গতকাল একজনের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে প্রথম জানলাম খবরটা। প্রধানমন্ত্রীর সাথে আর্মি প্রধানের কথপোকথনের অডিও রেকর্ডিং কেউ একজন ইন্টারনেটে ছেড়ে দিয়েছিল। চমৎকার বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশ থেকে এইজন্য ইউটিউব ব্যান করে দেয়া হয়েছে।
আমি আগেই এই অডিও ফাইলের লিংকটা পেয়েছিলাম, মাথা ঘামাইনি তখন। এখন আসলেই ঘামাচ্ছি। সকালে ৭টা চেইন মেইল পেয়েছি (যারা পাঠিয়েছেন কাউকে চিনি না), সঙ্গে অ্যাটাচ করা এই ফাইল এবং সব বন্ধুকে পাঠানোর অনুরোধ। আগুন এখন বাতাস পেয়েছে, দাবানল হয়ে ছড়াবে। নীতিনির্ধারকদের মাথায় এই সহজ ব্যাপারটা কিভাবে আসে না সেটাই আমার মাথায় আসল না।
নিচের সাইটগুলো ব্যান, এদের সাথে আরো থাকতে পারে -
www.youtube.com
www.esnips.com
www.mediafire.com
www.upload-mp3.com
www.filefreak.com
মন্তব্য
শুনতেছি ফেসবুকও নাকি ব্যান করবে ...
ভালৈ, ওয়ার্ড্রোব ম্যালফাংশন হবে তাদের আর চোখ বন্ধ রাখতে হবে আমাদের ... হাঁটুতে বুদ্ধিওয়ালাদের কাছ থেকে আর কি আশা করা যায়?
এরচে সাবমেরিন কেবলটা কেটে দিলেই পারে ... দেশের সব গুরুত্বপুর্ণ তথ্য যে পাচার হয়ে যাবে এই কথা কি দূরদর্শি দেশনেত্রী আগেই বলেন নাই? :
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
ঠিক বলছেন। হাসুম না কান্দুম বুঝতেছি না...
১. ব্যান করবে কেন? তথ্য দেশের নাগরিকের একটি অধিকার, বিলাসিতা নয়।
২. ব্যান করলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, এই বুদ্ধি সরকারকে কারা দেয়? মূর্খতা আর কাকে বলে!
*********************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আহামরি রকম স্পর্শকাতর কিছু থাকলে একটা কথা ছিল। এটুকু সমালোচনা সহ্য করতে পারা উচিত যে-কারও।
যদি সেনাকুঞ্জের ঘটনাই এর পেছনে থেকে থাকে, তাহলে বলবো এটা অনেক বড় ধৃষ্টতা। আমার দেশের নাম চীন বা থাইল্যান্ডের মত অবরুদ্ধ দেশের সাথে এক কাতারে উচ্চারিত হোক, এটা সহ্য করার কারণ নেই। দেশকে কোন গোষ্ঠীর স্বার্থ বা সুনাম রক্ষার জন্য এভাবে বলি দেওয়ার চেয়ে দেশদ্রোহী কাজ কম আছে।
যদি এই ফাইলগুলোর বল্গা টেনে ধরতেই হত, তাহলে আজকে কেন? গত এক সপ্তাহ ধরে সবাই কোথায় ছিল?
১০০% একমত। মশা মারতে কামানও না, অ্যাটমিক ওয়ারহেড নিয়ে আসছে...
ইশতির সাথে সহমত। সাথে আরো কিছু যোগ করি।
প্রথমত, আমাদের ইন্টেলিজেন্সের ই-টাও অবশিষ্ট নাই। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ যারা চালান তাদের তথ্যমাধ্যম সম্পর্কে নুন্যতম কোনো ধারণাই নাই। এই দুই অবজারবেশন দিয়ে প্রায় সবকিছুই ব্যাখ্যা করা সম্ভব। যদি কর্তৃপক্ষ সত্যিই অডিওটার দ্রুত ছড়িয়ে পড়াকে ঠেকাতে ব্যানব্যান খেলার অবতাড়না করে থাকেন তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন, আর যদি উল্টো অডিওটার প্রচারের জন্যই এই কাজ করা হয় তাহলে অন্য মাথাগুলো কি ঘাস খেয়ে বেড়ায়? তারা কেন ব্যানে সম্মতি দেয়?
হাস্যকর এই ব্যাপারটা নিয়ে আপনি যে এতো ভদ্র ভাষায়, মেজাজ ঠিক রেখে কথা বলতে পেরেছেন, সে'জন্য আপনাকে
।
দুনিয়ায় শ'য়ে শ'য়ে পাবলিক ফাইল হোস্টিং সার্ভার আছে, কয়টা বন্ধ করতে পারবে ? হাজার হাজার প্রক্সি সার্ভার কয়টা বন্ধ করতে পারবে ?
এ' ঘটনার দায় দায়িত্ব কার আমি জানি না, তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা অবশ্য সে উত্তরের আন্দাজ দেয় কিছুটা। সরকার নিজে বন্ধ করলে বলবো চূড়ান্ত মূর্খতা, আর যদি অন্য কোন বাহিনী এই কাজ করে থাকে তাহলে বলতে বাধ্য হব, প্রধানমন্ত্রীর চোখ কান খোলা রাখা উচিত।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতার মত কিছু হয়ে থাকলে ঘটনা খারাপ। কিন্তু মনে হয় না ঐরকম কোন বেশি-বুদ্ধিমান এবার জড়িত। ধরা খেতে তাহলে সময় লাগবে না।
৭ই মার্চ তার নিজের জায়গাতেই থাকবে অরূপ ভাই। এই দিনের উপর হাত দেয়ার মত বান্দা এই দেশে জন্মাবেনা।
তবে হ্যাঁ, "ডিজিটাল বাংলাদেশ" কথাটার অন্য অর্থ করার সুযোগ করে দিলেন এই সরকারই, আফসোসটা এখানেই।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার নমুনা মনে হয় আমরা দেখতে শুরু করেছি। এরপর আর কী কী দেখতে হবে কে জানে!
হায়রে !
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
সমস্যা হল, এরা এখনও ৮০-র দশকের সেই সাপ্তাহিক বিচিত্রায় পড়ে আছে। মনে করে একটা পত্রিকা অফিস বন্ধ করে দেওয়া এবং হকারদের পাকরাও করে সব কপি বাজেয়াপ্ত করলেই সব থেমে গেল।
নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি নিয়ে যেকোন প্রাথমিক কোর্সের প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যেই বলা হয়, কেউ কোনদিন একটা ওয়েব পেইজে ঢুকেছে মানেই তার আইডি কোন না কোন ভাবে কম্প্রোমাইজড হয়েছে। সে-জায়গায় এই রকম শিশুতোষ ব্যানা-বেনি খেলা এটাই প্রমাণ করে যে ঐ ১০ মিনিটের জ্ঞানটুকুও এদের নেই।
শুধু যে ব্যান করলো, সেখানে আপত্তি না। আপত্তিটা দেশের মান-সম্মান নিয়ে। কোন উল্লুক এই কাজটা করলো সেটা জানার খুব, খুব ইচ্ছা আমার।
এর চেয়ে ঐ দিন সেনাকুঞ্জে উপস্থিত সকল অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই তো হত। রেকর্ডিং-এর ধরন থেকেই একজন ডি-এস-পি বিশারদ বলে দিতে পারবেন হলরুমের কোন এলাকায় বসে এটা রেকর্ড করা হয়েছে। প্রযুক্তি কোথায় গেছে, আর আমরা কোথায় যাচ্ছি!
হা হা...আমার ধারণা যেকোন সাউন্ড এডিটর একবার শুনলেই বলতে পারবেন প্রধানমন্ত্রীর কতোখানি দূরুত্বে এবং কি ডিভাইসে ওটা রেকর্ড করা হয়েছে। হায়রে আমরা কেন যে এতো পেছনে যেতে পছন্দ করি!
এতো সহজ না কাজটা ।এগুলো সিনেমায় খুব সহজ দেখানো হয় । বাস্তবে প্রায় অসম্ভব কাজ এটা ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
খুবই দু:খজনক ব্যাপার। সরকারের এটা বোঝা উচিত ছিল যে ব্যান করে জিনিসটার প্রতি মানুষের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে।
ফাইল আপলোডের শত শত সাইট আছে । কয়টাকে বন্ধ করবে?
আব্দুল জলিলের রিমান্ডের গোপন বাতচিত ও স্বীকারোক্তি (যে কারণে স্বর্গভ্রষ্ট বর্তমান জীবন) তসলিমার নপুংশক দালাল দ্বিতীয় স্বামীর মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল। এঁরা যা প্রকাশ করতে চান, তা করবেন। সরকারী অনুমোদনের প্রয়োজন নেই।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানুষের আকর্ষণ আরও বেড়ে যায় এটা সরকারের কর্মকর্তাদের জানা উচিত। যখন হুমায়ূন আজাদের 'নারী' বইটা ব্যান হল তখন আমরা ক্লাস নাইনে পড়ি। নাইনের ছাত্ররা এমন একটা বই বাজারে আছে কি নাই তাই জানার কথা না। অথচ ব্যান হওয়ার পর এটা আমাদের হাতে চলে আসে। পোলাপান মাসুদ রানা, তিনগোয়েন্দা, ফোয়েন্দা ফেলে রেখে হুমায়ূন আজাদের 'নারী' নিয়ে পড়ে গেল। এজন্য বলি এখন ওই অডিওর যত বেশি প্রচার হবে, ব্যান না করলে অনেকেরই অজ্ঞাত থেকে যেত সেটা। তাছাড়া, ডিডিটাল বাঙলাদেশের সাথে ব্যানের ধারনাটা অবশ্যই বেখাপ্পা। কাজটা অতি বুড়ো বা অতি যুবক টাইপের কারো কাজ বলে মনে হয়, দায়িত্বশীল, বুদ্ধিমান লোকের কাজ মোটেও না।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
এত কষ্ট করে কিছু সাইট ব্যান করার কী দরকার? একেবারে ইন্টারনেট ব্যবহার নিষিদ্ধ করে দিলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়!
