সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি পোস্ট
উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অ্যামেরিকা এসে এমনি বিনোদনের জন্য ঘুরে বেড়ালে তো হবে না, তাই ট্যুরের এবারের অংশটাকে শিক্ষা সফরের রূপ দিতে পরবর্তী গন্তব্য বেছে নেয়া হয় হার্ভার্ড আর এমআইটি ক্যাম্পাস । নিউ ইয়র্ক ছেড়ে এবার পা বাড়াই বোস্টনের দিকে, বাহন মেগাবাস। বাসে উঠার পর নিজেকে সবজী আর বাসকে ডীপ রেফ্রিজারেটর মনে হতে থাকলো। কোন উত্তেজনা ছাড়াই কাঁপতে কাঁপতে ভোরবেলা যখন বোস্টনে পৌঁছালাম তখন হাত পা পুরোপুরি জমে গেছে।
এই কাক-ডাকা, গ্র্যাড-জাগা ভোরে বাস স্টেশনে এসে হাজির বিশিষ্ট সজ্জন এবং সচলের প্রবাদ-প্রতীম লুলপুরুষ কৌস্তুভ। সুজনদার পোস্ট দেখে কৌস্তুভের চেহারা সম্পর্কে একটু আন্দাজ ছিলো, তা সামনা সামনি দেখে মনে হলো ওই ক্যারিকেচারে সুজনদা কালির পোচ একটু বেশিই দিয়ে দিয়েছেন। গায়ে সাদা ফতুয়া আর পায়ে চটি পরে বেশ বাঙ্গালি বাবুটি, ফতুয়ার সাদা জমিন ঠেলে অল্প করে উঁকি দিচ্ছে সদ্য গজানো ভুঁড়ি।
বোস্টনের পাশে কেমব্রিজে আছে হার্ভার্ড আর এমআইটি এর মত দুই দুইটা প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়। এত ইন্টেলেকচুয়াল কর্মকান্ডের তাপকে প্রশমিত করার জন্যই কিনা এই সামারেও এখানকার তাপমাত্রা বিস্ময়কর ভাবে আরামদায়ক শীতল। গাইড হিসেবে কৌস্তুভের জুরি মেলা ভার, কেমন করে যেন সব কিছু জেনে বসে আছে। তার কাছ থেকেই জানা গেলো এই অঞ্চল (নিউ ইংল্যান্ড), তার জলবায়ু ইংল্যান্ডের মত হওয়ায় প্রথম দিকের ব্রিটিশ স্যাটলারদের পছন্দের আস্তানা ছিলো।
হার্ভার্ডঃ
প্রথমেই হার্ভার্ড ক্যাম্পাস ঘুরতে বের হলাম। জন হার্ভার্ডের স্ট্যাচুর সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে তুলতে জানা গেলো একে বলা হয় “স্ট্যাচু অফ থ্রি লাইজ”। প্রথম মিথ্যাঃ এটা আদতে জন হার্ভার্ডের মূর্তি নয়, বরং উনিশ শতকের শুরুর দিকে এক ছাত্রকে মডেল করে এটা বানানো হয়েছে। দ্বিতীয় মিথ্যাঃ স্ট্যাচুর গায়ে লিখা আছে, জন হার্ভার্ড এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। কিন্তু সত্যি হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়টা আগেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো, জন হার্ভার্ড মোটা অংকের টাকা ডোনেশন করায় সত্য এবং নামটা বদলে গেছে। তৃতীয় মিথ্যাটা হচ্ছে বয়স চুরি সংক্রান্ত, দুই বছর বয়স লুকিয়ে স্ট্যাচুর গায়ে লিখা আছে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময় কাল ১৬৩৮ সাল। মনে মনে একবার হিসাব ঝালিয়ে নিলাম অনেক টাকা পয়সা হলে হার্ভার্ডে দান করে দিব কিনা, পরে আমার নাম উচ্চারণ করতে অ্যামেরিকানদের কষ্টের কথা চিন্তা করে মাথা থেকে চিন্তাটা ঝেড়ে ফেলে দিলাম। একটু পরে দেখা গেলো হার্ভার্ডের মূর্তি ঘিরে ভীর, অনেকে আবার সৌভাগ্যের আশায় হার্ভার্ডের পা ছুয়ে আসছে।
হার্ভার্ড ক্যাম্পাস মন ভরিয়ে দেয়ার মতই। অনেক জায়গা জুড়ে ঘাসের চত্বর, তার মাঝেই পুরোনো রীতিতে বানানো দৃষ্টিনন্দন ইমারত। হাটতে হাটতে হার্ভার্ড স্কুল অফ ইকোনোমিক্সের সামনে এসে দাঁড়ালাম। এখানকার পন্ডিতেরা বেশ কিছু উন্নয়নশীল দেশকে পরামর্শ দিয়ে তাদের লালবাতি জ্বালিয়ে দিয়ে গেছেন, শ্রদ্ধায় তাই আপনা-আপনি মাথা নীচু হয়ে গেলো। নতুন সায়েন্স বিল্ডিং পুরোনো অংশের সাথে কিছুটা বেমানান হলেও এর স্থাপত্যের কারণে এর দিকে তাকিয়ে থাকা যায়।
মাঠের একটা জায়গায় পাথর ফুঁড়ে পানি বেরিয়ে আসছে, আমি আর মঈন বসে খানিকটা জিরিয়ে নিলাম। এক পিচ্চি পাথরের উপর দিয়ে লাফাতে লাফাতে বৃত্তাকার চক্কর দিচ্ছে, তার গতিপথে আমরা পড়ে গেলে সে বেশ আবদারের সাথে বললো তুমি সরে বসো। ব্যাটা, তুই হলি মানুষের বাচ্চা, তোর এত টাইগারের মত অবিচ্ছিন্ন পথে হাঁটার দরকার কী!
এতক্ষণ ধরে হার্ভার্ডের নিন্দামন্দ করে যাচ্ছি, কৌস্তুভ না স্নাইপার ভাড়া করে আমার অমূল্য মাথাকে ধড় থেকে সরিয়ে দেয়, তাই এবার ভালো ভালো কথা বলব। প্রথম আধুনিক কম্পিউটার মার্ক ওয়ান হার্ভার্ডের সম্পত্তি, দেখতে গিয়ে মুগ্ধ হলাম। একই সাথে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম, ভাগ্যিস টাইপরাইটার সদৃশ ইনপুট দিয়ে আর আজকাল কম্পিউটার ব্যবহার করতে হয় না। তা না হলে দেখা যেত, ফার্মগেট ওভারব্রীজের নীচে বিশাল সব টাইপ রাইটার নিয়ে কিছু লোক বসে আছে, পাশে একটা কাগজে লিখা থাকতো, “অভিজ্ঞ টাইপিস্ট দিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস আপডেট করা হয়”।
কম্পিউটার সায়েন্সের নিবেদিত ছাত্র হিসেবে আমরা যেকোনো ক্যাম্পাসে গেলে কম্পিউটার সায়েন্স বিল্ডিং দেখে আসি। এখানেও তাই করলাম, মাইক্রোসফটের অর্থায়নে বানানো ধারালো বিল্ডিং দেখে তারিফের সাথে ভাবতে থাকলাম, “কম্পিউটার সায়েন্সের কাজ কারবার হলো কাটিং এজ টেকনোলজি নিয়ে, তার বিল্ডিং এমন না হলে মানায়!”।
এবার গেলাম চার্লস নদীর উপর ব্রিজে। নৌকা বেয়ে বেড়াচ্ছে কিছু লোক। হার্ভার্ডের ছাত্রদের কি মজা, চাইলে নৌকা চড়ে ক্যাম্পাসের চারপাশে চক্কর দিতে পারে। নিজের পোড়া কপালের কথা চিন্তা করলাম, সেই নটর ডেম কলেজ থেকে শুরু করে বুয়েট হয়ে ইউএনসি; সব ক্যাম্পাসে দেখা সবচেয়ে বড় পানির আধার হচ্ছে টয়লেটের বেসিন!
হার্ভার্ডের পাট চুকিয়ে এবার এমআইটি’র উদ্দেশ্যে রওয়ানা হব, স্যুভেনির কেনার উদ্দেশ্যে একটা দোকানে ঢুকলাম। নিজেদের মধ্যে বাংলায় কথা বলছি দেখে, ক্যাশিয়ার বাংলায় আলাপ জুড়ে দিলো। অল্পের জন্য লাঞ্চের দাওয়াত মিস হয়ে গেলো। উদার হস্তে দুইটা স্যুভেনির কিনলাম, তবে কপালে বেশিক্ষণ সইলো না, এমআইটিতে পৌঁছেই হারানোর কাজটা সুচারো রূপে সম্পন্ন করে ফেললাম।
এমআইটি ক্যাম্পাসঃ
ট্রেনে করে এমআইটি ক্যাম্পাসে এসে পৌঁছালাম, হার্ভার্ড ক্যাম্পাস থেকে অল্প দূরে। চারদিক থেকে পানি ছুটে এসে এক বিশাল ধাতব গোলককে ভিজিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে এমন একটা জায়গায় বসে সবাই খানিকটা জিরিয়ে নিলাম। এখান থেকে শুরু হলো মঈনের রাণীক্ষেত সিম্পটম। মাহদী আর নাফি বিপুল উদ্যমে গোলকের গায়ে পানির আঘাতের ছবি তুলায় ব্যাস্ত। আমার যেহেতু জাতের ক্যামেরা নেই, তাই নিজের অপূর্ব খোমা নিয়ে ওদের ক্যামেরার সামনে পোজ দিয়ে বেড়ালাম।
এমআইটির ক্যাম্পাস হার্ভার্ডের তুলনায় বেশ কাঠখোট্টা, আধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শনই বেশি। দেখতে দেখতে মনে হলো একটা সুস্পষ্ট ম্যাসেজ দেয়া হচ্ছে, “সৌন্দর্যের জন্য প্রকৃতির পরোয়া আমরা করি না, এখানে মানুষই সব কিছু নির্মাণ করে”। ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সামনের নিদর্শন দেখে বুয়েট লাইফের কথা মনে পড়লো, শিকলে বেঁধে কত বাশই না বুয়েট আমাদের দিয়েছে।
এম আইটির স্টাটা বিল্ডিং মানুষের সৃষ্টিশীলতার কিংবা খামখেয়ালীর এক অসাধারণ উদাহরণ। যত রকম জ্যামিতিক আকৃতি থাকা সম্ভব, ইচ্ছামত তা কাজে লাগানো হয়েছে। এই বিল্ডিং এর কোন এক পাশের ছবি দেখে এর সম্পর্কে ধারণা পাওয়া অনেকটা অন্ধের হাতি দেখার মত ব্যাপার।
কোন একটা বিল্ডিং এর সামনে বসে আমি আর কৌস্তুভ প্রকৃতির ডাকে দিগবিদিক জ্ঞান শুন্য হয়ে ছুটে যাওয়া বাকিদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। চড়ুই(?) এর মত দেখতে একটা পাখি আমাদেরকে পাত্তা না দিয়ে আমাদের পায়ের কাছে ঘুরঘুর করছিলো, পারমিশন না নিয়েই তার কয়েকটা ছবি তুলে নিলাম। বিলডিং এর সামনেই সিম্বল দিয়ে তৈরী একটা সুন্দর স্ট্যাচু।
এক ফাঁকে নদীর পাড় থেকে ঘুরে আসলাম, দূর থেকে বোস্টন ডাউন টাউন দেখা যাচ্ছিলো। ব্রীজের একপাশে দাঁড়িয়ে দেখি দূরে ডাউনটাউনের বিল্ডিংগুলোর উপরের অংশ আড়াল করে আছে কুয়াশা(!)।
বোস্টন ডাউনটাউনঃ
এরপরের গন্তব্য বোস্টন ডাউনটাউন। প্রথমেই চার্চ অফ ক্রিশ্চান সায়েন্টিস্টের মত বিনোদন উদ্রেককারী চার্চের সামনের চত্ত্বরে ঘাসের উপর শুয়ে বসে গল্পগুজব করে নিলাম, মঈন ততক্ষণে ঘুমের দেশে ট্যুর দিয়ে বেড়াচ্ছে। পাশেই বিশাল আয়তাকার জায়গা জুড়ে ওভারফ্লোয়িং চৌবাচ্চা, একেবারে ডুব দিয়ে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানাচ্ছে।
সবাই মিলে গেলাম এক ইথিওপিয়ান রেস্টুরেন্টে। লোকাল এক্সপার্ট কৌস্তুভের পরামর্শে ইনজেরা রুটি দিয়ে রোজমেরী সহযোগে রান্না করা টক মত “লেগা টিবস" খেয়ে আচ্ছা করে ঢেকুর তুললাম। বলতেই হয় গোমাংস খেয়ে যদি জাত বিসর্জন দিতেই হয়, সেটা লেগা টিবস খেয়ে দেয়াই উত্তম।
ডাউনটাউন উচু বিল্ডিং এ ভরা, বেশ ব্যাস্ত মনে হলো। এক শপিং কমপ্লেক্সে ঢুকে তার কাচের ছাদ দিয়ে শহরে চোখ বুলিয়ে নিলাম। হঠাৎ করে শুরু হলো রক্তাক্ত জোম্বিদের শুভ অথবা অশুভ যাত্রা। প্রথমে একটু ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম, এত নিখুত মেক আপ। দুই/তিন জন জোম্বি টের পেয়ে গেলো আমি তাদেরই দলে। কাঁধে হাত দিয়ে, হাই ফ্রেন্ড বলে এমন আন্তরিক চাওনি নিয়ে তাকিয়ে রইলো যে আমার এই নশ্বর পৃথিবীর মায়া ছেড়ে তাদের সাথে চলে যেতে ইচ্ছা করলো।
শিক্ষা সফরের শেষটা লাইব্রেরী দিয়ে হলেই যুতসই হয়। শেষ গন্তব্য তাই বোস্টন পাবলিক লাইব্রেরী। বিশাল লাইব্রেরীর দুইপাশে বসে আছে দুই বোন, বিজ্ঞান আর মানবিক দুই বিভাগের প্রতিনিধি হিসেবে।
লাইব্রেরীর সামনের চত্বরে সন্ধ্যা নেমে আসে, রাস্তা আর সামনের বিরাটা এলাকা জুড়ে এখানে সেখানে মানুষ জটলা বেঁধে বসে বা দাঁড়িয়ে আছে, বেশ ইয়োরোপিয়ান একটা ভাব। বাসের সময় হয়ে আসে, তাই বোস্টনকে বিদায় জানিয়ে রওয়ানা হই পরবর্তী গন্তব্য, ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশ্যে।
ঋণ স্বীকারঃ লেগা টিবসের ছবি মঈনের কাছ থেকে নেয়া
মন্তব্য
১ম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
লেগা টিবা তো সেইরকম দেখতে! খেতে না জানি কত মজা!
জম্বিকে দেখে হঠাৎ আত্মা কেঁপে উঠল। নিজের সাথে কিঞ্চিৎ মিল খুঁজে পেলাম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
১ম হওয়ার জন্য অভিনন্দন। নামটা আসলে লেগা টিবস হবে, ঠিক করার কথা মনে ছিলো না। খেতে আসলেই দারুণ ছিলো।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
পছন্দনীয়দা--
আপনি কোথায়?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফাহিম, লেগা টিবস তো কেবলই নমুনা। ইনজেরা'র উপর নানাবিধ উপচার সাজালে ইথিয়োপিয়ান খাদ্য যে কেমন প্রাণহরা হতে পারে, তার নমুনা দেখুন এই যে -
এতে আছে ডাল, চিকেন, স্যামন, ল্যাম্ব ও বিফ। পাশের বাটিতে আরো ইনজেরা (=রুটি) দেওয়া রয়েছে খাবার জন্য, আর সাথে ইথিয়োপিয়ান স্পেশালিটি পানীয়, হানি ওয়াইন। আহ, মনে পড়তেই আমিই লালাসাগ্রস্ত হয়ে যাচ্ছি, আর তিথীর ডাকে এসে পড়লে পছন্দনীয়র তো লুলের নহর বয়ে যাবে!
রুটিটার চেহারা দেশী চিতই পিঠার মত (পাতলা চিতই )
আর
রংটা মাষ কলাইযের পিঠার মতই
ভালু খাবার দেখলেই তেব্র দিক্কার জানাই
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
এই জিনিস আমিও খাই নাই, তাই আমিও ধিক্কার জানাই।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এত কষ্ট করে এই ছবিটা জোগার করে আপলোড করা পছন্দনীয় ভাইয়ের জন্যই। তার উদ্দেশ্যে এই ছবি ডেডিকেটেড
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রীতিমত প্রত্যক্ষ অত্যাচার এবং তৎসংশ্লিষ্ট স্যাডিজমের তীব্র প্রতিবাদ জানালাম...
(নেহায়েত ছবি তুলতে পারিনা... নইলে আজকে আমি পাঁচখানা দেশের রান্না চেখেছি, হুঁহুঁ বাবা...)
ছ্যা ছ্যা ছ্যা, লেখার শুরুতেই ছোঁড়াটা আমার মান-ইজ্জতের একেবারে ফালুদা করে ছেড়ে দিল! কী পাপে যে একে শহর ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলাম...
আহা, এমনই তো কথা ছিলো, কোঁচা ধরে ফ্রেন্ডলি টানের ব্যাপারটা না রফা হয়েছিলো আগেই?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সদ্য গজানো ভুঁড়ি
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
রে রে পাষণ্ড!
"এই অঞ্চল (নিউ ইংল্যান্ড) এর জলবায়ু ইংল্যান্ডের মত হওয়ায় ব্রিটিশ স্যাটলাররা প্রথম এসে এই জায়গাতেই আস্তানা গেড়েছিলো।" এইরকম বললে গাইড হিসাবে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য আমাকে আরও গালি খেতে হবে। ওখানেই যে সর্বপ্রথম আস্তানা গেড়েছিল এমন নয়, তবে বেশ প্রথমদিকেই, এবং বস্টন-নিউইয়র্ক এই অঞ্চলটায় আবহাওয়া-ভৌগোলিক মিল পেয়ে খুব আনন্দ পেয়ে ছড়িয়ে-গুছিয়ে বসেছিল। আমেরিকার ইতিহাসে এই ব্রিটিশ 'পিলগ্রিম'দের মেফ্লাওয়ার জাহাজে চেপে ম্যাসাচুসেটসে নামার ঘটনাটাকে বিরাট গুরুত্ব দেওয়া হয়।
পোস্টটা আসলে খুব একটা হাতি নয়। লেখা খুব বেশি নেই, অনেকগুলো ছবির জন্যই লম্বা হয়েছে। সারাদিনটা নিয়ে লিখতে থাকলে অনেক টানা যায়।
আর ফাঁকে ফাঁকে আপনার রসিকতাগুলো খাসা (আমাকে-নিয়ে-গুলো বাদ দিলে, ওগুলো একেবারে পঁচা!)।
এহে ভুল হয়ে গেছে, আসলে ওইদিন এত জ্ঞান লভেছিনু, যে বেশি মনে রাখতে পারি নাই। আর কোন ভুল চোখে পড়লে বলেন। ঠিক করে দেই, দাঁড়ান।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
অনেক কিছু জেনে গেলাম...ক্যাম্পাসগুলাতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে...
-------------------------------------
কেউ যাহা জানে নাই- কোনো এক বাণী-
আমি বহে আনি;
ধন্যবাদ। অ্যামেরিকার ওনেক ভার্সিটি বেশ পুরোনো হওয়াতে এদের অনেক জমা ইতিহাসও আছে। সুযোগ পেলে অবশ্যি ঘুরে আসো। এই ফাঁকে নিজের ভার্সিটির একটা বিজ্ঞাপন করে যাই। UNC-Chapel Hill হলো অ্যামেরিকার সর্বপ্রথম পাবলিক ইউনিভার্সিটি
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভাল্লাগ্লো
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
থ্যাংকস থ্রিডি পোয়েট
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভাই এমনিতেই আমি খাওয়ার সময় হাসলে বিষম খাই, কি কুক্ষণে যে খেতে খেতে এই পোস্ট পড়তে গেছিলাম! একে তো নিজের অবস্থা ত্রাহি মধুসূদন তাইতে আমার রুমের লাগোয়া হচ্ছে পাশের অ্যাপার্টমেন্টের বেডরুম - মাঝখানে স্রেফ একটা দেয়াল। ওই অ্যাপার্টমেন্টে যে খুকিটি থাকে সে ক্রমাগত দেয়ালে থাবা দিচ্ছে! এবার যদি পুলিশ আসে তো আপনার দোষ!
