দু'বছর আগে কাপ্তাই বেড়াতে যেয়ে কিছু ছবি তুলেছিলাম কাপ্তাই লেকে ও তার আশপাশে। ছবি অতিনিম্ন মানের হয়েছে। কিন্তু দেশের কথা যখন খুব মনে হয় তখন ছবিগুলো দেখি আর ভাবি একদিন আমি আবারও...
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
ছবির দোষত্রুটি খুঁজে কইস্যা সমালোচনা করেন দয়া করে। শুধু সাইজে ছোট করা ছাড়া আর কোন রকম এডিট করিনি।
কৃতজ্ঞতা-স্বীকারঃ ফাহিম ভাই আর সাফি ভাই। আপনাদের কথায় সাহস করে আপলোড করলাম, তাই আপনাদেরকেই এই পোষ্ট ডেডিকেট করা হল। গালাগালি প্রশংসা জাই জুঁটুক সব কিন্তু এই দুইজনের। আপনাদের মত কিছু মানুষের তোলা ছবি যখন দেখি তখন ভাবি একদিন আমিও...
ক্যামেরাঃ ক্যানন এসএক্স২০আইএস
কল্যাণ
kfouzderএটজিমেইলডটকম
মন্তব্য
ব্লগ লেখার উত্তেজনায় নাম লিখতে ভুলে গেছি, তাই তাড়াতাড়ি মন্তব্য করে দায় স্বীকার করি, আধমের নামঃ কল্যাণ
কল্যাণ-এর পর F কেন
F আমার নামের দ্বিতীয় ও শেষাংশের প্রথম অক্ষর। মন্তব্য করতে যেয়ে শুধু কল্যাণ লিখে মন্তব্য করার সময় সম্ভবত ম্যাসেজ পেয়েছিলাম যে এটা কারো রেজিস্টার্ড নাম (ঐটাও মনে হয় এই নরাধম, কারণ যদ্দুর মনে পড়ে মেলা মেলা দিন আগে রেজিস্ট্রেশন করছিলাম এই নামে), তো একটা সংক্ষিপ্ত কিছু দরকার ছিল, তাই F এর আমদানি। তাছাড়া এটা দিয়ে ফেল্টু, ফাঁকিবাজ এরকম আরো কত কিছু বোঝানো যায় সহজে ।
আরো আপলোড করতে থাকেন। ভালবাসাটা খাঁটি আপনার, এর চেয়ে দামী আর কি আছে !
facebook
, অনেক উৎসাহ পেলাম। অণু আর একটা দামী জিনিস হল তোমাদের সবার মন্তব্য।
ভালইছে! গরুর পিঠে কি কাক? নাকি কালো কুচকুচে লেজ লম্বা ঠোঁট চোঁখা স্মার্ট ( নাম মনে নাই )একটা পাখি আছে যে,ওটা?
, ঐটা কাক না ফিঙ্গে ছিল, আপনার বর্ননা ঠিকাছে।
ছবিগুলো অতিমাত্রায় ছোট। ইহা একটি কঠোর সমালোচনা।
পিপিদা'র সমালোচনা শীরধার্য, পোষ্ট দেখে যে মন্তব্য দিছেন এতেই অনেক পাওয়া হল। দ্রুত আপলোডানোর উদ্দেশ্যে ৮০০X৬০০ করছিলাম, আর পোষ্টানোর সময় হাফ পেজ নামক একটা অপশন নিছিলাম, মনে হয় ফুল পেজ নিতে হইত। নতুনতো, আস্তে ধীরে শিখতেছি আরকি।
কী যে বলেন!
ছবি আপলোড করার দরকার নেই তো, ফ্লিকারে দিয়ে সেখান থেকে শেয়ার করবেন। ওটা অনেক বেশী সহজ। তবে শুধু ছবি না দিয়ে ছবির সাথে কিছু বর্ণনাও থাকা দরকার।
ভালোবাসাটাই আসল
চালিয়ে যান ভাই
ডাকঘর | ছবিঘর
নেন তাপস দা, উতসাহ পেলাম।
ব্লগের প্রথম ছবিটা দেখেই মনের ভিতর ছ্যাৎ করে উঠল। এটাতো আমারই গাঁয়ের গরুর ছবি। গ্রামে যাবার জন্য মনটা বড়ই উতলা হয়ে উঠল। ডাক্তারের বারন। এখন কিছুদিন রেস্টে থাকতে হবে। কাপ্তাই এর ছবি! মনে পড়ল কাপ্তাই গিয়েছিলাম ১৯৭০ সালে। ছবিগুলো দেখে স্মৃতিমেদুরতায় আক্রান্ত হলাম।
চালিয়ে যান। সাথে আছি।
প্রৌঢ়ভাবনা
আমারো মাঝে মাঝে মনে হয় সব ছেড়ে ছুড়ে কোন গ্রামে নদীর ধারে যেয়ে বাস করি। বিশ্রাম নিন, ভাল থাকুন, দুর্বল হাতের ছবিগুলো দেখার জন্য, উতসাহ দেওয়ার জন্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ছবির সাথে দু'একটা বর্ননা হলে ভাল হত
বর্ননা লেখার মত কলমের জোর নাই। ছবিগুলো দেখার জন্য নেন।
নদীর ছবিগুলো মন ছুঁয়ে গেলো ভাই!
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
দেখে মন্তব্য করার জন্য লন।
সম্মানিত বোধ করছি, একটু লজ্জাও পেলাম।
যাই হোক ছবিওয়ালা ব্লগ পোস্ট দিয়েছেন দেখে খুব খুশি হলাম। ফটোগ্রাফির উপর টান যে আপনার আছে তা তো বোঝাই যাচ্ছে। তবে উপরে সবার সাথে একমত। আরেকটু লেখা আসলে ভাল হত। ভাল হত আরেকটু বড় আকারে দেখতে পেলে।
ছবির মধ্যে সবচেয়ে ভাল লেগেছে ১, ৩ ও ১২ নাম্বার। বিশেষ করে ১ নাম্বার ছবিটা অপূর্ব।
ছবির বিষয়বস্তুর সাথে আমার ধারণা পাঠকেরা খুব সহজেই মিশে যেতে পারবেন। নদী-নৌকা-প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি সবসময়ই জনপ্রিয়। তোলাও সহজ। মুন্সীয়ানাটা তাই চোখে পড়ল ১ নম্বরেই।
পয়েন্ট অ্যান্ড শুটে ছবির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকে কম। তাই কম্পোজিশানের ব্যাপারে একটু বাড়তি খেয়াল করা প্রয়োজন। ফ্রেমের কোন অংশে কী আছে, কিভাবে আছে - শুধু এইটুকু চিন্তা করেন। ক্যামেরাটা সাধারণত আমরা আই লেভেলে রাখি, একটু নীচের থেকে বা অনেক উপর থেকে, চিপা অ্যাঙ্গেল দিয়ে ছবি তুলে দেখুন - ভিন্ন পারস্পেকটিভ নিয়ে খেলার মজা পাবেন।
ল্যান্ডস্কেপের ছবিগুলোর কয়েকটার ব্রাইটনেস ও কন্ট্রাস্ট একটু বাড়ালে আরো চমৎকার রঙ পাবেন। এখন একটু মলিন দেখাচ্ছে গিম্প বা ফটোশপে করে দেখতে পারেন।
