জগাখিচুড়ি কোমল পেটে হজম হবার নয়। এ খিচুড়িতে বিভিন্ন ধরনের মসলা আছে, তাঁর মধ্যে কিঞ্চিৎ (!) অশ্লীলতার গন্ধ পেতে পারেন কেউ কেউ। আপনার পেট যদি ওশিলভের মতো কোমল হয় তবে সামনে এগুনোর আগে সাবধান! তবে আবারও বলতে হচ্ছে অশ্লীলতা খুবই আপেক্ষিক ব্যাপার। যেমন আমার মনে হয়, আমাদের ধর্ম এবং আরবী শিক্ষক ছিলেন ছিলেন চরম অশ্লীল! তিনি আবার একই সাথে স্কুল মসজিদ এর ইমাম। বেশীরভাগ হুজুরের মতো উনিও ছিলেন বড়ই নির্মম, ক্ষেপে উঠলে পিটায়ে ছাতু বানায়ে দিতেন। অনেক খচ্চর টাইপ কথা অনায়াসে বলে যেতেন। যেমন কি কি করিলে অজু ভঙ্গ হয় এবং কি কি করিলে গোসল ফরজ হয় এইগুলা পড়ানোর সময় বহু আজে বাজে কারন বলতেন। আবার একেকটা বিচিত্র কারন বলে চোখ ঘুরিয়ে ক্লাসের সবার দিকে তাকিয়ে দেখতেন কারো মুখে হাসি আছে কিনা। আমরা সেইসব দুষ্টু দুষ্টু কথা শুনে মুখ গম্ভীর করে বসে থাকতাম মারের ভয়ে। শেষ পর্যন্ত যখন নারী এবং পুরুষের "বালেগ" হবার লক্ষন বলতে শুরু করতেন তখন আর পারতাম না। পলাশ সবসময় বসতো নাদুসনুদুস নিপুনের পাশে। বসেই ময়দা ময়ান দেয়ার মতো করে তার গা হাত দলাই মলাই করা শুরু করত। গা হাত টেপা টেপির সময় একদিন ধরা পড়ল হুজুরের কাছে। ক্ষেপে গিয়ে হুজুর বলে, এই তোরা খালি টেফা টেফি করিস কেন? পলাশ কাঁচুমাচু গলায় বলে, হুজুর ভালো লাগে। তারপর দুজনকেই হুজুর এমন দলাই মলাই করলেন যে আর বলার নয়। পিটানো শেষে আমাদেরকে সদোম ও ঘমোরার লোকেরা কি করে বেড়াত সেইসব চরম অশ্লীল কাহিনী রসিয়ে রসিয়ে শুনালেন।
বাংলা খুবই বিপদজনক ভাষা (এ কথা কি আগে আপনাদের বলেছি?)। বুঝে শুনে না বললে অনেক নিরীহ শব্দও অশ্লীল হয়ে যায়। যেমন ধরুন "খেলা" শব্দটি। জন্মের পর থেকেই খেলে আসছি। লুডু, কানামাছি থেকে শুরু করে ক্রিকেট, ফুটবল পর্যন্ত। বেশ ভালোই খেলে যাচ্ছিলাম, বাধ সাধলেন সৈয়দ শামশুল হক। লিখে বসলেন, "খেলারাম খেলে যা"। সে বড় ইয়ে টাইপ এর উপন্যাস। এরপর থেকে আমাদের কাছে খেলা শব্দের মানেই পাল্টে গেল। সেইদিন টেলিভিশনে "কে হবে কোটিপতি" অনুষ্ঠান দেখাচ্ছে। আসাদ নূর খালি বলে যাচ্ছেন, এবার আমরা খেলব, এভাবে আমরা খেলব ইত্যাদি ইত্যাদি। আমরা উশখুশ করছি। এরপর যখন তিনি এক মহিলাকে নির্বাচিত করে বললেন, এবার আমরা হট সিট এ গিয়ে খেলা শুরু করব তখন সবাই খ্যাঁক খ্যাঁক করে হাসা শুরু করলো। এক বয়স্ক আঙ্কেল ছিলেন, তিনিও দেখি বিড়বিড় করে বলছেন, নূর ভাইয়ের বয়স হইছে, কথা বার্তা বুঝে শুনে বলা উচিৎ।
তারপর মনে করুন "দৌড়" শব্দটি। কত নিরীহ একটা শব্দ, মানে পাল্টে গেল একটা ঘটনার পর। আরকান্সাস এর এক সিনিয়ার ভাই বিয়ে করে দেশ থেকে নতুন বউ নিয়ে এসেছে। নতুন পাওয়া জামাইকে সব স্ত্রীই ব্রাড পিট বানানোর চেষ্টা করে। টাইট টাইট গেঞ্জি পরায়, চিপা প্যান্ট পরায়। । আমি সেই সময় পার করে এসেছি, বউ হাল ছেড়ে দিয়ে বুঝেছে এটা ব্রাড পিট না, বড়োজোর জসীম হতে পারে। এখন লজ্জা নিবারণ হয় এবং ছতর ঢাকা পড়ে এইরকম কিছু একটা পরলেই বউ খুশী। সেই সিনিয়ার ভাই এখন এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। তাকে প্রতিদিন হাত পা চেপে