"কারো পৌষ মাস": একটি ডকুমেন্টারির প্রস্তাব

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৮/২০১১ - ৮:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে সড়ক, রেল ও নৌপথে দুর্ঘটনা লেগেই থাকে। দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর আমরা নানা তত্ত্ব ফাঁদি, কিছু বলির পাঁঠা খুঁজে বের করি, কিছুদিন ফোঁসফাঁস করে তারপর আবার চুপচাপ ফিরে যাই জীবনের মূলস্রোতে। আর প্রায় প্রতিটি দুর্ঘটনার পরই মিডিয়ার সামনে বত্রিশ দাঁত বের করে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো নির্বোধ মন্ত্রী, কিংবা কর্মকর্তা এসে এমন কিছু বক্তব্য দেন, যেগুলো কোনো সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের পক্ষে বলা সম্ভব নয়। এসব বক্তব্য তারা দিতে পারেন, কারণ দুর্ঘটনা ঘটলে তাদের কিছু এসে যায় না। এই মন্ত্রীর দল, এই আমলার দল রাষ্ট্রের সীমিত সম্পদের বড় অংশ ব্যয় করে কেনা প্রকাণ্ড সব বিলাসবহুল গাড়িতে চড়ে, অথবা রাষ্ট্রের খরচে হেলিকপ্টারে করে এদিকসেদিক যায়, কোনো ব্যবস্থার দুর্ভোগই তাদের ওপর আঁচড় কাটতে পারে না। ঢাকা শহরে জ্যামের দুর্ভোগ কয়টা মন্ত্রী-সচিবকে পোহাতে হয়? রেল যোগাযোগের ঝামেলায় কোন মন্ত্রী-সচিব কবে পড়েছে? কয়টা মন্ত্রী মারা গেছে সড়ক দুর্ঘটনায়, লঞ্চ ডুবিতে, রেলসংঘর্ষে? এরা সংসদে ঢুকতে না ঢুকতে সবার আগে যে আইন পাশ করে, সেটা হচ্ছে নিজেদের আরাম-আয়েশ নিশ্চিত করার আইন, নিজেদের কুকীর্তি যাতে আইনের মুখোমুখি না হয়, সেটা নিশ্চিত করার আইন। দল-মত নির্বিশেষে সব সাংসদ নিজেদের জন্য বিলাসবহুল গাড়ি আমদানির ব্যাপারে একমত, নিজেদের বেতনভাতা বাড়ানোর ব্যাপারে একমত, দুর্নীতি দমন কমিশনের হাত থেকে সরকারী কর্তাদের রক্ষাকবচ দেয়ার ব্যাপারে একমত। শুধু পাবলিকের ভোগান্তি নিয়ে এদের কোনো মাথাব্যথা নাই। এদের পরিজনদের একটা বড় অংশ দেশের বাইরে বিলাসী জীবন কাটায়, দেশের মানুষের প্রতি এমপ্যাথি পোষণ আর লালনের কোনো সুতোই এরা আর আস্ত রাখেনি।

যতদিন একটা মন্ত্রী রাস্তায় দাঁড়িয়ে ঘামতে ঘামতে বাসের জন্য লাইনে ঠ্যালাঠেলি না করবে, ততদিন ঢাকা শহরের জ্যামের কোনো সমাধান হবে না। যতদিন কোনো মন্ত্রীর বৌ আর তার কোলের বাচ্চা লঞ্চে ডুবে পেট ফুলিয়ে ভেসে না উঠবে, দেশে লঞ্চ-যোগাযোগ সুস্থ ধারায় ফিরবে না। যতদিন কোনো মন্ত্রীর ছোটো ভাই বা শালা ট্রেন ডিরেইলড হয়ে ঘিলু ফাটিয়ে না মরবে, দেশে রেল ব্যবস্থা উন্নত হবে না। যতদিন এই ঘটনাগুলো কেবল অন্যের ওপর দিয়ে ঘটবে, এই মন্ত্রীর পাল ক্যামেরার সামনে, মাইকের সামনে বত্রিশটা দাঁত বার করে হাসতে হাসতে বলবে, আল্লার মাল আল্লায় নিয়ে গেছে, কিংবা, দোষ আপনাদের ড্রাইভারের, কিংবা, ক্ষতিপূরণ হিসেবে ছাগল দেয়া হবে, কিংবা, দুর্ঘটনার জন্য চালক দায়ী নয় ... ইত্যাদি ইত্যাদি।

