ছোটবেলা থেকেই মানুষ নানান ভয়ে ভীত থাকে। শৈশব, কৈশোর, বড়বেলায় অনেকের জীবনই নানান ভয়ে কাটতে থাকে। কেউ ভয় পায় ভূতপ্রেত, কেউ কুকুর বেড়াল, আর কেউ বা মাস্টারের বকুনি, মায়ের শাসনের ভয়ে কিছুই করতে পারে না। অনেকে আবার অফিস জীবনটা বসের ভয়েই কাটিয়ে দেয়। আমিও তার ব্যতিক্রম না।
ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত কোনকালেই আমার ভূতপ্রেত নিয়ে ভয় ছিল না। সম্ভবত এই ইঁট-কংক্রিটের শহর আমার ভেতর থেকে ভূতের ভয় সরিয়ে দিয়েছিল। ছোটবেলায় ভূত প্রেতের অনেক গল্পের বই পড়েছি। তা পড়ে পড়ে নিজের ভেতরে ভয়ের বদলে ফ্যান্টাসিটাই তৈরি হয়েছিল বেশি। এখনও মনে হয় ইশ্ একটা ভূতের সাথে যদি দেখা হতো, তার সাথে অনেক গল্প গুজব করতাম [মনে মনে আশা ছিলো ভূতকে দিয়ে কিছু কাজও করিয়ে নেবো, আমি আবার আলসের ঢেঁকি কি না!] ইশ্ ভূতটা যদি আমার স্কুলের পড়াগুলোও পড়ে দিতো!
কিন্তু ভূত প্রেতকে ভয় না পেলেও অনেক সময় ভৌতিক পরিবেশে অনেক সময় টেনশনে পড়ে যাই। আমি এখন যে বাড়িটায় থাকি, সেটা অনেক পুরনো একটা বাড়ি। এই রাস্তায় এরচেয়ে পুরনো বাড়ি বোধহয় আর নেই। আমার বাড়ির আশেপাশে গাছপালাটাও বেশি। আর বাড়িটা এতো বিশাল যে আমি এর নাম দিয়েছি ফুটবল মাঠ। বিশালত্বের মাঝে আমার কেমন যেন নিঃসঙ্গ লাগে। তাই বাড়ির সবচেয়ে বড় ঘর এবং টয়লেটটা আমি নজুকে দান করে দিয়েছি। বাড়ির ছিমছাম মাঝারি ঘরখানা আমি দখল করেছি। সাথে একখানা বারান্দাও আছে, রাস্তাটা দেখা যায়, কিছু গাছ দেখা যায়, আর আমার ছোট্ট আকাশটা দেখা যায়। তো ভয়ের কথায় ফিরে আসি। আমি অনেক রাত পর্যন্ত বই পড়ি কিংবা টিভি দেখি। সবাই তখন ঘুমে। আমার হঠাৎ মনে হয় আমার ঘর লাগোয়া বাথরুমটাতে টুপ টুপ করে পানি পড়ছে। কিন্তু আমি তো কলটা ভালোমতই বন্ধ করেছিলাম! তারপরেই মনে হতে থাকে আমার বারান্দার গ্রিল ধরে কে যেন দাঁড়িয়ে আছে। তখন আসলে ভূত প্রেতের চেয়ে মনে হয় বদখত খারাপ কোন লোক খারাপ কোন উদ্দেশ্য নিয়েই আমার ঘরের আশেপাশে ঘুরছে। আমি তখন ভয় পাই।
আমার সম্ভবত উচ্চতা ভীতি আছে। খুব উঁচু কোন বিল্ডিংয়ের ছাদে কিংবা পাহাড়ে গেলে আমার মনে হয় আমি লাফ দেই। থিমপার্কগুলোতে ট্রেনগুলো যেমন উলট পালট খেয়ে উঁচু থেকে নিচুতে নিচু থেকে উঁচুতে যায়, আমি কিন্তু বাবা চরম ভয় পাই। এই তো কদিন আগে কলকাতা গেলাম। নিধিকে নিয়ে চড়েছিলাম ক্যাবল কারে। বার বার মনে হচ্ছিল কেবল কারটা ছিঁড়ে এখনি নিচে পড়বে। আমি ভয়ে মরি আর আমার মেয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কেবল কার থেকে নিচের দিকে তাকায়। কি সাঙ্ঘাতিক।
পানি আমার অনেক প্রিয়। নদী, সমুদ্র এগুলোর কাছে বার বার ছুটে যেতে ইচ্ছে করে। পা ভিজিয়ে বসে থাকতে ইচ্ছে করে। সাঁতার কাটতে ইচ্ছে করে। কিন্তু কোন এক আজব কারনে রাস্তায় জমে থাকা বৃষ্টির পানি দেখলে আমি সেই রাস্তা ভয়ের চোটে পার হতে পারি না। প্রায়ই অফিস থেকে ফেরার পথে গুলশান ১ এর রাস্তার মাঝখানটায় বৃষ্টির পানি জমে থাকে। আমি সেই রাস্তাটুকুন দুই মাইল ঘুরে পার হই। তবে আমি এর কারনটা বের করেছি। ছোটবেলায় একবার জমে থাকা বৃষ্টির পানি মাড়িয়েই রাস্তা পার হচ্ছিলাম, বুঝতে পারিনি রাস্তাটা যে কাটা ছিলো। ফলে গর্তে গিয়ে ধপাস। সেই থেকে আমি ভয় পাই।
রাস্তা পার হতেও খুব ভয় লাগে, মনে হয় বাসটা ট্রাকটা বুঝি আমার গায়ের উপরেই উঠে যাবে। কিন্তু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হতে এটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। নজুর হাত ধরে চোখ বন্ধ করে পার হয়ে যাই।
আরো কত কিছু যে ভয় পাই। এখন আর মনে পড়ছে না। ও হ্যাঁ হ্যাঁ, আমি কিন্তু মাঝে মাঝে আমার মেয়ের বাবাকেও ভয় পাই।
মন্তব্য
নূপুরাপু নজু ভাই থাকতে কিসের ভয় !! তবে নজু ভাইরে ভয় পাইলে সেইটা আলাদা কথা।
[অনেকদিন পরে লিখলেন।]
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আপনি কিসে ভয় পান অরফিয়াস?
আমি আসলে সবার ভীতির ব্যাপারটা জানতে আগ্রহী
আমি তো ভয় পাইনা !! আমি ব্যাপক সাহসী মানুষ ।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
একেবারেই সাদামাটা অথচ ভীষণ চেনাজানা অনুভূতিগুলির প্রতিফলন পড়তে ভালো লাগল
০২
অতিপ্রাকৃতে বিশ্বাস না করলেও আমি দুঃস্বপ্নে এমন অনেককিছুই দেখি ছেলেবেলা থেকেই এবং অদ্ভুতভাবে এমন কিছু বেসিক জিনিষ গত কুড়ি বছরেরও বেশী সময় ধরে আমাকে তাড়া করছে...
ডাকঘর | ছবিঘর
ভুতের ভয়ের একটা নাম আছে, Spectrophobia। মেয়ের বাবার প্রতি ভয়ের নাম খুঁজে পেলাম না - মকসুদুল মোমেনীন খুঁজলে পাওয়া যেতে পারে সম্ভবত।
নতুন ব্লগ পোস্ট করার ভীতিকে কি বলে?
খুব পছন্দ হইছে!
নুপুরাপ্পু ব্লগে লিখেন নাকি, ছিঃ ছিঃ আমি জানতামই না !
বাসায় ফিরেই আপনার আগের লেখাগুলো পড়ে ফেলব।
আপনার মেয়ের বাবা মানুষ ভাল, কিন্তু আমি দেশে থাকার সময় উনাকে একটু ছুটি দিয়েন, না বলবেন না পিলিজ, আপনি আমার আপু না, এই একটাই আব্দার!
facebook
ভালো লাগল
কিঙ্কর আহসান
ভালো লাগল
কিঙ্কর আহসান
আমিও প্রথম দেখলাম আপনার লেখা --- নজু কে? নিধি, নুপুর - এত সুন্দর নামের পরিবারে নজু তো আমারি ভয় লাগছে
নূপুর আপু,
ছোট ছোট জিনিষ নিয়ে ছোটো ছোটো ভয়, সুন্দর!!
সাফিনাজ আরজু
সহজে ভয় পাইনা। ছোট থাকতে একবার আনাদের ময়মনসিংহের বাসায় তিনতলার সিড়ি বেয়ে উঠছিলাম। সিড়িটা ছিলো অন্ধকার, নীচ তলার বাঁক ঘুরতেই কিছু একটা ফ্যাঁচ করে লাফ দিয়ে একেবারে আমার গায়ের উপর। সম্ভবত বিড়াল ছিলো, বা অন্য কিছু। সেদিন ভয় পেয়েছিলাম।
লেখা ভালো লেগেছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
কবি বলেছেন ডরাইলেই ডর...
