বাংলাদেশের অনেক সন্তান বিদেশের মাটিতে পড়ে আছেন। এদের অনেকে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে মুখ উজ্জ্বল করার মত সফল। কিন্তু তারা কী করেন? বাংলাদেশের ব্যাপারে তাদের চিন্তা ভাবনা কী? বৈশ্বিক সমস্যা নিয়ে তাদের মতামত কী? তাদের খুঁজে বার করে এই ব্যাপারগুলি নিয়ে প্রশ্ন করছে না কেউ।
বেতারায়তনের পক্ষ থেকে এরকমই একজনকে খুঁজে বার করা হয়েছে সম্প্রতি। ডঃ আহমেদ আহসান কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে ইকোনমিক্সে ডক্টরেট করে বর্তমানে অর্থনীতি বিদ হিসেবে বিশ্বব্যাঙ্কে কর্মরত আছেন।
[url=http://www.sachalayatan.com/node/33045]দ্বিতীয় পর্ব[/url]
বেতারায়তন টীমের পক্ষ থেকে স্নিগ্ধা আলী, জুবায়ের মাহবুব এবং এস এম মাহবুব মুর্শেদ ইন্টারভিউ নিলেন এই মানুষটির। প্রথম পর্বে থাকছে ডঃ আহসানের কাজ এবং তার শিক্ষাক্ষেত্রের পটভূমি।
মন্তব্য
অর্থনীতেতে পিএইচডি করার পর বিশ্বব্যাংকে কাজ করা-নাকরা নিয়ে বিতর্কে অংশ নেয়া আমি ব্যক্তিগতভাবে বিপজ্জনক মনে করি। ওখান থেকে একটি ভাল জার্নাল বেরোয় - World Bank Economic Review. এছাড়া ওদের Development Research Group আছে যেটা খুব ভাল মানের গবেষণা করে এবং অনেক টপ জার্নালে প্রকাশ করে। অর্থনীতির ছাত্র-শিক্ষকদের জ্ঞানের স্তর বাড়াতে ঐ গবেষণাগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।
এছাড়া ওদের World Development Indicators ছাড়া অর্থনীতি গবেষকদের চলে কিনা আমার ভালো জানা নেই। Policy Research Working Paper গুলোও যথেষ্ট কাজের। আর এতশত উপকার নিয়ে যে গুণীজন এসবরে নেপথ্যে আছেন তাদেরকে আমি অন্তত ঢালাওভাবে গালিগালাজ করে অকৃতজ্ঞ হতে রাজি নই।
অবশ্য আমি বাংলাদেশের মত গরিব দেশগুলোর প্রতি এ সংস্থাটির অতীত ও বর্তমান তথাকথিত ঋণ/সাহায্যের নীতিগুলোর কঠোর সমালোচক। আশাকরি ঐসব গুণীজন সংস্থাটিকে ক্রমাগত নসিহত করে ভবিষ্যতে ভালো ইমেজের ওপর দাঁড় করাতে সাহায্য করবেন।
পরিশেষে ছোটবেলায় পড়া একটি লাইন মনে পড়ে গেল:
সর্পের মস্তকে মণি থাকিলেও সে কি ভয়ঙ্কর নহে?
মুর্শেদ, ইন্ট্রো-টা একটু বদলে দিও। ''সোনার ছেলে'' না বলে বাকীটুকু থাক।
সব শুনে না হয় মতামত দেই আমরা। আগেই একটা কিছু বলার প্রয়োজন দেখি না। আর, বিশ্বব্যাংক দেখে রিঅ্যাক্ট না করে, তিনি তাঁর অভিজ্ঞতায় কি বলেন, সেটাই দেখি। তিনি নট নেসেসারিলি বিশ্বব্যাংকের ওপিনিয়ন ক্যারি করেন, যেমন আমরা অনেকেই নিজের কর্মক্ষেত্রেরটা ক্যারি করি না। আবার, ওঁনার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত, নট নেসেসারিলি বিশ্বব্যাংক ক্যারি করে।
এইটুকু মাথায় রেখে সবাইকে শুনতে অনুরোধ করি। ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
বেতারায়তনের সাক্ষাতকার শুনলাম। ভাল লাগল। তবে এই পর্বের থেকে পরের পর্বগুলো নিয়ে আমি বেশী আগ্রহী। এমনিতে আলোচনা শুনে কিছুটা বামপন্থী ধাঁচের অর্থনীতিবিদ বলেই মনে হয়েছে।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
বিশ্বব্যাঙ্ককে কেন ক্ষতিকর সংস্থা বলা হয় সেটার আমার কাছে সঠিক কোনো ব্যাখ্যা নেই। বিশ্বব্যাঙ্ক ঋণ দেয় আর সাথে কিছু শর্ত চাপায় যা গ্রাহক দেশের অর্থনীতির জন্য সাধারণত সুফল ডেকে আনে না। এই কথাই আমি শুনে আসছি অনেকদিন ধরে। এখানে কতগুলো জিনিস ভাবার আছে -
১) ঋণের দরকার না পড়লে গ্রাহক ঋণ নেবে না। নিজের পকেটে পয়সা থাকলে ঋণ নিয়ে ফাঁদে পড়লে সে দায় গ্রাহকের।
২) ঋণের দরকার থাকলে অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক ঋণের তুলনায় বিশ্বব্যাঙ্কের ঋণের শর্ত সহজতর হলে তবেই বিশ্বব্যাঙ্কের কাছে ঋণ নেওয়া। গ্রাহক দেশের কাছে সমসময়েই চয়েস থেকে যায় বিশ্বব্যাঙ্কের ঋণ শোধ করে অন্য জায়গা থেকে ঋণ নেবার। সুতরাং বিশ্বব্যাঙ্কের ঋণ অন্যান্য চয়েসের তুলনায় ক্ষতিকর হলেও তার কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে সে দায় গ্রাহকের।
সমস্যাটা হল গ্রাহক দেশে অনেকেই বিশ্বব্যাঙ্ককে দাতাকর্ণ ভেবে চিন্তাভাবনা করা শুরু করেন। সেটা গ্রাহক দেশের সমস্যা, বিশ্বব্যাঙ্কের নয়। বিশ্বব্যাঙ্ক পুঁজিবাদী দুনিয়ার আর দশটা সংস্থার মতই লাভের জন্যই চলে। বুলিতে বিশ্বাস করে নিজে থেকে ফাঁদে পা দেয় গ্রাহক দেশগুলো হয় নিরুপায় হয়ে নাহয় বোকামি করে। উভয়ক্ষেত্রেই দোষটা গ্রাহকের ওপরেই বর্তায়।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
১
কোনো এক অজ্ঞাত কারণে অডিও ট্র্যাকটা পাচ্ছি না। এটা আমার নিজস্ব টেকনিক্যাল জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাও হতে পারে। কিন্তু আগে বেতারায়তনের সাক্ষাতকারগুলো আমি শুনতে পেরেছি
২
বিশ্বব্যাঙ্ক নিয়ে অনেক জটিলতা আছে। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাঙ্ক খলনায়কই ছিলো বেশিরভাগসময়ে।
এই সাক্ষাতকারের শিরোনাম দেখে আমার মনে হয়েছে [ভুল বুঝলে ক্ষমা করবেন] বিশ্ব ব্যাঙ্কের অর্থনীতিবিদ হিসেবেই তিনি গুরুত্বপূর্ণ এবং পোস্টের প্রথম পরিচ্ছেদ অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়েছেন। এখানে আমার কিঞ্চিত মতপার্থক্য আছে। বিশ্বব্যাঙ্কে কাজ করলেই কি বাংলাদেশের সোনার ছেলে!
৩
যেহেতু ইন্টারভিউটা শুনতেই পারিনি, তাই এসম্পর্কে কিছু বলছি না, বা বলতে পারছি না। আমার প্রশ্নটা তাই কেবল সিলেকশনের পর্যায়েই।
৪.
প্রশ্নকর্তা যারা, তাদের উপর আমার ব্যক্তিগত আস্থা আছে, বিশ্বব্যাঙ্কের একজন বাঙালি কর্মকর্তার জন্য প্রশ্ন তৈরিতে তাঁরা যথেষ্ঠ নির্ভরশীল। হয়তো অডিওটা শুনতে পেলে বুঝতে পারবো, কেন উনাকে সাক্ষাতকারের জন্য নির্বাচন করা হলো।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
১. একজন বাংলাদেশীকে (যিনি দক্ষিণ এশিয়া ডেস্কেই কাজ করতেন) বাংলাদেশ বাদ দিয়ে ভারত পাকিস্তান নেপাল নিয়ে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করতে দেয়া হলো - এ বিষয়ে কি জানা যাবে? এটাকে ন্যাশনাল বায়াস এড়ানোর জন্য কোনো এইচ আর পলিসি নাকি তেমন কোনো বিশেষ কারণ নেই।
২. ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ট্রেড লিবালারাইজেশনের ফলে রেভেনিউ লসের ক্ষতিপূরণ দেয় কি? কেউ জানেন?
_________________________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
তোমার ''১''-এর উত্তরে আমি বলবো, অবশ্যই ন্যাশনাল বায়াস যাতে কাজ না করে। এটা যেকোন বহুজাতিক সংস্থার এইচআর পলিসি। তবে ফিল্ডে যদি অলরেডি দেশী বিশেষজ্ঞ কাজ করেন বা একটা টিম, তখন নিয়ম হলো বরং অন্যদেশের লোককে টিম লিড করতে আনা। সেইফ অ্যান্ড হ্যাস্লফ্রি প্র্যাকটিস।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
যতদূর জানি এরকম কোন পলিসি ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কে নেই। কারণ, বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী আছেন যারা বাংলাদেশের কোন না কোন বিষয় নিয়ে বহুবছর ধরে কাজ করছেন। শহীদ খন্দকার নামক একজন অর্থনীতিবিদ মাইক্রোক্রেডিটের ওপর এবং ইদানীং এনার্জির ওপর, নিলুফার আহমাদ এনার্জি, ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং সেগুলোর সাথে জেন্ডারের ক্রসকাট নিয়ে, ফরহাদ শিল্পী বাংলাদেশের পভার্টি নিয়ে - এসব এরা করছেন অনেকদিন ধরেই।
কে কোন দেশের ওপর কাজ করবে সেটা অনেক সময়ই ব্যুরোক্রেটিক অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে - যেমন ঐ সময়ে হয়তো ঐ বিশেষ প্রজেক্টটা গুরুত্বপূর্ণ, ফান্ডিং, এবং সেই ব্যক্তিটি বিশেষজ্ঞ যে ব্যাপারে সেটার সাথে ম্যাচ - ইত্যাদি।
আরে! আমি আপনার উত্তর দেখে মুছে দিচ্ছিলাম আমারটা, এখন তো আর পারা গেল না। তবে ইউএন-এ তাই করে, আরও নানা বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতেও।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
দ্বিতীয় প্রশ্নটা খুব গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু উত্তরটা আমার মনে হয় "না"। কারণ ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের এক্তিয়ারে বিষয়টা পড়ে না।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
শুধু বিদেশের মাটিতে নয় দেশেই প্রফেসর ডঃ এস এম আশিকুজ্জামানের মত মানুষও আছেন যিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এ, পি এইচ ডি করে ঢাবি অর্থনীতি বিভাগে শিক্ষকতা করছেন ! কতটা দেশপ্রেমিক হলে এমনটা সম্ভব মাঝে মাঝে ভেবে অবাক হই।
বিশ্বব্যাংকে কাজ করে আলোকিত মানুষ কীভাবে হওয়া সম্ভব ? এটাকে তো বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ক্ষতিকর প্রতিষ্ঠান হিসেবেই জানি !
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
একটা মানুষ সর্ম্পকে না জেনে, ইন্টারভিউ না শুনে (অতি দ্রুত মন্তব্য এবং বাকি পর্ব গুলো যেহেতু শোনেননি) করা মন্তব্যটা অপমানজনক মনে হল। বিশ্বব্যাংক খারাপ কেন সেটাও বলেননি। বিশ্বব্যাংক খারাপ হলেও তার দায় কেন ডঃ আহসানের উপর বর্তাবে তাও স্পষ্ট নয়।
আপনার যুক্তি অনুযায়ী, আমি সৌদি আরবকে ধর্ম ভিত্তিক রাষ্ট্র জানি। তাই বলে কি আমি ধরে নিতে পারি সেখানে একজন নাস্তিক মানুষও নেই? কিংবা একজন গেও নেই?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমি কাউকে ভালো বা খারাপ বলতেসি না। কিন্তু আমার ৩ টা পয়েন্ট।
১. সৌদি আরবে জন্মানোর ওপর তো ব্যক্তির হাত নাই, কিন্তু বিশ্বব্যাংকে কাজ করা না করার ওপর কিন্তু আছে।
২. আবার একইভাবে বিশ্বব্যংকে কাজ করলেই বিশ্বব্যাংকের তাবৎ নীতিকে ধারণ করবেন এটা মনে করা সঙ্গত নয় বলেও অনেকে ভাবতে পারেন।
৩. যারা বিশ্বব্যাংকের নীতির তীব্রভাবে বিরোধী, তাদের অনেকেই কিন্তু কেউ - ওই প্রতিষ্ঠানের নীতিকে ধারণ/সমথর্ন করুন বা না করুন - বিশ্বব্যংকে কাজ করলেই তাকে আর আলোকিত ভেবে নিতে পারবেন না।
শেষোক্ত, পয়েন্ট অনুযায়ী আমি নিজেও তাকে আলোকিত ভাবতে পারছি না। অবশ্যই আলোকের সংজ্ঞা নিজস্ব।
_________________________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
একটা নোটঃ আমার ধারনা নামের বানানটা Ahmad Ahsan হবে ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
আচ্ছা ঠিকাছে সৌদির উদাহরন ঠিক হয়নি। এই উদাহরনটা কেমন?
আমি ইচ্ছে করেই আমেরিকা এসেছি। যেমস্ত কারণে এসেছি তার মধ্যে আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতি অর্ন্তভুক্ত নয়। এখন আমেরিকা যদি আফগানিস্তানে গিয়ে যুদ্ধ লাগায় সেখানে আমার উপর কতটা দায় পড়তে পারে? যদিও আমেরিকাতে থাকাটা সম্পূর্ণ আমার ইচ্ছায়।
আবার ধরুণ আমি যদি বার্ণাড ম্যাডঅফের কোম্পানীতে চাকুরী করতাম তাহলে আমার উপর কতখানি দায় বর্তাতো? (যদি না সেই কোম্পানীর ডিসিশান মেকিংয়ে আমার হাত থাকতো?)
আর "এটা নতুন কোন বিষয় নয়" কিংবা "এই বিষয়ে যথেষ্ট লিটারেচার আছে" টাইপের যুক্তি দেখাবেন না প্লীজ। আমাকে কারন বলুন, লিটারেচারটা খুঁজে বার করে দেখান। উপরন্তু লিটারেচারটাও পাবলিক ডোমেইনে থাকতে হবে, নাহলে আপনি না পড়েই মন্তব্য দিয়েছেন এরকমটা দাঁড়ায়।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির