দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ। শুনলাম, মশায় কামড়ালে ডেঙ্গু হয়! ঠিক বুঝলাম না। বাঘে কামড়ালে ডেঙ্গু হয়না কেন?!
জানলাম, মশার কামড়ে রক্তে ভাইরাস ঢুকে পড়ে, তাই ডেঙ্গু হয়। সেও ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না! প্রোটিনে মোড়া গোটাকতক জিন (gene) রক্তে ঢুকলেই ডেঙ্গু হতে হবে? আরো কতকিছু যে রক্তে ঢুকছে, তাতে ডেঙ্গু হয়না কেন? সাপ-ব্যাঙ যা আমরা খাই সবই তো ভেঙেচুরে সেই রক্তে ঢুকে পড়ে। অথবা সেকেন্ডে সেকেন্ডে যে অক্সিজেন ঢুকছে, তারবেলা? সিগারেট খেলেই যে দুম করে গণ্ডা গণ্ডা বিশ্রী বিশ্রী রাসায়নিক দুম করে রক্তে ঢুকে যাচ্ছে তাতে ডেঙ্গু হতে পারেনা?
জানলাম, ভাইরাস জিনিসটা কবিতার মতো। দুচার লাইনেই শেষ হয়ে যায়। তাই সে পড়ে ফেলা জটিল কিছু না। জটিল হচ্ছে সেটা বুঝতে পারা! তার দুচার লাইনেরই নানা মানে হয়। বুঝে ওঠা মুস্কিল! বুঝে ওঠার এই জটিলতা নিয়ে সাত পাঁচ ভাবছি, তখন পেলাম একটা চিঠি। সিটি সেন্টার থেকে পাঠিয়েছে। শহর চালানোর যে টাকা, সেটা কীভাবে খরচ করা উচিত বলে আমার মনে হয় তাই জানতে চেয়েছে। সঙ্গে পাঠিয়েছে ফর্ম, অব্যবহৃত খাম, আর একটা বুকলেট। বলে দিয়েছে আমি যেন আমার বন্ধুদেরও বলি এই ব্যপারে পরামর্শ দিতে। বেশ উৎসাহ পেলাম। ভাবলাম বন্ধুদেরও জানানো উচিত! তাতে সবাই মিলে এক বিরাট বিপ্লব করে ফেলা যায়!
দুম করে মনে হল, চিঠিটা তো ডেঙ্গু ভাইরাসের মতও হতে পারে! শহরটা যদি একটা প্রাণ হয়, আমি তাহলে তার একটা কোষ। ওই চিঠিটা একটা ভাইরাস। তাহলে?
ওই চিঠির ভাষা এরকম শক্তিশালী যে, সেটা আমার মাথার ভেতর ঢুকে গেছে। আমি তাই ওই চিঠিতে যা লেখা আছে সেইমতো কাজ করতে চাই। আর তা করতে চাই একেবারে জেহাদী জোশে! চিঠিতে লেখা আছে, আমি যেন ওটার কথা আমার বন্ধুদের জানাই। তারমানে এখন আমি নাওয়া খাওয়া ভুলে, প্রয়োজনীয় কাজ ফেলে, আর বাজার করার পয়সা খরচ করে কাগজ, কলম কিনে আনব। আর ওই চিঠির কপি বানিয়ে বানিয়ে বন্ধুদের পাঠাতে থাকব যতক্ষণ একেবারে দেউলিয়া না হয়ে যাই! আমার বন্ধুরাও চিঠি পেয়ে আমার মত আরো চিঠি বানিয়ে বিলিয়ে বেড়াবে। তাতে একে একে শহরটাই সব কাজ ফেলে একটা চিঠি লেখার কারখানা হয়ে উঠবে!
তাছাড়া ওই চিঠি আমার নিজের হাতে লেখা, তাতে আমার স্বাক্ষর আছে। তাই নগররক্ষীরা ভাববে ওই চিঠি নির্দোষ প্রয়োজনীয় চিঠি। তারাও আর চিঠির বিস্তার থামাতে দৌড়ঝাঁপ করবে না!
ডেঙ্গু ভাইরাস আসলেও এরকম চিঠি। এডিস নামের মশারা ওই চিঠি এক জনের শরীর থেকে বয়ে এনে রক্তের কোষের কাছে পৌঁছে দিয়ে যায়। আর তাতেই কোষেরা উন্মাদ হয়ে ওঠে! কেন উন্মাদ হয়ে ওঠে? মানুষকে না হয় উল্টোপাল্টা বুঝিয়ে ব্রেইন ওয়াশ করে ফেলা যায়, কিন্তু কোষকে?
কোষের ব্রেইন ওয়াশ করা খুব সহজ। কোষের ভেতর থাকে জিন। জিন হচ্ছে সৃষ্টির সবচে চমকপ্রদ ভাষায় লেখা এক ধরনের নীতিমালা। অনেকগুলো জিন মিলে হয় ডিএনএ। অনেক বিষয়ে লেখা ভিন্ন ভিন্ন চ্যাপ্টারের একটা বইয়ের মতো। ডিএনএ একটা বই হলে, একেকটা জিন একেকটা অর্থবোধক পাতা। সব প্রাণির, সব প্রাণের, সব কোষের* ওই নীতিমালার, অর্থাৎ ডিএনএর বই থাকে। কোষেরা রোবটের মতো ওই বই পড়ে পড়ে কাজ করে। মলাটে মোড়ানো ডিএনএ'র বইকে বলে ক্রোমোজোম। সবগুলো ক্রোমোজম নিয়ে কোষের যে লাইব্রেরি, সেটা হচ্ছে কোষের নিউক্লিয়াস। মানুষের কোষের লাইব্রেরীতে বই আছে মোট ২৩ রকমের। প্রতিটার দুটো করে কপি। সবমিলিয়ে ৪৬ টা বই। মানুষ নামের প্রাণিটার সবকিছু ওই বইগুলোতে লেখা। (*কিছু কিছু কোষে ডিএনএ থাকে না)
সে যাই হোক, ভাইরাস হচ্ছে প্রোটিনের খামে মোড়া কয়েকটা নীতিমালা। ওই খামটার বিশেষ গুণ হচ্ছে সেটা ভেতরের নীতিমালাগুলোকে কোষের নীতিমালায় জুড়ে দিতে পারে। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে যা হয়, ডেঙ্গুর নীতিমালার কয়েকটা পাতা যখন মানুষের কোষের নীতিমালার বইয়ের মধ্যে জুড়ে যায় তখন আমাদের কোষও নিজের বইয়ের অংশ মনে করে ওই পাতাগুলোতে যা লেখা তা মেনে চলে! আর আমরা তো জানিই ডেঙ্গুর নীতিমালার ওই পাতাগুলোতে কোনো ভালো ভালো কথা লেখা নেই!
ওই পাতাতে লেখা থাকে যেন ওটার ফটোকপি করে ঠিক আগের মতো খামে ভরে বিলি করে বেড়ানো হয়। কোষেরাও বোকার মত তাই করতে থাকে।
কোষের নীতিমালায় ভাইরাসের নীতিমালা যোগ হয়ে গেলে নানারকম ক্ষতি হতে পারে। কখনো কখনো ওই নীতিমালায় লেখা থাকে যেন কোষের মালমশলা সব ক্ষয় করে হলেও নতুন চিঠি লিখে বিলি করা হয়। আর তা করতে গেলে কোষটাই মরে যায়! একেক ভাইরাসের চিঠি একেক রকমভাবে ক্ষতি করে। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে যেভাবে ক্ষতি হয় সেটা বেশ চমকপ্রদ!
হয়েছে কী, শহরে অর্থাৎ শরীরে থাকে স্পেশাল ফোর্স। তারা এরকম চিঠির ছড়িয়ে পড়া বন্ধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। কিন্তু তাদের কাজ খুব আরামের নয়। ভাইরাসের খোঁজ পেলেই তারা সাইরেন বাজিয়ে দেয়, আর তাতে সারা শরীরের রক্ষী কোষদের মধ্যে তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। আর এসব সংকেতের ফেলে ভাইরাসের বিস্তারও নানাভাবে কমে যায়। কিন্তু এরকম সংকেতে শরীরের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটে। জরুরি অবস্থার মতো অনেকটা। অথবা ফায়ার ব্রিগেডের মতো। হয়তো কোথাও একটুখানি আগুন লেগেছে আর তা হয়তো এমনিতেই নিভে যেত। কিন্তু ফারব্রিগেড খোঁজপেলেই বিরাট হোস পাইপ দিয়ে পানি ছিটিয়ে একেবারে ঘরবাড়ি ভাসিয়ে দেয়। তাতে আগুন নেভে হয়তো কিন্তু ঘরেরও বেশ ক্ষতি হয়ে যায়। দৈনন্দিন স্বাভাবিক কাজকর্ম করা যায় না। রক্ষণের মতো ভালো ব্যাপারেরও তাই সীমা থাকা দরকার। সীমা ছাড়ালেই সে ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
ডেঙ্গুতে রক্ষীকোষেরা সংকেতের সীমা ছাড়িয়ে ফেলে! সীমাছাড়া সংকেতের ফলে যে শারিরিক অবস্থা হয় সেটা বলে ডেঙ্গু জ্বর। সংকেতের সীমা ছাড়ায় তখন যখন বেশী বেশী রক্ষী কোষ বেশী বেশী সংকেত দেয়া শুরু করে। রক্ষীকোষেরা সংকেত তখনই দেয় যখন তারা টের পায় শরীরে ভাইরাস ঢুকেছে। তারমানে রক্ষীকোষের সংগে ভাইরাসের যতবেশী যোগাযোগ, ততবেশী সংকেত।
কে না জানে, অ্যান্টিবডি হচ্ছে ছোট ছোট আংটার মতো। গিলেখাদকেরা, মানে যারা সব খারাপ খারাপ ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে গিলে খেয়ে ফেলে তাদের কাজে লাগে এই অ্যান্টিবডি। অ্যান্টিবডি বানায় আরেক ধরনের কোষ। আর অ্যান্টিবডির কাজও অনেক রকমের। সেসব নিয়ে আগে কখনো কখনো বলেছি (আগ্রহী হলে পড়তে পারেন এটা, এটা এবং এটাও)। আজকে কেবল বলে রাখি, অ্যান্টিবডি ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়ার গায়ে লেগে থাকলে তাদেরকে গিলেখাদকের মতো রক্ষী কোষেরা খুব সহজে গিলে খেয়ে ফেলতে পারে। আর এসব কোষ, ইংরেজিতে যাদের বলে ফ্যাগোসাইট, এদের পেটে থাকে বিষ পোরা থলি। ওই বিষ পোরা পেটে পৌঁছালেই ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সব মরে যায়!
কিন্তু হয়েছে কী, এইসব রক্ষীকোষেরাই আবার ডেঙ্গু ভাইরাসের শিকার হয়। ভাইরাসের নিয়ম হচ্ছে, তা সব কোষে সংক্রামিত হয়না। মানে ভাইরাসের চিঠি সব কোষ পড়তেই পারেনা। ডেঙ্গু ভাইরাসের চিঠি যেসব কোষ পড়তে পারে তাদের মধ্যে তালিকায় প্রথমে আছে শরীরের রক্ষী এসব গিলেখাদক।
দারুণ বিপদ! চোরেরা যদি পুলিশের ব্রেইন ওয়াশ করে ফেলে তাহলে যেরকম হয়! রাজনীতিবিদেরা যদি সব দেশকে পণ্য মনে করে তাহলে যেরকম হয়! তখন আমরা খুব অসহায় হয়ে যাই!
অ্যান্টিবডি তৈরি হতে সময় লাগে। শরীরে ডেঙ্গু ভাইরাস ঢোকার ৬ দিনের মাথায় এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। অ্যান্টিবডি এই ভাইরাসের ফ্যাগোসাইটোসিসে (রক্তের এক ধরনের শ্বেত কণিকার জীবাণু খেয়ে ফেলার প্রকৃয়া) সাহায্য করে। কিন্তু একই সঙ্গে অ্যান্টবডি জুড়ে থাকায় এই ভাইরাস সহজে এসব রক্ষী কোষের পেটে পৌঁছে তাদেরকে সংক্রামিত করতে পারে। মানে, যে দড়িটা চোরকে বাঁধে সেটা গৃহস্থকেও বাঁধে। যে অ্যান্টিবডি ভাইরাস মারতে সাহায্য করে সেটা ব্যাবহার করেই ভাইরাসেরা ছড়িয়ে পড়ে! এই অদ্ভুত প্রকৃয়াটি এখনও ঠিক পরিষ্কার নয়। কীভাবে আর কেনইবা এরকম হয় তা এখনো** জানা যায়নি। (**জানুয়ারি ২০১০ পর্যন্ত)।
শরীরে ডেঙ্গুর অ্যান্টিবডি থাকলে তাই পরবর্তী সংক্রমণে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শিশুরা মায়ের কাছ থেকে অ্যান্টিবডি পায়। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সেরে উঠেছেন এরকম মায়েদের সন্তানেরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে তাই তার প্রকোপ খুব বেশী হতে পারে। আবার দেখা যায় ডেঙ্গুর ভাইরাসে আক্রান্ত হলে শরীরে সেই 'ধরনে'র*** ভাইরাসটির জন্য স্থায়ী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যায় যা পরবর্তীতে এর বিরুদ্ধে ভালো সুরক্ষা দিতে পারে (***ডেঙ্গু ভাইরাসের অনেকগুলো 'ধরন' রয়েছে)। এই ব্যপারটি খুব অদ্ভুত, যেটা আগের প্যারাতেই বললাম। আমি অবশ্য ভরসা হারাচ্ছি না। পৃথিবীর অনেক বুদ্ধিমান মানুষেরা (ডেঙ্গু) ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করছেন। তাঁরা নিশ্চয়ই এর কলকব্জা-নাড়িনক্ষত্র জেরে ফেলবেন খুব তাড়াতাড়ি।
কিন্তু যতদিন তাঁরা সফল না হচ্ছেন, ততদিন আমাদের আসলে কিছু করার নেই। ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে এমনিতে শরীরের রক্ষী কোষদের সহযোগীতা অথবা সরাসরি ওই ভাইরাসকে ধ্বংস করার উপায় আমাদের হাতে নেই। তাই আপাতত ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে আমরা শরীরটাকে সবরকম সহায়তা দিয়ে যুদ্ধের ধকল সহ্য করতে সাহায্য করি। শরীরের রক্ষী কোষেরা ঠিকই এই এই ভাইরাসের বিস্তার বন্ধ করে ফেলে। আর তাছাড়া ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ এমনিতেও দীর্ঘস্থায়ী নয়।
আমরা তাই আস্থা রাখি। আমাদের আস্থা রাখতে হয়। বিশ্বাস না রাখলে মানুষেরা বাঁচে না। মানুষের সঙ্গে আর সব ইতর প্রাণির পার্থক্য কেবল বিশ্বাসে, কেবল বোধে...
[ব্যক্তিগত ব্লগে প্রকাশিত]
মন্তব্য
তোমার জন্ম ক্যান দশ বছর আগে হইলো না? তুমি ক্যান আমগো মেডিকেলের টিচার হইলা না?
আসল কথা হইলো গিয়া ফেব্রুয়ারিতে রতন মিয়ার বই আইতাছে ভাবতেই ভাল্লাগে
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
হা হা... তাইলে দেশে একটা হাড়ভাঙা ডাক্তার কমত
একখান ফেব্রুয়ারি দিয়েই টুটুল ভাই হাড়ে হাড়ে টের পাইছে, এখনো পাচ্ছে। আবার!!!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
পুরাই কিলিয়ার!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার সামর্থ্য আমাকে চমৎকৃত করে, যে বিষয়গুলো নিয়ে শিক্ষকরা ভয় ছড়িয়ে পড়িয়েছেন আমাদের, সেগুলো কি অসাধারণ ভাবে আপনি বলে যান!! জয়তু!!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনেরে সেইরম ঈর্ষা হয়! এতো সুন্দর লেখেন!!
ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার লেখা নতুন করে কিছু বলার নেই পৈতা অলা ব্রাহ্মণ!
তবে একটা অনুরোধ কিছু রেফারেঞ্চ উল্লেখ করলে বিজ্ঞান বিষয়ক লেখা আরও শক্তিশালী হয়
শুভেচ্ছা আপনাকে
মাহমুদ
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এগুলো আসলে এত হালকা লেখা যে রেফারেন্স টেনে/হিসেব করে লেখা হয় না। তবে কোনো সন্দেহ/প্রশ্ন থাকলে নিঃসঙ্কোচে জানান অথবা জিজ্ঞাসা করুন। পাঠক রেফারেন্স চাইলে দিতে কোনো সমস্যা নেই।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
চমৎকার এবং সহজভাবে ব্যাখ্যা করেছেন জটিল ব্যাপারটাকে।
কিছু খটকাতো রয়েই গেল...
চার/পাচ বছর আগে জানতাম বাংলাদেশে চাকুরীরত বিদেশীদের একবার ডেঙ্গু হলে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। কারণ হিসাবে দেখানো হত দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু হলে নাকি মর্টালিটি রেট অনেক বেশি। যেটা আপনার প্রথম অনুমিতিকে সাপোর্ট করে।
দেশের ডাক্তাররা আবার এটা বিশ্বাস করেনা। দেশের ডেঙ্গুর মোকাবেলাটাও 'নাকি' ট্র্যায়াল এন্ড এরর বেসিসে হয়েছে। ৭/৮ বছর আগে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হার দেশে অনেক বেশি ছিল। ইদানিং ডাক্তাররা তেমন পাত্তা দেয় না। জানতে চাইলে উত্তর পেলাম, 'ব্যাপারটা এখন বুঝি'।
আমার জানামতে ধাঁধাটার সমাধান হয়নি এখনো। দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু হলে মৃত্যুর আশঙ্কা বেশি হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি শাঁখের করাতের মতো। যেমন ইনফেকশন কমিয়ে দেয় তেমনি বাড়িয়েও দিতে পারে। মোটাদাগে ব্যাপারটা এরকম। খুব বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন কি?
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
এতো সহজ ভাষায় এরকম একটা জিনিষ যে বুঝায় দিলেন? খুব ভালো লিখেছেন। নেটওয়ার্ক সিকিউরিটির উপর একটা লেখা অর্ধেক লিখে বসে আছে, সেও কয়েক মাস আগের কথা। ওটাতেও এরকম চিঠির ব্যাপার উল্লেখ করেছি। এখন তো দেখতে পাচ্ছি টুকলিফায়িং এর অপবাদ জুটে যাবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
উদাহরণে কি আর নকলের অপবাদ জুটবে! আপনি তো বলেই দিলেন।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার সিরিজগুলো মনে অন্যরকম আনন্দ নিয়ে পড়ি। খুব ভালো লাগে!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
অনেক ধন্যবাদ।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ও... , ডেঙ্গু তাইলে এই বিষয় । হুম, চমৎকার বর্ণনা যথারীতি । লেখার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনাকেও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার রূপমা'র (রূপক+উপমা) উপর দারুণ দখল।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপ্নারে এই সিরিজের লাইগা খান দশেক ডাউনলোডেবল নোবেল প্রাইজ দিতে মঞ্চায়...
খুব ভাল লাগলো...এত্ত সহজ করে বলেন...মুগ্ধ...
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
এইটা কিন্তু সিরিজ না। এখান থেকে ওখান থেকে এটা ওটা খাপছাড়া ভাবে লেখা।
ডাউনলোডেবল পদক পাইতে খুব মঞ্চায়। কিন্তু আমার আব্বা'তো মন্ত্রী না
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
গ্রেট। সিম্পলি গ্রেট।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ধন্যবাদ অপু ভাই
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
খুবিই ভালো লাগলো সঙ্গীত ভাই......।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
খুবিই ভালো লাগলো সঙ্গীত ভাই......।
অনেক ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
গ্রেট, দারুণ, মারহাবা... এইগুলা তো সবাই বলেই দিয়েছে!
বুঝায়া বলেন প্লিজ।
কোষ থেকে কোষে অবাঞ্ছিত জিনোম কপি হওয়ার ব্যাপারটা কি ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে ইউনিক? আরো অনেক ভাইরাসের ক্ষেত্রেও কি একই কথা চলে না?
ইয়োর বেস্ট লাইন, রতনদা।
antibody-dependent enhancement (ADE) বলে একটা হাইপোথেসিস আছে। এটাতে বলা হয়, যেহেতু অ্যান্টিবডি জুড়ে থাকলে ভাইরাস কণাগুলো সহজেই ফ্যাগোসাইটিক সেল রিসেপ্টর আছে এমন কোষের (ম্যাক্রোফেজ, ডেন্ডরাইটিক সেলস, মনোসাইটস) দিকে আকৃষ্ট হবে। আর যেহেতু এইসব কোষগুলোই ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রাথমিক লক্ষ্য। তাই অ্যান্টিবডি জুড়ে থাকলে এইসব ভাইরাস বেশি সহজে/দ্রুত/পরিমাণে রক্ষীকোষকে সংক্রামিত করবে।
দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে যে লক্ষণ দেখা যায়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে (যেমন আক্রান্ত মায়ের সন্তানদের) তা এই ADE হাইপোথেসিসকে শক্তভাবে সমর্থন করে।
ফ্যাগোসাইটোসিস বলে সেই প্রকৃয়াকে যে প্রকৃয়ায় রক্ষীকোষেরা জীবাণু খেয়ে ফেলে। কিছু জীবাণু "এন্ডোসাইটোসিস" নামক একটা পদ্ধতিতে রক্ষীকোষদেরকে প্রলুব্ধ করতে পারে এদেরকে পেটে ঢুকিয়ে নেয়ার জন্য। অ্যান্টিবডি জুড়ে থাকা ডেঙ্গু ভাইরাস এই কাজটি করতে পারে।
জিনোম কপি হওয়ার ব্যপারটা ডেঙ্গুর জন্য ইউনিক নয়।
লাঞ্চব্রেকে তাড়াহুড়া করে জবাব দিলাম। আরো পড়তে/জানতে চাইলে বাসায় ফিরে জানাতে পারব।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
চমৎকার
ধন্যবাদ।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
দারুণ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনার নতুন অ্যালবামটার মতো?
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আরেকটুর জন্য মিস করতাম পোষ্টা। চলে যাচ্ছিলাম ব্লগে উকি দিয়েই। ছুটি শুরু হয়েছে ঈদের। অফিস করে ব্লগ পড়ে সময় কাটাবার অভ্যেস থেকে তিন দিনের ছুটি। যাবার আগে ডেঙ্গুবিদ্যা নিয়ে গেলাম
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ ভাই
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার লেখার স্টাইল এত মজার তাই এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলি। সাথে এক গাঁদা তথ্য রপ্তানি হয়ে যায়।
আপনি ভাই কঠিন জিনিস।
জিনিস' থেকে মানুষ হবার চেষ্টা করছি, দেখি
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
বরাবরের মতোই মারাত্মক লেখা। একগুচ্ছ তারকা।
একটা ইন্টারেস্টিং আর্টিকেল পেলাম ডেঙ্গি নিয়ে। http://arstechnica.com/science/news/2011/08/gonad-chomping-parasite-may-block-transmission-of-dengue-fever.ars
অনেক ধন্যবাদ।
দারুণ পেপার। পড়া হয়নি, পড়ে দেখব। এই টপিকটা আসলে আমার কাজের থেকে বেশ দূরের, তাই সবসময় আপডেটেড থাকা সম্ভব হয়না।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
স্কুল-কলেজে বিজ্ঞান বইয়ের ভাষা এবং ব্যাখ্যা এমন হলে বিজ্ঞান শিক্ষার্থী সংখ্যা আরো বাড়ত।ভালো লাগল।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
লেখা বরাবরের মতই সুপাঠ্য তাই সে বিষয়ে আর না বলি। একটা জিনিষ জানতে ইচ্ছে করছে। আমরা হুট হাট এন্টিবায়োটিক খেতে অভ্যস্ত। এগুলো শরীরে কিভাবে কাজ করে জানালে মনে হয় সচেতন হওয়া যেত।
আপনার প্রশ্নের জবাব দিতে গেলে দীর্ঘ আলোচনার দরকার হবে। তাছাড়া এগুলো শরীরে কীভাবে ক্রিয়া করে সে বিষয়ে ভালো জানি না। বড় একটি সম্ভাবনা তৈরি হয় জীবাণুদের মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার। সেটি খুব ভয়ঙ্কর, তা বলতে পারি। এই বিষয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে রইল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
খুব খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। তবে শর্ত হল পিচকি লেখা দিলে হবেনা। এএত্ত বড় বিস্তারিত লেখা চাই। আপনার লেখা পড়তে ভীষণই ভালো লাগে যে !
আশালতা এই ভিড্যুটা দেখতে পারেন http://www.ted.com/talks/bonnie_bassler_on_how_bacteria_communicate.html
এই টকটা খুবই দারুণ। কী সুন্দর সহজে সব বুঝিয়ে বলেছেন বনি। কোরাম সেন্সিং নেয়ে একটা লেখা লিখব লিখব করে আর লেখাই হলনা! অবশ্য এই বিষয়ে লিখতে গেলে সেটা একটা মহাকাব্য সাইজের লেখা হবে!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ডেঙ্গু (Dengue) ভাইরাসের চারটি ধরণ (serotype) আছে, DEN1, DEN2, DEN3, DEN4. এর যে কোনটি ডেঙ্গুজ্বর করতে পারে। যে serotype দ্বারা প্রথমবার ইনফেকশন হবে, শরীর ঐ serotype এর প্রতি সারাজীবন এবং অন্য তিন serotype এর প্রতি অল্প সময়ের জন্য প্রতিরোধ (resistance) তৈরি করতে পারে; তার মানে হচ্ছে সেই ভাইরাস দ্বারা আর ইনফেকশন হবে না।
কেউ দ্বিতীয়বারের মত ডেঙ্গুজ্বরে আত্রান্ত হলে তার ভয়াবহতা বেশী হয়। এখানেও কোন serotype দিয়ে জ্বর হচ্ছে তা গুরুত্বপুর্ণ। ধরুন, কেউ প্রথমবার DEN1 এ আক্রান্ত হলো, দ্বিতীয়বারের জীবাণু যদি অন্য serotype ( DEN2, DEN3 বা DEN4) হয় তবে ডেঙ্গুজ্বরের ভয়াবহতা বেড়ে যায়। অন্যান্য serotype এর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
প্রসঙ্গতঃ বলে রাখি, ডেঙ্গুজ্বরের চার ধরণের presentation হতে পারেঃ
১। সাধারণ জ্বর, যা অন্যান্য ভাইরাল জ্বর থেকে আলাদা করা যায় না।
২। ক্লাসিকাল ডেঙ্গুজ্বর।
৩। ডেঙ্গু হিমরেজিক ফিভারঃ যেখানে শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে রক্তক্ষরণ হয়। এবং
৪। ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোমঃ শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে রক্তক্ষরণ হয়ে রোগী শক (shock) এ চলে যায়।
কামরুল হাসান রাঙা
বাহ। দারুণ মন্তব্য।
তবে সেরোটাইপগুলোর নাম বোধ হয় DEN1/2/3/4 না হয়ে DENV1/2/3/4 হবে । আমি আমার লেখায় টেকনিক্যাল তথ্য কমই দেই। টেকনিক্যাল ব্যপার আমি নিজেই বুঝি না!
জীবনভর ইমিউনিটির যে তথ্য দিয়েছেন, এবং সেরোটাইপ হিসেব করে রোগের ব্যপকতা বেড়ে যাওয়ার যে তথ্য দিয়েছেন সেগুলো বোধহয় এখনো নিশ্চিত নয়। আমি ভালো জানিনা। আপনি তথ্যের উৎসটা জানালে আগ্রহ নিয়ে পড়ব।
তথ্য যোগ করে দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সেরোটাইপ গুলোর নাম একেকজন একেকভাবে বলে, দুটোই সঠিক। আর জীবনভর ইম্যুনিটির তথ্য মেডিসিনের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য টেক্সটবই Davidson's Principles & Practice of Medicine এ দেয়া আছে।
কামরুল হাসান রাঙা
বই এনে পড়তে সময় লেগে যাবে। তারপরও পড়ব। রেফারেন্সের জন্য ধন্যবাদ।
উইকিতে যদিও আপনার রেফারেন্সরে কথা উল্লখে করেনি, তবে ওখানেও তথ্যগুলো প্রায় হুবহু দেয়া আছে। ওখানে এই বিষয়ে যে ৫ টি তথসূত্র আছে [WHO'র ওয়েবসাইট, Reiter P (2011), Gould EA et al. (2008), Rodenhuis-Zybert IA, et al. (2010), Guzman MG et al. (2010)] এগুলো পড়ে দেখলাম। সন্দেহ থেকেই গেল। আপনার রেফারেন্সটা না পড়া পর্যন্ত তাই কিছু বলতে পারছি না।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ডায়লগ অফ দ্য ডে -
পোস্ট দারুণ।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
কথাটা যে বেশ একটা ছেলেমানুষি হয়েছে তা লেখার সময় মনে হয় নি! লিখতে লিখতে লিখে ফেলেছিলাম আর তুমি তাই রাষ্ট্র করে বেড়াচ্ছ!!!
তবে এই ব্যাটারা যে শিল্প তাতে কোনো সন্দেহ নেই
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
মুগ্ধতাটুকু জানিয়ে গেলাম।
আহারে! এত চমৎকার করে কেউ যদি জীববিজ্ঞানের পাঠ্যবইগুলো লিখতো!
ধন্যবাদ দ্রোহী'দা
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আরেকটা দুর্দান্ত লেখা আসলেই আপনি বই লিখলে আমি নিশ্চিত আমি মাইক্রোবাইলোজিতে বস হয়ে যাইতাম
'বিশ্বাস' শব্দটা এবং এর অর্থের উপর আমার মনে হয় খুব এলার্জি আছে। এইকারণেই শেষ প্যারাটা কেমন জানি লাগলো।
পাঁচ তারা
ধন্যবাদ লন রায়হান ভাই। আপনের বইটা দেশে নাই বলে হাতে পেলাম না। তবে পড়তে না পেলেও আমি কিন্তু দার্শনিক
বিশ্বাস কথাটাকে মানুষের উপর আস্থা হিসেবে ধরতে পারেন। অলৌকিকতায় বিশ্বাসে আমারও আপত্তি আছে
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সিরিজের অন্যগুলোর মতো এটাও চমৎকার।
ধন্যবাদ। এটা কোনো সিরিজ নয়। আমি এই বিষয়েই সাধারণত লিখি বলে হয়তো আপনার এটাকে সিরিজ বলে মনে হয়েছে।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
দুর্দান্ত। মুগ্ধতা জানিয়ে যাচ্ছি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ তাসনীম ভাই
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার উদাহরনগুলো দারুন আর সেগুলো এত চমৎকার করে লিখেছেন, কোটী কোটী হিংসা। ইদানিং ব্যক্টেরিয়ারা নাকি এন্টিবায়োটিক প্রুফ হয়া যাইতাছে? এইটার উপর একটু আলোকপাত করেন না আপনার কোন একটা লেখায় প্লিজ।
ব্যাক্টেরিয়ারা অনেক আগে থেকেই অ্যান্টিবায়োটিক সহনশীল হয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে লেখার ইচ্ছে রইল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
নতুন মন্তব্য করুন