কীটপতঙ্গ-কথা (১)

নিটোল এর ছবি
লিখেছেন নিটোল [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ১০:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এক বন্ধুর বলা প্রশ্নটা ছিল অনেকটা এমন দু’টি বন্ধ কামরার একটায় কোনো ছেলে আর অন্যটায় কোনো মেয়ে থাকলে বাইরে থেকে কীভাবে বোঝা সম্ভব যে কোন কামরায় কে আছে? আমি নানান ধরনের উত্তর দেয়ার পরও যখন তা মনঃ পুত হলো না তখন তার উত্তর জানতে চাইলাম। যে বলল,দুই রুমেই বেশ কিছুই তেলাপোকা কোনোভাবে ঢুকিয়ে দিতে হবে আর যে কামরা থেকে চিৎকার শোনা যাবে সে কামরায় মেয়েটা আছে!
নারী পাঠকেরা আমার ওপর চটে যাওয়ার আগেই বলে দেই,আমি কিন্তু বন্ধুর উত্তর তেমন পছন্দ করিনি!

কীটপতঙ্গ নিয়ে লিখতে বসেছি। শুরুতেই বলে দেই আমি এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নই,বরং বিশেষভাবে অজ্ঞ। সামান্য পড়াশোনা আর অনেকটা লেখার ইচ্ছে থেকেই মূলত এ লেখাটা প্রসব করেছি। মেয়ে হয়ে জন্ম নেইনি,তাই প্রসব-বেদনা অনুভব করার প্রশ্নই আসেনা, তবে লিখতে গিয়ে যে যন্ত্রণাটুকু অনুভব করেছি সেটুকু আমার কাছে তা ই মনে হয়েছে!

আমরা মানুষেরা ভাবি পৃথিবীটা আমাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু আক্ষরিক অর্থেই পৃথিবীটা দখল করে আছে যারা তাদের নাম সাধারণ নাম (বাংলায়) কীটপতঙ্গ। এক হিসেব থেকে দেখা যায়, পৃথিবীতে কীটপতঙ্গের সংখ্যা মানুষের চেয়ে ৩০ কোটি গুণ বেশি! যারা এ বিষয়ে খোঁজখবর রাখেন না তাদের জন্য মোটামুটি চমকে ওঠার মত তথ্য। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকেন তাদেরকে কীটপতঙ্গ নিয়ে জ্ঞান দিতে যাওয়ার চেষ্টা করছিনা। ব্যাপারটা অনেকটা এমন দাঁড়াবে- মায়ের কাছে মাসীর খবর বলা। হলের পোলাপান তেলাপোকা,ছারপোকা আর পিঁপড়ার রাজত্ব দেখে অভ্যস্ত! তারা কীটপতঙ্গের গুরুত্ব কী তা ভালোই বুঝেন। আর বিজ্ঞানে তো কীটতত্ত্ববিদ্যা অনেক আগে থেকেই সুপরিচিত,প্রতিষ্ঠিত এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি শাখা। এদের উপেক্ষা করার উপায় নেই। তেমনি করতে পারেননি প্রকৃতির কবি জীবনানন্দ দাশ। তাইতো তাঁর কবিতাতেও কীটপতঙ্গ খুঁজে পাইঃ “বঁইচির বনে আমি জোনাকির রূপ দেখে হয়েছি কাতর” কিংবা “নীলবুকে আছে তাদের/ গঙ্গা ফড়িংয়ের নীড়, কাঁচ পোকা, প্রজাপতি, শ্যামা পোকাদের......”।

তবে কীটপতঙ্গের মূল গুরুত্ব বোধ হয় অন্য জায়গায়। আজ একুশ-তম শতাব্দীতে এসে যখন একদিকে আমরা মহাকাশে বসতি স্থাপনের কথা ভাবছি,ভাবছি কৃত্রিম প্রাণ সৃষ্টির কথা,জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং দিয়ে মানুষের জন্মগত রোগ সারিয়ে দেবার কথা ভাবছি তখন অন্যদিকে বিশ্বজুড়ে জেঁকে বসছে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, খরা, দুর্ভিক্ষ, দুরারোগ্য ব্যাধি। সব সমস্যা সমাধানের জন্যই প্রয়োজন বিজ্ঞানের মূল শিক্ষাটুকু সবার কাছে পৌঁছে দেয়া। মানুষের অর্জিত জ্ঞানের যথাযথ প্রয়োগই পারে এসব সমস্যার মূল উপড়ে ফেলতে। বিগত শতাব্দী যেমন ছিল পদার্থবিজ্ঞানের শতাব্দী, তেমনি বর্তমান শতাব্দী হতে চলেছে জীববিজ্ঞানের। জীববিজ্ঞানের প্রায়োগিক অংশটুকু সবার কাছে পৌঁছে দেয়া মোটামুটি আমাদের জন্য ফরজ হয়ে গেছে। কৃষকের কাছে জীববিজ্ঞানের একেবারে সাম্প্রতিক খবর পোঁছে দিয়ে বাড়তি খাদ্য উৎপাদনের যুদ্ধে আমরাও সামিল হতে পারি। কীটপতঙ্গ শুধু আমাদের কৃষিতেই নয়, সামগ্রিক অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এজন্য এ বিষয়ক তথ্য সবার মাঝে সহজলভ্য হওয়া উচিত। আমরা ক’জনই বা জানি যে পৃথিবীতে যত রকম কীটপতঙ্গ আছে তার মধ্যে শতকরা ৯৯ ভাগই মানুষের নানাভাবে উপকারে আসে, মাত্র এক শতাংশ অপকারী কীট আমাদের চারপাশে রয়েছে।

উপরে লিখেছি কীটপতঙ্গের মাঝেই আমাদের বসত। প্রশ্ন করা যায়- কোথায় কোথায় আছে কীটপতঙ্গ? উত্তরে উলটো প্রশ্ন করা যায়- কোথায় নেই? পৃথিবীর সব জায়গাতেই কীটপতঙ্গ দেখা যায়। তবে মেরু দুটোয় চরম আবহাওয়ার কারণে কীটপতঙ্গের দেখা খুব একটা পাওয়া যায় না। একেবারে যে পাওয়া যায় না তা বলল অবশ্য ভুল হবে। মেরু দুটোয় ভালুক, পাখি, সিল মাছ ইত্যাদি প্রাণী দেখা যায়। এসব প্রাণীর দেহে কীটপতঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। শুধু মেরু কেন, তেলের খনি থেকে শুরু করে ফুটন্ত পানিতেও আপনি কীটপতঙ্গ খুঁজে পাবেন। কোনো কোনো কীটপতঙ্গকে ২৯০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় দিব্যি হেঁটে বেড়ায়!

বেশিরভাগ কীটপতঙ্গ স্থলচারী। মরুভূমিতে এদেরকে কম দেখা যায় কারণ বেঁচে থাকার জন্য এদের বাসস্থানের আশপাশে পানি থাকা খুবই জরুরী। নয়ত সহজে শুকিয়ে মরে যেতে পারে। এদের বাঁচা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় যখন দেহের পানির পরিমাণ শতকরা ২০ ভাগের নিচে চলে আসে। পানিতেও কীটপতঙ্গ আছে,তবে পরিমাণে খুবই কম। পৃথিবীর সমস্ত কীটপতঙ্গের মধ্যে মাত্র ৩ শতাংশ মিষ্টি পানির বাসিন্দা। আর ০.০১% কীটপতঙ্গ দেখা যায় সাগরের নোনা পানিতে।

উপরিউক্ত সমস্ত তথ্যের চেয়ে অবাক করা তথ্য হচ্ছে- পৃথিবীর সমস্ত উদ্ভিদ, জলের-স্থলের প্রাণী মিলিয়ে যত রকম জীব পৃথিবীতে আছে তার মধ্যে শতকরা প্রায় ৫০ ভাগই হলো কীটপতঙ্গ! উদ্ভিতজগতকে বাদ দিয়ে শুধু প্রাণীদের কথা বিবেচনায় আনলে প্রাণিজগতের শতকরা ৭২ ভাগই হচ্ছে কীটপতঙ্গ। সহজভাবে বললে, কীটপতঙ্গ হচ্ছে জীবজগতের সবচেয়ে বড় গোষ্ঠী। এটুকু তথ্যই কীটপতঙ্গের গুরুত্ব বাড়িয়ে দিতে পারে হাজার গুণ।

(চলবে......)

তথ্যসুত্রঃ
১/ উইকিপিডিয়া।
২/ কীটপতঙ্গ, রেজাউর রহমান।


মন্তব্য

ফাহিম হাসান এর ছবি

বিজ্ঞান বিষয়ে এই প্রবন্ধটার প্রথম প্যারাটার একদমই দরকার ছিল না ভাই। লেখাটাকে কিছুটা খেলো করে দিল। লেখাটা এমনিতে ভালোই, তবে একটু ছবি-টবি দিয়ে, বর্ণনার ধরনটা পালটে আরো সরস করা যেত। সচলে অনার্য সঙ্গীতের বিজ্ঞানবিষয়ক লেখাগুলো পড়ে দেখলে বুঝতে পারবেন লেখার গুণে তথ্যের উপস্থাপনা কিভাবে পালটে যায়। আপনি আপনার মত করেই লিখুন - তবে আরেকটু যোগ-বিয়োগ করে হাসি

শুভেচ্ছা।

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

আপনার পরামর্শ অবশ্যই মাথায় থাকবে ফাহিম ভাই। ছবি টবি দিতে চেয়েছিলাম।কিন্তু এই পর্বে ছবির গুরুত্ব তেমন একটা নেই বলে দিলাম না। আগামী পর্বে দিতে হবে। আর অনার্য'দা তো বস লেখক। উনার লেখা দ্বারা আমি অনেকটাই অনুপ্রাণিত।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

কৌস্তুভ এর ছবি

ফাহিমের সাথে সহমত।

এই ভিডিওটা দেখতে পারেন -

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

ধন্যবাদ কৌস্তুভ'দা। ভিডিওটা দেখছি।

আশালতা এর ছবি

আমি কিন্তু তেলাপোকা মাকড়সা কিচ্ছুকে একদম ভয় পাইনা, হাতে নিতে পারি দেঁতো হাসি কীট পতঙ্গের লেখা ভালোই লাগল, ছবি টবি দিয়ে আরেকটু আকর্ষণীয় করা যায় কিনা ভেবে দেখতে পারেন। হাসি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

আপনাকে ধন্যবাদ। ছবি টবি আগামী পর্বে আসছে...

লিঙ্কন এর ছবি

ভাল লিখেছিস নিটোল। আমি আবার তেলাপোকা কে... .. মানে... বুজতেই ত পারছিস। আশা করি তোর লেখা আর আকর্ষণীয় এবং তথ্য বহুল হবে।

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

ধন্যবাদ উৎসাহ দেয়ার জন্য। ইয়ে মানে...তেলাপোকাকে আমিও...মানে...তুইও বুঝতেই ত পারছিস!!

ahasnat এর ছবি

আমি রাজাকারদের পর যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করি তাহলো জোঁক। জোঁক কি কীট-পতঙ্গের আওতায় পড়ে??

এ হাসনাত।

ফাহিম হাসান (অফলাইন) এর ছবি

জোঁক কি কীট-পতঙ্গের আওতায় পড়ে??

না, পড়ে না। জোঁক - Annelida, আর কীট-পতঙ্গ -Arthropoda Phylum এর অন্তর্ভুক্ত।

আপনার আর আমার হেইট লিস্টের প্রথম স্থানে বিলকুল মিল।

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

হা হা হা। না ভাই, জোঁক কীটপতঙ্গের আওতায় পড়ে না। ওটা 'এনিলিডা' পর্বের প্রাণি। আর কীটপতঙ্গ হলো 'আর্থ্রোপোডা' পর্বের প্রাণি।

কাজি মামুন এর ছবি

একজন পাঠক হিসাবে বলছি, আপনার লেখার প্রথম প্যারাটা আমার কাছে মোটেই অপ্রাসঙ্গিক মনে হয় নি। হালকা রসিকতার মাধ্যমে মুল আলোচনায় ঢোকার বিষয়টা বিজ্ঞান নিবন্ধে নতুন নয়। আর তাছাড়া আপনার লেখাটিকে আমার কাছে বিজ্ঞান এবং রম্যের একটা যৌথ পরিবেশনা মনে হয়েছে। লেখার প্রসব বেদনার ব্যাপারে বলি, একবার পত্রিকার জন্য একটা লেখা তৈরি করতে গিয়ে আমারও একই অনুভূতি হয়েছিল। এমনিতে অনেক কথাই মাথাতে আসে, কিন্তু তাকে লেখার রূপ দিতে গেলে বিপুল পরিমাণ মানসিক ঘাম বের হয়ে যায়।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। বিশেষ করে, কিভাবে '''অতিকায় ডাইনোসর বিলুপ্ত হইলেও ক্ষুদ্র তেলাপোকা টিকিয়া আছে'' তার উত্তর পাওয়ার আশায় থাকলাম।

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

অন্যদের কথা জানিনা, নিজের কথা বলতে পারি। আগে মাথায় যা আসত তা নিয়েই একটা লেখা দাঁড় করার কথা মাথায় ঘুরঘুর করত। কিন্তু এখন অনেক অনেক ভালো লেখা পড়ে ফেলার পর কিছু লিখতে গেলেই মনে হয়- লেখাটা বোধ হয় একেবারে জঘন্য হয়েছে! আমি লেখক কেমন জানিনা তবে পাঠক হিসেবে ভালো লেখা আর মন্দ লেখার মধ্যে তফাতটুকু বের করত পারি। তাই হয়ত নিজের লেখা নিয়ে যন্ত্রণায় আছি। হাসি

অতিথি অন্যকেউ এর ছবি

প্রথমাংশে সহমত, কাজি মামুন।

guesr_writer rajkonya এর ছবি

চলুক
খুব সুন্দর সাবলীল লেখা। ভাল লাগেছে লেখাটা। তেলাপোকা কিন্তু আমি ভীষণ ভয় পাই। এই ভয়ের কারণে বায়োলজির প্র্যাক্টিক্যালই করিনি তেলাপোকার। যদিও টিচারকে ভয় পেতাম তেলাপোকার চেয়েও বেশি। ইয়ে, মানে...
আপনি আপনার মতই লিখুন। আপনার লেখাটা অন্য কারো চেয়ে খারাপ না হোক, ভালও তো হতে পারে। তাই না? হাসি

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

ধন্যবাদ রাজকন্যা। বায়োলজি প্র্যাক্টিক্যালে আমারও তেলাপোকা ব্যবচ্ছেদ করতে হয়নি। ভাগ্য ভালো বিধায় রক্তচাপ মেপেই পার পেয়ে গেছি!

আর আমি আমার মতোই লিখতে চাই। উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

guesr_writer rajkonya এর ছবি

আপনার লেখাটা যে শুধু সাবলীল তাই নয়, অনেক ইনফরমেটিভও। অহেতুক কথা বার্তা নেই। আরো লেখার অপেক্ষায় রইলাম।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

আমি প্রাকটিক্যালে ব্যাঙ করেছিলাম।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

আরো লিখুন, লিখতে লিখতে লেখক ... চলুক

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

আপনাকে ধইন্যা...

তুলিরেখা এর ছবি

আমাদের এক সভায় খুব তর্ক উঠলো কেন মেয়েরা আরশোলা ভয় পান। নানাজনে খুব কষে বিবর্তনের উপরে জোর দিয়ে কইলেন এটা এভোলুশনারি ট্রেইট। এক ফিচেল বন্ধু বললেন, মেয়েরা আরশোলা ভয় পান, এমনকি মহিলা ডাইনোসরাসরাও নাকি ভয় পেতেন।( আরশোলা অতি প্রাচীন প্রাণী, ডাইনোদের তেনারা আসতে ও যেতে দেখেছেন ) আরশোলা দেখে মিস স্টিগোসরাস বিরাট দেহ নিয়ে দৌড়িয়ে পালাচ্ছেন, এরকম একটা চিত্র কল্পনা করুন তো! হাসি

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

নিটোল(অতিথি) এর ছবি

হা হা হা...আমার সমস্ত কল্পনাশক্তি দিয়েও অমন একটা চিত্র মাথায় আসছে না! আপনার মন্তব্য পড়ে একটা গবেষণা-ধর্মী প্রবন্ধ লিখে ফেলার ইচ্ছে হচ্ছে- "ডাইনোসরদের বিলুপ্তি এবং আরশোলাদের ষড়োযন্ত্র" !!

কৌস্তুভ এর ছবি

হো হো হো

ইস্কান্দর বরকন্দাজ এর ছবি

ভাই, সাপ-জোঁক ডরাই। এই দুইটা সম্পর্কে লিখেন।

তারাপ কোয়াস এর ছবি

চলুক


love the life you live. live the life you love.

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

এটা নিশ্চয়ই সিরিজের ভূমিকা। চলুক। লোকে ভুলে যাওয়ার আগেই পরের পর্ব ছাড়ুন।

একটা পরামর্শ দেই, সবকিছু মিলিয়ে "পোকামাকড়ের মজার তথ্য" ধরনের কিছু না লিখে এদেরকে একটা একটা (প্রজাতি/গোত্র) করে ধরে ধরে ন্যাংটা করে ফেলুন। আমার মনে হয়, একটা একটা করে ধরলে সিরিজের গুরুত্ব বাড়বে।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

আয়নামতি এর ছবি

ছবি টবিসহ পরের পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম হাসি

নীরব পাঠক এর ছবি

আমি ফইনালে প্রেকটিক্যাল করেছিলাম আরশোলার মুখোপাঙ্গ ... ওঁয়া ওঁয়া সে কি বিচ্ছিরি গন্ধ রে বাবা...এই না হলে সর্বভূক। আমার ফেবারিট রুমালটি শেষ একেবারে...

লেখা ভাল্লাগছে। হাসি পরের টা পড়তে রওনা হলাম

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।