ধরা যাক, বাংলাদেশের বাইরের মানুষ আপনি, বাংলাদেশ সম্পর্কে ধারণা কম, কারণ বিশ্বের বড় বড় পত্রিকাগুলো মাইকেল জ্যাকসনকে নিয়েই ব্যস্ত, কেবল হাজার কয়েক লোক মারা গেলে ভিতরের পাতায় ছোট্ট একটা খবর করে, ব্যস। এমতাবস্থায় একদিন বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক নেতার নাম শুনলেন, তো, তার সম্পর্কে জানতে হলে বিদেশী হিসাবে আপনি কী করবেন?
বলাই বাহুল্য, এই ক্ষেত্রে বিদেশীরা প্রথমেই ইন্টারনেটের সাহায্য নেবে। আর অবধারিত ভাবেই যে সাইটটিতে গুগল বা বিং হয়ে তারা যাবে, তা হলো উইকিপিডিয়া।
কিন্তু বিশ্বের ইতিহাসের এই বৃহত্তম বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়াতে ৭১ এর কুখ্যাত সব যুদ্ধাপরাধীদের সম্পর্কে কী জানতে পারবে তারা?
দুঃখজনক হলেও সত্যি, ইংরেজি উইকিতে গোলাম আজম কিংবা মর নিজামীর সম্পর্কে তথ্য একেবারেই কম। বিশেষত তাদের ৭১ এর ভূমিকা সম্পর্কে এক দুইটি বাক্য কিংবা হালকার উপরে লেখা আছে কিছু। জামাতে ইসলামী এবং তাদের আল বদর বাহিনীর সম্পর্কেও একই অবস্থা।
গোলামের একাত্তরের ভূমিকা সম্পর্কে যা আছে তা হলো এইটুকুই
Ghulam Azam wrote all his activities of 9 months of the war in his biography Jibone Ja Dekhlam. Azam was on way to Dhaka from West Pakistan on 3 December when midway through the flight, the plane changed direction to Saudi Arabia because of the Indian declaration of war against Pakistan. A few weeks later East Pakistan emerged as newly independent country Bangladesh and Ghulam Azam along with his political party Jamaat-e-Islami was banned by new country's government and Azam's Bangladesh citizenship was cancelled.
তাহলে বিদেশী আপনি কী ধারণা পাবেন? মাসুম শ্রেণীর একটা লোক, একটু রাজনীতি টিতি করতো, ভাষা আন্দোলনের সাথেও নাকি জড়িত, তাকে একটা বদ সরকার নিজের দেশেও আসতে দেয় নাই, লড়াই করে নাগরিক হয়েছে। আহা, কী ভালো লোক গো!!
গোলাম আজমের সম্পর্কে গুগলে সার্চ করে আসা প্রথম লিংকটি থেকে যে কেউ এই ধারণাই পাবেন।
----
"উইকিতে অমুক নাই কেনো?" -- এই প্রশ্নের সম্মুখীন বহুবারই হই, এর একমাত্র জবাব হলো অমুক জিনিষটা নাই, তার কারণ "আপনি লিখে দেন নাই, তাই"। উইকিপিডিয়ার কোনো কেন্দ্রীয় লেখক বাহিনী নেই যারা বসে বসে তথ্য যোগ করে দিতে বাধ্য, বরং যে যখন তথ্য যোগ করবে সূত্র সহ, সেই তথ্যই কেবল থাকবে।
বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের স্বভাবের সমস্যাটা এখানেই। ব্লগ থেকে শুরু করে চায়ের কাপে তুমুল ঝড় তোলায় আপত্তি নেই, কিন্তু জায়গামতো তথ্য দিতে চরম আলসেমী। অথচ বাংলা ব্লগে যুদ্ধাপরাধের তথ্যের সংকলন করে দেশের নতুন প্রজন্মকে জানানো যাবে, কিন্তু বিশ্বের অন্য সবার কাছে মোটেও তাতে উপস্থাপন করা যাবে না গোলাম আজম, মর নিজামী সহ জামাত নেতাদের যুদ্ধাপরাধের কাহিনী।
আর এই সুযোগটা সুকৌশলে নিচ্ছে যুদ্ধাপরাধী এবং জামাতীরাই!!
--------
উইকিতে শকুনের আনাগোনা
উইকিতে গোলাম আজম ও মর নিজামীর জীবনী দুটো থেকে প্রায়ই ৭১ এর কথা বেমালুম সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলে। ঢাকার কিছু আইপি থেকে শুরুতে এই কাজ করতো। তারা শিবিরের নিবন্ধটাকে গোলাপজলের গন্ধমাখা আতর দিয়ে ধোয়ার চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু কয়েকবার দৌড়ানি দেয়ার পর কেটে পড়েছে।
কিন্তু এখন? কয়েক মাস ধরে লক্ষ্য করছি, বেশ আঁট ঘাট বেঁধে নেমেছে তারা। কাজের চাপে আমি মাস কয়েক খেয়াল রাখতে পারিনি, এই ফাঁকে দেখি এক এক করে সরানো হয়েছে ৭১এ গোলাম আজমের ভূমিকার তথ্য। এখন ভাবখানা দেখে মনে হবে, গো-আ ছিলো মাঝারি গোছের নেতা, বরং বাংলাদেশ সরকারই তার উপরে যুলুম করেছে অনেক দিন।
আর এই কাজটা করেছে কে?
যে করেছে, ইউজার নাম দেখে শুরুতে বুঝিনি। কিন্তু গত সপ্তাহে যখন পোস্ট করলো গোলাম আজমের ব্যক্তিগত বৈঠকখানায় বসা তার চকচকে সেই চেহারার ছবি, তখন ছবি দাতারা পুরো নাম দেখে এক নিমেষে সব পরিষ্কার হয়ে গেলো। গোলাম আজমের পুত্র (কিংবা নাতি) এখন বসে বসে সাফাই করে চলেছে পূর্বপুরুষের কীর্তিকলাপ। আর আমরা? বসে আছি চায়ের কাপেই, বা বিভিন্ন ফোরামে, পুরো দুনিয়ার কাছে অবাঙালিদের সেগুলো বোঝার উপায় নেই।
গোলাম আজমের নিবন্ধ থেকে তার ৭১ এর যুদ্ধাপরাধ জাতীয় সব তথ্য তার পুত্র আস্তে আস্তে সরিয়ে দিয়েছে। আর আমরা সবাই সব তথ্য জেনেও নিজেদের মাথায় রেখে দিয়েছি, পুরো বিশ্বের মানুষ যেখান থেকে তথ্য পড়বে, তার দিকে খেয়াল রাখিনি।
আরেকজন রাজাকারনন্দন এক সময় (আমরা কাজ শুরুর আগে) বাংলা উইকিতেও ছিলো, এখন অবশ্য বছর চারেক ধরে নাই। কিন্তু আমরা যতদিন আলসেমি করে অন্য কারো ফরজে-কেফায়ার (* কমুনিটির একজনে করলে সবার কাজ হয়ে যায়) জন্য অপেক্ষা করবো, ততোদিন ইতিহাস বিকৃতিকারী এদের জয়যাত্রাই অব্যাহত থাকবে।
করার কী আছে?
একাত্তরে জামাত ও গোলাম আজম, নিজামী সহ অন্যান্যদের কার্যকলাপের প্রচুর তথ্য ও সূত্র তো আছে, তাই না? (এই ব্লগেও প্রচুর সিরিজ দেখেছি)। সেই তথ্যগুলো এদের নিবন্ধগুলাতে যোগ করে দেন। উইকিতে রেজিস্টার করতে লাগে ১৫ থেকে ২০ সেকেন্ড, তার পরে ঐসব ভুক্তি খুলে উপরে এডিট বাটনে ক্লিক করেন। যথাস্থানে তথ্য দেন। তার পরেই রেফারেন্সটি দেন এইভাবে (সূত্রের বিবরণ (যেমন দৈনিক পাকিস্তান, ১৬ই আগস্ট, ১৯৭১/ref>)। সূত্র হিসাবে বই অথবা পত্রিকা ভালো। ব্লগের সূত্র ব্যবহার করা যাবে না। বইয়ের পাতা নং উল্লেখ করতে পারলে ভালো।
আর যাদের অভ্যাস আছে উইকিতে লেখার, প্রতিদিন না হলেও মাঝে মাঝে খেয়াল রাখুন।
মনে রাখবেন, বাংলাতে হাজারো তথ্যপ্রমাণ হাজির করে বসে থাকলেও বিশ্ববাসীর কাছে কিন্তু সেই বাংলাতে লেখা তথ্য যাচ্ছে না, বরং তারা ইংরেজিতে লেখা উইকির ভুক্তিটাই পড়বে।
---
যুদ্ধাপরাধীরা ২৪/৭ তৎপর আছে। সারাদেশে যুদ্ধাপরাধের বিচারের যে জোয়ার এসেছে, সুকৌশলে সারা বিশ্বের মনোভাব পাল্টানোর জন্য তারা এখন তৎপর। গানের কথায় বলি,
"বসে থাকলে চলবেনা ভাই, আমাদের বসে থাকলে চলবে না ভাই"
মন্তব্য
দারুন জরুরি পোষ্ট রাগিব ভাই---
আজকেই দেখছি---কী করা যায়---
দরকার পড়লে আপনারে ডাক দিতে পারি তো, নাকি?
এই কথাটা আমারও মনে হয়। মাঝে মাঝে যখন মুক্তিযুদ্ধ, রাজাকার ইত্যাদি নিয়ে সচলে আলোচনা বা বিতর্ক হয় তখন উইকিতে গিয়ে অনেকটা হতাশই হতে হয়। যে সমস্যা আমার হয়েছে তা হলো:
বাংলা লেখায় কারো নাম পড়ে তার ব্যাপারে খোঁজ নিতে গিয়ে ইংরিজি বানান ভুল হলে সার্চ মাটি হয়। যখন এই জাতীয় কারোর সম্পর্কে সচলে লিখবেন তখন লেখক যদি একটা লিঙ্ক দিয়ে দেন তো অবাংলাদেশি পাঠকের সুবিধা হয়।
উইকি থেকে তথ্য হাপিশ করা চিরতরে ঠেকানো বোধ হয় সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে উইকির নিবন্ধে অন্য সাইটের লিঙ্ক একটু বর্ণনাসহ দিয়ে দিলে হয়তো সেগুলো এরা না-ও ওড়াতে পারে (নিবন্ধের নিচে নয়, পরিচ্ছেদের তলায় তলায়)।
বসে থাকলে চলবে না ভাই.........১০০% একমত!
বসে থাকার অপরাধে আমিও অপরাধী ইদানীং। কয়েকবছর আগেও উইকিপিডিয়াতে এধরনের অপ তৎপরতাগুলোর বিরূদ্ধে নিয়মিত চোখ রাখতাম, সংশোধনী দিতাম রাজাকারীয় চোট্টামি চোখে পড়লেই। কিন্তু গত দুতিন বছর নানান ঝামেলায় আর ব্যস্ততায় ওই কাজগুলো করা হয় না আর। বিচ্ছিন্নভাবে আরো অনেকে এই কাজগুলো করে যাচ্ছেন স্বেচ্ছাশ্রমে। ঠিক জানি না, তবে মনে হয় না সংগঠিতভাবে করা হচ্ছে।
কিন্তু এই সচেতনতা যদি আরো ছড়িয়ে দেয়া যায়, কিংবা একটা নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায় এই স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে- তাহলে জামাত শিবিরের সুক্ষ্ণবুদ্ধির চোট্টামিগুলোকে দাবড়ানি দেয়া যেতো আরো দক্ষতার সাথে।
উইকিপিডিয়ার তথ্যের উপর নির্ভরশীলতা এখন অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে বেশী। সুতরাং এর রক্ষনাবেক্ষন করতে হবে সচেতন পাঠকদেরই। বাংলাদেশের বিরূদ্ধে কোন ভুল তথ্য পরিবেশন করা হলে তা শুধরে নেবার দায়িত্ব বাংলাদেশীদেরই। উইকি কতৃপক্ষ এর দায় নেবেন বলে মনে হয় না।
রাগীবকে অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি দায়িত্বপূর্নভাবে সামনে আনার জন্য।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
''বসে থাকলে চলবেনা ভাই, আমাদের বসে থাকলে চলবে না ভাই"---রাগিবভাই কে ধন্যবাদ সমস্যাটিকে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া এবং তার সমাধান দেখানোর জন্য।
আমি উইকিতে লিখিনা তবে আপনি যেভাবে বললেন সেভাবে করার আমি চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ রাগিব।
দরকারি পোস্ট।
ঝিনুক নীরবে সহো, নীরবে সয়ে যাও
ঝিনুক নীরবে সহো, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।
বহুবার ভেবেছি উইকিতে হাত লাগাবো... কেন যেন হয়ে উঠছে না। এখন সত্যিই পারবো না নানান ঝামেলায়। তবে ঈদের পর থেকে ঝাঁপিয়ে পড়বো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ রাগিব ভাই,
আসলে সত্যি বলতে কি, উইকির সিস্টেমটার সাথে এখনো কেন যেন নিজকে ঠিকঠাক খাপ-খাওয়াতে পারি নি ! হয়তো বেশি একটা চেষ্টা করিনি বলেই হয়তো। কিন্তু যে তথ্য দিলেন, তা তো খুবই আশঙ্কার বিষয় দেখছি !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হাতের কাছে তথ্যসূত্র নেই দেখে ইচ্ছা থাকলেও উইকিতে কিছু জমা দেওয়া হয় না। এই পোস্টটা দেখে লজ্জা লাগলো খুব।
এই লেখাটার লিংকটা সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে। এটা হোক প্রথম পদক্ষেপ। তারপর উইকিপিডিয়ার কন্ট্রিবিউশনের জন্য আগিয়ে আসতে হবে সবাইকে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমি এখনই কাজ শুরু করে দিচ্ছি।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
কী পরিবর্তন হলো, সেটাও জানাবেন আশা করি।
চলুক
সাবাস ভাই চালিয়ে যান।
পোস্টটি নাড়া দিয়ে গেল ভীষনভাবে। লজ্জা পেলাম। ভালো মানুষেরা ভাবে তাদের প্রমাণের কিছু নেই...এই সুযোগে এগিয়ে যায় অপরাধীরা।
যাহোক, এখানে এত বড় বড় বুলি আউড়িয়ে লাভ নেই। যুদ্ধ করতে হবে যুদ্ধক্ষেত্রে। উইকিতে ঢু মারছি আজই।
রাগিব ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এভাবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার জন্য।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
সহমত। রাজাকারগুলারে কেন যে ধইরা খোজা কইরা দেয়া হয়নাই!
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
রাগিব ভাইকে ধন্যবাদ।
পোস্টে
গোলাম আজমের জুতার বাড়ি খাওয়ার একটা ছবি পাওয়া যায়। কেউ কি বলতে পারবেন এটা কোন সালের কথা আর কোন পেপারে ছবিটা বের হয়েছিল ?
তারিখ জানতে পারলাম ১৯৮১ সালের ১ জানুয়ারী।
জুতাপেটা ছবির লিঙ্ক খুজতে গিয়ে এটি আর ছবি পেলাম ফেসবুকে একটি গ্রুপই আছে এ নিয়ে
এই ছবিটি কোথাকার কারো ধারণা আছে? চকচকে ভাব দেখে মনেহয় কোনো জাদুঘরের - তাই কি? নাকি কোনো বই থেকে? ফেসবুকে কোনো রেফারেন্স ছাড়া পেলাম
আমার মূল ঝামেলাটা হচ্ছে বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য কোনো ভাষায় তিনটা বাক্যও রচনা করতে পারি না আমি
আর দ্বিতীয় ঝামেলা হলো বেশ বড়ো রকমের অলস
০২
আমার নিজের পক্ষে বোধহয় এই কাজ করা সম্ভব না
তবে আমি সম্ভবত দুতিনজন লোক খুঁজে বের করতে পারব যারা সত্যি কন্ট্রিবিউট করতে পারবে এই জায়গায়
(মাঠের বক্তৃতাবাজদের লেখক বানাবো)
০৩
মাঝে মাঝে মাঝে কেউ আমারে একটা দুইটা ঠেলা না দিবেন কথাটা মনে করিয়ে দেবার জন্য?
ধন্যবাদ রাগিবকে , আশা করি আমরা সবাই শুধু কমেন্ট্ই না সাথে কিছু কার্যকর পদহ্মেপ নিবো ।
এই পোস্টে আমরা তথ্যসূত্রগুলি জমা করতে পারি এক এক করে।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এখানে পাওয়া গেলো আরেকটি পবিত্র আর্টিকেল।
এখানেও বিশদ আছে।
আমি ফরযে কেফায়াতে বিশ্বাস করিনা । আমি যখনি ইংরেজি উইকির একটা আর্টিকেল পড়ি তার এক লাইন হলেও অনুবাদ করে বাংলা উইকিতে যোগ করে আসি । ইংরেজি উইকিতে কখনো অ্যাকাউন্ট খোলা হয়নি, ভাবতাম আমি তো ইংরেজি উইকি লেখার মত পন্ডিত না । এখন থেকে ভাঙ্গা ইংরেজিতে হলেও দুই এক লাইন লিখব ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
খুনী গোলাম আজমের পুত্র অবব্রিগেডিয়ার আ আ আজমি অন্যত্র একখানা পোস্ট প্রসব করিয়াছেন। তাকে লাত্থি দিয়ে আর্মি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে, সেই করুণ (হিহি) কাহিনীর বিবরণ। এইটা পড়ে দেখতে পারেন জনগণ। রিপ্লাইগুলি চাল্লু।
প্রথম মন্তব্যটাই যথেষ্ট । বাকি গুলোও প্রায় সব একই সুরের । দুই একটা ছাগু চামচাও আছে দেখলাম ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ভূমিকায় এই কথাগুলো যোগ করেছি:
he opposed the independence of Bangladesh upon it's liberation on December 16 1971, and defended military terrorism of the then Pakistan by all means. He was one of the key figures of Shanti Committee (Peace Committee) which was formed to protect unified Pakistan by all means. He helped form the Razaker, Al-Badr and Al-Shams forces who are responsible for mass scale murder, rapes and looting.[1] Ghulam Azam is regarded as the most ruthless war criminal by almost all the people of Bangladesh.[2]
রেফারেন্স হয়েছে:
1. http://www.genocidebangladesh.org/?page_id=16
2. http://www.muktadhara.net/goazam.html
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
একটা নতুন প্যারাগ্রাফ এড করলে কেমন হয়, Ghulam Azam in popular culture? ওইখানে গোলাম আযমকে নিয়া কার্টুন, টিশার্ট, বাংলাদেশের সাধারোন মানুষের মনে তাকে নিয়া পারসেপশন নিয়া কথা থাকবে।
মনে পড়ে কয়েকজন পলিটিক্যাল লীডার নিজেদের নামে গোলাম আযম ছিলো দেখে নিজেদের নাম অনুষ্ঠান করে পরিবর্তন করেছিলেন। ওইটার খবরের কাগজের এভিডেন্স যদি সংবাদমাধ্যমের সাথে জড়িত কেউ সংগ্রহ করে দিতে পারেন, সেটাও এই ট্যাবে যোগ করা যেতে পারে।
আমি গুগুল সার্চ দিতেই নিচের ছবিগুলো পেলাম, কিন্তু এগুলাতে কপিরাটের সমস্যা থাকবে কি না জানিনা।
খুবই জরুরি পোস্ট এটা। ধন্যবাদ আপনাকে।
অফটপিক: আপনার ইমেইল এড্রেসটা দরকার ছিল। আমার টা pranabesh[at]gmail.com. একটা মেইল দিলে উপকৃত হব।
গত কয়েকমাস চুপ থাকার পর এখন এই ছাগুদের তৎপরতা খুবই বেড়ে গেছে। এটা প্রতিহত করার দায়িত্ব সবার। আর সরকারের উচিত দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করে সেই রায় কার্যকর করা।
রেনেসাঁ
ঘাপলা শুরু হয়ে গেছে। লিবারেশন ওয়ার হেডিং এর মধ্যে যা লিখেছিলাম তার সবই Rayizmi নামের উইকিপিডিয়ান মুছে দিয়েছে। সে কমেন্ট হিসেবে লিখেছে, "mostly libellous, uncited information - the two websites cited are not evidence in themselves of crimes, only evidence of allegations. It should be made clear that these are unconfirmed."
যাহোক সবকিছু আবার পুনরুদ্ধার করেছি। কিন্তু এই লেখা-মোছার খেলা চলতেই থাকবে যদি না আমাদের সূত্রগুলোকে Rayizmi এর সূত্রের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য বলে চিহ্নিত করা যায়। আমি কমেন্টে লিখেছি, "on what basis is the writing of Ghulam Azam himself is reliable regarding his own crime?"
যাহোক আলোচনা ছাড়া এই নিবন্ধ লেখা অসম্ভব। আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন উইকিপিডিয়ার প্রতিটি পাতার সাথে একটি ডিসকাশন পাতা থাকে। নিবন্ধের উপরের বারে Discussion এ ক্লিক করলেই সেই পাতায় যেতে পারবেন। আমি লিংকও দিয়ে দিচ্ছি:
http://en.wikipedia.org/wiki/Talk:Ghulam_Azam
এই পাতায় "Enriching this article" নামে একটি অনুচ্ছেদে আমি আলোচনা শুরু করেছি। কি কি বিষয়ে লেখা থাকবে সেগুলোর তথ্যসূত্র কী তা নিচে নিচে লেখা থাকবে। Rayizmi যদি তার সব সূত্রকে এসব সূত্রের চেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ করতে না পারে তবেই আমরা লেখাগুলো রাখতে পারব। ডিসকাশন পাতায় সবার আমন্ত্রণ রইলো।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
এই পোস্টটা স্টিকি করায় মডুদের ধন্যবাদ।
বাঙলা উইকিতে একটা একাউন্ট করেও কাজ করতে পারিনি, কারণ কিচ্ছু বুঝি না। কম্পুকানা থেকে উত্তরণ না ঘটলে করতে পারবো বলেও মনে হয় না।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
'৭১ এ Razakar, Al-Badr and Al-Shams এর গঠনে গু আযমের ভূমিকার কেউ একজন লিখেছেন। আর একটু কাজ করা গেলে ভাল হয়। তা হল, এই Razakar, Al-Badr and Al-Shams এর উপরে নতুন ভুক্তি খুলে তার লিংক টা ঐখানে দিয়ে দিলে। তা না হলে অনেকেই জানবে না Razakar, Al-Badr and Al-Shams কি জিনিষ।
শুরুতে আমিও একটু অবিচার করেছি, কোন আলোচনা না করেই লেখাগুলো মুছে দিয়েছি। কিন্তু এখন আর তেমন কিছু করছি না। খুব গুরুত্বপূর্ণ কোন বই, পত্রিকা, জাদুঘর বা গবেষণাপত্রের সূত্র হলে সবচেয়ে ভাল হয়। সেগুলোই কেবল ব্যবহার করছি। rayizmi এখনও কোন আলোচনা না করে ডিলিট করে দিচ্ছে। আলোচনায় যদি ডিলিট করার সিদ্ধান্ত হয় তবেই কোন কিছু ডিলিট করা যেতে পারে। ভবিষ্যতে যদি সে আলোচনা না করে কোনকিছু ডিলিট করে তবে রাগিব ভাইকে অনুরোধ করবো "গোলাম আজম" নিবন্ধটি সাময়িকভাবে লক করতে, কিংবা rayizmi কে ভ্যান্ডালিজম এর ওয়ার্নিং দিতে।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
খবরের কাগজ আর পত্রপত্রিকার রেফারেন্সের জন্য খুব ভালো একজন কন্টাক্ট হলেন মাশুকুর রহমান, যিনি http://www.docstrangelove.com/ চালান এবং ১৯৭১ বিষয়ে পশ্চিমা সংবাদপত্রের আর্কাইভ নিয়ে প্রচুর গবেষণা করেছেন। যোগাযোগের ঠিকানা তাঁর ওয়েবসাইটে রয়েছে। জলিল ভাইও সম্ভবত এই নিয়ে কাজ করেছেন।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
সাইটটা আমার খুব পছন্দের। নামটা দেখেই ভক্ত হয়ে গেছিলাম। পত্রিকায় গোলাম আজম এর সুনির্দিষ্ট তথ্য খুব দরকার। এখনই যোগাযোগ করছি।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
Khubi jorury ekti post! Ragib shaheb thank you amader ei infromation dewar jonno! Shobai je bhabey paren jegey uthey shochcharr houn!
কিছুদিন আগে পড়েছিলাম উইকিতে লেখা সম্পাদনার বিষয়ে একটা বড় পরিবর্তন আসছে (অথবা ইতিমধ্যে এসে গেছে)। বিশেষ কিছু পাতায় আর আগের মত তথ্য পরিবর্তন করলেই সেটা সাথে সাথে প্রদর্শিত হয়ে যাবে না। উইকির নির্ধারণ করা স্বেচ্ছাসেবকরা সেটা অনুমোদন করবেন, তারপর প্রদর্শিত হবে।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পাতাগুলোয় এই সুবিধাটা কি কোনভাবে যোগ করা যায় রাগিব ভাই?
নুরুজ্জামানতো লিখতে পারে, ওর কাছেতো অনেক রেফারেন্স আছে।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
রাগিব ভাইকে আমি কথা দিয়েছিলাম উইকি আর মুক্তিযুদ্ধ উইকিতে হাত দিবো কিন্তু কথা রাখিনি । নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
যা বুঝতে পারলাম রাইয়ান আল আজমী হলো নুমান আল আজমীর ছেলে আর নুমান হলো গোলামের বড় পুত্রধন - ম্যাঞ্চেস্টারবাসী।
নুমানের সবচেয়ে ছোটোভাই সালমান, যে কিনা North South University-তে পড়াতো, পরে মানারাতে যোগ দিয়েছিলো। শেষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রথমদিকে , আপনাদের কারও মনে আছে কিনা জানি না - কোনো একটা TV Channel-এ London এবং ঢাকায় একই সাথে একটা Live Talk Show আয়োজন করা হয়েছিলো, মাহফুজ আনাম তার London অংশটার উপস্থাপন করছিলেন (Bangladesh-born British MP Baroness Paula Monzila Uddin was there too) সেটাতেও দেখলাম এই আজমীর গুষ্টি বসে ছিলো জ্ঞ্যানগর্ভ ভালোচোনা করলো - গণতন্ত্রের ভবিষ্যত ইত্যাদি নিয়ে, irony আর কাকে বলে...
এই রাইয়ানের প্রোফাইল আর বন্ধুদের দেখতে http://www.facebook.com/raiyanazmi দেখতে পারেন।
খুবই উপকারি লেখা। জানা হল।
খুব খুব খুব দরকারী এই পোস্টের জন্য রাগীব ভাইকে অশেষ ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
আর শিক্ষানবিশকে গুরু মানা ছাড়া কোন গতি নাই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
১০০% সহমত, অশেষ ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। চোখ খোলা রাখছি যাতে ক্রমবর্ধিত তথ্যের সংগ্রহটিতে নিজেও কিছু যোগ করতে পারি।
শিক্ষানবিস,
এই পাতা থেকে পত্রিকায় প্রকাশিত গোলাম আজমের কিছু বক্তব্য পাওয়া যাবে।
ইউটিউবে সুরুজ মিয়া নামে গোলাম আজমের এক বন্ধুর একটি প্রত্যক্ষ্যদর্শীর বিবরণ ছিল। সেটি কোন কারনে এখন দেখা যাচ্ছে না।
http://www.youtube.com/watch?v=D-MnOP0Zymw
এরপর থেকে এরকম ভিডিও বা অডিও দেখলেই তা সেইভ করে রাখা কাম্য।
RAZAKAR-MOTIUR RAHMAN NIZAMI's WAR CRIME HISTORY IN 1971
http://www.youtube.com/watch?v=ALpbiX3czjU
গোলাম আজমের ফেসবুক পেজ:
http://www.facebook.com/pages/Prof-GoLaM-AzaM/64019885518
এখানে ৬০০ জন সাপোর্টারের পরিচয় পাওয়া যাবে। আর ফেসবুকে গোলাম আজমের আসল চরিত্র তুলে ধরার ক্যাম্পেইনটা ছড়িয়ে দিলে মন্দ হয় না।
God willing: the politics of Islamism in Bangladesh
Oleh Ali Riaz
আরও কিছু আর্টিকেল:
Article: Trying the alien: Bangladesh. (prosecution of Golam Azam, who opposed the Bangladesh secession from Pakistan)
http://www.highbeam.com/doc/1G1-12246573.html
Article: News Analysis: Why Golam Azam Resigns as Jamaat Party Chief by Chen Jian
http://www.highbeam.com/doc/1P2-18308274.html
Golam Azam 1971 এই বইটাতেও অনেক তথ্য প্রমান আছে। - অনলাইনে পড়া যাবে
http://www.scribd.com/doc/13168752/Golam-Azam-1971
আরও বই এখানে।
Jamat Unmasked: The True Colour of a Fundamentalist Party
Published in April, 2001, NCRS, Dhaka, Bangladesh
http://addabas.blogspot.com/2005/11/jamat-unmasked.html
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
অনেক ধন্যবাদ রাগিব ভাই কে..
এই website এ প্রচুর reference(ছবি, খবরের কাগজ, বই) আছে..war criminal আর গণহত্যা সম্পর্কে..
http://www.genocidebangladesh.org/?page_id=16
আমি উইকিতে কিভাবে ভুক্তি দেয় তা জানিনা, তবে কোনো বাংলা প্রবন্ধ দিলে সেটা অনুবাদ করে দিতে পারি, যেটা শিক্ষানবীশ বা রাগিব হয়তো আপলোড করে দিতে পারেন।
রাগিব, ইংরেজি উইকি নিবন্ধে গোলাম আজমের ছবির নীচে প্রধানমন্ত্রীদের নাম কেন? সে কি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নাকি!! দেখেই তো চান্দি গরম হয়ে গেল । আমি নিজেই ডিলিট মারতাম। কিন্তু কোন প্রশাসক এটা করলেই বোধহয় ভালো দেখায়। এ ধরনের আরো নানা টুইস্ট করে তাকে নিবন্ধটাতে ভালো মানুষ দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
গুগল করে কিছু প্রয়োজনীয় লিংক পেলাম যেগুলো নিবন্ধে ব্যবহার করা যেতে পারে। শিক্ষানবিশ বা কেউ যোগ করে দিলে ভালো হয়। আমিও চেষ্টা করব হাত লাগানোর।
[১] Focus back on, 8yrs after, The Daily Star, May 12, 2009
http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=87828
কিছু উল্লেখযোগ্য লাইনঃ
Ghulam Azam, who was hyperactive against the Liberation War and became a symbol of alleged war criminals, said in 1971, "Pakistan is the house of Islam for the world Muslims. Therefore, Jamaat activists don't justify living if Pakistan disintegrated." (Source: Jamaat's mouthpiece the daily Sangram, 1971).
