**ফন্ট সমস্যার জন্য পুনরায় পোস্ট করলাম। অনাকাঙ্খিত ও অনিচ্ছাকৃত সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট আন্তরিকভাবে দুঃখিত...**
আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(১) আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(২) আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)
আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৪)
ভার্সিটিতে আসার পর থেকেই ‘জ্যাক ভাই’ নামে এক সিনিয়র ভাইয়ের খুব নাম-ডাক(!) শুনতাম। তিনি নাকি সারা ক্যাম্পাসের অবিসংবাদিত র্যাগ কিং! (অনেকের মতে ফাদার অফ র্যাগিং!) তবে তিনি যে শুধু র্যাগিংয়ের জন্যই পরিচিত ছিলেন তা কিন্তু নয়। তার গুনের(নাকি দোষের!) তালিকায় আরো অনেক অসামান্য বিষয়াদি স্থান করে নিয়েছিলো। সেগুলোর সব বলতে গেলে হয়তো কাগজেই কুলোবে না। তবু কিছুকথা না বললে এই মহাপুরুষের প্রতি অবজ্ঞাই করা হবে! র্যাগিং দেয়ার মতো ল্যাগ পাওয়াতেও তিনি নিজেকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এছাড়া তার হেয়ারস্টাইল, গিটারিস্ট ইমেজ আর ফাইটিং স্কিলের(!) কারণে তিনি সবার মনে এক চিরস্থায়ী অবস্থান করে নিয়েছিলেন। তবে তিনি আমার আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু হয়েছেন এর কোনোটির জন্যেই নয়। আজ আমি তাকে নিয়ে কথা বলতে চাই পার্টটাইম পণ্ডিতমশাই হিসেবে তার অসাধারণ পারফরমেন্সের জন্যই।
তার কাছ থেকেই শুনেছিলাম যে তিনি নাকি টিউশনি করে একমাসে সর্বোচ্চ ৫৫,০০০ টাকা আয় করেছেন। এছাড়াও এই খাতে তার আয়ের অংক নাকি কখনোই ৩০,০০০ টাকার নিচে যায় নি। ভাবা যায়, একটা ভার্সিটিছাত্র যে কিনা কিছুদিন আগেও টাকার প্রয়োজনে বাবার কাছে হাত পাততো সে যদি হটাৎ প্রতিমাসে ৩০,০০০-৫০,০০০ টাকা আয়ের সহজ রাস্তা খুঁজে পায়, তাহলে কি ঘটে?
অনেককিছুই ঘটে। আর সেই অনেককিছুর মধ্যে খুব কম জিনিসই আছে, যা ‘জ্যাক ভাই’ ঘটান নি। নগদ টাকার নেশা তাকে জড়িয়ে ফেলতে লাগলো এক সুতীব্র আকর্ষণে। খুব দ্রুতই তার টিউশনির সংখ্যা বাড়তে লাগলো। একটাসময় সেটা এমন অবস্থায় এসে দাঁড়ালো যে তিনি ক্লাস বাদ দিয়েও টিউশনি করতে লাগলেন। ফলে রেজাল্ট খারাপ হতে শুরু করলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে তার দেখা পাওয়াটাই একটা বিশেষ ব্যাপার হিসেবে বিবেচিত হতে শুরু করলো।
তাছাড়া আরো যে ব্যাপারটা ঘটলো, সেটা হলো তার মধ্যে টাকা উড়ানোর জন্য একধরনের অস্থিরতার তৈরি হলো। এরসাথে যোগ হলো পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মানসিকভাবে ফ্রাস্ট্র্যাটেড হয়ে পড়া। ফলে কেরু-ভোদকা-হুইস্কি আর ‘শুকনা’র সাথে যোগাযোগটাও খুব দ্রুতই ঘটলো। শুরুতে তার এই তরল ও শুকনা সেবন শুধুমাত্র ‘ডিএমসির চিপা’ আর ‘গ্যালাক্সি’র ধোঁয়াটে আলোছায়ায় সীমাবদ্ধ থাকলেও একসময় সেটা প্রায় ‘ওপেনলি’ই হলের নিজরুমে শুরু হলো। আর হলের ছাদে ভীড় জমাতে লাগলো গলাধঃকৃত ‘তরল’ এর খালি বোতলেরা। সেইসাথে ট্র্যাকে ফিরে আসার সম্ভাবনাটাও অনেকখানি ফিকে হতে লাগলো। দোস্তি হলো বুয়েট, মেডিকেল আর ঢাবির যত ‘ভাইলোকে’দের সাথে। এভাবেই জড়িয়ে পড়লেন রাজনীতিতেও। তারপর কিছুদিন ক্যাম্পাসের ত্রাস হয়ে বিচরণ। কিন্তু রাজনীতির পালাবদলে আর উশৃংখলার খেসারতে বহিষ্কৃত হলেন সেখান থেকেও। ক্যাম্পাসের নানা ঘটনায় কখনো কারণে, কখনো বা অকারণেই মার খেতে লাগলেন। এভাবে ধীরে ধীরে আলোচিত আর সমালোচিত এক চরিত্র হিসেবেই সিনিয়র-জুনিয়র-সহপাঠী আর শিক্ষকমহলে পরিচিত হলেন।
১৯শে জুলাই, ২০১০। বিশ্বকাপ খেলা দেখার জন্য ক্লাসবন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটলো বুয়েটেরই সিনিয়র ও জুনিয়র ব্যাচের ছাত্রদের মধ্যে। ফলে, পরিস্থিতি মোকাবিলায় কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করলো এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য হল ভ্যাকেন্ট করে দিলো। সেই সাথে ঘটনার প্রকৃত কারণ ও দোষীদের বের করার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো। তদন্ত কমিটি বিভিন্ন বিবেচনায় প্রায় চল্লিশজনকে শোকজ নোটিশ পাঠালেন। অবধারিতভাবেই সেই শোকজ লিস্ট নাম ছিলো জ্যাকভাইয়েরও।
সেই তদন্ত কমিটির কাজ নিয়েও অনেককিছুই বলার আছে। তবে আজ নয়। সেটা নিয়ে না হয় অন্য কোনো দিনই বলি। ফিরে আসি জ্যাকভাইয়ের প্রসঙ্গে। শোকজের জবাব দিতে গিয়ে তাকে অবশ্য মারামারি নিয়ে নয়, জবাবদিহিতা করতে হয়েছিলো একজন র্যাগার আর পার্টটাইম পণ্ডিতমশাই হিসেবে তার দক্ষতা নিয়েই। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত বর্ণনা অনুযায়ী, তদন্তকারী শিক্ষকদের সাথে তার কথোপকথনটা ছিলো এরকম…
১ম শিক্ষকঃ শুনলাম, তুমি নাকি র্যাগ কিং?
২য় শিক্ষকঃ বলো দেখি, কি এমন র্যাগ দাও যে কিং হয়া গেলা? আমরাও একটু জানলাম না হয়। আমাদের সময়তো এইসব আছিলো না।
জ্যাকভাইঃ না স্যার। আমি কই র্যাগ দিলাম। পোলাপাইনে এমনেই কইছে।
এভাবে র্যাগ নিয়েই কিছুক্ষণ কথাবার্তা চললো। স্যারেরা তাকে সতর্ক করে দিলেন যে, তার নামে যেন আর কখনো জুনিয়রদের কাছ থেকে র্যাগের এবং ভার্সিটির ক্যাফে, ক্যান্টিনসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে বাকী'র নামে চাঁদাবাজির(!) অভিযোগ না আসে।
তদন্ত কমিটির অপর সদস্য ম. হ. স্যার এতক্ষণ চুপ করে শুনছিলেন। এবার তিনি মুখ খুললেন জ্যাকভাইয়ের টিউশনি প্রসঙ্গে…
ম.হ.স্যারঃ শুনলাম তুমি নাকি পাশই করতে পারো না, তা পোলাপাইনরে কি পড়াও?
জ্যাকভাইঃ পোলাপাইনরে তো স্যার এস,এস,সি আর ইন্টারের বই পড়াই।
ম.হ.স্যারঃ ও আচ্ছা। তা, কি কি সাবজেক্ট পড়াও?
জ্যাকভাইঃ এইতো স্যার……ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি আর ম্যাথ……
ম.হ.স্যারঃ তুমি কেমিস্ট্রি পড়াও!(স্যার নিজে কেমিস্ট্রির প্রফেসর এবং উচ্চমাধ্যমিক রসায়ন বইয়ের লেখক। উল্লেখ্য, তাঁর কোর্সেও জ্যাকভাই ল্যাগ খাইছিলেন!) আচ্ছা কও দেখি……এই বলে স্যার জ্যাকভাইকে কেমিস্ট্রির একটি বিক্রিয়া জিজ্ঞাসা করলেন। বিক্রিয়াটা এই মুহূর্তে আর মনে পড়ছে না।
জ্যাকভাইঃ স্যার, এস,এস,সি এবং ইন্টারের কেমিস্ট্রি বই আমার পুরা মনে আছে! তার কোথাও এই ধরনের কোনো বিক্রিয়া নাই!!
