আগে জানতাম কুকুর লেজ নাড়ে কিন্তু এখন দেখছি লেজ কুকুরকে নাড়ে
প্রায় সবাই হয়তো জানেন সম্প্রতি এক টকশো’তে আওয়ামীলীগদলীয় সাংসদ গোলাম মাওলা রনির সাক্ষাতকার বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতে সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রীত্ব বাগানোর কাহিনী। তা’ও দৌড়ের আবুল পিছনে ফেলেছে তার থেকে বয়োঃকনিষ্ঠ দুইজন নামকরা ক্রীড়ামোদী ওবায়দুল কাদের এবং সাবের হোসেন চৌধুরীকে। সমস্যার কিছু দেখতাম না যদি না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টাতে তার প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করে কিছু কথা না বলতেন। রনি এখানে আবুল হোসেনের ভাঁড়ামোরও কিছু বর্ণনা দিয়েছে, যেমন এমপিদের নামের আরবী অনুবাদ, তফসীর, ইত্যাদি বয়ান করা। তবে রনির স্পষ্টভাবে ব্যাক্ত করা ‘এটা তার জন্য ছিলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গিফট’, এটা বেশ চিন্তায় ফেলার মতো। যে আবুল হোসেনকে গত মেয়াদে প্রতিমন্ত্রী পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিলো সরকারকে লুকিয়ে ব্যাক্তিগত পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশ ভ্রমণের কারনে; তাকেই এবার পুর্ণমন্ত্রীত্ব দিয়ে আদৃত করা হলো। তবে অন্যের কাছ থেকে শোনা দলের একান্তই ভিতরের বিষয় এভাবে জনসমক্ষে প্রকাশ করে রনি কতটুকু শিষ্ঠতার পরিচয় দিলো, তা নিয়ে সমালোচনা হতেই পারে।
পত্রিকা পড়ে জানলাম ২০ অক্টোবর সংসদভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠকে সাংসদ রনির উপস্থিতিতেই তার সমালোচনা করা হয়। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সাংসদের রেফারেন্সে খবরটা প্রকাশ হয়েছে। সেই বৈঠকের শুরুতে অর্থমন্ত্রী রনি নামের কোনও এমপিকে চেনে না বলে ব্যাক্ত করলেও পরে তিনিই আবার রনির বিরুদ্ধে তাকে নিয়ে সমালোচনা করার এবং তার কবিতা লেখা নিয়ে কটাক্ষ করার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। একই সাথে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও রনিকে এক হাত দেখে নিতে ছাড়েনি। শোনা যায় অর্থমন্ত্রী তাকে স্টুপিড পর্যন্ত আখ্যা দিয়েছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত সরল মনে এই দৌড় প্রতিযোগিতার কথা স্বীকার করে বলেছেন যে সেখানে সম্ভবত সাবের প্রথম হয়েছিলো। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে ভাবতে হবে যে তার এই সারল্যকে তারই দলের লোকজন রংচং মাখিয়ে মুখরোচক গল্প বানাচ্ছে। আর যাদের নিয়ে এতো সমালোচনা, সেই আবুল হোসেন, শাহজাহান খান, এদের ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেন নিরব। অন্ধভাবে তিনি আবুলকে সমর্থন যুগিয়ে যাচ্ছেন। প্রথম দিকে মুহিত-আবুলে খটাখটি থাকলেও আশ্চর্যজনকভাবে তারা এখন একে অপরের প্রতি নেতিবাচক কথা বলা থেকে বিরত রয়েছে। আমরা জানিনা (বা আমাদের জানার কথাও না) কি মন্ত্রবলে আবুল-শাজাহান গং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বশীভূত করে রেখেছে।
২০ তারিখের সভার আলোচনায় যদি একটু নজর ফেলা যায়, সেখানে মাননীয় প্রথানমন্ত্রী রনিকে নিয়ে যে কিছু মন্তব্য করেছেন, তা কিন্তু একটু ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকেও দেখার অবকাশ থেকে যায়। যেমন,
রনির শ্বশুর বিএনপি করে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি এমপি হবেন। ওর চিন্তা কী!
রনি নিশ্চয়ই এমপি হওয়ার পর বিয়ে করেনি। অথবা তার শ্বশুর রনি এমপি হওয়ার পর বিএনপিতে যোগ দেয়নি। তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একথা বলে কি বোঝাতে চাইলেন! তার ভিতরে রনি সম্পর্কে যখন এরকম নেতিবাচক এ্যাজাম্পশান কাজ করে তবে তিনি কিসের ভিত্তিকে রনিকে সংসদ নির্বাচনে নমিনেশন দিয়েছিলেন? সেক্ষেত্রে যদি ধারণা করা হয় যে রনির নমিনেশনের পিছনে অর্থ বা লবিং কাজ করেছিলো, তবে কি সেটা খুবই ভুল ধারণা করা হবে? এই মন্তব্য করার আগে আপনার একটু ভাবা দরকার ছিলো যে এটা আপনার দলের ভাবমুর্তি এবং সুশাসনকে দুইভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে; ১. দলে কি তাহলে পরীক্ষিত-ত্যাগীদের আদৌ কোনও মূল্যায়ন আছে কি? এবং ২. যে সাংসদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নিজেই সন্দিহান, এমন একজনকে মনোনয়ন দেয়ার অর্থ কি এই যে প্রধানমন্ত্রী তাকে মনোনয়ন দিতে যে কোনও কারনে বাধ্য হয়েছেন?
আর রনি চলে পার্থের (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি—বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ) সাথে।’ এই কথাগুলো বলে বৈঠকে উপস্থিত শেখ হেলাল উদ্দিনের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পার্থর শ্বশুর বড় নেতা। খালা নেতা।’
ব্যাক্তিগত জীবনে ভিন্ন দল-মতের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব বা ব্যবসায়িক সম্পর্ক থাকা আশ্চর্য কিছু নয়। এই প্রসঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কেন পার্থর সাথে চলা নিয়ে কটাক্ষ করলেন তা তিনিই বলতে পারেন। আবার সেই একই প্রশ্ন, পার্থর সাথে চলা নিয়ে যদি কোনও সমস্য থাকে তবে তা রনির মনোনয়নের আগেই ভাবা সমীচিন ছিলো।
গোলাম মাওলা দাবি করেন, ‘এ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার যত বড় আত্মীয়ই হউক না কেন, যারা আমার পরিবারের সঙ্গে বেঈমানি করেছে, তাঁদের ক্ষমা নেই”।’
প্রয়াত নাজিউর রহমান মঞ্জু শেখ পরিবারের সাথে বেঈমানী করেছিলো। এমন বেঈমানী আরও অনেকে করেছিলো যারা পরবর্তীতে আবার শেখ পরিবারের পুনঃনৈকট্যলাভও করেছিলো। একইসাথে দেশের সাথে যারা বেঈমানী করেছিলো এমন কেউ কেউও শেখ পরিবারের নৈকট্যলাভ করেছে পরবর্তীতে। হেলাল ভাই মেয়ের বিয়ে দিয়েছে নাজিউর রহমান মঞ্জুর ছেলে পার্থর সাথে। তেমনি শেখ সেলিম মেয়ে বিয়ে দিয়েছে কুখ্যাত স্বাধীনতাবিরোধী স্বঘোষিত ডক্টর এবং প্রিন্স মুসা-বিন-শমশেরের ছেলের সাথে। হেলাল ভাই এবং সেলিম ভাই যখন পরিবারের এবং দেশের আদর্শের বিরোধী পরিবারের সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক স্থাপন করেছিলো, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কি তখন তাদের নিরস্ত করার চেষ্টা করেছিলেন নাকি ভাইয়েরা তার অবাধ্য হয়েছিলো? মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ সম্পর্কেও স্বাধীনতা বিরোধিতার অভিযোগ শোনা যায়। এই গুজব কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোনওদিন মেয়ে বিয়ে দেওয়ার আগে শোনেন নি? আর শেখ পরিবারে এই ট্রেণ্ড কিন্তু শুরু হয়েছিলো আরও অনেক আগে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আপন চাচাতো বোন, শেখ আবু নাসেরের মেয়ে এবং শেখ হেলালের বোন মিনা আপার স্বামী (প্রয়াত) টুলু ভাই ছিলো কুখ্যাত স্বাধীনতাবিরোধী, খান-এ-সবুরের প্রধান সহযোগি, খুলনা মুসলিম লীগের দীর্ঘ বহুবছরের সভাপতি শেখ আবুল হোসেন (চাইলো হাসান সাহেব)।
আমরা আপনার রাজনৈতিক মতবাদ সমর্থন করি কি না করি সেটা কোনও বিষয় না। তেমনি আপনাকে আমরা পছন্দ করি বা না করি সেটাও কোনও বিষয় না। সত্যি কথা হচ্ছে আপনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ চলছে, এটা না চাইলেও সবাইকে মানতে হবে। আপনার সারল্যকে আমরা শ্রদ্ধ করি এবং করবো। আপনি সরল মনে অকপটে অনেক কথা বলে ফেলেন, এটাও মানবিকভাবে ইতিবাচক। কিন্তু আপনার অবস্থানে থেকে এই সরলতা কতটুকু প্রয়োজনীয়তা তা আপনাকে ভেবে দেখতে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। আপনার সারল্যের সূযোগ নিয়ে আপনারই দলের লোক কল্পকাহিনী ফেঁদে বসছে যা পরিনামে আপনার বিরোধীদেরই উপকারে আসছে। এছাড়াও এইসব দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতে মন্ত্রীত্ব পাওয়ার কাহিনী বিদেশীদের কাছে আপনাকে এবং আমাদেরকে হাস্যষ্পদ করে তুলছে। একইসাথে আপনার করা মন্তব্য আপনার ভাইদের বিব্রত করতে না পারলেও আপনার অক্ষম হতাশাকেই ফুটিয়ে তুলছে। আপনি হতাশ হলে কিন্তু দেশের জন্যে তা হতাশাব্যাঞ্জক।
পরিশেষে নিবেদন, আপনি যেভাবে আবুল, সাবের এবং ওবায়দুলকে চীনের মাটিতে দৌড় দিইয়েছিলেন সরল মনে, দয়া করে এবার একটু কঠিন চিত্তে দেশের মাটিতে আবুল, শাজাহান এবং সমজাতীয়দেরকে দৌড়ের উপর রাখেন যাতে তারা দুর্নীতি-চাঁদাবাজী বাদ দিয়ে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্বটুকু সঠিকভাবে সততার সাথে পালন করতে বাধ্য হয়। দয়া করে একটু কঠিন হোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
মন্তব্য
এইসব দৌড়াদৌড়ি, দাবড়ানি আর কতদিন?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ঠিক নাই! দৌড়াদৌড়ি না করে যদি তারা একটু কাজের কাজ করতো, পাবলিক বেঁচে যেতো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এতো গদো গদো লেখা অনেক দিন দেখিনি। মাননীয় শেখ হাসিনার মাননীয় সরল ভাষনের এতো অকপট প্রশংসা! এতো তেল মারার পরও নিজেকে আওয়ামী সমর্থক বলতে এতো লজ্জা? আওয়ামী লীগ কি অচ্ছুৎ নাকি?
অভাবের বাজারে ঠিকমতো তৈলমর্দন করতে পারিনি। এক ড্রাম তেল পাঠিয়ে দিয়েন প্লিজ।
তবে আমি কোন লীগ বা দল করি তা কমু না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আবারো।'পাঠক' নামধারী লোকগুলা কেন যে পাঁঠার মত মন্তব্য করে বুঝিনা!
ভাই না বুঝলে কন যে বুঝিনাই!
