(যাদের হাতে সময় নষ্ট করা মত প্রচুর সময় আছে, শুধু তারাই এটা পড়ার একটা রিস্ক নিতে পারেন। বাকিদের আগেই বিদায় জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।)
‘’কোন জিনিস তুমি দেখছ বর্তমানে, আসলে অতীত?’’
কী বিদ্ঘুটে প্রশ্ন! ভার্সিটির কোচিং করার সময় এক ভাইয়া এই প্রশ্ন করে পুরো ক্লাসের মেয়েদের কথা বলা বন্ধ করিয়ে দিয়েছিলেন। সেদিক দিয়ে প্রশ্নটার ক্ষমতা তুচ্ছ করার মত নয়। অনেক ভেবে টেবেও কেউ বের করতে পারলাম না উত্তর। অবশেষে ভাইয়া আমাদেরকে রহস্যটা বললেন। আমরা জানি, আলো এক সেকেন্ডে 1*10^8 কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে। তাহলে ১ বছরে যতটুকু দূরত্ব অতিক্রম করবে সেটা হল, এক আলোক বর্ষ। পৃথিবী থেকে এক আলোক বর্ষ দূরের কোন তারা থেকে আলো আসলে আমরা সেটা দেখতে পাবো এক বছর পরে। কোন কারণে তারাটা নিভে গেলে বা তারা থেকে আলো আসা বন্ধ হয়ে গেলে আমরা সেটা টের পাবো এক বছর পরে। পৃথিবী থেকে অনেক তারা আমরা দেখি যেগুলো কয়েক হাজার আলোক বর্ষ দূরে। হয়ত সেগুলোর কোন কোনটি নিভে গেছে। আমরা পৃথিবী থেকে ব্যাপারটা এখনো টের পাচ্ছি না। তাহলে আমরা যেখানে তারা দেখছি, আসলে সেখানে তারা নেই। আমরা বর্তমানে থেকেও দেখছি অতীতকে। কী বিরাট একটা ব্যাপার চোখের সামনেই প্রতিনিয়ত ঘটছে! অথচ ভেবে দেখি নি। এটা ভেবেই পুরো ক্লাসের মেয়েরা আরো কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম।
আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অথবা আইনস্টাইনের নাম শোনার অনেক আগে থেকেই আমি ভাবতাম আপেক্ষিকতা নিয়ে ভাবতাম। ওটা যে আসলে আপেক্ষিকতা, সেটা অবশ্য আমি জানতাম না। আমি আমার মত করেই ভাবতাম। গানিতিক কোন প্রমাণ হয়ত আমি দিই নি কখনো, কিন্তু আমার ভাবনাটাও অত হেলা ফেলা করার মত না হে বাপু! ঐ আইনস্টাইন না থাকলে আপেক্ষিকতার সূত্র আমারই আবিষ্কার করার কথা (অন্ততঃ আমার তাই ধারণা )! মাঝে মাঝে বুঝতেই পারি না, আমি অতীত দেখছি, না কি বর্তমান! সবার সাথে এ নিয়ে আলোচনাও করা যায় না। সবাই তো আর আমার মত আপেক্ষিকতার মর্ম বোঝে না।
একটা প্রশ্ন প্রায়ই আমার মাথায় ঘোরা ফেরা করে। কিন্তু উত্তর জানা নেই। আচ্ছা, একটু বিস্তারিত ভাবেই বলি। সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ১৫ সেকেন্ড। কোন কারণে সূর্য থেকে আলো আসা বন্ধ হয়ে গেলে আমরা সেটা টের পাবো ৮ মিনিট ১৫ সেকেন্ড পরে। এখন, মনে করি আমার সামনে একটা গাছ আছে। দিনের বেলাতে ওটা আমি দেখব। কোন কিছু দেখতে হলে দুটি জিনিস দরকার। ১. চোখ ২. আলো। চোখ তো আমার আছেই। আলো আসছে সূর্য থেকে। সূর্য থেকে আলো এসে পড়ছে গাছের গায়ে। সেখানে থেকে প্রতিফলিত হয়ে আমার চোখে আসবে, তবেই আমি দেখতে পাবো। এখন সূর্য থেকে যে আলোটা (আলোর নানা রকম রূপ আছে, সেগুলোতে গেলাম না। আসলে সেগুলো সম্পর্কে আমার ধারণা তেমন নেই) এই মাত্র গাছের গায়ে পড়ল, সেটা আসলে ৮ মিনিট ১৫ সেকেন্ড আগের। আমি আসলে দেখছিটা কী? বর্তমান নাকি ৮ মিনিট ১৫ সেকেন্ড আগের অতীত?
(এই লেখা ফেসবুক ছাড়া আর কোথাও প্রকাশিত হয় নি)
রাজকন্যা
মন্তব্য
বর্তমান।
আমার একজন শ্রদ্ধেয় স্যার আমাকে বলেছেন,
আলোটা কত আগে রওয়ানা দিয়েছিলো গাছের উদ্দেশ্যে সেটা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আলোটা কখন গাছে প্রতিফলিত হয়ে আপনার চোখের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছে। ধরা যাক আপনি গাছটি থেকে ক মিটার দূরে দাঁড়িয়ে আছেন, তাহলে আপনি আসলে ক/(আলোর বেগ) সেকেন্ড আগের গাছ কে দেখছেন। যত ক্ষুদ্র দূরত্বই হোক না কেন, আলোকে ওই বস্তু থেকে আপনার চোখে পৌঁছাতে কিছুটা হলেও সময় ব্যয় করতে হচ্ছে, সুতরাং যাই দেখুন না কেন, আদতে অতীতই দেখছেন।
আর আলোর বেগ ৩ x ১০^৮ মিটার/সেকেন্ড অথবা ৩ x ১০^৫ কিমি/সেকেন্ড।
ইয়েস!
এটা একটি ইচ্ছাকৃত ভুল। আমি দেখতে চাচ্ছিলাম, কয়জন এই ভুল ধরতে পারে। আপনি ফার্স্ট!
আর অঙ্কের হিসাব দিয়ে আমার আউলা মাথাটা আর আউলাইয়েন না রে ভাই।
আমিতো ভাবলাম, আলোর বেগ এর মান কবে আবার পরিবর্তন হয়ে গেলো!! আপনি যে মামদোবাজি করেছেন এতখনে সজলদার মন্তব্যে সেটা জানা গেলো।
@ বন্দনা আপু, আরে নাহ! আসলে আমিই ভুল লিখেছি। কিন্তু এত সহজে কি সেটা স্বীকার করব নাকি সবার সামনে?
আমার একজন শ্রদ্ধেয় স্যারবলেছেন,
আমার মাথা চুলকায়।
ভালো লাগলো লেখা। এরকম ইন্টারেস্টিং টপিক নিয়ে আরো লিখুন।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ধন্যবাদ, আপু।
বর্তমান বলে কী আসলে কিছু আছে? এক মূহুর্তেই তো সব অতীত।
সজলের ব্যাখ্যাটি আমার কাছে সঠিকই মনে হয়েছে।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ঠিক তাই, অতীতই একমাত্র সত্য।
@লেখক,প্রশ্নটা কি চমক ভাইয়ের কাছ থেকে শোনা? কারণ এ প্রশ্নটাই আমি তাঁর থেকে শুনেছি।
uncommon লেখার জন্য ধন্যবাদ।
হা হা হা, আমি যখন এই প্রশ্নটা শুনি, চমক নিশ্চয়ই তখন স্কুলে পড়া এক পিচ্চি।
এখন যা দেখছি, সেটাই বর্তমান। পলক ফেলতেই তা আবার অতীত!
অতীতই একমাত্র সত্য।
ঘুরে ফিরে আমাদের অতীতকেই চেয়ে দেখা। তুমি মরে গ্যাছো, তবু তুমি যেন বেঁচে আছো!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আর যে ভবিষ্যৎ আসবে, তাও হয়ে যাবে অতীত। মুহূর্তেই...
হুম, দূর আকাশে তাকিয়ে এরকম ভাবনা আমার জন্যও নির্বাক মুগ্ধতা নিয়ে আসে বহুবার। আমি দেখছি, অথচ যাকে দেখছি, সে মরে গেছে লক্ষ যুগ আগে!
একটা মজার তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছিনা। আমরা কখনো বর্তমান দেখি না, বর্তমান বুঝিও না। আমরা শুধু টের পাই অতীত। আপনাকে যদি আমি এই মুহূর্তে গুলি করি, তাহলে আপনি সেটা দেখবেন/ বুঝবেন/ টের পাবেন অন্তত আশি ন্যানোসেকেন্ড পর। কি আশ্চর্য, গুলি আপনার শরীর স্পর্শ করেছে, অথচ আপনার নার্ভগুলো এমন গদাই লস্করি, যে আশি ন্যানোসেকেন্ড ধরে তারা আপনাকে ভুল বুঝাচ্ছে, 'বাহ, এইতো তুমি দিব্যি আছ রাজকন্যা!'
ওরে বাবা!!! মাথা চুলকায়।
উকুন নাশক সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
রাজকন্যা, খুব ইন্টারেস্টিং বিষয় নিয়ে লিখলেন তো...
ইদানীং পৃথিবী অনুভব করে, একটা সূর্যে চলছেনা আর
এতো পাপ, অন্ধকার
ডজনখানেক সূর্য দরকার।
প্রশ্নটা ইন্টারেস্টিং। লেখার ধরনও ভাল।
কিন্তু ডিসক্লেইমার ভাল লাগে নাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
কাজ কর্ম যাদের নেই, তারাই এইসব ভাবে। এই সব লেখে। এতদিন ধরে তো এরকমই জেনে আসলাম।
বর্তমান বলে কিছু নেই। এটা যদি কষ্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে হতো? দারুণ একটা পোস্ট। কঠিন জিনিস সহজ করে তুলে ধরেছেন।
হুম (মাথা চুলকানো ইমো)।
উকুন নাশক সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। দেঁতো হাসি
এই টপিক এর ব্যাপারে অজ্ঞতা আছে। তবু দুই বার পড়ার পর কিছুটা বুঝতে পারলাম। সবচেয়ে বড় কথা জানতে পারলাম কিছু জিনিস, যা আমার জানা ছিলনা। বিষয়টাও ইন্টারেস্টিং ।
বারে বাহ! আমার লেখা পড়েও লোকজনের জ্ঞানবৃদ্ধি পায়!!!
আপনাদের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার বাইরেও বোধ হয় একটা কিছু আছে। আমার কথা বলি। আমার কাছে এখন বর্তমান-ভবিষ্যৎ প্রায় মূল্যহীন। অতীতকে নিয়েই বেচে আছি। সেটা আমার কাছে অমূল্য। তাই অতীতই বোধহয় সত্য আর সবই অসার। লেখাটা আমার মনে একটা নতুন ভাবনার জন্ম দিল।
মন্তব্য : প্রৌঢ়ভাবনা
অতীত একমাত্র সত্য।
আসলেই ইন্টারেস্টিং ... অতীত ... বর্তমান ... অতীত... ভবিষ্যৎ... অতীত ... ওরে বাবা , মাথা ঘুরায় ...।
কমেন্টে যেমন আলোচনা দেখলাম, তাতে সত্যজিত রায়ের এই মাস্টারপিস'টার থেকে একটা অংশের লিঙ্ক দিয়ে যাই (তিন-সাড়েতিন মিনিট দেখলেই হবে)
http://www.youtube.com/watch?v=UCEBu29W79Q#t=8m04s
বলি থিসিস-টিসিস ঠিকমত চলছেতো নাকি এইসব নিয়েই....। সাড়ে তিন মিনিট নয়, অনেকটা সময়ই কাটালুম। ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রৌঢ়ভাবনা।
হেঁহেঁ, তা চলছে আজ্ঞে
আপনার লিঙ্কটা যে কিছুতেই ওপেন হলো না। দেখতে পারলাম না তাই।
কৌস্তুভদা, লিঙ্কটা কিছুতেই ওপেন হলো না। আপনি যদি একটু বলে দিতেন, কোন মুভির কোন অংশ, নিজেই দেখে নিতে পারতাম।
সিনেমাটি হল সত্যজিৎ রায়ের 'মহাপুরুষ'।
প্রৌঢ়ভাবনা
তাই, ইউটিউব খুলল না?
এটা 'মহাপুরুষ' ছবির ওই অংশটা, যেখানে প্রফেসর ননী নিবারণকে বিরিঞ্চিবাবার রেকর্ড করা কথা শোনাচ্ছে, তারপর আমরা সরাসরি চলে যাচ্ছি বাবা'র বাণী শুনতে। বাবা সেখানে ব্যাখ্যা করছেন, "কাল অতি বিচিত্র বস্তু... লোকে বলে, 'আজ আছি, কাল নেই...', আমি বলি, "কাল আছে, আজ নেই...' "
একটু আগে পুরো মুভিটাই দেখলাম। দারুণ জিনিস দেখালেন আপনি।
আপনাকে এতোদিন শুধু মন্তব্য করতেই দেখতাম।
লেখা পড়ে ভালো লাগলো
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
বাহ, আমার মন্তব্য পড়েও লোকে আমার কথা মনে রেখেছে দেখি!
লেখাটা এত ছোট কেন? খেলবো না।
আর আপনি তো দারুণ গুছিয়ে লেখেন রে ভাই, এতদিন লেখেন নি কেন?
লিখুন লিখুন !!
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
বড় লেখা দেখলেই আমি ওটা আর পড়ি না। ধৈর্যের বড় অভাব। অন্যদেরকেও আমার সে রকমই মনে হয়েছে। এই জন্যই বড় লেখা না লেখার চেষ্টা করি।
প্রথম থেকেই ইচ্ছে ছিল, লিখলে শুধু সচলেই লিখব। কিন্তু লগ ইন করতে সমস্যা হচ্ছিল। নিজেরই ভুল, বানানে। দেখলেন না, আলোর বেগের কী অবস্থা করে দিয়েছি!।
অনেক ধন্যবাদ, লেখা পড়ার জন্য।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------
পৃথিবীর কেউ জানল না।
আমার উলটা পালটা ভাবনা চিন্তাগুলোও যে কারো কাছে ভাল লাগতে পারে, এটা ভেবেই আমার সবচেয়ে অবাক লাগছে!
আইনস্টাইনের গুরু মিনকাউস্কি বেশ আঁকাজোকা করতেন। তিনিও ছবি এঁকে তাই কন। বর্তমান একেবারে কুঁচকে কুঁকড়ে বিন্দুমাত্র হয়ে আছে, অতীত আর ভবিষ্যত শঙ্কু আকারে ছড়িয়ে আছে উপরে আর নিচে। তবু তো সেসব এলাকা ধরা যায়, সময় গেলে সাধন হয়। কিন্তু স্পেসটাইমের বিশাল এলাকা একেবারেই অপ্রাপ্য ঐ শঙ্কুর বাইরে যারা। তাদের কথাটা একবার ভাবুন। (তবে মনে হয় ভবিষ্যতে লোকেরা একদিন তা ধরে ফেলবে হাইপারজাম্প দিয়ে )
এই দেখুন ছবি।
http://www.sciencephoto.com/media/334263/enlarge
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
জটিল ছবি তো! আমার এই সব আউলা ঝাউলা চিন্তা ভাবনার কারণে কত কিছু জানতে পারলাম।
(একটা কথা জিগামু কিনা বুঝতাছিনা- অন্ধকার আমরা কেমনে দেখি? অন্ধকারের উপর আলো পড়ে সে আলো আমাদের চোখে আসলে দেখি, নাকি যখন কিছুই দেখি না? )
আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যা মনে হয়, আংশিক আলো থাকলেই আমরা অন্ধকারে দেখতে পাবো। যদি কোন আলো না থাকে, তবে দেখতে পাবো না। যেটাকে ঘুঁটঘুঁটে অন্ধকার বলে। আরেকটা মজার ব্যাপার, জানেন হয়ত, আলো ছাড়া আমরা কিছুই দেখি না। কিন্তু আলোকেই দেখা যায়। কী আজব!!! এমন কি, যে চোখ দিয়ে আমরা দেখি সেটাও আমরা দেখতে পাই না। হা হা হা।
যখন কিছুই দেখেন না।
কিন্তু চোখ বন্ধ করলে অনেক কিছু দেখা যায়!
এইখানে দেখুন... কিছু ব্যাখ্যা পাবেন হয়তো...
http://en.wikipedia.org/wiki/Photopsia
http://en.wikipedia.org/wiki/Visual_Snow
http://en.wikipedia.org/wiki/Prisoner%27s_cinema
এত উৎস!!! উৎস মানেই হলো পড়ালেখা করা। আর আমার পড়ালেখা করতে একটুও ভাল লাগে না।
পরীক্ষা পাশ করার পড়া পড়তে কোনদিনই পছন্দ করি না, সাধে কি আর রেজাল্টের অবস্থা ওই নিচের মন্তব্যের গ্লাসটার মত?
কিন্তু নতুন কিছু জানতে পড়া, সেটা তো আলাদা ব্যাপার - এর চেয়ে উপভোগ্য আর কিছু আছে নাকি?
হুম, আপনার উৎসগুলোতে অনেক টার্ম আছে যা আমি কখনো শুনি নি। সেগুলোর পাঠোদ্ধার করতে গেলে আমাকে অনেক পড়ালেখা করতে হবে।
পছন্দনীয়, তখন অন্ধকারটাতো দেখি
দেখেন ঠিক না, আসলে কিছু না দেখলেই সেটা অন্ধকার
এই যেমন ধরুন গ্লাসে কিচ্ছু না থাকলেই সেটা "খালি" সেই রকম
আপেক্ষিকতায় ভরা দুনিয়া।
পছন্দনীয়
ঠিকাছে। কিন্তু কখনো এরকম দেখেছেন- অন্ধকারের মধ্যে অন্য অন্ধকার(কালো) অবয়ব এক যায়গা থেকে অন্য যায়গায় যাচ্ছে। এর মানে কি?
আপনি কি অন্ধকার ঘরে কালো বিড়াল দেখতে পাচ্ছেন নাকি, বরকন্দাজ ভাই?
আপনি কি অন্ধকার ঘরে কালো বিড়ালকে ঘুরাফেরা করতে দেখতে পাচ্ছেন নাকি, বরকন্দাজ ভাই?
না, ঠিক তা না। তবে ব্যপারটা তার কাছাকাছি। যেকোন কালো অবয়ব এর কথা বলছি।
আমার মাথা চুলকায়।
আমার মাথা চুলকায়।
তাই-ই তো!!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
বোঝেন তাহলে!!!
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
দীর্ঘশ্বাস ফেলি আমি, এই সিদ্ধান্তই নিতে হয় আমাকে অবশেষে, এই পৃথিবীর কোথাও রয়েছে একটি পথ, যুগ যুগান্তরের, দুটি ভাগে ভাগ হয়েছে একটি বনের মাঝে এসে, যে পথ ধরে মানুষ গিয়েছে কম, সেই পথ আমি নিই বেছে-- আর এভাবেই সূচনা হল একটি পার্থক্যের।
তাহলে তো আমরা জীবণ থেকে ৮মিনিট ১৫ সেকেন্ড পিছিয়ে!
নতুন মন্তব্য করুন