বন্ধু যারা দুঃখ পেয়েছো রূপাদের কথায়
দুঃখকে করুণা কর না, হাড়ের ভাষায়
মিশে যাচ্ছো সম্পর্কে তৎক্ষণাত...
অল্পই তফাৎ
এই যা পান করা তামাকপাতা; শুশ্রূষা আহা!
সুখের ভেতর দুঃখকে শেখানো হচ্ছে চোখের প্রণয়
ওভাবে আমরা ভাবলে দেখতো কেমন হয়?
গাছের ছায়াগুলো হাসে পাখির ডানায়
রূপাদের ছায়া মিশে যাচ্ছে ঘাসের পাতায়
বন্ধু যারা দুঃখ পেয়েছো সমবেদনা তোমাদের
পোড়াবাড়ির, রূপাদের চক্ষুর, তারপর...
আর্তনাদ কেঁদো না আর!
মন্তব্য
সুখের ভেতর দুঃখকে শেখানো হচ্ছে চোখের প্রণয়
ভাষার সুন্দর কারুকার্য!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
সুখের ভেতর দুঃখকে শেখানো হচ্ছে চোখের প্রণয়...'
আপনার এই কবিতাটি ভাল লাগলো... খুবই ভালো লাগলো...
একটা দর্শনের মত... মনোভঙ্গীর মত
গোটা কবিতাটাই একটা অর্থের দিকে হাতছানি দিচ্ছে...
বন্ধু... আমরা যারা রূপাদের কথায় দুঃখ পেয়েছি...
রূপা, সত্যি আমরাতো ওকে তো চিনি...
পৃথিবীর তাবৎ আমাদের মনে একটা দুঃখ জন্মেছিল ওদের কথায়..
সেই দুঃখকে মনে পড়ে গেল...
সেই দুঃখের কথা ভাবতে গিয়ে
শুরুর বাক্যটা একটু পাল্টে ভাবতে ইচ্ছে হলো...
দুঃখের ভেতর সুখকে শেখানো হচ্ছে চোখের প্রণয়...'
ভাল থাকুন।।
ধন্যবাদ আপনাকে।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
কবিতা আপনাকে যাদু করলো, নাকি আপনি কবিতাকে? খুব ভালো লেগেছে!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আপনার ভাল লেগেছে
ভালো থাকুন।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
আপনার ভাল লেগেছে
ভালো থাকুন।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
বাহ্!
বিন্দুতে মহারণ।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
তামাকপাতা পান করে কিভাবে? বানানটা "শুশ্রূষা" হবে না?
কবিতাটা ধরতে পারি নাই, দুঃখিত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হ্যাঁ টাইপু’র জন্য দুঃখিত।
তামাকপাতা দিয়ে সিগ্রেট তৈরি হয় বলেই জানি
সিগ্রেট তো পান করা হয়
আর কবিতাটি ধরতে পারেন নি, সত্যি বলতে কী
কবিতাকে কখনও ধরে রাখা যায় না।
কবি আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ মত আমিও ভাবি-
‘কবিতায় আমি কী বলতে চাই? আসলে কবিতায় আমি কিছুই বলতে চাই না শুধু ইশারাটা ধরতে চাই, দিতে চাই। রাতের সেই আধফোটা আধজাগা গাছগুলির জুঁই অথবা টগর হয়ে ওঠার মতো যা। তাই সরে যাই এক পথ থেকে অনেক পথে, ধরাটা কখনো স্থির হয় না, চলে অবিরত। সেইসূত্রে এই ধারণা জাগে মনে- কবিতার কোনো সত্য নাই কোনো মিথ্যাও নাই। আছে একটি আকার গ্রহণের চেষ্টা, চোখ মুখ নাক কান গলা নিয়ে ক্রমশ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা। এই জ্বালা বা যন্ত্রণার কী রঙ কী বিশেষণ কী স্থিতি বা অস্থিতি? যদি কিছু একটা থেকে থাকে তাহলে কবিতার মিথ্যা কবিতার নির্মাণে কিন্তু ভাবে ও বোধে লুকিয়ে থাকে কবিতার সত্য। এই সত্যের কোনো প্রমাণ নাই কোনা নিশ্চয়তা নাই, আছে শুধু উপলব্ধি অভিজ্ঞতার একটা আলোবিশেষ যার আসলে কোনো আকার নাই সংজ্ঞা নাই, আছে নীরব বিচ্ছুরণের দান।’
ভাল থাকুন।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
অনেক অঞ্চলে তামাক পাতা বা নেশা জাতীয় পাতা/বাকল চিবিয়ে খাওয়ার প্রচলন আছে। ভাষা অনুযায়ী - আমরা কিন্তু সিগারেট খাই, ধূম্র/ধোঁয়া পান করি। তামাকপাতা পান করা - শ্রুতিকটু লাগল।
বুঝতে পারছি - যে কোন শিল্পের মত কবিতারও একটা অ্যাবস্ট্রাক্ট রূপ আছে, মূলত কবি ও পাঠকের যৌথ বা যুগপৎ অনুভবে তার বিকাশ। কিন্তু শব্দের সমন্বয়ও তো দরকার, তাই না ভাই? ইশারা বা সাংকেতিক রূপক তখনই কাজে লাগে যখন তা আসলেই কোন কিছুকে ইঙ্গিত করে।
কবিতাকে কবিরা বিভিন্নভাবে মূল্যায়ন করেন। "কবি আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ" - এর নাম শুনি নাই (মার্জনা করবেন), হয়ত উনি নামকরা কবি, কিন্তু তার বক্তব্য কোন সমাধান দিল না। সুন্দর উদ্ধৃতি, কিন্তু তা স্রেফ উদ্ধৃতি হিসেবেই সুন্দর।
আপনার লেখা এর চেয়ে ঢের ভাল কবিতা সচলেই পড়েছি। এটা একদমই টানে নাই।
শুভেচ্ছা
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
নতুন মন্তব্য করুন