বৃটেনে মাদক ও সুরাসক্তি এখন নাকি চরম আকার ধারণ করেছে। এটা কিছুটা অর্থনৈতিক মন্দার ফলে বেকারত্বের কারনে সৃষ্ঠ এবং অন্যটা স্বভাবজাত সমস্যা। এছাড়া আরও কিছু পারিপার্শ্বিক কারনও আছে। নিজেদের মধ্যে শিক্ষার অভাব এবং গণসন্তানোৎপাদন। আমি ব্যাক্তিগতভাবে দুজন বাংলাদেশীকে দেখেছি যাদের একজনের প্রথম ও শেষ সম্তানের বয়স যথাক্রমে ৪০ এবং ১ এবং তার মোট সন্তানসংখ্যা ২৪। অপরজনের অবস্থাও প্রায় একই। এরা নিজেরা অশিক্ষিত ছিলো এবং সন্তানদের শিক্ষাদীক্ষার প্রতিও এদের তেমন মনযোগ ছিলো না। এরা মূলত সন্তানদের আয়-রোজগারের পথেই নিয়ে এসেছে। কিন্তু সেই সময় তারা উপলব্ধি করতে পারেনি যে সামনে এতো কঠিন দিন আসছে এবং কায়িক পরিশ্রম, স্বল্পদক্ষ কাজ অথবা ছোট-মাঝারী ব্যবসা করে বেঁচে থাকা ক্রমশ দূরুহ হয়ে পড়বে। এই জনগোষ্ঠীর বিরাট একটা অংশ এখন ড্রাগসে আসক্ত হয়ে পড়েছে।
বিভিন্ন সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা বৈধ-অবৈধপথে আসা অভিবাসীদের একটা বিরাট অংশও ড্রাগসে আসক্ত হয়ে পড়েছে। হতাশা ও বেকারত্ব থেকে তাদের অনেকের এই কু-অভ্যাসের সুচনা। কিন্তু এক পর্যায়ে এসে এই মরন নেশা তাদের এমনভাবে গ্রাস করে যে স্বাভাবিক কাজ-কাম করে খাওয়ার মতো শারিরীক ও মানসিক, কোনও অবস্থাই তাদের আর থাকেনা। পরিচিত এক দুলাভাই লণ্ডনের সমাজসেবা অধিদপ্তরে কাজ করে এবং তার কাজ হচ্ছে জেলখানায় বাংলাদেশী, ইনডিয়ান এবং পাকিস্তানী বন্দীদের আইনি সহায়তার সমন্বয় করা, বন্দীদের কাউন্সিলিঙের মাধ্যমে মানসিক সাপোর্ট দেওয়া, এইসব। তার ভাষ্যমতে এই বন্দীদের মধ্যে সংখ্যাগুরুই হচ্ছে মাদকাসক্তিজনিত বিভিন্ন কারনে বন্দী যার মধ্যে আছে চুরি, প্রতারণা, ভিক্ষাবৃত্তি, ইত্যাদি। এছাড়া অসংখ্য মাসাজ পার্লার গড়ে উঠেছে যার ভেতরে যৌনসেবা ব্যবসা চলছে। এই সেবার একজন খরিদ্দারের মন্তব্য হচ্ছে যে এই মেয়েদের ৯০ শতাংশ ড্রাগসের পয়সা জোগাড় করার জন্যে এবং বাকী ১০ শতাংশ নিজের ও সন্তানদের খাবার জোটাতে এই পথে এসেছে। তবে বিষয়টা আইনানুগ না হওয়ায় এই মেয়েরা পার্লারগুলোতে দীর্ঘ সময় ধরে থাকতে পারেনা। ঝটপট কাজ সেরে চলে যেতে হয় এবং হয়তো এক পার্লারে সপ্তাহে একবারের বেশি যায় না। অগণিত বঙ্গললনাও এই কাজে সক্রিয়। এরকম কিছু পার্লারের সামনে দিয়ে হাঁটাহাটি করেছি এবং ব্যাপারগুলো চোখ এড়ায়নি।
হিথ্রোতে টার্মিনাল থ্রিতে ঢুকলাম। একটু উত্তেজিত, জীবনে প্রথমবারের মতো এয়ারবাস এ৩৮০-৮০০ জাহাজে চড়বো বলে। কিন্তু মেজাজটা একটু খারাপই হলো যখন টিকেট ইকনোমি থেকে বিজনেস ক্লাসে আপগ্রেড করাতে পারলাম না। লণ্ডন-দুবাই বিজনেস ক্লাস পুরো বুকড। চেক-ইন ক্লার্ক বললো যে আমি যদি চাই তবে চাঞ্চে থাকতে পারি। কিন্তু চাঞ্চ যদি না মেলে তবে বিজনেস ক্লাসের আপগ্রেড বাবদ দেয় অতিরিক্ত খাজনা ৭৫ পাউণ্ড বাজেয়াপ্ত হয়ে যাবে। তবে দুবাই-ঢাকা বিজনেস ক্লাস নিশ্চিত। আমি সে পথে গেলাম না। আমার মন বলছিলো দুবাই-ঢাকা অটো আপগ্রেড হয়ে যাবে। কারন বিগত ৩ বছর ২-১ বার বাদে কিভাবে যেনো দুবাই-ঢাকা রুটে আমার অটো আপগ্রেড হয়ে যায় কোনও পয়েন্ট না বেচেই। এবারও অবশ্য তা’ই হয়েছিলো।
খাপ্পা মেজাজে টার্মিনালের দরজার দিকে হাটলাম বাইরে বেরিয়ে একটা বিড়ি টানার জন্যে। হঠাৎই সামনে পথরোধ করে দাঁড়ালো এক যুবতী। দারুন সুন্দরী, যথেষ্ঠ ফর্সা এবং দক্ষিণএশিয়ানদর্শন। আমি তার উন্নত বক্ষ-নিতম্ব এবং ক্ষীণ কটিতে এক মুহুর্তের জন্যে আকৃষ্ট হলাম। মেয়েটার দেহশৌষ্ঠব দেখে ডলি পার্টনের তরুনী সংষ্করণের কথা মনে আসলো, এবার হুবহু কথোপকথোনে চলে যাই তবে হিন্দি থেকে বাংলায় অনুবাদ করে দিচ্ছি-
মেয়েঃ এক্সক্যুজ মি স্যার, একটা প্রশ্ন করতে পারি?
রাতঃ জ্বী করুন।
মেয়েঃ স্যার আপনি কি ইনডিয়ান?
রাতঃ জ্বী না, আমি বাংলাদেশী।
মেয়েঃ (এখন থেকে হিন্দি শুরু) ভাইয়া, আমার ইংরেজি তো ভালো আসেনা, আপনি কি গুজরাটী অথবা হিন্দি বলতে পারেন।
রাতঃ দুঃখিত, আমি কিছু কিছু হিন্দি বুঝলেও বলতে পারিনা। গুজরাটী একদমই না। আপনি কি বলবেন হিন্দিতে বলুন, আমি আপনাকে ইংরেজিতে উত্তর দেবো।
মেয়েঃ ভাইয়া, আমি আমার এক আত্মীয়কে তুলে দিতে এসেছিলাম। এখন ফিরতে গিয়ে দেখছি আমার ওয়ালেট পকেটমার হয়ে গেছে। এখন আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা যে কি করবো।
রাতঃ আপনি কি এখানের ইনফরমেশন ডেস্কে অভিযোগ জানিয়েছেন?
মেয়েঃ হ্যাঁ ভাইয়া জানিয়েছি। তারা আমার অভিযোগ লিপিবদ্ধ করেছে। কিন্তু এখন আমার বাসায় ফিরে যাওয়ার মতো পয়সা নেই। আমার অয়েস্টার কার্ড (ট্রেনের বিভিন্ন মেয়াদের প্যাসেঞ্জার কার্ড) তো ওয়ালেটের মধ্যে ছিলো।
রাতঃ আপনি কি তথ্য কেন্দ্রে জানিয়েছেন যে আপনার ফিরে যাওয়ার পয়সা নেই?
মেয়েঃ হ্যাঁ ভাইয়া, জানিয়েছি। কিন্তু তারা আমাকে কোনও সাহায্য করতে পারবেনা। বলেছে এয়ারপোর্টে আগত ইনডিয়ানদের কারো কাছ থেকে পয়সা চেয়ে নিতে।
রাতঃ তো আমি আপনার জন্যে কি করতে পারি?
মেয়েঃ ভাইয়া, আপনি আমাকে দয়া করে ২০ টা পাউণ্ড দিলে আমি বাসায় ফিরে যেতে পারি।
একথা বলেই মেয়েটা ডুকরে কেঁদে উঠলো এবং তার অশ্রুজলে আমার হৃদয় কিঞ্চিত বিধৌত হলো। দ্বিধায় পড়ে গেলাম কি করা উচিৎ তা ভেবে। বন্ধুর উপদেশও মনে পড়ে গেলো। ভাবছি ...............
মেয়েঃ ভাইয়া, আমার দুইমাস আগে গলব্লাডার ষ্টোনের অপারেশন হয়েছে। আমার বেশি হাঁটাও ডাক্তারের বারণ। তা না হলে হয়তো আজ আপনার কাছে হাত পাততে হতো না।
রাতঃ আচ্ছা, আপনি একটু আমার সাথে পাশে আসুন।
আমি শংকিত ছিলাম যদি সিকিউরিট্ এটা দেখে কোনও ঝামেলা পাকায়। আমি শুনেছি এধরণের সাহায্য চাওয়া বৈধ না। এক পাশে গিয়ে আমি ওয়ালেট থেকে ২০ পাউণ্ড মেয়েটার হাতে গুঁজে দিলাম। মেয়েটা আমাকে প্রাণখুলে আশীর্বাদ করতে লাগলো। কিন্তু তারপরই আমার সন্দেহ হতে শুরু হলো তার পরবর্তী কথাবার্তায়,
মেয়েঃ ভাইয়া, আপনার মতো দিলওয়ালা মানুষ আমার এই জীবনে আমি আর দেখিনি। আপনি আমার কি যে উপকার করলেন। ঈশ্বর যেনো আপনাকে অনেক বড়ো করেন, আপনার পিতামাতাকে স্বর্গবাসী করেন এবং আপনার বাল-বাচ্চাগুলোকে রহমত করেন। আপনার মতো একটা সন্তান যে মাতা-পিতার আছে, তাদের মতো সৌভাগ্যশালী এই ভূবনে আর নেই।
এসব কথা শুনতে শুনতে নিজের অজান্তেই আমার চোখ চলে গেলো মেয়েটার চোখের নিচে, ঠোঁটে, দাঁতে এবং হাতের আঙুলে। হ্যাঁ, এ আমার বহুল পরিচিত সেই নিচে কালি পড়া চোখ, কিঞ্চিত ফাঁটা ঠোঁট, কালচে ছোপওয়ালা দাঁত বিশেষ করে দাঁতের গোড়ার পেশিগুলো কালচে, আর কম্পমান আঙুলগুলো। আমি দ্বিধাদন্ধে পড়লেও মেয়েটা সম্পর্কে কোনও কিছুই ধারণা করা থেকে বিরত থাকলাম। আমার ভূল হতে পারে।
মেয়েঃ ভাইয়া, আরও যদি ২০ টা পাউণ্ড দিতে পারেন তবে আপনার খুব কি অসুবিধা হবে? আমার তো মাসের অর্ধেক চালানোর সমস্ত পয়সা ওয়ালেটে ছিলো। যদি একটু এই দুখিনি বোনটাকে আরেকটু দয়া করতেন। আমি আশীর্বাদ করছি ঈশ্বর আপনাকে অনেক দিয়েছেন এবং আরও অনেক যেনো দেন।
রাতঃ দেখুন আমার কাছে আর সামান্য কয়েকটা পাউণ্ড অবশিষ্ঠ আছে। ওগুলো দিয়ে আমাকে লাঞ্চ করতে হবে। আর আপনি তো আপনার বন্ধুদের কাছ থেকে সহায়তা নিতে পারেন।
মেয়েঃ ভাইয়া, এই বিদেশে কেউ কারো নয়। কোথাও কেউ নেই যে আমার দুঃখে কাঁদবে। আপনার মতো দিলওয়ালা এখানে আর কেউ নেই ভাইয়া। আপনাকে তো লাঞ্চ করতেই হবে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে আপনার এই বোনটি গত ২ দিন ধরে না খেয়ে আছে। আর অন্তত ১০ টা পাউণ্ড দিয়ে আমার জীবন বাঁচান ভাইয়া। দুটো খাবার কিনে খাই।
রাতঃ দেখুন আমার কাছে মাত্র ১০ টা পাউণ্ডই আছে এবং আমি তা থেকে আপনাকে কিছুই দিতে পারবো না, দুঃখিত।
মেয়েঃ আমি জানি ভাইয়া, আপনি উপায় থাকলে আমাকে ঠিকই দিতেন। কিন্তু ভাইয়া আমারও যে আর উপায় নেই। ৫ টা পাউণ্ড আমাকে দিন, একটা অয়েস্টার কার্ড কিনে নেই। আপনার তো সাথে ক্রেডিট কার্ড আছে কিন্তু আমার যে সব শেষ হয়ে গেলো। এ তুমি আমায় কোন বিপদে ফেললে হে ঈশ্বর। এই জীবন আর ভালো লাগে না হায় ঈশ্বর।
রাতঃ আমি আপনাকে আর কিছুই দিচ্ছি না। যা দিয়েছি সেটা নিয়েই চলে যান। আর এই জায়গা থেকে তাড়াতাড়ি ভেগে যান। আদারওয়াইজ পোলিস আর এ্যারাউণ্ড, ইউ কুড বি ইন ট্রাবল!