আশা করি সামনে এমন আরো পোস্ট পাব।
অনেক অনেক
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফাহিম ভাই এক ঝুড়ি নেন। লজ্জা পাইয়েন না। আসলে ছবির সমালোচনা না পেলে তো আর ইম্প্রুভ করার উপায় থাকে না। অ্যাঙ্গেল এর ব্যাপারটা ছবি তোলার সময় আর মাথায় থাকে না। ক্লিক করার আগে অনেক কিছু মনে রাখার চেষ্টা করি কিন্তু পরে সব কেমন গোলমাল হয়ে যায়, আর বাসায় এসে ছবি গুলা যখন দেখি এমন মেজাজ খারাপ হয়! পোস্ট এডিটিং এ আমার অবস্থা যা-তা। আপনার পরামর্শগুলো এখন থেকে মনে রাখার চেষ্টা করব। ভাল থাকবেন।
মনের ভিতর কেমন যেন করে উঠল, আমার জম্ম স্থান কাপ্তাইয়ের ছবি দেখে।
কোথায় কোথায় গেলেন বর্ননা দিলে আরও ভাল হত
আসলে পার্বত্য চট্টগ্রামের পুরো অঞ্চলটিই খুবই সুন্দর।
অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের দেশটাই অসাধারন রকমের সুন্দর। লেখার ব্যাপারে আমি বিশেষ কমজোরী, চেষ্টা করব পরেরগুলোয় কিছু বর্ননা জুড়ে দেবার। সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কইস্যা সমালোচনা-আপনার ছবি তোলার হাত খুবই খারাপ। হাত ধোয়া ছাড়া ছবি তুলছেন ক্যান? ছবিতে ময়লা লাইগ্যা গেছে। জীবনে আর কোনদিন ময়লা হাতে ছবি তুলবেন না। খবরদার, কয়া দিলাম।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারে আমার নাম নাই ক্যান (সবচেয়ে বড় সমইস্যা এইটা)?
গরুর পিছনের দুই রান কই গেল? নাকি কাইট্টা খায়েলছেন? অর্ধেইক্যা গরু মানি না। দুই নম্বরে এটা কিসের ছবি দিছেন? অক্টোপাস নাকি? প্রেত্যেকটা ছবি খারাপ...
(হা: হা: হা। এর চেয়ে কইস্যা কেউ সমালোচনা করতে পারবে না...)
উহহহ... ভাই যে ঠুয়া মারছেন তাতে নিঃসন্দেহে এখন থিকা ছবি তুলার সময় আপনার কথা মনে পড়বো আর কৃতজ্ঞতা স্বীকারে আপনার নাম মনে করাইয়া দিব । গরুর পিছনের রান দুইখান আমি খাইবার পারি নাই, তয় এমুন নজর দিছি যে ঐ গরুর কসাইয়ের হাতে মরন নিশ্চিত। ২ নম্বরের ছবিটা তোলার পর নিজেরে বিশাল ফুডুগ্রাফার মনে হইছিল আর মেলা দিন ঐটা ওয়ালপেপার কইরা রাখছিলাম (খিক খিক), তয় পরে বাসায় যাইয়া সব ছবি যখন দেখলাম ইহহহ...বুঝলাম দিল্লী বহুত দূর। শেষে আপনার থাম্বস-উপ গুলা পাইয়া ঠুয়ার ব্যাথা এক্কেরে ভ্যানিশ। এমুন দারুন কমেন্টের লাইগা এক পাহাড় লন।
ভাললাগলো ভাই!!!!!!!!!
আমি মোটামুটি প্রথম শ্রেণীর ভবঘুরে।
ঢাকার অদূরে শাদুল্লাহপুর নামক আক্তা জায়গা আছে।সময় পেলেই অইখানে যেয়ে পরে থাকি।কিন্তু জাইগাতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।"দখিনা সিটি" নামের ভুমিদসুদের কারনে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে জাইগাটা।ওরা ভরা বিল বালি ফেলে ভরাট করতেসে।দেক্লেই মনের ভিতর ।কিন্তু মনের ভিতর কষ্টে মোচর দিতে থাকে।জায়গাটা পুরোপুরি নষ্ট হৌয়াড় আগে জোডী আপণাড় মতো কোড়ে ফোটোতে ধরে ড়াখটে পারতাম।
সব খানে একই অবস্থা। এরি মধ্যে হাতে যা আছে নিয়া ঝাপাইয়া পড়েন, প্রতিবাদ করেন, ছবি তুইল্যা রাখেন সবার সামনে তুইল্যা ধরেন। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
ভূল বানানের জন্য দুঃখিত।অনভ্যস্ত হাত।মাফ করবেন।।।।।।
মাফ করা হইল, তয় এইখানে প্রমিস করেন যে এখন থিকা দৈনিক একপাতা কইরা বাংলা টাইপ প্র্যাক্টিস করবেন । তাই বইলা আবার আমার কথা শুইনা ভুইলাও সচলের পোষ্টে প্র্যাক্টিস কইরেন না ঠুয়া খাওয়া লাগতে পারে, প্র্যাক্টিস চলুক আপনার বাড়ির পিসিতে ।
শিরোনামটা খুব ভালো লেগেছে। ১১, ১২ নং ছবি দারুণ। তবে সাইজ আরেকটু বড় হলে ভালো লাগতো।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ নীড় সন্ধানী ভাই। ছবির সাইজের কথা মনে রাখার চেষ্টা করব সামনে (যদি পোষ্ট করার মত কিছু খুঁজে পাই আরকি )।
ছবি.. কথাতো বলছে ভালই
কর্ণ দা' অনেক অনেক ধন্যবাদ। আসলে ছবি তোলাতে নিজেকে এখনো এত পিছনে খুঁজে পাই যে নিঃসন্দেহে যে কথা আপনি ছবিতে খুঁজে পেলেন তাতে আমার ছবি থেকেও আপনার সৃষ্টিশীল মনের ভূমিকা অ-নে-ক। আবারো ধন্যবাদ।
ছবি.. কথাতো বলছে ভালই
ছবিগুলো খুব নস্টালজিক করে দিলো।
আমাকেও করে, সব সময়। ভাল থাকবেন।
খুব সুন্দর
অনেক
ফটোশপে ফেলে কার্ভটা একটু নাড়ায়ে চাড়ায়ে, নইলে ব্রাইটনেস কনট্রাস্ট একটু নাড়ালে চাড়ালে ছবিগুলো আরো জীবন্ত হতো মনে হয়...
আরো ছবি দেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক ধন্যবাদ নজরুল ভাই। ফটোশপ লাইটরুম জোগাড় করেছিলাম অনেক কষ্টে, কিন্তু এত স্লো যে ইচ্ছেটাই মরে যায়। পরে মনে হল মশা মারতে কামান দাগার চেষ্টা করতেছি, আমার এসব প্রফেশনাল টুলের দরকার টা কি? তবে ফটোশপটা এখনো আছে, এরপর থেকে চেষ্টা করব। আপনার মন্তব্যে উৎসাহ পেলাম।
সুন্দর তো ছবিগুলো...
ইদানীং পৃথিবী অনুভব করে, একটা সূর্যে চলছেনা আর
এতো পাপ, অন্ধকার
ডজনখানেক সূর্য দরকার।
দিহানাপু নেন।
৫, ৬, ১২ এবং ১৩ জটিল হইসে।
হেহ হেহ লন
১২ নম্বরটা সবচেয়ে ভালো লাগলো। আলাদা আলাদা করে প্রত্যেকটি ছবি নিয়ে নিজের মত করে ভাবলেই তো খণ্ড খণ্ড কল্পনা নিয়ে একটা আকাশ-কুসুম দাঁড়িয়ে যায়। আর প্রথম ছবিটি নিয়ে অন্ততঃ ভিন্ন স্বাদের একটা গরুর রচনা তো লেখা যেত! কি, সমালোচনা কঠিন হয়েছে?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ রোমেল ভাই। দারুন আইডিয়া দিয়েছেন। সমস্যা হল লেখালিখিতে আমি বিশেষ কমজোরী, তাই ফাঁকি দেওয়ার মতলবে আছি জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই । আপনার সমালোচনা আপনার কবিতার মতই ক্রিয়েটিভ আর এইরকম সমলোচনা করে আপনি আরোও পোষ্ট দেওয়ার লোভ দেখিয়ে দিচ্ছেন। এইটা ঘোরতর অন্যায় ।
গরুর ছবিটা অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। ২, ৬, ১৩ নাম্বারও চমৎকার! আরো আরো ছবি আর বর্ণনা দিন।
উৎসাহ পেলাম, ধন্যবাদ। এই সচলেই এত সুন্দর সব ছবি আছে যে নিজের তোলা ছবি দিতে যথেষ্ট সাহস সঞ্চয় করে নেওয়া লাগে। নেহাত চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির সচলের শ্লোগান তাই সাহস করে দিয়ে ফেলেছি।
ছবিগুলোর ভেতর দারুন 'সরলতা' খুঁজে পেলাম। ভালোলাগা জানিয়ে একটা ছবি আপনাকে উপহার দিলাম:
হুম, ফটোগ্রাফিতে আপনারও উৎসাহ আছে দেখছি। একটা ছবি পোস্টই দিয়ে দিন না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
একটা বিনীত এ্যাটেম্পট নিয়েছিলাম তো
http://www.sachalayatan.com/node/41197
উচ্ছলা, ফাহিম ভাই অতি বিপদজনক লোক , ফাহিম ভাই এর এক পোষ্টে মন্তব্য করতে যেয়ে আমি ধরা খেয়ে এখন নিজেই ছবি পোষ্ট করে বসে আছি। সাবধান । এক মাঘে শীত যায় না, সুতরাং এক পোষ্টে মাপ নাই। জনতা আরোও ছবি দেখবার চায় কইলাম।
আমি বিপদজনক? আমি
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
@উচ্ছলা: বিনীত অ্যাটেম্পট চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল। এই মাত্র পড়লাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
বাহ! অদ্ভুত সুন্দর ছবি!
আরে বেশ মজাতো, এখন থেকে তাইলে এই ছবির কপিরাইট কিন্তু আমার। উপহারের জন্য সেইসাথে মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৭ নং ছবিটা ভাল লাগল।
ক্যামেরাবাজি চলুক।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
উৎসাহ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ক্যামেরাবাজি চলবেই, হালকা পাতলা যন্ত্রপাতি যোগাড়ের চেষ্টায় আছি আর সেই সাথে কিছু সময়।
বাহ। বেশ ভালো লাগলো ছবিগুলো। শিরোনামটাও খুব সুন্দর মানিয়ে গেছে, কয়েক টুকরো বাংলাদেশ হটাৎ করেই চোখের সামনে চলে এসেছে। প্রতি ছবির সাথে এরপরে এক লাইন করে লেখা জুড়ে দিলেই পারেন। যেরকম সরলতা ছবিতে ফুটে উঠেছে ঐরকমই সরল কোন বর্ণনা।
উদাস ভাই সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা করব দু'এক কথা জুড়ে দেবার, কিন্তু তাতে আবার ছবিগুলার অপমান হওয়ার সম্ভাবনা আছে , এই ভয়েই লেখার চেষ্টা করি না। আপনার মত হাতের তার কই? এইত অনেক কায়দার শিরনাম আর ছবি মিলিয়ে আমার ফাঁকিবাজি প্রচেষ্টা, কিন্তু আপনাদের চোখ এড়াতে পারলাম কই?
ছবিগুলি কত যে কথা বলছে সবার সাথে!! খুব সুন্দর হয়েছে! অনেক ধন্যবাদ।
আসমা আপা, আসলে আমাদের দেশটা এত সুন্দর যে অল্প একটু চেষ্টাতেই কত সহজে সবার প্রশংসা কুড়ান যায় দেখুন। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এত চমৎকার করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
৭, ১২, ১৩
_____________________
Give Her Freedom!
ঈষৎ ভাই লন।
দারুণ!!!
আমি ছবির ব্যাকরন বুঝিনা তবে কোন ছবি যখন ছুয়ে যায় তার কথা বুঝি। আমার খুবই ভালো লাগলো, আশা করবো ছবি নিয়ে আরো পোস্ট পাবো আপনার। আমাদের পুরনো ঢাকায় একটা কথা বলা হতো - “হাতে মহব্বত না থাকলে আবার বাবুর্চীকিয়ের” - আপনার হাতে মহব্বত আছে, ছবি তুলুন, আমাদের সাথে শেয়ার করতে থাকুন
ওহহ তানিম ভাই কি কইলেন এইটা ! এক্কেরে তালগাছে উঠাইয়া দিলেন । এইখান থিকা পড়লে তো হাড্ডিগুড্ডি কিচ্ছু খুঁইজা পামু না হেহ হেহ। ঝুড়ি ভর্তি লন ভাই।
'কয়েকটুরো' মানে কী?
হায় হায় শিরনামে ভুল, এইটা ক্ষমার অযোগ্য। পাঠক ভাই টুকরো লিখতে যেয়ে টুরো লিখে ফেলেছি। এখুনি মেইল করি ঠিক করে দেওয়ার অনুরোধ করে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালবাসাটাই মূল রে ভাই।
এটা আপনার মধ্যে যথেষ্ট পরিমানেই আছে বলে মনে হচ্ছে।
অনেক শুভকামনা।
কষে সমালোচনা, ইয়ে... কি করে যেন করতে হয়?? (চিন্তানোর ইমো)
বন্দনা আপা এমন মনখোলা শুভকামনার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
কষে সমালোচনা মানে ধরেন লিখলেন যে ঐ ১ নম্বরের ঘাস খাদকের সাথে আমার পার্থক্য এত সামান্য যে ছবি তোলার কায়দা থেকেই সেটা বোঝা যাচ্ছে। অথবা ঐ নিরীহ জীবের অর্ধেক নাই কেন বা বাকি দুই ঠ্যাং আমি কেন খাইছি, তার উপর ময়লা হাতে তোলা তাই প্রেত্যেকটা ছবিতে ময়লা ময়লা ভাব (কৃতজ্ঞতা-স্বীকারঃ ইস্কান্দর ভাই) এইরকম আরকি ।
সচলের বিল্টিন চিন্তানোর ইমো =
অটঃ ইস্কান্দর ভাই দেখেন কৃতজ্ঞতা স্বীকার করলাম কিন্তু, আপনার ঠুয়া খরচ বিফলে যাইতে দেই নাই।
চমৎকার!!!
তয় শুধু পেট ভরলো...মন পুরা ভরে নাই। আরও আরও চাই। আর লোকজনের নজর সব খালি বিফবিফ। গরু দেইখাই মনে হয় ভুনা, কাবাব, রোস্ট ইত্যাদি জিহবায় চইলা আইসে। পিঠের উপ্রে যে একটা কাউয়া আছে বিশাল পোজ দিয়া সেইদিকে কেউ কইলো না।
অতীত
Cow এর পিঠে কাউয়া থাকবো, এইডা আর কওনের কি আছে...
ও ভাইজান, ওইডা কাউয়া না তো, ফিঙ্গে আছিলো। এখন কি হইবো?
তাই নাকি??? এখান থেকে তো কাক মনে হচ্ছে, নাকি কাকতালীয়ভাবে আসলেই ফিঙ্গে? তাইলে নিশ্চিত ফিঙ্গে দেখতে গিয়া চোখে ফাঙ্গাস জমসে আমার
অতীত
কিন্তু এইডা যে Cow না বলদ তা বুঝলেন ক্যামনে????
অতীত
তার আগে কন আপ্নে যে ছবি দেইখাই ভুনা, কাবাব, রোস্ট ইত্যাদি জিহবায় আইনা ফালাইছিলেন সেইগুলা সব কিয়ের আছিলো ?
নতুন মন্তব্য করুন