চোখ তাঁর চোরাবালি
ক্যাটেগরি:
কপালে সে পরেছিল ভোরের সূর্যের মতো লাল টিপ
একগাছি এলোচুল মায়াবী দোলনার মতো আলগোছে দুলে এসে
সে কোন যাদুর ছোঁয়ায়
সুস্থির হয়েছিল অবশেষে কপোলের লালিমায়
চর্চিত ভুরুর অন্ধকারে যুগপৎ বাসা বেঁধেছিল শাসন ও প্রশ্রয়
চোখ তাঁর চোরাবালি; সেইখানে মরেছিল ডুবে পৃথিবীর সমস্ত সময়!
(কোন এক সুন্দরীতমাকে নিবেদিত)
- রোমেল চৌধুরী এর ব্লগ
- ৪৯৭বার পঠিত
মন্তব্য
এত অল্পকথায় এত গভীর ভাবের প্রকাশ - বিস্ময়কর । সমস্ত রাত দিন চিন্তা করেও এত অল্প কিন্তু গভীর কিছু তো মাথায় আসবে না কবি ।
আমি আপনার কবিতার ভক্ত সেই প্রথম দিন থেকেই । আপনার রূপকের ব্যবহার বা তুলনা অসাধারণ ।
পুনশ্চঃ চর্চিত ভুরু - কি? ( অল্প জ্ঞানের জন্য বুঝতে পারলাম না, যদিও কবিতা বুঝিয়ে দেবার দ্বায়িত্ব কবির নয়, তবুও সময় হলে জানিয়ে দিবেন আশা করি )।
ভাই কাঠের সেনাপতি,
১। খুব শর্মাইলাম যে!
২। নিজেরে কেমুন এলিট এলিট লাগে!
তয় উপমা আর রূপকের মধ্যে একটা পার্থক্য আছে!
Simile is an approximation and metaphor is an equation.
উদাহরণ দেইঃ
উপমা (Simile) : পাখির নীড়ের মতো চোখ -- approximation.
রূপক (metaphor) : মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য -- equation.
কি আমারে জ্ঞানী জ্ঞানী লাগে না?
৩। ঐ যে বিউটি পার্লারে গিয়ে সাইজ করে নিয়ে আসা ভুরু, বহুত খুব!
শুভপ্রীতি।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ কবি ।
রূপক ও উপমার পার্থক্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ
এই কবিতা প্রথম পাতা থেকে সরে যাওয়ার মাত্রই আপনার নতুন আরেকটি কবিতার প্রত্যাশায় থাকলাম ।
ভাল লেগেছে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ ত্রিমাত্রিক কবি!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ভালবাসা হলো চুম্বনে চুম্বনে গলা কেটে ফেলা
আর মথাটা মূলধন,
কথাটি বললেন শেষে আমার
প্রণয়িনী !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ, কবি!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
প্রেমিকের মনে হল:এই নারী- অপরূপ-খুঁজে পাবে নক্ষত্রের তীরে
যেখানে রব না আমি,রবে না মাধুরী এই,রবে না হতাশা------
( দুজন-জীবনানন্দ দাশ)
ভালো লেগেছে।
কবিতা, বৈশাখী ১৩৫৭ তে প্রকাশিত হয়েছিল 'দুজন', বনলতা সেন কাব্যগ্রন্থে অন্তর্ভূক্ত হয়েছিল। আমার মনে হয় এরও আগে থেকেই জীবনানন্দের কবিতায় 'রূপ' ধীরে ধীরে 'আত্মা'য় পরিণত হচ্ছিল! পাঠ করার জন্য ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
কবিতা খুব একটা আমি বুঝিনা। তারপরও একসময় বেশ কবিতা পড়তাম। সেকালে এটা একধরনের ফ্যাসানও ছিল বটে। অনেকেই বুঝে-নাবুঝেই কবিতা নিয়ে আলোচনা করতো। রুদ্রের সাথে কোন এক আসরে প্রায়শই ওর লেখা কবিতার আবৃত্তি শোনা হত। হয়ত না বুঝেই তারিফ করতাম।
'চোখ তার চোরাবালি; সেইখানে মরেছিল ডুবে পৃথিবীর সমস্ত সময়!
বুঝে নাবুঝেই এই পংতিটিতে মজে গেলাম।
মন্তব্য : প্রৌঢ়ভাবনা
কবিতা, ও এমন এক রহস্যময়ী, কখনো খোলেনি নেকাব!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
সুন্দর এগোচ্ছিল। এতোটা কার্পণ্য মেনে নেওয়া মুশকিল।
কবি নিরাপরাধ! সব দোষ তো সেই সুন্দরীতমার!
তাঁকে দেখেই যে বেঁচে আছি, আটকে গেছি বাঁচা ও মরায়, যে সর্বনাশার জন্যে প্রাণ যায়!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
বিশ্বাস করুন, আমি সত্যি বলছি!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
চোরাবালিতে সময় স্থবির হয়ে কবিকে যদি অমরত্ব দেয়,দেয় অফুরান ভালোবাসার সুযোগ! সে ভীষণ কাম্য।
ভালো থাকুন।
কবি ডুবে যাক, তবু অমৃত উঠে আসুক, তবু প্রেমে প্রেমে পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হোক!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
আরে রাজাসাহেব যে, কতদিন পরে এলেন! বেটার লেট দ্যান নেভার, হাচলাভিনন্দন!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ।
ইদানিং খুব ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। দম্ ফেলার সময় পর্যন্ত পাচ্ছি না।
ভালো থাকবেন দাদা।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
ভাল্লাগলো। শিরোনামে "চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা"-র আদল পেলাম যেন। আর ইয়ে, ভাল জিনিস অল্পই ভালো!
ধন্যবাদ!
>>চোখ তার চোরাবালি
>>চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
দুটিই রূপক, তবে এই দুটি রূপকের মাঝে একটি গুণগত পার্থক্য লক্ষণীয়।
প্রথম রূপকটি প্রিয়ার চোখের আকর্ষণী শক্তিকে চোরাবালির সাথে অভেদ কল্পনায় উদ্ভাসিত করে। চোরাবালি যেভাবে পতিত বস্তুকে শ্লথ মন্থরতায় টেনে নেয় নিজের বিবরে, তেমনি প্রিয়ার চোখ স্বপ্রণোদিত অসহায়ত্ব বরণকারী প্রেমিককে মৃত্যুর অধিক অন্ধকারে ডুবিয়ে নেয়। সময়ের গ্রন্থি মূলে অন্য কোন বাসনার ঠাঁই নেই তখন, এমন কি সময়ও যেন ভুলে যায় তার প্রবহমানতাকে।
দ্বিতীয় রূপকটি চুলের কালোত্বের গভীরতাকে বিদিশার রাত্রির অন্ধকারের সাথে তুলনা করে পাঠকের বোধকে সমৃদ্ধ করে।
প্রথমটিতে 'চোরাবালি' একটি ব্যঞ্জনা, দ্বিতীয়টিতে 'বিদিশা' যেমন। তবে পার্থক্য হলো এই যে, প্রথমটিতে শুধুই 'চোরাবালি', দ্বিতীয়টিতে শুধুই 'বিদিশা' নয়, শুধুই 'বিদিশার নিশা' নয়, শুধুই 'অন্ধকার বিদিশার নিশা' নয়, 'কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা'।
দেখুন, সুদূর অতীতের নান্দনিক কল্পলোকে পাঠককে নিয়ে যেতে কবি ধাপে ধাপে কি চমৎকার দোলা দিয়ে গেছেন। চুলকে শুধুমাত্র 'নিশা'র সাথে তুলনা করতে পারতেন তিনি। কিন্তু তা না করে প্রথমে আলতো করে একটু দোলা দেবার পর দোলনাটিকে যেন আরেকটু জোরে দুলিয়ে দিলেন 'বিদিশার নিশা' বলে। 'বিদিশা' ব্যঞ্জনাটি যেন রাত্রির গায়ে অতীতের চিহ্ন এঁকে দিয়ে রূপকল্পটিকে আরো রহস্যময়ী করে তুললো। সেখানেই থেমে রইলেন না কবি, উপর্যুপরি দোলায় বিদিশাকে আমরা দেখতে পেলাম রহস্যময় অন্ধকারের উদরে নিমজ্জিত অবস্থায়। সবচাইতে চুম্বক যে শব্দটি, 'কবেকার', শেষ তালাটি খুলবার যাদুর চাবি, সময়ের তল-বেধ-আকারকে একাকার করে দিল। আমরা অতীতে গেলাম ঠিকই, কিন্তু নির্দিষ্ট কোন অতীতে আটকে থাকলাম না। কবেকার সেই সুদূর অতীতে আমাদের পদচ্ছাপ পড়লো, তা কি হাজার বছরের আগে, নাকি আরো আরো আগে আমরা নিশ্চিত হতে না পারার ভালোলাগা নিয়ে ভাসতে থাকি অতলান্ত কালের বিবরে।
প্রথম রূপকটিতে একই ধরণের উপলব্ধির আমাদের অপেক্ষা করতে হয় 'সেইখানে মরেছিল ডুবে পৃথিবীর সমস্ত সময়' এই শব্দপুঞ্জ উচ্চারিত হওয়া পর্যন্ত।
আরো একটি জিনিস লক্ষ্য করুন। দ্বিতীয় রূপকটিতে পাঠকের দোল খেতে খেতে ভেসে থাকবার অনুভূতিকে গাঢ় করবার জন্য কবি সৃষ্টি করেছেন 'র'-অন্ত একটি অনুপ্রাসের দোলা।
>চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
প্রথম রূপকে সেটি তো খুঁজে পাই না।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ব্যাখ্যা পড়ে কবিতা কিছুটা বুঝতে শুরু করেছি।
অসাধারণ ব্যাখ্যা। এরকম আরো লিখুন।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
খবর পেলুম, নিজের কবিতাটিকে পড়ার ক্ষেত্রে আপনি নাকি পাক্কা সমঝদার, বহুত-খুব!
লিখবো, অবশ্যই লিখবো!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
এভাবে বনলতা সেন কবিতাটির একটা পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ লিখে ফেলুন। সেখানে দরকার মতো খোদ জীবনানন্দ বা অন্য কারো কবিতা থেকে দরকার মতো উদাহরণ টেনে তুলনা করে যান। আমার তো মনে হয় এই একটা কবিতার বিশ্লেষণ দিয়ে একটা আস্ত বই হয়ে যাবে। আকবর আলী খান তো কবির চোখে কবিতাটিকে দেখেননি, আপনি কবির চোখ দিয়ে দেখে সেই কাজটি করুন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
খুব সত্যি কথা। এমন একটা কাল্পনিক পর্ববিন্যাসও করে ফেলা যায়,
পর্ব এক। 'বনলতা সেন' কবিতা ও গ্রন্থের পঠভূমিকা ও কবিমানস।
পর্ব দুই। 'বনলতা সেন' কবিতার উপর বিস্তারিত আলোচনা (ছন্দ, রূপকল্প, কাব্যবিভা)।
পর্ব তিন। অপরাপর বাংলা ও ইংরেজী কবিতার সাথে বনলতা সেনের তুলনামূলক আলোচনা।
পর্ব চার। 'বনলতা সেন'-এর অনুবাদসমূহ ও এর সার্থকতা।
পর্ব পাঁচ। বনলতা সেন ও পরাবাস্তব অভিজ্ঞান।
পর্ব ছয়। 'বনলতা সেন' ও ভৌগলিক পটভূমি।
পর্ব সাত। সমালোচনা-বিরুদ্ধতার আলোকে 'বনলতা সেন'।
মতামত জানাবেন।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
মতামত এখনই পাবেন না। আগে "পর্ব একঃ 'বনলতা সেন' কবিতা ও গ্রন্থের পাঠভূমিকা ও কবিমানস" লিখে পোস্ট করুন, তখন দেয়া যাবে। পর্বের সংখ্যা সাত থেকে আরো বাড়বে কিনা সেটা পর্বগুলো চলতে চলতেই ঠিক হয়ে যাবে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তথাস্তু!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
_____________________
Give Her Freedom!
আচ্ছা...
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
_____________________
Give Her Freedom!
থেঙ্ক্যু!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
শেষেরর লাইনটা মারাত্মক।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে বলছেন তাই না?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
অদ্ভুত সুন্দর।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
কে?
সুন্দরীতমা নাকি তাকে উৎসর্গিত পদাবলী!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
khub bhalo laglo!
nicher line-ta kar rachana?
"তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।"
ধন্যবাদ ভাই!
পাণ্ডব দার সিগনেচারের কথা বলছেন? ওটা তো ওনারই লেখা! কি, বিশ্বাস হচ্ছে না? ওনাকেই জিজ্ঞেস করুন না!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
বিপ্লবদা' আধঘন্টা সময় খরচ করে "অভ্র"তে একটু হাত মক্শো করুন। দেখবেন আমাদের মতো করেই বাংলায় লিখতে পারবেন। আর আমার সিগনেচারের লাইনটা "আর এন টেগোর ব্যাঙ্ক আনলিমিটেড" থেকে ধার নিয়েছি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ভাল লেগেছে। কবিতা নিয়ে আপনার চিন্তা-ভাবনা আমকে স্পর্শ করে।
তবে চোখে ডুবে মরার রূপকটা বহুল ব্যবহৃত কিনা, ওভাবে দাগ কাটে নি।
শুভেচ্ছা
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ, ফাহিম ভাই।
মন্তব্যের উদ্ধৃত অংশের দ্বিতীয় অংশ কবুল করি, প্রথম অংশ নিয়ে একটু কথা আছে!
'চোখ তার চোরাবালি' গানে ব্যবহৃত, 'ডুবে যাবো' সেটিও।
কিন্তু 'পৃথিবীর সমস্ত সময়'? আগে ব্যবহৃত কিনা আমার জানা নেই, হতেও পারে। জানিয়ে দেবেন, তাহলে সেই কবির কাব্যভাবনার সাথে নিজেকে মিলিয়ে দেখে "Road not taken" খুঁজে নিতে পারবো। কারণ রবীন্দ্রনাথের পর বিহারীলাল অপ্রয়োজনীয়!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
এত অল্প কটা লাইন, কিন্তু কেমন ভয়ঙ্কর সুন্দর করে লিখা আর ভালোলাগায় ভরা।
আবারো শর্মাইলাম!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
চমৎকার একটি কবিতা। কবিকে অশেষ ধন্যবাদ।
অনেক দিনের পরে!
চোখ কেমন আছে? নিরন্তর শুভকামনা!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
সরাসরি প্রিয়-তে।
-- এই পংক্তিটি আমার হার্টবিট থামিয়ে দিলো ক্ষনিকের জন্যে।
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
ধন্যবাদ সুমন, এই পংক্তিটি লিখে সবচেয়ে তৃপ্ত হয়েছিলাম! পাঠ ও মত প্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা ভাই!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
অসাধারণ উপমিত-রূপকিত কবিতা!!! বড় আবেদনময়ী!!! পুরো কবিতা কোটেড করলাম!!!
_____________________
Give Her Freedom!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আহ! কি কোমল, গভীর আর দৃপ্ত এই সশব্দ প্রকাশ!!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
অনেক সুন্দর
কে?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
নতুন মন্তব্য করুন