স্বপ্নযাত্রা, অতঃপর..........

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৬/১১/২০১১ - ৯:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিটটা ফোনেই বুকিং দেওয়া ছিল। পাশের সিটে কে বসবে জানি না। হবে কেউ একজন। পড়ে পড়ে নাক ডেকে ঘুমাবে। মাঝে মাঝে ঝাঁকি খেয়ে আমার গায়ের উপর এসে পড়বে। এ আর নতুন কী? আগুনে হাওয়ার আদর অতীষ্ট করে তুলবে সারাদিন। টানা দশ ঘণ্টা একা একা বোকার মত বসে থাকা নিজেকে শাস্তি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। সাথে আছে আজকের প্রথম আলো। জার্নিটা তাই বোরিং না হওয়ার কোন কারণই নেই।

নিজের সিটে গিয়ে বসলাম। পাশের সিট এখনও খালি। কোনবারই দিবাস্বপ্ন দেখতে একটুও ভুলিনি। এবারও শুরু করলাম। এই ইচ্ছেটা লাগামহীন ঘোড়ার মত। শুধু ছুটতে জানে, থামতে জানে না। হঠাৎ দেখি টিকিট হাতে একটি মেয়ে! হ্যাঁ, একাই তো মনে হচ্ছে। কতই আর বয়স হবে? বড় জোর একুশ! স্বাস্থ্যটা প্রয়োজনের চেয়ে একটুও বেশি নয়। বাহ! বেশ অমায়িক চেহারা। সিট খুঁজতে খঁুজতে এদিকেই দেখি আসছে। ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে সোজা এসে বলল, এক্সকিউজ মি। এটা কি ডি-১?

চোখের ঘোর কাটিয়ে ওঠার সময় দিল না মেয়েটি। মুখে বলার আগেই ঝপ করে উঠে দঁাড়িয়ে হাতের ইশারায় সিট দেখিয়ে দিয়ে বললাম, বসুন।

যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম! দিবাস্বপ্নও মাঝে মাঝে সত্যি হয়? কী করব, কী বলব ভেবে না পেয়ে চুপচাপ অনেকক্ষণ বসে রইলাম। গাড়ি ছাড়ছে না কেন, সে প্রশ্ন একবারও মাথায় এল না। অন্য সময় হলে ওদের খবরই ছিল! মনে হল, বাসগুলো বিলাসবহুল করতে গিয়ে সিটগুলো সাইজে বেশ বড় করে ফেলছে আজকাল।

আচমকা এক ভদ্রমহিলা বাসে উঠেই হম্বিতম্বি শুরু করে দিল। প্রমাণ সাইজের সীমা লঙ্ঘন করেও নিজের প্রতি খেয়াল করতে ভুলে গেছেন যেন। সুপারভাইজারের কাছে কৈফিয়ত চাইলেন, কেন তার পাশে কোন মহিলা রাখা হয়নি। পাশের সিটে বসে থাকা ভদ্রলোকটিকে মনে হল প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ভদ্র। ফাট করে বলে ফেললেন, আপা, আমি না হয় পিছনে গিয়ে বসি? বেচারা ধন্যবাদ তো পেলেনই না, বরং ধমক খেলেন। ভদ্রমহিলা চেঁচিয়ে উঠলেন "আরে, আপনি উঠে গেলে লাভ কী? ঠিকই তো আর একজন এসে বসে পড়বে।" বলেই ঘাড়টাকে নব্বই ডিগ্রি ঘুরিয়ে সুপারভাইজারকে ডাকলেন।

এবার মহারাণীর হুকুম, “এখানে একজন মহিলা বসান।" বলেই তাকালেন পেছনের দিকে। আমার তো পিলে চমকে ওঠার জোগার। এত স্বপ্ন দেখার পর এভাবে ছোঁ মেরে নিয়ে যাবে আমার স্বপ্নসঙ্গীকে? সুপারভাইজার সাহেব অসহায়ের মত তাকালেন আমাদের দিকে। আস্তে আস্তে বললেন, “মনে হচ্ছে তো উনারা স্বামী-স্ত্রী!"

মহিলা এবার ধমক দিয়ে বললেন, “মনে হচ্ছে মানে? গিয়ে জিজ্ঞেস করে আসেন!” বেচারা সুপারভাইজার! আমার সামনে এসে মুখ কাচুমাচু করে বললেন, “ ভাইজান, আপনারা কি স্বামী-স্ত্রী?”

ভাবলাম, নায়ক সাজার এটাই সুযোগ! সাহসও কেমন বেড়ে গেল। বাঁদিকে না তাকিয়েই বলে দিলাম, “ হ্যাঁ, ভাই।" সুপারভাইজার সাহেব অপরাধীর মত মুখ করে ফিরে গেলেন। ভদ্রমহিলা চোখের কোণা দিয়ে দেখে নিলেন আসলেই আমরা স্বামী-স্ত্রী কি না।

বাসটা ততক্ষণে ছেড়ে দিয়েছে। পাশ থেকে নরম হাতটা আচমকা আমার দিকে এগিয়ে এল। ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না কী হচ্ছে। হাতটা আর অতদূর সবুর করতে পারল না। দুই হাত নিজেরাই এক হয়ে গেল। উনি বললেন,
- আপনার তো হেব্বি সাহস!
- আপনি মাইন্ড করেননি তো?
- সে সময় আর দিলেন কখন?
- না, আসলে...... কী বলব, হঠাৎ করেই বলে ফেললাম।
- খুব ভালো করেছেন। আমাকে বাঁচিয়েছেন। বাপরে বাপ!
- আমি তমাল।
- আমি েগাধূলি।
- দারুণ নাম তো! খুব মিষ্টি আর........
- আমার হাতটা কি ফেরত পেতে পারি?

আমি তো লজ্জায় শেষ! খেয়াল করতে ভুলে গেলে আমার কী দোষ? হঠাৎ খেয়াল করলাম আশপাশের যাত্রীরা কানাঘোষা করছেন আমাদের নিয়ে। উনারা কি ধরে ফেললেন ব্যাপারটা? গোধূলির দারুণ উপস্থিত বুিদ্ধ। আমার কানের কাছে মুখ এনে বলল, “ আমরা আপনি থেকে তুমিতে চলে আসি? আর বাকি পথটা এই অভিনয়ই চালিয়ে যেতে হবে।" মনে মনে বললাম, বাকি জীবন কেন নয়?

এর মধ্যে ঘণ্টা খানিক হয়ে গেছে। সময়টা বড় তাড়াতাড়ি ছুটছে আজ। আমার কোন তাড়া নেই। মাঝ রাস্তায় বাসটা নষ্ট হয়ে যাক না! সুপারভাইজার এসে বলুক না, ঢাকা থেকে লোক না আসলে ঠিক করা যাবে না। রাজশাহী পৌঁছাতে রাত বারটা বাজুক না। পুরুষের দায়িত্ব পালনের একটা সুযোগ পাওয়া যাবে। নিজেকে অনেক পরিণত মনে হতে লাগল।

বাইরে বেশ গরম। ভেতরে টের পাওয়া যাচ্ছে না কিছুই। বাইরের গরম বাতাস জানালা দিয়ে ঢুকে গোধূলিতে পাক খেয়ে আমার গায়ে এসে লাগছে। ওর খোলা চুল উড়ে উড়ে আমার কাছ পর্যন্ত আসার আগেই থেমে যাচ্ছে। মেয়েরা কেন েয চুল এমন ছোট রাখতে শুরু করেছে আজকাল? হঠাৎ একটা চুল উড়ে এসে আমার মুখের উপর আশ্রয় নিল। একমাথা আটকে গেছে আমার চুলের সাথে। আরেক মাথা উড়ে উড়ে মুখের এক পাশ থেকে আরেক পাশে চলাচল করছে। আহ, কী দারুণ অনুভূতি!

পাশ ফিরতেই গোধূলি নিজের চুলটাকে চিনে ফেলল। লজ্জা পেয়ে সরিয়ে দিতে গেল নিজের হাতেই। একবারের চেষ্টায় সম্ভব হল না। গুণে গুণে তিন বারের বার হাতে উঠল। ততক্ষণে চোখ বুজে ফেলেছি আমি। দুষ্টুমি করে বললাম, চুলের আর কী দোষ!

বাস এতক্ষণে ফুড ভিলেজে এসে থামল। বুঝলাম সুপাভাইজারের 'বিশ মিনিট' ঘোষণা শুনে। কীসের যমুনা নদী আর কীসের বঙ্গবন্ধু সেতু! এতক্ষণ কিছুই খেয়াল করিনি। আজ যেন বাসে নয়, রকেটে চড়ে চাঁদে যাচ্ছি!

শুধু মুখে বললেই হত। তবু হাতটাই আগ বাড়িয়ে ওকে ছঁুয়ে বলল, চল, নামি। গোধূলি উঠে দাঁড়াল। আমরা ভিড় এড়িয়ে কোণার একটা টেবিল বেছে নিলাম। এমন সময় অত্যন্ত বেরসিকের মত এসে পাশের চেয়ারে বসে পড়লেন সেই ভদ্রমহিলা। যেন সন্ধ্যে না হতেই বাঘের উৎপাত! মনে মনে বললাম, তোমার বাবা একবেলা না খেলে চলে না? সাইজ দেখে মনে হয় একমাস না খেলেও চলবে। চর্বি যা আছে হজম হয়ে ফিগারটা সুন্দর হয়ে যাবে।

ভদ্রমহিলা খাবারের যা অর্ডার দিলেন, তাতে ঘণ্টাখানিক লাগার কথা। অবশ্য ভুল ভাঙতে দেরী হল না। খাবার সামনে পড়া মাত্রই দুহাতে সাবাড় করতে লাগলেন। আমার খুব দুঃখ হচ্ছিল উনার জন্যে। দুটো মুখ থাকা উনার খুবই দরকার ছিল। বিশেষ করে খাওয়া এবং কথা বলা একসাথে চালিয়ে যাবার জন্যে। খেতে খেতেই আমাদের কথার মধ্যে বাঁ হাত ঢুকিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “ আপনাদের নতুন বিয়ে হয়েছে বলে মনে হয়!” ইচ্ছে করছিল একটা ধমক দিতে। গোধূলি দায় সারা গোছের একটা হ্যাঁ বলে দিল।

বাস ছেড়ে দিয়েছে। দুজনেরই মনে হচ্ছে, এ যেন এক স্বপ্নযাত্রা! এমনটা ভাবা যায়, স্বপ্নও দেখা যায়। বাস্তবে উপভোগ করতে কপালটা সাইজে বেশ বড় হতে হয়। আমার ক্ষেত্রে পুরোটাই মিরাকল। গোধূলিও বোধহয় তাই ভাবছিল। এবার দুজনের ভাবনা এক করার পালা। ও বলল,
- খুব অদ্ভূত, না?
- কল্পনারও বাইরে!
- না, বাস্তব। চিমটি কেটে দেখাব?
- তুমি কী করছ? পড়াশোনা না চাকরি?
- বুঝতে পারছি, বাস্তবতায় ফিরতে চাইছো। মাস্টার্স শেষ করেছি, বাংলায়। এখন অপেক্ষায় আছি।
- কীসের অপেক্ষা?
- চাকরি। সাথে অবশ্য আরও অনেক কিছু। তুমি?
- মনোবিজ্ঞানে মাস্টার্স করলাম। কাজও শুরু করেছি একটা। দেখি আর কত দিন চালানো যায়।
- কোথায় যাবে? উদ্দেশ্য?
- শিক্ষা অফিসে। শিশুদের নিয়ে কিছু গবেষণার কাজ করছি। তুমি?
- যাচ্ছি জীবনের কাজে। টানেও বলতে পার।
- কবিতা লেখার অভ্যাস আছে নাকি তোমার?
- খুব একটা নেই। পড়েছি তো অনেক। তোমার কী কাজ? মানুষের মনের খবর নেওয়া?
- মনের দরজায় কড়া নাড়া বলতে পার।
- ও আচ্ছা! তো কতজনের মনের দরজায় কড়া নেড়েছো এতদিনে?
- সংখ্যা বলা মুশকিল। এই একটু আধটু আর কি। বেশি করে নাড়ার সুযোগ পেলাম কোথায়?
- এই কম্পিটিশনের যুগে কে কাকে সুযোগ দেয়? সুযোগ করে নিতে হয়। চোখে স্বপ্ন এঁকে দিতে পার না?
- একবার চেষ্টা করে দেখবো নাকি?
- কেউ তো নিষেধ করেনি?

বুঝতে পারছিলাম আলাপটা বিশেষ দিকে পা বাড়াচ্ছে। গোধূলি কি বুঝতে পারছে, আমি এখনও ব্যাচেলর? ওর টা কী করে বুঝব? আমি কি আর নারী বিশারদ! একবার জিজ্ঞেস করলে কেমন হয়? না, এসব বলে এই মধুর সময়টাকে তামাটে করা উচিৎ হবে না।

এই রকম একটি মেয়েই তো আমি খঁুজছিলাম এতদিন। কথাবার্তায় বেশ বুদ্ধির ছাপ আছে। কত সহজে মিশে েযতে পারে। আর চেহারা নিয়ে তো একটুও কার্পণ্য করা হয়নি। মনে হয় ছুটির দিনে বসে ঠাণ্ডা মাথায় নির্মাণ করা হয়েছে।

ভাবনা এগিয়ে চলল। এগিয়ে চলল বাসটা। রাজশাহী পৌঁছাতে আর ঘণ্টা দুয়েক বাকি। মনটা খারাপ হয়ে গেল। দমকা হাওয়ার বেগে গাছের ডাল ভাঙলে যেমন মড়াৎ করে শব্দ হয়, বুকের মধ্যে তেমন একটা শব্দ অনুভব করলাম। আর মাত্র দুই ঘণ্টা! তারপর গোধূলি কোথায় হারিয়ে যাবে। আর কি কখনও দেখা হবে আমাদের?

বিকেলের রোদ এসে পড়েছে গোধূলির গালে। ভারি মিষ্টি লাগছে ওকে দেখতে। কেমন যেন ভাবের রাজ্যে হারিয়ে গেছে কিছুক্ষণের জন্যে। কী ভাবছে ও? নিশ্চয়ই আমাকে নিয়ে? কাউকে ভালো লাগলে সবার আগে কেন বিয়ে করে সংসার করার কথা মনে আসে? এর বাইরে কি আর কিছুই নেই?

অনেকক্ষণ দ্বিপাক্ষিক নীরবতা চলল। নিঃশব্দে কেটে গেল মুল্যবান আরও এক ঘণ্টা। ঘুরে তাকালাম গোধূলির দিকে। চোখ দুটো স্থির, ঠোঁট নড়তে চেয়েও থেমে গেল। ওর হাতের উপর হাত রাখলাম। ও বাধা দিল না। ভেতরের ঘূর্ণিঝড় কণ্ঠের নীরবতায় এসে থেমে গেল।

বাস এসে থামল। সবাই নামতে শুরু করেছে। ধীর পায়ে নেমে এল ও। কেউ কারও গন্তব্য জানি না এখনও। জিজ্ঞেসই করা হয়নি। তার আর সময় পেলাম কোথায়? আমি উঠব একটা গেস্ট হাউজে। আর গোধূলি!

একটা ইজি বাইক ঠিক করা হল। গোধূলিকে ড্রপ দিয়ে চলে যাব গেস্ট হাউজে। একটা সরকারি কোয়ার্টারের সামনে এসে বাইক থামল। ওকে ছাড়তে ইচ্ছে করছিল না। এত খারাপ লাগেনি কখনও। তবু বাস্তবতায় নতজানু হতেই হল। খুব কৌতূহল নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, এখানে তোমার কে থাকে?

তেমন কোন কঠিন প্রশ্ন নয়। তবু উত্তরটা ওর ঠোঁটের কাছে এসে থেমে যাচ্ছিল। ও আমার চোখের দিকে তাকাতে পারছিল না। বাসার দিকে মুখ করে বলল, আমার স্বামী!

আমার মুখে আর কথা সরছে না। গোধূলি আমার সামনে থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। মনোবিজ্ঞানের অনেক পরীক্ষা দিয়েছি। কিন্তু, নিজের মনই যে আজ গবেষণার বিষয়বস্তু হয়ে গেল। এই গবেষণা কে করবে? হঠাৎ মনের ভেতর থেকে আরেক মন বলে উঠল, "পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।" ওকে ধমক দিয়ে বললাম, তবু আমি সেই আগুণেই ঝাঁপ দেব।

ড্রাইভার ধৈর্য হারিয়ে বললেন, ছার, কোন দিকে যাবেন? আমি বললাম, পদ্মায়!
…................................................................................................................................
দেবানন্দ ভূমিপুত্র


মন্তব্য

তাপস শর্মা  এর ছবি

জশ চোপরার রোমান্টিক ফিল্মে র মতো শুরুটা হয়েছিল। কিন্তু শেষে গিয়ে এই কি করলেন মিয়া অ্যাঁ

তবে লেখায় একটা গতি আছে। ভালো লাগলো হাসি

দেবানন্দ ভূমিপুত্র এর ছবি

ধন্যবাদ, দাদা। কী আর করবো বলুন? বিবাহিত নারীকে নিয়ে ঝামেলা বাড়ালাম না। সতত শুভকামনা।

তাপস শর্মা  এর ছবি

হে হে রোমান্টিক গল্প আমারো ভালু পাই। সাথে যদি পরকীয়ার ককটেল থাকে, হে হে মন্দ কী খাইছে

দেবানন্দ ভূমিপুত্র এর ছবি

দাদা, ভয়ে থাকি। পরকীয়া প্রেমের গল্পে পাছে কারও হজমে কষ্ট হয়।

তাপস শর্মা  এর ছবি

আচ্ছা তাই নাকি ? তাইলে বুঝলাম আপনার ঘরে মেইন ফোল্ডারে গণ্ডগোল আছে। নইলে বেচেলার মানুষ আবার পরকীয়ায় ডরায়। হে হে কন কী দেঁতো হাসি

দেবানন্দ ভূমিপুত্র এর ছবি

আমি ব্যাচেলর ক্যাডায় কইলো? ব্যাচেলর তো আমার গল্পের নায়ক, তমাল। আমার ভয়টা তাইলে ওর উপরে চাপাইয়া দিছি। ভালো থাকুন, দাদা।

KamrulHasan এর ছবি

পোলাপাইন! ইয়ে, মানে...

দেবানন্দ ভূমিপুত্র এর ছবি

ঠিক তাই। ভালো থাকুন।

নিটোল. এর ছবি

ভালোই তো লাগল।

দেবানন্দ ভূমিপুত্র এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, ভাই। ভালো থাকুন।

হেমন্তের ঘ্রাণ এর ছবি

চলুক

দেবানন্দ ভূমিপুত্র এর ছবি

ধন্যবাদ। সতত শুভকামনা।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।