এ ধরণের মন্তব্য ওনার এটাই প্রথম না। এর আগেও তিনি জনকণ্ঠে অভ্রকে সরাসরি "চুরি করা সফটওয়্যার" অভিহিত করেন। আমরা প্রতিবাদলিপি পাঠিয়েছিলাম, জনকণ্ঠ সেটা ছাপায়নি। বাংলা কম্পিউটিং নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের জন্য এটা স্বাভাবিক একটা অভিজ্ঞতা। উকিল নোটিশ, RAB দিয়ে আক্রমণের হুমকি এসব উপেক্ষা করেই তারা কাজ করেন। আমরাও তাই করে আসছিলাম, উনি একেকটা মিথ্যাচার প্রচার করেন, আমরা জবাব দেই আমাদের কাজ দিয়ে। জেদ নিয়ে পড়ে থাকি বাংলা লেখালিখিকে কীভাবে আরো সহজ করা যায়, আরো ব্যবহার-বান্ধব করা যায় এবং সর্বোপরি সেটা কীভাবে বিনামূল্যে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া যায় এসব নিয়ে। আমরা বিরক্ত হই, নিজেদের অসহায়ত্ব দেখে দুঃখিত হই, আবার একইসাথে মোস্তফা জব্বারের প্রতিক্রিয়া দেখে টের পাই- ঠিক পথেই এগুচ্ছি।
কিন্তু এবার একটা অভাবনীয় ব্যাপার ঘটল। বিস্ময়ে বাকরুদ্ধ হয়ে আমি দেখলাম শত শত মানুষ কীভাবে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন এই মিথ্যাচারের প্রতিবাদে। ব্লগ থেকে ব্লগে, ফেসবুকে, মেইলে কিভাবে ছড়িয়ে যাচ্ছে সেই প্রতিবাদ। বাংলা কমিউনিটি ব্লগগুলো তাদের ব্যানার পরিবর্তন করে অভ্রর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করছে, ব্লগাররা যুক্তি দিয়ে মানুষের বিভ্রান্তি কাটাতে লিখে যাচ্ছেন একের পর এক ব্লগ, ফেসবুকে নতুন গ্রুপ খোলা হচ্ছে, বাংলা ফোরামগুলো নতুন নতুন থ্রেড খুলে প্রতিবাদ জানাচ্ছে, মানুষ এমনকি ব্যক্তিগতভাবে মেইল করে মোস্তফা জব্বারকে বুঝাতে চেষ্টা করছেন।
একটা বিপ্লব ঘটাতে অন্তত একজনকে নেতৃত্ব দিতে হয়। সেরকম কোন নেতৃত্ব ছাড়া সব মানুষ কীভাবে এক হয়ে গেলেন? মোস্তফা জব্বার অভ্রকে পাইরেটেড না বলে গান শোনার সফটওয়্যার উইনঅ্যাম্পকে চুরি করা সফটওয়্যার বললে কি একই প্রতিক্রিয়া হত? "ঝামেলা অভ্রর টীম সামলাক, আমাদের কী?"- এই কথাটা ভেবে সবাই কেন চুপচাপ থাকলেন না? আমি তখন ঢাকার বাইরে, সাথে মোবাইলে অপেরা মিনির ভাঙাচোরা বাংলা সাপোর্ট আর একটা ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া কিছু নেই (এই লেখা দেরীতে আসার কারণও এটা)। বসে বসে সবার লেখা পড়া আর প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা ছাড়া করার কিছু ছিল না। সে উত্তর খুঁজে পেতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি। একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায়, সবাই লড়ছেন একটা স্বপ্নের জন্য। যে স্বপ্নে নিজের ভাষায় লিখতে কারো কাছে হাত পাততে হবে না। যে স্বপ্নে বাংলায় লিখলে কেউ খড়্গ হাতে তেড়ে এসে জানতে চাইবে না লেখার আগে আপনি টাকা দিয়ে লেখার অধিকার কিনেছেন কিনা। মুক্ত সফটওয়্যারের ধারণাটি নতুন না, কিন্তু বাংলা ভাষার জন্য স্বপ্নটি সবাইকে প্রথমবার দেখিয়েছিল এই অভ্র। "ভাষা হোক উন্মুক্ত" কথাটা শুধু অভ্রের স্লোগান না, এটা একটা অধিকার প্রতিষ্ঠার আশ্বাস। মোস্তফা জব্বার যখন জেনে শুনে সেই অধিকারটা কেড়ে নিতে চান, মানুষ কেন চুপ করে থাকবে? স্বাধীনতার ডাক বড় খারাপ জিনিস, দাবানলের মত তার ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগে না।
আমি হয়তো চুপ থাকতাম, অন্য সব সময়ের মত মোস্তফা জব্বারের হুংকারে কান না দিয়ে অভ্রর পরের ভার্শনের জন্য কাজ করে যেতাম। কিন্তু এবার কৃতজ্ঞতা থেকে লিখতে বসেছি। যেসব সাহসী মানুষ আমার অনুপস্থিতিতে চুপ করে ঘটনাটা বয়ে যেতে দেননি, কৃতজ্ঞতাটা তাদের প্রতি। সবাইকে অন্তত এটুকু তো বলতেই হবে যে তারা ঠিক পথেই আছেন।
পাইরেসীর অভিযোগের জবাবঃ
মোস্তফা জব্বার তার লেখায় ঢালাওভাবে পুরো অভ্র কীবোর্ডকেই "পাইরেটেড" হিসেবে অভিযুক্ত করেছেন। অভিযোগটা গুরুতর, একটা জাতীয় দৈনিকে অভিযোগটা কেউ করলে আমরা অবশ্যই ধরে নিব তিনি যা লিখছেন বুঝেশুনে লিখছেন। মজার ব্যাপার হল, মানুষজন অভ্র কীভাবে পাইরেটেড প্রশ্নটা করে তাকে চেপে ধরার পর তিনি বললেন অভ্র নিয়ে তার আপত্তি নেই, অভ্রতে ইউনিবিজয় নামে যে কীবোর্ড লেআউট আছে ঐটা তার বিজয় লেআউট থেকে চুরি করা। চমৎকার, আসুন দেখি কী করলে একটা কপিরাইটেড/পেটেন্ডেড লেআউট (অথবা সেটার প্রয়োগ) এ আমরা চুরির অভিযোগ দিতে পারি।
১) অবিকল লেআউট স্বত্বাধিকারীর অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলেঃ
অনুমতির প্রসঙ্গ যখন উঠলই তখন বলি, ২০০৩ সালে অভ্র ডেভেলপের পরিকল্পনা করার সময় আমি ফোনে মোস্তফা জব্বারের কাছে বিজয় লেআউট ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিলাম। তাকে পরিষ্কার ভাষায় বলা হয়েছিল, সফটওয়্যারটা যে কেউ বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবে। বিজয় তখনও ইউনিকোড সমর্থন করত না, ইউনিকোড সমর্থন দেয়ার কোন পরিকল্পনাও তার ছিল না। এই সফটওয়্যারটা ইউনিকোড সমর্থিত হবে, সুতরাং তিনি বিজয় ফন্টের অপব্যবহারের চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। শুধুমাত্র লেআউট একই, এছাড়া সফটওয়্যার দুটোতে কোন মিল থাকবে না।
তিনিও তার জবাব জানিয়ে দিয়েছিলেন, তাকে টাকা না দিলে তিনি অনুমতি দিবেন না। বেশ ভালো কথা, আমিও বিজয় কীবোর্ড অভ্রর সাথে দেইনি। জ্বী মোস্তফা জব্বার, অভ্র আপনার বিজয় কীবোর্ড ব্যবহার করে না। ইউনিবিজয় আর বিজয় কোনদিনই এক কীবোর্ড লেআউট ছিল না, এখনও নেই। যেখানে একটা কী এর পার্থক্য একটা আলাদা লেআউটের জন্ম দেয়, ইউনিবিজয়ের সাথে বিজয়ের সেখানে অন্তত ৮ টি কীতে পার্থক্য রয়েছে।
কীবোর্ড লেআউট যে সমস্ত কী এর একটা সেট, যেখানে একটা কী এর পার্থক্য হলে দুইটা সেট আলাদা হয়ে যায়, এটা বুঝতে পারেন মোস্তফা জব্বার? না পারলেও পড়তে থাকুন। "ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা" যাতে বুঝতে পারেন সেজন্য খুব সহজ করে নিচে লিখেছি।
২) ফিজিক্যাল লেআউট অনুমতি ছাড়া বিতরণ করলেঃ
প্রশ্নই আসে না। অভ্র কীবোর্ড একটা সফটওয়্যার মাত্র, এর সাথে বিজয় লেআউট ছাপানো কোন কীবোর্ড আমরা বিতরণ করি না।
৩) কীবোর্ড ইন্টারফেস প্রোগ্রামের কোড অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলেঃ
আবারো বলি, এই পয়েন্টও খাটে না। বিজয় ক্লোজড সোর্স, সেটার সোর্স থেকে অভ্র ডেভেলপ করা সম্ভব না। কীভাবে বিজয় হ্যাক করে অভ্র বানানো হল তার ব্যাখ্যা আপনার কাছে দাবী করছি। জবাব দেয়ার আগে দয়া করে "ইংরেজীতে হ্যাকিং লিখে গুগলে অনুসন্ধান" করে যে "মজার মজার সব তথ্য পাওয়া যায়", সেগুলো নিয়ে একটু পড়াশোনা করবেন।
৪) ট্রেডমার্ক লঙ্ঘন করলেঃ
বিজয় শব্দটি আপনার রেজিস্টার্ড ট্রেডমার্ক। সেটা যাতে লঙ্ঘন করা না হয় এবং ইউনিবিজয় যে পরিষ্কারভাবে আলাদা একটা লেআউট সেটা বোঝাতেই এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আমরা কোনদিনই অভ্রর সাথে বিজয় নামে কোন লেআউট ব্যবহার করিনি। উদাহরণ দিয়ে যদি বলি, SlideShow শব্দটা মাইক্রোসফটের রেজিস্টার্ড ট্রেডমার্ক (এখানে লিস্ট দেখুনঃ http://www.microsoft.com/about/legal/en/us/IntellectualProperty/Trademarks/EN-US.aspx), অন্য একটা প্রতিষ্ঠান যখন DVD SlideShow Builder (http://www.photo-to-dvd.com/dvd-slideshow-builder.html) নামে একটা সফটওয়্যার বানায়, তখন মাইক্রোসফটের লেজে কামড় বসানো হয় না। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে ইউনিবিজয় বা ইউনিজয় লেআউটগুলো বের হয়েছে ২০০৩ সাল বা তারও আগে, ১৯৮৭ সালে ডিজাইন করা হলেও আপনি বিজয়ের পেটেন্ট পেয়েছেন ২০০৮/২০০৯ সালে। সেক্ষেত্রে পেটেন্টের আগের থেকেই থাকা এই লেআউটগুলো কীভাবে পেটেন্ট বিরোধী হয়ে গেল আমাদের বোঝাবেন?
আপনি যদি এখনও কিছু না বুঝে থাকেন-
ধরুন একজন ব্যবসায়ী মঙ্গলগ্রহটা কিনতে চাইলেন, বাংলাদেশের পেটেন্ট অফিস তাকে মঙ্গলগ্রহের পেটেন্টও দিয়ে দিল। একদিন সেই ব্যবসায়ী অবিষ্কার করলেন তার গ্রহে কেউ যায় না। এদিকে বাংলাদেশের গাজীপুর নামের একটা জায়গায় গিজগিজ করে মানুষ। মঙ্গলগ্রহের মাটি লাল, গাজীপুরের মাটিও লাল। তিনি রেগে জ্ঞানশূন্য হয়ে ঘোষণা করে দিলেন, গাজীপুরে কেউ থাকতে পারবে না। কারণ গাজীপুরের মাটি মঙ্গলগ্রহ থেকে চুরি করা হয়েছে। চুরি যদি নাই করা হবে তাহলে এটা লাল কেন? তার মাথায় একবারও আসল না মঙ্গলগ্রহে থাকার পরিবেশ নেই দেখে মানুষ থাকে না, যাওয়ার খরচও অনেক। আবার গাজীপুরে লাল মাটির লোভেও কেউ থাকে না, বেঁচে থাকার জন্য সেখানে আরো উপাদেয় উপকরণ আছে। ব্যাপারটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? গাজীপুরের মানুষের প্রতিবাদ করার অধিকার আছে, তাদের দেখতে চাওয়ার অধিকার আছে সেই ব্যবসায়ীর পেটেন্টের কাগজ, সেখানে কোথায় লেখা আছে লাল মাটি হলেই সে জায়গা ব্যবসায়ীর হবে। সেটা যদি লেখাও থাকে, বাংলাদেশের পেটেন্ট অফিস কিভাবে দেশের সব লাল মাটি বিক্রি করে দিতে পারে সে প্রশ্ন করার অধিকারও তাদের আছে।
মোস্তফা জব্বার, আমি আপনার মত কখনই ভাবি না মানুষ সারাজীবন বিজয় বা অভ্রই ব্যবহার করে যাবে। নতুন দিনের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারলে অন্য প্রযুক্তির জন্য যায়গা ছেড়ে দিতে হয়, এটা ধ্রূব সত্য। বাংলা কীবোর্ড নিয়ে গবেষণা থেমে থাকবে না। আপনি আপনার পেটেন্টের কাগজ সবার কাছে প্রকাশ করুন। দেখিয়ে দিন ঠিক কোন রাস্তাগুলো দিয়ে হাঁটা আপনি বন্ধ করে দিতে চান। বারবার একেকজন কাজ করার পর আপনি বলতে পারেন না এই রাস্তায় তো বেড়া দেয়া ছিল। আবার সমস্ত রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে দাবিও করতে পারেন না বাংলা কম্পিউটিং এর ইতিহাসে আপনার বিশাল অবদান, আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা ।
আমরা বিজয় কীবোর্ডকে প্রমোট করার জন্য মাঠে নামিনি। নেমেছি বাংলা ভাষা নিয়ে ব্যবসার শিকার হওয়া থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে। আপনি যদি প্রমাণ করতে পারেন অভ্রতে আপনার ডিজাইন করা বিজয় কীবোর্ড লেআউট আছে, আমি সে মুহূর্তে সেটা বাদ দিব। আর যদি প্রমাণ ছাড়া আসেন, তাহলে নতুন কিছু বলেন। এক গান এতবার শুনতে আমাদের কারোই ভালো লাগছে না আর।
নির্বাচন কমিশন ও ইউএনডিপির সাথে অভ্রর অবৈধ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগের জবাবঃ
ইউএনডিপি কে, কেন, কোথায়, কীভাবে এবং তাদের সাথে অভ্রের কী সম্পর্ক এসব বিষয়ে আমার বিন্দুমাত্র ধারণা নেই, আশা করি আপনি যা বলেছেন সেটা ব্যাখ্যা করতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন থেকে সরাসরি ডাক পেয়েই আমি গিয়েছিলাম। অভ্রকে সেখানে ব্যবহার করাতে কোন রকম লবিং বা প্রভাব খাটানোর মত কাজ করতে হয়নি। নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্য ছিল দেশের টাকা বাঁচানো। যারা জানেন না তাদের জন্য বিস্তারিতভাবে বলি।
নির্বাচন কমিশন ডাটা এন্ট্রি, ছবি তোলা, আঙুলের ছাপ সংরক্ষণ করা এসবের জন্য প্রথম যে সফটওয়্যারটা ব্যবহার করেছিল সেটায় সরাসরিই বাংলা লেখা যেত, অভ্র বা বিজয়ের মত কোন কীবোর্ড ইন্টারফেস প্রয়োজন হত না। সমস্যা হল প্রতিটা ল্যাপটপের জন্য সেটার একটা আলাদা লাইসেন্স কিনতে হত, হাজার হাজার ল্যাপটপের জন্য হাজার হাজার লাইসেন্স। বুঝতেই পারছেন, বিশাল খরচের ব্যাপার। সে খরচ কমানোর জন্য কমিশন সিদ্ধান্ত নেয় এরকম একটা সফটওয়্যার তারা নিজেরাই ডেভেলপ করে নিবেন। বুয়েটের একজন শিক্ষককে সে দায়িত্ব দেয়া হয়। তারা সেটাই করেন, শুধুমাত্র বাংলা লেখার অংশটা ছাড়া। যেহেতু অভ্র আগের থেকেই বিনামূল্যে পাওয়া যায় এবং ততদিনে একটা স্টেবল প্রজেক্ট হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে, তারা একই চাকা আবার আবিষ্কার করে সময় নষ্ট করতে চাইলেন না। জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরীতে তারা অভ্র ব্যবহার করলেন, বিনিময়ে তাদের কাছে আমি একটা জিনিসই চেয়েছিলাম- অভ্র যে নির্বাচন কমিশনে ব্যবহৃত হল তার একটা সনদ। সেটা তারা দিয়েছেন। এর বেশি কোন ঘটনা এখানে ঘটেনি।
আপনার ভাষ্যমতে আপনি যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে অভ্রর জন্য ৫ কোটি টাকার বিজয়ের লাইসেন্স বিক্রি করতে ব্যর্থ হন, এক কথায় বলি, আমাদের সমস্ত পরিশ্রম সার্থক। এ দেশের মানুষের ৫ কোটি টাকা নর্দমায় ভেসে যায়নি, বরং অন্য কোন কাজে লেগেছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে আরেকবার কৃতজ্ঞতা জানাই তাদের সাহসী সিদ্ধান্তের জন্য।
শেষ কথাঃ
অনেকদিন আগে আমার কম্পিউটারে একটা ভাইরাস এসেছিল। খুবই বিরক্তিকর ভাইরাস। রাইট ক্লিক করলে সেখানে মেনুতে লেখা থাকতো - "If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom"। ভাইরাসটা কে বানিয়েছে জানিনা, তাদের এসব কাজের প্রতিও আমার কোন সমর্থন নেই। কিন্তু মেসেজটার কথা আমি কখনই ভুলিনি। ফেসবুকে আমার প্রিয় উক্তির ঘরে সেটা লিখে রেখেছি। স্বাধীনতাকে শেকলবন্দী করা যায় না, মরিয়া মানুষ সেটাকে যেভাবেই হোক ছিনিয়ে আনে- এর চেয়ে বড় সত্যি কথা আর কী হতে পারে? কথাটার মানে আপনি বুঝতে পারবেন বলে মনে হয় না। সবারই সীমাবদ্ধতা থাকে, এতে দুঃখ করার কিছু নেই। মায়ের ভাষা নিয়ে এত চমৎকারভাবে কীভাবে ব্যবসা করা যায় সেটাও আমরা আজ পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারিনি।
ভালো থাকুন।
---
অভ্র টীম এর পক্ষে-
মেহ্দী হাসান খান
মন্তব্য
অসাধারণ মেহেদী। দরকার ছিলো।
অসাধারণ। মেহেদী ভাই, আজকে যত বাংলা লিখছি, সবই তোমার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা
মোস্তফা জব্বার যেই জনকন্ঠ পত্রিকায় লেখা দিয়ে মাঠ গরম করে ফেলছেন, সেই পত্রিকা চলে অভ্রের সহায়তায়। এখানে দেখুন, বাংলা লেখার সাহায্য পাতাঃ
http://www.dailyjanakantha.com/help_bangla.php
______________________________________
লিনলিপি
______________________________________
লীন
হে হে হে... জনকন্ঠও তাহলে পাইরেসিতে সাহায্য করতেসে!
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
সরিষার ভিত্রেই তাইলে ভুত ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
মেহেদী ভাই, সালাম নিবেন। গতকাল আমাদের নুতন আইটি ম্যানেজার এসেছেন। একদুই কথার পর জানতে চাইলাম, বাংলা টাইপ করেন কি না? উত্তরে বললেন, জানেন। তবে অভ্র দিয়ে টাইপ করেন। তার পর শুরু হলো কথা! এ কম্পিউটার গুরু জানালেন অনেক কিছু (যা এখানে বলছি না)।
মেহেদী ভাই, আপনাকে আমাদের এখানে দাওয়াত দিচ্ছি। আপনার সাথে বসে ফখরুদ্দিনের বিরানী খাবার ইচ্ছা আছে।
বিধাতা আপনার মঙ্গল করুন।
প্রিয় মেহেদী ভাই,
আপনার জন্য অনেক কিছু করতে মন চায়। ভাবি বসে, কি করলে আপনাকে খুশি করা যাবে। আপনার কেন কাজে আসলে খুশি হব।
http://www.amrabondhu.com/udraji/1322
ভাল থাকুন।
জেগে আছি...
