Some stories have no end. হয়ত তোমার আমার গল্প টাই সে রকম কিছু।
একটা ছেলে আর একটা মেয়ের দেখা হল। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধুত্ব। ছেলে টা একদিন মেয়েটাকে দেখা করতে বল্ ল। মেয়েটা গেলো না, আর একদিন রাশান ইন্সটিটিউট এ মুভি দেখতে। সেদিন ও মেয়েটা গেল ও না। ভয় হল যদি ভাল লেগে যায়।
নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আকর্ষণ থাকবে স্বাভাবিক। মেয়েটার ভাল লেগে গেল। বিরহে প্রেম বাড়ে। হলও তাই। মেয়েটা তখন পুরাই উন্মাদ ছেলেটার জন্য। কিন্তু কিভাবে যেনও দেখাটাও হল না। কিছুদিন গেল ছেলেমানুষি করে।
এরপর যখন ছেলে টা মেয়ে টার সামনে আস ল, মেয়েটা বিশ্বাস করতে চাইল না ছেলেটা তাকে ভালবাসে।
বিশ্বাস করতে চাইল না কারন বিশ্বাস করতে গেলে ছেলে টা কে আবার ভালবেসে ফেলবে সে। এই ভালবাসা শেষ করে দিবে সবকিছু, সমাজ, ধর্ম, পরিবার।
এরপর ছেলেটা অন্য একটা মেয়ে কে ভালবাস ল। যাক বাবা এবার নিশ্চিন্তই। আবার দেখা হল, বন্ধুত্ব।
সেদিন যখন ছেলেটা মেয়েটা কে পৌঁছে দিতে গিয়েছিল, ভয় পেয়েছিল মেয়েটা। যাবার বেলা পিছনে ফেরা হলনা। যদি পিছনে ফিরে দেখে কেউ দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে, বিশ্বাস ভেঙে যাবে তার। আবার ভালবাসতে শুরু করবে। আরেক্ টা ভয়াবহ অধ্যায়।
মেয়েটা জানে না ছেলে টা তাকে ভালবাসে কিনা। জানতে চায় ও না। হয়ত জানে কিন্তু বিশ্বাস করতে চায়না। কিছু তেই না। .....................
এটা কোন প্রেমের গল্প নয়, এখানে প্রেম নেই, গল্প ও শেষ হয়নি। রেল লাইনের মত ২ জন মানুশ পাশাপাশি চলতে থাকবে, কিন্তু মিল্ বে না কোন দিন।
হয়ত আবার কোনদিন দেখা হবে। ভগবান এর কাছে প্রার্থনা না হোক। বার বার কাউকে অবিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয়না আমার।
মন্তব্য
ইংরেজী শিরোনামের কোন দরকার ছিলো না। 'বিশেষ কারো জন্যে' না দেন, 'তোমার জন্যে' বা এমন কিছু দিলেই চলতো। টেকনিকাল কোন শব্দ, ইত্যাদি ছাড়া এইরকম ইংরেজী শিরোনাম দেখতে ভালো লাগে না।
লেখকের কোন নাম নাই। এইটা হলো চরম বিরক্তিকর একটা জিনিস। নিজের নাম প্রকাশ করতে না চাইলে একটা ছদ্মনাম যেটাকে ব্লগে সবাই 'নিক' বলে থাকে সেরকম কিছু ব্যবহার করতে হবে। সকলকে অনেকবার অনুরোধ করা হয়েছে নামহীন লেখা না লিখতে, নামহীনভাবে মন্তব্য না করতে। আপনি নতুন নিশ্চয়, দুঃখিত আপনার পোস্টেই কড়াভাবে বলছি। কিন্তু বেশ কয়দিন পরে সচলায়তনে ঢুকেই আপনার পোস্ট দেখলাম, তাই লগ-ইন করে মন্তব্য করছি। এগুলা বারবার দেখতে এখন বিরক্তি লাগে।
আর বানান আর শব্দ গঠনে বেশ কিছু সমস্যা দেখলাম, পড়তে গিয়ে হোঁচট খেয়েছি। ধরে নিচ্ছি একদম নতুন ইন্টারনেটে বাংলা লেখায় আপনি। সেক্ষেত্রে আমার একটা সাজেশন হলো আগে এমনি প্র্যাক্টিস করে নিন, তারপর পোস্ট করুন।
ধন্যবাদ। লেখালেখি জারি থাকুক।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হুঁ।
বানান-টানান বাদ দিলেও লেখা হিসাবে এটাকে সচলের মানসম্মত মনে হয়নি।
পোস্ট পড়ে শাবানার মতো ঝরঝর করে কেঁদে ফেললাম। প্লিজ, আর কাঁদাবেন না আমাকে। কথা দিন, প্লিজ কথা দিন? মাউস ছুঁয়ে বলুন, এমন লেখা আর লিখবেন না?
গামছাটা চিপে চোখের পানি বালতিতে ফেলে আসি, একটু ...
হো হো হো হো হো
ইংরেজী শিরোনামে কইষ্যা মাইনাস
...........................
Every Picture Tells a Story
খুবই ভালো লাগলো লেখাটি। অনেক বেশি স্বাভাবিক ভাষায় বাস্তব কথা লেখা।
মানুষের এই উদ্ভট কমেন্টগুলোর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। প্যাকপ্যাক করা বিশাল রোমান্টিক পেরেমকাহিনী হইলে এতক্ষনে ৪০৪৮ টা লাইক পইড়া যাইত এটুকু নিশ্চিত।
এইটা কী !!!!!!!!! বৃহত্তম বাংলা লেখালেখির জায়গার কথা মনে পড়ে যাইতেসে
লেখা দিতে যেহেতু পয়সা লাগেনা, এমন লেখা যে কেউ দিতেই পারে, তবে মডারেশন পার হয়ে আসে কেন এগুলা এটাই প্রশ্ন।
গল্পটা পড়ে হাপুস নয়নে কাঁদলাম খানিকক্ষণ!
সু্যইসাইড খেয়ে ফেলেন, প্রথমবার হাফসোল খেয়ে আমিও খেয়েছিলাম।
আপনি বোধকরি সচলে একেবারেই নতুন। পাঠক প্রতিক্রিয়া দেখে ভড়কে যাবেন না যেন এখানে অপূর্ব সব লেখা রয়েছে সেগুলো পড়ুন, লেখার প্র্যাক্টিস করুন আরও। ভালো লেখা দিলে এই এনারা সহ সবাই সাধুবাদ দিতে কিন্তু একরতিও কার্পণ্য করেন না কখনও।
সেই যে বলেনা, গাইতে গাইতে গায়েন, তেমনি লিখতে লিখতেই লেখক।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ক্যামন!!!!
যাই হোক,
_____________________
Give Her Freedom!
১. লেখাটা মডারেট হয়ে প্রকাশিত হবে ভাবিনি। খুব অবাক হয়েছি, কারন এটি পুরোপুরি ব্যক্তিগত একটা গল্প। যার কোন সাহিত্যমূল্য আছে বলে ধারনা নেই। রাত ১২ টায় মাথায় কেড়া উঠেছিল বিধায় ৪ বছর পর বাংলা লেখা।
২. মতামত ও পরামর্শের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সাহিত্য আমার মাথার উপর দিয়ে যায়, তবে এখন থেকে মজা নেয়ার চেষ্টা করব।
৩. ইংরেজি নাম এর জন্য অত্যন্ত দুঃখিত। তবে বানান ও ব্যকরন গত ভুল হলে কিছু করার ছিল না, ক্লাস নাইন এ বাংলায় ফেল করেছিলাম, সচলায়তনে লিখা দেওয়া আমার জন্য দুঃসাহস।
(আমি একজন আর্থিক বিশ্লেষক, সবকিছু পয়েন্ট আকারে লিখার অভ্যাস, এটা নিয়ে কেউ মন্তব্য করবেন না প্লিজ)
এখানে অপূর্ব সব লেখা রয়েছে সেগুলো পড়ুন, লেখার প্র্যাক্টিস করুন আরও।- লতাদির কথাই বললাম আবারো।
facebook
নতুন মন্তব্য করুন