সচলায়তনে প্রচুর কবিতা প্রকাশিত হয়। অস্বীকার করার উপায় নেই যে সচলায়তন প্রচুর কবিকে আকর্ষিত করে। কিন্তু কবিতার পাঠসংখ্যা এবং মন্তব্য সংখ্যা দেখে এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই যে কবিতার পাঠক তুলনামূলক ভাবে কম। প্রশ্ন হচ্ছে নীড় পাতায় কটা কবিতা প্রকাশিত থাকতে দিলে প্রথম পাতায় আকষর্নীয় লেখাগুলো পাওয়া যাবে? এ বিষয়ে আপনাদের কি মত?
আপনাদের মতামতের ভিত্তিতে যদি নিয়মটি চালু করা হয় তাহলে সেটা কি শুধু অতিথিদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য করা হবে নাকি পূর্ণ সচলদের ক্ষেত্রেও চালু করা হবে? আর কি কি সমস্যা দেখা দিতে পারে? প্রবন্ধের ক্ষেত্রে কী করা যায়?
মন্তব্য
আমার ধারণা কবিতার পাঠক কম হওয়ার কারণ কবিতার প্রতি অনাগ্রহ নয়। বরং প্রিভিউ অংশেই কবিতার বেশিরভাগ পড়া হয়ে যায়; তাই অতি আগ্রহ জাগানিয়া না হলে কেউ বিস্তারিততে ক্লিক করেন না -- আর হিট তো বিস্তারিত/মূল পোস্টে ক্লিক করার উপর নির্ভর করে। একই ভাবে প্রিভিউ অংশে যদি গদ্য টাইপের পোস্টগুলোরও অর্ধেক পড়া যেত তাহলে অনেকেই সেটার শেষাংশ পড়ার জন্য বিস্তারিততে ক্লিক করতেন না বলে আমার মনে হয়।
বিশেষত ছড়মানু সিরিজের পোস্টগুলোর পুরা অংশই প্রিভিউয়ে চলে আসায় পাঠক মন্তব্য করতে না চাইলে আর সময় খরচ করে বিস্তারিততে ক্লিক করেনা।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো যে, প্রিভিউ অংশে কতদুর দেখাবে সেটার জন্য ম্যানুয়ালি ব্রেক দেয়ার একটা সিনটেক্স আছে, কিন্তু সেটা কাজ করে না। ব্লগ পোস্টের প্রিভিউ দেখার সময় এই সিনটেক্সটা দেখায়।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
প্রথম পাতায় কবিতা না থাকাই ভালো।
যেভাবেই বিচার করেন, কবিতার ব্যাপারে সীমারেখা বেঁধে দেয়া মানেই তো নিজেকে কাব্য-বেরসিক হিসেবে এলান করে দেয়া। বাঙালির ছেলে কাব্যবিমুখ !
সাহিত্যের উৎকর্ষতম শাখাটির নাম 'কবিতা'। এটাতে তো সহজে সিদ্ধি আসে না। একটা কবিতা একজন মডুর ভালো না লাগলে অন্য পাঠকের ভালো লাগবে না এটা বলি কী করে ! আমার মনে হচ্ছে কবিতার ব্যাপারে আলাদাভাবে কোন সিদ্ধান্ত টানা খুবই অনুচিৎ একটা কাজ হবে। তাছাড়া যৌক্তিকভাবে নজু ভাই উপরে মন্তব্য করেছেন, প্রথম পাতায় আসুক বা না আসুক, মডুদেরকে তো সব কবিতাই পড়তেই হচ্ছে। এরপরও প্রথম পাতায় কবিতা আসা না-আসার আলোচনা মানেই তো কবিতাকে অবজ্ঞা দেখানো বলেই মনে হয়।
যেমন চলছে তেমন চলুক না....
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কবিতাকে যে কোন টাইপের সীমারেখায় বেঁধে রাখার বিপক্ষে।
......................................................
পতিত হাওয়া
এবং সত্যি কথা বলতে কি কবিতা দুইবার পড়লেও যে বোঝা যাবে এমনটা নাও হতে পারে। সেকারণেই মডুদের বেশ সময় যায় তা বেশ বুঝতে পারছি। তবে প্রথম পাতায় কয়টি কবিতা যাবে সেটার সাথে মনে হয় মডুদের খাটাখাটুনির কোন সম্পর্ক নাই।
পৃষ্টার শীর্ষে কবিতা-মগ্ন শামসুর রাহমানকে দেখে, লিখতে বসেছি ` সচলের প্রথম পাতায় কয়টা কবিতা থাকবে` বিষয়ক মন্তব্য !!! এ যেন এক পরিহাসই, কবিতা পাগল মানুষদের জন্য !
প্রথম পাতায় ১০ টা গল্প এলে (সেটা অতিথি সচলদের হলেও) আপত্তি নেই।
কিন্তু কবিতা হলেই সমস্যা !
কেন , যেভাবে আছে, সেভাবে চলতে পারে না !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
- সুপান্থ'দা, ব্যাপারটা শামসুর রাহমানকে নিয়ে না। কবিতার প্রতি বিরূপতা থেকেও না। আপনি হয়তো ওপরে মাহবুব মুর্শেদ— এর কমেন্টটা পড়ে থাকবেন। একটা গদ্য যতোটা সাবলীলভাবে বোঝা যায়, একটা কবিতা বোঝা কি ততোটা সহজ? যারা সচল তাদের লেখার মান নিয়ে তো মডুরা প্রশ্ন তোলেন নাই কখনোই, না কবিতার ক্ষেত্রে, না গদ্যের ক্ষেত্রে। সমস্যাটা হয়ে যায় অথিথি লেখকদের বেলায়। কারণ তাদেরকে তো মডুরা আগে থেকে চেনেন না। যে কারণে প্রতিটা লেখা ভালো করে পড়েই তবে একটি লেখাকে ছাড়পত্র দিতে হয়। গদ্যের তুলনায় পদ্যের ক্ষেত্রে সে কাজটা একটু কঠিনই বৈকি! এটা আপনিও মানবেন অবশ্যই।
আমি যতোদূর বুঝতে পেরেছি, মডুরা তাদের খাটুনি কমিয়ে আনার লক্ষ্যেই এমন একটা মতামত জানতে চেয়েছেন সবার কাছে। এই মতামত জানতে চাওয়াটা কবিতার প্রতি অবহেলা থেকে মনে হয় না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই মতামত জানতে চাওয়াটা কবিতার প্রতি অবহেলা থেকে মনে হয় না
সেটা হলেই ভালো ধুঃগোঃ ।
বলতে চাচ্ছিলাম আসলে, কবিতা শেষ পর্যন্ত আমাদের সমগ্র আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকা শুভ্র সব মেঘমালাই ।
তা, সে শামসুর রাহমান স্মৃতিতর্পন করতে গিয়ে, সচল ব্যানারই দিই আমরা, কিংবা লাইন ধরে, টিকেট কেটে মাহমুদ দারবীশের কবিতা শুনতে আসুক হাজার হাজার মানুষ !___ কবিতা যতোদুর নিয়ে যেতে পারে, আর কিছুই পারে না অতোদুর নিয়ে যেতে !
সচল আমার প্রিয়তম আঙিনা___ আর কবিতা বেঁচে থাকবার আকাশ ।
২ টো কে-ই সুন্দর লাগুক সমান, সেটাই চাইছি ।
ধন্যবাদ তোমাকে ।
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
হাদিসে কবিদের থেকে দুরে থাকতে বলা হয়েছে। মানে কবির কবিতা থেকে।
যেমন চলছে চলুক।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আজকালের মধ্যে প্রথম পাতায় একটা জঘন্য কবিতা দিবো কিনা ভাবছি
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
বাহ কবিতা লিখে এত লোককে খেপায় দেওয়াটাও তো একটা achievement!
আমি নিজে কাব্যাত্যাচার-দোষে দোষী হৈলেও এটার খারাপ(ফাউল) দিকটা সম্পর্কে সচেতন। তবে লাক খারাপ হলে যা হয়, ভাবলাম কয়দিন থেকে কবিতা কম দেখতেসি, একটা লিখে দিই এই চান্সে। ওমা, সব কবিরাজই দেখি একি জিনিস ভেবে বসে আছে!
ওমরের ব্লগ
কবিতা প্রকাশের ব্যাপারে কোনো সীমারেখা রাখার দরকার নেই, যেমন চলছে তেমনই চলুক
...................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
কবিতা প্রকাশের ব্যাপারে কোনো সীমারেখা রাখার দরকার নেই, যেমন চলছে তেমনই চলুক ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করি কবিতাগুলো পড়তে। সময় কম থাকলে দেখা যায় অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ গদ্যই পড়া হয় না, কবিতাগুলো টুক করে পড়ে ফেলি।
তবে প্রথম পাতায় শুরুর যে অংশ যেটুকু দেখা যায়, সেটুকু পড়ে ভালো না লাগলে আর সেই কাব্য পোস্টে ঢুকি না এটাও সত্য।
মডুদের যে অনেক কাব্যাত্যাচার সহ্য করতে হয়, তা বোঝা যাইতেছে। কিন্তু সংখ্যা নির্ধারণ করলেই যে সেই অত্যাচার কমবে তার তো কোনো লক্ষণ দেখা যাইতেছে না। কবি তো মডারেশনের জন্য কবিতা জমা দিবেই। ছাপেন আর না ছাপেন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
চলছে যেমন চলুক তেমন.........
মন আমার করে কেমন কেমন...........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কবিতা প্রকাশের ব্যাপারে কোনো সীমারেখা রাখার দরকার নেই, যেমন চলছে তেমনই চলুক
ভুল করে থাকলে শুধরে দেবেন, আমার মনে হয় সচলের প্রথম পাতায় একটা লেখা কতটুকু জায়গা নেবে সেটা নির্ভর করে একটি নির্দীষ্ট শব্দ সংখ্যার উপর। যেহেতু করিতায় একটি লাইনে গদ্যের থেকে কম শব্দ থাকে সুতরাং একই শব্দ সংখ্যার একটি কবিতা সচলের প্রথম পাতায় একটি গদ্যের থেকে উলম্বভাবে বেশী জায়গা নেয়। এক্ষেত্রে যেটি করা যেতে পারে তা হলো কবিতা বা গদ্য সব ক্ষেত্রেই একটি নির্দীষ্ট শব্দের না করে নির্দীষ্ট লাইনের নিয়ন্ত্রন করা যেতে পারে। ফলে একই পাতায় অধিক সংখ্যক লেখা আটবে।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
১. কবিতার জন্য প্রথম পাতায় একটা বিশেষ 'লিংক' থাকতে পারে, যেখানে ক্লিক করে কবিতার পাঠকরা কবিতা পড়তে পারবেন। যেটার নাম হতে পারে 'কবিতায়তন'।
২. প্রথম পাতায় কবিতা না থাকাই ভালো।
ঝিনুক নীরবে সহো, নীরবে সয়ে যাও
ঝিনুক নীরবে সহো, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।
আমারও তাই মত- যেমন চলছে তেমনি চলুক।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
দু'টি অপশন:
কবিতার ক্ষেত্রে একটু পরিসংখ্যান নেয়া গেলে বোধহয় ভাল হত। যেমন গত ৫০০ পোস্টে কতগুলো কবিতা? আর পাঠকের হিটের সংখ্যা কত কম? ধরা যাক ৫০% কবিতা ২০% হিট। সেক্ষেত্রে সেই অনুপাত প্রথম পাতায় কবিতার সংখ্যা নির্ণয়ে কাজে আসতে পারে।
অথবা- কবিতা আর কবিতা নয় এধরনের লেখাগুলোকে দু'টি স্ট্রিমে দেয়াটাকেও হয়ত একটা অপশন ভাবা যেতে পারে।
তাহলে তো সমাধান পাওয়াই গেল।
যাদের কবিতার মান অনিশ্চিত সেইসব অতিথিদের কবিতা প্রথম পাতায় থাকবে সর্বোচ্চ ২টা।
সেইসাথে কবিতার প্রিভিউ প্রথম পাতায় দেখা যাবে ৪/৫ লাইন।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
যদি লিমিটেশন থাকে তাইলে কবিতার মান নির্ণয়ের মাপকাঠি টা কি হবে? আর যদি ধরেন কোনো একদিন ৮ টা কবিতা আসল মান সম্পন্ন, তাইলে কি অবু দশ-বিশ এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে কোন দুই/ তিনটা প্রথম পাতায় যাবে?
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
যেমন আছে তেমনই চলুক। শুধু কবিতার জন্য একজন ডেডিকেটেড মডারেটর রাখলে হয়ত চাপটা কমতে পারে।
তাঁর আত্মার আগাম মাগফিরাত কামনা করছি। আল্লা তাঁকে ভেস্তে নসিব করুন।
আমিন!!!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
খাইছে! এই অবস্থা!!
ঐ নজরুল গীতি শুনসো না, কেমনে কহি প্রিয়, এ ব্যথা প্রাণে বাজে?
- একটা কাম করতে পারলে সেরম হৈতো, যে বেশি হাউকাউ করবো, তারে জোর করে সচলায়তনে কবিতা শাখার মডু বানায়া দেয়া যায় মিনিমাম ১৭ কার্যদিবসের জন্য!
কিংবা চল, এটারে একটা গালি বানায়া ফেলি। বংশপরম্পরায় সেই গালি চলতে থাকবে। আমার নাতি ক্ষেপে গিয়ে তোর নাতিরে গালি দিবে, "হ, বুঝছি। হের লাইগ্যাই না তোর দাদায় সচলে কোবতে শাখায় বাধ্যতামূলক মডুগিরি করছে!"
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বাধ্যতামূলক কবিতামডুবৃত্তি! খুবই ইন্টারেস্টিং আইডিয়া। খুবই ... তা কবে থেকে শুরু করতে চাস?
বালাই ষাট। আমারে টানোস ক্যান? আমি কি হাউকাউ করি? কেউ কৈতে পারবো যে আমি এই জীবনে হাউকাউ করছি! তাছাড়া, বলপূর্বক, অনারারি কিংবা সেচ্ছা— যেকোনো মডুবৃত্তিকেই (পড়, কারাবাস) দশ গজ দূর থেকে আমার সশ্রদ্ধ সালাম।
তবে জিনিষটার জন্য একটা নাম ঠিক্করছি দোস্তঃ পদ্যমডু (পদ্মমধু না)।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তুই-ই হবি আমাদের পদ্যমডু বোস!
কবিতার-জন্য-মডু প্রস্তাব মাথায় আসতেই দেখি সিঁড়ির মতো এই মন্তব্যগুলো। হিমুর মন্তব্য পড়ে ধারণা করছি এত কবিতা জমা হয় যে একজন মডুর পক্ষে তার বিচার করা কঠিন। সেক্ষেত্রে ২জন মডু দেয়া যেতে পারে। তবে তাদেরকে অবশ্যই কবিতাপ্রেমী হতে হবে। কিংবা কোন মডু যদি কবিতাপ্রেমী না হয়, তাহলে শাস্তি দেয়ার জন্য তাকে কবিতা সেকশনে ডেপুটেশন দেয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে একজন স্থায়ী মডু, আরেকজন ডেপুটেশনে, অথবা ওএসডি।
'পদ্মমধু' নামটাও তো খ্রাপ লাগতেছিল না!
তবে, কোবতে'র প্রতি সবার যে বিষম অনুরাগ দেখতেছি (তেত্রিশজনের মধ্যে একজন এই ভোটও দিছেন যে প্রথম পাতায় কোনোই কবিতা দেখতে চান না!), তাতে অবশ্য নিজের অনুরাগটুক নিয়াই সংকোচেরও বিহ্বলতা ..... .... মানে ... ইয়ে .. .
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ধুগার বাক্সেই ভুটটা ফেললাম । অরে কোবতেমডু বানায় দেয়া হৌখ ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
- ক্যানু, ধুগারে এহেন কাব্যরিমাণ্ডে দেওয়ার ষড়যন্ত্র কেনু? ধুগা কি আপনার টিনের বেড়ায় টোকা দিছিলো অন্তরঙ্গ মুহূর্তে?
ঝাইড়া কাশেন হাসিব ভাই, আপনের চৈনিক শালিকার কসম লাগে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হাসিব ভাইয়ের চৈনিক শ্যালিকা আছে নাকি? আগে কইবেন না!
- ক্যান, নিজের দলের লুক ভারী হয় তাইলে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
চিন্তায়েন্না বস। একাধিক থাকলে, আপনারেও একটা দেওয়ার সুপারিশ করবনে
- শালি ভাগে পাওয়ার আগে ধুগোরে মিঠামিঠা কথা শুনায়। শালি পাইয়া গেলে ধুগো হয়ে যায় 'কেউ না'। সবার মধ্যেই তখন একটা মিল চলে আসে, "শালিখেলাপী!"
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সংখ্যা দিয়ে নির্দিষ্ট করার কোন দরকার দেখি না।
যেমন চলছে, চলুক না----
সংখ্যা বিচারে কোনো মত নেই। মানসম্মত হলে ২০টাই কবিতা থাকুক। অতএব, যেমন আছে চলুক। আলাদা কোনো নীতিমালা প্রয়োজন নেই।
কবিতার "প্রিভিউ" অংশ আরেকটু ছোট হোক। কবিতার লাইনব্রেকগুলোর কারণে নীড়পাতা অনেক লম্বা হয়ে যায়। অনেক সময় আস্ত কবিতাই চলে আসে নীড়পাতায়। ৩/৪টির বেশি লাইনব্রেক যেন প্রিভিউ অংশে না আসে।
অচেনা জায়গায় ব্যাক্তিগত ভাবনার ঝুলি খুলতে সংকোচ কাজ করতে পারে অতিথিদের। কবিতা অনেক বেশি সার্বজনীন। লিখতে আগ্রহী, এমন অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে কবিতা লিখেছেন। সেই ভাণ্ডার থেকে কিছু কবিতা দিয়েই হয়তো শুরু করেন। অন্যদিকে, কিছু এলোমেলো বিষয়বস্তুর আধা-খেঁচড়া প্রশংসাকেই অনেকেই কবিতা বলে জ্ঞান করেন। সেগুলোর ব্যাপারে একটু নির্মম হওয়া প্রয়োজন। অতিথিদের "নিজের ব্লগ"-এ পাঠানো হোক সেগুলো। এটা উভয়ের জন্যই ভালো।
সহমত। কবিতা কম লোকে পড়ে। চার লাইনের বেশী দেয়ার দরকার নাই প্রিভিউ অংশে। যার ইচ্ছে হয়, সে 'বিস্তারিত' দেখে নেবে।
সন্দেশ ভাইয়ের মাথা গরম হয়ে গ্যাছে।
সচলদের কবিতার ব্যাপারে কোনো নিয়ন্ত্রণ চাই না। তাঁরা যেমন খুশি লিখবেন।
অতিথিদের কাছ থেকে যেহেতু সচলদের চেয়েও ভালো লেখা স্বাভাবিকভাবেই প্রত্যাশিত, তাই খুব ভালো কবিতা না হলে সেটি প্রকাশ না করাই ভালো। এক্ষেত্রে কোয়ানটিটি মিনিমাইজ করে কোয়ালিটি বজায় রাখার অনুরোধ করবো।
যেমন চলছে তেমনি চলুক।
==============================
আমিও যদি মরে যেতে পারতাম
তাহলে আমাকে প্রতি মুহূর্তে মরে যেতে হত না।
যারা ভোট দিতেছেন তাদের অনেকেই মনে হয় কবিতা পড়েন না। তাই কবিতা "ইগনোর" করাটা তাদের জন্য সুবিধা।
কিন্তু মডারেটরদের কথা চিন্তা করেন - প্রতিটা কবিতা পইড়া বুঝার চেষ্টা করতে হয় এইটা কি লিখা হইছে। এইটারে কি প্রকাশ করা যায় কিনা। মাঝে মাঝে কতগুলা কবিতা পইড়া মনে হয় এইটার চটকানা দিয়া আসতে পারলে ভালো হইত। বেনিফিট অভ ডাউট দিয়া মাঝে মাঝে ছাইপাশও প্রকাশ করতে হয়। তাই প্রশ্নের জবাব দেবার আগে আপনি আগে নিজেরে জিজ্ঞেস করেন আপনি কবিতা পড়েন কিনা।
আর যারা পরিবর্তনটারে ভয় পাইতেছেন তাদের বলি, পরিবর্তনের অপর নামই জীবন।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
কোন কবিতা দুইবার পড়েও যদি আপত্তিকর মনে না হয়, মনে হয়না সেখানে দার্শনিক বা উত্তরাধুনিক কাটাছেড়া করে আপত্তিকর কিছু খুঁজে বের করার প্রয়োজন আছে, কারণ সেক্ষেত্রে আপত্তিকর মালমশলা কিছু থাকলেও তা দাঁত বের করে হাসছে না, ফলে আলোচনা হতে পারে। আর গদ্য কেন ছাইপাশ হতে পরবে না? বা বেনেফিট ওব ডাউট পাওয়ার অধিকার রাখে না?
মডারেটরদের কষ্ট বুঝি, এখানে সময় দেয়ার জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আমার মনে হয়না কবিতা কমিয়ে খুব সময় বাঁচানো যাবে, বিশেষত যেখানে গড় গদ্যের দৈর্ঘ্য পদ্যের চেয়ে বেশী।
==============================
আমিও যদি মরে যেতে পারতাম
তাহলে আমাকে প্রতি মুহূর্তে মরে যেতে হত না।
কোন কোন কবিতা একবার পড়াও কষ্টকর মনে হয়। আবার দুইবার পড়তে বলেন!!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- তাইলে প্রশ্নে একটু পরিবর্তন আনা দরকার। যেহেতু সচলরা (সামগ্রিক) লেখা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে মডুদের পেইন দেন না। সেহেতু তারা হিসাবের বাইরে।
এখন প্রশ্ন হতে পারে, "প্রথম পাতায় অতিথি লেখকদের কয়টা কবিতা পড়তে চান।"
এটা যদি প্রশ্ন হয় তাহলে আমার উত্তর হবে ২ টা।
আর বাদবাকি ব্যাপারগুলো অপরিবর্তিত রাখার ব্যাপারেই ভুটাইলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