অনাঘ্রাত কৌমার্যের প্রাথমিক সময়ে
আত্নসৃষ্ট বর্ণসমষ্টির দিকে চাইলে
নরম বৃষ্টিবিন্দুর আলিঙ্গনাবদ্ধ এক
ভয়ার্ত কবুতরের কথা, তার শোকাহত
নিবেদনে সৃষ্ট উজ্জ্বল চিত্রকল্পের
কথা মনে হয়। একের পর এক
দেহজ পাঠ শেষ করেও কী চমৎকার
অজর, চিরযৌবনা।
যে বর্ণসমষ্টি সৃষ্টিতে কেটে যায়
আমাদের মধ্যবিত্ত দুপুর, রাত, সূর্যদয়
থেকে গোধূলী থেকে সূর্যাস্ত, জনমন্ডলীর
নির্জন কোলাহলে আগমনমাত্র তার
কৌমার্য আহত হয়। তার সতীত্বের
ঐতিহাসিক গল্প হত্যার নিমিত্তে
তৎক্ষনাত আবির্ভুত হয় মহাকালের
দন্ড হাতে অনাদি, অকৃত্তিম মৃত্যুদূত।
আর সে শব্দশবের পৌরাণিক মিছিলে
আমরা হেঁটে যাই।সেখানে উচ্চারিত হয় না
প্রতিশোধের বীজমন্ত্র। গ্রহনকালের শবধূলো উড়িয়ে,
আমরা হেঁটে যাই অনাগত মৃত্যুর উপাখ্যানে।
সাইফুল ইসলাম
মন্তব্য
ভালো হয়েছে...............
শব্দচয়নে সাবলীলতা/অর্থসহতা আনায়ন নিয়ে ভাবা যেতে পারে...........
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ জেনো। পরামর্শ মাথায় থাকবে।
(আমার কোন দোষ নাই, তুমি নিজেই সহপাঠিগোরে তোমারে তুমি কইরা কইতে কইছ। আমিও ২০০৪ এর ব্যাচ :D)
বাহ, আড়ালে লুকিয়ে থাকা একটি কবিতা অনেকটা মুগ্ধতা এনে দিলো! ২০০৪ ব্যাচের দুইজনেরই জয় হোক
ব্যাপারটা আজবের মতন, এই মাত্র আমি আপনার একটা কবিতা পড়ে এসে দেখি আমার লেখায় মন্তব্য করেছেন।
অনেক ধন্যবাদ পাঠের জন্য।
নতুন মন্তব্য করুন