আর খুকি নিজেই এসে হাজির হয় যদি?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পড়তে অত সময় লাগেনি কিন্তু। পোস্ট হাতি সদৃশ নয়, ছবির সংখ্যা পোস্টের আকার বাড়িয়েছে।
... বুয়েটীয় বাঁশের শৈল্পিক চেহারা, বিজ্ঞান আর মানবিকের দুই বোনের ছবি দেখে মজা পেলাম। দারুণ লাগলো স্টাট ভবনটা।
ওয়ার্ডে ১৬ সাইজের বৃন্দা ফন্টে লিখে দেখি ৫ পৃষ্ঠা হয়ে গেছে, তাই ভাবছিলাম লেখার সাইজও অনেক বেশি হয়ে গেছে। আর ছবির কথা কী আর বলবো, প্রাথমিক বাছাইয়ে ৭৬টা ছবি টিকার পর ঝামেলায় পড়ে গেছিলাম, কোনটা রেখে কোনটা দেই!
স্টাটা ভবনটার আসলেই দারুণ। আরো কিছু ছবি দেয়া দরকার ছিলো, স্পেশালি একটা অংশে দারুণ সব মোচড়ানো প্রতিবিম্ব তৈরী হয়।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কয়েকদিনের ব্যাস্ততার কারনে সচল অমনোযোগিতার পর এসেই পেলাম সজলের ভ্রমণকাহিনী । সশরীরে না গিয়েও দেখা হয়ে গেল হার্ভার্ড এবং এমআইটি এর ক্যাম্পাস । তবে খাবারের ছবি মন কে অসহিস্নু হতে বাধ্য করেছে । তারপর কৌস্তভ দা প্রদত্ত ইনজিরার ছবি দেখে হাহাকার করা ছাড়া আর উপায় রইল না ।
সজলের জন্য শুভেচ্ছা
ইনজেরার জন্য ইথিওপিয়া ঘুরে আসতে পারেন
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আহাহা। কবে যে আম্রিকা যামু!
যাক, এম আই টি আর হাভার্ড তো দেখা হলো এই সুযোগে। দেখছিলাম আর ভাবছিলাম, বুয়েট যদি এমন... থাক, কাজ কি চোখের বিষন্নতায়, লুকিয়ে রেখে প্রেতের অট্টহাসি!
আম্রিকা একদিন তো চলে আসবাই, সে পর্যন্ত সিট টাইট। বুয়েটও খারাপ কি, একটু বেশিই ছোট এই আর কি!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সবইতো সুন্দর, খালি খাবারের ছবিগুলো দেখে...
খাবারের ছবিও তো সুন্দর
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সুন্দর!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
ধন্যবাদ মৌনকুহর
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বস্টনেই প্রথম যাবো... মনস্থির করেই ফেল্লাম
ঘুরে আসুন। তাড়াহুড়া করে দেখেই আমাদের অনেক ভালো লেগেছে। আর নৌকা ভাড়া করেও কিন্তু ঘুরা যায়।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বেড়ে লিখেচো। পোস্টটা তত হাতি হয়নি। আমার মনে হয় এই দুই জ্ঞানপীঠের কথা ভালমত লিখতে গেলে কয়েকখানা পোস্ট করা লাগবে, সেগুলো হবে ছোট ছোট ডাইনোসর।
কানাডায় রাণীমার বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পানির অভাব বোধ করছি না। "ঘর হইতে দু পা ফেলিলেই" বিশাল লেক অন্টারিও। তার পাশে বসে আবজাব চিন্তা করে ভালই সময়ের চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করা যায়।
কথা সত্য, এই পোস্ট অনেকটা পাখির চোখে দেখা দৃশ্যের বর্ণনা।
রাণীমার পাঠশালা, আন্তন নাকি হে?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
জ্বী হাঁ।
লেখা ও ছবি ভাল লাগল।
(খাওয়ার ছবির ব্যাপারে আমি খুব উচ্ছাসিত নয় অবশ্য। ব্যক্তিগতভাবে আমি এশিয়ান খাবারকে তুলনামুলক লোভনীয় মনে করি...।)
ধন্যবাদ নৈষাদ।
(খাওয়ার ব্যাপারে আমার দেশি খাবারের চেয়ে ভালো কিছুই লাগে না। বাইরের খাবার স্পাইসি হলে ভালো লাগে, এইজন্য এশিয়ান খাবার আমারো বেশ প্রিয়। আফ্রিকান খাবার এই একটা ছাড়া খাওয়া হয়নি তেমন, সুযোগ পেলে ইচ্ছা রাখি)
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভ্রমন কাহিনীগুলো পড়তে ভালো লাগে দেখতে না পারলেও সেই জায়গাগুলো সম্পর্কে জানা হয়ে যায় এই জন্য। ব্লগে ভ্রমন কাহিনীগুলোর সাথে ছবিও থাকে সেটা যেন বাড়তি পাওয়া। খুব খুব ভালো লেগেছে পড়তে, ছবিগুলো দেখতে। কোনদিন নিজের চোখে দেখতে পেলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হবে। জানি না হবে কিনা দেখা ।
সুন্দর পোষ্ট বড় হলেও পড়তে খারাপ লাগে না। ভালো লেগেছে।
-মেঘা
ধন্যবাদ মেঘা। ঠিক এই জায়গাগুলোই দেখতে হবে এমন কথা নেই, সুযোগ মত যেকোন সুন্দর জায়গা ঘুরে আসুন।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
পোস্ট হাতিকায় হয় নি কিন্তু। খুব ভালো লেগেছে।
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ কবি
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভালো লাগলো পোস্ট, হয়ত ঘুরতে যাব কোনো এক দিন।
পড়াচোর।
ঘুরে যান, আমাদের সময়ের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় দুইটা দেখতে যাওয়া উচিত।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হার্ভার্ড/ MIT দেখছেন, ছবি তুলছেন ভালো কথা মাগার খাবার দাবার এর ছবি কেন? এখন যে লেগা টিবস খাইতে মন্চায় হেইডা কেডা খাওয়াইব ??
খাবার খাওয়া কোন সমস্যা হইলো? গুগলে সার্চ দেন "Recipe for Lega Tibs" লিখে, এরপর বাজার থেকে উপকরণ কিনে এনে রান্না করে খেয়ে ফেলেন
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সুন্দর ছবি আর লেখায় ভালই বেড়ালাম। খুব ভাল লাগলো।
বেড়ানোর জন্য ধন্যবাদ
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বিশ্বের সেরা দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন আকর্ষণীয় ছবি সহ তথ্যবহুল বর্ণনা খুব ভালো লাগলো ।
আর রসাত্মক খাবারের ছবি তো আমাকে বিড়ম্বনাই ফেলে দিয়েছে, ঢাকায় যদি একটা ইথিওপীয়ান রেস্তোরাঁ থাকতো তবে মনের সদ্য জাগ্রত এই ইচ্ছাটি অবশ্যই পূরণ করতাম।
লেখাটি মোটেও বড় হই নাই, বরং জায়গার গুরুত্ব হিসেবে ছোটই বলা চলে।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ । অন্তিম
আমার ব্লগটি ওই দুই জায়গার কিছু স্ন্যাপশট হতে পারে বড় জোর, এত অল্প সময়ে কি আর কোন জায়গা চিনে ফেলা যায়! তবু লেখাটি ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আগে ছবিগুলো দেখলাম, পরে পড়লাম। ভালো লেগেছে। খাদ্যের সাথে খাদকদেরও ছবি টাঙ্গিয়ে দিতেন নাহয়।
খাদকদের ছবি টানিয়ে দিয়ে পাঠকদের ভয় দেখানো কি ঠিক হতো? পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখায়
ধন্যবাদ সুমন তুরহান
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
চোখের সামনে অনেক বার ইথিওপিয়ান রেস্টুরেন্ট দেখেছি। কিন্তু ইথিওপিয়া নাম দেখেই আর কোনো দিন ঢোকার কথা মনে হয়নি। কাজটা ঠিক করিনি মনে হচ্ছে।
ব্যবস্থাপনার সাথে শিকল আর বাঁশের সম্পর্ক কী সেটা বুঝতে পারিনি। তবে এই ভাস্কর্যটা মাটি খুঁড়ে তুলে পলাশী'র মোড়ে বসানোর জোর দাবী জানিয়ে গেলাম।
বিজ্ঞান দিদি দেখি ফজলুল হক আমিনীর সাপুটার। আর মানবিক দিদি বেশ ইয়ে টাইপ। আহা! এই দেবী মূর্তিদ্বয় যদি আগে দেখা থাকতো তাহলে কি আর কোনোদিন বিজ্ঞান দিদির সাধনায় নামতাম!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ইন্টারন্যাশনাল ফেয়ারে ইথিওপিয়ার স্টলের সামনে গিয়েছিলাম বছর খানেক আগে, ওদের স্টলে লিখা ছিলো, "কফি, ইথিওপিয়া'স গিফট টু দ্য ওয়ার্ল্ড" । এরপর মনে হইলো দাবী সত্য হইলে এই দেশ কিছুটা সম্মান ডিজার্ভ করে
শিকলের আংটাগুলোর ফাঁকে ফাঁকে গাছ লাগানো আছে, সেগুলোকে সাপোর্ট দিতে গিয়ে এই অস্থায়ী বাঁশ। তবে শিকলের সাথেও ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সম্পর্ক বুঝিনি। আপনার দাবীর সাথে সহমত জানাইলাম।
হ, বিজ্ঞানের দিদিকে পর্দা পড়ানোর চেষ্টাতো সুপ্রাচীন! অবশ্য এই দীর্ঘ পোষাকের কোন মানেও থাকতে পারে, যেটা ধরতে পারছি না।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখা ও ছবিতে
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বাকি রইলো কী?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
শনিবার - হাতে মেলা সময় - সামনে হাতি পোষ্ট - সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ দেখে মন খুশি - কিন্তু এ কি?! পড়তে না পড়তেই শেষ ! দারুন লাগল
আমার যে কেন হাতি পোস্ট মনে হইছিলো
অ্যামেরিকা ভ্রমণের বাকি পর্বগুলোও পড়ে আসতে পারেন এখানে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখা ছবি দুটোই খুব ভালো হয়েছে!
কৌস্তুভ'দার ভুঁড়ির একখানা (যদি ফ্রেমে আঁটে) ছবি দিলে বালিকারা সাবধান হতে পারত
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ
কৌস্তুভের ভুড়ির ছবি দেখিয়ে নিজের পথ পরিস্কার করতে চাচ্ছেন! এই কথাটা পড়েন নাই, "দশে মিলি ফেলি লুল // থাকুক যতই ভুঁড়ি, আর নাইবা থাকুক চুল"?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধন্যবাদ 'হার্ভার্ড' আর 'এমআইটি'-কে ঘুরে দেখানোর জন্য। আমাদের সবার মনেই এ দুটোকে নিয়ে ব্যাপক কৌতূহল রয়েছে। 'থ্রি লাইস' এর বিষয়টি বেশ ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে। আর চার্লস নদী দিয়ে হার্ভার্ড ঘুরে দেখার বর্ণনা আমার মনেও আক্ষেপ জাগিয়েছে। আশঙ্কার কথা হলো, আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমনকি সবুজ ঘাসের চত্বরগুলি দ্রুত বিলীন হচ্ছে। নিত্য নূতন ডিপার্টমেন্টকে জায়গা করে দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হয়তো অচিরেই কোন বৃহৎ কারখানার চেহারা নিবে!
ধন্যবাদ পাঠক। ঢাকা ভার্সিটির ক্যাম্পাস আমার বেশ প্রিয়। আপনার ভার্সিটিতো খালি নতুন ডিপার্টমেন্টকে জায়গা দিচ্ছে, আমাদের বুয়েট বাজার আর শপিং কমপ্লেক্সকে জায়গা দিতে গিয়ে দিন দিন ছোট হয়ে যাচ্ছে।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
নতুন মন্তব্য করুন