টেকটনিক প্লেটগুলো একে অপরের সাথে পাশাপাশি লেগে রয়েছে। এগুলো প্রায়ই নিজেদের মাঝে ধাক্কায় জড়িয়ে পড়ে। কখনও মৃদু, কখনও সজোরে। যেহেতু প্লেটগুলো শিলা দ্বারা গঠিত, তাই ধাক্কার ফলে তাদের মাঝে ঘর্ষণের সৃষ্টি হয়। এই ঘর্ষণের মাত্রা অধিক হলে এক ধরনের শক্তি নির্গত হয় যা ভূ-স্তরকে প্রকম্পিত করে। যদিও ভূমিকম্পের আরও কারণ রয়েছে (যেমন আগ্নেয়গিরি), তবে এই কারণটিই অধিকাংশ ভূমিকম্পের জন্যে দায়ী।
উপরের আলোচনা থেকে একটা বিষয় সম্পর্কে অনেকেই হয়তো ধারণা করে নিয়েছেন। তা হলো ভূমিকম্প বেশী হবার সম্ভাবনা থাকবে প্লেট বর্ডারে। হ্যা, আসলেই তাই। যেখানেই দুটো প্লেটের সংযোগস্থল রয়েছে সেখানেই ঘর্ষণ সৃষ্টি হবার সম্ভাবনা থাকবে এবং এর ফল স্বরূপ হবে ভূমিকম্প। নিচের ছবিটি দেখুন। এই ছবিতে টেকটনিক প্লেটগুলো এবং সেগুলোর নাড়াচাড়ার গতি পথ দেখানো হয়েছে। জাপান, চিলি, হেইতি বা ইন্দোনেশিয়ার দিকে যদি তাকান তাহলে পরিষ্কার বুঝতে পারবেন কেন ঐ স্থানগুলোতে নিয়মিত বড় বড় ভূমিকম্প হয়ে থাকে।
টেকটনিক প্লেটের অবস্থান দেখলে বোঝা যায় যে আমাদের উত্তর ও পূর্বে দুটো বর্ডার বা টেকনিকাল ভাষায় “ভূ-চ্যুতি” রয়েছে যা বাংলাদেশের ভূমিকম্পের কারণ। এজন্যে বাংলাদেশের উত্তরপূর্বাঞ্চল তথা সিলেট এবং ততসংলগ্ন এলাকা প্রবল ভূমিকম্প প্রবণ। এর পরের অংশগুলোও যেমন ঢাকা ও রাজশাহী শহরও ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা। নিচের ছবিতে বাংলাদেশের মানচিত্রে লাল অংশ বেশী, হলুদ মাঝারি এবং সবুজ অংশ কম ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এর আগে ১৮৮৫ সনে মানিকগঞ্জে একটি ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়েছিল তার মাত্রা ৭ এর উপরে ছিল এবং বগুড়া-সিরাজগঞ্জ ও জামালপুর-শেরপুর-ময়মনসিংহ অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। এই ভূমিকম্প এতটাই মারাত্মক ছিল যে এর প্রভাবে পরাক্রমশালী ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদ-এর গতি পথ পরিবর্তন হয়ে যায়। ব্ৰহ্মপুত্ৰ আগে জামালপুর এবং ময়মনসিংহের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতো। কিন্তু এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় সেই গতিপথকে পরিবর্তন করে বর্তমান ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদকে প্রতিষ্ঠা করেছে এবং একই সাথে এর একটি সরু প্রবাহ যমুনাকে পরম পরাক্রমশালী যমুনা নদীতে পরিণত করেছে। উল্লেখ্য যে এই ভূমিকম্প ইতিহাসে “দ্যা বেঙ্গল আর্থকোয়েক” নামে পরিচিত। এছাড়াও ১৭৬২ সনে ৭.৬ মাত্রার একটি ভূমিকম্প চট্টগ্রাম উপকূলকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল যদিও এর উৎপত্তিস্থল কোথায় ছিল তা আর জানা যায় নি।
১৮৯৭ সনের ১২ জুন ৮.৭ মাত্রার “দ্যা গ্রেট ইন্ডিয়ান আর্থকোয়েক” ভারতবর্ষকে আঘাত হানে যা আজও পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ ভূমিকম্প হিসেবে পরিচিত। এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের শিলং শহর তবে এর প্রভাব বর্তমান বাংলাদেশ সহ বহু দূর পর্যন্ত অনুভূতি হয়েছিল। সে সময়ের ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন মিশনারীদের বিল্ডিং ভেঙ্গে পড়েছিল এই ভূমিকম্পের কারণে। এছাড়াও ঢাকায় ৪৫০ জনের মত নিহত হবার খবর পাওয়া গিয়েছিল যা সেই সময়ের তুলনায় রীতিমত অনেক বড় সংখ্যা।
