এক.
বহুদূর হেটে গেলে টের পাই বহুদূর পথ
ধরে পড়ে থাকে ফেলে আসা পথের ধুলোরা সব;
প্রতিটি ধুলোর কাছে স্মৃতি জমা থাকে;
আমরা অজস্র সাঁকো বাধা পথ ধরে যেতে যেতে
অযুত নিযুত যত ঝিঁঝিঁ-ধুলোদের ভিড়ে মিশে
গড়ে তুলি আমাদের এক - স্মৃতিময় কাঠগড়া!
(বরিশাল, ০১. ১০. ২০১১)
দুই.
উৎসর্গ: (ফরহাদ সাফায়েতুল কবির বিজয় - আমার বাঁশরীয়া বন্ধু)
ওহে বাঁশরীয়া, শুনছো কি?
বাঁশীর ফোকরে ফু দিয়েছি যতবার
ততবার বলে দিতে কার্পণ্য করোনি -
’আপনেরে (কখনোবা তুমি) দিয়া বাঁশি অইতোনা’!
আজকাল আড়বাঁশী বাজেনা কোথাও;
তোমার কার্পণ্য দেখে বলে যেতে চাই -
বুকের গহ্বরে গিরিখাতে
বহুদিন ছুড়ে দেয়া বাতাসে ভাসিনা!
------ ঢাকা, ০৫. ১০. ২০১১
মন্তব্য
তামিম ভাই,
কবিতাটি আমাকে টানেনি
বিজয়ার শুভেচ্ছা।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
কালো অক্ষর দিয়ে এরকম অপূর্ব অনুভব তৈরি করেন কী করে তাই ভাবি।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
অনেক সুন্দর।
ভালো লেগেছে। বিশেষ করে প্রথমটা।
প্রথমটা ভালো লেগেছে
সবাইকে শুভেচ্ছা
ভালো লেগেছে তানিম ভাই...........বিষাদছাপ..............
_____________________
Give Her Freedom!
প্রথমটা বেশী ভালো লেগেছে তানিম ভাই।
বাঁশির ফোকরে ফু দিলে আমি ও বুঝে যাই আমাকে দিয়ে বাঁশি হবেনা।
সবাইকে দিয়ে বাঁশি হয়না আসলে...কাউকে কাউকে দিয়ে কবিতা হয়!
ইদানীং পৃথিবী অনুভব করে, একটা সূর্যে চলছেনা আর
এতো পাপ, অন্ধকার
ডজনখানেক সূর্য দরকার।
ভেসে যায় ওজান গাঁয়ের বাশিকুহর।
আর আমার গানয়ালার ভাষায় -
ডাকঘর | ছবিঘর
নতুন মন্তব্য করুন