নিয়ত স্বপ্নগুলো ঠেলাঠেলি করে দমবন্ধ করা বাসে কিংবা বাদুড়ঝোলা ট্রেনে ভবিষ্যৎ ফেরি করে বেড়ায়। দিনদুপুরে মাথায় সূর্য নিয়ে পিচ গলা রাস্তায় লক্ষ্ কোটি স্বপ্ন দাফন হয়। আর অবনত শিরের অনাহুত আত্মচিৎকারে বিবর্ণ রঙে গোধূলির অন্তিম দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে। হৃদয় চিৎকার করে আপোষের কাছে। কেমন যেন অনুভূতিহীনতার একটা কায়ক্লেশে আমার হৃদপিণ্ড ঝাঁঝরা হয়ে যায়। ‘নেই’ আর ‘নেই’। যৌবন হার মানে পরাগাছার সামনে।
হ্যাঁ। ডলারের মূল্য কমলে আমদের দর বদলায়। আমি তৃতীয় বিশ্বের নাগরিক। আমি বিশ্বেরে দ্বিতীয় জনবহুল দেশের নাগরিক। একটু বৃহত্তর ভাবে চিন্তা করলে আমি একজন এশিয়ান। এশিয়ান বলার কারণ দুয়েকটি দেশকে বাদ দিলে বাকি সব রাষ্ট্র গুলিই 3rd World এর মুকুট পরে বসে আছে। আমার পার্শ্ববর্তী মানে একেবারে কাছের দুটি রাষ্ট্রের কথাই উদাহারনে টানলাম- বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান, ওরাও তৃতীয় বিশ্ব নামধারীর অতিপ্রিয় সন্তান।
আমি ভারতীয়। একশ বিশ কোটির একজন আমি। যে দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। যে দেশ বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ। যে দেশের সংবিধান বিশ্বের সর্ববৃহৎ সংবিধান। আর এই সংবিধানের মৌলিক অধিকারের তালিকায় আম আদমির(সাধারনের) তথাকথিত বাক স্বাধীনতার অধিকার আছে(অর্থাৎ মোটামুটি যা খুশি মত প্রকাশ করতে পারেন, যে কোনো ভাবে) !! কিন্তু এই বাক স্বাধীনতা ব্যবহার করে ভাত চাইবার অধিকার নেই? বেকারের কাজ চাইবার অধিকার নেই? এই দেশের খাদ্য গুদামে যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্য মজুদ অথচ শত শত হত দরিদ্র মানুষ না খেয়ে ভুখা মরে। এই দেশের কৃষকেরা ফসলের ফলন না হলে আত্মহত্যা করে, ফসলের ফলন ভালো হলেও আত্মহত্যা করে। এই দেশের আর্থিক পরিকাঠামোর ভিত গত দশ বছরে বিশেষ উন্নত হয়েছে, বিশ্বের চতুর্থ রিচেস্ট কান্ট্রি। এই দেশ দিয়েছে কয়েক ডজন বিলিয়নার। কিন্তু সাধারণের জীবনের মান নেমেছে। সন্ত্রাসবাদ দু’দিন অন্তর অন্তর দেশকে ধাক্কা দিয়ে যায়, অথচ গোয়েন্দা দফতর- টু বি কন্টিনিউড.........
এই দেশের লিগ্যাল সিস্টেম লাফটার ক্লাবে পরিণত। টাকা থাকলেই যেকোনো অপরাধ করে পার পাওয়া যায়। রাজনৈতিক নেতা হলে তো- রাম নাম সত্য হে!! সবচেয়ে বড় ব্যাপার এই দেশে অপহৃত যৌবনের তরঙ্গ।
এই দেশে সরকারি চাকরির হাল ভয়ানক। হায় সরকার! আর তাদের চাকরি! নিয়মনীতির বালাই নেই! যোগ্যতা চুলোয় যাক। ধাপ্পাবাজি আর ধান্দাবাজিতে একাকার রাষ্ট্রনীতি। এদিকে সবাই তো আর হাইলি প্রফেশনাল হতে পারেনা। অতএব বেসরকারি চাকরির দরজাও সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। সুতরাং ডুব মারতে হয় সেকেন্ডারি সোর্স গুলির দিকে। আর এখানেই আসল কারবার। তিরিশ দিনের শ্রম নিংড়ে যা দেওয়া হয় তাতে আর যাই হোক সুস্থ ভাবে বাঁচা অ- স- ম- ভ- ব : অসম্ভব। মালিক পক্ষ কামায় কোটি কোটি টাকা, আর প্রতিদানের ভাঁড়ার শূন্য।
যৌবনের কলতান প্রথম ধাক্কার অভিঘাতেই শেষ হয়ে যায়।
মণিময় ভট্টাচার্য। ২৬ বছরের তরতাজা যুবক। আরও দশটা সাধারণ ছেলের মতো সেও স্বপ্ন দেখে একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের। একটা সাধারণ চাকরি, তারপর মা, বাবা, ছোট ভাইকে নিয়ে সংসারে ভাল ভাবে বাঁচার স্বপ্ন। বাবা খুব কষ্ট করে পড়ালেখা করিয়েছে তাকে। সে ভালো ছাত্র। আমার সাথে তার বিশেষ পরিচয় আছে। মণিময় নিউক্লিয়ার ফিজিক্স নিয়ে পড়তে চেয়েছিল। হয়নি। ইউনিভার্সিটি থেকে সাধারণ মাস্টার ডিগ্রী নিয়েয়েই শেষ পর্যন্ত তাকে সন্তুষ্ট হতে হয়েছে। তারপর কাজের সন্ধান। একটা বেসরকারি প্রিন্টিং গ্রুপ এ শেষ পর্যন্ত সে চাকরি নেয়। বেতনের টাকায় তার অফিসে যাওয়া আসার খরচ বাদ দিয়ে যা থাকে তাতে পান্থা থাক দূরের কথা নুন আনা যায় না। মণিময় দিনের পর দিন ফ্রাসস্টেটেড হতে থাকে। সে ভাবে, তার জীবনটা কি করে যাবে। কি তার যোগ্যতা? কি তার পরিচয়? সে একটা স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়ে সুস্থ ভাবে বাঁচার অধিকারটুকু পেতে পারে না ?
একদিন মণিময় এসে খুব সংকোচ করছে আমার সামনে, বললাম- যা বলার বল। সে প্রমে পরেছে। তাকে বুঝাতে পারলাম না হতভাগা তোর প্রেমিকা দু’দিন বাদেই পালাবে। তাই হল। মণিময় কাঁদল, আড়ালে খানিকটা মদও খেল। তারপর থোড় বড়ি খাড়া...... ।
২০১০ এর ডিসেম্বর রাত প্রায় দশটা বাজে। মণিময়ের ফোন – হ্যালো দাদা। বলেই সে কাঁদছে। ভাবলাম কোন প্রবলেম হয়েছে, অফিসে কিংবা অন্য কোনভাবে। না, তখনো জানতাম না, মণিময় তার ভাড়াবাড়ির বিছানায় পয়জন নিয়ে বসে আছে আত্মহত্যা করার জন্য। সে শুধু এতটুকুই বলল- দাদা আর পারছিনা আমি। জবাবে আমি তাকে কিছু বললাম।
না। মণিময় আত্মহত্যা করেনি। সে বেঁচে আছে। কি জন্য বেঁচে আছে সে নিজেই জানেনা। এভাবেই বেঁচে আছে কল সেন্টারে কাজ করা নিলাদ্রি কিংবা সাহানারা, কাজের শেষে উৎকট ফুর্তিতে তারা তাদের জীবনকে ভুলে থাকে। এভাবেই বেঁচে আছে পাব্লিক মাল্টিন্যাশন্যাল কোম্পানিতে কাজ করা অতুল দাশগুপ্ত, দিনের শেষটা হয় রাত এগারো বারোটার পর বাড়িতে বৌ পেটানোর মধ্যে দিয়ে, অথচ এই অতুল একদিন কবিতা লিখত। এভাবেই বেঁচে আছে দীপক, জোসেফ, হায়দার, ললিত, পিণ্টু, নিলাক্ষি, শতরূপা, সঙ্গীতা, নিরঞ্জন, আলোক, পারিজাত, কিশোর – এরা সবাই। এদের আমি চিনি। ওরা কেউ লেখক হতে চেয়েছিল, কেউ ক্রিকেটার হতে চেয়েছিল, কেউ ডাক্তার, কেউ নিজস্ব বিজনেস, কেউ ফ্যাশন ডিজাইনার, কেউ শিক্ষক, কেউ ফটোগ্রাফার, কেউ ফিল্ম নিয়ে কাজ করতে চেয়েছিল। না, হয়নি। তার বদলে ছন্নছাড়া যৌবনে তারা রগড়াচ্ছে। এমন হাজারো তরতাজা সবুজ প্রাণ এভাবেই হারিয়ে যায় বাস্তবের অভিঘাতে। স্কুলে মাস্টারমশাই বলতেন, এখন বুঝবিনা জীবনটা কি জিনিষ, পরে ঠিকই বুঝবি। জি, হ্যাঁ স্যার, বুঝেছি। এই দেশ আমাদের জীবনের উপযুক্ত প্রাপ্যটুকু দেয়নি। তার বদলে মিলেছে শোষণ। এই দেশে আমাদের থেকে শ্রম নিতে শিখেছে দিতে শেখেনি। এই দেশ আমাদের যোগ্যতা আর প্রতিভার মূল্যায়ন করেনি। এটাকে যদি প্রতারণা বলি তাহলে কি অন্যায় হবে? রাষ্ট্রশক্তি কি রিয়েলাইজ করে প্রতিটি প্রাণ কিভাবে ছটফট করছে প্রতিনিয়ত। এই জীবন শেষ পর্যন্ত একটা অপচয় হয়েই থেকে যায়। না, শেষটা এখনো দেখা হয়নি। কারণ এখনো আমাদের মৃত্যু হয়নি।
আমি সারা বিশ্বের হাল হকিকত বাতলাতে বসিনি। তারপরও কাছের দু’জনের কথা বলি। এখন যারা ‘ওরা’ মাত্র ৬৪ বছর আগেও সবাই ‘আমরা’ ছিলাম। বাংলাদেশের আর্থিক, সামাজিক, রাষ্ট্রনীতিক, পররাষ্ট্রীয় পরিমণ্ডল যে গভীর ধোঁয়াশাচ্ছন্ন একথা নতুন করে বলে দিতে হয়না। এদেশের যুব সমাজ কতটা পেয়েছে তাদের ভিত ও ভিত্তি? এই দেশেও দলতন্ত্রই শেষ কথা। নেতা মন্ত্রীরা ছাড়া এই দেশে আর কারো জীবেনে নিরাপদ আর নিরাপত্তা শব্দের অস্তিত্ব নেই। রাষ্ট্রদণ্ড আস্ফালন করে আর সাধারণ মানুষ কুঁকড়ে মরে। মেয়েদের অধিকার এখনো সুরক্ষিত হয়নি, গণ প্রজাতন্ত্র কখনো কখনো ইসলামতন্ত্রে পর্যবসিত হয়!! ছাত্রদেরও এই দেশে ডাকাত ভাবা হয়!! যুবরক্ত বিলীন হয়ে যায় সবুজের আকাশে।
আর পাকিস্তান- হায় আমার অভাগিনী সন্ত্রাসমাতা । এই দেশে সামরিক বুলেট মানুষের শোষণ করে বেড়ায়। মসজিদে বোমা পড়ে। ঘাতকের হাত মানুষের হাত বেয়ে গর্দন পর্যন্ত প্রসারিত। ৩৬৫ দিনের গড় হিসেব টানলে এমন একটি দিনও বাদ নেই যেদিন পাকিস্তানের কোনো একটি ঘরে সন্ত্রাসের ত্রাস নেমে আসেনা। আর যুব শক্তির বিরাট একটা অংশ সব ছেড়ে ‘কাসব’দের খাতায় নাম লেখায়! আল্লার নাম দিয়ে রক্তমাখা এই বেলেল্লাপনাই নাকি জন্নত প্রাপ্তির পথ???
সিস্টেমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে সিস্টেম আমাকেই পাল্টে দেয়। এক অদ্ভুত সংকরায়নে আমি দুমড়ে মুচড়ে ছাই হয়ে যাই...
তাই আমার অপ্রাপ্তির খাতা আজও অপূর্ণ, অসমাপ্ত। আরও অত্যাচার বাকি আছে.........
সেপ্টেম্বর, ১৮, ২০১১
আগরতলা
মন্তব্য
এই ভুসমা (এবং ভোটকা) কিসিমের দুইটা ছবি দেয়ার কী মানে বুঝলাম না। একটু এডিট ফেডিট করে ছোট করা যায় না ভাইডি? আরেকটা জিনিস, আপনার হাতের লেখা সুন্দর ঠিকাছে, কিন্তু সেইটা বোধ'য় পেইন্ট ব্রাসে ঠিকমতো ফুটিয়ে তুলতে পারেন না। আর পাশের ঐ বিমূর্ত অঙ্কনের কি খুব দরকার আছে ছবিটার সাথে?
লেখাটা পড়লাম না। হয়তো ভালো কিছুই লিখেছেন। ছবিটা দেখেই লেখা পড়ার রুচি চলে গেছে। দুঃখিত এভাবে বলার জন্য।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার ও তাই --- স্যরি
একটু এডিট করা যায় না? সচলায়তন এর নীড়পাতা টা দেখতে ভাল লাগছেনা ছবি দুটোর জন্য।
পাঠক, মহাশয়
এডিট করে দিলাম
ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
পাঠক, মহাশয়
এডিট করে দিলাম
ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
একজন অতিথি লেখকের সঙ্গে এ কেমন আচরণ ধুসর গোধূলি? ওর হাতের লেখা কাইয়ূম চৌধুরীদের মতো হতে হবে? আঁকার হাতটা হতে হবে পিকাসো কিংবা মকবুল ফিদা হুসেনের মতো? তাপস তার মনের কথাগুলো তার মতো করে বলেছে। ক্ষোভের প্রকাশ ঘটাতে না হয় একটু লেটারিং করেছে, আঁকিবুকি করেছে। তাতে তুমি এতো ক্ষিপ্ত হয়ে গেলে?
ছবিটার আকার মডারেটরদের কেউ একজন ছোট করে দিলেই তো হয়।
আর লেখাটা তো এক লহমায় খারিজ করে দেয়ার মতোও নয়।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ক্ষিপ্ত হইনি রিটন ভাই, শুধু আমার নিজের সোজাসাপ্টা বিরক্তিটা প্রকাশ করেছি। আর এটা করেছি উনি অতিথি নাকি পূর্ণ- এই কথাটা মাথায় না রেখেই। ওনার হাতের লেখা নিয়েও আমার কোনো সমস্যা নেই। ইটস অল আবাউট প্রেজেন্টেশন রিটন ভাই। তবে, এই একইভাবে আপনি আমার মন্তব্যকেও দেখতে পারেন। কিন্তু এর চেয়ে ভালোভাবে নিজের বিরক্তি প্রকাশের আর কোনো উপায় আমার জানা নেই। আপনার কাছে আমার ক্ষিপ্ততা ফুটে উঠলে মার্জনা করবেন।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধূসর গোধূলি
ভাই, আপনার করা প্রথম মন্তব্যে অসহিষ্ণুতার প্রকাশ দেখা যাচ্ছে ।
পোস্টের লেখকের সাথে সাথে আমার মত একজন সাধারন পাঠকও বিদ্বেষমূলক কথাবার্তা পড়ে মর্মাহত ।
আপনার লেখা আমার বেশ ভাল লাগে । আপনার কাছ থেকে আরো সংযত মন্তব্য আশা রাখি ।
তাপস শমা ,
আপনার লেখাটি নতুন চিন্তার খোরাক যোগায় । লুৎফর রহমান রিটন ভাই এর সাথে একমত হয়েই বলি,
ধন্যবাদ ।
লুৎফর রহমান রিটন
দাদা, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
প্রিয়
ধুসর গোধূলি
মহাশয়
প্রথমেই বলি আমার এই ছবির জন্য আপনার বিরক্তির অবকাশ হয়েছে তার জন্য আমার সামান্য জ্ঞান আর অদক্ষতাই বোধ হয় দায়ি।
১
আমি এই ছবিটাকে আমার একান্ত নিজস্ব অনুভূতির ভাষায় প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম।
২
হ্যাঁ, ভাই আমার তুলি এখনো দক্ষতার ভাষাকে ছুঁতে পারেনি। তবুও আপন মনে মনভোলা হয়ে আঁকতে থাকি।
৩
আমি ছবির আপলোড অপশনে ২টি জিনিস দেখেছিলাম- হাফপেইজ এবং ফুলপেইজ। আমি ফুলপেইজ করাতে এই ছবিটা বড় দেখায়। আমি বিকেলে আমার বিশাল অপচয়ের অপদার্থ সময় থেকে একটু সময় বের করে তাড়াতাড়ি লেখাটা লিখেই চলে যাই। তারপর আর নেটে বসার সুযোগ হয়নি। ফলে এই ছবিটা যে এইভাবে বড় হয়ে যাবে এবং এডিট করতে হবে সেই সুযোগ আমার হয়নি।
৪
আপানার রুচিতে অরুচি ধরানোর জন্যও আমার অজ্ঞানতাই দায়ি।
৫
নতুনভাবে ছবিটা গড়লাম।
পরিশেষে বলি আমি জ্ঞানে–মাত্রায় দরিদ্র এক লেখক। আমার অক্ষ্মতাকে মার্জনা করবেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
নমস্কার
ডাকঘর | ছবিঘর
সাবাশ। আপনি নিজেই কিন্তু পারেন, দেখলেন তো। কেবল দরকার নিজের সামান্য একটু ইচ্ছা। সবকিছুর জন্য মডুদের অপেক্ষায় থাকাটা ভালো কথা না জনাব। আমরা নিজেরা একটু সচেতন থাকলেই কিন্তু সচলের নীড়পাতাটা প্লেগ্রুপ-নার্সারির অঙ্কন ক্লাস হয়ে যাওয়া থেকে মুক্তি পায়, মডুদের হস্তক্ষেপ ছাড়াই। না কী বলেন!
আপনার বিনয় ভালো লেগেছে। কিন্তু শুধু শুধু অত বিনয়ী হবেন না দয়াকরে। ভালো দেখায় না। আপনি অবশ্যই ভালো লেখেন। এই বিশ্বাস আপনার পাশাপাশি আমারও আছে। লিখে যান হাত খুলে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জনাব ধূসর গোধূলি
আপনাকে অসংখ্য
তবে আমি
বানাতে চাইনি। আমি বলেছিলাম আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন ---আমি পোস্টটা দিয়েই চলে গেছিলাম তারপর রাতে এসে দেখলাম ছবিটা এমন হয়ে আছে!!, এই কথাটা আমি উত্তরে বলেছি।
যাই হোক জনাব, আমি বেশি বিনয়ী মোটেই নই। আপনার খারাপ লাগাটাকে আমি উত্তরে আমার ভাষাতে প্রকাশ করেছি। মোটামোটি ভাবে আমি এমন ভাবেই কথা বলে থাকি। এতে বিনয়ের কিছু নেই।
ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা
ডাকঘর | ছবিঘর
রঙিন ভাই, দুমদাম এইভাবে না বললেও চলতো! প্রথম দুইলাইন ভালো লাগে নাই। আমরাও তো দেখছিলাম বিশাল দুইটা ছবি আসছে! মডুরা না দেখলেও লেখক নিজেই চেষ্টা করে ঠিক করে দিতেন মনে হয়! কী করে করতে হবে সেইটা তো ওনাকে কেউ বলেন নাই দেখলাম। আপনি নিজেও সেইটাও বলতে পারতেন অপছন্দ হয়েছে যে তা বলার পাশাপাশি!
তাপস'দা পোস্টের আগে সবসময়ে প্রিভিউ দেখে নিয়েন, একটু সময় লাগে, কিন্তু লেখাটা ঠিক কীভাবে আসবে সেটা বোঝা যায়।
আপনি মনে হয় পেইন্ট জাতীয় কোন কিছু ব্যবহার করেছেন ছবি আঁকার জন্যে, আপনার একটা ব্যানারেও দেখলাম হাতে লেখা... সুন্দর করে তুলি দিয়ে লেখাটা টাফ, দেখতে ভালো লাগে না আসলেই। বাংলা ইউনিকোডে কিন্তু পেইন্ট-এর রাইটিং টুল দিয়ে এমনিতেই লিখতে পারবেন, সেটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আর ফটোশপের CS5 এ ইউনিকোডে বাংলা লেখা যায়। একটু কঠিন যদিও ফটোশপ হ্যান্ডেল করা, তবে একটু গুঁতিয়ে শিখে নিলে এমন কিছু না, আমিই করি এখন! কাজেই সবাই পারবে।
ছবি আপলোডের কয়েকটা ব্যাপার আছে। আমার কাছে সবচেয়ে সহজ মনে হয় ছবিটা অন্য কোথাও আপলোড করে নিয়ে তার লিংকটা এখানে দেয়ার টেকনিকটা। যেমন সচলায়তনের ফটুরেদের অনেকেই ফ্লিকার ব্যবহার করে থাকেন। ছবিটার HTML কোড দিতে পারেন লেখার মাঝে সরাসরি, অথবা পোস্টের লেখালেখির/কমেন্টের বক্সের উপরে বামে কোনায় দেখেন ছবি যুক্ত করার টুল আছে। এইটায় ক্লিক করে এখানে 'ইমেজ লোকেশন' টা পেস্ট করতে পারেন। এই দুই পদ্ধতিতেই সুবিধাটা হলো ছবির সাইজ পরিবর্তন করা যায়. কোডের মাঝে দেখবেন height আর width লেখা টার্ম আসে, সেখানে অনুপাত ঠিক রেখে বিভিন্ন সাইজ পরিবর্তন করে করে দেখুন (লিখতে হবে নিজেকেই), প্রিভিউ দেখে দেখে ডিসাইড করেন কোন্টা ভালো লাগছে।
সব পোস্টেই কিন্তু ছবির দরকার নেই, ছবি হয়তো আপনার মনের ভাবটা অনেক বেশি দৃঢ়তার সাথে ফুটিয়ে তুলছে আপনার কাছে, কিন্তু পাঠকেরাও সবাই সেই ছবির সাথে একাত্ম বোধ করছেন কিনা, বা করবেন কিনা সেটা একটা ব্যাপার। ছবির কারণে মনোযোগ পোস্টের মুল বিষয় থেকে অন্যদিকে ঘুরে যেতে পারে। আমার নিজের যেমন এই লেখাটায় এই ছবিটার কোন গুরুত্ব আছে মনে হচ্ছে না, অপ্রয়োজনীয় মনে হচ্ছে।
পোস্টের নামকরণটা কেমন যেন ক্লিশে, মূল বিষয়ের সাথে যায় না এমন মনে হচ্ছিলো, প্রায় পুরোটা পড়ে এসে বুঝলাম। চিন্তাভাবনা অবশ্য ভালো লেগেছে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত বিস্তারিত ভাবে বলার জন্য। ভাল থাকবেন
ডাকঘর | ছবিঘর
তাপস দা,
আপনার ভেতরের যন্ত্রণাবিদ্ধ মানুষটিকে দিব্যচোখে দেখতে পাই। আপনার পুরনো ক্ষতে প্রলেপ বুলাবার সাধ্য আমার নেই, কিন্তু সমব্যথী আমি। মন খুলে প্রকাশ করুন। চিত্ত হেথা ভয়শূন্য!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
রোমেল ভাই
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।পাশে থাকবেন আশা করি
ডাকঘর | ছবিঘর
রোমেল ভাই
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।পাশে থাকবেন আশা করি
ডাকঘর | ছবিঘর
, ভাবনাগুলো প্রকাশ পাক...
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ধন্যবাদ অরফিয়াস ভাই। পাশে থাকবেন আশা করি
ডাকঘর | ছবিঘর
উহু ভাই তাপস শর্মা, আপনার কাছ থেকে দেশভাগের উপর লেখা শেষ হওয়ার আগে কোন লেখা প্রথমে মেনে নিতেই কেমন একটা লাগলো। লেখায় তীব্র ক্ষোভ, দহন আর চারপাশের সবাইকে নিয়ে একটা বিগ্রহ ফুটে উঠেছে, ভালো লাগলো আবেগটুকু। কিন্তু পর্ব০৩ এর প্রত্যাশায় আছি এখনো।
নতুন করে কোনকিছুতে বিগ্রহ না নিয়ে বরং সামনের দিকে তাকান, অনেক কাজ বাকি আছে এখনো, তাড়াতাড়ি পর্ব ০৩ দিন .... শুভেচ্ছা,
এহসান ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। আচ্ছা ভাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পর্ব০৩ টা দেওয়ার চেষ্টা করব। পাশে থাকবেন আশা করি আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা রইল। ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
সমব্যথী আমি, এই জিনিসটাই কিউবাতে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। যখন মানুষ বলে সেখানে মানবাধিকার নাই, বলি আমি গণতন্ত্রের দেশের মানুষ কিন্তু আমার দেশের ৩০ % লোক তিন বেলা খেতে পারে না এখনো। অন্য সব কিছু বাদ দিলাম। ভারতের অবস্থা তো আপনিই বললেন। এই গণতন্ত্রের ঝাণ্ডার চেয়ে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার নিশ্চয়তা যদি অন্য ব্যবস্থা দেয় সেটা অনেক ভাল আমাদের জন্য। কিন্তু সেই সাথে রাজনীতি আর দুর্নীতির ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হবে সবার আগে।
facebook
আমিও সমব্যথী তারেক ভাই। অনুভুতিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন
ডাকঘর | ছবিঘর
বড় ছবিটা দুইবার করে এসে গেছে, আর আঁকিবুঁকিটাও কেমন বাচ্চাসুলভ। তবে লেখার আবেগটা সত্যি।
হুম, কৌস্তুভ ভাই । ঠিক করে দিয়েছি। আঁকিবুঁকি গুলিও বাদ দিলাম।
তোমাকে ধন্যবাদ
ডাকঘর | ছবিঘর
লেখাটা আয়নার মত মনে হলো। যেন নিজের কথাই পড়লাম।
এই তো আমার - আপনার পরিচয় দাদা । ভাল থাকবেন ।
ডাকঘর | ছবিঘর
লেখাটা আয়নার মত মনে হলো। যেন নিজের কথাই পড়লাম।
লেখাটা পড়ে আমার মত স্বপ্নবাজ মানুষও কেমন হতাশ হয়ে গেলাম !! একেবারে হৃদয়ে নাড়া দিয়ে গেল !
হেমন্তের ঘ্রাণ
এটাই আমাদের জীবন। বাঁচার চেষ্টায় তীব্র আকুতি।
ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
হতাশাটা দারুন নিপুনভাবে তুলে ধরলেন। আপনার লেখার হাতটা কিন্তু একেবারেই প্রথম শ্রেনীর। আর রিটন ভাইয়ের সাথে সহমত, লেখাটা ফেলে দেবার নয়। ভাল থাকবেন।
যাযাবর হতাশ তালপাতার ললাট লিখন।
ধন্যবাদ ভাই সাইফ জুয়েল।
জানিনা ভাই, লেখা আপনাদের ভাল লাগলেই, আপনারা উপলব্ধি করতে পারলেই আমার সার্থকতা। তাই চিরদিন একটা অজানা খুঁজে পথে স্বপ্নের ফেরি করে বেড়াই। আপনিও ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
তবু বুঝি বেঁচে থাকি আরেকটা দিন, হয়তো অপেক্ষার সোনালি দিনের তরে..........
_____________________
Give Her Freedom!
খণ্ডিত স্রোতস্বিনী এগিয়ে যায়
শরীরে মোটা মোটা ক্ষতের দাগ
সৃষ্টিশীল পাথরের প্রতিলিপির প্রতিরোধ
মনে হয় পৃথিবীর বাইরে প্রাণের চিৎকার
নষ্ট ইন্দ্রজালে গাছের ফাঁকে আলজিভ দেখায়
ছেঁড়া কাপড়ে বোনা স্বপ্ন
ছটফট যন্ত্রণায় অস্থির মমতার স্নিগ্ধতা
কাঙাল ছেলেটি খুঁজে ফেরে মায়ের আঁচল
ঠিক তখনই
লোলুপ দখিনা হাত
থাবা বসায় বস্তির নোংরা ভাতের থালায়
পরক্ষনেই –
যাযাবর নক্ষত্র খসে পড়ে মায়ের শুভ্র আঁচলে।
ডাকঘর | ছবিঘর
বাহ, চমৎকার তো! আপনার লেখা?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
প্রশ্নটা আমারো
_____________________
Give Her Freedom!
হ্যাঁ। এই টুকটাক কিছু লেখার চেষ্টা করি। জানিনা কবিতা হয়ে উঠে কিনা।
ডাকঘর | ছবিঘর
খুব ভালো লেগেছে তাপসদা। আপনার কবিতা পোস্টাকারে চাই।
_____________________
Give Her Freedom!
_____________________
Give Her Freedom!
বেঁচে থাকুক মনিময়রা কিংবা আমরা।
মানিক বাবু
আপনার কামনাকে, অদম্য ইচ্ছাকে আমি সালাম জানাই।
ডাকঘর | ছবিঘর
সত্য বলেছেন তাপশদা, এটাই আমি-আপনি ও আমাদের প্রতিদিন। ভাল থাকবেন। আপ্নার লেখা পড়তে ভাল লাগে, অনেকেই হয়ত আমার সাথে দ্বীমত করবেন জানি, তবু আমার ব্যক্তিগত ধারনা বাচ্চা-সুলভ আঁকিবুঁকির অন্যরকম ম্যসেজ থাকে বা আমি পাই। ধন্যবাদ।
শাফি।
ধন্যবাদ শাফি ভাই ।
ভাল থাকবেন। পাশে থাকবেন আশা করি
ডাকঘর | ছবিঘর
তৃতীয় বিশ্ব বলে কিছু নাই। এইটা একটা ফালতু টার্ম।
লেখা ভাল লেগেছে, তবে শুধু হতাশার সুর আমার ঠিক পছন্দ না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি আর আপনি অস্বীকার করতে চাইলেও এই নির্মম সত্যটাকে ছুঁড়ে ফেলে দেই কি করে ?
ফালতু টার্ম কি না, জানিনা দাদা। তবে এই বিভেদ আমরা তো নিজেরা সৃষ্টি করিনি।
আজ বাস্তবটাকে অস্বীকার করে আমি স্বপ্ন সন্ধানী হতে পারলাম না দাদা।
ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা নেবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
আমার নিজের ঘরে যখন অভাব, তখন প্রতিবেশির বাড়িতেও অভাব যাচ্ছে শুনলে আমার কোন উপকার হয় না, কিন্তু কেমন একটু শান্ত্বনা লাগে। ভারত বাংলাদেশের চেয়ে অনেকদূর এগিয়ে গেলেও আমাদের মতো কিছু সমস্যা এখনো মাথাব্যাথা হয়ে আছে জেনে সেরকম শান্ত্বনা পেলাম। কিছু সমস্যা উপনিবেশ আমল থেকে জন্ম নিয়েছে এগুলো দুই দেশেই এখনো বহাল আছে, আরো অনেক বছর থাকবে। তবুও আমি বলবো গড়পড়তা আপনারা আমাদের চেয়ে ভালো আছেন। শুনে বলতে পারেন, নদীর ওপার চাহিয়া কহে নিঃশ্বাস.............
লেখাটা ভালো লেগেছে। এরকম একটা লেখার দরকার ছিল ওপার সম্পর্কে জানার জন্য।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সান্ত্বনা!! একটা কথা দাদা, আমি খারাপ অবস্থায় আছি কিংবা আপনি, দুঃখ - হতাশা - যন্ত্রণা - অভাব - হাহাকার : কোনদিনও সান্ত্বনার কারণ হতে পারে কি ?
একটু ভেবে দেখবেন দাদা।
ভারত বাংলাদেশের চেয়ে অনেকদূর এগিয়ে গেছে, বলতে গেলে অনেক দূরে। কিন্তু সে এগিয়ে যাওয়াটা কাদের এগিয়ে যাওয়া ?
আমার অন্তিম গোধূলিতে মিশে যায় অন্তিম দীর্ঘশ্বাস
পাশে জেগে থাকে আমার অবিভক্ত সোনার বাঙলা
ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
ভাবনারা মাথার ভেতর অবিরত তুলছে ঢেউ
বদলে দেবার ইচ্ছেরা ভাবনা সাগরে ঢেউ।
ভাবছে সকলে,ভাবছে আসলে করছে না কেউ।।
নিদারুণ বাস্তবতা। নিজেকে সরিয়ে রাখতে চাইলেও উত্তাপ এসে লাগে। খুব সুন্দর লিখেছেন, দাদা। শুভকামনা অবিরাম।
ভাই দেবানন্দ
উত্তাপ থেকেই জন্ম নিক শুভ্রতা।
শুভকামনা আপনার প্রতিও রইল।
ডাকঘর | ছবিঘর
ভাবনারা মাথার ভেতর অবিরত তুলছে ঢেউ
বদলে দেবার ইচ্ছেটা ভাবনা সাগরে দেয় ঢেউ,
ভাবছে সকলে ভাবছে আসলে করছে না কেউ।।
নচিকেতার গানের মত মনে হল লেখাটা।
শ্রদ্ধেয় পাঠক
ভাই সব আইকনই তো এড করে দিলেন দেখছি।
১। হাসলেন ( আমার বোধগম্য হল না ),
২। পপকর্ণ নিয়ে গ্যালারিতে বসলেন ( অথচ এই লেখাটা সিকোয়েল নয়),
৩। গড়াগড়ি দিয়ে হাসি দিলেন( আবার আমার এটা উৎকট মনে হল),
৪। দেঁতো হাসি ( চরম ভাবে আপনি নিজেই হাসির পাত্র হলেন),
৫। গুরু গুরু করলেন ( বুঝালেন আপনার কাছে এই লেখাটা ফাটাফাটি লেগেছে !!)
শেষে
৬। ইয়েস বাঘা মামা ইয়েস ( এটা দিয়ে নিজের চূড়ান্ত "--------"{এটাকে খালি রাখলাম, শূন্যস্থান নিজেই পূরণ করে নেবেন} পরিচয় দিলেন )
আমার কথা
---- ভাই আপনি লেখাটা একবারের জন্যও পড়েননি । আর না পড়ে মন্তব্য করলে যা হবার তাই হয়েছে। ভাই অন্যদের লেখাতেও কি তাই করেন ? যদি করেন তাহলে সচলায়তনে কেন আসেন ?
ডাকঘর | ছবিঘর
আপনার লেখাটি খুব ভাল লেগেছে । কেমন যেন নিজের কথা মনে হল... হয়ত এভাবেই নিজের জীবন টাও নিঃশেষ হয়ে যাবে । তবু , স্বপ্ন দেখি ভালভাবে বাঁচার ...
দ্যা রিডার
একটা গানের লাইন-ই শুধু মনে পড়ছে - বাড়িয়ে দাও তোমার হাত আমি আবার তোমার পাশেই হাঁটতে চাই।
ভাল থাকবেন।
ডাকঘর | ছবিঘর
@শাব্দিক
নচিকেতার লাইনই তো ভাই ।।।।।
আহসান এবং শাব্দিক ভাই আমি অতি সাধারণ একজন লেখক। আর নচিকেতা !! ওরে বাব্বা - উনি তো বাংলার নাক। আমার সাথে উনার তুলনা না টানাই শ্রেয়'রে দাদা ভাইয়েরা।
এনিঅয়ে আপনারা ভালো থাকবেন। শুভকামনা
ডাকঘর | ছবিঘর
সব দেশে আর সবকালেই মনে হয় হতাশার গল্পগুলো প্রায় একই।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাই গ্রীষ্মের লালিত রোদ আমাদের বাসি স্বপ্ন দেখায়।
ডাকঘর | ছবিঘর
তাপস শর্মা, তোমার লেখাটা এশিয়ার সব দেশের সাধারন জনগণের জীবনের সত্য গল্প ভাই। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে ?
পাঠকঃ মিনা মাশরাফী
কে আর বাঁধবে ! যদি কেউ পারে সে হল, আপনি- আমি এবং আমরা
একটা তুফান উঠা দরকার।
ডাকঘর | ছবিঘর
আজো রাত্রির নিস্তব্ধতা
ছুঁড়ে দিয়ে বলে মেকী স্বাধীনতা-
"সব ঝুট হ্যায়, সব ঝুট হ্যায়" রাজশ্রী - নচিকেতা
Shining India'র ঝলমলে চাদরের নীচে ঢাকা পড়ে যাওয়া বিপন্ন এক মানবিক বিস্ময়কে তুলে আনবার জন্য ধন্যবাদ।
নতুন মন্তব্য করুন