আমি ভয় পাই মাকড়শা, সাংঘাতিক ভয়। এই ছাড়াও ভালো ভূতের ছবি দেখলে রাতে গা-ছমছম করে। সাপও ভয় পাই, এই দেশে সামনা সামনি দর্শন হয়েছে বেশ কয়েকবার। তবে মাকড়শা নম্বর ওয়ান।
অনেক ভয়ের উৎসই শৈশব। খুব ছোট বেলাতে একটা জামা পরার সময়ে একটা বিশাল মাকড়শা আমার হাত বেয়ে কিরকির করে নেমে গিয়েছিল। দৃশ্যটা আমি এখনো পরিস্কার দেখতে পাই। ভয়ঙ্কর লাগে।
আপনাদের বাড়িটা কোথায়? ঢাকা শহরে গাছপালা সমেত বড় বাড়ি থাকলে সবচেয়ে ভয় পাওয়া উচিত ডেভেলপারদের
ভালো থাকুন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভয় নিয়ে সুকুমার রায়ের চমতকার একটা লেখা আছে।
''ভয় পেয়ো না, ভয় পেয়ো না, তোমায় আমি মারব না,
সত্যি বলছি কুস্তি করে তোমার সঙ্গে পারব না।
মনটা আমার বড্ড নরম, হাড়ে আমার রাগটি নেই,
তোমায় আমি চিবিয়ে খাব এমন আমার সাধ্যি নেই!
মাথায় আমার শিং দেখে ভাই ভয় পেয়েছ কতই না
জানো না মোর মাথার ব্যারাম, কাউকে আমি গুঁতোই না?
এসো এসো, গর্তে এসো, বাস করে যাও চারটি দিন,
আদর করে শিকেয় তুলে রাখব তোমায় রাত্রিদিন।
হাতে আমার মুগুর আছে তাই কি হেথায় থাকবে না?
মুগুর আমার হালকা এমন মারলে তোমায় লাগবে না।
অভয় দিচ্ছি, শুনছ না যে? ধরব নাকি ঠ্যাং দুটা?
বসলে তোমার মুণ্ডু চেপে বুঝবে তখন কাণ্ডটা!
আমি আছি, গিন্নী আছেন, আছেন আমার নয় ছেলে
সবাই মিলে কামড়ে দেব মিথ্যে অমন ভয় পেলে।''
(ভয় পেয়োনা)
নজু-নূপু-নিধি, সবাই ভয়মুক্ত হয়ে ভাল থাকুক।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
খাইছে ! সূর্য কোনদিকে উঠলো! আপনি ব্লগ লিখলেন !!
আমার ভয় পাওয়ার লিস্ট বিশাল লম্বা- মাকড়শা থেকে শুরু করে মানুষ, সবই ব্যাপক ভয় পাই
অলমিতি বিস্তারেণ
আমি মোটামুটি ফিয়ারলেস
অনেক কিছুকেই ঘিন্না করি, ভয় পাই না।
আর যেগুলাকে বেশি ঘিন্না করি, সেগুলা স্যান্ডেলের বারি দিয়ে মেরে ফেলি।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
ইশ। রাজাকার, আলবদর গুলোকে যদি আপনার কাছে পাঠিয়ে দেয়া যেত!!
- কাজী।
সরীসৃপ ভয় পাই। একটু আধটু না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো ভয় পাই। অন্যের উপর নির্ভরশীল হতেও খুব ভয় লাগে।
বাথরুমের পানি পরার টুপ্টুপ শব্দটা জানার পর ও কেন জানি আমার ভীষণ ভয় লাগে নুপুরাপু।একা বাড়িতে থাকতে আমার ও কেমন ভয় ভয় লাগে, আলো জ্বালিয়ে ঘুমুতে হয় আজকাল। আপনার মত রাস্তা পার হতে ও ভয় লাগতো বেশ কবছর গাড়ি এক্সিডেন্ট করে পা ভাঙ্গার পর। তখন বন্ধুরা টেনেহিচড়ে রাস্তা পার করে দিত।আমার ভয়ের লিস্টি বড্ডো লম্বা।
ভয়ডর কম আমার।
তবে গায়ের উপর এসে পড়লে দৌড় মারি (ভয় পাই আর কী)। মাকড়সা, তেলাপোকা, বিছা, সাপ গায়ের উপর এসে না পড়লেই হলো!!
_____________________
Give Her Freedom!
ভয়ের দেখছস কী? খাড়া আইতাছি... আজকা তোর একদিন কি আমার একদিন!
এজন্যই রবিকবি বলে গেছেন-
"জয় ক'রে তবু ভয় কেন তোর যায় না,
হায় ভীরু প্রেম, হায় রে"
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাইয়ের প্রোপিকটা কতোদিনের পুরনো?
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
জুরাসিক যুগের
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
এ--এ--ক্কি আমরা কি কোন দাম্পত্য কলহের মাঝে পড়ে গেলাম
আমার ভয় কম।
তবে,
গা ঘিনঘিন করে এরকম কিছু বিষয় আছে।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
নূপুর, তুমি নজু ভাইকে ভয় পাও! সেরেছে, একটা কথা হইলো? উল্টোটা হওয়া উচিৎ ছিল।
ভয় পাই সাপ।আমাদের বরিশালের বাড়িতে ( ওই এলাকার সব বাড়িতে) মাঝে মধ্যেই বিষাক্ত সব সাপের আবির্ভাব ঘটত। লাউডগা সাপের কামড় খেয়ে মর-মর হবার পর থেকেই সাপের ছবি দেখলেও ভয় লাগে। আজকাল সেই সুযোগে আমার মেয়ে প্রায়ই সাপের ছবি এঁকে নিয়ে এসে কৃত্রিম ভয় দেখাবার চেষ্টাও করে।
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
লাউডগার/green vine snake এর তো বিষ থাকার কথা না (মানুষের শরীরে এর খুবই কম প্রভাব), নির্ঘাত অন্য কোন সাপ ছিল। ইশ! ছবি তোলা গেলে দারুণ হত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি সবচেয়ে বেশী ভয় পাই একা হয়ে যাওয়ার কথা ভাবলে। ছোটবেলায় সায়েন্স ফিকশন গুলোতে যেমন পড়তাম, এক নভোচারী অনেক বছর মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে এসে দেখতো কয়েক হাজার বছর পার হয়ে গেছে, তার ভালবাসার মানুষেরা কেউ নেই কোথাও, আমার এটা পড়েই কেন যেন খুব ভয় হত। সেই ভয়টা এখনও অবিকল একই রকম আছে। আমার কেবলই মনে হয় আমার সব প্রিয় মানুষেরা হারিয়ে যাবে আর আমি বেঁচে থাকব একা একা বোকার মত। এটাই আমার সবচেয়ে বড় ভয় এখন পর্যন্ত।
এছাড়া আমি সাপ খুব ভয় পাই একদম পিচ্চিকাল থেকে ( আগে আমি টিভিতে সাপের ছবি দেখলেও ভয় পেতাম) ,কেন সেটার কোন ব্যাখ্যা খুঁজে পাই নি। সাপ আমাকে কখনও কামরায় তো নাইই আমি চিড়িয়াখানা ছাড়া সামনা সামনি সাপ দেখিওনি কখনও। তবু সাপ ভীতি আমার প্রবল।
আর তেলাপোকা জিনিসটাকে আমার অসহ্য লাগে,তবে ভয় পাই বলে মনে হয় না। সামনে পেলে স্যান্ডেলের বাড়িতে কুপোকাত করি।
অফ টপিক- আপনার আগের লেখাগুলো পড়লাম,ছিমছাম মায়া মায়া লেখা। এত কম লিখেন কেন?
ভুত-প্রেতের চেয়ে বেশি ভয় পাই উড়ন্ত তেলাপোকা!
নুপুর আপু, লেখালেখি চলুক নিয়মিত।
আমি দারুণ সাহসী মানুষ। উড়ন্ত তেলাপোকা ছাড়া আর কিছুতেই আমি ডরাই না।
মাকড়শা দেখলে মাথাটা একটু আউলে যায় অবশ্য, তবে ওইটা ধর্তব্য না।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
মাকড়শা ভয় পাই, তীব্রভাবে! আর বাথরুমে ওদের সাথে আমার প্রায়ই দেখা হয়ে যায়।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভয় পাইনা। বড় হয়ে গেছি না... তবে অস্বস্তিকর কিছু ব্যাপার আছে। রাস্তায় আমি হয়তো মিনিবাস বা ছোট কোনো বাহনে আছি এর মাঝে যদি দু’পাশে বড় কোনো বাস এসে পড়ে তখন কেমন যেন অস্বস্তি লাগে। বিল্ডিঙের আন্ডারগ্রাউন্ডও ঠিক জুতসই স্থান না আমার জন্য। মানসিক সমস্যা হবে হয়তো ।
হে হে ! আমি ভয় পাই না!
শুরু যখন করছেন, লেখাটা নিয়মিত করেন।:)
মাঝে মাঝে ভয় পাওয়া ভাল।
-ফিওনা।
নতুন লেখা কবে আসবে? মেয়ের বাবা যে ধমক দিলো তাতে জাতি শঙ্কিত
আমি "মানুষ" ভয় পাই।
নতুন মন্তব্য করুন