রন্টুকে নিয়ে লেখার ইচ্ছা আমার আর ছিল না মোটেই। কারন কিছু কিছু ম্যুভির প্রথম পর্ব টা ভাল হবার পর পরের পর্ব গুলো যেমন চরম বিরক্তিকর হয়, আমার ধারনা আমি সিরিজ লিখতে গেলেও তাই হবে। সব ম্যুভি তো আর হ্যারি পোর্টার না, আর সব ব্লগারও দিহান আপু নয়, যে প্রতিটি পর্ব আগের চেয়ে ক্রমান্বয়ে ভাল হতে থাকবে। তবুও লিখছি কারন বিগত পোস্টে রন্টুকে নিয়ে অনেকে আরও পড়তে চেয়েছে, তাই এবারের পর্ব খারাপ হলে তাদের ঘাড়ে দোষ চাপানো যাবে। আর দ্বিতীয় কারন হল রন্টুকে নিয়ে লেখা খুব কাজ। কোন তথ্য, উপাত্ত, চিন্তা ভাবনা কিছুর প্রয়োজন নেই। ওর কিছু কর্মকান্ড লিখে দিলেই হল।
আর এই পোস্টের শেষে থাকছে রন্টুর একটি ছবি, ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের দর্শকদের জন্য আকর্ষণীয় পুরষ্কারের মত। তাদের জন্য যারা রন্টুকে দেখতে চেয়েছেন। সাফি এবং ত্রিমাত্রিক কবি আমাকে সচলে ছবি অ্যাটাচড করা শিখাতে চেষ্টা করছিলেন। ছাত্রী হিসাবে খারাপ হলেও আমি যে উৎরে যেতে পারি এটা প্রমানের জন্যই ছবিটা দেয়া।
রন্টুর একটা অসাধারন গুন হল ওর স্মৃতিশক্তি। বাড়ির সব সদস্যদের মোবাইল নম্বর তার ঠোটস্থ, মুখস্থ, কণ্ঠস্থ। তার বাবার মোবাইল তার অন্যতম প্রিয় খেলনা। সেটা গুঁতোগুঁতি করে প্রয়োজনীয় নম্বরগুলো সে তার মস্তিষ্কে আপলোড করে নিয়েছে। আরেকটু ছোট থাকতে তার বাবার মোবাইলে যার যে নাম সেইভ করা থাকত, তাকে সে সেই নামেই ডাকত। যেমন- বড় ফুপুকে সে ডাকত “আপা”, সে নামেই তার বাবার মোবাইলে নম্বর সেইভ করা।
আরেকটা বিরক্তিকর কাজ সে করে কারও মোবাইল হাতে পেলে যাকে তাকে যখন তখন ফোন করে বসে। বড়চাচাকে বিরক্ত করতে সে মনে হয় সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। হয়ত তিনি অফিসের কোন জরুরি মিটিং এ আছেন। এমন মোক্ষম সময়ে অন্য কারও মোবাইল থেকে ফোন করে বলবে,
“হ্যালো চাচু, কি করছ তুমি?”
“বাবা আমি অফিসে, তোমার সাথে পরে কথা বলি?”
“আগে বল, বড়রা অফিসে কি করে?”
“বড়রা অফিসে কাজ করে, এখন রাখি?”
“নাআআ, আগে বল বড়রা অফিসে কি কাজ করে?”
একেকজনের মোবাইল একেক সময় হাতে পায়, তাই আগে থেকে বোঝা সম্ভব নয় যে কোন ফোনটা ও করেছে।
ইদানিং একটা নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে, তার মায়ের মোবাইলে কিভাবে জানি জোকস ডাউনলোড দেয়। এরপর সেসব জোক সে এক এক করে সবাইকে এস এম এস করে পাঠায়। আমি তার পাঠানো একটা জোক বঙ্গানুবাদ করে দিচ্ছি,
“মন্টি কুকুরের লেজকে একটা পাইপে ঢুকানোর চেষ্টা করছে, বন্টি বলল, মন্টি কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না। মন্টি বলল, আমি কুকুরের লেজ সোজা করতে যাচ্ছি কে বলল? আমি তো পাইপটাকে বাঁকা করতে চাচ্ছি”।
এখন এ ধরনের জোককে চরম উদাসের রিকশা মাত্রায় কত রিকশা দেয়া যায় তার বিচার ভার পাঠকের হাতেই ছেড়ে দিচ্ছি। তবে রন্টু কি পদ্ধতিতে বা কোথা থেকে জোকস ডাউনলোড দেয় আমার স্পষ্ট ধারনা নাই, তবে মাঝে মধ্যে দু একটা অ্যাডাল্ট জোক ও চলে আসে। অবশ্য যতটুকু বুঝেছি সে কোন জোকই তেমন একটা বোঝে না এখনও।
আমার আগের চাকরি পরিবর্তন করে নতুন অফিস জয়েন করায় এখানকার নতুন কর্পোরেট নম্বর পেয়েছি। ব্যক্তিগত নম্বর আমি সাধারণত আলাদা রাখার চেষ্টা করি, যাতে অফিস কামাই করলে ফোন বন্ধ রাখা যায় অথবা অফিসের অতিরিক্ত কাজের চাপ থাকলে ব্যক্তিগত নম্বর বন্ধ রাখা যায়। চাচার সাথে সেদিন এটা নিয়ে কথা বলছিলাম যে গ্রামীণ ফোনের নতুন কর্পোরেট নম্বরগুলো ৫৫৫ দিয়ে শুরু হয়। কথা বলার সময় খেয়াল করিনি রন্টু কখন আমার পাশে বসে মনোযোগ সহকারে কথা শুনছিল। আমি বলতে বলতে চাচাকে পুরো নম্বরটা বলতেই ওর মাথায় তক্ষুনি ফটোকপি হয়ে গেল। সঙ্গে সঙ্গে নম্বরটা পুনরাবৃত্তি করে বলল, “এটাই তাহলে তোমার নতুন নম্বর”। উফ, এতো দেখি ভাল যন্ত্রনা হল। ভাবলাম খেলতে খেলতে ভুলে যাবে। আমার ধারনা যে মিথ্যা, পরদিন দুটো নম্বরে একই সাথে এস এম এস টোন এবং একই আজাইরা জোক এসে তা প্রমান করে দিল।
গত শীতে রন্টু বাড়ির আরও কয়েকজনের সাথে কক্সবাজার বেড়াতে গিয়ে আমাকে নাকি খুব মিস করছিল। প্রথম কয়েকবার “আই মিস ইউ”, “মিসিং ইউ ইন সী বিচ” এইসব মেসেজ পাই। তার একটু পরে কাউবয় হ্যাট পড়া বিচে দাঁড়ানো ছোট্ট একজন মানুষ পিছনে বিশাল সমুদ্র, এই ছবির এম এম এস আমার মোবাইলে এসে পড়ে। যেই আমার সচলায়তনে ছবি কেমনে আপ করতে হয়, তা নিয়ে এত ঝামেলা সেই ননটেকি আমি এম এম এস কি, কেমন করে খুলে তা কি করে জানব?
রন্টুকে আর দু এক বছর বড় হতে দিন, তারপর আর সচলদের জ্বালাবো না, দেখবেন ওই আমার সব টেকনো সমস্যা দূর করে দিচ্ছে।
শেষ করছি রন্টুর অন্য মাত্রার একটা দুষ্টুমি দিয়ে। দুপুরবেলা ওর বাবা-মা যখন অফিসে আর তার কাছাকাছি বয়সি লক্ষ্মী বোনটি মনোযোগ দিয়ে হোম ওয়ার্ক সারতে ব্যস্ত। অনেকক্ষণ ধরে রন্টুর আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে বাথরুম থেকে, কি জানি করছে? কি করছে দেখতে বাথরুম পর্যন্ত আর যাওয়া গেল না। ঘরের ফ্লোরময় সাদা কি জানো তরলে ভাসমান। ওর হাতে গুড়োদুধের টিন। সে বাথরুমের বালতির পানিতে গুড়োদুধ মিশ্রিত করছে এবং একটু পর পর তা মগ দিয়ে ঘরে এনে ঢালছে। এই খেলার নাম হল “গোয়ালা গোয়ালা খেলা”।
এই হল আমাদের রন্টু।
শাব্দিক।
মন্তব্য
রন্টুর গত পোস্টের লিংক।
.আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম...আবার যদি আমি রন্টু হইতে পারতাম
শিপলু.
ভালইতো লাগলো রন্টুর দুষ্টুমির ২য় পর্ব।
প্রৌঢ়ভাবনা
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ প্রৌঢ় ভাবনা।
হায়, সেই আশা যদি পূরণ হত!
হায়, সেই আশা যদি পূরণ হত!
ভালো হয়েছে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আশা'দি।
আশা'দি
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
পোস্টে আমার নাম দেখে লজ্জায় লাল...
রন্টুর ছবি একদম মিলে গেছে আমার কল্পনার সাথে। চোখ দুইটা ভরা দুষ্টুমিতে...
ইদানীং পৃথিবী অনুভব করে, একটা সূর্যে চলছেনা আর
এতো পাপ, অন্ধকার
ডজনখানেক সূর্য দরকার।
বুঝতেই পারছেন আমি আপনার লেখার শুধু ফ্যান নই প্রায় এসি।
বুঝতেই পারছেন আপনার লেখার ফ্যান আমি।
রন্টুর ছবি দিয়েই কম্পোজিশনের পোস্ট দিতে পারেন কিন্তু ঃ-)
হুম, ভাবছি
ভাবছি তাই করব।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
পটার সাহেবকে তো পোর্টার বানিয়ে দিলেন, দিবেনে মানহানীর মকদ্দমা করে!
গোয়ালা গোয়ালা খেলার কথায় আমার একটা স্বপ্নের কথা মনে পড়লো। মানে, মরার আগে পূরণ করতে চাই টাইপের স্বপ্ন আরকি! সেটা হলো দুধ দিয়ে গোসল করা। আগের দিনের রাজা বাদশাদের মতো। এক চৌবাচ্চা ভর্তি দুধের মধ্যে আমি নেমে ছলাৎ ছলাৎ করে গোসল দিচ্ছি ভাবতেই মনটা উদাস হয়ে যায়।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপ্নে দুধ পছন্দ করেন সেই কথা বলতে চান রঙিন ভাই? এইরকম মিছা কথা তো আমি জন্মেও শুনি নাই! আপ্নে যদি রন্টুর মতন করে হলেও দুধ প্রীতি দেখাইতেন ছোটকালে আমি শিওর আপ্নের বুদ্ধিসুদ্ধি আরো খোলতাই হতো! ছি ছি ছি! এইরকমভাবে বুড়া বয়সে এসে আপনে মিল্কিওয়ে স্বপ্ন দেখতেছেন... ঠিক্না! এইসব ঠিক্না! (কোলন গম্ভীরভাবে মাথা নাড়ানো)।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দুধ পছন্দ করি না বলেই তো গোসল করার স্বপ্ন আছে। নাইলে তো জগের জগ দুধ খাওয়ার স্বপ্নই দেখতাম। আর আমি দুধ খাই নাই বলেই ভালো ছেলে হতে পারে নাই। কে জানি কৈছিলো না, "দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে!" কিন্তু সেই মণীষি দুধ দিয়ে গোসলের ব্যাপারে কিছু বলে নাই, রক্ষা।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মনীষী, মনীষী, মনীষী - লেখেন তিনবার! নাইলে আপনাকেও হিমু ভাইয়ের লিংক ধরায়ে দিমু!
রানীদেরকে শুঞ্ছি মিল্কিওয়ে সিনান করতে, রাজাদেরকে শুনি নাই। আপ্নের স্বপ্ন বেশি সুবিধার না! সেটাই বলছিলাম।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
শারুক্ষান তো লাক্স সাবানের বিজ্ঞাপনে দুধের গামলায়, মানে টবে নেমে চান করত...
শারুক্ষান লাক্স-এর অ্যাড করে ফেলেছে???!?!
আমার বরাবরই এই লোকের ব্যাপারে 'সন্দো' ছিলো!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হে হে হে... শাড়ির এ্যাড বাকি আছে। নজু ভাই কো, নায়ক-ভিলেনের পাট তো হেতে আমারে দিতো না, শাড়ির এ্যাডের মডেল তো করবো নাকি?
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপ্নের আরেকটা 'মরবার আগের' খায়েশ কি তাইলে শারুক্ষান হওয়া??
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তাইলে তো ধুগোকে আগে খান কয়েক গাধা পুষতে হবে, ক্লিওপেট্রা শুনেছি গাধার দুধে নিয়মিত সিনান করেই সুন্দরী হয়েছিলেন। আর হ্যাঁ, বচ্চনসাব তো কবে থেকেই কিরিমের এ্যাড করে, শারুক্ষানের আর কি দোষ !
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
গাধা পোষার আইডিয়াটা খ্রাপ না!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মরবার পরেও হইতে পারে, দ্বিতীয় জম্মে শারুক্ষান, এর পরের জম্মে ক্যাটরিনা নয় কারিনা
যেখানে রেফ দেওয়ার ওখানে কিছুতেই টাইপ পারি না আর বেজায়গায় বেভুলে ঠিক মত এসে বসে পড়ে।পটার সাহেব গুস্তাকি মাফ করুন।
দুধের পুকুরে তো শুনেছি শুয়ো রানি দুয়ো রানি গোসল দিত। এখন তো আমারও "গোধূলি" নামটা নিয়ে ইয়ে হচ্ছে ।
ইয়ে মানে কী, সন্দো হচ্ছে? তাইলে আরও কিছু উপাদান যোগ করে দেই যাতে আপনের সন্দো আরও পোক্তা হয় মাশাল্লা। আমার ভাস্তি আছে একটা। তাদের ওখানে বেড়াইতে গেলেই আমারে ধরে তার গিনিপিগ বানায়। তার সাজুনির বাক্স এনে আমারে সাজাইতে শুরু করে। সাজানি শেষ হইলে তার একটা ওড়না আইনা জড়ায়া দেয় গলায়, মাথায়। এবং সাজানির পরে এক তরফা ফটুসেশন করে তার বাপ আর মায়, মানে আমার ভাই আর মহামান্য ভাবীজান। তারপর সেইসব ফটুক খোমাখাতায় ছড়িয়ে দেয়া হয়। এবং কাজিনগ্রুপ সেইখানে হাহাহিহি করতে করতে কমেন্টায়! বুঝেন তাইলে অবস্থা! আমি নিজেই নিজেরে নিয়া সন্দোতে পইড়া যাই, আপনের আর কী দোষ কন!
এই সেদিনও একজনের ইচ্ছার প্রেক্ষিতে শাড়ির মডেল হওনের খায়েশ প্রকাশ করলাম। খালি মডেল হইয়াই খালাস না। শাড়ি হাঁটু পর্যন্ত উঠাইয়া লোমশ বিখাউজ ঠ্যাঙ বাইর কইরা একটা 'আবেদনমূলক পোজ' দিয়া ফটুসেশন করারও ষোলো আনা খায়েশ প্রকাশ করলাম। কী আছে জীবনে কন!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এখন আর সন্দো হচ্ছে না, আমি শিউর শারুক্ষানের মত সমিস্যা কিছু আছে। আর
এর ব্যাপারটা বুঝলাম না। সবখানেই এর এত কদর
খুব ভালো লাগলো রন্টুর দুস্টামি।
রন্টুকে চিপে একটা hug
লেখা মজা হয়েছে।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
উচ্ছলা।
হা হা হা! রন্টুকে আপনি দুষ্টু বলেন কোন্ সাহসে! এই পিচ্চি তো বিশাল বুদ্ধিমান!
গোয়ালা গোয়ালা খেলাটা চরম ইনোভেটিভ মনে হলো! রন্টুকে
অফটপিকঃ বানানে একটু হোঁচট খেলাম, 'ণ' এর ব্যাপারে একটু যত্ন নিয়ে দেখবেন কি? যেগুলো চোখে পড়লো তার কিছু এখানে কিছু টুকে দিচ্ছি, আর হিমুভাইয়ের দুইটা চ্রম ণ-ত্ব বিধান গল্প আছে, এইখানে আর এইখানে। পড়ালেখা করিয়ে নিচ্ছি মনে করলেও, মজা পাবেন পড়ে আমি নিশ্চিত!
কারণ
কর্মকাণ্ড
অসাধারণ
ধারণা
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ইনোভেশানের জ্বালায় আমরা অস্থির।
বানানের ব্যাপারে দুঃখিত। আরও সচেতন হতে চেষ্টা করব।
আরে নাহ্! দুঃখিত হবার কিছুই নাই। আমার নিজেরই মেলা ভুল হয়। খালি একটু খেয়াল করলেই চলে আরকি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লিংকের জন্য।
র' এর পরে ন'কে টুপি না খুলে আর বসাবো না।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
কল্পনার রন্টুর সাথে ছবির রন্টু একদম খাপে খাপে মিলে গেল।
তবে বাচ্চাদের কতোটুকু টেক ইউজ করতে দেয়া উচিত এবং দিলে তা মনিটর করা উচিত কিনা, এইসব ব্যাপারে আমি কনফিউজড।
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
মাছ হয়ে পানি ছাড়া বাঁচা বোধ করি অসম্ভব।
টিউটোরিয়াল কাজে লেগেছে দেখি।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
খুবই কাজে লেগেছে, ধন্যবাদ ত্রিমাত্রিক কবি। ফ্লিকারটাই সবচেয়ে সহজ উপায়।
রন্টুর কান্ড কীর্তি দেখে আমি।।পুরাই বিমুগ্ধ, ওকে অনেক অনেক আদর...
ধন্যবাদ বন্দনা'দি লেখা পড়ার জন্য।
একই মন্তব্য বারবার পোস্ট হচ্ছে, এটা সরানোর উপায় থাকলে কেউ একটু হেল্পান।
এটা কিন্তু ঠিক হচ্ছেনা। রন্টু এখনও আমাকে ফেবুতে ফে-রিকোয়েস্ট পাঠায়নি
এটা আপনার ষড়যন্ত্র মনে হচ্ছে
খিয়াল কইরা - রন্টুরে নিয়া আরও লেখা না আইলে আপনার রক্ষা নাই, এই কইয়া রাখলাম।
আপনের মোবাইল নম্বরটা দিয়েন, ওরে মুখস্থ করিয়ে দিব। মাথা খারাপ বানায় দিবে আপনার।
আচ্ছা। রন্টুর জন্য এনিথিং।
বাহ!
রন্টুর কাহিনী পড়তে আইসা ধুগোদা'র কাহিনী ফ্রি।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ধুগো ছোটবেলায় রন্টু ছিল শিওর।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন