সচলায়তনে কোন বড় লেখা কী অবস্থায় পড়তে আপনি ভালোবাসেন?
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে সচলে বড় আকারের লেখা আসে। কখনো তা অখন্ড আকারে, আবার কখনো তা কয়েক খন্ডে প্রকাশিত হয়। এ ব্যাপারে সচলদের পছন্দকে কোয়ান্টিফাই করাই এ জরিপের উদ্দেশ্য। ধন্যবাদ।
আমি পড়তেই থাকি ।
যদি পড়ার মাঝখানে ক্লান্তি লাগে , তাহলে বাদ দেই । আর ক্লান্তি না থাকলে টানা পড়ে ফেলি ।
সুতরাং ছোট না বড় লেখা , সেটা আমার সমস্যা না । আমার ক্লান্তি কখন আসবে সেটা লেখার মানের উপর নির্ভর করে ।
তবে কিছু লেখা আছে , যেটি টানা না পড়লে মজা পাওয়া যায় না ।
আবার কিছু লেখা আছে , যেগুলো গবেষনাধর্মী , ধীরে সুস্থে পড়লে তারিয়ে তারিয়ে মজা পাওয়া যায় । একসাথে পড়লে বদহজম হয়ে যায় ।
আমি সবসময়ই বড় লেখার পক্ষে; সচলে যখন বসি পড়ার মুড নিয়েই বসি। অসম্পূর্ণ বা অণুগল্প সাইজ লেখা পড়ে সেই শান্তি পাই না।
তবে এই ক্ষেত্রে মুজিব ভাই এর জেনগল্পের কথা ব্যতিক্রম। তেমন লেখা হলে ছোটই সই।
কিন্তু দিনপঞ্জি, ব্লগরব্লগর,টেকি এধরনের পোস্ট একটু বড়ই ভাল লাগে।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
উপন্যাস ছাড়া আর কোন লেখা খন্ড করা অনুচিত্ ,কেননা লেখক যে ধারাবাহিকতা নিয়ে লিখছিলেন সেটা ব্যহত হয়। পাঠকের এমন কোন দায় নেই যে লেখাটা অত মিনিটের মধ্যে পড়ে অত মিনিটে মন্তব্য করতেই হবে।পাঠক/লেখক ধীরে সুস্থ্যেই পড়ুন,মন্তব্য তো পরে ও করা যেতে পারে । এতে করে লেখককে টেকনিক্যালি 'ইন্ট্রো ' দিতে হতে পারে। 'ইন্ট্রো' টানলে পাঠক এমনিতেই পড়বেন। আমি আধাখ্যাঁচড়া নয় পুরো তে বিশ্বাসী
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
১৮ | লিখেছেন জুলিয়ান সিদ্দিকী (তারিখ: রবি, ১০/০৮/২০০৮ - ৩:৪৩পূর্বাহ্ন)
ইবার হামাক কহিবের দ্যান।
১. ব্লগরব্লগর (আছেই যা খুশি যেমনখুশি) লেখার জন্য।
২. ছোটগল্প যেমনই হোক ভাঙা থাকলে সুবিধা হবে না।
৩. গবেষণাধর্মী, রাজনীতি, তুলনামূলক লেখা (অমুক দেশে এই হচ্ছে- আমার দেশে এই হচ্ছে না বা হতে পারে বা পারে না ধরনের।) লেখাও খন্ডিত সুবিধার হবে না।
৪. খন্ডিত আকারে আসতে পারে কেবল উপন্যাস। তবে কেউ যদি (বিশেষ করে জুলিয়ান সিদ্দিকীর মত কেউ) ইচ্ছে করেন একবারেই টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পোস্ট করে দেবেন, তাঁদের জন্য একটি পিডিএফ বিভাগ খোলা যেতে পারে। ইচ্ছে মত বিশাল-বিশাল কর্মকান্ড আপলোড থাকবে। কোনো পাঠক বছরে একবার উঁকি না দিলেও লেককের হা-হুতাশের কিছু থাকবে না।
৫. আর ক্যাটেগরি অনুযায়ী সবগুলো আলাদা হয়ে গেলে অর্থাৎ এক বিভাগে পাঠরত কেউ অন্য বিভাগে উঁকি দিতে না পারলে পাঠে এবং লেখায় আরো খানিকটা বৈচিত্র্য আসবে বলে মনে করি।
____________________________________ ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
১৬ | লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: রবি, ১০/০৮/২০০৮ - ৩:২১পূর্বাহ্ন)
- বড় লেখা যারা দেয় তাদেরকে প্রবল শাস্তি দেওয়া উচিৎ!
