সেদিন হঠাৎ নজু ভাইয়ের ফোন, " ওই কাউয়া, রিটন ভাইয়ের জন্মদিন। অফিস শেষ কইরা গলায় ক্যামেরা লইয়া আইসা পরেন। মিস কইরেন না। "
কেম্নে মিস করি? ছোটবেলার প্রিয় ছড়াকারের জন্মদিন পালন করব এক সাথে, আবার অনেকদিন পর সচলাড্ডা। পেট টা ভইরা গেলো খুশিতে।
কোনোমতে অফিস শেষেই জ্যাম ঠেলে বাসা থেকে ক্যামেরা নিয়া দিলাম দৌড় নজু ভাইয়ের বাসায়।
গিয়ে দেখি অনেকেই চলে এসেছেন। আড্ডাও জমে গেছে বেশ। তার পর আর কি...হইচই, আড্ডাবাজি। কিন্তু খুব খুঁতখুঁত লাগতেসিলো। কি যেন হচ্ছেনা। পরে খেয়াল করে দেখলাম...আরে লোডশেডিং হয়না ক্যান? আজকাল এমন অবস্থা হইসে যে বাসায় কারেন্ট থাকলে ভাল্লাগেনা। কেমন অস্থির লাগে।
নাহ। কারেন্ট হতাশ করেনাই। একটু পরেই চলে গেলো। আমরাও হাঁপ ছেড়ে বাঁচলাম।
এর মধ্যেই হাসিব ভাই আর তানিম ভাই ক্যামেরা বাইর কইরা ফ্লাশ মাইরা ছবি তোলা শুরু করসে। অন্ধকার রুম এ আকাসে বিদ্যুৎ চমকানোর মত ফ্লাশ জ্বলে উঠে। আমিও বসে থাকবো কেনু..আমিও শুরু করলাম ফ্লাশ মারা।
যাইহক, অনেক আজাইরা বকবক করসি। এইবার ছবি দেই। আমি খুব বেশি ছবি তুলিনাই আর যা তুলসি আমার পিচ্চি ৫০ এম এম দিয়া তুলসি কারন আমার কিট লেন্সটার মাথা খারাপ হয়ে গেসে। অইটা মৃতপ্রায়। এইজন্য আমার তোলা ছবি গুলা ওয়াইড হবেনা। অনেক টাইট ফ্রেমে ছবি। হাসিব ভাই আর তানিম ভাই কিট দিয়ে তুলসে। তাদের ছবি ওয়াইড হবে আমার চেয়ে। আপ্নেরা কই? ছবি দিয়া আওয়াজ দেন।
আমরা যখন আড্ডাবাজিতে তখন নজু ভাই চুলার পাশে। আসলেই নজু ভাই অসাধারণ রান্না করেন। পুরা নাক ডুবায়া খাইসি।
এই স্টিকার থাকার পরেও খাওয়া থামাই নাই।
সবশেষে বলতেই হয় দারুণ একটা সন্ধ্যে কাটলো। নজু ভাইয়ের মত করেই বলি, " এসব বর্ণনা কেবলই কাগুজে। আজকের এই অসাধারণ দারুণ দিনটা বর্ণনাতীত আসলে। "
মন্তব্য
...........................
Every Picture Tells a Story
বাঃ বাঃ দেখে দাঁত কিড়মিড় করলাম।
ছবি খাসা, তবে ইক্টু ক্যাপশন লাগবে যে, সব্বাইকে চিনি না তো!
প্রায় সবগুলো প্রিয়মুখ একত্রে। অসাধারণ।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
সচলায়তন আসলে শুধুই কোনো ব্লগ না। এটা একটা পরিবার। দারুণ একটা পরিবার।
জুবায়ের ভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে অরূপের ফটোটা খুব মনে পড়তেছে।
আমরা কতোটা পরিবার!!
ফাহিম বিয়ে করে বউ নিয়ে নিজের বাড়িতে না গিয়ে চলে আসে সচলাড্ডায়। রিটন ভাই জন্মদিনের পুরোটা দিন কাটান সচলদের সাথে!
সত্যিই... কিছু বলার নাই...
ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আশাকরি অন্যরাও ছবি পোস্ট দিবেন। অনেক সুন্দর সব মুহূর্ত পাবো।
সচলের অনেক আড্ডা হইছে এর আগে। অসংখ্য... কিন্তু রিটন ভাইয়ের জন্মদিনের আড্ডাটা আমার কেন যেন মনে হয় সবচেয়ে সেরা। আমি নিজে রান্নায় ব্যস্ততার দরুণ আড্ডায় ছিলাম না। কিন্তু তবু এতোটা আনন্দ আমি কমই পাইছি।
এখনো সেই আনন্দেই বিভোর আছি। থ্যাঙ্কস রিটন ভাই। অদ্ভুত সুন্দর একটা সন্ধ্যা উপহার দেওয়ার জন্য।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ছবি দেইখা গইড়ায়াইয়া কানলাম .....
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
কেকে লবন কম হৈছিলো বলে জোর গুজব ভাসতেছে । কাইন্দো না ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
সবই ঠিক ছিলো, কিন্তু আঙ্গুর ফলটা টক ছিলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আঙ্গুর আসলেই টক যেমন কেকের মধ্যে স টা অ এর মত লাগতেছে।
- আগামি শনিবার বদ্দার জন্মদিন ঘোষণা করলাম। বদ্দা, আপনে হিমুরে বগলদাবা কৈরা চইলা আসেন দেহি! আমরাও দেহাইয়া দেই জন্মদিনের খানাপিনা কারে কয়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ক্যাপসন
১-৩ শুধুই বার্থডে বয়[!] রিটন ভাই
৪- শাহেনশাহ সিমন
৫- ফুলেল শুভেচ্ছা। পিছনে সবজান্তা, আহমেদুর রশীদ, নির্জন স্বাক্ষর।
৬- গাল কানের একাংশ সবুজ বাঘ, দাড়িওয়ালা আনিস ভাই, লাল গেঞ্জী অনুপম ত্রিবেদী, সাদা শার্ট মৃদুল আহমেদ, কালো গেঞ্জী সবজান্তা, আর চিপা দিয়া আহমেদুর রশীদ
৭- মেরুন সার্ট নির্জন স্বাক্ষর, পিছে শুধু চশমা দেখা যায় অভ্র মেহদী, কালো গেঞ্জী কবি তারেক আর ঘুমাইন্ন্যা জিএমতানিম
৮- রিটন ভাই আর অনুপম ত্রিবেদী
৯- তিন বালিকা। রোয়েনা রাশনাত [ত্রিবেদীর বউ, আমার ডার্লিং ], দুষ্ট বালিকা আর বুনোহাঁস
১০- নিধি [আমার মেয়ে] নূপুর [আমার বউ] আর রুম্পা [আমার বড় মেয়ে!!]
১১- নিধি আর তার যক্ষের ধন বেলুন
১২- সবুজ বাঘ, চিপা দিয়া আনিস ভাই, লাল গেঞ্জী ত্রিবেদী আর সাদা শার্ট মৃদুলাম্মেদ
১৩- ডানপাশ থেকে শুরু করি। আকাশী স্ট্রাইপ গেঞ্জী ছড়াকার আক্তারাম্মেদ, স্টেডিয়াম ষষ্ঠ পাণ্ডব, চির সবুজ জিএমটি, কালা গেঞ্জী কবি তারেক।
১৪- ডিফোকাসে আ সা শিমুল, রংচঙে পান্থ রহমান রেজা... এর পরের গুলো সম্ভবত আগের ছবিতে আছে
১৫, ১৬, ১৭- মহান নজরুলইস্লাম
১৮- সব্জী রান্না চলতেছে
১৯- রান্নিত খিচুড়ী
২০- পোড়া কপাল থুক্কু বেগুন ভাজা
২১- মাছ ভাজা
২২- কেক
২৩- কেকসহ মোম [ইলেকট্রিসিটি নাই, মোম ছাড়া উপায় কী]
২৪- দুষ্ট বালিকা বাতাসের কবল থেকে মোম জ্বালিয়ে রাখায় ব্যস্ত
২৫- কেক কাটায় বিব্রত রিটন ভাই
২৬- মৃদুলাম্মেদের ছড়া নিয়ে আনিসুজ্জামান সোহেলের করা কার্টুন
২৭- উন্মাদের স্টিকার
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
সবই বললেন, খালি ৫৭০ টাকা দামের পাতিলের কথা বাদ পড়ে গেল।
নজ্রুল ভাই, ক্যাপশনে দু'পয়সা যোগ করলাম।
২২. সুমি'জ হট কেক
২৬. রিটন ভাইয়ের ছড়া কোম্পানি প্রাউভেট লিমিটেড বইয়ের শিশির ভট্টাচার্যের করা স্কেচ আর মৃদুল ভাইয়ের ছড়া দিয়ে আনিসুজ্জামান সোহেল ভাই কার্ড ডিজাইন করেছেন। অফিস থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে সোহেল ভাইকে অনুরোধ করি ১০ মিনিটে একটা কার্ড ডিজাইন করে দিতে। সোহেল ভাইকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
সুখী পরিবার।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
মর্ম
রিটন ভাইয়ের জন্মদিন ম্যাডামের মত বছরে তিনবার পালন করা যেতে পারে।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
রোয়েনাপুর প্রেমে পড়ে গেছি...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
...........................
Every Picture Tells a Story
রোয়েনাপুর প্রেমে পড়া ঠিক হবে কি না বুঝতেসিনা
তবে তিথিডোরের প্রেমে পড়ার খবরে চিন্তায় পড়ে গেলাম
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আমিও আপাতত লাইনে দাঁড়ালাম। তবে কার প্রেমে পরা যায় এখনও ঠিক করিনাই। চিন্তা করে নিই।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ইয়ে মুস্তাফিজ ভাই,
"সুন্দর তো সুন্দরই"
স্বপ্নাহত এখন "চিন্তাহত"
= চিন্তা + আহত
রেনেটদা, লাইনে দাঁড়ানোই সার... প্রেমে "পরা" কঠিন জিনিস!!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এই জন্যই তো বলি প্রেমে পড়ি না ক্যান!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমার নাম তো হেরা জানে 'লুসিব', তাই আমি আর কিসু কৈলাম না
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
খুব বেশি দিন হয়নি আমি সচলায়তন পড়ছি। আসলেই মনে হয় সচল একটা পরিবার। সবাই এত কাছাকাছি ! অনেক ভাল লাগে দেখলে। আমি লিখতে পারি না। তাই আমার সচল হবার কোনো সম্ভবনাই নাই। কিন্তু এই পরিবারের একজন হইতে খুব মঞ্চায়।
সচল পরিবারের প্রতি নিরন্তর শুভকামনা রইল।
লেখার কাজটা আপনি শুরু করে দিয়েছেন কিন্তু। সেটা চলতে থাকুক।
নির্ভয়ে খাপ খুলে লিখতে শুরু করে দিন। শুরুতে মন খারাপ হবে, মডুদের কল্লা কেটে ফুটবল খেলতে ইচ্ছা করবে, বদ পাঠক মুখ লুকিয়ে ১ তারা দিয়ে যাবে, হয়তো মন্তব্যই পড়ব সাকুল্যে ৪-৫টা ... ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক বিঘ্ন আসার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আপনাকে থামাতে পারবে না কেউ। একদিন আপনার সব নিন্দুকেরা একটা লেখায় এসে বলতে বাধ্য হবে, "ভাই খুব ভালো লেগেছে লেখাটা, চলুক।"
আর লেখার টপিকের কি অভাব আছে দুনিয়ায়? আপনার কাজ নিয়ে লিখতে পারেন, অবসর নিয়ে লিখতে পারেন, নস্টালজিয়া নিয়ে, প্রেম নিয়ে, ঘৃণা নিয়ে, ঈর্ষা নিয়ে, বিস্ময় নিয়ে ... কত কত কত কিছু নিয়ে লেখার আছে! আগে পরীক্ষার হলে রচনা লিখতে দিতো, টপিক বেঁধে দিতো, দুনিয়ার নাখাস্তা জিনিস ... সময়ের মূল্য, জীবনের লক্ষ্য, শ্রমের মর্যাদা, যেগুলি কোনো কাজেই আসবে না জীবনে। ব্লগের মজাই তো এখানে, কোনো বেঁধে দেয়া টপিক নাই, নিজেই বেছে নিয়ে লিখতে শুরু করে দিন। সেই হোণ্ডা সিডিএইট্টির বিজ্ঞাপনের মতো ... ট্যাঙ্কে পেট্রল ভরে নিশ্চিন্ত মনে বেরিয়ে পড়ুন।
চমৎকার কথা
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
এইটাই তো সমস্যা হিমু ভাই। পরীক্ষায় বিষয় বেঁধে দিত, চোথা থাকত। এখানে তো আপন হস্ত জগন্নাথ।
আমি তো ভেবেই পাই না কি লিখবো। বসে বসে তাই পড়ি। সবাই লেখক হলে পাঠক হবে কে?
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
- হিমু ভাইয়ের ভাষণ শুইনা আবেগে আপ্লুত হইয়া লুঙ্গির খুট তুইলা চোখের কানি মুছলাম। কাশ হাম ভি আতিথি হোতে...!
আপনের চোখ ছলছল করে নাই টিউলিপ? করছে নিশ্চয়। থাক আর কাইন্দেন না। আসেন দেখি আপনার লেখার জন্য টপিক খোঁজা যায় কিনা!
আপনি কি দেশের বাইরে থাকেন? ধরে নিলাম, উত্তর হ্যাঁ। তাইলে এইমাত্র আপনি আপনার লেখার টপিক পেয়ে গেছেন। ধরতে পারেন নাই? অবশ্য না পারারই কথা। কারণ গুণী লোকেরা সহজ জিনিষ সহজে দেখতে পান না।
আপনাদের এখানে ইস্টারের ছুটি শুরু হয়েছে না? তো এই ছুটিতে নিশ্চয় কোনো পরিকল্পনা করে রেখেছেন। এই পরিকল্পনা নিয়ে লিখে ফেলুন ঝটপট একটা "সূচনা" ব্লগ। মানে পরিকল্পনার সূচনা নিয়ে। তারপর সেই পরিকল্পনা যখন বাস্তবায়ন করবেন, সব কিছু বিশদাকারে বর্ণনা করে (সম্ভব হলে ছবিসহ) তুলে দিবেন এখানে। দেখবেন, এইগুলা কোনো ব্যাপারই না। কীবোর্ডে আঙুল চালানো শুরু করলেই লেখা হয়ে যায় পাতার পর পাতা। বিশ্বাস না হলে শুরু করে দেখেন!
আর যদি কোনো পরিকল্পনা না থাকে, বাসায়ই তো ছিলেন। রান্না তো করছেন। ছুটি উপলক্ষ্যে ভালোমন্দ রান্না নিশ্চয় করেছেন। সেইটা নিয়েই লিখে ফেলুন। কোনো খুঁটিনাটি বাদ দিবেন না। শুধু খেয়াল রাখবেন এই আটপৌড়ে বর্ণনাটুকু যেনো জীবন্ত হয়।
চেষ্টা করে দেখেন। বিফলে মূল্য ফেরত।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হিমু ভাই, আপনার মন্তব্য পড়ে দারুন লাগল।
খুব ইন্সপায়ার্ড হলাম। উৎসাহ দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুধু মন্তব্য করেই কিন্তু মানুষের কাছাকাছি যাওয়া যায়। সত্যি কথা বলতে, মন্তব্যের মাধ্যমেই কিন্তু সচল ব্লগ না হয়ে পরিবার হয়ে গিয়েছে। প্রথম প্রথম লিখতে লজ্জা করলে চোখমুখ বন্ধ করে শুধু মন্তব্য করে যান। বাকীটাও হয়ে যাবে।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
চমৎকার ।
কাকামগে (
নজরুল ভাই এর পরিবার নিয়ে চমৎকার ডায়ালগের পর, হিমু ভাই বেশ ভালো একখান (পারিবারিক এবং কাজের ) কথা উপদেশ দিছেন (আমি আপ্লুত হয়া পড়লাম! ), @তৌফিক হাসান লিখে যান, আমরা আছি
এই আড্ডায় যাইতে পারি নাই তো কি হইছে?! খাওয়াটা মিস হইছে তো কি হইছে ... আরো আড্ডা হবে...তখন দেখায়া দিমু কত্ত খাইতে পারি, ফটুক তুলতে পারি!
@তিথীডোর এই ব্যাপারে আমারো কিছু বলার ছিলো!
_________________________________________
বোহেমিয়ান কথকতা
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
বলে ফেলুন... (তালিয়া)
চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার ভেতরে কোন মাহাত্ম্য নেই!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনার কথার সাথে সহমত কইতে চাইছিলাম!!
( কেউ না আবার লাঠি নিয়া তাড়া করে!!! )
_________________________________________
ভজঘটকালী
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
ভাই, আপনি কী ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তোলেন?
না পিপিদা, ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তুলিনা। সেদিন লোডশেডিং ছিল, তাই ফ্ল্যাশ মারতে হইসে বাধ্য হয়ে অন্ধকারে। আমার ডি ৯০ এর সাথে যেই ফ্ল্যাশ আছে, ওইটা দিয়ে তুলসি।
তবে ভালো এক্সটার্নাল ফ্ল্যাশ একটা নিব হয়ত সামনে।
আড্ডা ভালাইছে, ছবি গুলানও।
নজ্রুল মিয়া ভুল ক্যাপশন দিছে, ২৭ নম্বরটাও (এক্কেলে লাস্ট ছবিটা) সিমন ... ...
===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
সবাইকে বোকা বানানো হইতেছে ! এই এপ্রিলফুলের দিনে আমাদের বুদ্ধিমান রিটন ভাইয়ের জন্ম হইতেই পারে না !
খাড়ান, আমি রিটন ভাইরে খবর দিতেছি !
রি-ট-ন ভাআআআআআআইইইইইইইইইই...................!!!!!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
চমৎকার ছবি
সিমন ভাইয়ের ছবি দেখে মনে হলো জন্মদিন উনারই!
নতুন মন্তব্য করুন