সম্প্রতি সেনাপ্রধান বলেছেন যে তার রাষ্ট্রপ্রধান হবার ইচ্ছে নেই। আবার আজকে অক্টোবর ১৮, ২০০৭ এ জানা গেল যে বিচার বিভাগ স্বাধীন হচ্ছে। অনেকে এই দুটো বিন্দু দিয়ে সরলরেখা টেনে ধরে নিতে চাইছেন যে ভালো কিছু আসছে। অনেকে ভাবছেন একটা দুটো ভালো খবরই সব কিছু নয়, সামনে কি আছে সেটাই বিবেচ্য। কিন্তু এ বিষয়ে আপনি কি ভাবছেন?
এ বিষয়ে এই পোস্টের আলোচনাগুলো দেখতে পারেন।
মন্তব্য
ভালো কিছু হোক এটাই চাই
zaman
http://www.bikelbelarsopno.blogspot.com/
আমিও জোয়ারে ভোট দিলাম। জোয়ার আসুক, সব ভেসে যাক।
উন্নয়নের জোয়ারে ভুট দিলাম।
জে. মইন যে সব রাজনৈতিক বক্তৃতা দিয়ে বেড়াচ্ছেন, তা সেনা বাহিনীর চাকরি বিধিতে কতটুকু সমর্থন যোগ্য?
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
নোয়াখাইল্যা আর "হাঁটু" দের কে আমার বিশ্বাস হয়না।এইগুলা সব আইওয়াশ!উপর দিয়ে পানি ঢেলে তল দিয়ে এরা গাছ কাটে।এরশাদ,জিয়ার চেয়ে এই লোক কথায় আর আচরণে চৌকষ এইটা সবাই বোঝে।কিন্ত লেফট রাইট করতে করতে হাঁটু তে মগজ ঠেকানো এই লোকগুলাকে কোন বিশ্বাস নাই,যেমন নাই রাজনৈতিক দল এর বেহায়া লোকগুলাকে।একটা বিপ্লব দরকার আর সেটা আমরাই আনব।কিভাবে আনব জানি না।কিন্তু আনতেই হবে!
-বিবাগিনী
বন্যেরা বনে সুন্দর, জলপাইরা জলপাই গাছে!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমি ভাবছি নাটকের কতোতম পর্ব এটা?
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
জরিপ বিষয়ক সামান্য তত্বীয় ও ব্যবহারিক জ্ঞান থাকার সুবাদে আমার মনে হচ্ছে জরিপের প্রশ্নের সাথে এর উত্তরগুলোর ফারাক একটু বেশী। তাই প্রশ্ন পড়ে উত্তর দেয়া কঠিন মনে হল।
মঈন ইউ আহমেদের বার বার সবার সামনে এস নিজেকে জাহির করার গোপন রহস্য আমরা অচিরেই দেখতে পাব বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
হুমম ,,,এক্সট্রিম টাইপের দুটো আর একটা ১০০ভাগ ইনডিফারেন্ট অপশন ,,,কঠিনই চুজ করা ,,,তবে ঘটে যাওয়া দুটো ভাল ঘটনা আশাবাদীই করে তুলছে ,,,তাই ১ বেছে নিলাম
মইন ইউ আহমেদের 'প্রেসিডেন্ট হতে চাইনা' বক্তব্য প্রসঙ্গে অনেকে যেটা ভাবছেন -- এমনতো জিয়া এরশাদও বলেছিল, তারপর? কিন্তু এখানে একটা ফারাক আছে; জিয়া -এরশাদ সেধে সেধে নিজেরাই ঘোষনা দিয়েছিলেন (সাংবাদিক সম্মেলনে নয়), যেটা অনেকটা 'আমি কলা খাইনা' টাইপের এসেন্স ছড়ায় ,,আর মইন বলেছেন স্পেসিফিক প্রশ্নের উত্তরে ,,,যেখানে তিনি প্রশ্নের উত্তরে চুপ থাকলে সন্দেহটা বাড়তই ,,,তাই সরাসরি 'না' বলে দিয়েছেন ,,,যেটা আমার কাছে সেন্সিবল মনে হয়েছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
মঈন চমৎকার কথা বলেন, আমাকে স্বীকার করতেই হবে, প্রায় এরশাদের প্রথম দিকের মত। তিনি আসলেই কলা খাওয়াতে উৎসাহী নন, এটাও হয়তো কিছুটা সত্যি হতে পারে। কয়েকটা মজার ঘটনা জানলাম তাঁর নিকট জনের কাছে।
(১) উপদেষ্টা সাজ্জাদ করিম (সি, এস) তাঁর ভায়রা। এর আগে সাজ্জাদ ছিলেন আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান, যুগ্ম সচিবের পদে। অবশ্য আমি কখনোই সাজ্জাদকে অযোগ্য বলবোনা। তাঁর আই, কিউ সব উপদেষ্টার মধ্যে সব চেয়ে বেশি।
(২) নব নিযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য আমেনা বেগম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কনিষ্ঠ অধ্যাপক ছিলেন। তাঁর ভাগ্নী।
(৩) একজন আরেকজনের জন্য তদবির করতে গিয়েছিলেন তাঁর কাছে । প্রথম প্রশ্নটাই ঃ হ্যাতেও কি নোয়াখাইল্যা? অবশ্য তাঁর বক্তৃতার ভাষা নিখুঁত মান বাংলা। ইংরেজী উচ্চারণও দারুণ।
(৪) তিনি কিন্তু ফুল জেনারেলের পদটা ঠিকই বাগিয়ে নিয়েছিলেন এক অথর্ব প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে।
(৫) একিলিসের গোড়ালিঃ গলফ খেলা। তাঁর কন্যা যথারীতি যথাবয়সে তাঁর অপছন্দের ছেলের প্রেমে পড়ল। অবশ্য দারুণ বড়লোক। আত্মীয়রা তাঁকে গলফ খেলতে মাঠে পাঠিয়ে দিল। কাজ হয়ে গেল। ফিরে টের পেলেন।
--------------------------------------------
মঈন ইউ ছাড়াও মাসুদ ইউ ও আরো অনেকে থাকতে পারে লাইনে। মঈন কি করে সবার মনের কথা বলবেন?
আপনি একটা ঠিকঠাক অপশন রাখুন - কিছুই যাবে আসবে না। তবে হবে ঠিক।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
ইচ্ছে করেই দেয়া হয়নি। সবাই সেটাই সিলেক্ট করত। দুভাগের কে কোনটাতে যায় সেটাই গুরত্বপূর্ণ মনে হয়েছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির