দিনগুলো অসহ্য মনে হচ্ছে অলির। বেশ অনেকদিন হোল মেয়েটির সাথে সরাসরি কথা বলতে চাচ্ছে, কিছুতেই সম্ভব হচ্ছে না। কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতে মুড়ে তার বাসা-কলেজ, কলেজ-বাসা, বাসা-কোচিং, কোচিং-বাসায় যাতায়াত। এই ব্যূহ ভেদ করে কলির কাছে যাওয়া কিছুতেই সম্ভব হচ্ছে না। মনের ভাব অবশ্য এতো বাঁধা বিপত্তি মানতে বাধ্য নয়। একটু চোখাচোখি, ঠোঁটে হাল্কা হাসির রেখা, লজ্জায় রাঙ্গা অবনত মুখ, অনেক আগেই বার্তা পৌঁছে দিয়েছিল অপর প্রান্তে।
অবশেষে, অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর, লতানো পাতানো বন্ধু বান্ধবীরা মিলে একটা সুযোগ করে দিল। আসলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। দেখা হোল, কথা হোল, এখন বিদায়ের পালা। আর সেখান থেকেই আমাদের গল্পের শুরুর শুরু।
"আবার কবে দেখা হবে?"
"জানি না। শোনো, আমি কিন্তু এভাবে বাসায় মিথ্যা বলে আর বের হতে পারব না। আমার খুব ভয় করে।"
অলিও নাছোড়বান্দা। "আচ্ছা, তাহলে যোগাযোগ কীভাবে করতে চাও বলো।"
অসহায় কলি বলে "ফোনে কথা বলা অসম্ভব আর ইন্টারনেট তো ভাইয়ার দখলে থাকে।"
"তাহলে চিঠি।"
"চিঠি?"
"হ্যাঁ। আমাদের দেখা যেভাবে হোল, আমাদের বন্ধুরাই চিঠি নেওয়া দেওয়া করে দিবে।"
"উঁহু, চলবে না। আম্মু নিয়মিত আমার জিনিষ পত্র উল্টায়পাল্টায় দেখে কোন ছেলে কিছু দিল কিনা। অসম্ভব! বাসায় আমি ঐ জিনিষ রাখতে পারব না।"
"আচ্ছা, আমরা লিখব বাংলা নোটের মত করে। তোমার বাসায় ধরা খাওয়ার ভয় থাকবে না।" অলি উৎসাহ নিয়ে বলতে থাকে "শোনো, আমরা কখনো হৈমন্তী বা কখনো বিলাসী গল্পের ক্যারেক্টারগুলা দিয়ে আমাদের কথা লিখব। তুমি যদি এখন লিখতে বসো হৈমন্তী অপুকে কত ভালবাসে, কার বাপের সাধ্যি সেটার আসল মানে বের করে। এমনকি আমাদের বন্ধুরাও বুঝবে না। এছাড়া আমরা কয়েকজন বন্ধুর নাম, কয়েকটা দেখা করার জায়গার কোড বানায় ফেলি, পরে কাজে লাগবে। এই কোডগুলার মানে শুধু তুমি আর আমি জানব, বুঝলা?"
"এটা তো খুবই ভালো বুদ্ধি বের করসো। কিন্তু তোমার বন্ধুরা যেই বদ, যদি চিঠিতে উল্টাপাল্টা কোন কিছু বদলায় দেয়। দিলো আমার হাতে একটা গরুর রচনা ধরায়ে, তাইলে আমি কী বুঝবো?"
"আচ্ছা, তোমার চিঠিতে যতগুলা শব্দ আছে আর যতবার 'ক' লেখা আছে এই সংখ্যা দুইটা যোগ দিয়ে তুমি লেখার শেষে সংখ্যাটা লিখে দিবা। দেখে যেন মনে হয় তুমি নিজের লেখায় নাম্বার দিসো। আমিও একই কাজ করবো। আমার চিঠি পেয়ে তুমি যদি দেখ চিঠির সাথে নাম্বার মিল খাচ্ছে না বা নাম্বারটাই গায়েব, তাহলে বুঝবা এইটা আমি লিখি নাই অথবা কেউ একজন কিছু একটা বদলায় দিসে।"
অলির বুদ্ধিতে মোহিত হয়ে কলি যে কী বললো বা করলো সেটা আর আপনাদের জানার দরকার নাই। আসলে গল্পটার এতটুকু জানলেই আপনাদের চলবে।
এখন যদি বলেন এসবের মানে কী? তাহলে বলতেই হয় মানেটাই তো বলতে চাচ্ছি। প্রথমেই নিশ্চয়ই শিরোনামে 'মুখবন্ধ' শব্দটা খেয়াল করেছেন। ক্রিপ্টোগ্রাফি নিয়ে একটা সিরিজের মতো লিখতে চাচ্ছি, মুখবন্ধ দিয়ে একটু জানান দিলাম আর কি যে কি ধরনের জিনিষ নিয়ে কথাবার্তা হবে। এখন ক্রিপ্টোগ্রাফি শুনে নাক শিটকায়েন না প্লিজ। আন্তর্জালে কেনাকাটা করবেন, যাকে ইমেইল পাঠাতে চান শুধু সেই পাবে নিশ্চিত থাকতে চান, কিন্তু এতো নিরাপত্তা আসে কোথা থেকে সেটা একটু জানার দরকার আছে না?
তারপরেও যদি বলেন, অন্যকিছু বলবেন তো সরাসরি বললেই পারতেন, এরকম মুলা ঝুলানোর কি দরকার ছিল? দরকার নাই মানে?! এখন যদি হুট করে আন্তর্জাল নিরাপত্তার নামে তথ্যের গোপনীয়তা বা ইন্টেগ্রিটি অথবা অথেনটিকেশন নিয়ে হড়বড় করে বলতে থাকি, তাহলে পড়তেন?
তারপরেও পড়তেন বলে যদি মনে করেন, তাহলে একটা পরীক্ষা হয়ে যাক!
ক্রিপ্টোগ্রাফি বা তথ্যগুপ্তিবিদ্যা[১] হল বৈরী পরিবেশে নিরাপদ তথ্য যোগাযোগের উপায় নিয়ে গবেষণা ও চর্চা করা হয়। দুটো গ্রীক শব্দ 'ক্রিপ্টোস' এবং 'গ্রাফি' থেকে ক্রিপ্টোগ্রাফি শব্দটি এসেছে। 'ক্রিপ্টোস' মানে লুকানো বা গোপনীয় এবং 'গ্রাফি'-কে অনুবাদ করলে হয় 'লেখা'। এর থেকেই বোঝা যায় তথ্যগুপ্তিবিদ্যা একটি যোগাযোগ মাধ্যমে তথ্যকে লুকিয়ে নিয়ে যায়। বৈরী পরিবেশ বলতে তথ্য প্রযুক্তিতে বোঝায় ওত পেতে থাকা একদল কম্পিউটার বা মানুষ যা কিনা গোপন তথ্যটিতে -- ক্রেডিট কার্ড নম্বর, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি -- আগ্রহী।
আন্তর্জালের যুগের আগে ক্রিপ্টোগ্রাফি বলতে শুধু তথ্য লুকানোই বোঝানো হতো। কিন্তু বর্তমান যুগে এই বিদ্যার ঘাড়ে আরও কিছু দায়িত্ব এসে পড়েছে, যেমন তথ্যের ইন্টেগ্রিটি ও অথেন্টিসিটি যাচাই বাছাই করা।
তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করা (Confidentiality) বা লুকানোর অর্থ কিন্তু ডাটা চলাচল ব্যাহত করা নয়। বরং উপরে অলি যেরকম বলেছিল ওরা লিখবে একভাবে কিন্তু লেখার মর্ম গোপন থাকবে ঠিকই। ফলে কেউ চিঠি পড়ে ফেললেও তার আসল তথ্য বুঝতে পারবে না। তথ্যের এই গোপনীয়তা রক্ষার পদ্ধতিকে এনক্রিপশন (encryption) বলা হয়।
অলিরা কিন্তু আরও ঠিক করেছিল লেখার শেষে একটা সংখ্যা লিখে দেবে, চিঠিটা অন্য কারো লেখা কিনা বুঝতে (Authenticity) এবং অযাচিতভাবে চিঠির পরিবর্তন চিহ্নিত করতে (Integrity)। অথেন্টিসিটি এবং ইন্টেগ্রিটি ক্রিপ্টোগ্রাফির অন্যতম প্রধান সেবা। হ্যাশ (Hash) এবং ম্যাক (MAC) পদ্ধতিতে এই সেবা দেওয়া হয়।
আজকে শুধু সেবাগুলোর নাম উচ্চারণ করে গেলাম। সেবা দানের পদ্ধতি এবং এলগরিদম নিয়ে আলাদা করে লিখব। কিন্তু এখন বলেন, এতো কথা আগে লিখলে এই লেখাটা পড়তেন?
-রু
সূত্রঃ
[১] http://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE
[২] http://en.wikipedia.org/wiki/Cryptography
মন্তব্য
গল্পে সমস্যা হয় নাই কিন্তু চরিত্রের নাম অলি দেইখা ঈষৎ পাইছিলাম..........
সিরিজ অবশ্যই চলবে , সাধারণ জনগণের জানার দরকার আছে। আর শেষে একেবারে সর্বাধুনিক পদ্ধতির আলোচনাও রাইখেন, রু'দা।
লজ্জা পাবার কিছু নেই। তাছাড়া আপনার জীবনে যে এমন ঘটনা নাই, তার গ্যারান্টি কে দিচ্ছে?
একটা ঘটনা অন্তঃত আছে। ওয়ার্ডের প্রথম আর শেষ লেটার সোয়াপ করে আর কিছু নির্দিষ্ট পজিশনে র্যানডম লেটার পুশ্ড করে বহুত টেক্সট পাঠাইছি এক সময়- কথা সত্য!!!
_____________________
Give Her Freedom!
সুগার কোটেড কুইনিন? এইরাম করলে পরে কিন্তু আর পুরা পোস্ট না পড়ে কেটে পড়ব (হুমকি-ইমো)
আরে না না। ন্যাড়া কয়বার বেল তলায় যায় বলেন? সুগার কোটেড কুইনাইন আর দিবো না। এরপর সরাসরি সুই ফুটাবো।
ওয়াও...ভাল একটা সিরিজ হবে আশা করতেছি ।
ছুডুকালে এক দোস্তরে খুব আশা নিয়া জিজ্ঞেস করছিলাম "দোস্ত ক্রিপ্টোগ্রাফী কেমনে কি?" সে খুব জ্ঞানী ভাব নিয়া কইছিল "ওরে বেকুব, এইটা জানার আগে তোরে কই, এইটা শুনলেই মনে হয় কেমুন জানি একটা বিচ্ছিরি ধরনের পোকা"। তারপর থিকা ক্রিপ্টোগ্রাফী শুনলেই প্রথমে মনে হয় বিচ্ছিরি একটা পোকা।
হুম। চলুক। ড্যান ব্রাউনের বইগুলো পড়ে এ বিষয়ে জানার আগ্রহ হয়েছিল কিন্তু সময়-সুযোগ হয়ে ঊঠেনি। আপনার পোস্ট পড়ে সে ইচ্ছা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠল।
এই বিষয়টা এত বেশি বিশাল যে লিখে কুলানো মুশকিল। হাল ছাড়ছি না, চেষ্টা চালায়ে যাব।
চলুক
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ।
অলি'র মতো আমারও শখ আছিলো কলিরে ক্রিপ্টোগ্রাফির প্রেমপত্রাঞ্জলী দিবো। কিন্তু সেই সুযোগ আর না পাওয়ায় সব আশাই ঝরে যাওয়া কলির মতোন জলাঞ্জলী দিতে হলো। অলি'র ও কথা শুনে বকুলের আর হাসা হৈলো না! হেমন্তবাবু রং!
আপনি জমজমাট একটা সিরিজ শুরু করলেন। লুঙ্গি কাছা মেরে বসলাম পড়ার জন্য। ঈমানে কই।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জীবন তো পড়েই আছে, আগে হয়নি তো সামনে হবে। উতসাহ দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো হয়েছে...বস কি বেসিক ক্রিপ্টোগ্রাফি থেকে শুরু করে এস.এইচ.এ, আর.এস.এ,ডিজিটাল সিগনেচার,ডিজিটাল সার্টিফিকেট এইসব ও কাভার করবেন নাকি? আমি বলব ডিজিটার সিগনেচার আর সার্টিফিকেট টা কাভার করতে কারন দেখেছি অনেকেই বুঝে না এই গুরুত্বপূর্ন ব্যাপারগুলো।
আপ্নার দুইটা মন্তব্য মিলায় উত্তর দিচ্ছি। হ্যা, ইচ্ছা তো আছে সেই ইতিহাস থেকে আধুনিক গবেষনার অনেক কিছু নিয়ে লেখা। দুই এক্টা ধাধা টাইপের জিনিশ রাখারও প্ল্যান আছে। দেখি কতদূর কী করতে পারি।
আর একটা কথা বস, সিজার শিফট, এফাইন শিফট টাইপ এর সহজ কিছু দিয়ে শুরু করলে মনে হয় সবাই মজা পাবে
অ্যালিস অ্যান্ড বব-এর ভালো বাংলা করেছেন, অলি ও কলি।
সিরিজ চলুক। ক্রিপ্টোগ্রাফি ভারি ইন্টারেস্টিং সাবজেক্ট। আমার নিজের সবচেয়ে থ্রিলিং লাগে ওই সেট-আপটা যেখানে একটা ছবিতে একটা ইউনিক সিগনেচার বসাতে হবে, যাতে প্রাপক নানাবিধ ফোটো-ম্যানিপুলেশন করেও সেটা মুছে দিতে না পারে। সেই কলেজজীবনে পাবলিক কী প্রাইভেট কী হ্যানত্যান নিয়ে একটা ক্লাস ছিল, বেশ ভালো লেগেছিল।
ক্রিপ্টোগ্রাফি আসলেই ভারি মজার বিষয়। অলি আর কলির মাঝখানে ডলিকে ঢুকিয়ে দিব ভাবছি। জলিকেও অবশ্য ঢুকাতে পারি। যাই হোক, পাব্লিক কী ইনফ্রাস্ট্রাকচার নিয়ে লেখার আগে আরও বেশ কিছু টুকরা টাকরা জিনিশ নিয়ে লিখতে চাই। পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
"সুগার কোটেড কুইনিন" এর প্রথম পর্বে কোটিং ভালই ছিল, এমন হলে অপেক্ষায়ে থাকলাম।
বেশি পপকর্ণ খেয়েন না, মোটা হয়ে যাবেন তো!
বে শ তো
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
খুবই আগ্রহ পেলাম। বর্তমান চাকরিতে আমি যে নোডটা নিয়ে কাজ করি সেটার সাথে নেটওয়ার্ক অথেনটিকেশন জড়িত। সেই কারণে বিভিন্ন ধরনের অথেনটিকেশন মেথড, ক্রিপ্টোগ্রাফিক কি-স্যুট ইত্যাদি নিয়ে টুকিটাকি পড়াশোনা করতে হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাডে তড়িৎ প্রকৌশলে পড়ার কারণে এই জিনিসগুলি সেভাবে পড়া হয়নি, তবে কাজ করতে এসে নিজের আগ্রহে যতোটুকু শিখেছি, বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছে।
আপনার সিরিজ নিয়মিত পড়ার ব্যাপারে আশাবাদি। বিস্তারিত লিখুন। পড়তে পড়তেই জানাবো আরো কী কী ব্যাপারে জানতে চাই। আপাতত HMAC, CMAC এইসব জিনিসগুলিকে লিস্টে তুলে দিয়ে গেলাম।
অলমিতি বিস্তারেণ
ধন্যবাদ। MAC-এর জন্য আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। তবে আপনার লিস্টিটা মনে থাকবে।
মনযোগী ছাত্রের লাইনে খাড়াইলাম।
কুইজ যখন নিবো তখনই বের হয়ে যাবে কে কত মনোযোগী।
লেখা চলুক...
ধন্যবাদ, আয়ন।
চলতে থাকুক ....
আমরা পড়তে থাকি.....
জানতে ভালোলাগে, জানালে আরো বেশি ভালোলাগে।
সব ভালো লাগলো বলেই এতো ভালো শব্দের প্রয়োগ করলাম।
আপনারও ভালো লেগেছে না????
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
অনেক আগেই পড়া হয়েছিল, এবার বলে যাই - চলতে থাকুক ....
----------------------------------------------------------------------------------------
চিত্ত যেথা ভয় শূন্য উচ্চ যেথা শির
মনে করে বলার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
আমি আগেই বুঝছিলাম ঘাপলা আছে ( ক্যাটাগরি দেখে ) একেবারে বেসিক লেভেল এর ক্রিপ্টোগ্রাফি নিয়ে কিছু জানা আছে , তবে আরও জানতে চাই । চলুক
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল্লাগসে, Turdy রে কী নাম দিবেন?
ডলি।
সুগার কোটেট কুইনাইন হলেও ব্যাপারটা মজার। মূল কাহিনীতে আসুন। অলি কলির মতো ক্রিপটোগ্রাফিতে নাম লেখাতে চাই
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ। লিস্টিতে আপনার নাম উঠে গেছে।
চলুক!
রু = ?
==============
আমি জানি না
ধন্যবাদ।
রু = ru
চলুক।
ধন্যবাদ, চরম উদাস।
লেখার শেষাংশে এসে 'ডা ভিঞ্চি কোড' পড়ার ও দেখার মত উত্তেজনা পেলাম
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
ভাইরে কীসের সাথে কীসের তুলনা!! যাই হোক, অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
ধন্যবাদ।
নতুন মন্তব্য করুন