এই ভাঁড়ের দল ক্ষমতার পেছনে লাভের দিকটাই শুধু দেখে, দায়ের দিকটা দেখে না। তাই আমরা এক একটা ঘটনা শেষে দায়ী কাউকে পাই না, কেউ শাস্তি পায় না, কোনো নিরসনও হয় না, আর ঘটনাগুলো একের পর এক ঘটতে থাকে। আর নতুন ঘটনার নিচে পুরনো ঘটনা চাপা পড়ে যায়। আজ এক মন্ত্রী ছাগলা বক্তব্য দিলে, কাল তার ঘটনা বালুচাপা পড়ে যায় আরেক মন্ত্রীর রামছাগলামি স্টেটমেন্টের নিচে। এভাবে সবকিছুই ভুলে যাই সবাই।

এক একটা দুর্ঘটনার পর এই মন্ত্রী-সচিব-প্রকৌশলীদের এই সীমাহীন অ্যাপ্যাথিপূর্ণ বক্তব্যগুলোকে নিয়ে একটা ডকুমেন্টারি বানানো খুব জরুরি। দল-মত নির্বিশেষে এরা সমানুভূতিহীন। এদের এই নির্বোধ প্রতিক্রিয়াগুলোর ভিডিও রেকর্ড থাকে না বলেই সব ঘটনা আড়ালে চাপা পড়ে যায়। প্রচুর ফুটেজ এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে আছে অনেক জায়গায়, আসুন এগুলো সবাই জড়ো করি। দুর্ঘটনায় নিহত প্রতিটি মানুষের মৃত্যুই সমান ট্র্যাজিক, আর এই ট্র্যাজেডি চলমান, কারণ আমরা কোথাও শেষ দাগটা টানার চেষ্টা করছি না। অন্তত এই লোকগুলোকে তাদের দায়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্যে হলেও এমন একটি ডকুমেন্টারি নির্মাণ করা প্রয়োজন।

মিশুক মুনীরের প্রচুর ছাত্র ও শিষ্য ক্যামেরার পেছনে কাজ করেন, তাঁদের বলছি, আপনাদের দায়টা অন্যদের চেয়ে বেশি। কিছু করুন, প্লিজ।


মন্তব্য

চরম উদাস এর ছবি

হিমু, আমরা সাচলায়তন থেকে এরকম কিছু করতে পারি না? সিনেমায়তন বা ক্যামেরায়তন এরকম কোন ব্যানারে।
আল্লার মাল আল্লা নিছে থেকে শুরু করে উই আর লুকিং ফর শত্রুজ সহ এরকম শত শত আবুল মন্ত্রীদের শত শত কর্মকাণ্ড এবং বক্তব্যের ক্লিপ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। কপি রাইট ব্যাপার গুলো ঠিক জানা নেই, কিন্তু এখানেও অনেকে আছে যারা সেটা ভালো বুঝবে। এরকম সব ক্লিপ এক করে, সাথে কিছু ভুক্তভোগী সহ কিছু সত্যিকারের মানুষের সাক্ষাৎকার যোগ করে ইংরেজি এবং বাংলা দুই ভাষাতেই এরকম কি কিছু করা যায়?? আমি আছি পাশে আমার যা সামান্য মেধা এবং আর্থিক সামর্থ্য আছে সেটা সহ। আরও নিশ্চয়ই অনেকে থাকবেন।

হিমু এর ছবি

আমরা করতে পারি, কিন্তু প্রফেশন্যালরা যদি একটা টিম বানিয়ে এগিয়ে আসেন, জিনিসটার মান আরো ভালো হবে। আমরা হয়তো স্ক্রিপ্টিঙের কাজে সহায়তা করতে পারবো।

সেইসাথে আসুন আত্মীয় স্বজনদের বলে রাখি, আমাদের কেউ দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার পর কোনো মন্ত্রী এসে যদি কোনো ভাঁড়ামো করে, কোনো ছাগলামি বক্তব্য দেয়, ক্লাউন সাজে, জুতাপিটা করে যেন তাদের বাড়ি/হাসপাতাল থেকে দূর করা হয়। শুনেছিলাম বোমা হামলায় নিহত বিচারক পাঁড়ের বাড়িতে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর গিয়ে ভাঁড়ামি শুরু করার পর পাঁড়ের এক আত্মীয় কোমরের বেল্ট খুলে চাবকেছিলেন বাবরকে। আমাদেরও কোমরের বেল্ট আর পায়ের জুতা তৈরি রাখতে হবে।

নীলকান্ত এর ছবি

তাতেও কি আমাদের টনক নড়বে?বা এইসব পেট মোটা বস্তাদের?


অলস সময়

দ্রোহী এর ছবি

এই আমি লিখে দিলাম, স্বয়ং ডেভিড অ্যাটেনবরোকে দিয়ে ডকু ফকু বানালেও এইসব বেহায়াদের কিচ্ছু আসবে যাবে না। ছাগল দিয়ে যেমন হালচাষ হয় না তেমনি আমাদের রাজনীতিবিদদের বেহায়াপনার প্রমান দেখিয়ে লাইনে আনা যাবে না।

এইসব কুকুরের জন্য একটাই মুগুর! এইসব চোতমারানিরা যখন ভোট চাইতে আসবে তখন "ভোটমারানি ফুট" বলে মুখ বরাবর লাথি মারতে না পারলে আমাদের অবস্থার পরিবর্তন কোনদিনও হবে না।

রু (অতিথি) এর ছবি

কাল রাতে ভাবছিলাম প্রস্তাব রাখব মন্ত্রীদের উপর রিয়েলিটি শো করার। এনারা কোথায় যেয়ে কী কথা বলে, কীভাবে বলে একটা রেকর্ড থাকতো। সকালে উঠেই আপনার এই লেখা পেলাম।

ফাহিম হাসান এর ছবি

সেই রিয়েলিটি শো যে কোন কমেডি শো এর ভাত মেরে দিবে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

ঠিক

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

চরম উদাস এর ছবি

দ্রোহী, আপনার মতো সবকিছু দেখে আমিও হতাশ। তারপরেও বিশ্বাস করতে ভালো লাগে যে একদিন ম্যাজিকাল কিছু হবে। মধ্যপ্রাচ্যের মতো করে কোন একটা পরিবর্তন। ভাবতে ভালো লাগে যে সারাদেশের মানুষ ভেতরে ভেতরে ফুঁসছে, যে কোন দিন যে কোন একটা স্ফুলিঙ্গের অপেক্ষায় শুধু। তারপর একদিন সবাই পথে নেমে আসবে, আবুল এর মতো আবর্জনাগুলাকে ছুড়ে ফেলে দিবে। মধ্যপ্রাচ্যের সব কিছু তো এমন ব্লগ, সোশ্যাল নেটওয়ার্ক থেকেই শুরু হয়েছিলো। হয়তো কোন কিছুই হবে না। আবার হয়তো একটা ভালো লেখা বা একটা ভালো ডকু পরিবর্তনে বড় কোন ভুমিকা রাখবে।

দ্রোহী এর ছবি

"আরেকটা লাথি মেরে দেখ কী করি" কৌতুকটা জানেন নিশ্চয়?

আমাদের হয়েছে সেই দশা। আমরা ম্যাজিকাল কিছু হবার অপেক্ষায় বসে থেকে লাথি খেয়ে যাচ্ছি। শয়তানী হাসি

আসিফ আদনান এর ছবি

ব্লগ কিংবা সামাজিক যোগাযোগ পাতা গুলো তো দেশের বেশিরভাগ মানুষ দেখতেই পায়না, কিংবা দেশের বেশিরভাগ যারা গ্রামে-গঞ্জে থাকেন তাঁরাতো এর থেকে অনেক দূরে থাকেন। বিপ্লব এর জন্য আমাদের গ্রামে-পথে-ঘাটে সবখানে পৌঁছাতে হবে। ইচ্ছা করে সবার মগজে ঢুকে ঢুকে মন্ত্র ফুঁকে দেই।

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি

খুব ভালো প্রস্তাব হিমুর।

হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!

শেহাব- এর ছবি

হিমুর প্রস্তাবে ১০০০০০০০০০০০০০০০০০% সমর্থন। আমি ব্যক্তিগত ভাবে দৈনিক সংগ্রাম নিয়মিত পড়ি শুধু জামাতের নোংরামি আর দেশদ্রোহিতার কয়েক দশক ধরে চলা বিবর্তনটি দেখার জন্য।

রুমঝুম এর ছবি

বাচ্চা মানুষ না বুঝে একটা ভুল কথা বলে ফেলেছেন...উনার মুরুব্বি সাফাই দিলেনতঃ
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-08-16/news/178604

সুমন_সাস্ট [অতিথি] এর ছবি

হিমু, আপনার প্রস্তাবটি চমৎকার। এই রকম একটা গুরুত্বপূর্ন কাজ প্রফেশনাল কেউ করলেই ভাল। আমি আর আমার একটা ফ্রেন্ড সার্কেল মুভি মেকিং এর ব্যাপারে ইন্টারেস্টেড, শুরু করি করি করে এখনো করা হয়নি। কয়েকদিন দেখি, প্রফেশনাল কেউ এই প্রজেক্টটা শুরু করে কিনা। না হলে নাই মামার চেয়ে কানামামা ভালো হিসাবে একটা আনাড়ী গ্রুপ নিয়েই শুরু করে দেয়া যায় কিনা সেটা ভাবব।

তাছাড়া আমাদের অনেককেই হয়তো আস্তে আস্তে এগিয়ে আসতে হবে ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রিতে তৈরী হওয়া শুন্যতা পূরণের চেষ্টা করার জন্য।

সুমন_সাস্ট

আসিফ আদনান এর ছবি

শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে। যেকোন ধরনের চালকের জন্য রীতিমত প্রাতিষ্ঠানিক যোগ্যতা আবশ্যক করা হোক।
চালক বলতে দেশ পরিচালনা, রিকশা চালনা, বাস-ট্রাক; মোটের উপরে কিছু একটা চালাতে (এমনকি পরিবার) হলেই প্রথাগত লাইসেন্স দরকারী করা হোক।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বলতে এক এক ক্ষেত্রে এক এক রকম হতে পারে। তবে এম.পি -এর যোগ্যতা এর ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রী আবশ্যক করা হোক। রিকশা-বাস-ট্রাক-টেম্পু- ইত্যাদি চালকদের অন্তত ১০-২০ দিনের কর্মশালা-প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা হোক। আকাশ-বাতাস থেকে কিংবা স্কুল-কলেজের ফেল্টু-মস্তানরা এসে অনেকদিন চালিয়েছে; এবার তোরা থাম।

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি

এরা সংসদে ঢুকতে না ঢুকতে সবার আগে যে আইন পাশ করে, সেটা হচ্ছে নিজেদের আরাম-আয়েশ নিশ্চিত করার আইন, নিজেদের কুকীর্তি যাতে আইনের মুখোমুখি না হয়, সেটা নিশ্চিত করার আইন।

চলুক

প্রচুর ফুটেজ এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে আছে অনেক জায়গায়, আসুন এগুলো সবাই জড়ো করি। দুর্ঘটনায় নিহত প্রতিটি মানুষের মৃত্যুই সমান ট্র্যাজিক, আর এই ট্র্যাজেডি চলমান, কারণ আমরা কোথাও শেষ দাগটা টানার চেষ্টা করছি না। অন্তত এই লোকগুলোকে তাদের দায়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্যে হলেও এমন একটি ডকুমেন্টারি নির্মাণ করা প্রয়োজন।

সহমত, সবাই এগিয়ে আসুন। এরকম ডকুমেন্টারি খুব প্রয়োজন!!!


_____________________
Give Her Freedom!

দুর্দান্ত এর ছবি

নিঃশর্ত সমর্থন।

guest_writer এর ছবি

হিমু ভাইয়া, আমরা ফেসবুক বা সচলায়তনের মাধ্যমে কিছু একটা করতে পারি না.........

মতামতের অপেক্ষায় রইলাম...............

দীপাবলি।

pathok এর ছবি

১০০ ভাগ সমর্থন

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

সমর্থন। কাজে লাগলে জানাইয়েন!

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

মৃত্যুময় ঈষৎ(offline) এর ছবি
বন্দনা কবীর এর ছবি

আইডিয়াটা ভাল (যদিও নির্লজ্জদের লজ্জা দিতে চাওয়াটাও অরন্যে রোদনের মতই মনে হচ্ছে)
প্রফেশনালদের দিয়ে কাজটা করালেই ভাল হয়।

পোস্টের বক্তব্যের সাথে পূর্ণ সহমত।

ফরিদ এর ছবি

নিয়মিত ভাঁড়ামোর নতুন নতুন কিস্তি যেহেতু আসতে থাকে, তাই ব্লগার/প্রেস একটা ব্লগ নিয়মিত আপডেট হলে কাজে দিবে।

অফ টপিকঃ জনৈক রোমাঞ্চ লেখকের কম্পিউটারে ছায়াগোলাপের কপি পাওয়া গেল। ভদ্রলোক ইউনিকোডে পিডিএফ থেকে কাগু ফর্ম্যাটে কিভাবে নেয়া যায় তাই নিয়ে বেশ বিব্রত ছিলেন। পরবর্তীতে পিডিএফ এর পাশাপাশি একটা আসকির ওয়ার্ড ডক হলে ভদ্রলোকের জন্য সহজ হয় ছাপানো।

ধন্যবাদ

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

চলুক

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

 তাপস শর্মা  এর ছবি

কাজটা যদি করতে পারেন তাহলে একটা মাইল স্টোন হয়ে থাকবে।

পিয়াল এর ছবি

বৄষ্টি হলে রাস্তা খারাপ হবে কেন? রাস্তা ঠিকভাবে বানানো হলেতো বৄষ্টি কিছু হবার কথা না ।

shabdik এর ছবি

চলুক

ফাহিম হাসান এর ছবি

অন্তত পত্রিকার ক্লিপগুলো নিয়ে একটা wordpress ব্লগে আপডেইট করা যায়

তিথীডোর এর ছবি

চলুক
নিঃশর্ত সমর্থন ।

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অধমের কথা এর ছবি

উত্তম টু দি পাওয়ার ১১০০০০০০ প্রস্তাব।আর একবার যদি এমন একটা জিনিস বানায়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেখান যায়, তাইলে আমাদের মন্ত্রিরা "ভাড় অফ দি ইউনিভার্স" খেতাব নিয়া আসবে এটা এক্কেবারে নিশ্চিত। আর সবাই ত জানুক আমরা কাদের নিয়া ঘর করতেসি?? আল্লহা আমাদের কি ক্ষমতা যে দিসে যে আমরা এইসব আল্লাহর মালদের নিয়া বাইচ্চা আসি।

........................ অধম

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।