যারা লেখায় আবার হাতি মার্কা সাইবোর্ড ব্যবহার করে তাদেরকে (মতান্তরে তাকে) তো রীতিমতো সারাংশ অনুশীলনে বাধ্য করা উচিৎ বলে আমি মনে করি।
এইটা একটা গুণী মন্তব্য। কেউ না বুঝলেও ক্ষতি নাই। গুণীর কদর কেউ বুঝে না!
___________ চাপা মারা চলিবে কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
১১ | লিখেছেন ঝরাপাতা (তারিখ: রবি, ১০/০৮/২০০৮ - ২:৪৯পূর্বাহ্ন)
কারো কারো লেখা অখন্ড পড়তে চাই, যেমন মনজুরাউল ভাই, জিফরান খালেদ, শিমুল, হিমু ভাই, কনফু, . .. . . . . এরকম আরো অনেকে....
তবে বেশির ভাগ সময় ছোট লেখা পড়তে পছন্দ করি। আমার ধারণা এই জরিপটার প্রয়োজন নেই। লেখক নিজের ইচ্ছামতো আকারের লেখা দিন, লেখককে এটুকু স্বেচ্ছাচারিতার সুযোগ দেয়া উচিত।
সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যদি বেশিরভাগ পাঠক যদি স্বল্প দৈর্ঘ্যের লেখার প্রতি ভোট দেয়, তার পরোক্ষ প্রভাব কি লেখকের উপর পড়বে না। লেখক কি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পাঠকের পছন্দ অপছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে লেখেন না? হ্যাঁ এই ট্রেন্ডের বাইরেও অনেকে লেখেন, তবে গুটিকয়েক।
৫ | লিখেছেন অনিন্দিতা (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: রবি, ১০/০৮/২০০৮ - ১২:৫৪পূর্বাহ্ন)
আমার মতে এটাকে এভাবে চিন্তা করা যেতে পারে।
সাধারনত গল্প, উপন্যাসকে অখন্ড করা গেলে পড়তে সময় লাগলেও ট্র্যাক আউট হওয়ার সুয়োগ নেই। তাই এটাকে খন্ড করার দরকার নেই।
আর তথ্য নির্ভর, গবেষণা ধর্মী লেখা গুলোকে খন্ডে খন্ডে দিলে পড়তে সুবিধা হবে।
৪ | লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: রবি, ১০/০৮/২০০৮ - ১:৩৮পূর্বাহ্ন)
আমার মতে এটাকে এভাবে চিন্তা করা যেতে পারে।
সাধারনত গল্প, উপন্যাসকে অখন্ড করা গেলে পড়তে সময় লাগলেও ট্র্যাক আউট হওয়ার সুয়োগ নেই। তাই এটাকে খন্ড করার দরকার নেই।
আর তথ্য নির্ভর, গবেষণা ধর্মী লেখা গুলোকে খন্ডে খন্ডে দিলে পড়তে সুবিধা হবে।
@অনিন্দিতা
আমি এর সম্পূর্ণ বিপরীত মতকেই সমর্থন করছি।
তথ্যনির্ভর গবেষণাধর্মী লেখা পোস্টকে মনে হয় অখন্ড রাখলেই সুবিধা। কেননা এখানেই ট্র্যাক হারানোর সমভাবনা বেশি থাকে বলে মনে করি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মন্তব্য
ইন্টারেস্টিং ফলাফল।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আচ্ছা, অখণ্ডের পক্ষে আমার ভোটটা কি কাউণ্ট হইছে ?
এই পোস্ট দেইখাও কি বিশ্বাস হয় নাই !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আমি পড়তেই থাকি ।
যদি পড়ার মাঝখানে ক্লান্তি লাগে , তাহলে বাদ দেই । আর ক্লান্তি না থাকলে টানা পড়ে ফেলি ।
সুতরাং ছোট না বড় লেখা , সেটা আমার সমস্যা না । আমার ক্লান্তি কখন আসবে সেটা লেখার মানের উপর নির্ভর করে ।
তবে কিছু লেখা আছে , যেটি টানা না পড়লে মজা পাওয়া যায় না ।
আবার কিছু লেখা আছে , যেগুলো গবেষনাধর্মী , ধীরে সুস্থে পড়লে তারিয়ে তারিয়ে মজা পাওয়া যায় । একসাথে পড়লে বদহজম হয়ে যায় ।
ব্যস্ততা ও ক্ষীণদৃষ্টির কারণে আমি যে কোনো বড় লেখা খণ্ড খণ্ড করে দেওয়ার পক্ষে। তবে এ ক্ষেত্রে ধরাবাহিকতা খুব জরুরি। ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আপনি কিন্তু চাইলেই ব্রাউজারের ফন্ট অপশনে গিয়ে ইচ্ছামতো সাইজে বড়ো করে নিতে পারেন ফন্ট। ক্ষীণদৃষ্টি তখন আর উৎপাত করতে পারবে না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমি সবসময়ই বড় লেখার পক্ষে; সচলে যখন বসি পড়ার মুড নিয়েই বসি। অসম্পূর্ণ বা অণুগল্প সাইজ লেখা পড়ে সেই শান্তি পাই না।
তবে এই ক্ষেত্রে মুজিব ভাই এর জেনগল্পের কথা ব্যতিক্রম। তেমন লেখা হলে ছোটই সই।
কিন্তু দিনপঞ্জি, ব্লগরব্লগর,টেকি এধরনের পোস্ট একটু বড়ই ভাল লাগে।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
আমার ভোটটা বেচতাম। কেউ কিনবেন?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
কিসে ভোট দিই, ঠিক্কর্তার্লাম্না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
কখনো খণ্ডে, কখনো অখণ্ডে।
তবু ভোট দিলাম খণ্ডেই।
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
আসিতেছে মহাসমারোহে, টেকনাফ হইতে তেতুলিয়া পর্যন্ত বিশাল অখন্ড পোস্ট। পথেই নিশ্চিন্তে ঘুমাইয়া পড়িয়া আবার জাগিয়া উঠিতে পারিবেন। দেখিবেন, দিল্লী বহুত বহুত দূরেই অবস্থান করিতেছে। ঘুমের পুনঃ উদ্যোগেও ক্ষতি হইবে না !
আসিতেছে অতিসত্বর। অপেক্ষা করিতে থাকুন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ছোট লেখা পড়তে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। বড়ো লেখা শুধুই স্ক্রল করে চলে যাই। তাই বড়ো রেখার ক্ষেত্রে খন্ড খন্ড করে হলেই আমার পক্ষে হজমদায়ক।
যতদুর সম্ভব অখন্ড প্রেফার করি।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আমার ভুট আমি দিলাম
যারে খুশি তারে দিলাম!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
খন্ড অখন্ড সবই পড়তে ভালো লাগে। তবে উপন্যাস খন্ড পড়তেই বেশী ভালো লাগে।
আমি কি ভোটার হইছি?
হিমুর মত যাদের চা খাইতে বহুদিন লাগে তারা ছাড়া যে কেউ খন্ড লেখা দিলে আপত্তি নাই। তবে ব্লগে অনিয়মিত হয়ে গেলে আর ট্র্যাক থাকে না.............. এই যা সমস
আপাতত ভুট দিমু না।
কী ব্লগার? ডরাইলা?
- ক্যান, মেম্বরের ভুটও কি জাল হৈছে নি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভুট জাল হয় নাই। আমি নিজেই জালে ফাইস্যা গেছি!
কী ব্লগার? ডরাইলা?
উপন্যাস ছাড়া আর কোন লেখা খন্ড করা অনুচিত্ ,কেননা লেখক যে ধারাবাহিকতা নিয়ে লিখছিলেন সেটা ব্যহত হয়। পাঠকের এমন কোন দায় নেই যে লেখাটা অত মিনিটের মধ্যে পড়ে অত মিনিটে মন্তব্য করতেই হবে।পাঠক/লেখক ধীরে সুস্থ্যেই পড়ুন,মন্তব্য তো পরে ও করা যেতে পারে । এতে করে লেখককে টেকনিক্যালি 'ইন্ট্রো ' দিতে হতে পারে। 'ইন্ট্রো' টানলে পাঠক এমনিতেই পড়বেন। আমি আধাখ্যাঁচড়া নয় পুরো তে বিশ্বাসী
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
ইবার হামাক কহিবের দ্যান।
১. ব্লগরব্লগর (আছেই যা খুশি যেমনখুশি) লেখার জন্য।
২. ছোটগল্প যেমনই হোক ভাঙা থাকলে সুবিধা হবে না।
৩. গবেষণাধর্মী, রাজনীতি, তুলনামূলক লেখা (অমুক দেশে এই হচ্ছে- আমার দেশে এই হচ্ছে না বা হতে পারে বা পারে না ধরনের।) লেখাও খন্ডিত সুবিধার হবে না।
৪. খন্ডিত আকারে আসতে পারে কেবল উপন্যাস। তবে কেউ যদি (বিশেষ করে জুলিয়ান সিদ্দিকীর মত কেউ) ইচ্ছে করেন একবারেই টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পোস্ট করে দেবেন, তাঁদের জন্য একটি পিডিএফ বিভাগ খোলা যেতে পারে। ইচ্ছে মত বিশাল-বিশাল কর্মকান্ড আপলোড থাকবে। কোনো পাঠক বছরে একবার উঁকি না দিলেও লেককের হা-হুতাশের কিছু থাকবে না।
৫. আর ক্যাটেগরি অনুযায়ী সবগুলো আলাদা হয়ে গেলে অর্থাৎ এক বিভাগে পাঠরত কেউ অন্য বিভাগে উঁকি দিতে না পারলে পাঠে এবং লেখায় আরো খানিকটা বৈচিত্র্য আসবে বলে মনে করি।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
যদিও আমি খন্ড লেখাতেই ভোট দিয়েছি - কিন্তু সেটা হিমু ভাই এর জন্য প্রযোজ্য নয়।
উনার কত লেখাই যে, চা বিরতির প্যাঁচে পরে গেল।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
- বড় লেখা যারা দেয় তাদেরকে প্রবল শাস্তি দেওয়া উচিৎ!
যারা লেখায় আবার হাতি মার্কা সাইবোর্ড ব্যবহার করে তাদেরকে (মতান্তরে তাকে) তো রীতিমতো সারাংশ অনুশীলনে বাধ্য করা উচিৎ বলে আমি মনে করি।
এইটা একটা গুণী মন্তব্য। কেউ না বুঝলেও ক্ষতি নাই। গুণীর কদর কেউ বুঝে না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে এসে উস্কানিমূলক গোলযোগের অভিযোগে আপনাকে নৌ ও বিমানবাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার করা হলো।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- ভোট দিমু ক্যামনে? কেন্দ্রে আইসা দেখি আমার ভুট জাল ভুট কৈরা ক্যাডা জানি আগেই দিয়া ফেলাইছে!
সেনাবাহিনীরে আর বাদ থুইলেন ক্যা জনাব, ওগোরেও কন আমারে আইসা ইট্টু 'আদর' কইরা যাক।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিডিআর আর ড়্যাব বাদ পড়েছে!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
- হ।
শেষমেশ গ্রামঠোলা ওরফে চৌকিদার দিয়াও ধোলাই খাওয়াইবেন দেখি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কারো কারো লেখা অখন্ড পড়তে চাই, যেমন মনজুরাউল ভাই, জিফরান খালেদ, শিমুল, হিমু ভাই, কনফু, . .. . . . . এরকম আরো অনেকে....
তবে বেশির ভাগ সময় ছোট লেখা পড়তে পছন্দ করি। আমার ধারণা এই জরিপটার প্রয়োজন নেই। লেখক নিজের ইচ্ছামতো আকারের লেখা দিন, লেখককে এটুকু স্বেচ্ছাচারিতার সুযোগ দেয়া উচিত।
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
লেখকের সুযোগ তো আর অপহৃত হচ্ছে না। তিনি কিভাবে পোস্ট দেবেন তা তো সম্পূর্ণ তাঁর মর্জি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যদি বেশিরভাগ পাঠক যদি স্বল্প দৈর্ঘ্যের লেখার প্রতি ভোট দেয়, তার পরোক্ষ প্রভাব কি লেখকের উপর পড়বে না। লেখক কি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পাঠকের পছন্দ অপছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে লেখেন না? হ্যাঁ এই ট্রেন্ডের বাইরেও অনেকে লেখেন, তবে গুটিকয়েক।
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
সেই পরোক্ষ প্রভাবের মুখোমুখি হওয়াও তো লেখকের জন্যে জরুরি হতে পারে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ভাই, ভোটকেন্দ্রে এসে এতো গবেষণা করলে চলে? সীল মারেন ধামাধাম :)।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমি আপনার মন্তব্যের পক্ষেই সিল মারলাম, ধামাধাম।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমার মতে এটাকে এভাবে চিন্তা করা যেতে পারে।
সাধারনত গল্প, উপন্যাসকে অখন্ড করা গেলে পড়তে সময় লাগলেও ট্র্যাক আউট হওয়ার সুয়োগ নেই। তাই এটাকে খন্ড করার দরকার নেই।
আর তথ্য নির্ভর, গবেষণা ধর্মী লেখা গুলোকে খন্ডে খন্ডে দিলে পড়তে সুবিধা হবে।
আমি এর সম্পূর্ণ বিপরীত মতকেই সমর্থন করছি।
তথ্যনির্ভর গবেষণাধর্মী লেখা পোস্টকে মনে হয় অখন্ড রাখলেই সুবিধা। কেননা এখানেই ট্র্যাক হারানোর সমভাবনা বেশি থাকে বলে মনে করি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দুটোতেই ভোট দেবার অপশন থাকা দরকার মনে হয়
আমি তো দুটোতেই ভোট দিতে চাই
০২
বড়ো লেখা অখণ্ড অবস্থায় থাকলে টাইম টুইমের কারণে মাঝে মাঝে পড়তে সমস্যা হয়
আবার খণ্ড খণ্ড করে আসলে ট্রাক রাখা মুশকিল হয়
আবার অখণ্ড থাকলে এক সঙ্গে পুরো বিষয়টার ভেতরে চলে যাওয়া যায়
আর খণ্ড খণ্ড করে আসলে একটু একটু করে পড়ে ফেলা যায় কয়েক দিনে
এইবার বলেন আমি কোনটাতে ভোট দেবো?
আরেকটা অপশন চাইঃ
গ)কনফিউজড; কখনো খন্ডে খন্ডে, কখনো অখন্ডে
হাহাহা!