ফেরা

ভীষণ বেশি রকমের ভালো লাগলো, আপনি নিয়মিত লেখেন না কেন, ওডিন/তন্ময়?

এমন দুর্দান্ত লেখার নিচে পুনশ্চ অংশটা অতিরিক্ত, তবে ক্ষতি কিছু হয় নি।

একটানে পড়ে গেলাম শুধু। ফিরে গেলাম আমার সোবহানবাগের সেই দিনগুলিতে। আহা, শৈশবের চেয়ে কৈশরের দিনগুলোই আমাকে বেশী টানে।

আপনি এত সুন্দর লেখেন, অথচ অনিয়মিত। আশা করি নিয়মিত লিখে আমাদের ক্ষুধা মেটাবেন।

দারুণ লেখা...মনটা খারাপ করে দিলেন...

- একটা গানই ভেঙে দিতে পারে দুর্ধর্ষ দূর্গের সকল দেয়াল।
অনুভূতির চমৎকার প্রকাশরে ভাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দারুণ লাগলো, আরো লেখেন

------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

চমৎকার লেখা। এতদিন কই ছিলেন ভাই? আরো বেশি করে লেখেন।
আপনারে 'অতিথি লেখক'দের গুরু মানলাম। নিজে লেখতে পারিনা কিন্তু নতুন লেখকদের কাছ থেকে এ রকম লেখা আসলে অনেক ভালো লাগে।
/
ভণ্ড_মানব

খুব ভালো লাগলো লেখাটা।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।

অসম্ভব ভালো লাগলো স্মৃতিচারণ!
আরও লিখুন।

অসাধারণ একটা লেখা, অসাধারণ। বহুদিন পর একটা লেখায় ভিতরটা কেঁপে উঠলো। আপনার এতো চমৎকার লেখার হাত- তাই অন্তত আরো নিয়মিত লেখা আশা করছি।

ভালো থাকুন।

চমৎকার লাগলো! আরও লিখুন এমন সুস্বাদু সব লেখা

আমি আবার অনেক বেশি আবেগী মানুষ... লেখাটা পড়ে তাই মন খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিলো! পিওটিএফ এর গান শুনে সেটা দূর করার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছি!

খুব ভালো লেখার হাত আপনার। আরও লেখা চাই আপনার থেকে! ভালো থাকুন!

----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।

- ললিতবিস্তর

বরিশাল জায়গাটা আসলেই সুন্দর। আমি বরিশাল শহরটা তেমন করে চক্কর মেরে না দেখলেও আশপাশটা বেশ ঘুরে দেখেছি। পিরোজপুর, ঝালকাঠি, ভোলা, পটুয়াখালি, এইদিকেও। নদীগুলি যা সুন্দর! মেঘলা দিনে একবার সন্ধ্যা নদী পার হয়েছিলাম, কী যে অপার্থিব একটা দৃশ্য ছিলো!

চমৎকার, খুব বেশি চমৎকার লাগলো লেখাটা ওডিন। এমন লেখা আমারও লিখতে ইচ্ছা করে, কিন্তু পেরে ওঠা হয় না। তাই হিংসা থাকলো, আর প্রত্যাশা থাকলো নিয়মিত আপনার লেখা পড়ার।

-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি

আজ প্রথমবার সচলায়তনে নাক গলালাম,পড়ার বইটা মুড়ে রেখে এক নিঃশ্বাসে পড়লাম গোটাটাই !আহ; হিংসে হয়--এমন করে যদি আমি লিখতে পারতাম...এই সেদিন কিশোর ছিলাম,আবার স--ব মনে পড়িয়ে দিলেন...

আমার সাহস ,হিংসে কিংবা যোগ্যদের প্রতি শ্দদ্ধাবোধ বাটখাড়ায় পরিমাপযোগ্য নয় !!সুখপাঠ্য এমন লেখা আবারো চোখে পড়বে আশা রাখছি...

সচলায়তনের আমার অতি প্রিয় এক লেখক আছে, তার লেখা পড়ে চুপ করে বসে থাকতে হয়। আজকে আপনার লেখা পড়েও তেমন হল।

ভাই, আপনার তানভিরের জন্যে মন থেকে ভালবাসা জানাচ্ছি।

ভালো লেগেছে। নিয়মিত বুদবুদ ছাড়ুন।
ভেজা নক্ষত্র

লেখাটা খুব ভালো লেগেছে ভাই। ভালো লাগাটা জানিয়ে গেলাম। আপনার আরো লেখা পড়ার অপেক্ষায়...

দারুণ লিখেন আপনি... ছুঁয়ে যাওয়া...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

................

মাস্টারপিস ...
আহ, কৈশোর...

-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক

লেখাটা পড়ে যে কি পরিমান মুগ্ধ হয়েছি সেটা লিখে বোঝাবার ক্ষমতা আমার নাই।

মহসীন রেজা

দারুণ লাগল লেখাটা আপনার আর লেখা পড়ার আশায় রইলাম

কৈশোরে সব ভাগ্যবানদের একজন খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু থাকে। অনেক সময় তাঁরা চলে যায়। আর খুব কম লেখিয়েরা সেই স্মৃতির জন্য এলিজি লিখতে পারে।

একদিন আমিও লিখতে পারবো আমার বন্ধুর কথাও। তবে আপাততঃ — সেই নস্টালজিক সময়টা মনে করানোর জন্য আপনাকে বিশাল ধন্যবাদ।

কিছুটা মন খারাপ হল। সবারই এরকম কিছু স্মৃতি আছে, যা মনে পরলে মন খারাপ হবেই। কিছুটা হতাশ হলাম। কারন এত ভাল কখনোই আমি লিখতে পারবোনা। হাহা!! চালিয়ে যান।

- শূন্য

ভালো লাগলো লেখা। ৬/এ প্রতিদিনই চোখে পরে......

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

সচলায়তনে শুধু পড়েই যাওয়া হয়, মন্তব্য করা হয়না কেন জানি। আপনার লেখাটা পড়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করলো খুব।
অনেক ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা।

আরি- বেশ আজব ব্যপার তো!

-----------------------------------
I touched her thigh
(And death smiled)

এমনিতেই আমি মন্তব্য করতে পারি না, ব্যাপারটা আরো বেশি কঠিন হয়ে যায়, যখন মন্তব্যটা হয় প্রায় ৫০ টি মন্তব্যের পরে। কারণ এর মাঝেই বেশিরভাগ ভালো ভালো কথা বলে হওয়া যায়।
ভালো লাগলো, আমি আবার বেশি ভালো লাগলে বলি- দারুন। আপনাকেও বলে গেলাম, আর দশ নম্বর পাচঁতারাটা আমার- মনে রাইখেন। (লিখে রেখো একফোটা দিলেম শিশির)

মুগ্ধ! এমন করে শৈশবে ঠেলে পাঠালেন! অসাধারণ হয়েছে আর দারুন আপনার লেখার হাত। আমিও শুধু পড়ে যাই, আজ প্রথম কিছু লিখছি।

অনেক ছুঁয়ে গেলো লেখা
আরো লিখুন।
এলেখাকেও ছাড়িয়ে যান
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

সচলায়তনের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।
তবে সবচাইতে বেশি কৃতজ্ঞ--- আপনার মত লেখকদের সাথে সচলায়তন আমার পরিচয় ঘটিয়ে দিয়েছে বলে। আপনার লেখা পড়ে চোখের কোলটা ভিজে উঠল ঠিক---কিন্তু অজান্তেই একটা গর্বের হাসিও মুখে ভেসে উঠল।

আপনার মত এইরকম দু'চারজন মানুষ আছেন বলেই মাঝে মাঝে বড্ড মাথা উঁচু করে বাঁচতে ইচ্ছা করে। আপনার মত কিছু লোক আছেন বলেই মার খেতে খেতে ঘুরে দাঁড়াই, বিড়বিড় করে বলি---এখনো হৃদয় শেয়াল-কুকুরের খাদ্য হয়নি--এখনো 'জীবন অগাধ'---!!!

এক নক্ষত্রের রাত---আপনার জন্যে!

সকাল সকাল মনটা খারাপ হয়ে গেল। কি হইত এইগুলা না লিখলে ?