Ghulam Azam met Pakistani General Tikka Khan, who was known as "butcher of Beluchistan" 10 days after the war started and earned the same title "butcher" as an architect of the genocide launched at the night of March 25, 1971 in Dhaka.
During the nine-month bloody War of Independence Ghulam Azam and his party Jamaat actively played a key role alone and along with their other political partners in attempts to foil Bangladesh's independence struggle.
Immediately after independence Ghulam Azam and many others like him fled to Pakistan and returned only after the brutal killing of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and his family in 1975.
In early 90s Ghulam Azam was officially declared ameer of Jamaat and Shaheed Janani Jahanara Imam launched a unique mass movement demanding trial of war criminals.
She held an unprecedented Peoples' Court as a symbolic trial of Ghulam Azam where thousands of people gathered and the court gave verdict that Azam's offences committed during the Liberation War deserve capital punishment.
After long movement against war criminals launched by Jahanara Imam, Jamaat decided to change its chief in 2001 though Azam obtained Bangladeshi citizenship from the higher court in mid-90s.
Motiur Rahman Nizami, the incumbent ameer of Jamaat, in 2001 succeeded Azam, who disappeared from open politics since then.
Though Azam was the brain behind Jamaat's anti-liberation efforts, the present ameer, also the then president of Islami Chhatra Sangha, played a vital role in collaborating Pakistani junta in committing genocide.
The Pakistani forces and their Bangladeshi collaborators committed genocide and war crimes that left three million people killed and around quarter million women violated besides the planned elimination of the best Bangali brains on December 14, 1971.
[২] পাকিস্তান অবজারভারের পেপার কাটিং- ম্যাশ-এর ওয়েবসাইট থেকে
Ghulam Azam calls for all out war, The Pakistan Observer, Nov 26, 1971.
http://www.docstrangelove.com/uploads/1971/po/19711126_po_ghulam_azam_calls_for_all_out_war.pdf
[৩] Islam in Bangladesh politics: the role of Ghulam Azam of Jamaat-I-Islami
Ishtiaq Hossain; Noore Alam Siddiquee
Inter-Asia Cultural Studies, 1469-8447, Volume 5, Issue 3, 2006, Pages 384 – 399
গোআর উপর জার্নাল পেপার। এখনো পড়তে পারি নি। আশা করি সোমবারে এক্সেস পাবো। তবে মনে হয় তার সাগরেদদের করা। কেউ কপি চাইলে ইমেইল করতে পারেন।
[৪]
এই বইয়ে গোআজম যে পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে দীর্ঘদিন বেআইনিভাবে বাংলাদেশে ছিল তার সূত্র পাওয়া যাবে-
Hashmi TI (2000) Women and Islam in Bangladesh: beyond subjection and tyranny, Palgrave Macmillan, United States.
It may be mentioned here that he had been living in Bangladesh from 1978 to 1994 as a Pakistani national without any valid visa to stay in Bangladesh
গুগল বুকে প্রিভিউ--
http://books.google.com/books?id=YS_FlaACPgMC&pg=PA189&lpg=PA189&dq=ghulam+azam&source=bl&ots=LfZ2s0Dtze&sig=ElIQGq1hB-Diw_Yb4rZ14TVWMIc&hl=en&ei=GYCsSrGqIYKUtge1r4GtCA&sa=X&oi=book_result&ct=result&resnum=5#v=onepage&q=ghulam%20azam&f=false
[৫] আর আমার আগের পোস্টে গোলাম আজমের একাত্তর পরবর্তী দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিবরণ নিয়ে প্রথম আলোয় প্রকাশিত অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের অভিযোগপত্র আছে। এটা কেউ ইংরেজীতে অনুবাদ করে সূত্র হিসেবে প্রথম আলো, ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ দিতে পারেন।
১৯৭১ এর পর গোলাম আজমের ভূমিকা আনিসুজ্জামান এর লেখা থেকে অনুবাদ করে দিয়ে দিয়েছি। এছাড়া আজম যে ১৯৭৮ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত বে-আইনীভাবে বাংলাদেশে ছিলেন সেটাও লিখেছি। ডেইলি স্টার এর লিংকটাও এক জায়গায় দিয়েছি।
আপনার সূত্রগুলো খুব কাজে দিচ্ছে। আরও যোগ করছি। অচিরেই সব কাজ হয়ে যাবে আশাকরি।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
রাগিব ভাই এর প্রতি কৃতজ্ঞতা। নিচে কিছু তথ্য দিলাম; আশা, কোন সজ্জন উইকিপিডিয়ায় দিয়ে এর সদ্ব্যবহার করবেন।
1. মুক্তিযুদ্ধের ঘাতক – ফারিদ কাবির – পল্লব পাব্লিসশার্স, ঢাকা – ১৯৮৮ – ১৫০ পৃষ্টা
পশ্চিমা-বিদেশি পত্র পত্রিকায় ’৭১ এর বাংলাদেশের উপর দিন, তারিখ ও লেখকের নাম সহ ঘটণাবলীর বিবরণ। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গোলাম আযম ৪৬ পৃষ্ঠায় উদ্ধৃত।
2. Assignment Bangladesh ’71 – Maudud Elahi – Momin publications Dhaka – 1999 – 733 pages
An excellent compilation of more than 300 news, commentary, picture and cartoons on ’71 Bangladesh published in the major foreign press. Golam Azam against Bangladesh and Muktizuddh cited in pages 296 & 404, Jamat E Islami cited in page 309.
3. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস – ডঃ মোহাম্মাদ হান্নান – ষ্টুডেন্ট ওয়েজ, ঢাকা – ১৯৯২ – ৪৭২ পৃষ্টা
৩৮৭- ৪০৯ পৃষ্টায় গোলাম আযাম, নিযামি, মুজাহিদ, জামাত এ ইসলামি ও ইসলামি ছাত্র সঙ্ঘের বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অসংখ্য ভাষণের উদ্ধৃতি ও কার্য্যাবলীর উল্লেখ আছে ১৯৭১ এর ঢাকার বিভিন্ন বাংলা দৈনিকের তারিখ সহ।
4. একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায় – মুক্তিযুদ্ধ চেতনা বিকাশ কেন্দ্র – ১৯৮৭ – ২৯৩ পৃষ্টা
সারা বইতেই ঘাতক ও দালালদের কার্য্যাবলীর বর্ণনা আছে তথ্যসূত্র সহ।
জটিল পোষ্ট, ব্যাপারটা সবার সামনে নিয়ে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
রেফারেন্সগুলো সব এক জায়গায় করা গেলে ভালো হতো। মন্তব্যের চাপে আসল তথ্য পাওয়া কষ্টকর হয়ে যা্চ্ছে।
-মনিকা
ব্যাপারটা জানা না থাকায় অন্ধই হয়ে ছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ রাগিব। এখন থেকে সচেষ্ট হব। হরেকৃষ্ন (যাচাই করা হয়নি)কে ও ধন্যবাদ। কাল থেকেই সময় করে ঢু মারবো উইকিতে। রেফারেন্স খোঁজা ছাড়া অন্য কোন কাজে ওখানে কখনো যাইনি।
trishonku,
দরকারি লেখা রাগীব। আস্তে আস্তে ইউকিপিডিয়ার পাতাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে আসছে। এটার ভীষন দরকার ছিল।
রাগিবের পোস্টটা যেমন চমৎকার কাজের কাজ হয়েছে, তেমনি শিক্ষানবীশের ত্বরিৎ উদ্যোগটাও ফাটাফাটি লেগেছে
গোআ'র "ডেমন"মার্কা একটা ছবি দেখতাম পোস্টারে ...ওটাকে উইকি পেজে ঝুলানো কি নিয়মবিরুদ্ধ? নাহলে ওটা ঝুলালে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টটা খুব ভালো কাজ করবে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
খুব কাজের ছবি এবং অনেক ভাল একটা পোস্ট।ধন্যবাদ রাকিব ভাই।
গরীব
সাউথ কোরিয়া
- এই ছবিটার উৎস কী, কোনো ভাবে এই ছবিটা কি উইকিতে গো.আ'র পাতায় লটকে দেয়া যায়?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জরুরী পোস্ট। রাগিব ভাইকে কৃতজ্ঞতা আর মডারেটরদের সাধুবাদ জানাই পোস্টটা সবার সামনে নিয়ে আসার জন্য।
ফাটাফাটি পোষ্ট। সবার ঝাপিয়ে পড়ার দৃশ্য দেখে কী যে ভালো লাগছে বোঝাতে পারবো না। কিন্তু আমি কি করি?
উকিপিডিয়াতে বাংলায় লেখা ব্লগে লেখার চে' আলাদা। ওখানকার ফোনেটিক লে আউট একটু যেন অন্য রকম। একই হলে ভালো হতো। আমার মতো (যাদের অন্য লে আউট জানা নাই!) অনেকের সুবিধা হতো। এটা কি কোনোভাবে সম্পাদনা অংশে যোগ করা যায় না? ফোনেটিক লে আউট, আমি যতদুর জানি, উন্মুক্ত সোর্সকোডের আওতায় প্রকাশিত।
ধন্যবাদ।
আমি পোস্ট টি ফেস বুকে শেয়ার দিলাম। সচেতনতা বাড়ানো দরকার।সেই সাথে নিজেদের ও সচেতন হওয়া দরকার।
যুদ্ধাপরাধীদের না বলুন।
লেখক : প্রীতম সাহা
গুরুত্বপূর্ণ এই পোস্টটি দৃষ্টি আর্কষণের জন্য স্টিকি করে রাখা হয়েছিল। প্রথম পেইজের সৌর্ন্দয্য রক্ষায় স্টিকি সরানো হলেও এর গুরুত্ব কমে যায়নি। এই পোস্টটির লিংক বিতরনের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি প্রচারের অনুরোধ জানাচ্ছি।
By the way, Rayizmi, you should refrain from editing the article as you have a serious conflict of interest here ... by virtue of being related to Azam, you are in conflict of interest. Please make suggestions in the talk page without further changing content. As you are related to the article subject, your edits are actually the subject's POV
ই ই ই
ফা্রুক
নতুন মন্তব্য করুন