এভাবে স্যারদেরকে হতভম্ভ করে দিয়েই বেরিয়ে এলেন। আপনারাও নিশ্চয়ই হতভম্ভ হচ্ছেন এই ভেবে যে, যেই ছেলে কিনা তরল আর শুকনায় মজে থাকে সে কি করে এতটা কনফিডেন্সের সাথে বললো যে এই বিক্রিয়া পুরো বইয়েই নাই! কিন্তু ভ্রাতা ও ভগিনীগণ……হাজার হোক, সে যে বুয়েটের পোলা-আগুনের গোলা!!!
ইংলিশ মিডিয়াম থেকে খুব কমসংখ্যক ছেলে-মেয়েই বুয়েটে চান্স পায়। জ্যাকভাই সেই অল্পকয়েক জনের মধ্যে একজন। তার সহপাঠীদের কাছে শুনেছিলাম, উনি নাকি ও’লেভেল পরীক্ষায় ‘হোল ওয়ার্ল্ডে হায়েস্ট মার্ক’ পেয়েছিলেন। তিনি যদি কালেভাদ্রেও একদিন ক্লাস করেন, তো তার সেইদিনের ক্লাসনোটটা হয় নিঃসন্দেহে সংগ্রহে রাখার মতো। ড্রামস এবং গীটার-দুটোতেই তার অসাধারণ দক্ষতা। র্যাগ দিলেও অনেক জুনিয়রের কাছেই তিনি বেশ মজার একজন মানুষ, কারণ জুনিয়রদের সাথেও তিনি মিশে যান ঠিক সহপাঠীর মতই। (অবশ্য এর একটা কারণ হতে পারে এই যে, বুয়েটে তার জুনিয়র প্রায় সকল ব্যাচের সাথেই তিনি ক্লাস করেছেন এবং ভবিষ্যতে হয়তো আরো অনেক ব্যাচের সাথেই করবেন।)
এতটুকু পড়ে জ্যাকভাই সম্পর্কে আপনাদের কি ধারণা হলো জানি না, কিন্তু আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে মানুষটার জন্য ‘সিম্প্যাথি’ই অনুভব করি। কারণ আমি বিশ্বাস করি যে তার ভিতরেও একটা সুন্দর মন ছিলো(হয়তো এখনো আছে), যে মনটা প্রকাশিত হতে পারলো না প্রথমে কাঁচা টাকার এবং পরবর্তীতে ফ্রাস্ট্রেশনের সর্বগ্রাসী জালে জড়িয়ে……
এরকমই আরো একজন বড়ভাইয়ের সাথে পরিচয় হয়েছিলো ‘মুনরাইজে’ ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করতে গিয়ে। তিনি অনেকেরই পরিচিত---রফিকভাই। বুয়েটের ’৯৭ ব্যাচের ছাত্র। বুয়েট ভর্তি কোচিংযের দুনিয়াতে তিনি ম্যাথের বস হিসেবেই পরিচিত। তার কাছে কোচিং করে কত ছাত্র বুয়েটে চান্স পেলো, তাদের কেউ কেউ বুয়েটের লেকচারার হয়ে তারই ক্লাস নিলো। অথচ তিনি নিজেই আজো পাশ করে বের হতে পারলেন না। উল্লেখ্য, আমাদেরও তাকে একটার্মের জন্য ক্লাসমেট হিসেবে পাওয়ার সৌভাগ্য(!) হয়েছিলো।
বনি ভাই নামে আরেক বড়ভাইয়ের সাথে বেশ ঘনিষ্ট মেলামেশা ছিলো একসময়। বিরাট বড়লোক বাবার ছেলে। তারপরেও টিউশনি করতেন। তারও এই টিউশনি থেকে প্রতিমাসে আয় ছিলো ২০,০০০-৩০,০০০ টাকা। তার সাথে বাবার কাছ থেকে প্রতিমাসে ১০,০০০ টাকা শুধু হাতখরচ হিসেবেই পেতেন। মদ-গাঁজার পাশাপাশি তার ছিলো আরো একটা নেশা- গভীররাতে বাবার গাড়ি নিয়ে বনানীর ফাঁকারাস্তায় বেপরোয়া রেসিংয়ে নামা।
জ্যাকভাই, রফিকভাই, বনিভাইদের মতো মানুষের তালিকাটা কিন্তু খুব একটা ছোট নয়। তাদের নামগুলো ভিন্ন ভিন্ন, জীবনের গল্পটা প্রায় একইরকম। মেধার যথার্থ প্রয়োগে ব্যর্থ হয়ে জীবনযুদ্ধে পথহারানো একেকজন সোলজার!
আমি নিজে টিউশনি করিয়েছি। জানি এই নগদপ্রাপ্তির প্রলোভনটা কিরকম। কিন্তু এই প্রলোভনে যে ভোলা চলবে না। আর তাই সর্বোচ্চ দু’টোতেই সন্তুষ্ট থেকেছি। নিজেকে প্রলোভনের দাস হতে দেই নি। তাই যারা এখন টিউশনি করান কিংবা ভবিষ্যতে করানোর কথা ভাবছেন, তাদের উদ্দেশ্যে শুধু একটি কথাই বলবো……যে কয়টা না হলেই নয়, শুধু সে কয়টাই করান; টাকার মোহে আবদ্ধ হয়ে নিজের মেধার অপব্যবহার করবেন না……প্লিজ……
(সম্ভবত এটাই শেষপর্ব……………)
--বাংলামায়ের ছেলে
মন্তব্য
আরে ভাই শেষ করবেন কেন? ভাল লাগছে পড়তে, চলুক না।
সত্যি বলছেন?!!!
আসলে লেখার টোনটা আপাতত একটু চেঞ্জ করতে চাচ্ছি।
তবে ঐ যে সম্ভবত কথাটা তো রইলোই...আর তাছাড়া অভিজ্ঞতার ভাণ্ডারে এখনো জমে আছে অনেক অনেক গল্প...
পাঠকের ভালোলাগায় শেষপর্যন্ত বেঁচে গেলেও যেতে পারে সিরিজটা...
ধন্যবাদ। ভালো থাকা হোক।
আজকের বুয়েট ছাত্ররা বুয়েটে চান্স পেলেই জীবন ধন্য মনে করে । তাদের অনেকেরই ধারণা সারা জীবনের যত পড়াশুনা করা দরকার তা করে ফেলেছে । তাদের থেকে আর জ্ঞানী কেউ নেই, এমন কি বুয়েটের স্যার গুলো কিছু জানে না... আতঁলামি করে টিচার হইছে । আর টিউশনি শুরু করলে তো পড়াশুনা শিকেয় উঠে যায়।
জানি না ঠিক কি না ... কিন্তু আমার ৫ বছর হল জীবনের সাদা ছখের অভিজ্ঞতাটা এইরকম ই ।
সহমত।
ধন্যবাদ। ভালো থাকা হোক।
*চোখের ।
নো প্রব্লেম।
বুঝে নিছি।
কেউ চাইলে ঘুরে আসতে পারেন আমার আগের পোস্টগুলো থেকেও...।।
মেয়েটি কখনো জানবে না...
স্বপ্ন দেখি তোমায় নিয়ে
দিদিমণি
প্লিজ প্রধানমন্ত্রী, আমার মাকে বাঁচান...
কড়া নাড়ে ছড়া---১
ইনি জ্যাক নাহ... মহামান্য ''ম্যাক'' ভাই
হা হা হা, জব্বর মজা পাইলাম! ম. হ. তো দুইজন, কার কথা বলছেন?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
শুনে ভালো লাগলো। আপনাকে
ইনি হচ্ছেন কবির-হক-ইসলাম এর উচ্চমাধ্যমিক রসায়ন বইয়ের ম. হ. হক.........
ভালো থাকা হোক।
এই পর্বটা সত্যিই অসাধারণ লাগলো। আরো দু-এক পর্ব কন্টিনিউ করা যায় কি? পাঠক হিসেবে দাবি জানিয়ে গেলাম
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
অসাধারণ!!!
অনুভব করছি...আপনাদের মন্তব্য পেয়ে পেয়ে আমার আত্মবিশ্বাস দিনদিন বাড়ছে...
পাঠকের দাবির প্রতি সম্মান জানাতে চেষ্টা করবো...
ভালো থাকা হোক...
লেখকের কাছে জানতে চাচ্ছি, বুয়েটের কোন ব্যাচ? আমরা সাফার করেছিলাম ২০০৬ এর বিশ্বকাপের সময়টায়| আপনি জুনিয়র হবেন সম্ভবত|
স্যরি ভাই! ব্যক্তি পরিচয়টা না হয় নাই বা বলি......
সম্ভবত...............!!!
কাহিনীগুলা পড়ে মজা পেলাম
জেনে ভালো লাগলো। আরো একটা পর্ব লিখে ফেললাম।
এই সিরিজের জন্য অন্য লেখাগুলো দিতে পারছিলাম না। এবার সেগুলো একে একে দেয়ার চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ। ভালো থাকা হোক। সাথে থাকা হোক।
নতুন মন্তব্য করুন