আমি একটা ভাষাই মোটামুটি জানি। সেটা যে কোন ভাষা - আর বিশদে না বললেও চলে। বহু বছর ধরে চেষ্টা করেও ইংরেজি ভালো মতো আর শিখে ওঠা হয় নি। এর অন্যতম প্রধান একটা কারণ মনে হয় আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা। স্কুলে খন্দকার স্যার পিলে চমকানো সব বাগধারা ইংরেজিতে অনুবাদ করতে দিতেন। যেমন - চোরের মন পুলিশ পুলিশ। ভেবেচিন্তে বন্ধু জুনায়েদ লিখলো - থিফ'স মাইন্ড পোলিস পোলিস। অবধারিতভাবে গাঁট্টা নেমে এলো মাথার উপর। মাত্র চার ফুট দশ ইঞ্চি হাইটের খন্দকার স্যার মাথার ছয় ইঞ্চি উপর থেকে এমন দুর্দমনীয় গাঁট্টা কীভাবে মারতেন সেটা আজও ভেবে বার করতে পারিনি। অনেক মারপিটের পরে শিখলাম – দ্য পেশেন্ট হ্যাড ডাইড বিফোর দ্য ডক্টর কেইম। এই বিদ্যা প্রয়োগ করার মতো পরিস্থিতি আজও তৈরি হয় নি। আমার চেনা-জানা সব্বাই হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়েই ফিরে এসেছেন, আশা রাখি ভবিষ্যতেও আসবেন।
তাই মেয়ের মুখের ভাষার দিকে আমাদের নজর মোটেই ভাসা ভাসা ছিল না (কৃতজ্ঞতা শিব্রাম)। যেহেতু নিজেরা ওই একটিই ভাষাই জানি তাই ওটাই জবরদস্ত শিখিয়েছিলাম মেয়েকে। মেয়েও গাইতো...
আয় আয় চাঁদ মামা...”টিপি” দিয়ে যা...
টিভির বাংলা নাটক অথবা খবর সবই টুকটাক বুঝতে পারতো। রিনরিনে স্বরে বাংলা বলে উঠতো। ঘুমের মধ্যে স্বপ্নও দেখতো বাংলায়, কোনপ্রকার সাব-টাইটেল ছাড়াই। বোনে বোনে ঝগড়া, ভাব, খুনসুটি সবই চলত একদম খাঁটি বাংলা ভাষায়।
এরপরে একদিন স্কুলে ভর্তি করে দিলাম। যেহেতু মাতৃভাষা ইংরেজি নয় সেহেতু ইংরেজির প্রথম পাঠটা হলো বিদ্যালয়েই। আস্তে আস্তে মেয়ে টুকটাক ইংরেজী বলা শুরু করল। গর্বে আমাদের বুকটা একটু স্ফীতই হলো বলা যায়। এরপর ইংরেজি আর টুকটাক রইল না, ধীরে ধীরে ওটা দুমদাম আকার ধারণ করলো। বড়বোনের ইংরেজি শুনে ছোটবোনও গ্যাওম্যাও করে ইংরেজি ঝাড়ে। দেখতে দেখতে ওদের মুখের বাংলা ভাষা কেমন জানি নাটকে দেখা নীলকর সাহেবদের বাংলার মতো হয়ে গেল। আর এতো ইংরেজি আকাশে-বাতাসে থাকা সত্ত্বেও আমার উন্নতি আর হলো না। আমার বিদ্যা সেই পেশেন্ট আর ডক্টরেই রয়ে গেল।
ওদেরকে বাংলা ছড়া শোনাতে চাইলে বলে উঠে “আব্বু - দিস ইজ সিলি...এটা শোন”
পোলার বেয়ার পোলার বেয়ার
হোয়াট ডু ইয়ু সি?
আই সি আ ইউনিকর্ন লুকিং এট মি...
যদি জিজ্ঞেস করি...
“আমার বইটা দেখেছো মা...রেড কালারের বইটা?”
“বয় (এরা উচ্চারণ করে বোয়)? ইয়ু আর দ্য অনলি বয় ইন দিস হাউজ আব্বু...উই আর অল গার্লস...হি হি হি...আব্বু ইজ সিলি...হি হি হি”
সেদিন শেখাচ্ছিলাম সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করার পদ্ধতি। গাণিতিক পদ্ধতিতে - মুখটাকে চারটা কোয়াড্রেন্টে ভাগ করে - প্রতি কোয়াড্রেন্টে ব্রাশটাকে উপর-নিচ করতে হবে, শেষে পানি দিয়ে কুলি করে পেস্টগুলো ফেলে দিতে হবে।
আমি ক্লাস লেকচার শুরু করি...
“ফার্স্ট ইয়ু নিড টু পুট দ্য ব্রাশ ইনসাইড ইয়োর মাউথ...ইয়েস লাইক দ্যাট...গুড জব... ব্রাশ আপ অ্যান্ড ডাউন......ইয়েস ডু ইট...এন্ড দেন থ্রো অল দ্য পেস্ট আউট...এন্ড ডু আ কুলি...”
“কুলি কি আব্বু?” মুখ ভর্তি পেস্ট নিয়ে মেয়ের প্রশ্ন।
“কুলি ইজ...ইয়ে মানে কুলি হচ্ছে...গার্গল...না না গার্গল মনে হয় না...”
“ইয়ু ক্যান গুগল ইট...ইয়ু ক্যান গুগল থিংস দ্যাট ইয়ু ডোন্ট নো...” বলতে বলতে মেয়ে বেসিনের কাছে গিয়ে কুলি করে মুখটা ধুয়ে নেয়।
“আব্বু গুগল নোওজ এভরিথিং - রাইট?”
আমি ধড়ে প্রান ফিরে পাই, ব্যবহারিক বিদ্যাই আসলে বিদ্যা। বলি “হোয়াট ইয়ু জাস্ট ডিড ইজ কুলি...”
“ইয়ু আর সিলি...আই জাস্ট রিন্সড আউট মাই মাউথ...ইট'স নট কুলি...”
আহ এইবার মনে পড়েছে - “মাউথ রিন্স আউট” করাটাই হচ্ছে কুলি...তবে গড়গড় শব্দ থাকলে সেটা আরও বাস্তবসম্মত হতো...গড়গড় শব্দের ইংরেজিটা জানি কি হবে?
ইংরেজি এতো কঠিন...এতোই কঠিন...বেঁচে থাকুক আমাদের বাংলা ভাষা।
“আব্বু আব্বু...ইয়ু নো...” বাসায় ফিরতেই রাজ্যের অভিযোগ নিয়ে মেয়ে ছুটে আসে...কোনোদিন মায়ের বিরুদ্ধে নালিশ, কখনো বোনের বিরুদ্ধে, আবার কখনো টিচারের বিরুদ্ধে...আমি হচ্ছি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান, সব কিছুর সমাধান আমাকেই করতে হবে।
নিয়মিত বাংলাদেশের খবর দেখলে কাজটা সহজ হয়ে যায় – আমি কখনো ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করি, মাঝেসাঝে তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করি, কারও কারো কালো হাত গুড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করি। পরিস্থিতি বেশি জটিল হলে এক সদস্যের উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি তৈরি করে দেই। দেশের খবর দেখে দেখে বুঝেছি যে ওটাই হচ্ছে সকল অভিযোগের মোক্ষম সমাধান।
শাস্ত্রে আছে - প্রাপ্তেষু ষোড়শে বর্ষে পুত্রমিত্রবদাচরেৎ – অর্থাৎ ষোল বছর পূর্ণ হলে পিতার উচিত পুত্রের বন্ধু হওয়া। কন্যা সন্তানের বেলায় এই বয়েসটা আরও নিচে - চার-টার হবে। তাই বিচারকার্য শেষ করে মেয়েটার দিনের খবর নেই, বন্ধুর মত গল্প করি। পাঁচ মিনিটের মধ্যেই বিচারক থেকে বন্ধুর ভূমিকায়।
“ডু ইউ নো হোয়াট হ্যাপেন্ড টু ডে?”
আমার সেই ছেলেবেলার স্কুলটার মতো ওদের স্কুলেও অনেক মজার মজার ঘটনা ঘটে। ওদের স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে আমার হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদেরই খুঁজেই পাই, ওদের গল্পগুলো যেন ঠিক আমারই শৈশবের গল্প হয়ে যায়। যেমন ওদের স্কুলের সাভিকের সাথে আমার বাল্যবন্ধু অঞ্জনের বড়ই মিল, প্রতিদিনই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেই চলছে সে...
এসব ভাবতে ভাবতে হঠাৎই দেওয়ালে চোখ পড়ে আমার। এক নিমিষেই আমি বন্ধু থেকে জর্জ বুশে পরিণত হই। বন্ধুর মুখোশের আড়াল থেকে বের করে আনি শ্বাপদের হুংকার...
“দেওয়ালে ওটা কি? রং পেন্সিলের দাগ কেন? তোমার তো ড্রইং খাতা আছে - সেখানে তো একটাও দাগ পড়ে না...এই দেওয়ালটা রঙ করতে হবে আবার...” বলতে বলতে আমার রাগের ব্যারোমিটার চড়তে থাকে। আমি আর বন্ধু নই – আমার বর্তমান ভূমিকা হচ্ছে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের।
“আব্বু ইউ আর মিন...” কাঁদোকাঁদো হয়ে মেয়ে ঘোষণা করে।
এই দেশে মামা নেই, চাচা নেই, দাদা নেই, দাদি নেই, নানা নেই, নানি নেই...সব পেয়েছির দেশে আসলে কিছু ছাড়তে হয় যে। জীবনের সবগুলো ভূমিকার জন্য অভিনেতা আর অভিনেত্রী মাত্র দু'জন! তাই বাবা আর মা পালা করে সবগুলো ভূমিকা নেন...আজ প্রধান বিচারপতি, আগামীকাল কালা জাহাঙ্গীর, পরশু স্পোর্টস ফেডারেশনের প্রধান। বাচ্চারাও সেটা জানে। তাই রাতে শুতে শুতেই মেয়ে ভুলে যায় বিকালের তর্জন-গর্জন।
“আব্বু ক্যান ইয়ু টেল মি স্টোরি অ্যাবাউট অ্যা ক্যাট উইথ ওয়ান আই?”
এটা কোনো ব্যাপারই নয়। এক চোখা বিড়ালের গল্প বলতে পারবও না কেন? এতদিন কিসের জন্য ব্লগ লিখলাম?
আমি শুরু করে দেই এক দুঃখি বিড়ালের গল্প। একচোখা বিড়ালটা ছিল আসলে এক সত্যি রাজপুত্র...থাকত মেঘের দেশে। সেই দেশে সব্বাই শুধু আইসক্রিম খেত। ওদের বিছানাগুলো ছিল মেঘের তুলা দিয়ে তৈরি। একবার এক দুষ্ট যাদুকর এসে...আমার ভূমিকা পালটে যায় – ওর যেই দাদীর সাথে জীবনে মাত্র কয়েকবার দেখা হয়েছে, আমি সেই গল্প বলিয়ের ভূমিকাটা নিয়ে নেই।
সময়টা কেটে যায় বেশ...এই কাজে বেতন নেই, প্রমোশন নেই, ভ্যাকেশন নেই, অস্কার নেই, নোবেল প্রাইজ নেই...তাও পৃথিবীর তাবৎ কাজের মধ্যে সেরা।
আপনারা নিয়োগপত্র পাননি এখনো? উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু আজ বয়ে যায়...
###
মন্তব্য
যথারীতি...
(আর নিয়োগপত্র! (দীর্ঘশ্বাস))
হবরে ভাই হবে...একটু ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ডুপ্লিকেটএই মাত্র ছেলের বেবি সিটারের বাসা থেকে এলাম। এতদিনত বাংলা আর ইংরেজির জগাখিচুড়ি ছিল। এইবার থেকে আফগানি শব্দও শিখতে হবে "রিঞ্জ আউট" এর মত।
আর গল্প? ছোট বেলায় শোনা "বুড়ি একটা পিঠা বানাল" এখন "আন্টি একটা কাপকেইক বানালো।" আমাদের সময় "পিঠা রাস্তা দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে যেত আর পথে কুকুর/বিড়ালের সাথে দেখা হত"। ছেলের ফরমাশ মত "কাপকেক স্ট্রোলারে করে বাসে উঠে একটা ডগের সাথে দেখা করে"।
প্রমোশন নেই বলছেন কেন? প্রতিদিনইত নানান নতুন চাকরি জুটছে। এইটা প্রমোশন থেকে বড় না?
স্লো নেটওয়ার্কের কবলে পড়ে মন্তব্য দিতে খুবই অসুবিধা হচ্ছে।
যুগের সাথে তাল মিলিয়ে গল্পগুলোকে রিমিক্স করতে হবে মনে হয়।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
=))
ভালো লাগলো ভাইয়া। এদেশে আসার আগে বাংলাদেশী বাবা-মায়ের বাচ্চারা বাংলা ভালো না পারলে বিরক্ত হতাম। তারপর এদেশে এসে ব্যাপারটা বুঝলাম, এর চেয়ে বেশি আসলে সম্ভব না।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আসলেই খুব কঠিন।
ধন্যবাদ সজল।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
চলুক ।
চলবে
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ইনি কোন্ নাফিস? নাফিস মুঈজ হুসাইন?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
সেই নাফিসের তো উচিত নাম "শাওন" লেখা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাকে ফোন করে দেখবেন, আজকাল সে নাফিস নামেই বেশি পরিচিত। আমাদের মতো পুরনো লোকেরাই কেবল তাকে "শাওন" বলে ডাকে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তা আর বলতে...আমাকেও মানুষ আজকাল তাসনীম নামে চিনে। তাছাড়া শাওন মোটাসোটা হয়ে কেমন নাফিস নাফিস হয়ে গেছে...ওর ছবি দেখলে অচেনা এক ভদ্রলোক মনে হয়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
যথারীতি চমৎকার।
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
১ . চট করে ছোটবেলায় ইংরেজি শেখানোর প্রাণান্তকর চেষ্টার কথা মনে পড়ে গেল। আমার অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মাতামহ মওকা পেলেই একমাত্র দৌহিত্রকে জটিলস্য জটিল সব ট্রান্সলেশন শেখাতে উঠেপড়ে লাগতেন। উনার চেষ্টার কোন কমতি না থাকলেও এলেমের জোর বেশি না থাকায় বিদেশী ভাষাটা আর ভালমপ্ত রপ্ত হল কৈ?
২. কিছুই বলার নেই...
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
কঠিন কঠিন জিনিস না শিখিয়ে সহজ ইংরেজি শেখালে সেটা অনেক কাজে আসবে।
ধন্যবাদ অদ্রোহ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
সহস্র
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
সহস্র
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার মেয়েদের গুটুরগুটুর কথা শুনতে দারুণ মজা লাগে! আগের বার পড়ে শিখেছিলাম 'পিট্টা লাল' করে দেয়া। আজকে শিখলাম 'টিপি' দেবার কথা সচলভরা এত এত মামা/চাচা/খালা/ফুপি তাও বলবেন ভাইয়া ওদের এসব নেই? কমন রে! অনেক আদর থাকলো বুড়িদু'জনের জন্য (গুড়) (গুড়)
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আয়নামতি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
'পিট্টা লাল' করে দেবার ঐ লাইন আমিও এখন প্রায়ই কাজে লাগাই।
লেখায়
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ...তবে মন্তব্যে তুমি এইবার লাস্ট হয়েছো...১১০ নম্বর পজিশনে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মজার লেখা, এ সিরিজের অন্যগুলোর মতই। কিন্তু লেখার যে আণ্ডারকারেণ্ট-টা আছে, তাতে সব ফার্স্ট জেনারেশনের প্রবাসী বাংলাদেশিদেরই মন খারাপ হবে। আমারও হলো। C'est la vie.
C'est la vie...কি আর করা...এটাই জীবন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমার মন্তব্যটা কোথায় গেলোওওওওওওওও
উপরে আছে...মডারেশন পার হয়ে আসতে সময় লাগে...একটু রয়ে সয়ে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভাগ্নী পালতে পালতে জীবন গেলো। আর নতুন কোন এসাইনমেন্টের দরকার নাই।
নিজেরটা পালাটা অনেক সহজ হবে
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার সরস বর্ণনায় পুরো কথোপকথনটা চোখের সামনে দেখতে পেলাম।
আর ইংরেজির কথা - প্রেজেন্টেশান দেওয়া সহজ, কিন্তু ছোটখাট বিষয়ে অনেক সময় মাথা চুলকানো ছাড়া কিছু করার থাকে না
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ। সহজ কথাটা বলাটাই জটিল হয়ে ওঠে অনেক সময়...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনি এত দেরিতে লিখতে শুরু করলেন কেন! আপনাকে কাগজে নিতে তো আরো সময় লেগে যাবে! তয় মাফ নাই, কাগজে আপনারে নামতেই হবে!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
অভ্রের মেহেদী বড় দেরিতে জন্মেছে...সেই জন্য আমার শুরু করতে এতো দেরি...সব দোষ ওর।
কাগজ বড় ভয় পাই...এই ব্লগটাই ভালো...বেশ টু ওয়ে রোডের মতো...উলটো দিকের গুঁতো বাঁচিয়ে চললে দারুণ একটা জায়গা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
সিক্রেট এজেন্ট টিচারের স্বরুপ আবিষ্কার করছে পিচ্চিরা, এইরকম একটা রহস্যগপ্পো পড়তে চেয়েছিলাম
জিজ্ঞেস করতে হবে কেন সেকশন "এ" এর টিচার সিক্রেট এজেন্ট:)
এই তথ্যের আবিষ্কর্তা হচ্ছেন মেয়ের বান্ধবী...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
নিয়োগপত্রের হুতাশ তো গুনতে শুরু করলে সচলের কতজনের মধ্যে থেকে যে বেরোবে!
হুম...একজন এই পোস্টটা ধূগোকে উৎসর্গ করতে বলেছে - ওর হাহাকার নাকি জার্মান দেশ ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হা হা।
কবে যে বাপ হমু।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
আরে হবে হবে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
খাড়ান...
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খাড়াইলাম...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনি যাইই লিখেন না কেন---পড়তে এত্ত ভাল লাগে, সেটা বলে বোঝানো যাবে না।
আপনার লেখা পড়ি আর লম্বা লম্বা দীর্ঘশ্বাস ফেলি----ইসস যদি এমন করে লিখতে পারতাম!!!
আপনার মামণিদের জন্য অনেক ভালবাসা এবং এই অসাধারণ সিরিজের দীর্ঘায়ু কামনা করি
শুভেচ্ছা নিরন্তর
সহৃদয় মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অনিকেত।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অসম্ভব পছন্দ হলো এই কথাগুলো। লেখা বরাবরের মতই সুখাদ্য।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ জাহিদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
সবসময় একই মন্তব্যের ctrl+v কর্তে মন চায় না,
তাই আজিকে নতুন মন্তব্য: তাসনীম ভাইয়ের পোষ্ট! আবার জিগায়
love the life you live. live the life you love.
আমি পাতার রঙ এবং গন্ধ অপরিবর্তিত রাখছি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ওহ ইয়ে, শ্লোকটা যদ্দুর মনে পড়ে 'প্রাপ্তেষু ষোড়শ বর্ষে পুত্রাৎ মিত্রাৎ সমাচর'...
শ্লোকটা নিয়ে কনফিউশন ছিল...যদিও আম্মা রেগুলার বলতেন এটা। সাইটেশন চেয়েছিলাম ঠিক এই কারণেই...সত্যি বলতে ওই লাইনটাতে প্রথমে লিখেছিলাম...(কৌস্তুভ ঠিক আছে তো?)...নিশ্চিত ছিলাম কে ঠিক করে দেবে
শিব্রামের একটা গল্পেও চাণক্যের শ্লোকটা ছিল, গল্পটার নাম হঠাৎ মনে পড়ল (হাওড়া-আমতা রেললাইন দুর্ঘটনা)। বই খুলে পেলাম...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ওটা তবে মনে হয় শিব্রাম দুষ্টুমি করে মিসকোট করেছিলেন... 'বদ' শব্দটা দেখে আরো মনে হচ্ছে...
ঠিক করলাম
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এহহে, দেখি গিয়ানি বালককে খালি আমি একাই ডরাই না।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আর বইলেন না, পোলাটার জ্বালায় শান্তিমত মিসকোট করা যায় না। বয়সতো আমাদের কম হয় নাই, এই বয়সে এত মনে রাখা যায়!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আহা, আমার যদি একটা বাচ্চা থাকতো!!!
(থাকবো কেম্নে! আমার বউরে আমি এহনও বিয়া করি নাই)
ইনশাল্লাহ সবই হবে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভাইয়া, আমি ও ছোটবেলায় বাবুর সাথে এমনই করতাম। বাবু অফিস থেকে ফিরলেই পড়া শেষ, আর কত গল্প......
স্কুলের গল্প, মায়ের পিটানির বিচার সব কিছু বাবুকে না বললে ভালই লাগত না।
বাবুর গায়ের গন্ধ হল আমার সবচেয়ে প্রিয় গন্ধ। বাবুর যখন হার্টের বাইপাস সার্জারি হল তখন হাসপাতালে বাবুর গায়ে আর সেই গন্ধ পাইনা। খালি হাসপাতালের বিশ্রী গন্ধ। বাসায় এসে বাবুর শার্ট নিয়ে বসে থাকতাম। বাবু বাসায় আসার পরে আমার সে কি আনন্দ বাবুর গায়ে আবার সেই পুরাণ চেনা গন্ধ।
ডিসেম্বরের ১৬ থেকে ২২ তারিখের মধ্যে শিশু পালনের নিয়োগ পাবো বলে আশা করছি। দয়া করবেন ভাইয়া..
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি বাবু এখনো ভালো আছে। নতুন বাবুর এবং আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
(গুড়) (গুড়) (গুড়)
একটা আপনার লেখার জন্য আর ২টা আপনার মেয়েদের জন্য, যদি ও ওরা ক্যান্ডি পছ্ন্দ করবে হ্য়ত।
সাদরে গ্রহন করলাম ধন্যবাদ আপনাকে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাসনীম লা জওয়াব।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভাল লাগল।একটু দুঃশ্চিন্তা ও হচ্ছে-ইংরেজি ভাষার প্রবল প্রতাপে এই মিষ্টি ভাষাটা না জানি কোথায় হারিয়ে যায়।বাংলাদেশে থেকেই আমরা বাংরেজ হয়ে গেছি-আর তো বিদেশ বিভুঁই তায় আবার শিশুরা।
বাচ্চারা নাকি চাইলে কয়েকটা ভাষা শিখতে পারে। সমস্যা হচ্ছে ওরা তো নিজে থেকে চাইবে না...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
চমৎকার ঝরঝরে বর্ণনা। এতটুকু খাদ নেই। আপনি খুব ভালো বাবা। আপনার লেখা পড়ে মনটা যেন কেমন হয়ে গেল। বাসায় একলা সময় কাটাতে কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়া মেয়েটাকে একটা ফোন করলাম। একজীবনে বাবা হিসেবে নিজের সন্তানকে শুধু নির্জনতা বিলাসী হতেই শেখালাম, আর কিছুই করতে পারলাম না।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ রোমেল ভাই। নিজেকে ভালো বাবা শুনলে অস্বস্তি হয়, অনেক সীমাবদ্ধতা আছে যেগুলো আর লেখনি তে ফুটে ওঠে না। আপনার মেয়েটা কত বড়?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মেয়েটার বয়স ৯ বছর ৮ মাস। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। ষান্মাসিক পরীক্ষার পর ছুটি কাটাচ্ছে, ফ্লাটের কারাগারেই।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
হ্যাঁ
আমার মেয়ে তো বহুভাষাবিদ! বাসায় যখন যে অঞ্চলের বুয়া থাকে সেটা শিখে ফেলে। একদিন ওর বাবাকে খুঁজছে। কুমিল্লার বুয়াকে বললো 'বুয়াদাদু বাবা কই'। বুয়া বোঝেনি। সে বললো 'আমার আব্বা কো, তোমার মামা কো'। বুয়া সাথে সাথে বললো 'কই যানি গ্যাছে'। মেয়ে আবার বললো 'আম্নেরে কয়া যায়নাই'। আমি সব দেখেশুনে ব্যাপক মজা পেলাম!
ইদানীং পৃথিবী অনুভব করে, একটা সূর্যে চলছেনা আর
এতো পাপ, অন্ধকার
ডজনখানেক সূর্য দরকার।
শিশুমাত্রই বহুভাষাবিদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার বর্ননার রস এত চমৎকার যে এত বড় লেখা পড়ার পরও মনে হয় আরো একটু বড় হয় না কেন।
বাচ্চাদের গল্প শোনাবার ব্যাপারটা মজার। আমার নার্সারি পড়ুয়া কন্যার খুব শখ সত্যিকারের গল্প শুনতে। তার গল্প শোনবার বায়নাটা এরকম অদ্ভুত-
"বাবাতুমিএকদিনবৃষ্টিতেভিজেঅফিসেগেলেমাতোমাকেফোনকরেবলেবাসায়পানিউঠেছেতুমিচলেআসো তখনতুমিএসেআমাকেকোলেনিয়েবাইরেগেলেওখানেখুববৃষ্টিপড়ছিল ওই গল্পটা বলো না প্লীজ!"
জনএফকেনেডির চেয়েও স্পীডে যে কথাগুলো বলেছে ওটাই পুরো গল্প যা আমার মুখ থেকে বারবার শুনতে চায় সে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সহৃদয় মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নীড় সন্ধানী।
শিশুরা আসলেই বিনোদনের ভাণ্ডার
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হয়তো কোন একদিন আপনার সাথে দেখাও হয়ে যেতে পারে, এই অসম্ভব আশাটা আমায় তেমন ভোগায় না। কারণ, La vie est tres dificile. "জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন, বলে দূষণেতে ভরা মন্দ দখিনা বায়.." এর চাইতে অনেক বেশি যন্ত্রণায় পিষ্ট এখন।
আপনার লেখায় যেটা ভালো লাগে এবং যেটা আপনার প্রধানতম বৈশিষ্ট্য, সেটা হলো হালকা চলনের ছন্দের ভেতর হঠাৎই একটা বাস্তবতার শক্ত জমিময় জীবনঘনিষ্ঠ তথ্য পুরে-দেওয়া, যেটা পড়ে মনে হবে "তাইতো, আসলেই তো!" সহজ কথাগুলোই আপনি সহজে সাবলীলভাবে বলে যান। বোঝা যায় কেন আনাতোল ফ্রাঁস বলেছিলেন, "If you want to travel more, travel light."
শ্লোকটা ভালো লাগতো বলে আর আমার মা-বাবার আচরণীয় বলে [এটা অবশ্য পিতাকেই উদ্দিষ্ট করে বলা] এটার আগের দুটো লাইনও মুখস্থ করে ফেলি, যদিও বৃথাই।
এই চাণক্যশ্লোকের পুরোটা হচ্ছে:
মানে দাঁড়ায়: পুত্রসন্তানকে পিতা পাঁচ বছর অবদি লালন-পালন করবেন, এর পরের দশ বছর রাখবেন মাইরের ওপর (। ১৫ বছরের পর ষোলতে পা দিলেই তার সাথে বন্ধুর মতো [মিত্রবৎ] ব্যবহার করবেন তিনি [আচরেৎ, করা উচিত]। কৌস্তুভের জন্যে কিছুটা ব্যাকরণ:
কাজেই মিত্রবৎ (ত্)+ আচরেৎ= মিত্রবদাচরেৎ।
চাঁচোল রাজবংশের বংশাবতংস শিব্রাম অতোটা অনপড় ছিলেন না, তিনি স্বাধীনতাকে স্বাদহীন বানাতে জানতেন।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
মন্তব্য এবং শুদ্ধির জন্য ধন্যবাদ। এই মন্তব্য কৌস্তুভকে কিভাবে ট্যাগ করা যায় তাই ভাবছি
দেশে গেলে সচলের সবার সাথে দেখা হবে এই আশা আমারও আছে। আপনি তো চাটগাঁয়ে থাকেন, তাই না? দেশে গেলে ওই দিকেও যাই আমরা। আপনার ই-মেইলটা মন্তব্যে দিয়ে রাখুন, যোগাযোগ রাখা যাবে। আমার ই-মেইল প্রোফাইলে পাবেন।
আম্মা পুরো শ্লোকটাই বলতেন...মনে পড়ল।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এভাবে গুমর ফাঁক করে দেওয়ায় বড় ব্যাথা পেলাম। আপনাদের দুইজনের পোস্টে এখন থেকে কমেন্ট বন্ধ...
ব্যাথা > ব্যথা
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এত অসাধারণ মায়াময় করে লিখেন তাসনীম ভাই!!! জীবনের অর্থময়তা আসলে এগুলোই, সংসার, স্বপ্ন, নতুন নতুন আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি, তার বাস্তবায়নের চেষ্টা!!!
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ আপনাকে...শুভদিন সামনেই আছে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মায়া ভরা লেখা ! অনেক ভাল লাগল পড়তে --- আচ্ছা মায়া ইংরেজি তে কি হয়?
মায়ার নাকি ইংরেজি নেই...এইজন্যই ইংরেজদের মায়াদয়া একটু কম। ধন্যবাদ পাঠক আপনাকে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাই নাকি?
ঠিক যেই অর্থে আমরা ব্যবহার করি সেই অর্থে মনে হয় নেই...আর থাকলেও আমি জানি না।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
compassion কি হয়? টেনশনে পড়ে গেলাম।
কী সুন্দর! মামনি দুইটার জন্যে অফুরন্ত ভালোবাসা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালোবাসা পৌঁছে দেব।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
দারুন...আমি প্রতিটা লেখাই পড়েছি...সব গুলোই দারুন...
nawarid nur saba
ধন্যবাদ আপনাকে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ইংরেজি বিষয়ে আমি বিরাট জ্ঞানি, তাই আর এবিষয়ে কিছু না বলি...
আমার আর নিধির মধ্যে প্রচুর গল্প বিনিময় হয়। আমি কোনো নির্দিস্ট গল্প না বলে যা মনে আসে গল্প বানাতে থাকি। এক পর্যায়ে আমাকে থামিয়ে দিয়ে সে নিজে গল্প বলতে শুরু করে। তার গল্পও বানানো। চলতেই থাকে।
সম্প্রতি তার গল্পের চরিত্রগুলোর নাম কার্টুন চরিত্রনামে হয়ে যাচ্ছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নিধির সাথে দেখা করা এবং ওর গল্প শোনাও "টু ডুতে" রইল আমার।
শুভেচ্ছা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাসনিম ভাই, বাচ্চা পালনের টাচ অ্যান্ড পাস সিরিজের মত একটা বই লিখে ফেলেন...দুস্টুমি না সত্যি সত্যি বলছি...এরপর দেখবেন সবাই প্রবাস যাত্রার আগে ২ টা বই মাস্ট ব্যাগে রাখবে...সিদ্দিকা কবিরস রেসিপি আর বাচ্চা পালনের সর্ট কোর্স বাই তাসনিম ভাই!!!
রেসিপি দিয়ে বাচ্চা পালা যায় না রে ভাই - কেস বাই কেস এটা ডিফারেন্ট হয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ তানজিম।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমেন।
আপনার লেখার ভিতর নির্দিষ্ট কতগুলো কথা আমার খুব ভালো লাগে, বলা যায়, আমাকে খুব প্রভাবিত করে। কি, সেটা বলবো না। আমার মধ্যেই থাক।
শ্রদ্ধা জানবেন।
আশাকরি সেটা কুপ্রভাব নয়।
ধন্যবাদ আপনাকে ধৈবত।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
সাবলীল, জিনিয়াস ...তুমি কি জানো ভাইয়া যে i like your style
এই তো জানলাম ভাই...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার বর্ণনা এতো চমৎকার তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না, তাসনীম ভাই। অনেক
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
আপনাকে ধন্যবাদ সুমন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মনে তো হয় সব পড়ে ফেলেছি! খুব ভালো লেগেছে বলেই খুঁজে খুঁজে সব শেষ করলাম সেটা আর বলার দরকার নেই। আশা করি ভবিষ্যতে কাজে আসবে এই বিদ্যা। কিন্তু কবে যে একটা ছোট্ট ন্যাদা বাবু হবে আমার
প্রায় প্রতিটি পর্বেই আপনি মন্তব্য করেছেন দেখলাম। সবগুলোর জন্য ধন্যবাদ এখানেই দিয়ে দেই। আশা করছি অচিরেই মনোবাসনা পূর্ণ হবে আপনার।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
নতুন মন্তব্য করুন