মেয়েটা বাইরের পথের দিকে হাঁটা ধরলো আর আমি ভিতরের পথে হাঁটা ধরেও কয়েক পা গিয়ে থামলাম এবং উল্টো ঘুরলাম। মেয়েটা বেরিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বিমানবন্দরের এক সাউথ এশিয়ান কর্মীর সাথে তার চোখের ভাষায় কথা বলা আমার দৃষ্টি এড়ালো না। কি কথা বললো ওরা? মনে প্রশ্নের উদয় হলো। কিন্তু তবুও আমি কোনও সিদ্ধান্তে গেলাম না। আমার ভুল হতে পারে।
মন্তব্য
আপনি কি ইচ্ছা করেই ধরে খেলেন? ধরা খেয়ে বুঝতে পারার পর সেটা শোধরানোর সূযোগ পেয়েও কেন এড়িয়ে গেলেন?
...........................
Every Picture Tells a Story
না, আমি ইচ্ছে করে ধরা খাইনি। সন্দেহ হওয়ার মতো পরিস্থিতি যখন শুরু হয়েছে তখন টাকা অলরেডি দিয়ে ফেলেছি। আর সে যদি প্রফেশনাল সাহায্যপ্রার্থীদের মতো দোওয়া-খায়ের করা শুরু না করতো তাহলে আদৌ আমার কোনও সন্দেহ হতো কি না সে বিষয়ে সন্দেহ আছে।
এটা বন্ধুর কথা না শোনার একটা খেসারত। এই গল্প আমি কোনওদিন তাকে বলতে পারবো না। ভাগ্যিস সে বেশ ভালো বাংলা বলতে পারলেও পড়তে-লিখতে একেবারেই পারেনা। তাই তার এই ব্লগ পড়ার চাঞ্চ নেই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
সবখানেই কি এমন ধান্ধাবাজেরা আছে নাকি? আমি তো ভেবেছি এদেশেই এমন বেশি দেখা যায়।
আমি বয়স্ক মাতাল ইউরোপে অনেক দেখেছি যারা ধান্ধা করার তালে থাকে মদের পয়সা জোগাতে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আমারো এমনটি হ্য়েছে, আপ্নার জায়গায় আমি হলে হ্য়ত আরো ১০ পাউন্ড চলে যেত, কেন এমন হ্য়? ওদের উন্নতি হোক।
শাফি।
এরা নিজেরাই নিজেদের জন্যে সমস্য তৈরী করে তারপর নিজেরাই সেই সমস্যায় ভোগে। এথেকে সহজে মুক্তি মেলেনা। তাও আপনার সাথে সাথে আমিও কামনা করি ওদের উন্নতি হোক।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আপনার অভিজ্ঞতা বর্ণিল।
"তার ভাষ্যমতে এই বন্দীদের মধ্যে সংখ্যালঘুই হচ্ছে মাদকাসক্তিজনিত বিভিন্ন কারনে বন্দী যার মধ্যে আছে চুরি, প্রতারণা, ভিক্ষাবৃত্তি, ইত্যাদি।"
আগের লাইন পড়ে মনে হচ্ছে, সংখ্যাগুরু বলতে চাইছেন কি?
হেঁহেঁহেঁ, পাকা চোখ আপনার কৌস্তুভ ভাই।
ঠিক করে দিচ্ছি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
কিচ্ছু করার নেই ম্যাম।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
কিছু কইলাম না নানা, এই মুখে ছিপি দিলাম,
হাটে হাড়ি ভাঙ্গিস না রে জাকির।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
বদ্দার ২০ পাউন্ড!!! তাও ভালো আর যে খসাতে পারে নাই...................
_____________________
Give Her Freedom!
২০ পাউণ্ড মানে বোঝো!!! প্রায় ১০ সের।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
হুমম--
facebook
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
প্রায় সারা পৃথিবীই এখন হতাশাগ্রস্হ। সবত্রই যেন গ্রহণ লেগেছে। কামনা করি খুব শীঘ্রই এ গ্রহণ কেটে যাক।
১০ সের লোড কমিয়ে ফেলেছেন। মন্দকি !
প্রৌঢ়ভাবনা
গ্রহণকে তো আমরা জেনেশুনেই গ্রহন করেছিলাম। এখন তো ঠ্যালা সামলাতেই হবে দাদু। তবুও যত শীর্ঘ সম্ভব মুক্তি প্রয়োজন।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন