| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|১৭১-১৮০|

ধন্যবাদ।

জবাব নাই, ধন্যবাদ।

কোন্ ইমোর জবাবে কোন্ ইমো দিতে হয় তা যে শেখা হয় নি ! হা হা হা !!

ঘড়াটায় আসলে মাল কম, তাই কলকল করে বেশি ! হা হা হা !!
ধন্যবাদ।

সবাই কেবল বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে আমাকে ! কেন, আর কোন আঙুল নাই !!
ছোটবেলায় কিন্তু এ নিয়ে ভীষণ ঝগড়া করেছি সহপাঠিদের সাথে, হুমমম !

হুম, কিছুটা চিন্তিত হওয়ার ব্যাপার বটে !

খুব খারাপ কথা ! পড়ে হেসে ফেলে দেয়ার জন্যে দিয়েছি নাকি !!

আপনাকে তো ভালোই জানতাম ! এখন দেখছি আপনিও আমাকে কচু (বুড়ো আঙুল) দেখাচ্ছেন !! হা হা হা !

সবকিছু আসলে পূর্ণ প্রকাশিত হতে নেই ! এতে আবার নগ্নতারও বিস্তৃতি ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যায় !!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

মানুষের অস্তিত্ব তো মূলত একটা বস্তুপিণ্ডই ! তবে ভাববাদী দৃষ্টিতে বিবেচনা করলে বলা যায় মানুষের অস্তিত্ব আসলে পুঞ্জিভুত অসংখ্য ঘটনা আর উপলব্ধির সমাহার মাত্র ! অবশ্যই ব্যক্তিভেদে এই দৃষ্টিভঙ্গির হেরফের থাকতেই পারে।

বর্তমানে বহমান অতীতকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য !

না ভাই, আপনি ডাকলেও এখন আসতে পারবো না ! অনেক কাজকাম পড়ে আছে ! হা হা হা !! ধন্যবাদ।

কার্য-কারণ সম্পর্ক ছাড়া তো কোন কিছুই উৎপত্তি হয় না। অতএব এই 'উৎবচন' শব্দের ক্ষেত্রেও সে নিয়ম লঙ্ঘিত হয় কী করে ! তবে শব্দটা যেহেতু এখনো বাংলা অভিধানে অন্তর্ভুক্ত হয় নি, তাই নিজস্ব ব্যাখ্যা হাজির করে এই স্বসৃষ্ট শব্দটাতে পাঠকের কল্পনাকে কোনভাবেই সীমাবদ্ধ করা ঠিক হবে না মনে করি। আমার ধারণা আপনিও এতে দ্বিমত পোষণ করবেন না। বরং পাঠকরা কী বলেন সে ব্যাখ্যাটাও গুরুত্ববহ আমার কাছে। কবি হিসেবে আপনি কী বলেন ?

আমি তো খুব সরলসাপ্টাই লিখেছিলাম ! তারপরেও কি জটিল হয়ে গেলো !!

তাহলে আমিও বাজাই

এই পছন্দের উৎবচনগুলো যদি কখনো লেখার প্রয়োজন না হতো, সেটাই হতো ভরসার ! কিন্তু আমাদের তো ভরসা করার মতো কোন ঘটনা এ দেশে ঘটে না বললেই চলে !
অনেক ধন্যবাদ ভাবী ! ভালো থাকবেন।

আপনার প্রশ্নের উত্তরের জন্য নাহয় আগামী বইমেলা পর্যন্ত অপেক্ষা করি, কী বলেন ?
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ধন্যবাদ আপনাকে।