তোমাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ, এই কিংকর্তব্যবিমুঢ়তায়
আঁকড়ে ধরার চেষ্টায় আছি অবিরত, তোমাদের হাত।
প্রিয় বন্ধু ও সহোদরগন, ক্রমশ নিঃস্ব হতে হতে
নিঃস্বঙ্গতাকে করছি বরন। একাকিত্বের সহচার্য
অনন্ত শূন্যতায় ভর করে নিয়ে যাচ্ছে আমাকে
প্রতিনিয়ত নৈঃশব্দের এক দুপুরের কাছে।
চলমান কোলাহল থেকে হারাই হঠাৎ অজান্তে
ফিরে পাই নিজেকে আবার পুরোনো হাঁকডাকে।
অনিশ্চয়তার ধুধু ময়দানটায় দুপুরের জলন্ত রোদ
ভীষম ধুষর অষ্পষ্টতায় ওপারটা দেখেনা দু’চোখ,
সঙ্গীহীন ফাঁপা ভেতরটা কি এক অজানা শংকায়
চুপসে যেতে যেতে ধাবমান ক্রমশ ওদিকটায়।
অজানা সামনের সবটাই, সন্ত্রস্ততা মিশে যায় অচেনায়
খাদের কিনার ধরেই চলছি আদি থেকে, ছন্দময়তায়,
পতিত হইনি কখনও অন্ধকারে। কিসের এতো সংশয়?
সাইফ জুয়েল
মন্তব্য
ভাই, আমি পড়ে মন্ত্রমুগ্ধ না হলেও হয়ত কবিতাখানা ভালই হতে পারে, সে যারা কাব্যবিশারদ তারা বলতে পারবেন। কিন্তু আমার শিরোনামেই বানানভুল দিয়ে শুরু হওয়া একটা দুর্বল বানানের লেখা সচলের নীড়পাতায় দেখতে ভালো লাগে না, এটুকু বলতে পারি।
এতো > এত, বিমুঢ় > বিমূঢ়, গন > গণ, নিঃস্বঙ্গতা > নিঃসঙ্গতা, বরন > বরণ, সহচার্য > সাহচর্য, জলন্ত > জ্বলন্ত, ভীষম > ভীষণ, ধুষর > ধূসর, দেখেনা > দেখে না, শংকা > শঙ্কা...
নতুন মন্তব্য করুন