এ ভূমিকম্পগুলোর একটা বৈশিষ্ট্য সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। মোটামোটি প্রতি একশ বছর পরপর এই অঞ্চলে বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ১৯১৮ সন ছিল সর্বশেষ বড় ভূমিকম্পের বছর। এরপর প্রায় একশ বছর কেটে গিয়েছে কিন্তু আর কোন বড় ভূমিকম্প আঘাত করে নি বাংলাদেশকে যা বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলেছে। অনেক আবহাওয়াবিদ এটাও মনে করেন যে ছোটছোট ভূমিকম্প বড় ভূমিকম্পের বার্তা বহন করে। সে হিসেবে বাংলাদেশে বড় ধরনের ভূমিকম্প যে কোন সময় আঘাত হানতে পারে। আর যদি সেটা ঘটে, তাহলে সেটার ভয়াবহতা হবে মারাত্মক।
সম্প্রতি প্রথম আলো বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক করেছিল। সেখানে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জনাব মেহেদী আহম্মদ আনসারী বাংলাদেশে বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে আনুমানিক ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ কেমন হতে পারে তার একটা চিত্র তুলে ধরেন যা রীতিমত ভীতিকর। তাঁর ধারণা ১৮৯৭ সনের মত কোন ভূমিকম্প হলে শুধু ঢাকা শহরে ভালো মাটিতে নির্মিত ৭০-৭২ হাজার ভবন ভেঙ্গে পড়বে। জনাব আনসারির মতে মাটি ভরাট করে নির্মিত ভবনের সংখ্যা এখনও বাংলাদেশে কম যা আগামীতে বাড়তেই থাকবে। তখন বিপর্যয়ের সম্ভাবনাও বাড়বে। তিনি উদাহরণ হিসেবে ১৯৮৫ সনের মেক্সিকোর একটা ভূমিকম্পের কথা বলেন যেখানে ৫০ মিটার গভীর পর্যন্ত মাটি খারাপ ছিল। সেই ভূমিকম্পে ১০ থেকে ২০ তলা পর্যন্ত ১০ হাজারের মত ভবন ভেঙ্গে ২৫ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল।
ঐ বৈঠকে আরেক ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ জনাব আলি আকবর মল্লিক ভূমিকম্পের আরেকটি ভয়াবহতার কথা উল্লেখ করেন। তিনি ১৯২৩ সনের জাপানের টোকিও অঞ্চলের “দ্যা গ্রেট কানতো আর্থকোয়েক” নামক একটি ভূমিকম্পের উদাহরণ দেন যার মাত্রা ছিল ৭.৯। এরকম মাত্রার ভূমিকম্প জাপানের জন্যে তেমন চিন্তার কারণ না হওয়ারই কথা কিন্তু তবুও হতে বাধ্য হয়েছিল শুধু ভূমিকম্প হওয়ার সময়ের জন্যে। এই ভূমিকম্পটা হয়েছিল দুপুর ১২টার কয়েক মিনিট আগে। তখন সবাই দুপুরের খাবার রান্না করছিল। ফলে সব বাসার গ্যাস লাইন ছিল সক্রিয়। সে সময় টোকিও এলাকায় ২ লক্ষ ২০ হাজার গ্যাস সংযোগ ছিল। ভূমিকম্পের সাথে সাথে গ্যাস লাইনে আগুন লেগে যায় যা মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে ৪ লক্ষ ২৮ হাজার ১২৮টি বাড়ি পুড়িয়ে ফেলে। এই ঘটনায় তখন ১ লক্ষ ৪২ হাজার ৮০৭ জন প্রাণ হারায়। জনাব মল্লিক আমাদের ঢাকা শহরে দেশলাইয়ের কাঠি বাঁচাতে সব সময় গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখার বিষয়টি ইঙ্গিত করে বলেন বাংলাদেশে আমরা সব সময় কানতো আর্থকোয়েকের দুপুর ১২টা বাজিয়ে রাখছি।
আরেকটা বিষয় এ ক্ষেত্রে লক্ষ্যনীয়। ১২ জানুয়ারি ২০১০ হেইতি-তে যে ভূমিকম্প হয়েছিল সেটার মাত্রা ছিল ৭ কিন্তু মানুষ মারা গিয়েছিল ৩ লক্ষ ৩০ হাজার। এর এক মাস পর ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ চিলিতে হয়েছিল ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প যা ৫০১ গুন শক্তিশালী ছিল হেইতির থেকে। অথচ সেখানে মারা গিয়েছিল মাত্র ৫৬২ জন। এর মূল কারণ বিল্ডিং কোড মেনে বাড়ি বানানো। চিলিতে এটা খুব প্রবল ভাবে মানা হয় কিন্তু হেইতিতে কোন বিল্ডিং কোডই নেই। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য আমাদের বাংলাদেশে বিল্ডিং কোড খুব হেলাফেলায় মান্য করা হয়। এজন্যেই আমরা মাঝে মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিল্ডিং হেলে পড়তে দেখি। বড় ভূমিকম্পের সময় এই বিল্ডিংগুলোর অবস্থা কী হতে পারে সেটা কল্পনা করা কষ্টসাধ্য নয়।
১২ অক্টোবর ২০১১
ঢাকা, বাংলাদেশ
মন্তব্য
চমৎকার, গোছানো লেখা!
সংক্ষেপে, গুছিয়ে অনেক কিছু তুলে এনেছেন লেখায়। আপনাকে ।
আমি ভূমিকম্প ও বাংলাদেশ নামে একটা সিরিজ লিখতে শুরু করেছি। সেখানে মূলত আপনি যা লিখেছেন তা আরেকটু বিশদভাবে লিখব।
বাংলাদেশের ভূমিকম্প ঝুঁকি নিয়ে জনমনে সচেতনতা বৃদ্ধি ব্লগের দেয়াল উপচিয়ে ছড়িয়ে পড়ুক।
আপনার লেখা পড়ে আমার লেখাটাকে শিশুতোষ মনে হয়েছে। আপনার লেখাটা তথ্য এবং উপস্থাপনায় অনেক উন্নত। আমি নিয়মিত পড়বো সিরিজটা।
হ্যা, আমাদের সবার মাঝে সচেতনতা বাড়ানোর জন্যে লেখাগুলো ছড়িয়ে দেয়া উচিত। ব্লগ এখন খুবই শক্তিশালী একটা মাধ্যম এবং সচলায়তনের অবস্থান সেখানে খুবই সুদৃঢ়। আশা করি এই প্লাটফর্ম থেকে আমরা লেখাগুলো মানুষের কাছে পৌছে দিতে পারবো।
শুভেচ্ছা রইলো।
টুইটার
ভালো লেগেছে, খুবই গোছানো লেখা। কেউ যদি বাংলাদেশের আশেপাশে অতিতে ঘটে যাওয়া ভুমিকম্প সম্পর্কে আরো জানতে চান তাহলে নিচের লিঙ্কটি দেখতে পারেন।
ভুমিকম্প ও ঢাকা
লিঙ্কটা শেয়ার করার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ। বেশ রিচ একটা এ্যাকাডেমিক আর্টিকেল। আগ্রহী পাঠকদের অনুরোধ করবো মাহফুজ খান যে আর্টিকেলটা শেয়ার করলেন, সেটা পড়ে দেখতে। ওখানে বাংলাদেশের টেকটোনিক প্লেটগুলোর অবস্থান আরো সুন্দর করে এবং স্পষ্ট ভাবে দেখানো হয়েছে এবং পাশাপাশি আরো অনেকগুলো ঐতিহাসিক ভূমিকম্পের বর্ণনা রয়েছে।
টুইটার
দারুণ দারুণ। খুব ভালো লেগেছে পড়ে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
টুইটার
আসল কথাটাই তো লেখায় আসলো না। কোরান-সুন্নাহর পথ থেকে সরে গিয়ে বেদাত, শিরক আর ধর্মনিরপেক্ষতা নামধারী ধর্মহীনতার কারণেই যে এই ভূমিকম্প, সেটা কি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হয়? ভূমিকম্প প্রতিরোধের একমাত্র উপায় কোরান-সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরা। হুজুর (স) বিদায় হজ্জ্বের সময় কি বলেছেন? বলেছেন হে মুমিনগণ তোমরা সবে মিলে আল্লাহর রজ্জুকে আঁকড়ে ধরো আর কখনো বিভক্ত হয়োনা। কিন্তু আজকের মুসলিম জাতির একি দশা??? এদের উপর যদি গজব নাজিল না হয়, তবে কার উপর হবে। তাই বন্ধুগণ সময় থাকতে সাবধান হোন, নয়তো অনুশোচনা করারও সুযোগ মিলবে না।
ভাই, কোরআন-সুন্নাহ'র কথা এখানে দারুণ ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে , পড়ে দেখতে ভুলবেন না কিন্তু
টুইটার
খুবই ভাল লিখেছেন। তবে মজার একটা বিষয় হচ্ছে এই ম্যাপটা তৈরীতে যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে তা সঠিক নয়। ভূগোল, ভূমিরূপ বিদ্যা, ভূ-তত্ত্ব এবং জি.আই.এস নিয়ে একটু আধটু পড়াশোনা করার কারনে এই কথাটা বলে ফেললাম। কিছু মনে করবেন না যেন।
খুব খারাপ লাগে যখন দেখি, "আমাদের দেশে ভূমিকম্পের বিষয়টি দেখাশোনা করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ওই প্রতিষ্ঠানটির কাজ করার কথা বায়ুমণ্ডল নিয়ে অথচ তাঁরা শিলামণ্ডল নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অকাজই বেশি করছে। এখনো আমাদের দেশে ভূমিকম্প পূর্বভাষ কেন্দ্র স্থাপন করা হয় নি। আধুনিক সিসমোগ্রাফ নেই। ফলে ভূমিকম্প হবার পর আমেরিকার USGS এর ওয়েব সাইটে গিয়ে নিজ দেশের ভূমিকম্পের খবর নিতে হয়।"
এ বিষয়ে আমার একটা পোস্ট সিকিম ভূমিকম্পের রাতেই অন্য একটি ব্লগে দিয়েছিলাম।
সিকিমে ভূমিকম্প কি আরো বড় কিছুর পূর্বাভাস? আমাদের আত্মরক্ষায় করনীয়
ভাইয়া, অবশ্যই আমি কিছু মনে করি নি। এ ধরনের গঠনমূলক সমালোচনাকে সব সময় আমি স্বাগতম জানাই। আসলে ম্যাপ সম্পর্কে আমার সুবিশেষ ধারণা নেই (মাধ্যমিক পর্যন্তই আমার জ্ঞান সীমাবদ্ধ)। আমি এই ম্যাপটা নিয়েছি বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে। আপনি ভূগোলের অধ্যাপক, আপনি চাইলে বাংলা উইকিপিডিয়ার টিমকে এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারবেন। আপনি চাইলে আমি তাদের সাথে আপনার যোগাযোগের ব্যবস্থা করতে পারি।
আপনার পোস্টটা খুবই তথ্যবহুল। আপনি সচলায়তনে লেখা দিলে লেখাগুলো হয়তো আরো বেশি ছড়িয়ে পড়বে। ভবিষ্যতে আপনার লেখা সচলায়তনে পড়ার ইচ্ছে রইলো।
টুইটার
অসাধারন পোষ্ট। সব ইনফরমেশন একত্রে কমপ্যাক, সাবলীল লেখা। সবাইকে সচেতন হওয়া উচিত ভুকম্প সম্পর্কে। ধন্যবাদ নিয়াজ ভাই
সুরঞ্জিত, অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা তোমাকে।
টুইটার
কত পরিশ্রম করে,সময় ব্যয় করে অপরকে সচেতন করার জন্য এই তথ্যগুলো কম্পাইল করেছেন!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই থট-প্রোভোকিং লেখাটির জন্য।
আমার থিউরিটিক্যাল জিওগ্রাফির জ্ঞান খুবই কম। তবু গত পনেরো দিন বেশ কিছু লেখা পড়ে এবং বিভিন্ন ওয়েব সাইট ও উইকি থেকে ইতিহাস সংগ্রহ করে এটা কম্পাইল করলাম। লেখাটা পড়ার জন্যে এবং অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্যে আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
টুইটার
Nice write-up.
Some suggestions for adding more information using your nice style of writing:
(i) Economics/ Costs of structural add-ons needed for building, bridge and other constructions (additional cost/sq=ft, etc)
(ii) Structural 'design-code' used in developing countries for earth-quakes, pictures of design decisions if any
Best wishes
নতুন মন্তব্য করুন