ধরে কনডম গেঞ্জি পরানো হচ্ছে। যেটা পরলে ভেতরের আলোহাওয়া বাইরে আসে না, বাইরের আলো হাওয়াও ভেতরে যায় না। বেচারা দম বন্ধ করে বসে থাকে, ওনাকে দেখে আমরাও দম বন্ধ করে বসে থাকি। এধরনের গেঞ্জি পরলে বেশী নড়াচড়াও করা যায়না। এক্টু নড়লে ডান বা বাম চিপা দিয়ে মাশরুম ভুঁড়ির অংশ বের হয়ে আসে, আর বেশী নড়াচড়া করলে সামনে দিয়ে নাভি সহ আস্ত পেট বের হয়ে আসে। গেঞ্জির ফাঁক দিয়ে রমণীর নাভি বের হলে সে বড় মিষ্টি ব্যাপার কিন্তু পুরুষ লোকের নাভি বের হলে বড়ই বেইজ্জতি ব্যাপার। মাঝে মাঝেই উনার গেঞ্জি খোলানোর জন্য আমাদের ডাক পরে। আমরা হৈ হৈ করে সবাইকে ডাকি, বদরুল ভাই আবার আটকে গেছে রে। সে যাই হোক, আসল কথায় আসি। বিয়ের পর থেকে সেই ভাই খালি দৌড়ায়। এখানের বাসাগুলো কাঠের তৈরি, উপরতলায় কেউ হাঁটলেই নীচতলায় শব্দ শোনা যায়। আগে এক আম্রিকান বডি বিল্ডার থাকতো, ছোকরা সারাদিন ব্যায়াম করত আর সারা রাত বিভিন্ন গার্ল-ফ্রেন্ড নিয়ে র্ফুতি করতো । বিভিন্ন রকম আওয়াজে আমাদের মতো নির্লজ্জেরও কান লাল হয়ে যেত। সে চলে যাবার পর ওই বাসায় বদরুল ভাই এসেছে বউ সহ। তারপর থেকে খালি দৌড়ায় ঘরের মধ্যে। ঘটনা কিছুই বুঝি না। সমাধান দিলো আমার এক ডাক্তার বন্ধু। ময়মনসিংহ মেডিকেল এ পড়ার সময় নাকি ওরা এইরকম ব্যাচ এর মেয়েদের সাথে খেলাধুলা করতো। প্রথম প্রথম ছোঁয়াছুঁয়ি এবং বরফ-পানি খেলত। ঘনিষ্ঠতা বাড়ার পরে রেসক্যু খেলত। চেপে ধরে গুনত, এক দুই তিন চার পাঁচ ছয় সাত আট নয় দশ। নব্য বিবাহ জীবনেও নাকি এই দৌড়াদৌড়ি পার্ট অফ ফ্লোর প্লে। পরে ভালো করে খেয়াল করে দেখলাম ওই ভাইয়ের মধ্যে মুরগি স্বভাব প্রবল। মাথাটা একটু সামনে ঝুঁকিয়ে হাটে, কাঁধের উপর ঘাড় মাথা ক্রমাগত নড়াচড়া করে। বুঝলাম আমাদের সবার পূর্বপুরুষ বানর ছিল আর উনার নিশ্চয়ই মুরগি ছিল। একারনেই একটু ধাওয়া- পাল্টা ধাওয়া না করলে রোমান্স ঠিক জমে না।
আমি নিজে রসিক মানুষ, তাই স্বপ্ন দেখি একটা রসিক দেশের। সেই দেশের সব মানুষ রসিক হবে, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মসজিদের হুজুর পর্যন্ত। কেউ ফ্লপ রসিকতা করলে দণ্ড হবে রস-আলোর সব সংখ্যা মুখস্থ করা নতুবা ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড । সেইখানে আদালত অবমাননা বলে কিছু থাকবে না, কেউ উল্টা পাল্টা কথা বললে জজ সাহেব বিব্রত হবার বদলে হেসে গড়াগড়ি দিবেন। কেউ বিড়াল কে মোহাম্মদ বিড়াল বললে বায়তুল মকারম এর খতিব হেসে ফেলে বলবেন, ধুর এইটা কোন রসিকতা হইলো? প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলীয় নেত্রীকে পচাবেন, ভাবী আপনের চুল তো দেখি দিন কে দিন ফুলতে ফুলতে হাওয়াই মেঠাই হয়ে যাচ্ছে। বিরোধীদলীয় নেত্রি খ্যাঁক খ্যাঁক করে হেসে বলবেন, টবু ও টো টুলে টেল দেই নি। ওই যে কিছুদিন আগে দেখলাম ওবামা আর সেথ মায়ার মিলে কি পচানিটাই না দিলো ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাটাকে। ট্রাম্প ব্যাটা প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়াবে এই গুজব তৈরি করে একের পর এক উল্টা পাল্টা কথা বলে দৃষ্টি আকর্ষণ এর চেষ্টা করে যাচ্ছিলো। ওবামা এর জন্ম কোথায়, তাঁর বার্থ সার্টিফিকেট কই এইগুলা নিয়ে বহু ত্যানা পেচাচ্ছিল। হোয়াইট হাউস এর ডিনার স্পীচ এ ওবামা মোটামুটি তাঁর ইজ্জত এর ফালুদা, দহি বড়া সবই বানিয়ে ছেড়েছে। সে যাই হোক, আমাদের স্বপ্নের দেশের রাষ্ট্রপতি এরচেয়েও অনেক বেশী রসিক হবে। টিভি তে এসে হেসে বলবে, কেমন পাবলিক কে এপ্রিল ফুল বানালাম বিপ্লব কে মাফ করে দিছি বলে। বিপ্লব ব্যাটাকেও কেমন বোকা বানালাম, যা ব্যাটা এখন হাসতে হাসতে ফাসির দড়িতে ঝুলে পর। জুম্মার নামাজের খুতবার সময় ইমাম সাহেব স্ট্যান্ড আপ কমেডি করবেন। নানা মজার মজার কথা বলে লোক হাসানোর ফাকে ফাকে রসগোল্লার ভেতরে তেতো ট্যাবলেট ভরে দেয়ার মতো করে তাঁর নীতিকথা গুলো বলে ফেলবেন। যে দেশের কোন নেতা, কোন নবী, কোন অবতার এর সম্মান এত হালকা হবেনা যে কেউ তাকে নিয়ে কার্টুন বানালে, জোকস করলে তাঁর সম্মান হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে। রসিকতা যদি উঁচু মানের হয় তাহলে সবাই হাসবে। নিচু মানের হলে বলবে, ভাগ ব্যাটা ফ্লপ রসিক কোথাকার, গিয়ে রস-আলো পড়। তবে কিনা চরম রসিক মানুষকেও জীবনে কখনো কখনো কাঁদতে হয়। সেই স্বপ্নের দেশের রসিক মানুষরাও হাউমাউ করে একে অন্যকে জড়িয়ে ধরে কাঁদবে যখন তাদের তারেক মাসুদের মতো সম্পদ হারিয়ে যাবে । যোগাযোগ মন্ত্রী হাঁটু গেড়ে বসে দেশের মানুষ কে বলবে, আমাকে মাফ করে দিন, আমি পারলাম না। কিছুদিন আগের এক সাক্ষাতকারে তারেক ক্যাথেরিন বলেছিলেন, মাঝে মাঝে মনে হয় আমাদের যদি দুইটা জীবন হতো তাহলে আরও কত কাজ করে যেতে পারতাম। দুইটা জীবন তো দূরের কথা, একটাও পেলনা, অর্ধেক জীবন নিয়ে চলে যেতে হলো। আর ওইদিকে দেখেন ১৯২২ সালে জন্মগ্রহন করে গোলাম আজম দিব্যি বেঁচে আছেন ৯০ বছরের ধেড়ে খোকা হয়ে, ১৯৩০ এ জন্মে ৮০ পার হওয়া হোমো এরশাদ নির্লজ্জের মতো কেলিয়েই যাচ্ছেন। পুরাই জগাখিচুড়ি।
এবারের জগাখিচুড়ি লেখা শুরুর পর থেকেই স্ত্রী চারপাশে ঘুর ঘুর করছে আর কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান করে যাচ্ছে, লিখে দাও না একটু আফ্রিকার ব্যাপার টা। কত লোকে তো তোমার খিচুড়ি পড়ে, দাও না একটু বলে সাহায্য করতে। স্ত্রী লোকের বুদ্ধির বহর টা একবার দেখেন! আমি খিচুড়িতে হালকা কথা লেখি, ভাঁড়ামি করে লোক হাসানোর চেষ্টা করি আর আমাকে বলে কিনা এইসব জ্ঞানী জ্ঞানী প্যাঁচাল শুরু করতে। এইসব সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ত্যানা প্যাঁচানোর কত শত বামপন্থী , চিতপন্থী, কাইতপন্থি, উপ্তাপন্থি লোকজন আছে। সাম্রাজ্যবাদ, পুঁজিবাদ, আগ্রাসন, বিপ্লব, শোষক-শোষিত, প্রলাতারিয়েত, বুর্জোয়া এইসব লিখে টিখে একদম ফাটিয়ে ফেলবে। যাই হোক, সেই কথা পূর্ণাঙ্গিনী কে বোঝাতে যত ক্যালরি খরচ তাঁর চেয়ে বরং দুইটা লাইন লিখে দিলে অত্যাচার এর হাত থেকে বাঁচা যায়। ঘটনা তেমন কিছু না। পত্তেক দিন নাকি ২০০০ করে লোক সোমালিয়া বর্ডার ক্রস করে ইওথপিয়া যাচ্ছে খাওয়া খুজতে (কত বড় বেকুব দেখেন, ইওথপিয়া নিজেই খাওয়া পায়না)। কেনিয়ার রেফুজি ক্যাম্পে ৩ লাখ ৮০ হাজার বসে আছে, প্রতিদিন আরও হাজার খানেক ধরে আসছে। কত কত লোক নাকি গত ২০ বছর ধরে রেফুজি ক্যাম্পেই জীবন কাটাচ্ছে। বাপ মা রাস্তার মধ্যে ছেলে পুলে ফেলে যাচ্ছে । কার জানি ৪ টা সন্তান ছিল, মাঝপথে হিসাব করে দেখে বড়োজোর ২ টার জন্য পানি আছে, দুইটাকে ফেলে বাকি দুইটাকে নিয়ে এগিয়ে গেছে। ৩০ হাজার শিশু মারা গেছে সোমালিয়াতেই , ইউএন এর হিসেব মোট ৫০ লাখ শিশু মরতে পারে। এটা নাকি হিউম্যান হিস্ট্রির সবচেয়ে 'Worst Humanitarian Crisis' । যাই হোক আরও জানার জন্য Somalia drought/ africa drought লিখে গুগল করেন, বিং করেন, যেমনে খুশী তেমনে খোঁজ দ্যা সার্চ করেন, আমার কাম শেষ। এরপরে যা খুঁজে পান দেখে একটু আহা উহু করেন, একটু গিয়ে মৌসুমি ভৌমিকের যশোর রোড শুনেন, ভেবে দেখেন কোন মিল পান কিনা, তারপর ভরপেট খিচুড়ি খেয়ে ঘুম দেন। যারা রসের আশায় জগাখিচুড়ি পড়তে বসেছেন এতক্ষণে নিশ্চয়ই বিরক্ত হয়ে ভাবছেন, এবারের খিচুড়িতে রস কম হয়ে গেল। কি করব বলেন? অর্ধশত শিশুকে কে নিয়ে ট্রাক নদীতে চলে যায়, আবিদকে ঢেউ ভাসিয়ে নিয়ে যায়, একেরপর এর গন পিটুনি দিয়ে অমানুষ মানুষকে মেরে ফেলে, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়ে বিপ্লব বসে বগল বাজায়, মেহেরজান ডাউনলোডেবল পুরষ্কার পায়, বাংলাদেশের সোনার ছেলেরা জিম্বাবুয়ের কাছে দিনের পর দিন ১৮০ তেই আটকে যায়, সোমালিয়াতে মুড়িমুড়কির মতো মানুষ মরে এক ফোঁটা পানির অভাবে, দুইজীবনের স্বপ্ন দেখা তারেক মাসুদ অর্ধেক জীবনেই থেমে যায়। এইসব শুনে রস কি বলদের ইয়ে দিয়ে বের হবে নাকি? যাই হোক, মশকরা করতে করতে কি সুন্দর চামে চিকনে আপনাদের কতো জ্ঞান দিয়ে ফেললাম। এখন সেই জ্ঞান এর তেতো ট্যাবলেটটা ফেলে দিয়ে রস টুকু নিয়েই থাকুন আর সেই বদ বাচ্চাটির মতো করে বলুন, রসগোল্লা খেয়েছি কিন্তু বীচি টা ফেলে দিয়েছি।
............ উদাস
জগা খিচুড়ি - ০১
জগা খিচুড়ি - ০২
জগা খিচুড়ি - ০৩
মন্তব্য
আপনি পারেনও...
একটু ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ হলে সুবিধে হতো...
ধন্যবাদ অপছন্দনীয়।
ছোট প্যারাগ্রাফ এর ব্যাপারটি এর পর থেকে খেয়াল রাখব।
...... উদাস
বলতে ভুলে গেছিলাম, লেখায়
মন্তব্যে লিখেছিলাম অনেক কিছু, শেষ প্যারা পড়ে সব বাদ দিতে হল। সোমালিয়ানদের নিয়ে কোন লেখা চোখে পড়ে নাই, আজ কিছুটা পেলাম।
আপনি চমৎকার লেখেন উদাসদা। "ভাগ ব্যাটা ফ্লপ রসিক কোথাকার, গিয়ে রস-আলো পড়।" আপনি মনে হচ্ছে এটাকেই রসিকতার স্কেল হিসেবে দাঁড় করিয়ে ফেলবেন।
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ মৃত্যুময় ঈষৎ। প্রতি লেখায় আপনার উৎসাহমুলক মন্তব্য পেয়ে পেয়ে ন্যাজ বড় হয়ে গেছে ... । সোমালিয়ানদের খুব বেশী লিখা বাংলা ফোরাম গুলাতে আমার চোখে পরছে না, কিন্তু একটু গুগল করে দেখলেই বুঝবেন অবস্থা কত খারাপ। আমি আমার সাধ্যমতো কিছু ডোনেট করার চেষ্টা করছি, লেখা পড়ে আরও দুই একজন যদি একটু খোঁজ নেয়, সাহায্য করে তাহলেই লেখা সার্থক হয়েছে বুঝব।
...... উদাস
শুধু আমার উৎসাহ কেন হবে আমরা সবাই আপনার লেখা পছন্দ করি!!!!
অবস্থা ভীষণ খারাপ ভাইয়া, ভীষণ। কী করব কিছু বুঝে উঠতে পারি না। সম্মিলিত সিদ্ধান্তসহ সবার একত্রে এগিয়ে আসলে যদি ওদের পাশে দাঁড়ানো যায়, কিছু করা যায়।
(শুভেচ্ছা অনন্ত)
_____________________
Give Her Freedom!
গল্পোচ্ছলে অনেক বড় কথা বলে ফেলেছেন ভাই।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ধন্যবাদ পাগল মন। গল্পোচ্ছলে বলেছি, কিন্তু বলা কথাগুলো যদি শুধু গল্পই হতো বেশী খুশী হতাম।
...... উদাস
রস একটু কমে গেছে সত্যি, কিন্তু খিচুরি ভাল হয়নি একথা বলা যাবে না। মাঝে মাঝে একটু টেস্ট চেঞ্জ ঠিক আছে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ কবি। পরেরটায় না হয় রসের পরিমান আরও বাড়িয়ে দিবো।
...... উদাস
হুমম... তেতোটার জন্যই
তেতোটার জন্যে আর মিষ্টিটুকুর জন্মে কি ? ডায়াবেটিস নেই তো? ...
আর পুরো লেখাটার মধ্যে জগাখিচুড়ি না, কেমন যেন টক-ঝাল-মিষ্টি একটা সেইরাম আচারের টেস্ট পেলাম। গা টা একটা ঝাড়া খেল।
ধন্যবাদ কয়লাবাবা। মাঝে মাঝে আমাদের সবারই মনে হয় একটু গা ঝাড়া দেবার দরকার আছে।
...... উদাস
চারিদিকে এত এত দুঃসংবাদ! মন এমনিতেই ভাল নেই। লেখাটা পড়ে মনটা আরো খারাপ হয়ে গেল।
হ। এই খিচুড়িটা চেখে মন খারাপ হলো।
দ্রোহী এবং সুহান, দুঃখিত মন খারাপ করিয়ে দেবার জন্য। আমি নিজেও চেষ্টা করি মন খারাপ না করতে অথবা করাতে কিন্তু হয়ে যায় মাঝে মাঝে। আশা করি এতো দুসসংবাদ এর মাঝে শীঘ্রই হয়তো কোন মন ভালো করা খবর শুনবো আর আমিও মহানন্দে বসে যাব খিচুড়ি লিখতে।
... উদাস
ভাই আপনি সেরকম লিখেন। হাচল হন তাড়াতাড়ি।
ধন্যবাদ সাফি। প্রতি লেখাতে আপনার পজিটিভ কমেন্ট পেয়ে ভালো লাগে। সচল, হাচল, অচল যাই থাকি না কেন ব্যাপার না। লিখে যাব যখনই ইচ্ছে হয়।
...... উদাস
আপনে হয় সচলের মডু, নয় নোয়াখালীর পুলিশ, নয় আফগানের টেররিস্ট, নয় ঢাকা-আরিচা রোডের বাস/ট্রাক ড্রাইভার! আপ্নে বলা মাত্র ভয়ের ঠেলায় আমাকে হাচল হবের মেইল পাথায়ে দিলো!
...... উদাস
হাহাহা, জনগণের দাবী মানতে হবে
আমারতো এখন লাল সালু বিছানোর টাইম এসে পড়লো মনে হচ্ছে - হাদিয়ায় সদকা প্রতি ফুঃ মাত্র ১০ টাকা।
অভিনন্দন আপনাকে।
আমাদের দেশটা কি ঠিক হবে না? গোলাম আযমরা কি দড়িতে ঝুলবে না? আরেকজন তারেক মাসুদ কি আমাদের মাঝে আসবে না?
নিশ্চয় সব ঠিক হবে। নিশ্চয় পাকিস্তানী জারজগুলো দড়িতে ঝুলবে। নিশ্চয় আরেকজন তারেক মাসুদ, আরেকজন জহির রায়হান ফিরে আসবেন।
সেই দিনের অপেক্ষায় আছি। থাকব।
খিচুরি ভালো হয়েছে। চালিয়ে যান।
এ হাসনাত
ধন্যবাদ হাসনাত। হয়তো আসবে। এইযে সচলে এতো এতো মানুষ লিখেন, তাদের মধ্য থেকেই একদিন জহির রায়হান, তারেক মাসুদ রা বেরিয়ে আসবে এই স্বপ্নই দেখি।
...... উদাস
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
অসাধারণ, অসাধারণ সুখপাঠ্য। এবার বল মাঠ নয়, একেবারে স্টেডিয়ামের বাইরে পড়েছে।
মনে পড়ছে, আমাদের স্কুলের বাংলা শিক্ষক যিনি আবার হুজুরদের মতো পোশাক পড়তেন, 'দেওয়ানা মদিনা'র গল্প পড়ানোর সময় মদিনার কষ্টের কথা বলতে গিয়ে নারী-পুরুষের যৌনাকাঙ্ক্ষা কেন হয় তার বিশদ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। কিছু ছাত্র এমন রগরগে যৌন কথা শুনে আবেগে আকুল দুদিন বাদেই ক্লাসে অশ্লীল ছবির অ্যালবাম নিয়ে এলো। আর ক্লাসের একটা দুটো ভাল ছাত্র বাদে সবাই মশগুল হয়ে রইল ঐসব নিয়ে; লেখাপড়া সব চুড়োয় উঠল। তবে এই আনন্দ বেশিদিন টিকেনি; ক্লাসের 'ভালো' ছেলেরা জাতির বৃহত্তর স্বার্থের কথা ভেবে স্যারকে ঘটনাটি বলে দিয়েছিল; আর স্যার ক্লাস সুদ্ধ ছেলেদের বেদম বেত্রাঘাত করেছিলেন, অবশ্যই 'ভালো' ছেলেদের বাদ দিয়ে।
লেখক নব বিবাহিত স্ত্রীদের তাদের স্বামীদের ব্রাড পিট বানানোর খায়েসের কথা বলেছেন। এ কথা যে কত সত্য, তা আমার এক মামিকে দেখেই বুঝেছি। মামি তো আর ব্রাড পিটকে চেনেন না, তার টার্গেট হলো মামাকে শাহরুখ খান বানানো। তাইতো যে মামাকে কখনও 'বডি ফিটনেস' নিয়ে চিন্তিত দেখিনি, তাকেই এখন প্রতি সকালে রাস্তায় দৌড়াতে দেখি। মামা ঢিলেঢালা শার্ট পড়তে পছন্দ করতো; কিন্তু এখন মামাকে প্রায়শই 'টি শার্ট' পড়তে দেখা যায়। তবে দুঃখ হলো, চিন্তায় চিন্তায় মামার তালু যে খালি হয়ে যাচ্ছে!
আপনি যে 'রসিক দেশ'-এর কথা বলেছেন, তা সত্যি ভেবে দেখার মতো। সত্যি আমাদের দুই নেত্রী যদি একে অপরের সাথে সামান্য রসিকতা করতেন, তাহলে দেশসুদ্ধ মানুষ হেসে উঠত! দুই নেত্রীই বলেন, তারা আমাদের মুখে হাসি ফোটাতে চান। তবে তারা যে দ্রব্যমূল্য কমানো, দুর্নীতি বন্ধ আর সুশাসন দিয়ে আমাদের মুখে হাসি ফোটাতে পারবেন না, তা আমরা বুঝে গেছি। বরং তারা পরস্পর কিছুটা রস বিনিময় করলে, তাদের সহিংস সমর্থকেরাও কিছুটা রসাল হয়ে উঠবে আর ওই রসাল মেজাজের ফাঁকে, সাধারণ জনগণও তাদের ভুলতে বসা হাসি কিছুটা ফিরিয়ে আনতে পারবে।
ধন্যবাদ কাজি মামুন আপনার লম্বা মন্তব্যের জন্য। সবাই এক রকম না, কিন্তু আমি কিছু হুজুর কে দেখেছি আনায়াসে অনেক বাজে কথা বলতে, বাজে কাজ করতে। ব্যাপারটার বৈজ্ঞানিক না হলেও ফ্রয়েডিও ব্যাখ্যা তো অবশ্যই আছে ...
নেতা নেত্রীদের কথা আর কি বলবো। আসলেই এরা যদি আরেকটুঁ রসিক হতো, আরেকটুঁ হালকা ভাবে নিতো সবকিছু। এরা হাল্কাভাবে নেয় শুধু মানুষের মৃত্যুকে।
... উদাস
মন-মেজাজ ভালো নাই আসলেই। তবে লেখা বরাবরের মতই দুর্দান্ত, বরং এইটাই সবচে' বেশি মারদাঙ্গা।
ধন্যবাদ মিলু। আশা করি আমাদের সবার মন ভালো হবে কোন একটা ভালো খবর শুনে।
... উদাস
গোআযম যতদিনই বাচুক আমাদের ঘৃণা নিয়েই বাচতে হবে! গো-আযমরা ঘৃণিত, বেচে থাকায়, মরে যাবার পর, পৃথিবী ধ্বংস হবার পরেও। আমাদের ঘৃণাই যথেষ্ট! ”হর্ন অব আফ্রিকা” ভয়াবহ খরা এবং দুর্ভিক্ষের কবলে - সারা পৃথিবীর ধুকছে!
আগেওতো লিখতে কিন্তু তোমার লেখায় এখন কেবলই মুগ্ধ হচ্ছি। তোমার বউকে বলো হারিয়ে যাওয়া একজন বড় ভাই শুভেচ্ছা জানিয়েছে। দেশে আসলে দেখা হবে! ভালো থাকো ভাইয়া।
তানিম ভাই, আমি কিছু না করলেও আপনি মুগ্ধ হবে জানি। অবশ্যই দেখা হবে এবং একসাথে আবার ব্যাডমিন্টন বা ক্রিকেট ও খেলা হবে ...
মন-মেজাজ ভালো নাই আসলেই। তবে লেখা বরাবরের মতই দুর্দান্ত, বরং এইটাই সবচে' বেশি মারদাঙ্গা।
রসগোল্লা ট্যাবলেট সহই খেয়েছি । রসিকতার ছলে খুব জরুরি কিছু কথা বলেছেন । মনটা ভাল নেই ভাই , মন ভাল নেই ...।
আমাদের পুরা দেশটারই আজকে মন খারাপ।
... উদাস
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
... উদাস
আপনি অনেক ভালো লেখেন।
ধন্যবাদ ছাইপাঁশ।
... উদাস
ভাল লিখেছেন। আপনি ভালই লেখেন। পড়তে পড়তে হঠাৎ মনে পড়ল নজরুলের লাইন, (মাথা থেকে লিখছি)
জানিস নাকি ধর্ম, সেতো বর্ম সম সহনশীল
তাকে কি ভাই ভাঙতে পারে, ছোঁয়াছুঁয়ির ছোট্ট ঢিল
যে জাত ধর্ম ঠুনকো এত, আজ নয় কাল ভাঙবে সেতো
যাক না সে জাত জাহান্নামে, রইবে মানুষ নেই পরোয়া
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
প্রতি লেখায় আপনার কমেন্ট পাচ্ছি, ধন্যবাদ।
... উদাস
শুনেছিলাম একটি হাতি্র ১০০-২০০ বছরের জীবনে যতবার হৃদস্পন্দন হয়, একটি ইঁদুরের ২ বছরের (গড়ে) জীবনে নাকি ততগুলোই হৃদস্পন্দন হয়। এই দুনিয়ায় সব কিছু ব্যালেন্সড। এইজন্যই তারেক মাসুদ পান অর্ধেক জীবন আর গোলাম আজম আর এরশাদেরা হয় দীর্ঘজীবী। তারেক মাসুদ তাঁর অর্ধেক জীবনে যা করেছেন, গো.আ. বা হোমোলেজে তাদের পুরা জীবনেও করতে পারবে না। আরেকটা জীবন দিলেও করতে পারবে না। তাই তাদের বেঁচে থাকাটা জরুরি।
যথারীতি লেখায়
--স্বপ্নাদিষ্ট
=============================
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে না, আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না।
love the life you live. live the life you love.
লেখাটা খুব ভালো লাগলো। মন এমনিতেই খারাপ। আর কত খারাপ হবে? পড়ার পর তাও একটা দীর্ঘশ্বাস বের হোল। আসলেই যদি আমাদের দেশ রসিক তালিকায় এক নম্বরে যেতে পারতো!
সেটাই... গোআ বেঁচে থাকা কত জরুরি আমাদের জন্যে! আর কেউ বাঁচুক-মরুক তাতে কী যায় আসে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
উদাস ইমেইল চেক কইরেন (স্প্যাম ফোল্ডার সহ)। নাম বদলাতে চাইলে contact বরাবর ইমেইল করলেই হবে।
কেন গো? ইমেইল এ কি পাঠাইছেন? বাইরাছ? ... নাকি কোন M.M.S. ক্লিপ? ...
... উদাস
দাদা, হাচল হয়েছেন!! দ্রুত মেইল চেক করুন!!!! অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা অগ্রিম।
_____________________
Give Her Freedom!
মেইল পাইছি, কিন্তু দু দু বার করে যে মেইল টা পাঠাতে হবে! ঘটনা হচ্ছে আমার "উদাস" নামে যে রেজিস্টার করতে হবে। আসল নামে নেকা-নেকি করলে যে র্যাব, পুলিশ, আর্মি আর হুজুররা মিলে আমাকে মাটিতে পুতে ফেলবে। আরও কত্ত কিছু যে লিখার আছে! যাই হোক, contact@sachalayatan মেইল করেছি। ধন্যবাদ এই অধম লেখক কে এতো জলদি হাচল করার জন্য।
... উদাস
ভালো লাগলো লেখাটা, যদিও মনটা বিষণ্ণ হয়ে আছে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
প্রতিটা খিচুড়ি বেশ স্বাদের, এবারেরটায় তেতোভাবটা বেশি। এমন তেতোভাব আরো চাই, ধাক্কা বড় বেশি দরকার...
হাচল হবার অভিনন্দন রইলো।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আপনার লেখার হাত ভালো। কিন্তু...
আমার রসবোধটিই সবার সেরা। বাকিগুলি নিচুশ্রেণীর। আমার প্রিয় জোকস শুনে কেউ না হাসলে ধরে নিই, তার সেন্স অফ হিউমার নেই। থাকলেও উঁচুদরের না।
ঠিক এই কথাগুলিই আপনি বলেন নি বটে, তবে বক্তব্য সেটাই। আপনি কেন ধরে নিচ্ছেন, আপনার রসবোধই উচ্চমার্গীয়, বাকিসব ফ্যালনা? রসবোদের মান নির্দেশ করে, এমন কোনো মাপকাঠি আছে? তা সার্বজনীন? সর্বজনগৃহীত?
উদাস
দ্যাখেন দেখি কাণ্ডটা। দু দু বার করে দু দুটো রস মাপার স্কেল দিলাম তাও বলে রসের মাপকাঠি নাই!
১। রিকশা স্কেল (সার্বজনীন)
২। রস-আলো স্কেল (Patent Pending)
আপনি দিলেন বটে, কিন্তু আপনার দেওয়া মাপকাঠি যে আপনার ব্যক্তিগত নয় বরং সার্বজনীন ও সর্বজনগ্রাহ্য, তার সত্যতার ভিত্তি বা সূত্র জানালে বাধিত হতাম। না জানাতে পারলে বলুন, ওটা আপনার ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার্য মানদণ্ড। আর তাই সেটা সবার উপরে না চাপানোই সমীচীন।
ভাই আপনার সমস্যা কি? পায়ে পা বাঁধিয়ে ঝগড়া করছেন!
পোস্ট পড়ে যতটা না হেসেছিলাম তার চেয়ে এখন বেশি হাসছি
উত্তর পাই নি ভাই, সেইটাই সমস্যা। একটা যৌক্তিক প্রশ্ন করে তার জুৎসই উত্তর না পেয়ে প্রশ্নটা আবার করলাম মানে পায়ে পা বাধিয়ে ঝগড়া করছি? আশ্চর্য! এর চাইতে হাজার গুণে রুঢ় কথা, ঝগড়াঝাটি সচলায়তনে হয়েছে। সেই সবের তুলনায় আমি শুধু একটা প্রশ্ন করেছিলাম। উস্কানিমূলকও নয়। শুধু উত্তর জানতে চেয়েছিলাম।
সচলায়তনে বাইরের লোকদের প্রতি অসহিষ্ণু আচরণের দীর্ঘ ঐতিহ্য বজায় থাকুক চিরকাল, এই কামনা করে বিদায় নিচ্ছি।
খুদাপেজ
সিদ্ধান্তটা বড় দেরিতে নিলে গো ভাইস্তা
শুভকাজে দেরি কত্তে নেইকো !
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
এমরান ভাই মনে হয় রাজনীতি করেন
এবং রস আলো স্কেল আপনি দাঁড় করায় ফেলছেন!!! আর একটু খোঁচাখুঁচি আইবোই, কান দিয়েন না!!!
_____________________
Give Her Freedom!
Gandalf the gray মরে Gandalf the white হইছিল। আর উদাস হাচল হয়ে হইছে চরম উদাস! ধন্যবাদ সবাইকে আবারও।
অভিনন্দন!!
অভিনন্দন
হাচলত্বে অভিনন্দন। কিন্তু সেই খুশিতে লেখা থামলে খবর আছে
অভিনন্দন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
হাচলত্বের অভিনন্দন
সবাইকে।
অভিনন্দন। লেখা ভালু পাইলাম।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ধন্যবাদ কবি।
আমি সচলায়তনে নতুন। জগাখিঁচুড়ি দুই পর্ব পড়লাম। শেষেরটা ব্যাতিক্রম। সিনেমার মত কাহিনীতে শেষের দিকে একটা জব্বর টুইষ্ট দিয়েছেন। ভাল লেগেছে।
মন্তব্য লিখেছি : প্রৌঢ়ভাবনা
কি বলবো উদাস ভাইয়া ! লেখা যেই মুডে পড়তে শুরু করেছিলাম এখন এসে সেই মুডটা বদলে গেছে। মনটাই খারাপ করে দিলেন তো !
আপনার দেখি আজকে উদাস দিবস যাচ্ছে
আবার জিগস
সেকেন্ড প্যারার শুরুটা পুরা দশ রিকশা কিন্তু শেষে এসে মনটা খারাপ হয়ে গেল। রসিক দেশের স্বপ্ণ আমিও দেখি
নতুন মন্তব্য করুন