এবার নিচে নেমে আসি কিছু, বামে মাঝামাঝি- কত চোখ পড়ে আছে তার সমীক্ষা আছে। আছে কতজন সচল তার চলমান পথে হয়তো পুরাতন বন্ধুর লেখা পড়ছেন-খুঁজছেন-রোমন্থ করছেন। আছেন কোন ঊনসচল তার স্বপ্নে বিভোর হয়ে। সে স্বপ্ন সদ্যজাত অথবা পুরাতন, অতিথির খোলস ছেড়েছে হয়তো বেশি দিন হয় নি, সব নতুন ঘ্রাণে তখনও উন্মনা-বিস্ময়।
এবার আরেকটু নিচে নেমে আসিঃ এখানে আছে পাঠকপ্রিয় লেখাগুলো একে একে, কোনটা উন্নত সাহিত্য, কোনটা রম্য ভীষণ, কোনটা শৈশবের উষ্ণতা মাখা স্মৃতিকথা, কোনটা প্রতিবাদমুখর, আছে দু'দণ্ড বিমূর্ত কবিতার কথা, আছে দুলকিছড়া, মিলে মিশে একাকার তারা সবই শ্রেষ্ঠ, হৃদয়ের শুভ্রাবেগের এক উষ্ণ প্রকাশনা!
একেবারে ডানে যদি চলে যাই, এবার আরেকটু পরিশ্রুত সমসাময়িক, খুঁজে পাই নাটকীয়তা, আছে উচ্ছ্বাস, প্রতিপলে কোন লেখা শীর্ষে আবার হঠাৎ নতুন কোন লেখা কেড়ে নেয় তার স্থান গৌরবে। কারণ সে যে পরিবর্তনশীল, সে চির সচল।
মাঝে দশ নক্ষত্রের আলোয় যদি চোখ ভিজে, খুঁজে পাবে সেথা কোন এক অভিমানী কবির কবিতা- জাগতিক সম্পর্কের হয়তো বৈষয়িক সমাচার। কবি অদম্য, সহস্র তারকা তার, তারা স্বপ্নভারাতুর তারকা! আছে বিমূর্ত কোন কবিতার স্পর্ধোচ্চারণ, প্রতিটি শব্দ যত্নের কারিগরী, অটুট গ্রন্থি। এরপরে আছে উপরে কোথাও হাসির ধূম লেগে যাওয়া রম্য রসিকতা নির্মল রসের ছড়াছড়ি, ভেঁপুনাদে রসালো সব মন্তব্য উত্তম-ঝাঁজা।
আছে শোকের মিছিল, মোমের ধূপ শ্রদ্ধার্ঘ্য, মন্তব্যের পরতে পরতে নীরবতা ম্লান করে সুস্মৃতি আসে, মহান কীর্তিমান মানুষদের অমর করে রাখার সুলিখিত প্রয়াস। জীবনের মৃত্যকূপ গুলো বুঝি আরো গভীর আর প্রশস্ত হয়! হায় অমৃত দিন, জীবনের দিন! হারায় বুঝি সবই!
সুসাহিত্য যদি কোথাও কথা বলে উঠে, যদি উতরোল তুলে হৃদয়ে এক নিঃশ্বাসে চলে যাওয়ায় তীরে। যে তৃষ্ণা সে জাগায়, যে তৃপ্তি সে প্রসারিত করে, যে আলোক বর্তিকা সে উড্ডয়ন করে, তাকে খুঁজে পাবে এই নক্ষত্রের ভিড়ে! নৈঃশব্দ্যের প্রাঙ্গণ, গভীর কোন অজানা জীবনবোধে।
যেখানে বিজ্ঞানের জটিল কোন বিষয় হয়ে যাবে ঋজু পথের পথিক, তার হাত ধরে হেঁটে যাওয়া যাবে অচেনা যৌক্তিক জগতে অপার বিস্ময়ে। মুক্তমনের প্রসারণে বিতাড়িত হবে অন্ধকার-প্রবদ্ধতা! কখনও অন্য পথে হাত ধরা যাবে কোন ভ্রমণবিদের, নিয়ে যাবে সে সুদূর কোন দেশে, অন্য সমুদ্রে, তপোবনে, আকাশে পাখির বেশে উড়ন্ত, পাতালে পর্যটকের মত নির্ভীক, দুরন্ত! অন্য কোন পথ ধরে হেঁটে আসতে পারি ৭১ এর অগ্নিঝরা দিনে, মুক্তিযুদ্ধের কথা লাল সবুজ অক্ষরে যেখানে প্রতিভাত হয়, সে আলো প্রবল শক্তিমান, ন্যায়ের পক্ষে দৃপ্ত, জাতীয়তাবোধে জাগ্রত, দেশপ্রেমে উদ্বেলিত!
সচলের নক্ষত্র অনেক, এবার তার প্রাণের কথা বলিঃ এক অতিথি লেখকের গল্প। এই সেদিনই হয়তো রেজিস্ট্রেশন করেছে; পড়ছে আর পড়ে যাচ্ছে নক্ষত্রগুলো, আর সমুগ্ধতায় অবাক হয়ে যাচ্ছে এতদিন জ্ঞাত ছিলো না কেনো ভেবে! পড়ে পড়ে আর মন্তব্য না করে পারে না, দুঃসাহসে একদিন মন্তব্যও করে বসে। অনুপল পরে দেখে মন্তব্যটি প্রকাশও পেয়েছে- আনন্দ যেন বাঁধ ভাঙে, অপেক্ষায় লেখক কখন উত্তর দেয় এই ভেবে একটু পরপর ফিরে আসা এই তীরে। নিজের মন্তব্যটা সচলের পাতায় দেখাও কত আনন্দময় সে কী কেউ বুঝবে, বারবার দেখাতেও পুলক অপার!
এত লেখা পড়তে পড়তে সেও একটু একটু করে লেখা জমাতে থাকে, আর কিছু স্বপ্নফুল। একদিন কিছু না বুঝেই টুকরো লেখাগুলো একত্র করে সংরক্ষণ বাটনে ক্লিক করে দেয়। এবার শুরু হয় আরেক অধীর অপেক্ষা-প্রহর। অতিথি একাউন্টের 'কীর্তিকলাপে' তার পোস্টটি জ্বলজ্বল করতে থাকে, তবে পাশে 'প্রকাশিত' কলামে 'নো' দেখে বিষণ্ণতা ভর করে কিছু, আর অপেক্ষা দীর্ঘায়িত হয়। বুকমার্ক করে রাখে নোডের লিংক। ক্ষণে ক্ষণে ঐ পেইজটায় যায়, দেখে 'এক্সেস ডিনাইড', স্বপ্ন অক্ষত থাকে তবু, হয়তো ডানা মেলে দিবে একটু পরেই, সময়ও কম হল না যে, ডেড লাইনটা ছুঁতে চায় না কিছুতেই, ২৪ ঘণ্টা সেও কী অপেক্ষা করা সম্ভব! একি ফলাফল দেখতে দেখতে কখন ঘুমিয়ে যায়! শেষ রাতে হঠাৎ ঘুম ভাঙে অস্থিরতায়, বিপন্ন আশংকায় এবার আর বুকমার্ক থেকে পেইজটা লোড করে না, করে কী লাভ হয়তো ঐ একি রিপোর্ট আসবে ভাবে। চলে যায় নীড়পাতায়! বিস্ময়ে বিশ্বাস হারায় নিজের চোখের উপর ভুল হয় যদি ভাবে, একেবারে প্রথমেই তার পোস্টের শিরোনামটি উজ্জ্বল হয়ে আছে, সে রিফ্রেশ দেয়, তবু থাকে। বিপন্ন বিষণ্ণ মন হয়ে ওঠে অজানা ভালো লাগায় রোমাঞ্চিত। এবার সে নিজেই লেখক, সেই প্রতিমন্তব্য দিবে পাঠকের। কিছুক্ষণ পরপর ফিরে আসে যদি নতুন কোন মন্তব্য আসে। এই দৃশ্যও যে বড় আকাঙ্ক্ষিত!
এরপর কখনও অন্য ঘটনা ঘটে নি তা নয়। একদিন একটি পোস্ট দিয়ে সেই পুরাতন অপেক্ষায় থাকে, হঠাৎ লিংকটিতে ঢুকে আগের মতো আর 'এক্সেস ডিনাইড' দ্যাখে না, পায় 'পেইজ নট ফাউন্ড', অবাক হয়, ভাবে এর অর্থ কী। দ্রুত অতিথি একাউন্টে ঢুকে 'কীর্তিকলাপে' চলে আসে, এক এক করে খুঁজতে থাকে তার পোস্টটি, খুঁজে পায় না, কোন অতলে হারিয়ে ফেলে যেন। তখনি কথাটার অর্থ বুঝে ফেলে, সে অর্থপ্রাপ্তি বড় বেদনার, বড় অভিমানের। অথচ অভিমান নতুন শক্তি দেয়, আরো ভালো লেখার আবার লেখার সৃষ্টিসুখের উল্লাসে। রাত্রির অবসানে দিবস আসে, সেও হারায় নবাগত রাত্রিতে, অথচ দিনেদিনে সে কেবলই আরো আসক্ত হয়, আরো নিকটাবর্তী হয়।
এই সচল পরিবারের অটুট বন্ধনের রহস্য কোথায়? তার প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা-আসক্তি-নেশার উৎস কোথায়? কেবলই দ্রবীভূত হয়ে আছি...!
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
[=2]ডিসক্লেইমারঃ ইহা একেবারেই অপ্রয়োজনীয় এবং সহজ সরল(কিন্তু নিখাদ) আবেগনির্ভর গদ্য, অগুরুত্বপূর্ণও বটে। পড়া শেষে আমাকে তিরস্কার করলে চলবে না!
কৃতজ্ঞতাঃ তানিমদা, সুমনদা, লতাদি, আয়নাদিঃ শ্রদ্ধেয় বড় ভাই-আপুরা বলছিল লিখি না অনেক দিন হয়ে গেছে, সাহারা মরু হয়ে গেছি, আমিও বলেছিলাম শীঘ্রই লিখবো। লেখাটির অর্ধেক লিখেছিলাম হাচল হবার ২ দিন পরেই। বাকিটা আজ লিখলাম, শেষ করেই ফেললাম। এবং গদ্য/ব্লগ লেখা অত্যন্ত কষ্টের আজ বুঝলাম। আপনারা কীভাবে পারেন ভেবে অবাক হই। লেখার ছিল অনেক কিছু, সচলের প্রতি আসক্তির শেষ নেই, অতিথি হিসেবে স্মৃতিরও শেষ নেই!
আরেকজন মানুষের কথাও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবোঃ আমাদের প্রিয় কাব্যবিশারদ রোমেল ভাইকে। আমার অ-কবিতাগুলোতেও প্রথম থেকে এখনও উনি কী চমৎকার আর উৎসাহব্যঞ্জক-স্নেহাতুর মন্তব্যগুলো করে গেছেন। উনাকে ধন্যবাদ বা কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ধৃষ্টতা দেখাবো না। প্রতিটি পোস্টেই তা সে যে অতিথি লেখক বা হাচল বা সচলই হোক উনি মনোযোগ দিয়ে পড়েন আর কী অপূর্ব সব মন্তব্য করেন। এরকম চমৎকার গুণ আর ক'জনের আছে! সদা মিষ্টভাষী রোমেল ভাই আমাদের সকলের বড় আপনার মানুষ শুধু এতটুকু বলি।[/]
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
শির চিরোন্নত থাকুক,
চিত্ত চিরনির্ভীক থাকুক!
মন্তব্য
এটা গদ্য? আমি তো পড়তে গিয়ে কোবতে ভেবেছিলাম
গদ্য লেখা খুবই কষ্টের, পছন্দনীয়দা! আপনারা কীভাবে যে লেখেন!!!
অনেক ধন্যবাদ।
_____________________
Give Her Freedom!
অবশেষে! দীর্ঘ বিরতির পর চমৎকার লিখেছো। কারুকার্যময় গদ্যে অতিথি থেকে সচলযাত্রার গল্প - এক টানে পড়লাম। আরো বেশি করে লিখো - কবিতা, গদ্য সব। তোমার সচলযাত্রা সৃষ্টিশীল হোক।
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি! মাঝে মাঝে কবিতা লেখার অসম্ভব ইচ্ছে হয়, লেখা হয়ে উঠছে না, লিখবো, শীঘ্রই লিখবো!!
অপূর্ব লাগলো!
_____________________
Give Her Freedom!
লাফাং-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
মন্তব্য লাফানোর কথা বলে লোকে মাথা খারাপ করে দিতো। অথচ আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটি ঘটতো খুব রেয়ারলি। যাইহোক, মন্তব্য লাফানোর কারন ঘটাতো যে মডিউলটি সেটি বন্ধ করে দিলাম। তারপরও প্রায়ই দেখি মন্তব্য লাফায় অনেকের! এখন বুঝতে পারছি আসলে ভুল করে ভুল জায়গায় মন্তব্য করেও লোকে মন্তব্য লাফানোর দোষ দিতো!
মুর্শেদ ভাই ঠিকই বলেছেন। আমরাও ভুল করে ভুল জায়গায় মন্তব্য করে ফেলি!!
_____________________
Give Her Freedom!
জি্ব মুর্শেদ ভাই, ভুলটা আমারই। এই লেখায় ভুলে ভুলে আরেক লেখার মন্তব্য দিয়ে ফেলেছিলাম!
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
তুমি তো তেমন কখনও এক লেখায় পরপর ৪-৫টা কমেন্ট করতে না... করলে দেখতে, একটা কমেন্ট পোস্ট হওয়ার পর দীর্ঘ অপেক্ষা না করে অন্য কমেন্টের উত্তর দিতে গেলে লাফাং হতই। লোকেও ভুল করে, অবশ্যই...
কথা তো সত্যি, আসলেই পরপর এত কমেন্ট করা হয় নাই। লাফাইতো তাহলে এই কারণেও
_____________________
Give Her Freedom!
তোমার মতই লেখা, তুমি যেভাবে নিজেকে প্রকাশ কর সেভাবেই - তুমি এটাকে গদ্য ভাবলে গদ্য, কিন্তু উপরে দেখো, আপছন্দনীয় ভাই এটাকে কবিতা ভেবেছেন। তোমাকে শুধু একটা কথা বলি - নিজের জন্য লেখো, কাউকে উদ্দেশ্য করেও যদি কোন লেখা আসে সেটাও নিজের জন্য লেখো। আমার কেন যেন মনে হয় তুমি সেটাই কর, এই মনে হওয়াটাতেই বিরাট ভরসা পাই - মানুষের আবেগ তার সবচাইতে শক্তিশালি অংশ, সেটার সংহত ব্যবহার হোক। বড় হও ভাইয়া, অনেক বড় - আমরা সাথে থাকবো! শুভেচ্ছা,
কী চমৎকার বললেন, প্রিয় তানিম ভাই!! নিজের জন্য লেখা, নিজের তৃপ্তির জন্য লেখা- খুব সত্য কথা! আমি আপনাদের স্নেহধন্য।
_____________________
Give Her Freedom!
এই লেখাটায় আমি আছি ! কি মজা ! কি মজা !
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
প্রিয় লতাদি থাকবে না তা কী হয়!!
_____________________
Give Her Freedom!
গদ্য তো ভালোই আসে, বেশ কোমর বেঁধে এইবেলা গদ্য/পদ্য যা আসে হেঁইও বলে শুরু করে দাও। লিখতে লিখতে আঙুল ব্যথা, আর লিখতে ভাল্লাগেনা। এইবার ভাবছি ফুল টাইম পাঠক হব। লেখার স্রোত শুরু হয়ে যাক্...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
অসংখ্য ধন্যবাদ লতাদি।
উহুঁ এই কথা বললে তো হবে না, আপনার লেখা লাগবেই, আপনি বোধ হয় জানেন না আপনার অনেক পাঠক তৈরী হয়েছে, তারা অর্থাৎ আমরা অপেক্ষায় থাকি কবে আপনার লেখা পাবো, সো আমাদের উপেক্ষা করা ঠিক হবে না। লিখতে আঙুল ব্যথা হলে স্বল্প বিরতিতে লিখবেন, ৭ দিন/১০ দিন/১৫ দিন পর তবু লেখা চাই!
_____________________
Give Her Freedom!
ফুলটাইম পাঠকদের ভেতর আপনাকে মানাবেনা আপু, একদম মানাবেনা বলছি! আমার পোস্টে আশালতাপুর কোন সমালোচনা নেই, ব্যাপক আনন্দে থাকতে পারছিনা বলে দুঃখিত!!
ব্লগর ব্লগর ভাল্লাগলো
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
_____________________
Give Her Freedom!
কাব্যগন্ধী গদ্য ভাল্লাগলো।
সচলাসক্তি মারাত্মক জিনিস, পাক্কা দু বছর ধরে এই ঘোরে ডুবে আছি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অসংখ্য ধন্যবাদ তিথী আপু পড়ার জন্য আর সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কিছুটা কাব্যগন্ধ বোধ হয় আসলেই থেকে গেছে, গদ্য লেখা বড় কষ্টের!! হুমম আপু, ভয়ংকর জিনিস, উপেক্ষা করার কোন পথই খোলা নেই!!!
_____________________
Give Her Freedom!
বোধকরি সচলের প্রায় সবাই এমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছে। সেগুলোর প্রকাশও ঘটেছে বিভিন্ন মন্তব্যের ভেতর দিয়ে। কিন্তু আমার জানা মতে মৃত্যুময়ই প্রথম পুর্ণ দৈর্ঘ্যে গুছিয়ে প্রকাশ করেছে। অভিনন্দন।
কিন্তু আমি আবার কাব্যবিশারদ হলেম কবে? কাব্যপাগল হয়তো কিছুটা। কবিতার উপর আমার কোন একাডেমিক লেখাপড়া নেই, তড়িৎ কৌশলেও তড়িতাহত!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
অতিথি লেখকের স্মৃতিকথা বড় বৈচিত্র্যময় রোমেল ভাই। অনেকের অনেক গল্প আছে। রোমাঞ্চকর!!
একবিন্দুও মিথ্যে বলি নি! কাব্যপাগল বলেইতো কাব্যবিশারদ হতে পেরেছেন। কাব্যপাগল হওয়াটাই তো বড় দরকার!!
আপনি প্রকৌশলী আমি কিন্তু জানতামই না রোমেল ভাই! তড়িতাহত কেন বলছেন? এ বিষয়টি ভালো লাগে না বুঝি?
_____________________
Give Her Freedom!
জটিল একটা লেখা দিয়েছো দেখছি ওলি। তোমার অবজার্ভেশনগুলো সত্যিই দারুন। নিয়মিত লেখো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
পড়ার জন্য বড় ধন্যবাদ। মন্তব্যের জন্য আরো বড় ধন্যবাদ। সুন্দর মন্তব্যের জন্য বদ্দা!!
_____________________
Give Her Freedom!
মজাই পাই আপনার লেখা পড়ে।
মজা লেগেছে বুঝি? বেশ তবে.................ধন্যবাদ নিন।
_____________________
Give Her Freedom!
এই লেখাতে নিজের অসাধারণ( ) নামটি দেখে আপাতত, ধন্যবাদ জ্ঞাপনপূর্বক তিড়িং বিড়িং করে লাফাতে লাফাতে ঈদ শপিংয়ে চললাম....পরে এসে পড়ে মন্তব্য করবো
ঈদ শপিং মনমতো হোক!! মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম, শুভেচ্ছা অনন্ত।
_____________________
Give Her Freedom!
মৃত্যুময় ঈষৎ মানেই কবিতা, এই তো এদ্দিন জানতাম ভাই।
কবিতা দেখলেই ভয় লাগে বলে তোমার অনেক কবিতাই হয়তো পড়া হয়ে উঠে নাই। সত্যি বলতে কি প্রায় কারো কবিতাই পড়া হয় নাই।
একদিন ভুল করে তানিম এহসানের কবিতা পড়ে ফেললাম। বুঝে ফেললাম, এই দাবি করবো না। তবে মনে হলো, তার কবিতা প্রচন্ড উচ্চকণ্ঠ, তীব্র। আরেকবার এক বন্ধুর রেকমেন্ডেশানে পড়লাম ফকির লালনের কবিতা। পড়ে ঘোর লাগলো না, মাথায় হাত দিয়ে বসেও পড়লাম না, কিন্তু ভেতরে একটা কিছু হল, বলে বোঝাতে পারবো না (আরে বোঝাতে পারলে কি আমি কলম দিয়ে দাঁত খিলাইতাম? )
একদিন কোন এক সচল কবির খুব ভাবাবেগী, কাব্য থরোথরো একটা কবিতা পড়ে মন্তব্যে লিখে দিয়ে এলাম, আইসসালা, কোপায়ালাইস মামু এক্কেরে। ফিরে এসে দেখি, কবি রিপ্লাই দিয়েছে, অসংখ্য ধন্যবাদ হে সুহৃদ।
জীবনে আমি এত লজ্জা পাইনাই।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
কবিতা ভয় পাবার কী আছে বলো দেখি!
যে দু'জন কবির নাম বললে উনারা আসলেই অনন্য। ভালো কবিতা চিনতে ভুল করো না দেখছি।
কবি যদি আসলেই এই রিপ্লাই দিয়ে থাকেন, তবে বলতে হচ্ছে উনার বিনয় অসীম। আমিও কিঞ্চিত লজ্জা পেলাম। তবে তোমার এরকম ঋজু আর সরলোক্তিগুলো দারুণ লাগলো বন্ধুবর।
লেখা দিতে বলেছিলাম কিন্তু, লিখতে বসে যেয়ো।
সবার জন্য একটা তথ্যঃ এই লেখক, আমাদের সাত্যকি, বুয়েট ২০০৬ এর ভর্তি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছিল! সাত্যকি(সৌমিত্র) কে দেখলেই আমার এই কথাটা মনে আসে, সাতপাঁচ না ভেবে আজ বলেই ফেললাম।
শুভেচ্ছা ভাই।
_____________________
Give Her Freedom!
একটা ব্যাপার। আমার মনে হয়, লেখক যখন স্বনাম ব্যতীত অন্য কোন নিক নেন, ধরে নিতে হবে তিনি নিজ নামে লেখালেখি চালাতে বা প্রকাশ করতে ইচ্ছুক নন। তাই পরিচিতমহলের কারও, এভাবে তার মূল পরিচয় তুলে ধরাটা আমি ঠিক সমর্থন করিনা। তাছাড়াও এখানে রাগিব ভাই নিয়মিতই লেখালেখি করেন। পুরজিৎ সাহাকেও দেখেছি মাঝে মাঝে বিভিন্ন পোস্টে এসে মন্তব্য করে যেতে, যাঁরাও একই কৃতিত্বধারী। তাই আমি মনে করিনা এটা বিশেষভাবে বলার প্রয়োজন আছে।
প্রথম পয়েন্টের সাথে একমত, আর তাছাড়া লেখালেখির ক্ষেত্রে অন্য পরিচয় না এলেই ভালো। কিন্তু কার কাছে কোনটা বিশেষভাবে বলার মত, সেটা অবশ্যই তার পছন্দ।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এই গ্যান্জামটাই করছি সজলদা, আমার পছন্দের কারণে আরেকজনের বিরক্তি উদ্রেক করে ফেলছি।
_____________________
Give Her Freedom!
না না ঠিক আছে ভাই। আমারই উচিৎ হয় নি। আসলে ঋজু মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে সারল্য চলে আসছে। তাছাড়া আমি প্রশংসা(সত্য) করতেও কিছুটা পছন্দ করি। ঝামেলাটা এখানেই হয়েছে।
আর সচলের প্রোফাইলেই কিন্তু 'আসল নাম' দেওয়ার অপশনটা থাকে, হয়তো এটাকে বাধ্যবাধকতা ধরা যাবে না যে সবাইকে আসল নাম জানাতে হবে, তবে সচল প্রত্যাশা করে লেখক এটা জানাবে। আর ভিন্ন নিক তো মনে হয় আলাদা আইডেন্টিটি, বৈচিত্র্য আনার জন্যই ব্লগাররা নেয়। আর সামাজিক যোগাযোগের এই দুনিয়ায় কেউই অচেনা থাকে না। তাই মূল নাম উচ্চারণ করে ভুল করছি বলে মনে হচ্ছে না।
আর কৃতিত্বটা অনেক আগের, ইতিহাস সবাইকে জানালে সমস্যা দেখি না তেমন! অবশ্য মনে হচ্ছে সাত্যকি নিজেই খুব বিরক্ত হয়েছে, বড় মুশকিলে পড়ে গেলাম। সম্পাদনা করার সুযোগ থাকলে বাদ দিতাম। দুঃখিত ভাই।
_____________________
Give Her Freedom!
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
অভিনন্দন মৃত্যুময় ঈষৎ!
আপনার তুমুল কাব্যগন্ধী গদ্যটা চোখ কেড়েছে, মন কেড়েছে---
এমন আরো চমৎকার গদ্যে পদ্যে আমাদের প্লাবিত করুন অহর্নিশ এই কামনা রেখে গেলাম
শুভেচ্ছা নিরন্তর
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক, পড়ার জন্য আর এত চমৎকার মন্তব্যের জন্য!!
চেষ্টা করবো অনিকেতদা, আরো ভালো লেখার, নতুন করে লেখার।
শুভেচ্ছা অনন্ত।
_____________________
Give Her Freedom!
শুভেচ্ছা অহর্নিশ!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
ধন্যবাদ কুহরদা।
_____________________
Give Her Freedom!
শুধু 'কুহর' কইলে নিজেরে কেমন জানি 'গর্ত-গহবর-ফুঁটো' টাইপ কিছু একটা মনে হয়!
এর চেয়ে 'মৌকু' কিংবা নিতান্ত 'মোরগ'ও যদি ডাকেন তো কৃতার্থ হই
আর অবশ্যই 'দাদা-দাদা' করবেন না। কেন, সেটা পরে এক সময় না হয় বলব।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
এইভাবে অর্থসহতা আনলে তো বিপদ ভাইজান। আমাকে কেউ 'মৃত্যুময়' ডাকলে কেমন শোনাবে বলেন দেখি? আমি তো একেবারেই নাম হিসেবে নেই, অর্থ নিয়ে চিন্তা করি না। তবে লেখক যা চান তাই হবে, 'মৌকু'ই ডাকবো এখন থেকে।
দাদা দাদা করবো না বেশ। কিন্তু কারণটা শোনার অপেক্ষায় রইলাম।
_____________________
Give Her Freedom!
এইটায় আমার নাম নাই দেইখ্যা কিছু কমু না ঠিক্করসি...
তবে তোমার তো আর আমার মত কাব্যগন্ধী ভাষা হয়ে পড়লেই 'ঘ্যাঁচাঘ্যাঁচ' ঢোকানোর প্রয়োজন নাই, তাইলে কেন 'ভেঁপুনাদ' বসাও...
আর কোনো কিছু নিয়ে বেশি বিহ্বল হয়ে পড়া কিন্তু ভালো না... চোখকান খোলা রেখে পথ চলতে হবে
দাদা দাদা এভাবে বললে তো হবে না। আরে ঐ বড় ভাই-বোন চারজন আমাকে লিখছি না ক্যানো জিজ্ঞেস করেছিলো, লিখতে বলেছিল তাই আর কী এই লেখাটা লিখে উনাদের কাঁধে তুলে দিয়ে একটু ভাব নিলুম।
নাম উল্লেখের কথা বললে কত কত নাম আসবে, কত নতুন বদ্দা, ভাই, বোন, বন্ধু পেয়েছি, কত কত! আলসে মানুষ তো একটা কিছু লিখেই পোস্ট করে দিলুম। তোমার মত ভদ্র আর বন্ধুবৎসল(সিনিয়র হয়েও) মানুষ কমই পেয়েছি। আমি হল পুঁটিমাছ লেখক, এরপরও তোমার সাথে যখন খোমাখাতায় প্রথম যোগাযোগ করলাম তুমি কী অমায়িক আর বন্ধুভাবাপন্ন ব্যবহারটাই না করলে, বড় হয়েও 'তুমি' সম্বোধন করতে বললে, সে আমার চিরকালই মনে থাকবে। অথচ অনেক প্রিয় লেখকই আছেন যাদের সাথে সংযুক্তই হতে পারি না।
আর ঐ যে সুসাহিত্যের কথা, বিজ্ঞানের কথা ওই পোস্টগুলো কে দেয় শুনি?
ঘ্যাচ ঘ্যাচ বসাতে আসলে তুমিই পারদর্শী, তবে ভাবি তোমার লেখা পড়ে কতজনের যে দাঁত ভেঙে পড়ে যায়- কে জানে!!
হুমম চোখকান খোলা রাখতে হবে.............
_____________________
Give Her Freedom!
আহা... আহা... থামলে কেন বাছা? আরো বল, আরো বল সুকথা...
(কিন্তু ইমো না দিলে তুমি কি রসিকতা ধরতে পারবা নে?)
আমি নিজেই আছি দাঁত নিয়ে জ্বালায় (+তাসনীমভাই +পছন্দনীয়-ও)... এর মধ্যে আবার কার দাঁত ভাঙতে যাব?
ওই উপরেই দেখ, সাত্যকি সম্বন্ধে বেশি বিহ্বল হতে গিয়ে তুমি ঘোটালা করে ফেলেছ... তাই বললাম আর কি...
বেশ বেশ এইযে কুঁলুপ আটলুম, আর কিচ্ছু বলবো না! সত্য বললেও এত্ত দোষ ধরে সবাই, সবাই পচা!!
না ঠিকি ধরেছি!! হুমম!!
তাদের দাঁত ভাঙার পেছনে তোমার লেখার বিশেষ শব্দসমূহের কাঠিন্যের গৌণতম সূত্রও থাকতে পারে, কিছুই অসম্ভব নহে!!!
এ্যা তা ঠিকি!! বিহ্বল হবো, তবে চেপে যেতে হবে দেখছি!!! চোখ কান খোলা না, বন্ধ রেখে চেপে যাবো!!!
_____________________
Give Her Freedom!
হাচলাভিনন্দন! [ প্রোফাইল পিকচারটা জব্বর লাগিয়েছেন ]
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
তা সজল আপনে প্রোপিক লাগান না ক্যান?
হ প্রোপিক লাগাই আর আমার ব্লগের রিডার কমে যাক!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কৌস্ত্তভের প্রোপিকটা দেখেন সজল। ঐ গাছের ডাল ধরে কৌস্ত্তভ ঝুলছিলেন। হঠাৎ আসা ঝড়ো বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ায় এখন কেবলি গাছটা রয়ে গেছে। তাই বলে কী তার পাঠক সংখ্যা কমে গেছে? আপনিও ওরাম একটা ফটুক ঝুলিয়ে দেন। সাইকেল আছে সজল হাওয়া...টাইপ কিছু
আমার মনে হয় সজল যদি একটা অপরিচিত সুন্দরীর ছবি দেয় প্রোপিকে, তাহলে পাঠক উপচে পড়বে...
বাইদাওয়ে সাইকেল আছে আমি হাওয়া টাইপের কিছু ছবি এভারগ্লেডসে তুলেছি, কিন্তু পোস্টাবার সাহস পাচ্ছি না... আমি কোথায় গেছি তা নিয়ে দুষ্টু পাবলিকে কতরকম জল্পনা করবে কে জানে...
এক দাবি, এক দফাঃ ঐ ছবি চাই, পোস্টটা দিতেই হবে!!
_____________________
Give Her Freedom!
(হেসেই যাচ্ছি...)
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
দুঃখের জায়গায় হাত দিলেন। পরশুদিন ব্যাগের স্ট্র্যাপ ছিড়ে ভরকেন্দ্র সরে গিয়ে সাইকেল সহ পড়ে গেছি ঢালে। আমার শরীরের সব কয়টা হাড় অক্ষত আছে কিন্তু সাইকেলের গিয়ার গেছে ভেঙ্গে। এখন অবস্থা হচ্ছে, সজল আছে, সাইকেল হাওয়া
কৌস্তুভ, আপনার বুদ্ধি ফলো করলে দেখা যাবে পাঠকেরা(পাঠিকারা না) এসে লুল ফেলে যাচ্ছে।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
_____________________
Give Her Freedom!
আরে, সচলে তো পাঠিকার তুলনায় পাঠকেরা বেশি, তা ওই ছবি দিলে তারা অন্তত তো আসবে! তারপর লুল ফেললে ফেলুক, আপনি গায়ে মাখবেন না...
আর আপনাকে কিই বা বলি। আগেই বলেছিলাম, মাহদী একটা ঘ্যাম পোলা; তা দেখেন, কেমন বিয়েথাও সেরে ফেলল... আপনি এখনও একা একা সাইকেল উল্টে বেড়ান...
_____________________
Give Her Freedom!
_____________________
Give Her Freedom!
ঐ গাছের ডাল ধরে কৌস্ত্তভ ঝুলছিলেন। হঠাৎ আসা ঝড়ো বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ায় এখন কেবলি গাছটা রয়ে গেছে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
কৌদার মতো গাছটাছ দেন, এতেই সফলতা!
অটঃ আপনার আবার রিডারের অভাব আছে না কি!!!
_____________________
Give Her Freedom!
শুভেচ্ছা নিন সজলদা। ধন্যবাদ।
প্রোপিক এতদিন ছিল না সজলদা, ভাবলাম কৌস্তুভদার মত গাছ টাছই দেই, যদি একটু কৌদার মত বেশি বেশি পাঠক পাই আর কী!
তবে কোণা দিয়ে নিজের মুণ্ডুটাও ঢুকিয়ে দিলাম! তবে এর কোন বিশেষ উদ্দেশ্য নাই বলে দিলাম কিন্তু!!
_____________________
Give Her Freedom!
হাচলাভিনন্দন। ভালো লেগেছে পড়তে।
ধন্যবাদ বন্ধুবর। তোমার লেখা দিচ্ছ না যে? সাথে পূর্ববর্তী সব পোস্টগুলোও একত্রে দিয়ে দিও।
_____________________
Give Her Freedom!
ফিরে এসে পড়লাম। এ আমাদের সবার গল্প তাই লেখাটা খুব আপন মনে হলো। আপনি সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে লেখেছেন। আরো লেখুন। শুভকামনা
শুভেচ্ছা নিরন্ত।
আসলেই গল্পটা আমাদের। রোমাঞ্চকর।
_____________________
Give Her Freedom!
_____________________
Give Her Freedom!
facebook
বহুদিন পর ইবনে বতুতাকে দেখলাম!!! লেখা কৈ অণুদা?
_____________________
Give Her Freedom!
সচলায়তন একটা নেশা, হেরোইন বা কোকেইনের চেয়ে কম নয়। অফিসের জরুরি কাজ ফেলে মন্তব্য করছি আর পাগলের মত সব লেখা পড়ে বেড়াচ্ছি। যাই হোক, ঈদের শুভেচ্ছা আপনাদের সবাইকে (আমার এইখানে আইজকা ঈদ হইছে, হেহ হেহ হে)
ঈদের অনাবিল শুভেচ্ছা আপনাকে, কল্যাণদা!! দিনটি সুন্দর কাটুক।
_____________________
Give Her Freedom!
কাব্যময় গদ্য ভালো লাগল।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
নতুন মন্তব্য করুন