অবশ্য খালি তেলের গন্ধ শুঁকে বেড়ালে লেখাটা বোঝার মত পড়বেনই বা কি করে!
ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম লিখেছেন,
দেশ যেভাবে চলছে তাতে এমনটাই মনে হচ্ছে।
টুইটার
একমত। ঢাকয় শ্রমিক মহাসমাবেশে কিন্তু শাজাহান আবার ক্ষেপেছে সেই বিতর্কিত পরীক্ষাবিহীন ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে। যা নিয়ে এতো সমালোচনা, অনশনের হুমকি, অনশন হয়ে গেলো; সেই বিতর্কিত ইস্যুটাকেই সে আবার সামনে নিয়ে যেতে চাচ্ছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
চমৎকার একটি সময়োপযোগী লেখা; রাতঃস্মরণীয় আপনাকে ধন্যবাদ।
মাননীয়া প্রধানমন্ত্রীকে যদি কেউ এটি পড়ে শোনাতেন, তবে উনার এবং দেশের অত্যন্ত উপকার হতো।
তবে এটিও মনে রাখা দরকার যে এমপি রনি যা বলেছে, তা সত্য নয়। প্রধানমন্ত্রীর সরলতার সুযোগ নিয়ে এরা এইভাবে আওয়ামী লীগের ক্ষতিসাধন করছে। যোগাযোগমন্ত্রী আবুল সাহেবের বিরুদ্ধে এত অভিযোগ, কই, দূদক বা টিআইবি কেউ তো উনার কোন দূর্নীতি খুঁজে পায়নি! এইসব বানানো দূর্নীতির গল্প বলে বিএনপি মাঠ গরমের চেষ্টায় আছে। নোবেল বিজয়ী সুদখোর ডঃ ইউনুস পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে নেমেছেন; ঠিক এই সময়েই একটি ব্লগে ইউনুসের এই কুকীর্তির প্রমাণ স্টিকি হয়ে ঝুলছে।
এসবের মূল উদ্দেশ্য একটিই; আর তা হলো যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা।
বিএনপির জানা থাকা উচিত যে তাদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না!
অর্ক
এটা ধারনা হতে পারে কিন্তু প্রমানিত নয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে গল্পের বক্তা একজন আওয়ামীলীগের সাংসদ। এবং এটাই তার পরিচয়।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এ রকম তেলতেলে লেখা কিভাবে সচলায়তনে প্রকাশ করা হয় তা ভেবে অবাক হচ্ছি। এতই সহজ সরল আমাদের নেত্রী যে তার সারল্য আমরা স্টুপিড আম জনতা বুঝতে পারছিনা, একমাত্র লেখক-ই তা বুঝতে পারছেন। সচলায়তনের একনিষ্ঠ ভক্ত আমি, কিন্তু এরকম একটা নিম্ন মানের লেখা প্রকাশিত হতে দেখে দুঃখ পেলাম।।
আপনার দু:খের সাথে সংহতি প্রকাশ করে মানসন্মত লেখা প্রকাশের জন্যে আমি সচলায়তন কর্তৃপক্ষের মনোযোগ আকর্ষণ করছি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এই পুরো ঘটনাটাই আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। রনি যদি মিথ্যা বলে থাকে, তাহলে উনি এতো সাহস পেল কোত্থেকে? তৃতীয় মাত্রার মত এতো বহুল আলোচিত অনুষ্ঠানে একটা পেট বানানো কথা বলে পার পেয়ে যাবে, এমনটা তো ভাবা যায় না। এবং এ ধরণের মিথ্যা কথা বলার পরও সে সংসদ সদস্য থাকে কীভাবে?
আর রনি যদি সত্যি বলে থাকে, তবে শেখ হাসিনার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করতে হয়।
বিষয়টা একটা ঘোলাটে রূপধারণ করেছে। যুক্তিসংগতভাবে রনির এই কাজের ব্যাখ্যা পাওয়া কঠিন।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
গনতন্ত্র নয় - পরিবারতন্ত্র।
রাজনৈতিক দল নয় - মাফিয়া চক্র।
যে অবস্থার মধ্যে দিয়ে আমরা কয়েক দশক ধরে চলছি, তাতে আপনার মন্তব্যের সাথে একমত হতেই হচ্ছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
চাইল্যা হাসান ( বহু বছর পূর্বে এই নামেই জানতাম তাঁকে ) জনাব শেখ হেলালের ভগ্নিপতি, জানতামনাতো। শেখ হেলালের এক ভগ্নিপতিকে জানতাম যিনি জাতিসংঘে কাজ করতেন।
প্রৌঢ়ভাবনা
চাইলো হাসান ছিলো শেখ হেলালের তালোই, ভগ্নিপতির বাবা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এই ঘটনায় প্রমানিত হয়েছে দেশের নেতৃত্বের কাছে আমাদের মূল্যায়ন কতটুকু। আমাদের পরিচালনার দায়িত্ব যারা নিয়ে রেখেছে তার কতটা নিন্মবুদ্ধিসম্পন্ন এবং দুর্বল প্রক্রিয়ায় বাছাইকৃত।
বঙ্গবন্ধুর কন্যা ব্যাতীত শেখ হাসিনার আর কোন যোগ্যতা রয়েছে রাজনৈতিক দলের নেত্রী হবার? তাকে নেত্রী বানালে তো জাতীয় পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে "মন্ত্রীত্বের জন্য দৌড়" প্রতোযোগীতা অনুষ্ঠিত করবেই।
লেখক ভাইকে দেখেই বুঝা যায় এই "সার্কাস" টিকে থাকার রহস্য কি, আর আমরা কেমন জনগণ! মানুষ যখন অস্বাভাবিক ঘটনাকেও স্বাভাবিক নিয়মে গ্রহন করে তখন বুঝতে হয় পুরো সোসাইটি জনগণই অসুস্থ!
অস্বাভাবিক ঘটনাকে স্বাভাবিক নিয়মে গ্রহণ করার ব্যাপারটা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত, এটা দিয়ে গোটা সোসাইটিকে বিচার না করাই বাঞ্ছনীয়। তবে একটা বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে যে বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে নিজের বিবেচনায় চলতে পারেনা, এখনও দেশে সেই স্থিতাবস্থা আসেনি। তবে আশায় থাকতে হবে। অস্বাভাবিকতাকেন্দ্রিক সমাজের পরিনতি খুব একটা সুবিধের হওয়ার কথা নয়।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দৌড়াদৌড়ি না করে যদি তারা একটু কাজের কাজ করতো, পাবলিক বেঁচে যেতো। যতসব, সব শেয়ালের এক রা। মুদ্রার এপিঠ- ওপিঠ। মানুষ শোষণের কারবার করে সব দলই।
facebook
একমত।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধন্যবাদ রাতঃস্মরণীয়।
অনেক অজানা তথ্য জানলাম।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দৌড়াদৌড়ি চলতে থাকবে আর পাবলিক বাশ খাবে। এটাই আমাদের কপাল।
লেখায় ৫ তারা
এটা দুঃখজনক এবং এর সমাপ্তি হওয়া প্রয়োজন।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরলতার মত এই লেখাও অত্যাধিক সরলতা দোষে দুষ্ট। শেখ হাসিনা কঠোর কথার কষাঘাত ডিজার্ভ করেন, সাধারন মানুষের অনুনয় নয়। এত বড় বড় দুর্নীতি আর অসঙ্গতি তার বিনা প্রশ্রয়ে ঘটেই চলেছে, আর তিনি কিছুই জানেন না, এটা কি বিশ্বাসযোগ্য? শুধু জনসমক্ষে বলার সময়ই তার যত সরলতা, গোপনে দুর্নীতি করার সময় নয়। হাসিনা-খালেদা জঞ্জাল যে কবে পৃথিবী থেকে বিদায় হবে সেই অপেক্ষায় আছি!
এটা কমনসেন্স এবং জাজমেন্টাল কল। আবুল হোসেন একাদিক্রমে বিতর্কের জন্ম দিয়ে চলেছেন কিন্তু প্রধানমন্ত্রী চিরনীরব। ব্যবস্থাগ্রহন তো দুরের কথা, এখন ময়না তদন্ত শুরু হয়েছে যে কবে বিগত কোন সরকারের আমলে এই দুর্নীতি শুরু হয়েছিলো, তা উদঘাটনের। এখন এটা আপনার কল, বিশ্বাস করবেন কি করবেন না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অনেকেই আপনার এই লেখাকে "তৈলাক্ত ও গদ গদ" নামে অভিহিত করেছেন দেখলাম। সুতরাং আমি আর নতুন কি বলব বলেন। তবে "তৈলাক্ত ও গদ গদ" শব্দ দুইখানাও এই লেখার প্রেক্ষিতে মন্তব্যে খুব ছোট হয়ে যায়। এই জাতীয় লেখা সচলায়তনে আশা করিনা, কিংবা প্রকাশিত হলেও সচেতব ব্লগাররা আপনাকে ধুয়ে মুখে ফেলবেন এমনটাই আশা করেছিলাম। সে যাক, আপনি পূর্ণ সচল বলেই হয়ত লেখাটি প্রথম পাতায় রয়েছে।
আপনি যেভাবে হাসিনার ওই মন ও মননকে সরল বলে চার মাস বয়সী শিশুর প্রতি করা "অল্লে বাব্বু...গুল্লু...মুল্লু...খুল্লু...ওলে লে লে লে লে" টাইপ আদরনীয় করে প্রকাশ করলেন তাতে একচোট না হেসে পারা গেলো না। ঠিকি বলেছেন, আপাজানের মত এমন সরল অংকের পিস সচারচর দেখা যায়ও না। আর আপনার ওই "হেলাল ভাই" "সেলিম ভাই" সম্বোধনের পর ২য় চোট হাসলাম। নাহ্, আপনার প্রচেষ্টা বৃথা যায় নি বলতেই হচ্ছে।
একটি মানুষ কতটুকু পংকিল ও কতটুকু কদর্যময় তা এক শেখ হাসিনাকে জনতার সামনে কোনোদিন ধরে যদি প্রকাশ করে দিতে পারতাম তাহলে খানিকটা মনের জ্বালা জুড়োতো। এই মহিলার মত নোংরা রাজনীতি সারা বিশ্বে আর কেউ করে বলে আমার জানা নেই। জয়ের লন্ডনে ৬ টা বাড়ী, তার সব ধরনের খরচ, পুতুলের কানাডা আর আমেরিকার ৫ টা বাড়ী, পুতুলের স্বামীর ব্যাবসা, পুতুলের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, জয়ের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স আর মিলিয়ন ডলারের আয় রোজগার বছরে ১৪ বার বাংলাদেশ-আমেরিকা-কানাডা করে কিভাবে সম্ভব হলো জানিনা। এও জানিনা যে, আমাদের অতি সরল আপামনি কিভাবে একজন পিওর রাজাকার নূর আলীর ছেলে রাজাকার মশাররফ হোসেনের ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দেন কিংবা রাজাকার নূর আলীর নামে ফরিদপুরে রাস্তার নামকরনে প্রতিক্রিয়া দেখান না, কিংবা এক্টার বদলে ১০ টা লাশ চান কিংবা যুদ্ধাপরাধীর বিচারে বেয়াই নুলা মুসাকে গ্রেফতার করার পদক্ষেপ নেন না...
কি জানি অতি সরল বলেই হয়ত...
"তৈলাক্ত", "গদ গদ" বা অন্যকিছু, যা আপনার মনে চায় তাই আখ্যায়িত করতে পারেন। এতে আমার কিছুই এসে যায় না। আর আমাকে ধুয়ে মুছে কলুষমুক্ত করার থেকেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ ব্লগারদের আছে, তাই হয়তো গণধোলাইটা এখনও কপালে জোটেনি। কারেকশনঃ আমি পূর্ণ সচল নই, অর্ধ সচল। আমার সব লেখাই মডারেশন পার হয়ে তারপর আসে। আর সচলায়তনের মডারেশন প্যানেলের সদস্যদের সম্পর্কে যতটুকা জানি, তারা মানের বিষয়ে যথেষ্ঠ সচেতন। তবে আপনি ইমেইল করে তাদেরকে আপনার বিশ্লেষণাত্মক মতামত ব্যাক্ত করতে পারেন। আমার বিশ্বাস তারা আপনার মতামত গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করবেন।
আপনাকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি, শেখ হাসিনার সরলকথনের প্রশংসা ছাড়া আর কি কি তেল মেরেছি স্পেসিফিক দেখিয়ে দিন। আর যদি তা করতে না পারেন, তবে পরবর্তীতে মন্তব্য করার সময় একটু সুচিন্তিতভাবে করার চেষ্টা করুন।
শেখ হেলালের ছোট এক ভাইয়ের সাথে একদা বন্ধুত্ব ছিলো, সেই কারনে হেলাল বা সেলিমকে ভাই বলে সম্বোধন করা। এর মধ্যে আপনি কোনও দুর্গন্ধ খুঁজে পেলে তা আমার দায় নয়।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
হা হা হা হা... "শেখ হাসিনার সরল কথনের প্রশংসা ছাড়া আর কি কি তেল মেরেছি" , এই অংশটুকু শুনে আমার মনে পড়ে গেলো সেই আদি কাহিনী। ব্রুটাস বলছে "আমি তো সিজারকে কেবল ছুরি মেরেছি, উনি এত অবাক হলেন কেন???"। শেখ হাসিনার মন এতই সরল যে... এতই সরল যে...এতই সরল যে... উনি সেই সরলতার রসে নিজেকে নিষিক্ত করে শুধু একটা দৌড় দেয়ার জন্য তার তিন ধেড়ে সঙ্গীকে দৌড়ুতে বলেন। এবং সেই দৌড়ে যেই "মাল" টি প্রথম হবে তিনিই মন্ত্রীত্ব বাগাবেন। এই হচ্ছে হাসিনার সরলতার নমুনা। রাজনীতি, দেশ, মানুষ, হাসিনার কাছে এতই সরল যে, এতই খেরো যে, এতই খেলার ছল যে, তিনি সেই সরলতার ও খেলাচ্ছলের লাভাতে আমাদের ধীরে ধীরে গলিয়ে মারছেন, আপনার "আপা" ( সেলিম ভাই হইলে আর হেলাল ভাই হইলে সেই সূত্রে হাসিনা তো আপনার আপা, নাকি ভুল কইলাম???)
আপনার আপাকে বলবেনখন, তিনি যেন দৌড় পর্যন্তই থাকেন। পরে দেখা যাবে তিনি কোনো সভাতে বলে বসেছেন " এই দেখি, যে সবচেয়ে ভালো ব্রেক ডেন্স দিতে পারবে তাকেই আমি আমার হুলো (স্বরাষ্ট্র) মন্ত্রী বানাবো। দেখা যাবে শামীম ওস্মান সেখানে প্রথম হয়ে বসে আছে। জানেন মনে হয়, শামীম ওস্মান কিন্তু ভালো ব্রেকড্যান্স পারে। আপনার আপার সরলতার সুযোগ নিয়ে পরে ওস্মান আবার দুষ্টুমি শুরু করে দিবে। সেক্ষেত্রে আবার আপনাকে "শুধু মাত্র" আপনার আপার আরেকটা সরলতার কাহিনী ও তৈলাক্ত নদের গল্প ফেঁদে বসতে হবে।
সেটা কি শোভন হবে? আপ্নিই বলুন???
আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো কারন অনেকে পাঠক মন্তব্য করার পর হারিয়ে যায় যেটা আপনার ক্ষেত্রে হয়নি।
আপনি লেখার মেরিটের উপর আলোচনা না করে মূলত আমার তেলচর্চার পারদর্শিতার উপরই বেশি আলোকপাত করেছেন। লেখক হিসেবে এতে আমার আহ্লাদিত হওয়ার কথা, কিন্তু আমি আরও বেশি আহ্লাদিত হতাম লেখায় উল্লিখিত সমস্যগুলো নিয়ে আলোচনা করলে। হেলাল-সেলিমকে ভাই, হাসিনাকে আপা, বা অন্য কাউকে অন্য কিছু সম্বোধন করা নিয়ে সমালোচনা নিতান্তই অপ্রাসঙ্গিক। এজাতীয় সমালোচনা সবাই অবশ্য করতে পারেনা, যেমনটা আপনি পারেন। অসুবিধা নাই, চালিয়ে যান।
দ্বিতীয় প্যারা প্রসঙ্গে, এগুলো নতুন করে বলার কিছু নেই, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরুখ খানের কনসার্ট মঞ্চের মেঝেতে বসে উপভোগ করেছে। সংস্কৃতিতে তিনি কতো নিবেদিতপ্রাণ এটার পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে দিয়েছে মেঝেতে বসে কনসার্ট দেখে। সুতরাং কোনও কিছু নিয়ে আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই এবং এজন্যে সেলুকাসকে স্বাক্ষী মানারও প্রয়োজন নেই।
কেউ যদি তেল ডিজার্ভ করে তার জন্যে তেলের নহর বইয়ে দিতে আমার কোনও আপত্তি নেই। তবে এই লেখায় তেলবাজী নিয়ে আপনার উপলব্ধিটাকে আমি একটু অগ্রবর্তী উপলব্ধি ছাড়া আর কিছুই বলতে পারছি না, দুঃখিত!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আপনার এই লেখার মেরিট নিয়ে আলোচনা??? হা হা হা...আপ্নি পারেনও ভাই...হ্যাঁ, আপনার এই লেখা পড়তে গিয়ে বেগ বেতে হয়নি, এটা অবশ্যই এই লেখার "টোটাল" মেরিট বটে!! তেল চুপ চুপে পদার্থে জিনিস দ্রুত যায়, স্বীকার করতেই হবে।
আর শুধু আমার নয় অনেক পাঠকের উপলব্ধিটুকুও কিছুটা অগ্রবর্তী বলেই মালুম হচ্ছে। অন্তত মন্তব্য দেখে। অধিক তৈলের কারনেই হয়ত...আপনার কি আর দোষ বলেন? আপনার মত এমন অসংখ্য দলীয় কোতোয়াল ঘুমিয়ে রয়েছে আপামনিকে রক্ষা করবার জন্য, আপনি তো সে তুলনায় নগন্য।
আপনি বলেছেন,
স্বীকার তো করেই নিয়েছেন। বাকিটা বলা বাহুল্য মাত্র। এর পরের অংশ পাঠকেরা অনুধাবন করে নেবেখন।
এই তেলটা আপনাকে দিলাম। আপনি যেহেতু আমার এবং পাঠকদের হৃদয়ের কথা পড়ে ফেলেছেন তাই এটা আপনি ডিজার্ভ করেন। ধন্যবাদ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
টুলুর বাবা ছিল চাইলো হাসান।
ঠিক।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
টৈল মারা কোটো পরোকার ও কি কি টাহা বুঝিলাম
হতাশ হবেন না পাঠক, বাংলাদেশে অনেক অভিজ্ঞ ইএনটি সার্জন আছেন।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কবে যে একটু কঠিণ হবেন সে আশায় বসে আছি...
ইদানীং পৃথিবী অনুভব করে, একটা সূর্যে চলছেনা আর
এতো পাপ, অন্ধকার
ডজনখানেক সূর্য দরকার।
কিন্তু কোনও আলামত দেখতে পাচ্ছি না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন