেরে দাঁড়িয়ে থাকেন । তারপর হাত ধরে আবু চাচাকে টেনে তুলতে গিয়েও পারেন না। শেষে আব্বাকে ডাকেন, ‘তুমি একটু ধরো না!’ জানালা দিয়ে আসা দমকা বাতাসে আব্বার পাগুলে চুল-দাঁড়ি উড়তে থাকে। তিনি কোন সাড়া শব্দ করেন না।
তিন দিন পর ভোর বেলা শানু ঘুম থেকে উঠে শোনে আবু চাচা নেই। বগলে তার ছোট্ট বিছানা আর টিনের সুটকেস নিয়ে কোথায় যে চলে গেছে কেউ জানে না। শুধু শোনা যায় খুব ভোরে মধু গাছীর সাথে আবু চাচার দেখা হয়েছিল। কোথায় যাচ্ছে জিজ্ঞেস করলে আবু চাচার উত্তর, ‘টেরনিং নিতে যাই রে ভাই। মেলেটারি মারমু।’
মন্তব্য
দারুণ!
আপনার সাইফাইগুলো দুর্দান্ত হয়, কিন্তু অন্যস্বাদের এইটাও খুব ভাল লাগলো।
[সেইরকম কিছু না, তবে লেখার মাঝবরাবর প্যারাগ্রাফের ফরম্যাটিংটা একট একটু ঠিক করে দিলে পড়তে আরাম হতো মনে হয়। ]
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অসংখ্য
প্যারাগ্রাফগুলো ঠিক কীভাবে চাচ্ছেন বুঝি নি।
গুনে দেখলাম গল্পটাকে সাত ভাগে ভাগ করেছি।
না হলে পুরো গল্পটা একাকার হয়ে মিলে মিশে যেত বোধহয়।
ও আচ্ছা, তাহলে ঠিক আছে। আমি গল্পের মাঝখানের অংশটার কথাই বলছিলাম।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
দারুণ লিখেছেন নিলয়দা ।
খুবই ভাল লাগল।
মন ছুঁয়ে গেল।
ধন্যবাদ প্রদীপ্ত।
আরো লেখা আসছে।
দেয়ালের শ্যাওলা চাঁছায় ব্যস্ত আবু চাচার হুশ নেই যে, কি বিশাল শ্যাওলা জমেছে অস্তিত্বের দেয়ালে; স্বজন হারা হয়ে এক সময় তার হুশ হয়; শুধু তাই নয়, পাইক্কা দখলদারদের মারণের ট্রেনিংও নেয় সে, যেমনটা নিয়েছিল আরও অনেকে।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বেশ পুরনো ঐতিহ্য আমাদের। ধর্মীয় গোঁড়ামি ও সংকীর্ণতা যাতে পাকিস্তানের অনেক সামরিক ও বেসামরিক গোষ্ঠীর রয়েছে সোল এজেন্সি, তা থেকে বাংলাদেশের মানুষ ছিল মুক্ত। আর তাইতো আড়াই অঞ্জলি বছরের 'এ কোল থেকে দু পায়ে হেঁটে ও কোলে ঝাঁপ' দিতে পারে। অঞ্জলি যখন 'আকাশের দিকে হাত তুলে মুঠো খুলে আর বন্ধ করে', তখন সে যেন স্বাধীনতাকামী বাঙ্গালির মুক্তির ইচ্ছাকেই রূপায়িত করে।
মুক্তিযুদ্ধের কিছু চিত্র ছোট্র পরিসরের এই গল্পটিতে বেশ বিশ্বাসযোগ্যভাবেই ফুটে উঠেছে, নিলয়দা। এমন আরও গল্প উপহার দিতে থাকুন আমাদের।
ছোট্ট পরিসরে মুক্তিযুদ্ধের মতো একটা বড় ধারণাকে এনে ফেলা খুব সহজসাধ্য নয়। হয়তো কিছুটা হয়েছে। বাকিটার জন্য আরো কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন।
এই বিষয় এবং এই গল্প নিয়ে আপনার আরো কাজ করা উচিত। একটা উপন্যাস এখানে লুকিয়ে আছে। সেটারে বের করে আনুন।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আড়াই বছর ধরে গ্রাউন্ড ওয়ার্ক চলছে। প্রতিবার ভাবি- 'এই বছর...' কিন্তু লেখায় আর হাত দিয়ে উঠতে পারি না।
আপনি ধরতে পেরেছেন।
আমি বাউলের সাথে একমত।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
facebook
আমিও
দারুণ, অসাধারণ।
সাথে থাকুন। আরো লেখা আসছে।
স্মৃতিতে নাড়া দিয়ে গেল।
দুঃখের বিষয় সেই সময় জন্মাই নি।
ফার্স্ট হ্যান্ড অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা আরো কাজে লাগত। আপনার স্মৃতি নিয়েই কিছু লিখুন না।
...হ্যাঁ, আপনার 'কেমন ছিলেন তাঁরা' আর 'আমার স্মৃতিতে ৭ই মার্চ' পড়লাম। অসাধারণ !
আরো লেখা চাইছি।
বেশ সাবলীল লেখা।
আপনার বর্ননার মধ্যে কি যেন আছে। গ্রামের চিত্রটা যেন একদম সামনাসামনি দেখলাম। হাত খুলে লিখুন আরো
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
দারুণ বর্ণনা আপনার। দারুণ লেখা।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
দারুন!!!!!!!!!!!!!!!
থেংকু !
লেখালেখি চালু থাক।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
ভয়ংকর ব্যস্ততার মধ্যে সময় বের করে নিয়ে এই গল্পটা লিখেছি। এখন একটু অবাকই লাগছে ! চালু থাক।
খুব সুন্দর বর্ণনা, ভালো লাগলো খুব।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
ধন্যবাদ। মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল।
নতুন মন্তব্য করুন