লিইখ্যা ফাডায়ালাইছেন ম্যান! আপনার কাছ থিকা নিয়মিত লিখা আশা করি। ডাবল থাম্বস আপ।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

প্রথমেই সচল হওয়ায় অভিনন্দন। অসাধারণ লিখেছেন ভাই। আরেকটা ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ করিয়ে দিলেন আমার। সেই কৃষ্ণচূড়া গাছের পেছনের চারতলা বাড়িতেই জীবনের প্রায় আশিভাগের বেশী কাটি্য়েছি। বাবর রোডের গলিতেই ঢুকলেই বাসায় এসে পড়লাম জাতীয় এমন একটা নিরাপত্তাবোধ আসে, যেটা সারা পৃথিবীর আর কোথাও এখনও পাইনি, মনে হয় পাবোওনা।
ধন্যবাদ

কি লেখা লিখে দিলেন ভাই, এখন খালি মনের মধ্যে ঘুরছে মতিঝিল কলোনীর ভর দুপুর, রেসিডেন্সিয়ালের খেলার মাঠ, রাইফেলসের পুকুর পাড়ে ঝিনুকের ছুরি.....সেইন্ট যোসেফের স্কাউট ক্যাম্প.........ক্যাসেটে পিঙ্ক ফ্লয়েডের একোস আর জিম মরিসনের অ্যামেরিকান প্রেয়ার......ভালো লাগছে না......বড় না হয়ে বুড়া হয়ে গেলাম কিভাবে?

একদম হৃদয় ছুঁয়ে গেল।
খুউব ভাল লাগল লেখা। এরকম আরও লিখুন।
(আর্টসেলের কনসার্টে আমিও গিয়েছিলাম )

---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।

তোমার এ লেখাটা পড়লাম কয়েকবার, মন্তব্য করতে গিয়ে বার বার থমকে যাচ্ছিলাম, তাই এই দেরি। আমাদের রাস্তা এতবার পরষ্পরকে অতিক্রম করেছে যে কি বলব, তবে বরিশাল মেডিকেল ক্যাম্পাসের কথা মনে পড়ে গেল তোমার লেখা পড়তে গিয়ে। আমি প্রথম যাই বরিশাল ১৯৯২ সালে, তারপরেও আরো অনেকবার গিয়েছি, তাছাড়া আছে কুয়াকাটার স্মৃতি, আছে চাখার যাবার স্মৃতি, আরো এমন কিছু স্মৃতি, সেই সাথে বিচ্ছিন্ন আরো অনেক ঘটনা। দেখি সময় করে একদিন লেখব সেই স্মৃতিগুলো।

আর রেসিডেন্সিয়ালের কথা কি বলব। সে তো আমার শয়তানির আখড়া ছিল একটা। কিভাবে সেখানে বদামিতে PHD করেছি শুনলে এখনকার বাবা-মারা কালকেই নিজেদের ছেলেমেয়েদের সেখান থেকে বের করে অন্য কোথাও নিয়ে যাবেন

নিয়মিত লিখে যাও, নিক সচল হবার অভিনন্দন রইল। অসাধারন এমন আরো লেখা চাই। আর পুরানো লেখাগুলো নিজের নিকের আন্ডারে নিয়ে এসো, ই-মেইল দিলেই এখানে এনে দিবে মডু দাদারা।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী

অনেক দেরিতে পড়া হলো। তবু ভালো যে পড়া হলো ।

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

বেশ দেরীতে হলেও ভালো একটা লেখা পড়লাম।
ধন্যবাদ ওডিন।

দুর্দান্ত।

স্মৃতির শহরে ফেরা হয় না কখনো...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

আমার পড়া সেরা লেখাগুলির একটা।

সজল

উইশ ইউ ওয়ার হিয়ার লিখে সার্চ করতে যেয়ে গুগল থেকে লেখাটা চোখে পড়লো। আবার পড়লাম।

না পড়লেই বোধহয় ভালো হইতো... খুব খারাপ লাগতেসে...

অসাধারণ লেখা। হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া।
পড়েই বুঝলাম জিলা স্কুলের ছাত্র ছিলেন। কারণ ঐ স্যারদের গুনগান আমরা মর্নিং শিফটের ছেলেরাও শুনতাম। বঙ্কিম স্যার বোধহয় একজন, অন্য জনের নাম মনে নেই। অসাধারণ স্কুল। এতগুলো খেলার মাঠ, সাথে পরেশ সাগরের দিঘি।
আর স্কুল জীবন কেটেছে তরুন লাইব্রেরীর বই পড়ে। টিফিনের টাকা জমাতাম, তেইশ টাকা হলেই তিন গোয়েন্দার একটা বই। কী দারুন দিন ছিল!!
লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
-হুতোমপ্যাচা

আবার পড়লাম, আবার মন খারাপ হলো। কালকেইতো আট তারিখ!

-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...