বিজয় দিবসের সকালে রাস্তায় নেমে দৌড়ে রিকশা ধরতে ধরতে নিজের উপর বিরক্ত হলাম। এইবার দেরী করে ফেললাম। আরো আগে কেন যে মরার ঘুম ভাংলো না। কুয়াশায় ঢাকা পথে রিকশায় যেতে যেতে অবশ্য বিরক্তিভাব কমছিলো রাস্তার চারপাশের লাল সবুজের ছোট্ট ছোট্ট মিছিল দেখে। দলে দলে সবাই যাচ্ছে ঢাকা ইউনিভার্সিটির দিকে। পরনে লাল-সবুজের কম্বিনেশন। আর হাতে পতাকা। দেখতে বেশ লাগে।
সুহাস ভাই আর রোয়েনারও আসার কথা। বিরক্তিভাব একদমই চলে গেলো, যখন ফোন দিয়ে জানলাম ওরা মাত্র ঘুম থেকে উঠে রওনা দিবে। হেহে, আমি একলাই শীতের সকালে আলসেমি করিনা। যাইহোক, আমি টিএসসি তে পৌছে ক্যামেরা বের করে রাজু ভাস্কর্যের সামনে যেতেই চেনা পরিচিত অনেক মানুষের দেখা পেয়ে গেলাম। ওরা চলে আসলো। শুরু হল আমাদের বিজয় দিবস উদযাপন দেখা।
অনেক ঘুরাঘুরির পর একটু অবাক হলাম। এবার মানুষ এতো কম কম লাগে কেন? গতবার অনেক মানুষ ছিল। টুকটাক কিছু ছবি তুলে আমরা কিছুদুর যেতেই একজনের উপর চোখ গেলো। হাতে একটা মোবাইল ক্যামেরা নিয়ে অনেক্ষন ধরে কি যেন তুলছেন। মাথায় বিশেষ ধরনের টুপি, মুখে দাড়ি। একটু এগিয়ে যেতেই বুঝলাম ঐ মোবাইল ক্যামেরাটা দুই মেগাপিক্সেল আর ইনি হচ্ছেন আমাদের রণদা। পেছন থেকে ক্যামেরা তাক করে ছবি তুলে ফেললাম। উনি ঘুরে তাকাতেই মুখে বিরাট হাসি দিয়ে বললাম রণদা, আপনাকে বন্দি করলাম ক্যামেরায়। আমি নির্জন স্বাক্ষর।
বেশ কিছুক্ষন কথা বললাম রণদার সাথে। এক সময় আমরাও বন্দি হলাম তার দুই মেগাপিক্সেলে। এরপর আরো হাঁটতে থাকি। আজ-কাল একটা জিনিস খুব চোখে পড়ার মতো - কোন বিশেষ একটা দিবস পেলেই, সে দিবসের আসল মাজেজা না বুঝেই, আমরা “ইটস দ্যা টাইম টু ডিস্কো” এমন একটা ভাব নিয়ে আনন্দ উল্লাসে ঝাপিয়ে পড়ি। দেখলাম র্যালীতে বিশাল স্পিকারে “দিলি বড় জ্বালা রে পাঞ্জাবীওয়ালা না কাবুলীওয়ালা কি যেন” বাজিয়ে বিজয় বরণ। চাঙ্খারপুলে গিয়েও পেলাম সেই ঢিস্টিং ঢিস্টিং হিন্দী সুরে “বিজয় পার্টি”। আরো কিছুদুর এদিক-সেদিক ঘুরতেই বিকেল হয়ে এলো।
হঠাৎ নজরুল ভাইএর কথা মনে এলো। তার সাথে দেখা করবো, করি, করতেসি করে করে আর দেখা করা হচ্ছিলনা। ভাব্লাম আজই দেখা করব। ফোন দিয়ে সোজা চলে গেলাম তার বাসায় আমি,সুহাস ভাই(অনুপম ত্রিবেদী),রোয়েনা আর সাগর। এর মধ্যেই জেনে গেলাম আরো অনেকেই আসছেন আড্ডায়। বাসায় ঢুকেই ভাইয়ার হাসিমুখটা দেখে দারুন লাগ্লো। অবশ্য আমি মনে মনে ভাবছিলাম..ভাইজান, বুজবেন ঠ্যালা। সারাদিন রাস্তায় হেঁটে ধুলায় মাখামাখি হয়ে আমাদের পায়ের কালার একদম বদলে সাদা হয়ে গেছে। আপনার বাসা ময়লায় আজকে শেষ। এই পা নিয়ে ভিতরে ঢুকে একদম ময়লা না করে পা ধুয়ে কিভাবে থাকা যায় সে চিন্তা গভীরভাবে করতে গিয়েই দেখি আমাদের আগেই একজন এসে গেছেন। জুয়েরিযাহ মৌ। পরিচিত হলাম। তারপর সোজা একে একে বাথ্রুমে দৌড়।
পা ধুয়ে এক্কেবারে ফ্রেশ হয়ে বসতেই সিমন ভাই এর প্রবেশ। ইনি আবার আমার আরেক রিস্তায় বন্ধু লাগেন। বন্ধু সিমন ভাই কে দেখে মনে হল তার সিগ্ন্যাচারের কথা। ধুরো, ঝাউবনে কেম্নে লুকায়? পরে তার মুখ থেকেই শুনলাম, সুন্দরবনেও লুকোনো যায়না। আসলেই তাই।
এরপর এলেন ছড়াকার আক্তার ভাই আর নিবিড়। অনেকদিন পর নাকি আড্ডায় এলেন আক্তার ভাই। দুজনের সাথেই কথা হল।
আক্তার ভাই
নিবিড়ের ছবিটা ফোকাস হয়নাই কিন্তু ওর হাসিটা এতো জোশ লাগলো যে ছবিটা না দিয়ে পারলাম না
কিছুক্ষন পর নূপুর ভাবী, নিধি আর দুষ্ট বালিকার প্রবেশ। আমার চোখ প্রথমেই গেলো নিধির দিকে। এবার ক্যামেরা বের করতেই হবে। নিধির এই মুখ আর হাসির ছবি তুলতে না পারলে হুদাই ক্যামেরা লইয়া ঘুরি। অনেক কষ্টে কিছু ছবি তুলতে পারলাম। নিধির এক জায়গায় স্থির না থাকা, ক্যামেরা তাক করা আছে - সেটা বুঝে ফেলে নিজেকে আড়াল করা, ওকে ফোকাস করা- তাও লো লাইট এ – ইত্যকার সমস্যা থাকা সত্বেও শেষমেষ ওর মুখের হাসি তুলতে পারলাম। কিছু কিছু ছবি থাকে যেগুলো তোলার পর মনে হয়, নাহ..কিছু একটা করলাম..এই ছবিগুলো এরকম আমার কাছে...
আমাদের নজু ভাই
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক সুহান আর এনকিদুর দেখা মিললো একটু পর। এনকিদু আবার আমার ব্যাচমেট, মেহদীর সূত্র ধরে রিস্তায় বন্ধু। ওর দেয়া পাইপ খেতে খেতে আর নানান বিষয়ে কথা বলতেই আলাপ জমে গেলো। মাঝে এক রাউন্ড চা হয়েছে আর সাথে সিগারেট তো আছেই।
সুহান
এনকিদু
মাঝখানে একজনের কথা না বললে এই আড্ডার অনেক কিছুই বলা হবেনা। পান্ডব দা। এতো সুন্দর করে গুছিয়ে কত কিছু বল্লেন। পুরো আড্ডা একাই জমিয়ে রাখলেন অনেক্ষন। কত কিছু জানলাম। যেমন, কিঊটিকল না কি একটা কল বা মিসড কল এই টাইপ বিদঘুটে নামের মোমের মত এক আবরন থাকে লেবুর গায়ে, যেটা আমরা দেখিনা। ওইটা দেখতে হলে যেতে হবে সিলেটের লেম্বুবাগানে। এইরকম আরো অনেক মজার ব্যপার নিয়ে আড্ডাটা বেশ জমে গিয়ে একেবারে বাংলায় যাকে বলে “হাই ক্লাস” হলো।
পান্ডব দা
আড্ডা
হঠাৎ নজু ভাই বললেন, চলেন সবাই বাইরে যাই...খাওয়া-দাওয়া করব। এনকিদু বলে উঠলো, ঠিক। খাওয়া-দাওয়ার ব্যপার, কি দরকার দেরী করার। সবাই দল বেধে গেলাম এক রেস্তরায়। ওখানে আরেক দফা আড্ডা জমে উঠলো। এ কথা, সে কথা..কথা কি আর ফুরোয়? আমার পাশে নজু ভাই বসেছিলেন। একটু পর পর এমন সব হাসির কথা বলেন যে খাওয়া থামিয়ে দিতে হয়। পেটপুরে নান আর কাবাব, চাপ খেতে খেতে দেখি সবজান্তা এসে হাজির। সাথে একজন অতিথি। আড্ডা আরো জমলো।
সু ভাই
খাবার আসতে দেরী করায় মনে হচ্ছিল নিজের নাইকন ক্যামেরাটাই সাইজ করি...
এক সময় আড্ডা ভাংলো। বাইরে দাঁড়িয়ে আরেক রাউন্ড বিড়ি ফুকে আস্তে আস্তে সবাই বিদায় নিলো।
সেখান থেকে আমার বাসা বেশি দূরে না। একটা সিগারেট ধরিয়ে আপন মনে নানান কথা ভাবতে ভাবতে হাঁটছিলাম। রাতের বেলা রাস্তার নিয়ন আলোর নিচে হাঁটতে আমার এম্নিতেই ভালো লাগে। সেদিন আরো ভালো লাগছিল। সারাদিন ঘুরোঘুরি আর বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত “ডি লা গ্র্যান্ডি” টাইপ আড্ডা দিয়ে মন টা বেশ ফুরফুরে হয়ে উঠলো।
ধন্যবাদ সবাইকে, এতো সুন্দর একটা দিনের জন্য।
মন্তব্য
লিখাও ডিলা গ্রান্ডি হইছে,
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ডি লা গ্র্যান্ডি ! তোরে অনেক ধইন্যা পাতা এনকিদু। এই আড্ডা থেকেই তো তোর মত মডেল আবিষ্কার করলাম। এতোদিন কই ছিলি রে?
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
আড্ডা যে ভালো হয়েছে তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। লেখা ভালো লাগলো
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
ধন্যবাদ। লেখা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
বেশ গোছানো একটা লেখা। ...
চমৎকার একটা আড্ডা হয়েছিলো সেদিন। সিমন ভাই না যাওয়া পর্যন্ত অবশ্য নজ্রুল ভাই বাইরে খাওয়ানোর ভরসা পাচ্ছিলেন্না।
আর অখন ২৫ তারিখের জম্পেশ আড্ডার আশায় আছি- চইল্যা আইসেন ক্যামেরা নিয়া।
অফটপিকঃ আমার সাদাকালো ছবি কো ?? মেইলন্নাই ক্যাঁ??
_________________________________________
সেরিওজা
হ, আইসা পরুম ক্যামেরা নিয়া। তোমার ছবিটা এক্কেরে রেডী। কিন্তু সেদিন থেকে আমার নেটের লাইনের কোষ্ঠ্যকাঠিন্য হইসে। অনেক জালাইতাসে। অরিজিনাল ফাইল এটাচ হয়না। আইজকা রাইতে নাইলে কালকে সকালে পাঠায় দিমুনে।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
হিংসার কোন স্মাইলি নাই কেন?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
গোপন ষড়যন্ত্রের মতো এখনকার সচলাড্ডাগুলা বড়ো বেশি গোপনে গোপনে হয় (দিক্কার)
০২
ছবিতে সবাইরে অত ফর্সা ফর্সা লাগে ক্যান (এনকিদুর দাড়িসহ?)
আপনার আশীর্বাদে
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হ, সহদিক্কার
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
মাইনাস দিলাম। এইগুলা আজাইরা পোস্ট। আমি এইগুলা পড়ি না।
আগামী শুক্কুরবার বাদজুমা ঢাকায় হাজির থাইকেন... কোনটা আজাইরা আর কোনটা জাইরা বুঝবেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
স্বাক্ষর মাইরা গেলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমি একটা অলস ব্যক্তি। তার উপরে জ্বর সর্দি মাথাব্যাথা (মহাজনীয় নহে) নিয়া অস্থির। এর মধ্যে একদঙ্গল আইসা হাজির। তবে মাস্তিটা জমছে। খাওনটাও। হুট কইরাই আড্ডাটা হয়া গেলো। একদিন আগে থেকে আওয়াজ দিলেই আরো অনেকে আসতে পারতো। না আইসা অবশ্য ভালো হইছে, আমার খরচা কমছে।
সিমনরে কিন্তু বলা হইছিলো খাওনের কথা, কিন্তু সে তার পারিবারিক দায়িত্ব কান্ধে নিয়ে সুবোধ বালক। আমার কী?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
তীব্র ধন্যবাদ নিধির সুন্দর কিছু ছবি তুলে দেওয়ার জন্য... যখনই দেখি মনটা ভরে যায়
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- লেখা নিয়া কমেন্ট পরে, আগে উপস্থিত চার বালিকার (মতান্তরে মাহিলার) পরিচয় জাইনা লই!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একজন নিধির মা
একজন সবজান্তী
একজন বিশিষ্ট সুন্দরী ফটুরে, আমি তার মডেল ( বুকিং দিছে কালকেই ) ।
আরেকজন, চশমা পড়া মাইয়াটা, কার জানি শ্যালিকা হয় ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
মউয়ের ছবি নাই ক্যান? নির্জন সাক্ষররে মাইনাস
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- মউ ক্যাডা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওরে, তার নামোচ্চারণ করা যায় না। দাঁত ভেঙ্গে গেলে কী হবে? কবি জুয়েরি.... মউ... আমি সংক্ষেপে ডাকি জুয়া মউ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কার কথা কন, মুয়েইরিযা জউ ?
ওর নাম তো স্বর্গের মালি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- ও, তিনি তো আমাদের সচলে লিখেন। তাঁর নাম এতো কঠিন ক্যান? খুব সম্ভবত তাঁর দাদা ঐ নামটা রাখছেন এবং তিনি বৃটিশ আমলে রংপুর কারমাইকেল কলেজের বাংলার প্রফেসর ছিলেন (সত্য মিথ্যা জানি না)।
বাই দ্য ওয়ে, এই "মগজে জট লাগানিয়া কেউ" নামটা কি বাংলা নাকি?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ...এইটা বিরাট ভুল হইসে। মঊ থাকার সময়ে ছবি তোলা শুরু করিনাই।যখন সবার ছবি তুলছি ড্রয়িং রুমে তখন মউ অন্য রুমে ছিল। একটু আগেভাগে আড্ডা থেকে চলে যাওয়াতে পরে আর তোলা হয়নাই।
আবার সবজান্তা আর তার অতিথির ছবিও তোলা হয়নাই...তখন খাইতাসিলাম।
অসুবিধা নাই, পরেরবার সবার ছবি তুইল্লা দিমু।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
মানুষ আমার নামের সুকঠিন প্রথমাংশ ভুল লেখে জানতাম। এই পোস্টেতো দেখি নিক নামেও গন্ডগোল
যাক! মন্তব্যে আইসা ঠিক করছেন তাইলে
হ...এইটা বিরাট ভুল হইসে।
হ! স্বীকার করনের লাইগ্গা ধইন্নাপাতা
-----------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
ভালু লাগ্লু!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
শাহেনশার সাদাকালোটা একেবারে আকবরের মতো লাগছে! এনকিদুর ছবির মধ্যে লেখার আইডিয়া কি এনকিদুর?
আড্ডায় যারা ছিলেন তাদের সবাইকে মাইনাস। ছবিসহ আড্ডার খবর যিনি জানালেন, তাঁকে ডাবল মাইনাস।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
সহমত।
রণ'দার ছবিডা পুরাই সেকেন্ডকেলাস
...........................
Every Picture Tells a Story
খোমাখাতার সুবাদে বেশ কয়েকটা ছবি আগেই দেখা....
নিধিসোনার ছবিগুলোতে আদর আর আদর!
পরের আড্ডায় সবার আগে মউবানুর ছবি তোলা চাই!
সব্বাইকে হিংসালুম!!
--------------------------------------------------
"সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সবাইকেই?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
খেলতামনা, আমার আর রোয়েনার কুনু কুলুজ ছবি নাই ক্যা????? আর আমার কপিরাইটেড ম্যাটেরিয়ালগুলা তুই মাইরা দিছস ক্যা??? এ্যাঁ ... এ্যাঁ... এ্যাঁ... এ্যাঁ... ...
=============================================
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
কাইন্দেন্না অনুদা। আপনের দুঃখে মন্টা ফাটিযায়!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
বেশ তুলেছেন ছবিগুলো।
আর নিধিসোনার ছবিগুলোতো চ্রম ফাটাফাটি হইসে।
পোস্টটা দারুণ হয়েছে নির্জন ভাইয়া
------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
তখনই বুঝছিলাম যে এরা সুবিধার না !
লাল পট্টি বাঁধা নির্জন স্বাক্ষর, সবুজ পাঞ্জাবি অনুপম ত্রিবেদী, আর বাকি দু'জনের কথা কমু না !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কিছু কিছু ছবি আগেই দেখেছিলাম এফ।বিতে। তবে রণদার ছবিটা পুরাই পাঙ্খা হয়েছে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
নতুন মন্তব্য করুন