শাব্দিকের গবেষক জিয়াউর রহমানের সাক্ষাৎকার

বেতারায়তন এর ছবি
লিখেছেন বেতারায়তন (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৫/২০১০ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভূমিকা
অতি সম্প্রতি অভ্র-বিজয় বির্তকের সূত্র ধরে বাংলা কিবোর্ড লেআউট, কপিরাইট, প্যাটেন্ট, ট্রেডমার্ক সংক্রান্ত বাংলা কম্পিউটিংয়ের বিষয়গুলো উঠে এসেছে। সেই সূত্র ধরে বাংলা কম্পিউটিংয়ের বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের সাথে আলোচনা, ইতিহাস পুনরুদ্ধার এবং নতুন স্ট্যান্ডার্ড তৈরির সম্ভাবনা যাচাই করতে কিছু সাক্ষাৎকারের আয়োজন করেছে সচলায়তন। এই ধারায় আজ উপস্থাপন করা হচ্ছে শাব্দিকের গবেষক জিয়াউর রহমানের সাক্ষাৎকার।

২০০২ সালের দিকে মুনিরুল আবেদীন পাপ্পানা সম্ভাব্য ফোনেটিক বাংলায় টাইপ করার একটি প্রোটোটাইপ নিয়ে বুয়েটের কয়েকজনের সাথে আলাপ করেন। পরবর্তীতে দীর্ঘ্য তিন বছর গবেষণা শেষে ২০০৫ এ কমার্শিয়াল ভাবে আই.ই.সি.বি.ডি.র অধীনে শাব্দিকের জন্ম। এছাড়াও ২০০৫ এ ন্যাশনাল লেআউট ডেভলপ করে আই.ই.সি.বি.ডি. এবং বি.সি.সি সেটা প্রকাশ করে।

বাংলা গবেষণা কর্ম হিসেবেও শাব্দিক একটি চমৎকার কাজ। এই গবেষণার উপর ভিত্তি করে IEEE তে শাব্দিকের উপর একটি গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে। যাতে দেখানো হয়, শাব্দিক ফোনেটিক ভাবে লিখলে প্রথাগত কিবোর্ডের প্রায় সমান গতিতে পৌছানো সম্ভব। আসুন জিয়ার সাক্ষাৎকারটিতেই বাকি আলোচনা শোনা যাক।

সাক্ষাৎকার
মুর্শেদ: আজ আমরা কথা বলছি শাব্দিক বাংলা লেআউট সহায়ক সফটওয়্যারের গবেষক জিয়াউর রহমানের সাথে। আড্ডার সঞ্চালনায় আছে সচল অছ্যুৎ বলাই এবং এস এম মাহবুব মুর্শেদ। প্রথমে একটি ডিসক্লেইমার দেয়া যাক: এই আড্ডাটি রেকর্ড করা হচ্ছে। আপনাদের কারো আপত্তি থাকলে এখনই জানাতে পারেন। আর এই আড্ডার প্রশ্নগুলো আগে থেকে জিয়া জানতেন না। শুরু করছি তাঁর সাথে এই সাক্ষাৎকার।

বলাই: জিয়া আপনার শাব্দিক প্রজেক্টটা নিয়ে বলুন। কীভাবে প্রজেক্টের আইডিয়া কখন এবং কীভাবে মাথায় আসে? কেন এমন একটি সফটওয়্যার সৃষ্টির কথা ভাবলেন?

জিয়া:

মুর্শেদ: শাব্দিকের আগে পরে বেশ কিছু ফোনেটিক ভিত্তিক সফটওয়্যার এসেছে। কিন্তু প্রায় প্রথমে এসেও শাব্দিক তেমন সাফল্য লাভ করেনি। এর পিছনে কারণ কি?

জিয়া:

বলাই: শাব্দিক কীভাবে কাজ করে? এক্ষেত্রে ন্যাচারাল বাংলা এবং অভ্রর সাথে শাব্দিকের পাথর্ক্য কতটুকু?

জিয়া:

মুর্শেদ: শাব্দিক ফ্রী নয় কেন? ওপেন সোর্সই বা নয় কেন?

জিয়া:

বলাই: শাব্দিক নিয়ে কোন ভবিষ্যতে পরিকল্পনা আছে? আপনি অন্যান্য কোন প্রজেক্টে আগ্রহী হলেন না কেন?

জিয়া:

মুর্শেদ: বর্তমানে বাংলা লেখার বিষয়টি নিয়ে বিজয়-অভ্র এবং অন্যান্যদের মধ্যে একটি বির্তক চলছে। এ বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কোথায়?

জিয়া:

মুর্শেদ: সচলায়তনে দেখেছেন? সচলায়তনের ভালো এবং খারাপ দিক কী কী মনে হয়েছে?

জিয়া:

মুর্শেদ: শাব্দিক ডেভলপার জিয়াউর রহমানের সাথে আলোচনা আজকের মত এখানেই শেষ করছি। রেকর্ড শেষে এই ইন্টারভিউ আলোচকদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। মূল অংশ অবিকৃতরেখে আপত্তিকর বিবেচিত হতে পারে এরকম অংশগুলো সরিয়ে পোস্ট করা হবে। এব্যাপারে আপনাদের কারো কোনো আপত্তি নেই তো?

জিয়া:

মুর্শেদ: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

জিয়া:

রেফারেন্স
১। মেহদী হাসানের সাক্ষাৎকার
২। সাইফুদ্দাহার শহীদের সাক্ষাৎকার
৩। ন্যাচারাল বাংলার বাদরে এনাম এবং সিরাজ উস সাঈদের সাক্ষাৎকার


মন্তব্য

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

যারা প্রশ্ন করছেন তাদের মধ্যে কেমন যেন একটা, "আমাগো পাড়ায় পাইছি" টাইপের টোন দেখতে পাচ্ছি। আমার ভুল হতে পারে, কিন্তু এটা কাম্য নয়। অতিথির সাথে যৌক্তিক এবং আরো ভালো টোনে কথা বলুন প্লীজ।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

শরতশিশির এর ছবি

অতিথিপরায়ণতা অবশ্যই কাম্য কিন্তু যে সমালোচনাগুলো এসেছে বা নিদেনপক্ষে পর্যালোচনা, তা কিন্তু 'শাব্দিক টিম'-এর নিজেদের কর্মকান্ডেরই ফলাফল। কাজেই, পুরো ব্যাপারটা যারা জানেন, ইনভল্ভড ছিলেন, তারা ঠিকই বুঝে নেবেন যে আমাদের কনসার্নগুলো কতটা যৌক্তিক। এখানে ''আমাগো পাড়ায় পাইছি'' বলে বলা হচ্ছে না মুর্শেদ, আগেও এ কথাগুলো বলা হয়েছে। বরঞ্চ ওনাদের তুলনায় অনেক ভালভাবে কথাগুলো বলা হয়েছে, যেখানে একতরফাভাবে তারা বলে গেছেন যথেষ্ট যুক্তি-প্রমাণ দেওয়ার পরেও।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

সাফি এর ছবি

জিয়া সাহেব ই-মেইলের উত্তর দিয়েছেন। ওখানেই ওনার সাথে এ বিষয়ে আলাপ হবে। উপরে করা আমার মন্তব্যদুটি মডুরা মনে করলে মুছে দিতে পারেন।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

চলুক

সৌরভ এর ছবি

পাপ্পানা ভাইয়ের কোন সাক্ষাৎকার নেয়ার কোন চেষ্টা কি হয়েছে?


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। ব্যক্তিগত একটা ইমেইল এড্রেসে ইমেইল করেছি। জবাব পাইনি। তাছাড়া অফিসের ঠিকানা পেয়েছি কিন্তু সেখানে যোগাযোগ করাটা যুক্তি যুক্ত মনে করিনি। তার সহকর্মী একজনকে বলেছি যোগাযোগ করতে। উত্তর পাইনি। যে কারো মাধ্যমে যোগাযোগ হলে সানন্দ্যে সাক্ষাৎকার নেব আমরা।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

বিবেকহীন বিবেক এর ছবি

আমার মনে হয় পেশাগত দায়বদ্ধতা (NDA?)-এর কারণে বা অন্য কোন গোপন কারণে তিনি অনেক প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গেছেন। মোটেও ভালো লাগেনি সাক্ষাৎকারটা, সাবলীল না মোটেও। তারা যদি সবকিছু খোলাসা না করেন তাহলে তারা শুধু ঘোলা পানিতে মাছশিকারী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন। গবেষণাপত্র যদি মানুষের কাজে মানুষের কাছেই না পৌছে তাহলে তার মূল্য কোথায়? আমার মনে হয় তারা এই কাজটিকে বুয়েটের টার্ম অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রোজেক্ট/থিসিস হিসেবে দেখার সেই পুরোনো মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে পারেন নি, মানুষের কাজে লাগাতে হবে এইরকম দৃষ্টিভংগী নিয়ে আগাননি। প্রোজেক্ট শেষে একটা বই বানাও, স্যারকে দেখাও, পারলে ১টা পেপার বের করার চেষ্টা করো, একটা হালকা প্রোটোটাইপ দেখাও, গ্রেড পাও; কাজ শেষ, তারপর চুলাতে যাক এর প্রয়োগ বা মানুষের কাজে লাগানোর চেষ্টা!!

শরতশিশির এর ছবি

চলুক অনেকটা এরকমই।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

শরতশিশির এর ছবি

খুব সাধারণ কিছু অব্জার্ভেশন দেই। কিছু প্রশ্নের উত্তর সরাসরি যেমন দেন নি, তেমনি কিছু উত্তর আবার সম্পূরক প্রশ্নের দাবী রাখে, আরও গভীরে যাওয়ার জন্যে। বলাইদা'র IEEE নিয়ে প্রশ্ন ছিলো আরও (সম্ভবত গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে), যেটা আর এগোয়নি।

ওনারা কিন্তু ফেইসবুকে আর অন্যান্য জায়গায় বারবার বলে গেছেন যে তাদেরটাই প্রথম ফোনেটিক বেইসড লেআউট ছিলো, যেখানে আগে বাদরে এনাম ভাইদের 'ন্যাচারাল বাংলা' চলে আসে আর বুয়েটেই ব্যবহার করে ছাত্ররা প্রথম ১৯৯৯ সালে (যেটা বুয়েটের একজন জানান এই বিতর্কে)। সেখানে কিভাবে তারা 'ন্যাচারাল বাংলা' নিয়ে জানতেন না, আর সব বিতর্কে ক্লেইম করে গেছেন যে ওনাদেরটাই প্রথম? অবাক লাগে আমার কাছে! আর, অভ্র ফোনেটিক লে আউট রিলিজ করে ২০০৩-এ, যেখানে শাব্দিক কমার্শিয়াল রিলিজ পায় ২০০৫-এ। ইতিহাস ঘাটার প্রয়োজন ছিলো এই ক্লেইম করার আগে, তাই না?

আর, ইন্টারভিউয়ের এই কথাগুলো কিন্তু আগেই ভাল্ভাবেই বলা যেত। সরি টু সে, 'বিজয়-অভ্র' বিতর্কে 'শাব্দিক'কে যেভাবে প্রমোট করা হয়, সেটা একদমই ভাল পন্থা ছিলো না (যারা বিতর্ক করেছেন এনাদের সাথে, একমত হবেন)। যেখানে এই ইন্টারভিউ-এ তারা স্বীকার করেন যে 'শাব্দিক'-এর আদৌ কোন মার্কেটিং হয়নি মেলাগুলো বাদ দিয়ে, সেখানে এই বিতর্কে নিজেরা জল ঘোলা করে 'শাব্দিক'-এর পরিচিতি করাবেন বা করতে চাবেন কেন, যেখানে 'শাব্দিক' ইস্যুই না আদৌ; বাজারে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি $১০ (টাকা ৭০০) দাম রেখে, এমনকি 'ফ্রি রিলিজ'-এর পরেও আমরা কোনদিন নাম-ই শুনিনি 'শাব্দিক'-এর ? অভ্রের দক্ষতা আর কার্যকারিতা নিয়ে বারবার প্রশ্ন করে গেছেন তারা, কিন্তু নিজেরা যেমন 'অভ্র'-এর ব্যবহার উপযোগিতা খুঁটিয়ে দেখেন নি, তেমনি 'অভ্র টিম'-এর যে নিজস্ব গবেষণা আছে, তা না দেখেই নিজেদেরটা 'মোস্ট সায়েন্টিফিকালি প্রুভেন' বলে তর্ক করে গেছেন বারংবার। ব্যাপারগুলো একটু সার্চ করলেই কিন্তু জানা যেত।

আর, ওনাদের উচিত ছিলো, নিজেদের কাজের পুরো ইতিহাস নিজেদেরই তুলে ধরা। যেই ৩/৪ টার মতো ব্লগ আর কয়েকটা ফেইসবুক নোট লিখেছিলেন এনারা এত সময় ব্যয় করে, সেখানেই তা তুলে ধরা যেত । আমরাও আগ্রহ নিয়ে পড়তাম। কিন্তু তারা অভ্র'-র বিরুদ্ধাচরণ করে গেছেন শুধু। শেষ পর্যন্ত 'সচলায়তন' এই কাজটি করে দিলো। হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

তানভীর এর ছবি

ওনারা কিন্তু ফেইসবুকে আর অন্যান্য জায়গায় বারবার বলে গেছেন যে তাদেরটাই প্রথম ফোনেটিক বেইসড লেআউট ছিলো, যেখানে আগে বাদরে এনাম ভাইদের 'ন্যাচারাল বাংলা' চলে আসে আর বুয়েটেই ব্যবহার করে ছাত্ররা প্রথম ১৯৯৯ সালে (যেটা বুয়েটের একজন জানান এই বিতর্কে)। সেখানে কিভাবে তারা 'ন্যাচারাল বাংলা' নিয়ে জানতেন না, আর সব বিতর্কে ক্লেইম করে গেছেন যে ওনাদেরটাই প্রথম? অবাক লাগে আমার কাছে! আর, অভ্র ফোনেটিক লে আউট রিলিজ করে ২০০৩-এ, যেখানে শাব্দিক কমার্শিয়াল রিলিজ পায় ২০০৫-এ। ইতিহাস ঘাটার প্রয়োজন ছিলো এই ক্লেইম করার আগে, তাই না?

আমি অভ্র ব্যবহারের আগে 'অক্ষর' নামক আরেকটা ফ্রি ফোনেটিক বেইজড সফটওয়ার ব্যবহার করে বাংলা লিখতাম সম্ভবত ২০০২-০৩ সাল থেকে। বাজারে হয়তো ছিলো আরো আগে থেকে। কিন্তু অক্ষর ইউনিকোডভিত্তিক ছিলো না।

প্রবাসী অনেকের কাছে 'বর্ণসফট' নামক আরেকটি বাংলা ফোনেটিক সফটওয়ার বেশ জনপ্রিয়। এখানে দেখলাম বর্ণসফট আমেরিকায় ১৯৯৮ সালে ডেভেলপ করা হয়েছে। কাজেই 'শাব্দিক' নির্মাতা এবং তাদের দোসরদের ফোনেটিকের ইতিহাস নিয়ে মিথ্যাচার খুবই অশ্লীল।

শরতশিশির এর ছবি

সেটাই। আপনি দেখবেন ডেভেলপাররা অনেকেই বুয়েটের, কাজেই খোঁজ করলে তাদের কাজ সম্পর্কে কিন্তু জানা যায়। খোঁজ না করে এভাবে ক্লেইম করাটা দুঃখজনক। একারণে এবং আরও নানাবিধ কারণে সেজন্য তাদের বক্তব্য গ্রহণযোগ্যতা পায়নি, অনেকটা একতরফা 'প্রোডাক্ট ক্যানভ্যাসিং' হয়ে গেছে। আর, ঠিক এই সময়ে 'শাব্দিক'-কে লাইমলাইটে আনার চেষ্টাটা অনেকটা বাচ্চারা যেমন হাত তুলে বলে না, ''মি, মি, মি'', ওরকমও হয়ে গেছে। চোখ টিপি

'অক্ষর', 'বর্ণসফট' - এনাদের কথা আগেই শুনেছি। বেতারায়তন থেকে লিড পেলে এনাদের সাক্ষাৎকার নেয়া যায়। আপনি কি একটু খোঁজ করবেন তানভীর ভাই? তাহলে ডেভেলপারদের সাথে কথা বলা যেতো। আমি 'বর্ণসফট'-এর সাইটে গিয়ে কিছুই পড়তে পারলাম না, কাজেই এক ইমেইল করাটাই ভরসা। দেখি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

জিয়াউর রহমান যদি মন্তব্যের ঘরে কথোপকথনের জন্য সময় দিতে পারতেন, তাহলে কিছু প্রশ্ন করার ছিলো। বেশ কিছু প্রসঙ্গ তিনি এড়িয়ে গেছেন, নয়তো স্পষ্ট/বিস্তারিত জবাব দেননি। যদি তা দিতেন, তবে অন্যত্র তাঁর মন্তব্যগুলোর আলোকে আলোচনার অবকাশ ও ইচ্ছা ছিলো।

সাফি এর ছবি

ওনার ফেসবুক (আমার সেখানে মন্তব্য করার এক্তিয়ার নেই) নোটের সূত্র ধরে আমাদের সিএসই বুয়েট মেইলিং লিস্টে গত এক সপ্তাহ যাবৎ ওনাকে দুটি প্রশ্ন করে যাচ্ছি। কিন্তু অধমের প্রশ্নের জবাব দেবার মতন সময় বা ইচ্ছা বা উত্তর - যেকোন একটি ওনার নেই বলে মনে হচ্ছে। মন খারাপ দেখি এখানে হুজুরের আগমন হলে আবার একই গান গাইবো।

সাফি এর ছবি

নিউটন স্যারের ভাষ্যমতে, এটা জিয়াউর রহমান সাহেবের ব্যক্তিগত ব্লগ, যেখানে তিনি রম্য লিখে তাতে তথ্যগত ভুল থাকতে পারে বলে সবাইকে গুঁতোগুতি করতে নিষেধ করেছেন। ইশতিয়াক ভাই, এখানে প্রশ্ন করে নিজের ভাগ্য যাচাই করতে পারেন।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

জিয়া ভাই একটা ভুল শুধরে দিলেন। ন্যাশনাল কিবোর্ড আসলে আই.ই.সি.বি.ডি ডেভেলপ করে, কিন্তু সেটা প্রকাশ করে বিসিসি।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

অতিথি লেখক এর ছবি

ইন্টারভিউএর জন্য মামু-বলাইদাদের ধন্যবাদ। ইন্টারভিউয়ে খুব ভাল কিছু প্রশ্ন করা হয়েছে, যদিও ভদ্রলোক সেফসাইডে খেলেছেন বলে উত্তরগুলো ততটা ইন্টারেস্টিং হয়ে ওঠেনি কিছু ক্ষেত্রে।

কৌস্তুভ