_________________________________________
সেরিওজা
মেহেদী ভাই আপনি এগিয়ে যান। আমরা আপনার সাথে আছি। কাগুর হাদুম পাদুমের বেইল নাই।
ভাষা উন্মুক্ত হবেই
মিছিলে শামিল হলাম।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
দারুণ, সময়োপযোগী, উপযুক্ত জবাব!
ঠিকাছে!
"If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom"
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
এটার অপেক্ষাতেই ছিলাম।ভাইয়া পড়ার পর ভাল লাগলো।
আর কোটেশনটা:If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom"
সাথে আছি।।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
অসাধারণ।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
সাথেই আছি...
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অসংখ্য ধন্যবাদ... আর কিছুই বলবার নেই।
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
_________________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দরকার ছিল, অভ্র টিমের কাছ থেকে এইরকম একটি লেখার। মেহ্দী ভাই, আপনেদের সাথেই আছি।
হ্যাটস অফ মেহেদী ভাই। আপনাদের সাথেই আছি আমরা সবাই। একজন জব্বার মিয়া অভ্র-র বিজয় পথা থামাতে পারবে না। ফেসবুকে শেয়ার দিলাম।
- হুম তুই ঠিক পথেই আছিস ।আর সেই পথে আমরা সবাই আছি তোর সাথে ।
ভাইয়া, আপনাকে স্যলুট। সাথেই আছি।
অন্রকদিন পর একটা মন্তব্য করছি, তাও আপনার অভ্র দিয়েই!! আসলে আপনাকে এখন হিংসে হয়!!
আমিই তানভী |
সাথে আছি, থাকব।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
মেহদী, এইবার তুমি অভ্র'কে আরো ধার দাও। জলে-স্থলে-অন্তরীক্ষে প্রচার যুদ্ধ চালাতে আমরা আছি!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
সাথে আছি ভাইয়া। বাংলা বর্ণমালা যেভাবে শিখেছি সেটা মনে পড়ছে। কিবোর্ড হয়ে উঠুক আধুনিক যুগের চক যেখানে স্লেট হল পিসি/ল্যাপটপের মনিটর। কিন্তু এই চক-স্লেটের কোন "দাবীদার" থাকবে না, আমার বর্ণমালার মতই এটাও আমার আপন হবে। কোন ব্যবসায়ীর কাছে নিজের ভাষাকে জিম্মি হতে দিব না আমরা। আপনারা অভ্রের মাধ্যমে যে রেভুলিউশন ঘটিয়েছেন সেটার ফলাফল কেমন হতে পারে নেটে আমাদের প্রতিবাদ তার ছোট্ট একটা উদাহরণ মাত্র।
ভাষা হোক উন্মুক্ত..............হ্যাটস অফ টু ইউ :)
(সবশেষে জনকন্ঠকে ধিক্কার আপনাদের প্রতিবাদলিপি না ছাপানোর কারণে।)
দারুণ দারুণ মেহেদী...দারুণ দিয়েছেন..দরকার ছিলো এইসব স্বার্থান্বেষী লোভী মোজা দের থোতা মুখ ভোতা করে দেয়া।
আপনাকে অভিনন্দন...অভ্র টীমকে অভিনন্দন...আমরা আছি আপনাদের সাথে।
ধন্যবাদ।
অভ্রের একজন সাধারন ব্যবহারকারী ও একজন গর্বিত বাংলাভাষী হিসেবে আপনাকে ও অভ্র এর পুরো টিমটিকে আমার আন্তরিক অভিবাদন । মানুষের স্বাধীন ইচ্ছাকে শেকল পরানো যায় না ।
দেশ, দেশের মানুষের স্বার্থ নিয়ে নিয়ত খেলাধুলা করা এইসব মানুষের হীনমন্যতা কবে শেষ হবে জানি না । খুব ক্লান্ত লাগে দেখে দেখে । একটাই সান্তনা পাই বিরুদ্ধ স্রোতে চলা মানুষদের অনমনীয় শক্তি দেখে । বেগবান হোক এই পথ চলা ।
অপ্রাসঙ্গিকঃ
১. আপনার ছবি ব্লগ দেখে শুধু মনে হয়েছে আপনার দেখার চোখটি খুব তীব্র । বেঁচে থাক এই দেখার চোখ ।
২. এই লেখায় তারকা দিতে পারলাম না, এখনো অতিথি বলে । দূঃখ নেই, তারকার প্রয়োজনও নেই ।
......................................
তোমারই ইচ্ছা কর হে পূর্ণ ....
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
(চলুক)
একটা জিনিসের প্রত্যেকটা কপি টাকায় বিক্রি ক'রে যে টাকার কুমির হয়েছে, হোক, কিন্তু শব্দ/ভাষা/যোগাযোগের বাহনেরও কুমির সে হ'তে পারে না কোনোমতেই। তার মুখে এসব প্রলাপ সত্যিই বুঝিয়ে দেয় চৌর্য ব্যাপারটা কার সাথে বেশি যায়! লজ্জা-শরম তো তার নাই- সেটা বোঝাই যাচ্ছে। থাকলে না হয় তার জন্য লজ্জাজনক আরো দুয়েকটা সত্য কথা বলতাম! এখন বাদ দিই।
মেহ্দী! আবারও ব্যক্তিগত স্যাল্যুট রইলো আরেকটা, এই সবকিছুর প্রেক্ষিতেই।
আছি ভাই। আমরা সবাই আছি। থাকবো। আমাদের ভাষার স্বাধীনতা রক্ষা করবার সংগ্রামে আমরা আরো একবার জিতবোই।
জাাাাাাাগো বাহেেেেেে! কোোোোোোন্ঠে আরো সবাাাাাায়!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
মেহেদী ভাই অভ্র দিয়ে ফটশপে যুক্ত অক্ষর হয়না। ওটা ঠিক করে দিন please দোয়া করব।
নতুন বিজয় দিয়ে সব যুক্তঅক্ষর হয়না। আমার জন্য দুই জনে কিনেছে। উনাদের টাকা জলে গেছে। এখন আমি অভ্র দিয়ে চলি। কয়দিন পর প্রায় সবাই অভ্র ব্যবহার করবে। আপনি অভ্র না বানালে আমার অনেকেই অনলাইনে বাংলা লেখতে এবং পড়তে পারতামনা।
অভ্রের জয় হবেই, কারণ অভ্র সবার জন্য।
ভাই আপনি যে মহান সেটি আরেকবার প্রমাণ করলেন।
আপনার লেখা থেকে কোট করি,
"আপনার ভাষ্যমতে আপনি যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে অভ্রর জন্য ৫ কোটি টাকার বিজয়ের লাইসেন্স বিক্রি করতে ব্যর্থ হন, এক কথায় বলি, আমাদের সমস্ত পরিশ্রম সার্থক। এ দেশের মানুষের ৫ কোটি টাকা নর্দমায় ভেসে যায়নি, বরং অন্য কোন কাজে লেগেছে। "
সাথে আমি একটু যোগ করি,
আপনি চাইলে নির্বাচন কমিশনকে বলতে পারতেন যে অভ্রের হোম ভার্সন ফ্রী, বিজনেস ভার্সনের জন্য ফী দিতে হবে। আমার ধারণা আপনি যদি এক কোটি টাকাও চাইতেন নির্বাচন কমিশন তাতেও রাজী হত কারণ তাহলেও চার কোটি টাকা বাঁচে। এবং এটা করা অনৈতিক কিছুও হত না। অনেক ফ্রী প্রোজেক্টেরই লক্ষ্য থাকে কাস্টমাইজড বা বিজনেস ভার্সনের জন্য চার্জ নেয়া। আপনি সেটা করেন নি। বাংলাদেশের একজন মানুষ কতবড় মহান হলে ভাষার জন্য এক কোটি টাকা ছেড়ে দেয়!!! এটা দেখেও যদি "ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা" সাহেব কিছু বুঝতেন...
দেশের প্রিন্টিং শিল্পে এখনও বিজয়ের একছত্র আধিপত্য। দেশের অধিকাংশ পত্রিকা এটি ব্যবহার করে। টাকা তো তিনি কম কামান নি। সাধারণ মানুষের প্রতিদিনের ব্যবহার্য লেখালিখির স্বাধীনতটাকে নিয়েও তার ব্যবসা করতে হবে???
"ঝামেলা অভ্রর টীম সামলাক, আমাদের কী?"
এইটা আপনি কি বললেন ভাই!!! আপনারা অভ্র তৈরির সময় তো "দেশের মানুষ কিভাবে বাংলা লিখবে লিখুক, তাতে আমাদের কি" কাজেই অভ্রের প্রতি যে কোন হুমকি মানে আমাদের সবার প্রতি হুমকি। আমার নিজের প্রতি হুমকি। দেশের লাখ লাখ লোক অভ্র দিয়ে প্রথম বাংলা লিখেছে। অনেকে অভ্র না থাকলে হয়ত বাংলা কোনদিন লিখতেও পারত না। এ ঋণ তো শোধ হবার নয়।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
আপনাকে স্যালুট
জনকন্ঠ না ছাপালে অন্য পত্রিকাতে চেষ্টা করা যায়, আপনার এ লেখাটি পত্রিকা মারফত সারাদেশে ছড়ানো উচিত।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
ঠিক কথা। দরকার আছে আসোলেই।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ডুয়েল হইছিলো (এডিলিটেড)
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
মেহেদী ভাই প্রথমেই অভ্রের জন্য আপনার কাছে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। আমার ব্লগিং এর হাতেখড়ি অভ্র দিয়ে। আমি জানি অভ্র কি। অভ্র না থাকলে কখনোই বাংলা ব্লগে আসতাম না। ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্ট টার জন্য।
If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom
আপনি এগিয়ে যান। আমরা আপনার সাথেই আছি।
অভ্রর উন্নতি কামনা করছি।
অভ্রের সাথে আছি। আপনাদের সাথে আছি।
অভ্রের সাথে আছি। আপনাদের সাথে আছি। প্রতিবাদটার দরকার ছিলো
বস! এই কথাগুলো কোন জাতীয় দৈনিকে ছাপানোর ব্যাবস্থা করা যায় না? তাহলে জব্বার সাহেবের হয়তো টনক নড়তো। এবং ভবিষ্যতে এমন অযৌক্তিক বক্তব্য পেশ করার আগে তিনবার ভাববেন।
নিজের খ্যাতিকে ব্যাবহার করে উনি কয়দিন পরপরই পত্রিকায় উদ্ভট কথাবার্তা বলবেন তা হতে দেয়া যায় না। ব্লগের এই লেখাটা হয়তো আমরা যারা অন্তর্জালের সাথে পরিচিত লোকেরাই কেবল পড়ছি, অপর দিকে দেশের মানুষ কিন্তু এখনো তার একপেশে কথাই শুনে যাচ্ছে এবং বিশ্বাস করাটাও বিচিত্র কিছু নয়।
উনি শুধু আপনাদের পাইরেট বলেই ক্ষান্ত দেননি, এটাও বুঝাতে চেষ্ঠা করেছেন যে আপনারা দেশের সরকারী সাইটগুলো হ্যাক করছেন ও সম্প্রতি হ্যাক হওয়ার ঘটনার পেছনে আপনারা জড়িত থাকতে পারেন। এই ধরনের ফালতু লোককে এভাবে একচেটিয়া ভাবে বক্তব্য পেশ করতে দেয়া যায় না। আশা করি সংবাদ মাধ্যমের সাথে জড়িত ব্লগাররা ব্যাপারটা বিবেচনা করে দেখবেন।
এটার অপেক্ষাতেই ছিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ভদ্রতা ও মহত্ত্ব দেখিয়ে চুপ না থেকে, উচিত কথাগুলো এভাবে প্রকাশ করলেন জন্য। আমরা সবসময়ই অভ্র-র পাশে আছি, থাকব। প্রতিবাদ চলবেই... আপনি আপনার কাজ নিয়ে এগিয়ে যান।
সাথে আছি ভাই, থাকবো।
এই লেখাটির জন্যই অপেক্ষায় ছিলাম। মেহদী ভাই, আপনার এই ভাইয়েরা আপনার সাথে থাকবেই।
ভাষা উন্মুক্ত হবেই...
______________________________________
লিনলিপি
______________________________________
লীন
এগিয়ে যান মেহেদী ভাই আমরা আ্ছি আপনার সাথে
আমার মতন বহুত মানুষরে বাংলা লেখার সুযোগ করে দিয়েছে এই অভ্র। মেহেদী ভাই, আপনাকে স্যলুট আপনি এগিয়ে যান। এইসব কাগু-হাগুরে গুনার দরকার নাইক্যা.....
একটা তথ্য দিতে পারেন? বিজয় লেআউটের পেটেন্ট যেহেতু মোস্তফা জব্বার ২০০৮/২০০৯ এ পেয়েছে, তাহলে প্রশ্ন হলো এটার আবেদন সে সাবমিট করেছে কবে?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আমি যদ্দুর জানি, পেটেন্টের অ্যাপ্লিকেশন করে ফেলে রাখলেও বড়জোর বছর তিনেক সময় লাগে চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে। মোস্তফা সাহেব চতুর ব্যবসায়ী , আমার মনে হয়না উনি আবেদন করে সেটাকে হেলায় ফেলে রেখেছিলেন। জায়গামতো মাল-পানি সহ তদবির করা গেলে এক দেড় বছরেই অনুমোদন চলে আসার কথা। খোঁজ নিলে জানা যাবে।
আসলে আমার মনে হয় কেচো খুঁড়তে গিয়ে আরও অনেক আজদাহা সাপ না বেরিয়ে যায়!
হা হা হা ... ২০০৩ এর পরে যদি হয় তাইলে তো তার কথার কোন বেইলই থাকবেনা, কারণ তখন ঐ লেআউটের কোন কপিরাইটই ছিলোনা
ইন ফ্যাক্ট এত বছর ধরে (১৯৮৮ থেকে ২০০০+)মার্কেটে বিক্রী হওয়া একটা লেআউটের জন্য নতুন করে পেটেন্ট এ্যাপ্লাই করা যায় কিনা সে ব্যাপারে আইনজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া লাগবে
কাকায় ভালো ধরা খাইতে পারে
রাজশাহী অঞ্চলের একটা ডায়লগ আছে, কি লাইড়তে কি লাইড়েছি!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
কী লাড়তে কী লাইড়েছি হা হা হা
একবার ১৯৯২ সালে - ফলাফল ব্যর্থ।
পরেরবার ২০০৪ সালের ২৯ জুলাই - ফলাফল এই আষ্ফালন।
তথ্যসূত্র: অমি আজাদ ভাইয়ের ব্লগ তথা কম্পিউটার জগত অক্টোবর ২০০৭ থেকে জব্বার কাগু নিজে।
উন্মাতাল তারুণ্য একটা দারুন লিংক দিলেন। জনকন্ঠে বাংলা না এলে- হেল্পে খুব সুন্দরভাবে অভ্র ব্যবহারের গাইডলাইন দেয়া ... আর ওতেই কি না জব্বর কাগু অভ্রর বিরূদ্ধে লেখে ... হা হা।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
জনকন্ঠের লেখাটা আমি প্রথমে ইমেইলে লিঙ্ক হিসেবে পেয়েছিলাম৷ পড়েই মনে হয়েছিল এটা নিয়ে অবশ্য অব্শ্যই মানহানির মামলা করা উচিত্৷ ঐ সংবাদপত্র এবং ঐ ভদ্রলোকের নামে মামলা করলেই অন্য সংবাদপত্রগুলো সেই খবর ছাপতে শুরু করবে৷ সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় বড় করে দু:খপ্রকাশ, ঐ ভদ্রলোকের দু:খপ্রকাশ এবং টাকার অঙ্কে বেশ বড় একটা টাকা মানহানির ক্ষতিপূরণ হিসাবে দাবী করে মামলা করা উচিত্৷
সচলে আইনজীবি কেউ নেই? সেরকম কেউ থাকলে সাহায্য করতে পারবেন নিশ্চয়৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
মামলা করা যাবে। শুধু জব্বার সাহেবের বিরুদ্ধেই না, সাথে যৌথ বিবাদী হিসেবে দৈনিক জনকণ্ঠ'র বিরুদ্ধেও। পুরাই জায়েয এইরকম মানহানির মামলা।
আর, পেটেন্ট-এর সূক্ষ্ম ব্যাপারগুলো অবশ্য আমার জানা নাই পুরো, তবে জিনের বাদশাহ্ ভাই যে বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত করলেন সেদিক দিয়ে জব্বার সাহেবের বিপক্ষে আরো আইনি বিষয় দাঁড়াতে পারে ব'লেই মনে হয়।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বাংলাদেশ এর Patent law জানা নাই কিনতু আনতোরজাতিক আইন এক ই ধরনের -- সেটা হোল patent application এর আগে idea/invention পরোদরশন করা জাবে না, করলে patent application এর কনো মুললো থাকবে না। সুতোরাং ২০০৩ এ মারকেট এ ছেরে ২০০৯ এ patent application করলে সেই patent application এর কনো গরোহোন জোগগোতা নাই।
patent law এর ওনেক ফাকফোকোর আছে জে কারোনে েক ধরনের আবিসকার হোলেো ২-৩ টা patent application করা জায়ে। সে ওরথে োভরো আর বিজোয় এর patent application ওবোসসৈ ভিননো ওথোবা ভিননো বোলে পরোমান করা যাবে।
আমার বাংলা লেখার skill নেই না হলে আর ও patent application গভির এ বলা যেতো।
আপনার সাথে একটা বেনসন আর এককাপ চা খাইয়া জীবনটা ধন্য করতে হবে।
কিছু কিছু ঞ্চণ আছে যে গুলা শোধ করার মত না । অভ্রের কাছে আমি সে রকম ঞ্চণী । কারন অভ্র না হলে হয়ত আমার বাংলা লিখা কোনদিন হত না । আপনাকে লাল সালাম ।।
আমাদের শেষ আপডেট জানান। কি হলো?
কিছু কিছু ঞ্চণ আছে যে গুলা শোধ করার মত না । অভ্রের কাছে আমি সে রকম ঞ্চণী । কারন অভ্র না হলে হয়ত আমার বাংলা লিখা কোনদিন হত না । আপনাকে লাল সালাম ।।
কিছু কিছু ঞ্চণ আছে যে গুলা শোধ করার মত না । অভ্রের কাছে আমি সে রকম ঞ্চণী । কারন অভ্র না হলে হয়ত আমার বাংলা লিখা কোনদিন হত না । আপনাকে লাল সালাম ।।
কিছু কিছু ঞ্চণ আছে যে গুলা শোধ করার মত না । অভ্রের কাছে আমি সে রকম ঞ্চণী । কারন অভ্র না হলে হয়ত আমার বাংলা লিখা কোনদিন হত না । আপনাকে লাল সালাম ।।
অনেক ধন্যবাদ মেহদী আপনাকে। আমি বাংলা লিখা শুরু করলাম আপনার জন্যই।
মেহেদী ভাই অতিন্দ্র প্রহরির মত জেগে আছি।চিন্তা করবেন না।আপনি অভ্রতে আসকি সাপোর্ট দেন তাহলেই বিজয়ের কবর হয়ে যাবে।
জবু এমন একটা জবাবের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
এর জন্যে ওনার মত পশু হতে হয়।
এর চেয়ে ভাল চোয়াল ভাঙ্গা জবাব হতে পারেনা... দারুন লিখেছেন। সাথে আছি অভ্র'র এবং আগামীতেও থাকবো। এই সফ্টওয়্যারের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা সারা জীবনের।
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
জানামতে জব্বার কাগু প্রধানমন্ত্রীর খুব কাছের লোক :(। ভয় পাই এ সুযোগের অপব্যবহার করে আগামাথা কিছু বুঝিয়ে নিজের কাজ হাসিল করে নেয় কিনা এই নির্লজ্ব মিথ্যাবাদী। আপনার লেখাটি জাতীয় কোনো দৈনিকে প্রকাশের অনুরোধ জানাচ্ছি।
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
অভ্র টিমের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ।
এবার কাগু বুঝবে, কতো বিজয়ে কতো পরাজয়...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভাষা হোক উন্মুক্ত....
"If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom."
নতুন যুগের ভাষা সৈনিকদের সাথেই আছি।
আরেকটা মজার ব্যাপার খেয়াল করলাম। ব্লগে বাংলা লিখলেও ফেসবুক বা চ্যাটে রোমান হরফে বাংলা লেখাটা দুদিন আগেও সমান প্রচলিত ছিল। কাগুর খোঁচার পরে আমিসহ অনেকেই এখন পূর্ণোদ্যমে সব জায়গায় বাংলা লেখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এখানেই তো অভ্রের বিজয়!
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
আই স্যালুট ইউ ম্যান।
মজার ব্যাপার কি জানেন। আজকে সন্ধায় আমার এক ফ্রেন্ড কে জব্বার সাহেবের কির্তি এবং গোটা বাংলা কমিউনিটিতে তার প্রতিবাদের কাহিনী বললাম।
ঔ ফ্রেন্ড টা কম্পিউটার নিয়ে এত কিছু জানে না তেমন, অভ্র ইউস করেছে, ভাল লেগেছে বাংলা টাইপ তেমন করে না।
ওপেন সোর্সের মাহাত্ব বা মুক্ত সফটওয়ার ধারনা কিছুর সাথেই তার পরিচয় নেয়।
কিন্তু তারপর ও যখন আমি তাকে জব্বার সাহেবের কীর্তির কথা বললাম তখন তার প্রতিক্রিয়া ছিল দেখার মত। পাইলে জব্বার কাকুকে ........... আর কি।
তখনই বুঝলাম, ভাল কিছুর জন্য লবিং করতে হয় না, বুঝাতে হয় না, আমাদের অন্তরে যে সত্তা আছে সেটা এত বোকা নয়।
অন্তরের ডাকে সবাই সারা দেয়।
আই এগেন স্যালুট ইউ ম্যান।
আমার ভাষার উপর দখল ভাল না থাকায় শুধু এই কথা দিয়েই শেষ করছি।
আই এগেন স্যালুট ইউ ম্যান।
মেহদী ,
এই জবাবের জন্য ধন্যবাদ । মানুষের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াই জানিয়ে দিচ্ছে অভ্র কি আর বিজয় কতটা পরাজিত । মোস্তফা জব্বারের এই ঘৃণ্য অভিযোগের কারণে তার সামনা সামনি হয়ে কিঞ্চিত "উপযুক্ত ডিজিটাল প্রহার" প্রদানের ইচ্ছা রাখি । আল্লাহ সেই সুযোগ কি দেবে না?
অভ্রের অবদান যে কি আর কতখানি সেইটা নিয়ে অভ্র টিম কোন রিসার্চ করার দরকার বোধ করে নাই কিন্তু আমার মনে হয় করা উচিত । একটা বিনামূল্যের সফট ওয়্যার নিরবে , একেবারেই মূল্যায়নহীন কেমন করে বদলে দিয়েছে ওয়েবে বাংলার , বাংলাদেশের জগৎ , সেইটা যারা অভ্র ব্যবহার করেন তারা জানেন , ভাষা ব্যবসায়ীর মোজোর পক্ষে সেইটা বুঝা সম্ভব না ।
আমি দেখেছি , হয়ত অনেকেই নিজ নিজ পরিবারে দেখেছেন, আমার পরিচিত জনদের বিজয় লে আউট শিখতে আর মনে রাখতে কিভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা নষ্ট করেছেন। আবার বিপরীতে দেখেছি আমার অফিসের ৫০০ স্টাফ কি সহজে আর কত দ্রুত অভ্রকে আপন করে নিয়েছেন।
মেহদী,
অভ্র শুধু বাংলা লেখা লেখি, ব্লগিং এর টুল নয়। নির্বাচন কমিশনের অনেক আগে থেকেই অভ্র বাংলাদেশের প্রচুর স্বাস্থ্যকর্মীর তথ্য সংগ্রহ , আদান প্রদান ও সিদ্ধান্ত জানানোর যন্ত্র। মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের ইংরেজী থেকে মুক্তি দেওয়ার যন্ত্র। মাতৃভাষায় কাজ করার স্বাধীনতা । মাতৃভাষায় সংস্কৃতি চর্চার স্বাধীনতা । মোস্তফা যতই ফন্দি ফিকির করুন, বাংলা ভাষাকে নিজের ব্যবসার খাতিরে বন্দী করার এই অশুভ ও নোংরা চেষ্টা কোনদিন সফল হবে না ।
এই লেখাটি ফেসবুক ও পত্রিকায় শেয়ার করার অনুরোধ করছি সবাইকে। আমিও আমার মত করে চেষ্টা করবো । অনুমতি দেওয়া হয়েছে ধরে নিলাম। বাংলা ভাষার মতই অভ্রের জন্য ভালোবাসা। অভ্রের কাছে আমার অনেক ঋণ, অনেক কৃতজ্ঞতা । সেইটা জানাতেই এই মন্তব্য। আমরা আছি, অভ্র এগিয়ে যাক তার লক্ষ্যে।
রাগ ইমন
অসাধারণ!!!
এই লেখাটারই অপেক্ষায় ছিলাম!!
বস, তোমাকে প্রণাম!!
আমরা তোমার সাথে আছি, থাকব।
মাভৈঃ
চমৎকার লেখা। সাথে আছি। তবে কাগুরে একটা ল'স্যুট করা যায় না? এতে করে ভবিষ্যতে ঘেউ ঘেউ করা কমবে।
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
মোস্তফা জব্বার কে যেটা বুঝতে হবে , সেটা হল, একটা পুরানো মডেলের গাড়ির চাইতে পুরানো মডেলের সফটওয়্যারের মূল্য আরো কম । একটা সময় ছিল যখন বিজয় ছাড়া আর উপায় ছিল না । কিন্তু সেই সময় শেষ হয়েছে , এটা তার বোঝা উচিত ।
অভ্র'র সাথে আছি , থাকব । ২১শের আন্দোলন হয়েছে ভাষাকে মুক্ত করবার জন্যেই । এক বিজয়ের হাতে সেই ভাষা আবদ্ধ থাকতে পারে না ।
মেহেদী ভাই, আপনাদের কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা আমার জানা নেই । আপনারা ভাল থাকবেন , এটাই কামনা করি ।
-সপ্তম
ঠিকাছে...
স্যালুট!
স্যালুট!
সচল স্লো! তাই দু'বার টিপি দিতে হয়। এখন দেখি মন্তব্য দু'বার হয়ে গেছে।
অভ্র বেঁচে থাকুক হাজার বছর...
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
No body has a reporter friend/relative?
No newspaper has the gut to publish it?
Its very necessary to share the truth to the mass people.
অভ্র বেঁচে থাকুক মানুষের ভালবাসায়।
মেহদী ভাই,
আপনাকে আমি শুধু এটুকুই বলে যাই, আপনাদের মতো মানুষদের জন্যই এখনও বাংলাদেশের মানুষ অনেক কিছু নিয়ে গর্ব করতে পারে। আপনি এগিয়ে যান, মায়ের ভাষা নিয়ে ব্যবসা করা এসব লোক বেশিদিন হালে পানি পাবেনা।
সবার ভালোবাসা থাকবে আপনাদের সাথে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
এস এস সি এর "কমপিউটার শিক্ষা" বইটা পড়বার সময় থেকেই ঐ গাধা কে দেখতে পারি না।
সমুচিৎ জবাব দিয়েছেন। বাংলায় একটা "স্পেল চেকার" নিয়ে কাজ হচ্ছে শুনতে পেলাম। আপেক্ষায় আছি।
ধন্যবাদ।
আসুন আমরা সবাই এই লেখা টার লিঙ্ক জনকন্ঠর ঠিকানায় পাঠাই...সবাই একবার করে...আসুন...
অভ্রর পাশে আছি, থাকব। বাংলায় এইভাবে লিখতে পারছি, এর জন্য আমরা অভ্রর কাছে কৃতজ্ঞ। অভ্র এখন আমাদের সবার সম্পদ।অভ্রকে নিয়ে কেউ মিথ্যাচার করলে আমরা সবাই মিলেই প্রতিবাদ করব।
মেহদী, আপনাদেরে পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়াটা দরকার ছিল। এটা পত্রিকা গুলোতে ছাপানো গেলে খুব ভাল হত।
খোমাখাতায় শেয়ার করলাম। লিংকটা মোস্তফা জব্বরকে মেইল করব।
একজন অনুজ ক্ষেপে গিয়ে কাকুকে মেইল করেছিলো। কাকুর উত্তরও দিয়েছেন। এইবার তাকে সমুচিত জবাব দেওয়া যাবে।
ধন্যবাদ মেহেদী।
মেইলঃ
==================
Dear Sir,
Can you give me a proof that 'AVRO' is a pirated software? "AVRO" is a unicode based open source software. I'm using "AVRO" since last 5 years. There is a difference between pirated and open source software. I expected that you know it. Anyway, you have no rights to confuse the general people who does not about the open source "AVRO" . Please take care of this type of mistake in future.
Best Regards.
Amit, Avro user
মোস্তফা জব্বারের উত্তরঃ
Dear Amit,
Ask AVRO why they use Bijoy Keyboard layout? Is Bijoy their property?
It is a patended product own by me. Ask them to drop Bijoy Layout they will be fine.
Thanks
Mustafa Jabbar
==================
১৯৫২ সালে তরুন প্রজন্ম সোচ্চার ছিল মাতৃভাষা রক্ষার দাবিতে, আর.... ২০১০ সালে আমরা সোচ্চার মাতৃভাষা নিয়ে ব্যবসা বন্ধের দাবিতে।
মেহেদী ভাই, আপনি এগিয়ে যান..... আমরা সবাই আপনার সাথে আছি।
এইটা জটিল হয়েছে।
মেহেদী ভাই,
অভ্র, অভ্র টিম এবং আপনার জন্য আমি গর্বিত।
আমার সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছেন, মঙ্গল গ্রহের গল্প পড়ে হাসতেই আছি
এবার কাগু বুঝুক 'কি লাইড়তে কি লাইড়েছি'
মেহদী এবং অভ্র টীমের সবার প্রতি আমার শ্রদ্ধার শেষ নেই। তবে অভ্রকে বিনামূল্যের বলতে আজ আমার আপত্তি আছে। অভ্রের বদলে যে হাজারো মানুষের ভালোবাসা কিনে নিয়েছে এরা সেটা তো কারো অজানা নয়। এই ভীষণ রকমের বস্তুবাদী পৃথিবীতে এত বড় একটা কাজ হাতে নেওয়ার দুঃসাহস এরা রাখে, বিলিয়ে যায় কোন পার্থিব মূল্য ছাড়া... এটা বিশ্বাস করতেই কষ্ট হয়। ভাষাকে উন্মুক্ত করতে চেষ্টারত এই ভাষাকর্মীদের তাই জানাই স্যালুট।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
লোভ যখন লুলোপতার পর্যায়ে চলে যায়, মানুষ তখন পিশাচ হয়ে যায়। তখন সে নিজের মাকে নিয়েও ব্যবসা করতে নেমে যায়। মায়ের ভাষা আর মাকে নিয়ে ব্যবসার মধ্যে তফাৎ আছে কি ?
পিশাচের হাত থেকে মাকে মুক্ত করতেই হবে ! ভাষা উন্মুক্ত হবেই !
সাথে আছি মেহদী। আপনার শরীরে আমার মায়ের রক্তই বইছে। বাংলা মা আমার !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
যে বর্ণমালা ১৯৫২ সালে ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আপন করে পেয়েছি, সেই বর্ণমালাকে জিম্মি করে যে অমানুষ বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের উপর অন্যায় ব্যবসা ফেঁদেছিলেন তার জন্য ধিক্কার।
মোস্তফা জব্বার, জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরীর বিষয়টি দেশের আপামর জনসাধারণের জন্য একটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ছিলো। আপনার মত অর্থলোভী পিশাচ সেই কার্যক্রম থেকেও 'বিজয়' এর মত খোঁড়া একটি সফটওয়্যার দিয়ে গরীব দেশটির ৫ কোটি টাকা হাতিয়ে নেবার তালে ছিলেন। কতবড় স্বার্থপর কুটিল ধুর্ত শয়তান আপনি ভাবলেও মুখে থুতু জমে আসে। ছিঃ
মেহেদি ভাই, পাশে আছি সবসময়।
ভাষা হোক উন্মুক্ত।
---- মনজুর এলাহী ----
দারুণ। স্পষ্ট ভাষায়, স্বচ্ছভাবে, সাবলীলভাবে, কি চরম স্থিরতা দিয়ে লিখেছেন আপনি। প্রতিবাদলিপিও এমনটি হয়! অর্থের লোভ যে মানুষকে কত নিচে নামিয়ে দেয়, মোস্তফা জব্বার তারই প্রমাণ। যাক, বেশ পুরনো প্রজন্মের একজন তিনি। আমাদের তো এই-ই গর্ব, এই সময়ে, এই বিদ্বেষ আর স্বার্থ খোঁজার সময়ে আমরা আপনাকে পেলাম, যিনি এই সংকীর্ণতার বিপক্ষে। বিশেষত ভাল লেগেছে আপনার মার্জিত ভাষায় প্রতিবাদ দেখে। অন্তত তার মত নির্লজ্জভাবে নিজের সৃষ্টির গর্ব আপনি করেননি। দেশ আর থেমে থাকবে কেন, আপনারা আছেন না?
প্রথম দিকে প্রথম আলো ব্লগের ফোনেটিকে লিখতাম। স্কুলের অনেক কাজে মাঝে মাঝে ওয়ার্ডে লেখা দরকার পড়ত। তখন নতুন পোস্ট প্যানেলে গিয়ে টাইপ করে কপি-পেস্ট। আর নেট না থাকলে কাজগুলো জমেই থাকত। শেষতক অভ্রের খোঁজ পেয়ে হাফ ছেড়ে বাঁচা। ভাববেন না, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য বানিয়ে বলছি। সত্যিকার অর্থে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেও তা আপনার জন্য খুব কম হয়ে যায়। যথেষ্ট করেছেন আপনি, স্বার্থত্যাগী হয়ে।
সারাটি জীবন এমনিই থাকুন, এই কামনা রইল। পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি দেখে মাঝে মাঝে ভাল মানুষগুলোকে দেখেও ভয় লাগে, তারা না আবার অমনটি হয়ে যান। আপনাকে ধন্যবাদ আর শ্রদ্ধা জানিয়ে তো পারব না। অন্তর থেকে প্রার্থনা আর ইচ্ছে প্রকাশ করছি, প্লিজ বদলে যাবেন না। আমাদের প্রজন্মটাকে পথ দেখাবার জন্য অন্তত আপনি থাকুন। প্লিজ।
-শাহরিনা রহমান।
কি বলবো, ভেবে পাচ্ছি না। অনেক ধন্যবাদ মেহদী, লেখাটার জন্য।
ভাষা হোক উন্মুক্ত
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমি বিজয়ে লেখা শিখেছিলাম সেই ২০০১ সালে। অনেক দ্রুত লিখতে পারতাম। তারপর দীর্ঘদিন ব্যাবহার না করে ভুলেই গিয়েছিলাম। গত বছর আমি এক বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করি বাংলায় ফনেটিক কিবোর্ড বানায়না কেন কেউ? তিনি জানালেন বাংলার ফনেটিক কিবোর্ড অনেকদিন থেকেই আছে। তারো কিছুদিন পর ফেইসবুকে একজন পোস্ট করে অভ্র ডাউনলোডের লিংক। তখন থেকে এখন পর্যন্ত আমি যতবার ব্যাবহার করি অভ্র ততবার এর নির্মাতাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতা বোধ করি। আপনারা বাংলাদেশের, বাংলা ভাষার বীর।
আমরা সবসময়-ই আপনার পাশে থাকবো। ভাষা হোক উন্মুক্ত!
দুইটা জিনিসঃ
১। ৫২তে থাকার সুযোগ ছিলনা... কিন্তু একালের ভাষা সৈনিকদের সাথে আছি... সবসময়।
২। কথা দিলাম, যদি কখনো প্রধানমন্ত্রীগোছের কিছু হয়ে যাই, মাতৃভাষাকে সর্বসাধারণের হাতের নাগালে নিয়ে আসার জন্য পুরো অভ্রটিমকে একুশে পদক দিব! বাংলা ভাষার ইতিহাসে অভ্রকে তার প্রাপ্য স্থান দেয়া খুবই দরকার।
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
অভ্রনীল ভাই, আপনার এই ছবিটি অভ্র-এর ক্যাম্পেইনের কাজে নিসর্গে ব্যবহার করলাম। যতটুকুই হোক, সমর্থন দেয়া দরকার।
যদি ৩০০ বাই ২৫০ পিক্সেল একটা এ্যাড বানাতে পারেন তাহলেও খুব ভালো হয়। এটা গুগল এ্যডসেন্সের জনপ্রিয় একটা এ্যাড-সাইজ। এখনকার প্রায় সব ব্লগেই এই সাইজের একটা ব্লক থাকে যেখানে এ্যাডটা দেয়া যাবে। আমাদের সবার সাইট থেকে একটা করে লিংক যদি অভ্র পায়, সেটা ওর পেজ ড়্যাংকের জন্যও কাজে দেবে। এ্যাডটা যদি ফ্ল্রাশ দিয়ে করতে পারেন, তাহলে আরো ভাল হয়।
...............................
নিসর্গ
অবশ্যই ব্যবহার করবেন, কোন সমস্যা নেই, আমি তো আর মোজো নই।
ফ্ল্যাশ আমার কাছে নাই, ফ্ল্যাশের কাজ পারিনা, তাছাড়া ফ্ল্যাশের যেই দাম তাতে কেনার ইচ্ছাও নাই। আমি কাজগুলো করি ইংকস্কেপে, তবে গিম্পে নাকি কিছু এ্যানিমেশন করা যায় (গিম্পে ক্রপ করা ছাড়া আর কিছুই পারিনা )। যাই হোক... ৩০০X২৫০ পিক্সেলের একটা বানালাম, কাজ হয় কিনা দেখুন:
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
সুন্দর হয়েছে। আপনার ব্লগে কিছুক্ষণ আগে আমি মন্তব্য রেখে এসেছি। HTML Text-এ , মানে ব্লগে কীভাবে পোস্ট করবো বাট্ন (?) হিসেবে, যদি বলতেন। আমি ভালই কানা এইসব বিষয়ে। ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
আপনাকে একটা কোড ইমেইল করেছি। আপনার ব্লগে যে জায়গায় ছবিটি দেখাতে চান সে জায়গায় ঐ কোডটি পেস্ট করে দিন।
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
আপনার বানানো অভ্র-র পাশে আছি সবসময় ছবিটি আমি আমার ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচারে দিলাম, আর সামহোয়ারে এটা নিয়ে পোষ্ট দিলাম। আমার নামে ক্লিক করুন ঐ পোষ্ট পাবেন।
পেয়েছি আমি, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ফিরতি ই-মেইল দয়া করে চেক করে নেবেন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
এমবেড করে দিলাম। ছোট্ট একটা অনুরোধ-- কোনাগুলো গোল না করে একটা কপির লিংক কি দেয়া যাবে বা আমার ইমেইলে পাঠানো যাবে? বেশী কঠিন হলে থাক। ধন্যবাদ।
পিপিদা, সোর্সকোডসহ চারকোনা ছবি আপনাকে মেইল করে দিয়েছি...
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
অভ্র তোমার জয় হোক
মেহেদী ভাই,
আমি আপনাকে চিনি না, আমি দেখতে কেমন তাও জানি না। তবে আমি আপনার সৃষ্টি অভ্র ব্যবহার করি। যেখানে বাংলা লেখাই ভুলে গিয়েছিলাম, সেখানে শুধুমাত্র আপনার অভ্রে কারণে আবার বাংলা চর্চা শুরু করেছি। এই প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা কম্পিউটারে যতটুকুই বাংলা লিখছে, তা আপনার অভ্রের কারণে। আমি যেখানেই গিয়েছি, যার কম্পিউটারেই বসেছি, আমি আপনার অভ্র সেটাতে ইন্সটল করেছি। আমরা ভাষা আন্দোলন দেখিনি, তবে বাংলাকে অন্তর্জালে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য আপনার প্রচেষ্টা দেখেছি।
কম্পিউটারে বাংলা লেখালেখিতে মোস্তফা জব্বারের অবদান অস্বীকার করি না। তবে তিনি তার সম্মান, অবস্থান হারিয়েছেন, বিশেষ করে আমরা যারা বাংলা লেখার চেষ্টা করি, তাদের কাছে। তিনি বাংলা কীবোর্ডকে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে বাংলাকে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্থ করেছেন। সর্বোপরি, তিনি অভ্রের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনেছেন কোন প্রকার প্রমাণ ছাড়াই। তিনি যেসব অভিযোগ এনেছেন তা অত্যন্ত হাস্যকর। একটা বাচ্চাও বুঝবে তার বক্তব্যের অসারতা। আমি তার মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা জানাই। সময়ই তার বিচার করবে।
অভ্রের জয় হোক!
ভাষা হোক উন্মুক্ত ।
লোভী হায়েনার কবল থেকে মুক্তি পাক বাংলা ও বাংলাভাষা।
"মেহেদি ভাই এগিয়ে যান্,জব্বার কাগুর খবর আছে!!!!!!!!"
মেহদী ভাই, অভ্র ডেভেলপার হিসেবে আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ। অভ্রর মাধ্যমে কম্পিউটারে বাংলা ভাষার স্বাধীনতা লাভ হয়েছে। আমরা আছি আপনার পাশে।
মেহদী ভাইকে হাজার কোটি সালাম।
অভ্রের পাশে আছি থাকব।
আসুন লেখাটি সবাই ফেইজবুকে শেয়ার করি।
অভ্রর প্রতি আকুন্ঠ সমর্থন জানাচ্ছি । আশা করি জব্বার আংকেল খুব সহজেই ''বুঝতে'' পারবেন ''অভ্র'' কি জিনিস , আর ''বিজয়'' কি ঝিনিস !!!
সেই তখন থেকে আমি এক্সাইটেড হয়ে আছি, যখন তুমি এই লেখাটি পোস্ট করলে মেহদী! আমি কালবিলম্ব না করে সঙ্গে সঙ্গেই ফেইসবুকে আর তোমার ফ্যানপেইজে ছড়িয়ে দিয়েছি। বিবিসির যে দু'জনকে চিনি, তাদেরকে পরশু বলার পর এইমাত্র তোমার লেখাটির লিংক-ও দিয়ে এলাম ফেইসবুকে। আশা করি বিবিসি তোমাকে ডাকবে - ডাকলে প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ, সাক্ষাৎকার দিও!
শুধু নির্বাচন কমিশন নয়, আর রাগ ইমন যেমন উপরে বললেন স্বাস্থ্যকর্মীদের ডেটা কালেকশন-এর জন্যও শুধু নয়, আমেরিকাতে প্রতিবছর যখন ৩/৪ জন বাংলাদেশী 'ফুলব্রাইট এফএল্টিএ' স্কলারশিপ নিয়ে এক একাডেমিক ইয়ারের জন্যে বাংলা ভাষা পড়াতে আসেন, তারা কিন্তু বাংলা ভাষাকে শেখান, ছড়িয়ে দেন 'অভ্র'র মাধ্যমেই! আর, বাংলাদেশে প্রতি সেমিস্টারে আমেরিকা থেকে (ফুলব্রাইট ক্রিটিকাল ল্যাঙ্গুয়েজ স্কলারশিপের আওতায়) যখন ২০/২৫ জনের একটা গ্রুপ আসে আইইউবি'তে, রেসিডেন্সিয়াল কোর্স করতে, সেখানেও এখন অভ্রের জয়জয়কার। এ দু'টো জায়গায় আমি নিজে পড়িয়েছি, কাজেই আমি বলতে পারি।
আফসোস, আমার সময়ে (২০০৫/০৬) অভ্র'র তেমন পরিচিতি ছিলো না। ইউটি-অস্টিনে 'বিজয়' ইন্সটলড হওয়ার পরেও আমার আগের ব্যাচের আপুরা কিম্বা আমি, কেউই ব্যবহার করতে পারি নি (আমি অবশ্য এমনিতেও অতো পারতাম না!) শুধুমাত্র ভাইরাসের উৎপাতে এবং চালু হতে হতে পিসি হ্যাং হয়ে যেত বলে। শেষে, আমি ফেলে দেই 'বিজয়' আমার ডিপার্টমেন্টের এক প্রফেসারের পরামর্শে। হাতে লিখে সব হ্যান্ডআউট আর প্রশ্নপত্র তৈরি করতে হতো। আর, দেশে যখন আইইউবিতে অল্প ক'দিন পড়িয়েছি 'বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ইন্সটিটিউট'-এ, তখনও আমরা অভ্রের কথা শুনিনি। আমার এক কলিগ 'বিজয়' ব্যবহার করতে জানতো, ওকে দিয়ে আমরা যতটুকু পারি বাংলা টাইপ করাতাম। আর, নিজে একবার এক কবিতা টাইপ করতে নিয়েছিলাম পুরো এক ঘন্টা লাগিয়ে - 'বিজয়' ব্যবহার ওই প্রথম, ওই শেষ। অথচ আজকে দেশের বাইরে পড়তে এসে আমি অনায়াসে বাংলা লিখতে পারছি, আমার ভাই-কাজিন-বন্ধুবান্ধব, অনেকেই লিখছে - অভ্র ছাড়া এত সহজে কী তা সম্ভব হতো!
আমাদের এখন তিনটে ব্যাপার করতে হবেঃ
১। ফেইসবুকে, মেইলে, অন্যান্য ব্লগে এই লেখা ছড়িয়ে দিতে হবে
২। চেনা কেউ জাতীয় দৈনিকে কাজ করলে, হোক সে বাংলা কী ইংরেজীতে, অভ্র টিমের ব্যাপারের জানাতে হবে। তাদেরকে মেহদীর সাথে সাক্ষাৎকার কিম্বা রিপোর্ট তৈরী করতে অনুরোধ করতে হবে (নজরুল ভাই মনে হয় সেটার ব্যবস্থা করে ফেলেছেন ইতিমধ্যেই, তারপরেও)। আমি রেডিও-টিভি'র কথাও বলবো শক্ত করে কারণ এদের প্রভাব সুদূর এবং বিশ্বব্যাপী।
৩। প্রতিবাদ হলো অফিসিয়ালি, এটা ছিলো প্রথম পদক্ষেপ। এই স্পিরিট ধরে রাখতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত মোস্তাফা জব্বার স্বীকার না করেন যে তার অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং প্রতিহিংসামূলক ছিলো, ততদিন পর্যন্ত চলতে থাকবে। ক্ষমা তাকে চাইতেই হবে কারণ অভ্র'র নামে কুৎসা রটনা একটি জাতীয় দৈনিকে যেমন ন্যাক্কারজনক, তেমনি তিলে তিলে গড়ে ওঠা অভ্র'র সুনাম ভুলুন্ঠিত করার চেষ্টা অমানবিক।
আমরা চাই, মোস্তাফা জব্বার নিজের বক্তব্য প্রত্যাহার করে নেবেন অনুরূপভাবে ক্ষমা চেয়েই। আশা করি, তার সুমতি হোক।
***** মেহদী এবং অভ্র টিম - সাথে আছি, থাকবো সবসময়। জেনে রেখো, ভাল উদ্যোগের সাথে সবসময় সাধারণ মানুষ আছে, থাকবে।
"If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom". I would rather be an 'outlaw' like William Wallace or Ned Kelly and enjoy freedom than being a caged lioness! Amen. *****
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
মেহেদী ভাইয়ের তরফ থেকে এমন একটা পোস্ট খুব দরকার ছিল। এবার ইন্টারভিউয়ের অনুরোধগুলিও উপেক্ষা করেননা আর ভাই! কাগুর স্বরূপ ফাঁস হোক।
কৌস্তুভ
মেহদী ভাই আপনাকে অভিনন্দন দিয়ে ছোট করবো না।যতই বাধা আসুক কখনো থেমে যাবেন না । এই জাতি আপনাদের পাশে আছে।
ভাষা হোক উন্মুক্ত।
মায়ের ভাষাকে হতে দেব না পণ্য।
তুমি ও অভ্র টিম যা করেছো তা হল একটা বিপ্লব। আন্দোলনকে বিভিন্ন 'ট্রিক্স' দিয়ে আটকানোর ব্যাবস্থা করা যায়, কিন্তু একটা বিপ্লবকে থামানো যায় না হাজারো চেষ্টা করে। জব্বার ডাকু যতই চিল্লাবে অভ্র ততি শক্তিশালী হবে।
এগিয়ে রে বাছা, সাথে আছি - সবসময় ...
===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
জয়তু অভ্র .....
সাথে আছি মেহদী ভাই ...
আপনাকে ধন্যবাদ। যদি অভ্র না থাকতো তাহলে আমি আজো বাংলা লিখতে শিখতাম কিনা তা নিয়ে সংশয় আছে আমার।
কয়েকদিন আগে এই প্রসঙ্গেই মনে হয়েছিলো, এইটাই সম্ভবত ইন্টারনেটের সৌন্দর্য ! আজ থেকে বছর দশেক কী পাঁচেক আগেও জব্বার সাহেব একই রকম অর্থহীন প্রলাপ বকেছেন, কিন্তু তখন মূল ধারার পত্রিকাগুলি এর বিরুদ্ধমত ছাপার সাহস পায় নি। সাহস হয়তো আজও পাবে না, কিন্তু আজ সত্যি সত্যি তা'তে কিছুই যায় আসে না। ব্লগ, ফেসবুক আর টুইটার- জব্বার সাহেবের ছোটলোকামির খবর বিদ্যুতের বেগেই মানুষের কাছে পৌছে গেছে।
একদমই অফটপিক: - পেজব্রেক সহ একটা দুই পেজের কবিতা লিখতে কত সময় লাগতে পারে অভ্রতে ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এই লেখাটার খুব প্রয়োজন ছিল। মেহদী, আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা আমাদের নেই, তবু আপনার সাথে আছি- এটুকু জানবেন। সবকিছু নিয়ে বেনিয়াগিরি মেনে নেয়া যায়, কেবল ভাষা নিয়ে নয়। অভ্র অন্তর্জালে বাংলা ভাষাকে ছড়িয়ে দেবার ইতিহাসে একটি ব্রেকথ্রু, অভ্র'র ডেভেলপমেন্ট একটি মাইকফলক। কাগু সেটা না বুঝলেও আমরা বুঝি।
কাগুর চৈতন্যদোয় হোক।
' আমি তোর সাথেই আছি, তোতেই বাঁচি...' শুভেচ্ছা নিরন্তর... [b]মেহদী ও এর সাথে জড়িত সব ভাইদের প্রতি ।
এই ভাঁড়ের ব্যাপারে এইবারে আমি সম্পূর্ণ নীরব থাকব বলে পণ করেছিলাম। কিন্তু ফেসবুকে মোস্তফা জব্বারের দ্বিতীয় প্রোফাইলের একটা লাইনের চিত্র দেখার পর পণটা ভাঙতেই হচ্ছে:
লাইনটা পড়ার পর আমি প্রতিবাদ করার ভাষাও খুঁজে পাচ্ছি না।
'I have borne to allow you to write Bangla in a Computer'
জব্বারের ইংলিশ জ্ঞানকে (বানান এবং ব্যাকরণ- দুটোই) উপেক্ষা করে এই কথাটার বাংলা ভাবার্থ দাঁড়ায়ঃ
"তোমাদেরকে কম্পিউটারে বাংলা লেখার অনুমতি প্রদানের জন্যই আমার জন্ম হয়েছে"
রাগে শরীরটা কাঁপছে... বাংলা কি তার একার সম্পত্তি যে এটা লিখতে তার অনুমতির দরকার হবে?
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
ইন্টারেস্টিং আরেকটা ব্যাপার
ইংরেজীর ভুল ছাড়াও এখানে তিনি নিজের আরেকটা পরিচয় তুলে ধরেছেন
allow শব্দটির ব্যবহারের মাধ্যমে সাবকনশাসলি তিনি নিজের ভাষাব্যবসায়ী চেহারাটাকেই ফুটিয়ে তুলে ধরেছেন .... তাঁর মিশনটা আদর্শ হলে তিনি help বা cooperateশব্দগুলো ব্যবহার করতে
তার এই মেসেজটা দেখে প্রশ্ন জাগে, আমাকে বাংলা লেখার ব্যাপারে allow করার ক্ষমতা তোমাকে কে দিয়েছে বাপধন?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
মোস্তফা জব্বার সাহেব,
যদি কখনো এই লিখাটা পড়েন এই আশায় আপনাকে একটা উপদেশ দিই। আপনি টাইপ রাইটারের জন্য একটা সফটওয়্যার ডিজাইন করেন। কম্পিউটারে আপনার দিন শেষ।
এক কোটি মানুষ বিজয় ব্যবহার করে এই তথ্যটা কাগু কোথা থেকে পেল? তাও যদি বা হয়, বলা উচিত "করত", অভ্র আসার আগে...
কৌস্তুভ
এটা মোস্তাফা জব্বারের প্রোফাইল না, জন্মতারিখ ১৯৮৮।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
মেহেদী ভাই লেখাটা আমি আমার একটি সাইটে ( চিটাগাং নিউজ ) শেয়ার করলাম।
মেহদী, এই লেখাটা খুব দরকার ছিল। তবে এটাই শেষ কথা নয়। আমি মনে করি আইনী লড়াইটা জরুরী। কেন জরুরী এবং কিভাবে তা সহজে করা যায় সেটা নিয়ে তোমাদের সাথে কথা বলা দরকার। ট্রেডমার্ক-কপিরাইট ইত্যাদি নিয়ে আইনী লড়াই করার আমার সামান্য অভিজ্ঞতা আছে। তোমার সময় হলে কল করো। যে কোনদিন সন্ধ্যার পর বসা যেতে পারে। আমার ফোন নাম্বার কাদের কাছে পাওয়া যাবে তা তুমি জানো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ভাষা নিয়ে জব্বারের ঘৃণ্য ব্যবসায়ী ষরযন্ত্র ব্যর্থ করতে অভ্রর পাশে আছি সব সময়।
ধন্যবাদ মেহেদী ভাই।
সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতার কারণে কিছুই করে উঠতে পারবো না, তবে পাশে আছি সবসময়।
অভ্র যে কত্ত বড় একটা নিরব বিপ্লব, তা বুঝে ওঠা দুষ্কর। আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্ট অনেক লম্বা বলে খোঁচা খাই প্রায়ই। গত কিছুদিন ধরে এই লম্বা লিস্টের দিকে তাকিয়ে অপরিসীম আনন্দ পাচ্ছিলাম। অচেনা-অজানা লোকজন যাঁরা কোনোদিন ব্লগিং করেননি, ইংরেজির বাইরে কিছু লেখেন বলে জানি না, তাঁরাও দেখি অভ্রকে নিয়ে লেখা কোনো না কোনো লিংক শেয়ার করেছে। আজ ঢুকে দেখি সবার ওয়ালে এই লেখার লিংক।
একেবারেই ডিসজয়েন্ট কিছু নেটওয়ার্ক চিনি আমি, সেখানেও দেখি অভ্র নিয়েই কথা! কী যে গর্ব লেগেছে স্রেফ এর পেছনের মানুষটাকে (বাকিদের চিনতে চাই) চিনতে পেরে! এই পোস্টে অনেক নাম দেখছি যেগুলো একেবারেই নতুন। দু'দিন আগে অভ্রনীলের পোস্টে আমার বাবার মন্তব্যও দেখেছি। ২০০৪ থেকে ফেসবুকে আছি। পুরো ইংরেজি থেকে বাংরেজিতে উত্তরণ দেখেছি। এরপর গত বেশ অনেকদিন ধরে শুধুই বাংলায় দেখছি ফেসবুক। এর পেছনে অভ্রর অবদান অনস্বীকার্য।
বিজয়ের সত্যিকার পাইরেটেড কপি ব্যবহার করেছি এক সময়। সে-কারণে মোস্তফা জব্বার আমার কাছে ৫০০০ টাকা পাওনাদার। দিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে সুযোগ হলে। তবে তোমাদের কাছে আমার দেনা কোনো সীমিত অংকে প্রকাশ করা অসম্ভব। দিনের পর দিন ইংরেজিতে লেখার হতাশা, আমার ভাষা যুগের সাথে তাল মেলাতে পারছে না দেখে ইংরেজিতেই টুকটাক ভাব প্রকাশ, ইত্যাদি হতাশা থেকে আমাকে বের করে এনেছে অভ্র।
সবাইকে অনুরোধ রাখছি, এই লেখা পড়ে থাকলে অভ্রর প্রতি আপনাদের সমর্থন ব্যক্ত করুন বাংলায় একটি মন্তব্য রেখে গিয়ে।
মেহদী ভাইয়ের লেখাটার অপেক্ষায় ছিলাম। যে কোন ধরনের অন্যায়ের প্রতিবাদে সর্বদা সাথে আছি। আর আপনারা তো আমাদের কৃতজ্ঞতার আবেশে বন্দী করে রেখেছেন। কিছুটা ঋণ তো শোধ করতেই হয়, সুযোগ যখন পাওয়া গেলো।
ভাষা হোক উন্মুক্ত। সাথে আছি মেহেদী।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
মেহেদী, তোমার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা। আরো এগিয়ে নিয়ে যাও বাংলাকে এই কামনা করি। ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
আপনার এই পোষ্টটা যে করেই হোক মোস্তফা জব্বার-এর চোখে তুলে ধরতে হবে।
আচ্ছা আপনার এই প্রতিবাদ কি কোন জাতীয় প্রত্রিকায় প্রকাশ করা যায় না ?
তাহলে আরো বেশি মানুষ আসল ঘটনাটা জানতে পারত।
ধন্যবাদ।
কাগুর কারণে “বিজয়” শব্দটির অশুভ একটি অর্থ হলো।
মেহদী, আপনাকে নিয়ে আমার মুগ্ধতা আর বিস্ময়ের কথা আপনার বন্ধু সবজান্তাকে বলেছি একাধিকবার। আজ জানিয়ে গেলাম অকুণ্ঠ সমর্থন।
বস্, এই জরুরী সময়ে আপনার দীর্ঘ শীতনিদ্রা থেকে জেগে উঠুন, লগ্ইন করুন এবং এই বিষয়ে আপনার মত করে পোস্ট দিন। আমরা আপনার অভাব বোধ করছি বহু বহু দিন ধরে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
যাক মেহদী ভাই তাইলে অবশেষে লিখলেন। অভ্র নিয়ে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই কারণ এটা না থাকলে হয়ত কখনো লেখালেখিই করা হত না। ভাল থাকুন মেহদী ভাই।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
প্রিয় মেহদী,
কোন ... কি বলল সেটা পাত্তা না দেয়াই তার সবচেয়ে ভালো টৃটমেন্ট। আর তুমি যদি এর একটা জবাব ছাপাতে চাও আমারে জানাও। এট লিস্ট আমাগো নিউ এইজে আমি ছাপানোর দায়িত্ব নিলাম।
অভ্র সফট্ওয়ার এর মত লেখাটাও চমত্কার । জব্বার কাগু তার বিজয় দিয়ে মানুষের মন জয় করতে না পারলেও, অভ্র তার শুভ্রতা দিয়ে সবার মন ইতিমধে জয় করতে পেরেছে । এখন যে comment করতে পারছি তা অভ্রর কারনেই। সবশেষে কাগুর বিজয় নিয়ে কান্ডকীতির একটি নমুনা পেশ করছি http://www.somewhereinblog.net/blog/bdcrown007blog/29138477
মোস্তফা জব্বারের মতো মানুষের দিন শেষ।
ভাষা উন্মুক্ত হবেই।
লোকটা ইংরেজিও পারে না ঠিক মতো। এ বলে আবার "ডিজিটাল বাংলাদশের প্রণেতা"!!!
এর অপেক্ষাতেই ছিলাম, ধন্যবাদ!
কম্পিউটারে বাংলা লেখার শুরু অভ্র দিয়ে, সাথে আছি- থাকব সবসময়।
------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
আমাদের এখানে কেউ কি নেই যে একটা জাতীয় দৈনিকে একটা প্রতিবাদ লিখতে পারে?
আমার মনেহয় সচলে অনেক লেখা হয়েছে; এই ব্যাপারে এখন সংবাদ মাধ্যমে লিখা দরকার।
সমর্থন থাকবে সবসময়।
"আপনার ভাষ্যমতে আপনি যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে অভ্রর জন্য ৫ কোটি টাকার বিজয়ের লাইসেন্স বিক্রি করতে ব্যর্থ হন, এক কথায় বলি, আমাদের সমস্ত পরিশ্রম সার্থক। এ দেশের মানুষের ৫ কোটি টাকা নর্দমায় ভেসে যায়নি, বরং অন্য কোন কাজে লেগেছে। "
সেটাই - উনার যদি বাংলাভাষা এবং আমাদের দেশকে এগিয়ে নেবার সদিচ্ছা থাকতো,তবে উনি ৫ কোটি টাকা দাবি করতেন না।
আপনার মত বড় মনের মানুষ হয়ে উঠুক সবাই(জব্বার অবশ্য পারবে না)।
ভাবতে গর্ব হয় আমাদের দেশে এমন মানুষ আছে। সাথে আছি, ভাষা হোক উন্মুক্ত।
আজ থেকে আমি আমার ব্যক্তিগত প্রতিটা ইমেইলে অভ্রের লিংক যোগ করব একটা শ্লোগানসহ: বাংলা বর্ণে বাংলা লিখুন। স্বাধীন ভাষা অক্ষুণ্ন রাখুন
আসেন
প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ইমেইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেই উন্মুক্ত ভাষাচর্চার আহ্বান
এই লেখাটার অনেক অনেক দরকার ছিলো ভাইয়া।
এগিয়ে যান 'অভ্র'কে সাথে নিয়ে...
------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
এই লেখাটার অনেক অনেক দরকার ছিলো ভাইয়া।
এগিয়ে যান 'অভ্র'কে সাথে নিয়ে...
------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
আপনারা অভ্র টীম মিলে একটা প্রেস কনফারেন্স করতে পারেন প্রেস ক্লাবে। কিছুটা খরচ হবে ঠিকই কিন্তু সারাদেশের মানুষ জানবে মোস্তফা জব্বারের কুকীর্তির কথা
ফেসবুক আর টুইটারে সবাইকে জানিয়ে দিয়েছি। আশা করি কোন জাতীয় পত্রিকা আপনার লেখাটি ছাপাবে। আসল ব্যাপারতা কি সবাই জানুক।
বিপ্লব দীর্ঘজীবি হোক। অভ্র ছড়িয়ে যাক সবার কাছে।
জটিল লেখা মেহদী ভাই। আমরা আছি আপনার সাথে।
"অভ্র-র জয় হোক"
ভাষা নিয়ে ব্যবসাকারীদের বয়কট করুন।
ভাষা নিয়ে ব্যবসা চলবে না, চলবে না! আমরা আছি অভ্রের সাথে !
এই লেখাটারই অপেক্ষায় ছিলাম!
সাথেই আছি সবসময়, ভাষা হোক উন্মুক্ত।
---------------------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
দরকার লাগলে শুধু মিসকল দিবেন । তাইলেই হবে । হাজির হয়া যাবো ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
ভাষা হোক উন্মুক্ত।
অসাধারণ। লেখাটার দরকার ছিলো।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
লেখার জন্য ধন্যবাদ।
গাজীপুর-মঙ্গল বিষয়ক তত্ত্বের জন্য
জব্বার সাহেব তাও যদি বোঝেন!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মেহেদী ভাই, আপনাকে অভিবাদন।
এই লেখাটা অভ্র দিয়েই লিখলাম।
সাথে আছি কমরেড
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
জয় অভ্র! জয় বাংলা!!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
এমন একটা প্রতিবাদেরই দরকার ছিল। এখন মেহদী ভাই আপনার কাছে একটা চাওয়া আছে। ইউনিকোডের ভূমিকা কোনদিনই অস্বীকার করা যাবেনা, তবুও প্রকাশনা শিল্পে আসকি ব্যবহারটা আরও কিছুদিন থেকে যাবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, কোয়ার্ক এক্সপ্রেস এগুলিতে এখনও ইউনিকোড ব্যবহার করা যায়না, এখানে আসকিই ভরসা। অবশ্য ফটোশপের বিকল্প জিম্প, ইলাস্ট্রেটরের বিকল্প ইন্কস্পেস এ ইউনিকোড ব্যবহার করা গেলেও কোয়ার্ক এক্সপ্রেসের বিকল্প হিসেবে স্ক্রাইবড এ এখনও আসকিই ভরসা। তাই যদি অভ্র এর একটা আসকি ভার্সন বের করেন খুব ভাল হয়।
অভ্র টীম কে আমার সাল্যুট।মিছিল এ আছি...
সাথেই আছি সবসময়, ভাষা হোক উন্মুক্ত।
লেখাটার জন্য ধন্যবাদ
মেহেদি, আপনার অভ্র এর দারুন ভক্ত আমি। যে কোনো জায়গায় শুধু F12 কী চেপে বা;লা লেখার সুবিধা আর স্বাধীনভাবে বা;লায় ভাব প্রকাশ করতে পারার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ। সংগে আছি, ভাল থাকবেন।
ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ দিতেও অনেক বড়মাপের মানুষ হওয়া লাগে। তবে এইটা জানবেন, আমরা আপনার পাশ থেকে কোনদিন সরে যাবনা।
হাম্মাদ, আপনি তো আগে ডেইলি স্টার-এ লিখতেন। ওখানে বা নিউ এইজে? চেনা থাকলে ছাপাতে বলুন প্লিজ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
চমৎকার জবাব দিয়েছেন, প্রতিটা লাইন এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম এবং অনেক কিছু জানতে পারলাম। উক্ত লেখাটা ফেসবুকে অভ্র গ্রুপে শেয়ার করার অনুরোধ করছি।
মেহেদী ভাই আপনার কাছে একটা অনুরোধ ছিল -
এ ব্যপারে আপনার মতামত জানতে চাই।
অতি চমৎকার ভাই, অামরা অাপনার সাথে অািছ। এটা এখন অামাদের সবার যুদ্ধ।
অতি চমৎকার ভাই, অামরা অাপনার সাথে অািছ। এটা এখন অামাদের সবার যুদ্ধ।
মেহদী ভাই, আপনাকে একখানা স্যালুট মারার লোভ সামলাইতে পারলাম না...............
অভ্র না থাকলে মনে হয় এই এক জীবনে বাংলায় লেখা হত না কম্পিউটারে.........
অভ্রর পাশে আছি...........
ভাইয়া আপনাকে অনেক ধণ্যবাদ এমন একটা লেখা লিখার জন্য যা সময়ের দাবী। আর একটা ব্যাপার আমাদের দেশে যে বই বের হয় তাতে বিজয় ফ্রন্ট ব্যবহার করা হয়। অভ্র ব্যবহার করা হয় না। এজন্যই অভ্রয়ের থেকে বিজয়ের নাম বেশি শোনা যায়। আমরা এজন্য ভাবছি যে আমরা একটা বই বের করব যেখানে অভ্র ব্যবহার করা হবে। আর আজকে এই লেখা পড়ার পর এখন আমরা অবিচল যে আমরা অভ্র দিয়েই বই বের করব। দোয়া করবেন।
অভ্রের সাথে আমার পরিচিতি বেশী দিনের না। ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বাংলা লিখতে গিয়ে যখন খৈই হারিয়ে ফেলছিলাম, ঠিক তখনই অভ্রের কথা জানলাম। পেলাম এক অদ্ভুত স্বাধীনতা। তখন থেকেই অভ্র ব্যবহার করছি .....আজ পর্যন্ত।
অভ্র জিন্দাবাদ।
বিজয় একটা ভালো সফটওয়ার। কিন্তু এটা কখনোই অভ্রের ধারে কাছেও যেতে পারবে না।
মেহেদী,
আপনার লেখা দেখার পর কাগুর যদি শরম না হয় তাহলে স্বয়ং খোদা নিজে এসে ওনাকে শরম দান করতে হবে।
আমি বাংলায় পাওয়ার পয়েন্ট বানানো শিখছি অভ্র'র কারণে যা প্রায় আমার প্রতিদিন দরকার হয় পিছিয়ে পড়া কিছু মাসুষকে তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে। আর এই শা...... কারণে এতোদিন আমি ভিসতাতে ঠিকমতো বাংলা টাইপ করতে পারি নাই।
অভ্র'র মিছিল কতো লম্বা হতে পারে তা কাগু কল্পনাও করতে পারবেন না।
আপনি এগিয়ে যান আমরা পাশে আছি এবং থাকবো।
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
ধন্যবাদ মেহেদী ভাই। সমস্ত ফেসবুক ইউজারদের জন্য আমার আবেদন
Avro Zindabad Bijoy Nipat Jak
যোগ দিন এবং আপনার মূল্যবান বক্তব্য এবং ব্লগের লিংক শেয়ার করুন যাতে সাধারন ব্যবহারকারীরা সহজেই নতুন আপডেট পেতে পারেন।
ভাষা হোক উন্মুক্ত
সাথে আছি অভ্রের
অভ্র অভ্র অভ্র। রাক্ষসের কাছে মানবতা? হা ভগবান! মো.জ একটা রাক্ষস!
.
___________________________________________
ভাগ্যিস, আমার মনের ব্যাপারগুলো কেউ দেখতে পায় না!
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এরকম পোস্টে তারা দাগাইতে পেরে আমার সচলত্ব স্বার্থক হইল। আগেও বহুবার কইছি, আবারো কই, মেহদী এবং অভ্রটিমের সবাই বস মানুষ, এদের কাছে আমরা ঋণী অভ্রের জন্যে। আর মোজবের বেইল নাই, তবে, এই প্রতিবাদ অতিসত্তর পত্রিকায় ছাপানো দরকার। খোমাখাতা, জিমেইল, টুইটার সহ যে যেখানে পারেন শেয়ার দেন, আমি তো রোজ একবার করে ঝুলাবো। আর সবাই মোজবরে খোমাখাতায় এডান, তারপর রোজ একবার কইরা এই পোস্টটা তার দেয়ালে ঝুলান। মোজব যাইব কই?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
মোজবরে অ্যাডায়ে লাভ নাই। তার লিস্টের থেকে কয়েকজনরে বাইর কইরা দিসে এই কয়দিনে লেখার প্রতিবাদ করায়। এখন নাকি রিকোয়েস্ট অ্যাক্সেপ্ট করার আগে ওয়াল দেখে নিতেসে অভ্রের সাপোর্টার নাকি বলদ কারে কয়!!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
অভ্র যে কি পরিবর্তন এনেছে তার একটি বাস্তব নিজের চোখে দেখা উদাহরণ দেই।
আমার মা কম্পিউটারের খুব কম জিনিস বোঝেন। ব্যাংকে চাকরি করেন তিনি। বাংলায় মাঝে মাঝে তাকে কিছু কাজ করতে হয়। এই বয়সে আবার টাইপিং শেখার মত সময় এবং ধৈর্য্য কোনটাই তার নেই। আমাকে এসে তার পরও বললেন যে টাইপিং শিখবেন। আমি তাকে অভ্র ধরিয়ে দিলাম। যদিও তাতে বিশেষ লাভ হয়নি। কারণ কোন অজ্ঞাতকারণবশত অভ্র ইনস্টল করা যায়নি। তো আমার কম্পিউটারে তিনি অভ্রতে কিভাবে কাজ করতে হয় তা শিখলেন। পরবর্তীতে বাসায় এসে তিনি কাজগুলো সহজে সেরে নিতেন।
আমি কপিরাইট বুঝি না,পাইরেসি বুঝি না, শুধু বুঝি সহজে বাংলায় লিখতে পড়তে চাই। এক্ষেত্রে অভ্রের বিকল্প নেই। অভ্র যে কি পরিমাণে বাংলা লিখন সহজ করেছে তা বলে বোঝানো যাবে না। আমি এই মুহূর্তে অভ্রতে লিখছি আশা করি ভবিষ্যতেও লিখব।
মেহেদী ভাই আপনি আপনার কাজ চালিয়ে যান। ভাল কাজে বাধা আসবেই, এটাই নিয়ম। আমাদের দেশে তাই হয়ে আসছে তবে আগের মত মানুষ এখন আর চুপ করে থাকে না। আমরাও চুপ করে থাকব না।
পলাশ রঞ্জন সান্যাল
জাফর ইকবাল স্যারের কাছে মেইল করলাম sarim.cz.cc/mail.html
আপনারাও করুন। mzi[at]sust[dot]edu
আমাদেরগানডটকম ২০০৬ থেকে অভ্র কীবোর্ডের একজন বন্ধু।আমাদেরগান সবসময় অভ্রর সাথে আছে এবং থাকবে।অভ্রর সকল উদ্যোগ সফল হোক।ধন্যবাদ প্রাপ্য মেহেদি ভাই এবং এর সাথে জড়িত সকলের।
অভ্র কাছে পাবার পর আমি এখন পাতার পর পাতা বাংলায় লিখি।
অভ্র না থাকলে আমি bangla likhtam thik eivabey.
জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমি প্রথম যে কথা বলব তা হচ্ছে ধন্যবাদ। অশংখ ধন্নবাদ আপনাকে মেহেদি, অভ্রর জন্যে। যদিও বিজয়ের কথা অনেক আগে থেকে জানি, কিন্তু আভ্রের জন্যেই আমার এই বাংলা লেখা। আমি নিশ্চিত, শুধু আমি না, অনেকেই একি কথা বলবে। তাই প্রথম যখন শুনলাম জাব্বার এর এই গন্ডগোলের কথা আমি চিন্তিত ছিলাম। ভাবছিলাম, জয় কি খারাপের ই হবে ? যারা প্রজুক্তি সম্পর্কে জ্ঞ্যন রাখে না তারা কি এই মিথ্যাচারকেই কি সত্যি বলে জানবে ? কিন্তু না, আপনার লেখাটি পরার পর আমি আর ভীত নই। কেউ যখন আমাদের সাধিনতা ছিনিয়ে নিতে আসবে সেই লড়াই আমরা সবাই মিলে লড়ব এবং আমরা জিতব। ঃ)
আবার ধন্যবাদ আপনাকে, এইসব আজেবাজে লোকজনের বদমাশি সহ্য করেও বাংলা ভাষার জন্যে কাজ করে যাবার জন্য।
যেভাবে সবাই নিজ দায়িত্ব মনে করে অনলাইন এ প্রতিবাদ করে যাচ্ছিলো তাতে করে লেখাটির দরকার ছিলো।
সাথে আছি, থাকবো।
ভাষা হোক উন্মুক্ত; হবেই!!
---
অচল পয়সা, বিবর্ন সময়ে যার বাস!
যেভাবে সবাই নিজ দায়িত্ব মনে করে অনলাইন এ প্রতিবাদ করে যাচ্ছিলো তাতে করে লেখাটির দরকার ছিলো।
সাথে আছি, থাকবো।
ভাষা হোক উন্মুক্ত; হবেই!!
---
অচল পয়সা, বিবর্ন সময়ে যার বাস!
সশ্রদ্ধ অভিবাদন!!
____________________________________
বিধিবদ্ধ পঙ্কিলতা।
জীবন বাবু,তাঁর কবিতা।
তৃপ্তিদায়ী আত্মশ্লাঘা।
এবং এ রাতজাগা।
************************************
অকুন্ঠ সমর্থন!
সঙ্গে আছি, থাকবো...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অকুন্ঠ সমর্থন!
সঙ্গে আছি, থাকবো...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মেহেদী এবং অভ্র টীমের প্রতি,
ভাষাসৈনিকেরা সবাই পঞ্চাশের প্রজন্ম বলে ভাবতাম।
ভাষাসৈনিক বলতেই মাথায় সাদা চুল, বয়সে ভারাক্রান্ত এমন কোন প্রবীণের ছবি মনে ভেসে উঠতো। আজ জানলাম পরবর্তী প্রজন্মেও ভাষাসৈনিকের জন্ম হয়েছে ও হবে।
জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
- ওয়েল, মোস্তফা জব্বার এই লেখাটির লিংক হয়তো ইতোমধ্যে পেয়ে গিয়ে থাকবেন। হয়তো পড়ে ফেলেও থাকবেন। এবং এটিও নিশ্চয়ই বুঝে গিয়ে থাকবেন যে তার বাচ্চাসুলভ অযৌক্তিক দাবী মেনে নিতে বাধ্য করার নেয়ার মতো জলঘোলা তিনি অন্তত এখন আর করতে পারছেন না!
এটা ঊনিশো নব্বুই সাল না জনাব জব্বার। এখন, এই দুই হাজার দশ সালের প্রায় মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে আমাদের কোনো জাতীয় দৈনিকের মেরুদণ্ডহীন কোনো এক সম্পাদকের দ্বারস্থ হতে হয় না নিজের বক্তব্য প্রচার করার জন্য। আমাদেরকে বিজয়ের মতো একটা আগাগোড়া ব্যবসায়ী পণ্যের কাছে ধর্ণা দিতে হয় না নিজের মায়ের ভাষা আন্তর্জালে প্রকাশ করার জন্য।
আপনি শুনলাম প্রায়ই আপনার কাছে যারা মেইল করছেন তাঁদের জানাচ্ছেন নতুন কিছু লিখবেন পত্রিকায়!
কী লিখবেন নতুন করে? অভ্র আপনার গোটা "বিজয়" চুরি করেছে?
নাহ, এটাতো আপনার বহু পুরানো দাবী, এটা হয়তো করবেন না! তবে কী করবেন? আপনার "লে-আউট" চুরি করেছে? না, এটাও বলতে পারবেন না। কারণ উপরে মেহদী আপনার চাল্লিশা পড়া চোখে বারবার খোঁচা দিয়ে দেখিয়েছে যে অভ্র কোনোভাবেই আপনার লে-আউটকে আত্মস্থ করে নি।
মেহদীর দেয়া ব্যাখ্যা কি আপনার কর্ণকূহর পর্যন্ত পৌঁছেছে জনাব জব্বার?
যদি পৌঁছে গিয়ে থাকে তাহলে বলবো পুনরায় পত্রিকায় নিজের আজেবাজে দাবীসহ অভ্রকে দায়ী করে আর কোনো লেখা পাঠাবেন না। প্লিজ।
আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা বলে নিজের ঢাঁক নিজেই পেটাচ্ছেন, সেটা পেটাতে থাকুন যতো জোরে খুশি। কেউ আপনাকে বারণ করছে না। কিন্তু অযৌক্তিক দাবী, অজ্ঞতাসূচক কথাবার্তা, মূর্খের মতো আচরণ আর নিরক্ষরের মতো বিদেশী ভাষার ব্যবহার দয়া করে রহিত করুন।
আপনার নিজের মান ইজ্জত না থাকতে পারে, আমাদের অসহায় দেশটির যথেষ্ট মানসম্ভ্রম অবশিষ্ট আছে এখনও। আপনার মতো হাই প্রোফাইলের একজন মানুষ যখন এইসব কথাবার্তা সর্বসন্মুখে বলা শুরু করেন, তখন জীর্ণ-শীর্ণ আঁচল দিয়ে অভাগা দেশটার সম্ভ্রম ঢাকতে বড্ডো কসরত করতে হয়!
আপনার অনেক প্রভাব, অনেক প্রতিপত্তি। ক্ষমতার দ্বন্দ্বে অভ্র, আমরা আপনার সাথে টিকতে পারবো না। কিন্তু আত্মবিশ্বাসের দ্বন্দ্বে আপনি আমাদের সাথে পেরে উঠবেন না। কারণ আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করতে চান, আমরা সেটায় খুঁজি মুক্তি। আমরা ব্যবসায়ী না, নিতান্তই বাংলাকে ভালোবাসতে চাওয়া কিছু মানুষ। দয়াকরে, আপনার ক্ষমতার নির্লজ্জ শো-ডাউনের মাধ্যমে আমাদের সেই ভালোবাসাটুকু কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন না।
বাংলা ছড়িয়ে পড়বে পৃথিবীর সবকটি দেশের বুকে, এটা আমাদের স্বপ্ন। আপনার কোনো বক্তব্য, বিবৃতি, হুমকি, ধামকি— আমাদের এই স্বপ্নকে ধ্বংস করতে পারবে না, পারবে না আমাদের ভালোবাসা কিংবা আত্মবিশ্বাসটুকু চুরি করে নিয়ে যেতে।
তাই বলছিলাম, ক্ষ্যামা দিন জনাব মোস্তফা জব্বার।
অভ্রকে তার প্রাপ্ত সম্মান দিন আপনিও, কথা দিচ্ছি অভ্র'র পাশাপাশি আমরাও আপনাকে একজন উদারমনস্ক হিসেবে মনে রাখবো। এই উদারমনস্কতাই হয়তো আপনাকে সময়ের আস্তাকুঁড় থেকে বাঁচিয়ে তুলে রাখবে একটা সম্মানজনক জায়গায়।
ভেবে দেখুন জনাব মোস্তফা জব্বার, সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অভ্র না থাকলে আমার কখনো বাংলা টাইপ করা হত না।
অভ্র না থাকলে বাংলার চর্চাটাও থাকত না।
নিজের ভাষায় লিখতে কত আনন্দ, কত শান্তি, অভ্র না থাকলে তা কখনো জানা হত না...
আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ।
সালাম, রফিক, বরকত, জব্বার (মোস্তফা জব্বার নয়), এরা বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেয়ার আগে একবার ও কি ভেবেছিলো যে- এই ভাষা লেখার জন্য বাঙ্গালীদেরকে আবারও একদিন পয়সা দিতে হবে? শত ধিক! সেই ভাষা ব্যবসায়ী "মোস্তফা জব্বারকে"......................
ভাষা হোক উন্মুক্ত .........................জয়তু অভ্র .................অভ্রর সাথে সবসময়.............................
মেহেদী ভাই
আপনাকে জানাই আমার সালাম ও শুভেচ্ছা......
আমি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার...... একজন প্রগ্রামার..... আমার মত আর হাজার হাজার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আছে বাংলা দেশে...... অনেক বাংলাদেশি আছে যারা গুগল ইয়াহু মাইক্রোসফট এ চাকুরি করে...... আমি আমরা তারা যে কাজটা পারেনি বা করে নি আপনি একজন ডাক্তার হয়ে সে কাজটা করেছেন...... আপনাকে স্যালুট করি আমি......
আমার মনে হয় না যে একজন "IT personal" বা "s/w developer" পাইরেসি হ্যাকিং এইগুলা বুঝে না...... কিন্তু দুর্ভাগ্য বশত ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা বাংলাদেশ সরকারের IT sector এর উপদেষ্টার এই সামান্য জিনিসটি জানা নাই...... আমার তো এখন উনার কথা শুনে রীতিমত সন্দেহ হছে যে ১৯৮৮ সালে আদো কি উনি বিজয় develop করেছিলেন নাকি কারটা মেরে দিয়ে নিজের নামে বানায়ে নিয়েছেন...... কারন চোরের মনই পুলিশ পুলিশ......
আমরা এছি অভ্র এর সাথে...... আপনার সাথে......
আর একটা রিকুয়েস্ট...... অভ্র আপনি এবং অভ্র টিম apple এবং ASCII supported এর জন্য কাজ করেন যাতে বাংলাদেশের প্রিন্টিং ও প্রফেশনাল এরিয়া গুলোয় অভ্র ইউজ করা হয়......
গ্লোবাল ভয়েসেস থেকে পড়ে এখানে এলাম। পড়েই হাসি পেয়ে গেলো, ২০০৩-এ তৈরী এই সফটওয়্যারকে এত দিন পরে কি করার জন্য খুলেছে তারা? জব্বার ভাইয়ের কি মাথায় কিছুই নেই? নাকি এটা তিনি প্রায় ২ বছর পরে লক্ষ করতে পেরেছেন যে ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় তাহার বানানো সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়নি?
গ্লোবাল ভয়েসেস থেকে পড়ে এখানে এলাম। পড়েই হাসি পেয়ে গেলো, ২০০৩-এ তৈরী এই সফটওয়্যারকে এত দিন পরে কি করার জন্য খুলেছে তারা? জব্বার ভাইয়ের কি মাথায় কিছুই নেই? নাকি এটা তিনি প্রায় ২ বছর পরে লক্ষ করতে পেরেছেন যে ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় তাহার বানানো সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়নি?
এই লেখাটার কীযে দরকার ছিল মেহদী।
দেশে এমন কোন জাতীয় দৈনিক কি নেই যে
এই লেখা ছাপার সাহস দেখাতে পারে?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
প্রতিবাদ ইংরেজী ব্লগেও হয়েছে। যারা আগ্রহী, তারা ঘুরে আসতে পারেন এখানেঃ
http://globalvoicesonline.org/2010/04/20/bangladesh-let-language-be-free/
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
কেন রে ভাই ! ..একচেটিয়া বাণিজ্য চালাতে না-পারলেই কি মুখের লাগাম খুলে যায় না-কি? ---আমার জানতে ইচ্ছে করে, 'বিজয় সফ্ট' মৌলিক কোনো সফটওয়্যার না-কি ওটাও কিছু সফটওয়্যারকে (ms office, ms-word এবং আরো কিছু) কাটছাট করে বানানো কোনো শংকর(hybrid) সফটওয়্যার?
যারা প্রকৃত মৌলিকতার দাবিদার, তাদের মুখের ভাষাকে আমি কিন্তু কখনোই অশ্লীল হতে দেখিনি।
আমি মানি কিংবা না-মানি তাতে কিছুই এসে যায় না, তবে সকলের জন্যে জেনে রাখা জরুরি যে, যা কিছুই 'সর্বজন বা বহুজনের' জন্যে কল্যাণকর, সেগুলোর সবই বৈধ।
এবং, এটাও আমাদের স্মরণে রাখা উচিৎ যে, কোনো জ্ঞান বা প্রযুক্তি কারো একার (পৈত্রিক, পারিবারিক, দলীয়, জাতিগত কিংবা রাষ্ট্রীয়) সম্পত্তি নয়। -- okay?
---বন্দে মানবসন্তান।
'I have borne to allow you to write Bangla in a Computer'
হালায় দেখি ইংরেজীতে বকলম।
কিন্তু ফেইসবুকে বাংলায় টাইপও করতে পারে না ... উপায় কি?
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
কাগুরে অভ্র ধরায়া দিয়া আয়...
_______________
::: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! :::
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
_________________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
উপায় ...কে বলছে উপায় নাই... মোজো একটা ফেসবুক ই বানায় ফেলবে। বিজয়বুক ।ওইটা তে শুধু থাকবে মোজো আর মোজোর বিজয় ঃ)
কেউ কি মোস্ফা জব্বার সাহেবের বাসার ঠিকানা জানেন? জানলে চলুন এই লেখার একটা কপি প্রিন্ট করে ডাকে পাঠিয়ে দেই।
কেউ যদি ঠিকানা জেনে থাকেন দয়া করে এ মেইল করে দিন। উনার বাসায় লেখাটা পৌছাবার দায়িত্ব আমি নেব।
এই প্রতিবাদ আর ছড়াক, তবে আমরা যেন অমন একটা লোককে বেশি আমল না দেই। ওর এতো আমল পাবার যোগ্যতা আছে বলে আমার মনে হয় না!!
অভ্রর জয় হোক। অভ্র এগিয়ে যাক; বাংলা ছডিয়ে যাক সবখানে!!
কাগুর ফেসবুকের দুইটা একাউন্টেই এই লেখার লিংক মেসেজ করেছি, জিমেইলেও। উত্তর নাই!
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
রিমুভ করে দিয়েছে কিনা চেক করে জানিয়েন। এত সব অন্যায় অভিযোগ কান বন্ধ রাখলেই তো আর শুনতে হবে না!
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
_________________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সুন্দর জবাব। মেহেদি ও অভ্র টীমের সবাইকে ধন্যবাদ। ভাষা উন্মুক্ত হবেই।
আরেকটা বিষয় মনে পড়ল। অনেক অনেক আগে মুহম্মদ জাফর ইকবালের একটা কলাম পড়েছিলাম। উনি ওখানে অনেক আফসোস করেছিলেন সে বাংলা ভাষাকে ইউনিকোডের মাধ্যমে লেখার কোন উপায় নেই। উনি যে আফসোস করেছিলেন অভ্র ঠিক সেটাই মিটিয়ে দিয়েছে। কেউ কি আছেন ওনাকে বলার? উনি যদি ওনার কলামে অভ্র-র কথা ব্যাখ্যা করেন তাহলে মানুষও পড়বে আর সেটা ছাপা হবার সম্ভাবনাও মনে হয় বেশী। আমি বোকাসোকা মানুষ, বুদ্ধিও সেরকমই তাও ভাবলাম সব দরজায় কড়া নেড়ে দেখা দরকার যদি কোনটা খোলে।
অল্প সময়ের ভিতরেই এই পোষ্ট হাজার এর উপর পড়া হয়ে গেছে, শ'য়ের উপর মন্তব্য লেখা হয়েছে শুধু আপনাকে ধন্যবাদ দেবার জন্য। এরকম স্বতস্ফুর্ত ভাবেই কি বাংলার মানুষ নেমেছিল রাস্তায়, ভাষার প্রতি ভালবাসায়?
আসলেই এই জাতি ভাষার সাথে কখনো আপোষ করেনি, করবেও না। সকল মানুষ জানিয়েছে প্রত্যয়, আপনার পাশে থাকবে বলে।
===অনন্ত ===
'অভ্র' - আমাদের আধুনিক ভাষা আন্দোনের নাম!
মোস্তফা জব্বার নিপাত্ যাক!
মেহেদী ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। লেখাটা পড়ে চোখে পানি চলে আসলো। বাংলা ভাষায় লিখতে পারার জন্যে আপনার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। ভাষার স্বাধীনতা কেউ কেড়ে নিতে পারবে না।
মেহেদী ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। লেখাটা পড়ে চোখে পানি চলে আসলো। বাংলা ভাষায় লিখতে পারার জন্যে আপনার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। ভাষার স্বাধীনতা কেউ কেড়ে নিতে পারবে না।
"মোদের গোরব মোদের আশা,
আ'মরি বাংলা ভাষা,"
ভাষা হোক উন্মুক্ত
এই অভ্রর "user friendliness" জন্যই আমি বাংলায় লেখালেখি শুরু করেছিলাম।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
কঠ্ঠিন হইছে মামু............
স্যালুট
------------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
এগিয়ে চলো আভ্র ।
মোস্তফা জাব্বার -এর মতো কীবোর্ড-এর দোকানদাররা কতকিছু বলে। ওইগুলা নিয়া মাতামাতি করাও সময়নষ্ট ছাড়া কিছু না।
যে যাই বলেন, আমি মোস্তফা জব্বারের কাছে ভীষন কৃতজ্ঞ এই ঘটনার পর।
তিনি আঙুল তুলে বুঝিয়ে দিয়েছেন কেন বিজয় বর্জন করা উচিত এবং অভ্র অর্জন করা উচিত
এই ব্যাপারটা আমি ৫ কোটি টাকা খরচ করেও জাতিকে বোঝাতে পারতাম না!!
বোনাস হিসেবে জাতি একজন আইটি ভাঁড়কে দেখলো, যিনি কিনা বাংলা কীবোর্ডের জনক, যদিও বাংলা লিখতে জানেন না।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom
ভাষার স্বাধীনতা কেউ কেড়ে নিতে পারবে না
"মোদের গোরব মোদের আশা,
আ'মরি বাংলা ভাষা,"
ভাষা হোক উন্মুক্ত
আমরা এছি অভ্র এর সাথে...... আপনার সাথে......
স্যালুট।
সাথে আছি অভ্র, থাকবো সবসময়।
গৌরনদী ডট কম অভ্র'র সাথে একাত্মতা ঘোষনা করলো।
ভাষা উম্মুক্ত হবেই
সাথে আছি সবসময়...।
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
এই পোস্টের একটা দিক লক্ষণীয়ঃ এই পোস্টে নিয়মিত সচল/হাচল/অতিথি লেখক ছাড়াও বাইরে থেকে প্রচুর কমেন্ট এসেছে।
আর অভ্রকে ঘিরে বিভিন্ন ব্লগে, এমনকি ব্লগের বাইরের মানুষদের মধ্যেও যে সতঃস্ফূর্ত উচ্ছাস লক্ষ করলাম, তাতেই বোঝা যায় অভ্র কতটা মিশে গেছে মানুষের মধ্যে!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
প্রথম বিজয় দিয়েই লেখা শুরু করেছিলাম ২০০০ সালের প্রথম দিকে। পরবর্তীতে অমি ভাইয়ের ইউনিজয় দিয়ে এক্সপিতে ইউনিকোডে লেখা চালিয়ে যেতে থাকি। অভ্রের সাথে পরিচয়ের পর ইউনিজয় কি-বোর্ডটি পেয়ে খুব আনন্দিত হয়েছিলাম। এখন শুধুমাত্র অভ্রই ব্যবহার করি। লিনাক্সে ডিফল্ট কি-বোর্ড দিয়ে লিখতে এখন খুব একটা সমস্যা হয় না। কারন জাতীয় লে-আউটের সাথে ইউনিজয়ের বেশ মিল আছে। সে যাই হোক, জব্বার সাহেব যা শুরু করেছেন তাতে শেষ পর্যন্ত তার আইটি সেক্টরে যে অবস্থান সেটি থাকবে কিনা সন্দেহ!
চমৎকার একটি জবাব দিয়েছেন মেহেদী ভাই। সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে মোস্তফা জব্বার তারুন্যের যে শক্তি সেটি মনে হয় টের পেতে শুরু করেছেন। প্রতিবাদের ঢেউ আর নিন্দা তার দিকে তীরের মত ছুটতে শুরু করেছে। এ বছরটা তাই বিজয় এর কবর রচনার বছর হিসেবে স্মরনীয় হয়ে থাকবে আমাদের দেশের আইটি সেক্টরে।
আমি নিজেও অভ্র আর বিজয়ের পার্থক্য নিয়ে একটি ছোট্ট পোস্ট দিয়ে আপ্রতে। ট্রেডমার্ক/লাইসেন্সের প্রয়োজনে কাজে লাগবে ভেবে পোস্টটি করেছি। কারন ইউনিজয় আর বিজয় যে একনয় তার একটি প্রচার প্রচারনা ব্যাপকভাবে চালানো দরকার। সবাইকে পোস্টটি পড়ার আমন্ত্রন জানিয়ে শেষ করছি।
লিংক-
http://forum.amaderprojukti.com/viewtopic.php?f=44&t=5455#p46446
জব্বারকে ধিক্কার
ধন্যবাদ মেহদী ভাই। অভ্রর সাথে আছি, থাকব।
গ্রামীনফোন এর কল ব্লক এর অ্যাড আমাদেরকে একটা কথা মনে করিয়ে দেয় বারবার - আর তা হল - “কিছু লোকের কান্ডজ্ঞান কখনই হবে না” ।
এগিয়ে চলুন মেহদী ভাই।
মেহদী ভাই, খুব ভাল লাগল আপনার লেখা। যেদিন থেকে অভ্রর সাথে পরিচয় সেদিন থেকে আমার সমস্ত কম্পিউটিং-এ সরাসরি বাংলা জড়িত। আর এটা সম্ভব হয়েছে মুক্ত সফটওয়ারের কল্যানে।
"মায়ের ভাষা নিয়ে এত চমৎকারভাবে কীভাবে ব্যবসা করা যায় সেটাও আমরা আজ পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারিনি"
একটা কথা কি, যে বা যারা মায়ের ভাষা নিয়ে ব্যবসা করতে পারে (যে ভাষার জন্য বুকের রক্ত ঝরল) বুঝতে হবে তারা মাকে নিয়েও ব্যবসা করতে পিছপা হবেনা।
"আপনি যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে অভ্রর জন্য ৫ কোটি টাকার বিজয়ের লাইসেন্স বিক্রি করতে ব্যর্থ হন, এক কথায় বলি, আমাদের সমস্ত পরিশ্রম সার্থক। এ দেশের মানুষের ৫ কোটি টাকা নর্দমায় ভেসে যায়নি"
Great...
লেখাটার দরকার ছিল।
অভ্রের সাথেই আছি।
অসাধারন জবাব! আশা করি মোস্তফা জব্বার এবার ক্ষান্ত হবেন!
তবে উনি যতই লাফালাফি করুন না কেন, অভ্র থাকবে আমাদের হৃদয়ে চিরদিন! হয়তো আগামী তে আরো অনেক মুক্ত সফটওয়্যার আসবে বাংলা লেখার জন্য, কিন্তু তাতে অভ্রের ভূমিকা কখনো ম্লান হবে না।
ভাষা হোক উন্মুক্ত।
সাথে আছি, ভাই মেহদী।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
আমরা সাথে ছিলাম , থাকব ; ভাষা উন্মুক্ত হবেই । ভালো থাকবেন মেহেদী ভাই ।
"If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom"
'অভ্রের জন্য ভালোবাসা' - মেহদী যেন মুহম্মদ জাফর ইকবালের কোন গল্পের নায়ক।
--------------------------
শিশিরকণা
অসাধারণ একটি জবাব। অনেক , অনেক শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা আপনার আর আপনার অভ্র টিমের জন্য।
"কথাটার মানে আপনি বুঝতে পারবেন বলে মনে হয় না। সবারই সীমাবদ্ধতা থাকে, এতে দুঃখ করার কিছু নেই। মায়ের ভাষা নিয়ে এত চমৎকারভাবে কীভাবে ব্যবসা করা যায় সেটাও আমরা আজ পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারিনি।"-----এর পরে আর কিছু বলার থাকেনা।
মেহেদী ভাই, অসাধারণ জবাব দিয়েছেন। আমার ক্ষমতা থাকলে কাগুরে আপনার পা' ধোয়া পানি জগের পর জগ পান করাতাম।
"অভ্র না থাকলে বাংলা লিখতাম না" - এটাই মনে হয় সবচে' কমন কথা আজ। আমিও সেই দলের। তাই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আপনি সহ পুরো দলকেই।
আপনারা নিজেরাও মনে হয় জানেন না কত বড় একটা কাজ আপনারা করেছেন, করছেন। আমরা সত্যিই গর্বিত 'অভ্র' নিয়ে।
আপনার কাছ থেকে যদি আমাদের দেশের বড় বড় লোভী মানুষগুলো কিছু শিখতো!!
"কথাটার মানে আপনি বুঝতে পারবেন বলে মনে হয় না। সবারই সীমাবদ্ধতা থাকে, এতে দুঃখ করার কিছু নেই। মায়ের ভাষা নিয়ে এত চমৎকারভাবে কীভাবে ব্যবসা করা যায় সেটাও আমরা আজ পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারিনি।"-----এর পরে আর কিছু বলার থাকেনা।
মেহেদী ভাই, অসাধারণ জবাব দিয়েছেন। আমার ক্ষমতা থাকলে কাগুরে আপনার পা' ধোয়া পানি জগের পর জগ পান করাতাম।
"অভ্র না থাকলে বাংলা লিখতাম না" - এটাই মনে হয় সবচে' কমন কথা আজ। আমিও সেই দলের। তাই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আপনি সহ পুরো দলকেই।
আপনারা নিজেরাও মনে হয় জানেন না কত বড় একটা কাজ আপনারা করেছেন, করছেন। আমরা সত্যিই গর্বিত 'অভ্র' নিয়ে।
আপনার কাছ থেকে যদি আমাদের দেশের বড় বড় লোভী মানুষগুলো কিছু শিখতো!!
অভ্র না থাকলে কমপিউটারে বাংলা লেখা আমার পক্ষে সবচেয়ে কঠিন হয়ে যেতো। অভ্র রকিং...
প্রথম যখন আমি অভ্র ব্যাবহার করতাম তখন ভাবতাম চুরি করে হয়ত কোন পাইরেটেড ভার্সন ব্যাবহার করছি। কিন্তু এই জব্বর ভাইয়ের কারনেই এত কিছু জানলাম। এই জন্য জব্বর ভাইকে ধন্যবাদ।কিন্তু এটাই শেষ। নিঃশেষে কিভাবে একটি ভাষার মুক্তির জন্য কাজ করা যায়, এই লেখাটি না পরলে বুঝতাম না।শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে গেল আমার মত গাবর কে বাংলা শেখানোর জন্য। অভ্র টিমকে স্যালুট।
জীর্ণ পুরাতন যাক ভেসে যাক যাক...
সবাস মেহেদি ভাই।
জটিল লিখছেন।
অভ্র টিমকে আবার ও ধন্যবাদ
সোহেল।
মেহেদী ভাই, কোনোদিন আপনাকে কাছ থেকে দেখিনি বা সহজ বাংলায় আপনি অভ্রের প্রোগামার এই পরিচয়টুকু ছাড়া আর কিছুই জানিনা।
আমি খুলনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের একজন ছাত্র। আমি বিজয় ব্যবহার করছি গত ৭ বছর আগে থেকে। এরপর এই অভ্রের সাথে পরিচয়। আমি এখনো অভ্র ব্যবহার করেই লিখছি এবং unibijoy কিবোর্ড লেআউট ব্যবহার করেই লিখছি। তাও বলছি, আপনি সমুচিত জবাব দিয়েছেন । এটার প্রয়োজন ছিল। যে ব্যক্তি নতুন কিছুকে গ্রহণ করতে পারেনা, নিজের সীমাবদ্ধতাকে ঢাকতে অপরের সফটওয়্যারকে পাইরেটেড সফটওয়্যার বলে ঘোষণা করে তার জন্য এটিই সমুচিত জবাব।
ভেবেছিলাম বিজয় অভ্রকে দেখে কিছু শিখবে। নতুন ফিচার আনবে। আজ আর সেই আশা রাখিনা।
আমি এক দিনে ই বাংলা শিখেছি আপনার অভ্র দিয়ে।
আপনাকে সালাম।
আপনার পাশে আছি, চিরকাল থাকবো।
মেহেদী ভাই, কোনোদিন আপনাকে কাছ থেকে দেখিনি বা সহজ বাংলায় আপনি অভ্রের প্রোগামার এই পরিচয়টুকু ছাড়া আর কিছুই জানিনা।
আমি খুলনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের একজন ছাত্র। আমি বিজয় ব্যবহার করছি গত ৭ বছর আগে থেকে। এরপর এই অভ্রের সাথে পরিচয়। আমি এখনো অভ্র ব্যবহার করেই লিখছি এবং unibijoy কিবোর্ড লেআউট ব্যবহার করেই লিখছি। তাও বলছি, আপনি সমুচিত জবাব দিয়েছেন । এটার প্রয়োজন ছিল। যে ব্যক্তি নতুন কিছুকে গ্রহণ করতে পারেনা, নিজের সীমাবদ্ধতাকে ঢাকতে অপরের সফটওয়্যারকে পাইরেটেড সফটওয়্যার বলে ঘোষণা করে তার জন্য এটিই সমুচিত জবাব।
ভেবেছিলাম বিজয় অভ্রকে দেখে কিছু শিখবে। নতুন ফিচার আনবে। আজ আর সেই আশা রাখিনা।
কম্পিউটার এ বাংলা লেখা শুরু করেছিলাম অভ্র ব্যবহার করে.... ধন্যবাদ মেহেদী তোমাকে..... মোস্তফারে পোস্টটা পাঠায়ে দিসি.... এমন কীট-পতঙ্গ গুলারে পিন ফুটায়ে মারা উচিত...
মেহেদী ভাই, কোনোদিন আপনাকে কাছ থেকে দেখিনি বা সহজ বাংলায় আপনি অভ্রের প্রোগামার এই পরিচয়টুকু ছাড়া আর কিছুই জানিনা।
আমি খুলনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের একজন ছাত্র। আমি বিজয় ব্যবহার করছি গত ৭ বছর আগে থেকে। এরপর এই অভ্রের সাথে পরিচয়। আমি এখনো অভ্র ব্যবহার করেই লিখছি এবং unibijoy কিবোর্ড লেআউট ব্যবহার করেই লিখছি। তাও বলছি, আপনি সমুচিত জবাব দিয়েছেন । এটার প্রয়োজন ছিল। যে ব্যক্তি নতুন কিছুকে গ্রহণ করতে পারেনা, নিজের সীমাবদ্ধতাকে ঢাকতে অপরের সফটওয়্যারকে পাইরেটেড সফটওয়্যার বলে ঘোষণা করে তার জন্য এটিই সমুচিত জবাব।
ভেবেছিলাম বিজয় অভ্রকে দেখে কিছু শিখবে। নতুন ফিচার আনবে। আজ আর সেই আশা রাখিনা।
প্রিয় মেহেদী, আপনার লেখাটা পড়ে মনটা একটু শান্ত হল। আমার উপদেশ হচ্ছে,আপনি আপনার কাজ নীরবে চালিয়ে যান, সারা বাঙলা ভাষাভাষী মানুষ আপনার পাশে আছে। কোথাকার কোন অর্ধশিক্ষিত অর্থলোভী চোর কোন পত্রিকায় কী লিখল না লিখল, সেসব নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। পাকিস্তানি বলদেরা যেমন গায়ের জোরে বাঙলা ভাষাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি, এইসব ছাগলেরাও কোনদিন পারবে না। রাজনৈতিক খুঁটির জোর আর ক'দিন? কালের হাতে মার খেয়ে এসব গুণ্ডাবদমাশরা একদিন ইতিহাসের আস্তাবলে আশ্রয় নেবে। সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন। নিরুপদ্রব জীবন হোক আপনার।
শুনেছিলাম গোলাম আজম ভাষা আন্দলনের সৈনিক ছিলেন সদূর রংপুরে! ৫২'এর সেই গোলাম আজম ৭১'এ এসে হয়ে যান বাংলার ইতিহাসের অন্যতম খলনায়ক। বিজয় দিয়ে যাত্রা শুরু মোস্তফা জব্বার (বিজয় তার আবিস্কার না, প্রচলিত আছে এমন কথা) কি তবে এ সময়ের গোলাম আজম!!!
মেহেদী হাসান ভাই দারুন এবং মোক্ষম জবাব দিয়েছেন.........
স্বাধীনতা আসবেই।স্বতঃস্ফূর্তভাবেই।
"If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom"
MOFO......বেটা খামোখাই নিজের বদনাম ছড়াইতাছে।
তবে পেপারে প্রতিবাদ করাটা সহজ হবে না।
Criminal গুলো তাদের টাকা আর ক্ষমতা দিয়ে এসব কিনে রাথে।
তবে জাফর ই্কবাল স্যারের মত লোক "প্রথম আলো" জাতীয় মাধ্যম দিয়ে প্রতিবাদ পত্র সর্বসাধারণে পৌঁছে দিতে পারেন।
হাসান
অসাধারণ মেহেদী ভাই।কেউ ভাষাকে আটকাইতে পারবে না।ভাষা উন্মুক্ত হবেই
আমার মনে মেহেদীর উল্লেখ করা অমিলের বাইরেও আরও অমিল আছে। একার, ওকার এধরনের ব্যাপারগুলো অমিল, শিফট কী এর সাথে অন্য কি কম্বিনেশনের ও অমিল আছে। আর যুক্তাক্ষরের ব্যাপারটা জব্বার সাহেবের কিছু করার নাই। সেটি ইউনিকোড স্ট্যান্ডার্ড। কড়াকড়ি ভাবে হিসেব করলে শুধু লেআউটেই অমিল অনেক বেশি হবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে অমিল গুলো অবভিয়াস নাকি ননঅবভিয়াস। আমাদের বহুল ব্যবহৃত qwerty কি বোর্ডটি পেটেন্ট করা। এতদিনে হয়তো পাবলিক ডোমেইনে চলে এসেছে। এখন কেউ যদি শুধু ৫টি কি পজিশন রেন্ডমলি পরিবর্তন করে নতুন কিবোর্ড আবিষ্কার করে বসে সেটিকে ঠিক পেটেন্ট উপযোগী আবিষ্কার হয়তো ধরা হবে না। কিন্তু একবারে ভিন্ন ধর্মী কোন ফ্রিকোয়েন্সী অপটিমাইজেশন এলগরিদম ব্যবহার করে যদি সে মোটামুটি কিছুটা অমিল রেখে কাছাকাছি কীবোর্ড পায় তবে সেটি প্যাটেন্ট যোগ্য হতেও পারে।
আমার হিসেবে অভ্র আর বিজয়ের (লেআউটের) যে পার্থক্য সেটা ননঅবভিয়াস। কেউ সরাসরি নকল দাবী করতে পারবে না।
জব্বার সাহেব বি.ডি.ও.এস.এন. এর মুনির হাসানকে কয়েকদিন আগে ফোন করে বললেন আপনাদের ওপেন সোর্সের ছেলেরা নাকি পাইরেসি আর হ্যাকিংয়ের জন্য দায়ী। আমরা তো অবাক। অভ্র তো মুক্ত সফটওয়্যার, মুক্ত সোর্স নয়। মুক্ত সোর্স হবে কিনা সেটা ওমিক্রন ল্যাবের একান্ত নিজস্ব ব্যাপার। কেউ জোর খাটাতে পারবে না। দ্বিতীয়তো এখানে হ্যাকিংয়ের কোন ঘটনাই ঘটেনি। এর আগে এবারের আগেরবার ডিজিটাল এক্সপোতে উনি পাবলিক ফোরামে বললেন বি.ডি.ও.এস.এন. নাকি পাইরেসি উতসাহিত করছে। সেখানে ছিল প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) আর সরকারের অন্যান্য কুতুবরা। মুনির ভাইকে ওপেনসোর্সের পক্ষে মগজধোলাই প্রেজেন্টেশন দিয়ে সেটা কাভার করতে হয়েছিল।
সম্ভবত উনি (জব্বার) অন্য কাউকে দিয়ে ওনার বক্তব্যগুলো লেখাচ্ছেন অথবা ওনার ধারণায় কিছু ভুল আছে। এখন সেটা ওনার নিজেকেই শুধরে নিতে হবে।
সমস্যা হল জব্বার সাহেবের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে গ্রহণযোগ্যতা আছে। এখন উনি যদি ওখানে ভুল ধারণা ঢুকিয়ে দেয় তাহলে তো দেশের জন্য বিপদ। আমাদের যেখানে খাওয়ার টাকা নাই সেখানে দেখা যাবে মুক্ত বা মুক্ত সোর্স সফটওয়্যার এর পরিবর্তে প্রোপাইটারী সফটওয়্যার কিনতে গিয়ে অনেক টাকা চলে গেছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশনের সচিব হুমায়ুন কবির মুনির হাসানকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন বাংলা কম্পিউটিংয়ের প্রবলেম সলভ করার ব্যাপারে। মুনির হাসান তখন একটা বিশাল লিস্ট করেছিলেন সবাই যেন সুযোগ পায় কাজ করার। এতে নির্বাচন কমিশনও সবচেয়ে ভাল ডিলটি পায়। সেখানে অভ্র, অংকুর, একুশে সবার নাম উনি দিয়েছিলেন। ঘটনাচক্রে আমার নাম ও ছিল। আমার কাছে তখন এবং এখনও মনে হয় অভ্রই ছিল সেরা সমাধান।
এখন দেখেন ওই জায়গায় যদি মুনির হাসান টাইপের লোকজন না থেকে না থেকে বেসিস বা বিসিএস এর কোন ব্যবসায়ী থাকত তাহলে এতজন কে ডাকা হত না (৪০ জনের বেশি)। ২/১ জন আসত। এসে বলত এটা তো অনেক বড় কাজ। আমরা সফটওয়্যার তৈরি করে দেব। ল্যাপটপ প্রতি ৫০০০০ টাকা পরবে। দেশেপ্রমের কারণে আমরা এটা ৫০০০ টাকা করে নিব। এধরণের ঘটনা এর আগে হয়েছে।
যাই হোক, এবার নামের ব্যাপারে আসি। আমি যে কোম্পানীতে কাজ করি সেখানে আমাদের প্রোডাক্টের নাম ছিল ফাইলমার্শাল। এখন মার্শাল ডট কম নামে একটা কোম্পানী আমাদের জানাল ওদের সব প্রোডাক্টের নামের সাথে ওরা মার্শাল লাগায়। যেমন অলরেডী ওদের ওয়েবমার্শাল আর মেইলমার্শাল নামে প্রোডাক্ট আছে। এখন যদি কোনোদিন ওরা ফাইল ট্রান্সফার সল্যুশন বানায় তাহলে ফাইলমার্শাল নামটি দরকার হতে পারে। ওরা কোর্ট পর্যন্ত যায়নি। যেহেতু ইউ.এস. কপিরাইট অফিসে আমাদেরটা আগে কপিরাইট করে দিয়েছিল কাজেই আমাদের কাছ থেকে নামটি কিনে নিতে হয়েছে ওদের।
অভ্রতে কিবোর্ডটির নাম ইউনিবিজয় যাতে জব্বার সাহেবের কপিরাইটকৃত বিজয় শব্দটি শব্দাংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এখন এটি তার ব্যবসায় কতটুকু ক্ষতি করবে সেটাও একটা প্রশ্ন কারণ অভ্র কমার্শিয়াল প্রোডাক্ট নয়। এটি মুক্ত পণ্য।
তাহলে সারাংশ হল, অভ্র কোনোভাবেই আমার দৃষ্টিতে পেটেন্ট ইনফ্রিন্জমেন্ট করছে না। শুধু বিজয় নামটির ক্ষেত্রে উনি দুর্বলভাবে কপিরাইট ভায়োলেশনের কথা তুলতে পারেন। সেক্ষেত্রে ওমিক্রণল্যাব যদি আগামীকাল থেকে ইউনিবিজয় নামটির বদলে আলুবোখারা রাখে তাহলেই ওনার আর কিছু বলার থাকবে না।
আমি এ মন্তব্যটি টাইপ করতে করতেই একজন বড়ভাই + কপিরাইট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলছিলাম (একনামে চিনবেন তাই আর নাম বললাম না)। উনি কয়েকটা মজার কথা বললেন।
১. ওমিক্রণল্যাব যেন আগামী ভার্সন থেকে কিবোর্ডটির নাম 'যাচ্ছেতাই কিবোর্ড' রাখে। যারা ওটা ব্যবহার করে তাদের 'যাচ্ছেতাই কিবোর্ড' এ ক্লিক করতে হবে।
২. যদি ওমিক্রণল্যাব সিদ্ধান্ত নেয় নাম পরিবর্তন করবে অথবা কিবোর্ডটি ফেলে দিবে তাহলে মোস্তফা জব্বার সাহেবকে দৈনিক জনকন্ঠে একই জায়গায় একই গুরুত্বের সাথে মিথ্যা অপবাদের (হ্যাকার ও পাইরেট বলার জন্য) জন্য ক্ষমা প্রার্থনা ও ভুল তথ্য পরিবেশন করে সবাইকে বিভ্রান্ত করার জন্য (কপিরাইট ভায়োলেশনের দুর্বল সম্ভাবনাকে পেটেন্ট ইনফ্রিন্জমেন্ট বলা) দু:খ প্রকাশ করতে হবে। তবে নাম পরিবর্তন করবে কিনা এটি ওমিক্রণল্যাবের নিজস্ব সিদ্ধান্ত, এক্ষেত্রে কেউ চাপ দিতে পারবে না।
* লেখক বি.ডি.ও.এস.এন. এর সদস্য।
শেহাব,
তুই সম্ভব হলে মুনির ভাইকে এই লেখাটি প্রথম আলোতে ছাপানোর ব্যবস্থা করতে বললে ভালো হয়।
শেহাবঃ
আপনার বিস্তারিত আলোচনার জন্য ধন্যবাদ।
এখন যেটা করণীয় সেটা হলো, মুনির হাসান যদি নাও লেখেন ওনার অব্জার্ভেশান প্রথম আলো-তে, অন্তত ওমিক্রনল্যাবের একটা লেখা ছাপাবার ব্যবস্থা যেন তিনি করে দেন। কারণ, যেই অধিকারে মোস্তফা জব্বার লেখতে পারেন 'দৈনিক জনকণ্ঠ'-এ, সেই একই অধিকারে 'দৈনিক প্রথম আলো'-তেও মেহদী ও তার টিম লেখার অধিকার রাখে।
হাত বাঁধা আছে, আছে কড়া নির্দেশ, তারপরও আমাদের চেষ্টা করতে দোষ কি? ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
সাথে আছি......
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
in solidarity with AVRO
অভ্র'র বিজয় নিশ্চিত করতে জব্বারের 'বিজয়'এর কফিনে পেরেক ঠোকার দরকার ছিল। আপনার লেখায় সেটি সম্পন্ন হলো। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা অভ্রতে লিথেও শেষ হবে না...
অভ্র'র সাথে একাত্ম...
অনেক ধন্যবাদ মেহদী ভাই। আপনাকে সরাসরি কখনো ধন্যবাদ দেয়া হয় নি, সেই ২০০৫ সাল থেকে আপনার কাছে কৃতজ্ঞ আছি, আজীবন থাকব, আপনার সাথে, অভ্রের সাথে।
মোজোর প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি।
মায়ের ভাষা নিয়ে ব্যবসা করা মোজো টাইপ লোকগুলোর হাত থেকে বাংলাভাষী মানুষকে রক্ষা করার জন্য আপনাকে সশস্ত্র সালাম জানাই।
ভাল থাকুন।
স্বাধীনতা আসবেই।স্বতঃস্ফূর্তভাবেই।
"If freedom is outlawed, only outlaws will have freedom"
MOFO......বেটা খামোখাই নিজের বদনাম ছড়াইতাছে।
তবে পেপারে প্রতিবাদ করাটা সহজ হবে না।
Criminal গুলো তাদের টাকা আর ক্ষমতা দিয়ে এসব কিনে রাথে।
তবে জাফর ই্কবাল স্যারের মত লোক "প্রথম আলো" জাতীয় মাধ্যম দিয়ে প্রতিবাদ পত্র সর্বসাধারণে পৌঁছে দিতে পারেন।
হাসান
কাগু-র ফেইসবুক টাকে রিপোর্ট কোরেন্...আমাদের EC; অভ্র এবং UNDP কে হুদাই গালাগালি করার জন্য
মেহেদী ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ ছাড়া আর কোন কিছু জানানোর নাই! 'বিজয়'-কে কখনই আমার user friendly সফটওয়্যার বলে মনে হয়নি আমার। 'অভ্র' কে অসংখ্য ধন্যবাদ, 'বিজয়ের' মত বিরক্তিকর আর সেকেলে একটা idear হাত থেকে বাঁচানোর জন্য।
ধন্নবাদ অনেক কিছু জানলাম
ভাষা মুক্ত ছিল, মুক্ত রাখার প্রচেষ্টায় মেহদী ভাইকে সাধুবাদ জানাই, পাশাপাশি জানাই আমাদের সাথে থাকার প্রতিশ্রুতি...............
কাজের ফাঁকে http://pixlr.com/editor দিয়ে অভ্র-র splash screen-টা থেকে একটু কেটেকুটে গুঁতিয়ে এটা বানালাম।
খোমাখাতা বা অন্য যেকোনো site-এ এটাকে কারোর profile picture অথবা avatar হিসেবে ব্যবহৃত হতে দেখলে যারপরনাই আনন্দিত হব। ধন্যবাদ।
অভ্র-র পাশে আছি, থাকবো। জব্বার কাগুর mother-রে father!
মেহেদী ভাই, আমি আপনাকে পূর্ন সমর্থন জানালাম। আমার মনে হয় আপনাদের সফটওয়্যারটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। আমার যৎসামান্য লেখালিখির হাতেখড়ি এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেই। উদ্ধৃতিটিও ভাল লাগল।
অভ্র
মোস্তফা জব্বারের নিজের যদি কিছু বুদ্ধি থাকতো তো আর সে অন্যের নামে উলটা পালটা না বলে বরং নিজের সফটওয়্যারের উন্নতিতে মনোযোগ দিত। আমার বক্তব্য একটাই ভাষা কারো একার সম্পত্তি নয়। এটি সবার। কারো এটি এবং এর সাথে সম্পর্কিত কোনো কিছু নিয়ে ব্যাবসা করার অধিকার নেই। এই অপরাধে আমি মোস্তফা জব্বারের শাস্তি কামনা করি এবং বিজয় অবৈধ ঘোষনা করার অনুরোধ জানাই।
ক্লান্ত পথিক
সি.এস.ই.,চুয়েট
অভ্র নিসন্দেহে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ সফটওয়্যার। ২০০৩ এর দিকে কমপিউটার টুমরো ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম অভ্রর নাম শুনেছিলাম। এসময় বিজয় ব্যবহার করতাম, ১০০০ টাকা দিয়া বিজয় কিবোর্ড কিনেছিলাম সাথে বিজয় সফটওয়্যারটা ফ্রি ছিল। আমি বিজয়তে বাংলা লেখায় অভ্যস্ত ছিলাম তাই ২০০৫ এর দিকে যখন অভ্র ব্যবহার করি তখন ইউনিজয় ব্যবহার করে বাংলা লিখতাম। অভ্রের সবচে ভালো দিক হল এটা দিয়ে ইউনিকোডে লেখা যায় এবং ফ্রি। এরপর থেকে আমি সবসময় অভ্র ব্যবহার করে থাকি। আমি মনে করি অভ্রের জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত।
সাথে আছি...
জীবনে এই প্রথম ফেসবুকের প্রোফাইল ছবি পাল্টালাম, হাজার জনের অনুযোগেও যা হয় নি (অভ্রনীলের বানানো ছবির সৌজন্যে, তাই তাঁকে ধন্যবাদ)।
অভ্রের সাথে জোরগলায় আছি বলাটা বাহুল্য, তাই আর বললাম না।
কিন্তু, মেহদীর প্রতি শ্রদ্ধাটা না জানালেই নয়।
বাংলা ভাষা মুক্ত হবেই।
এপ্রসঙ্গে মনে হল, একটা দারুণ উপন্যাস হয় কিন্তু এথেকে।
একদিকে কর্পোরেট জগতের প্রভাব আর ব্যবসায় লাভের হাতছানি।
অন্যদিকে শুধু দেশের মানুষদের ভালোবেসে, ভাষা ভালোবেসে, একটি পয়সাও লাভের কথা চিন্তা না করে সম্পূর্ণ অচেনা জগত থেকে এক পাগলের লড়াই।
শেষে তার পাশে এসে দাঁড়ায় সারা দেশের আপামর জনতা, যারা ছড়িয়ে আছে দেশে-বিদেশে।
শেষটা কী হবে জানি না।
কেউ কি দায়িত্ব নেবেন উপন্যাসটা লেখার?
---মহাস্থবির---
মনে হচ্ছে আমি অভ্র'র সবচেয়ে পুরোনো ব্যবহারকারিদের একজন। আজকে সবার এই বিপুল সমর্থনে ব্যবহারকারি হিসাবেই আমার গর্ব হচ্ছে। যতদুর মনে পড়ে অভ্র'র শুরুর দিকে "কমপিউটার টুমোরো" তে একটা লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর থেকেই অভ্র'র সাথে আছি। বাংলা য্তটুকু লিখেছি তার প্রায় সবটুকই অভ্রতে। ধন্যবাদ অভ্র কে।
ভাষার মুক্তি আন্দোলোনে একাত্মতা প্রকাশ করে আপনার লেখাটি ফেসবুকে শেয়ার করেছি আরও আগেই।
এই আন্দোলনের মূল সুর যে সত্যিই ভাষার মুক্তি আন্দোলন, সেটা ব্যাখ্যা করে ফেসবুকে একটা নোট লিখেছি, সবার সাথে শেয়ার করলাম।
বিজোয় বনাম অভ্র, নাকি ভাষার মুক্তি আন্দোলন?
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
মেহদী ভাই এগিয়ে যাও...
সাথে আছি.....
ফ্যাশিস্ট লোকজনের কাজ মনে হয়
http://www.youtube.com/watch?v=tsNA1MDE4ks
জয় বাংলা! জয় বাংলাভাষা!
"অভ্র না থাকলে বাংলা লিখতাম না" - এটাই মনে হয় সবচে' কমন কথা আজ। আমিও সেই দলের। তাই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আপনি সহ পুরো দলকেই।
আপনারা নিজেরাও মনে হয় জানেন না কত বড় একটা কাজ আপনারা করেছেন, করছেন। আমরা সত্যিই গর্বিত 'অভ্র' নিয়ে। " --- আমিও সহমত।
মেহদী ভাই, আপনাকে ও অভ্র ডেভেলপার টীমের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা জানাই অভ্রের মত একটি অসাধারন সফটওয়্যার আমাদের উপহার দেয়ার জন্য। অভ্র প্রকৃ্তপক্ষেই আমাদের দিয়েছে বাংলা লেখার স্বাধীনতা। ভাষার জন্য আজকে নতুন যে আন্দোলন শুরু হয়েছে সেটা শুধু অব্যাহতই থাকবেনা বরং সময়ের সাথে তা আরো জোরাল হবে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা যেখানে পাহাড় সমান বাধাকেও গুড়িয়ে দিতে প্রস্তত, সেখানে মোস্তফা জব্বার কি জিনিষ?
একবার এক অতি উচ্চ পর্যায়ের সরকারী সভার আয়োজক হতে হয়েছিলো, জব্বার সাহেব সেখানে আসলেন।
অতি উচ্চ কন্ঠে প্রায় ঘন্টাখানেক তার জ্ঞান বিতরণের (বা চেষ্টার) পর সভার অতিথিদের রেজিস্ট্রেশনে দেখলাম তিনি সহি করেননি। ভয়ে ভয়ে তাঁর কাছে কাগজটা নেওয়ার পর তিনি আমাকে জানালেন, "আমার তো অনেক পরিচয়, কোনটা ছেড়ে কোনটা যে লিখি হে হে..."
আপনাকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দোয়া রইল...আপনার এই অবদানের জন্য আমি মনে করি আপনাকে জাতীয় পর্যায়ে সম্মাননা দেয়া উচিত।
কথিত আছে, (সম্ভবতঃ ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বলেছিলেন কি?)
" যে দেশে গুনের / গুনীর সম্মান নাই সে দেশে গুনী জন্মায় না"......
আমরা আপনাদের মত গুনীদের দেশের সেরা সন্তান করে রাখতে চাই...
অভ্র এর মত সফটওয়ার হয়ত আরো আসবে... কিন্তু আমাদের দরকার মেহেদী ভাইদের এর মত ভাই...
ভাইয়া ... যে কোন ভাল কাজে সব সময় সাথেই আছি...
আর খুব করে চাইছি দেশ মো. জ. দের মত জ্ঞানগর্দভ দের হাত থেকে মুক্তি পাক...
মুস্তাফা জব্বার যা করেছেন (উনার নেম এর আগে এখন র বিশেষন লাগানোর দরকার দেখছিনা)
উনাকে আমরা কয়েকজন শুধু আস্ক করেছিলাম আর উনি সরাসরি আমাদের যা বললেন , তা আর বললাম না শুধু মেহেদি ভাইয়াকে আবার ও ধন্যবাদ।কারণ অভ্র ছাড়া আমি পিসি বাংলা লিখতেই পারতাম না যদিও স্কুল লাইফ থেকেই নেট ইউজ করসি কিন্তু অভ্র যা দিয়েছে আমাদের বিজয় তা কখন ই পারবে না।লং লিভ অভ্র,মেহদি ভাইয়া,অভ্র টিম
এই যে আজ এখানে লিখছি কার জন্য! যে হাত ধরে এখানে এনেছে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
আমরা সবাই সাথে আছি
মধুবন্তী
'অভ্র' আমার কম্পিউটারে বাংলা লেখার 'স্বপ্নের' বাস্তবায়ন। মেহেদী ও 'অভ্র' দলকে হাজার সালাম। কাগুর বিরূদ্ধে মানহানির মামলা করা দরকার।
জব্বার কাগুকে এই মেসেজটা দেয়ায় কাগু আমাদের ব্লক করছে!
ছোটবেলায় যখন প্রথম chat করা শুরু করলাম, তখন লিখতাম banglish এ... কারন কখনই পছন্দ হয়নি নতুন একটা keyboard layout শেখার ভাবনাটা... তারপর সন্ধান পেলাম অক্ষর, অভ্র এবং শাব্দিক এর... কম্পিউটার এ সহজে বাংলায় লিখতে পেরে যে কি আনন্দ হয়েছিল তা প্রকাশ করা সম্ভব না...
আমি মানি মোস্তফা জব্বারই প্রথম অবদান রাখে কম্পিউটারে বাংলা লেখার বেপারে... তা সে যেভাবেই তৈরি করে থাকুক, চুরি করেই হোক আর যেভাবেই হোক, সে কখনই অস্বীকার করতে পারবে না এখনকার যুগের ছেলেমেয়েরা, যারা ছোট বেলা থেকে banglish এ লিখে অভ্যস্ত, তাদের জন্য bijoy কতটা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়... এখন সে যদি তার মান্ধাতার অমলের software আঁকড়ে ধরে রেখে সারাজীবন পয়সা উপার্জন করে যেতে চায়, ইচ্ছাটা যেকোন মানুষের জন্য অতি স্বাভাবিক, কিন্তু পৃথিবী তো এগিয়ে যাচ্ছে, প্রযুক্তি তো এখন সবার হাতের মুঠোয়... সে যদি যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারে সেটা তার ব্যার্থতা... সে একটা জরিপ চালাক তো দেখার জন্য কজন মানুষ কম্পিউটার এ বাংলা লেখার জন্য কোন software ব্যবহার করে...
এখন মেহদি ভাই শোনেন (মানে পড়েন): ওই লোকের একটা লেখার পর সারা পৃথিবী তে আমরা আপনার কিছু বলার আগেই প্রতিবাদ কেন জানাইছি জানেন? কারণ আমরা ছোটবেলা থেকে স্বাধীনতা আর ভাষা আন্দোলন এর কথা জানি... ভাই আমরা যতই গরিব হই, নিজের দেশটা আর এই দেশের ভাষাটাকে খুবই ভালবাসি... আর তাই যখন দেখি আমাদের এই ভাষাটা নিয়া কেউ ফাইজলামি করে, নিজের বুকের মধ্যে একটা খোঁচা লাগে। ভাই পাগলে কি না কয়? তার এই article এর কারণে একটা লাভ ও হইছে, চিন্তা কইরা দেখেন, লোকটা এখন বুঝবে, দুনিয়ার মানুষ কারে সমর্থন করে... সে যে নিজের পায়েই নিজে কুড়াল মারছে, সেইটা এখন বুঝবে... তারে আগে শ্রদ্ধা করতাম কম্পিউটারে প্রথম বাংলা লেখার সিস্টেম করার জন্য, এখন তার জন্য কার কতটুকু শ্রদ্ধা থাকে আল্লাহ্ ই জানে...
মেহদি ভাই আর অন্যান্য জায়গার কথা বাদই দিলাম, এই লেখার comment গুলা পইড়া তো বুঝতাছেন আমরা যে আপনার সাথে আছি নাকি?
যে যা বলুক ভাই, আমি আছি আপনার সাথে, থাকবো...
আপনি চিন্তা কইরা দেখেন তো, এইরকম কতো মানুষ আছে দুনিয়ায় যারা খালি আপনার নাম জানে বা হয়তো জানেই না, কিন্তু যতবার আপনার software ব্যবহার করতেছে, আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাইতেছে...
ভাই এই জিনিষ কয়জন পায়?
আমি যেই দেশে থাকি আর পড়াশুনা করি সেই দেশের ভাষার মাঝে মাঝে অনুবাদ এর কাজ করি, যতবার করি, ততবার মনে হয়, এখন যদি খালি বিজয় থাকতো আর ঐটা use করতে হইতো, কি কেচালই না হইতো...
আর আপনার Portable Avro তো আরেক কঠিন জিনিষ, ঐটা এখন আমার পকেটে থাকে সবসময়, যাতে যদি অন্যও কোনো কম্পিউটারে কাজ করতে হয় সহজেই করা যায়, এইটা না থাকলে তো ১০০০ টাকা দিয়া ওই computer এর জন্যও লাইসেন্স না কিনতে হইতো ১০ মিনিট কাজ করার জন্য...
ভাই বুড়া হইলে মানুষ ভুল কইরা কত কি বলে, আমাদের বাবা মা রাই তো আমাদের নতুন প্রজন্মের জিনিষ পত্র নিয়া কত কিছু বলে, তাতে কি আমাদের রাগ করা উচিত? বেচারা একটা ভুল কইরা ফেলছে, আসেন আমরা সবাই তারে মাফ কইরা দেই... তাছারা আমি sure সে যেহেতু তার কথার একটার ও প্রমাণ দিতে পারবে না, তার লজ্জা শরম এর কিছু অবশিষ্ট থাকলে তিনি অতি শিঘ্রই মাফ চাইয়া আরেকটা লেখা লিখবে... আর যদি এখনো মনে করে তার কথাই ঠিক তাহলে তার যুক্তি দেখায়া লিখবে...
এখন ভাই একটা শেষ কথা, কথায় আছে না, বসতে পারলে শুইতে চায়...
ভাই Mac OS এর জন্য একটা version বাইর করা যায় নাকি?
সবশেষে:
নির্বাচনী স্লোগান মনে হইলেও মনে হয় এতক্ষণে বুঝতে পারছেন যে ঘটনা সত্যঃ
মেহদি ভাই এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে।
ভাষা হোক উন্মুক্ত, ভাষা উন্মুক্ত হবেই...
অভ্রের সাথেই আছি।
ভাষা উন্মুক্ত হবেই।
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
মেহদী আমরা সাথে আছি.....
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"
মেহদী আমরা সাথে আছি.....
ধন্যবাদ অভ্রকে । তার বাংলা Converter ছিল বলে Dhaka City Land Ownership Survey বাংলা ডাটা গুলা Convert করে Internet এ publish উপযোগি করা গেছে ।
মোক্ষম জবাব মেহেদী ভাই। ভাষা নিয়ে ব্যবসা বন্ধ হোক।
মোস্তফা জব্বার প্রকাশ্যে এইসব মিথ্যা কথা বলার সাহস পায় কিভাবে? তার অভিযোগ আবার দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায়ও প্রকাশ পায়!! তবে মানুষ জানতে শিখছে... ব্যাবসায়ীর চোখ সবসময়ই শকুনের মতো তীক্ষ্ন হয়! তার খাবারে হাত পড়লে মাথা ঠিক থাকে না! মাতৃভাষা নিয়ে যে ব্যাবসা করে তাকে কোনো ক্যাটাগরীতেই ফেলা যায় না। নিন্ম রুচির মানুষ!!
সত্যি মেহেদি ভাই আজকে মনে হচ্ছে অভ্র এর সাথে থাকতে পেরে কিছু একটা পেলাম। মেহেদি ভাই congrts...
শোভন১২১
মেহদী ভাই,
অন্য সবার মত আমিও একই কথা বলছি। আমরা আত্মিক ভাবে সবাই আপনার সাথে আছি। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। আমাদের জন্য আরো ভালো কাজ উপহার দিন।
অপি
মেহদি ভাই,
আপনার সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি। আমাদের আরো ভালো কাজ উপহার দিন।
অপি
ভাষা নিয়ে ব্যবসা বন্ধ হোক। ভাষা হোক সবার জন্য উন্মুক্ত।
এগিয়ে যান...
RAJIB
Faridpur Medical College
কৃতজ্ঞতা ও স্যালুট।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
মোস্তফা জব্বার কাগুর স্টাটাস মেস্সেজে অনেক তৈল মর্দন বিধ আছে তাদের সবাইকে এই লেখাটার লিঙ্ক পাঠালাম. হয়ত কোনো লাভ হবেনা, কারণ তার দোস্ত গুলা তার মতই ধান্দাবাজ . তারপর ও যদি তারে ভালো হয়ে যাবার পরামর্শ দেয় এই আশায় গুনে গুনে ২০ জনকে মেহেদী ভাই এর লেখাটা পাঠালাম
কাল জেনেভা শহরে বাংলাদেশীদের মিলন মেলা হবে| অনেক হোমরা চোমরা লোক আসবে যারা জাতিসংগ মিসনে কাজ করে| সবার কাছে ভাষা বেপারী জব্বর কাগুর নোংরা মানসিকতার গল্প করব|
সুমন
জেনেভা,সুইজারল্যান্ড
আগের কমেন্টে দেয়া ফেসবুকের এই নোট টিতে বর্তমান আন্দোলন কেন ভাষা আন্দোলন সেটা ব্যাখা করার পাশাপাশি অভ্র তথা ওমিক্রনল্যাবের প্রতি কিছু সন্দেহ পোষণ করেছি।
বলে রাখা ভাল বাংলা কম্পিউটিং এর প্রসারে অভ্রের অবদান, অভ্রের জনপ্রিয়তা, কিম্বা অভ্রের সহজসাধ্য ইন্টারফেস নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই। অভ্র পাইরেটেড সফটওয়্যার নয়, এ ব্যাপারেও আমার সন্দেহ নেই। আমি নিজেও এখন সচরাচর লিখি অভ্র দিয়েই, এবং সেজন্য অভ্রের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতারও কমতি নেই।
সন্দেহটা অভ্র এখানে পপুলিস্ট বানিজ্য করছে কিনা সেটা নিয়ে। গুগল কিম্বা আইবিএম ওপেন সোর্সের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে মাইক্রসফটের বাজার যেভাবে দখলের 'লড়াই' করেন, অনেকটা সেরকম। তাহলে বিষয়টা দুটো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বাজার দখলের লড়াই, এখানে আমার কোন আদর্শিক পক্ষাবলম্বন নাই।
অবশ্যই সন্দেহগুলোর ভিত্তি আপাতত পাওয়া তথ্যকে নির্ভর করে নেয়া কিছু অনুমিতি। অনুমিতিগুলো এমন -
১) ওমিক্রণল্যাব একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, কোন স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন নয়।
১) অভ্র মূলত একটি মুফত সফটওয়্যার (freeware/shareware, free of cost) যেগুলো মূলত একই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান বা ভবিষ্যতে নির্মিত অন্য কোন অধিকতর ফিচার সমৃদ্ধ সফটওয়্যারের একটি সীমিত সংস্করণ, যা ঐ বেশি-ফিচার-সমৃদ্ধ সফটওয়্যারটি বিজ্ঞাপন হিসাবে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। অভ্র উন্মুক্ত (open source) কিম্বা মুক্ত (free, as in freedom) সফটওয়্যার নয়। ফলে একদিকে গণ-প্রোগ্রামিং মাধ্যমে অভ্রের উন্নতি কেউ করতে চাইলে সেটা কঠিন হবে, অন্যদিকে, কেউ সেটা পারলেও ওমিক্রনল্যাব তার বানিজ্যিক স্বার্থে তাতে বাধা দিতে পারবে। আমার জানামতে অভ্রের লাইসেন্স তাই বলে।
আগেই উপরের দুটি পয়েন্ট কেবল অনুমিতি মাত্র। এটা ভুল হওয়া সম্ভব। সেরকম হলে ওমিক্রনল্যাব এর কাছ থেকে প্রতিবাদ বা ব্যাখ্যা আশা করছি। নাহলে অনুমিতি গুলো সিদ্ধান্তে পরিণত হবে। সবার মত আমিও বিশ্বাস করতে চাই অভ্র একজন স্বেচ্ছাসেবকের করা একটি মুক্ত সফটওয়্যার; এটা বা এর জনপ্রিয়তা কখনোই ভবিষ্যতে ব্যবসার স্বার্থে ব্যবহার করা হবে না। শুধু এর স্বপক্ষে যুক্তিপ্রমাণের অপেক্ষায় আছি।
আসাদ
আপনার মন্তব্যটা পড়ে হোজ্জার জোকটা মনে পড়ল। জানেন তো ঐ জোকটা? হোজ্জা একবার এক পিচ্চিকে কলস দিয়ে বলল পানি আন। তারপর দিল কষে এক থাপ্পড়। পিচ্চি শুরু করল কান্না। পিচ্চির বাপ খেপে গিয়ে জিগেস করল, খামাখা মারলেন কেন? হোজ্জার উত্তর, "কলস ভেঙ্গে আনলে মেরে লাভ আছে? তাই আগেই মারলাম।"
পুরো ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে একটা চামারের (মাথায় যতগুলা গালি ঘুরছে, তার মধ্যে সবচেয়ে ভদ্রটা বের করলাম) মিথ্যাচারের মধ্যে দিয়ে। এই পোস্টটা তার প্রতিবাদ। এর মধ্যে অভ্রের পপুলিস্ট বাণিজ্য কোথায় পেলেন?!
ঘুম থেকে উঠুন!
অপ্রাসঙ্গিক ভিত্তিহীন মন্তব্য করে কথা ঘুরানোর কুচেষ্টাটার প্রতি মডুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
মন্তব্যে ঝাজা।
দুনিয়াতে এমন অনেক লোক আছে যারা শুধু মানুষের দোষ খুঁজে বেড়ায়, ভাল গুনগুলো তাদের চোখে পড়েনা কিংবা স্বেচ্ছায় এড়িয়ে যায় তিনি তাদের একজন মনে হয়।
আপনি তাকে মোক্ষম জবাব দিয়েছেন।
নতুন মন্তব্য করুন