তুই কি না মাগো তাদের জননী!
তুই কি না মাগো তাদের দেশ!
আমার নেংটি গেছে খুলি
সবাই চোখে লাগাও ঠুলি...
নির্বুদ্ধিতা, সীমাজ্ঞানহীনতার এক পরম উদাহরণ এটা, সাধারণ মানুষের অতি সাধারণ অধিকারগুলোর প্রতি সামান্য শ্রদ্ধাবোধ এদের নেই। একাজের জন্য সরকারই দায়ী, যেহেতু ব্লক করার ক্ষমতা তাদেরই মাত্র আছে। এবার থেকে সরকারের কোন প্রতিনিধি ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বললে তাদের মনে করিয়ে দিন একথা।
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
হে প্রভু, তুমি এদের জ্ঞান দান করো!
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- "ডিজিটাল বাংলাদেশ", শুরু থেকেই এই কথাটা শুনলেই জানি মেজাজ দুম করে খারাপ হয়ে যায়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গোটা প্রক্রিয়াতেই এমন এক জ্যামিতিক দুর্গন্ধ আছে যে সন্দেহ হয়!
ডিজিটাল বাংলাদেশে সবাইলে স্বাগতম...
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বাহিনীকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। ওরা করেনি তা বুঝতে তেমন কষ্ট হয়না (অন্তত আমার তাই মনে হয়)। সরকার করতে পারে, তবে আমার মনে হয়না তারা এতোটা অসহিষ্ণু (বিশেষতঃ হাসিনার পরিবর্তন লক্ষ্য করলেই তা টের পাওয়া যায়)। হয়তো বিটিটিবির অতিউৎসাহি কিংবা সুনজরে আসতে চাইছেন এমন কেউ/কাহারা করে থাকবেন।
এইটা দায় এড়ানোর পপুলার একটা পদ্ধতি । আওয়ামী লীগ যখন ফতোয়া সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করলো তখন এটা অনেকেই আব্দুল জলীলের একার কাজ বলে হাসিনাকে রক্ষা করার একটা কোশেশ বুদ্ধিজীবিরা করেছিলেন । বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ন সিদ্ধান্ত এরকম ডিসেন্ট্রালাইজড ওয়েতে করা হয় এটা বিশ্বাসযোগ্য নয় ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
ডিজিটাল বাংলাদেশের কনসেপ্টের সাথে একেবারেই যায়না, আর হাসিনার সাম্প্রতিক ম্যাচিউরিটি থেকে অমনটা ধারনা করেছিলাম। বিটিআরসি'র বক্তব্যেই বোঝা যায় এটা সরকারের কাজ। তবে এধরনের কাজে সরকার সেন্ট্রালাইজড ওয়েতে করে তেমনটাও কি ভাবা ঠিক?
আমারও তাই ধারনা। ব্যক্তিটি কর্তা গোছের কেউ হবেন, যিনি এ বিষয়ে একেবারে বকলম। একটা স্টান্টবাজি করে নজরে পড়তে চেয়েছিলেন।
আশা করি উনি নজরে এসেছেন এবং অতি শীঘ্র অপসারিত হবেন।
এদের কি আদৌ কখন বুদ্ধি হবে???
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
অডিও টেপের জন্যই ইউটিউব ব্যান করা হলে তো কর্তৃপক্ষের উচিত ওই মিটিং কারা গোপনে রেকর্ড করে বাইরে পাচার করেছে তাদের খুঁজে বের করা। তারা এটা না করলে ইউটিউব তো পেতোনা। অপরাধীদের নিরাপদে রেখে সাধারন মানুষের চোখ মুখ কান বন্ধ করার এই শতাব্দী প্রাচীন অপরাধমূলক নীতি কি ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো সরকারের সময়ও অব্যাহত থাকবে !!! ছি: ! এ লজ্জা রাখি কোথায় !!
http://www.bdnews24.com/details.php?cid=2&id=78253&hb=1
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের কথা শুনে হাসবো না কাদবো বুঝতেছিনা!!
-------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক
বিডিনিউজ ডট কমের খবর:
ইউটিউব ব্লক করে দেওয়ার পক্ষে বিটিআরসির যুক্তি
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়া আহমেদের অবশ্যই অধিকার আছে রাষ্ট্রীয় ঐক্য ও সংহতিকে রক্ষা করার জন্য ব্যবস্থা নেয়ার। কিন্তু আমরা এসব ক্ষেত্রে যা প্রত্যাশা করি, তা হচ্ছে সার্জিক্যাল অপারেশন। মাথাব্যথা হলে মাথা কেটে ফেলা না। গোটা ইউটিউব ব্লক করে ফেলার মতো একটি নিশ্চিহ্নকরণ পদক্ষেপ দেখে উর্দিপরিহিত বাহিনীর কর্মকর্তাদের মনোভাব আঁচ করা যায়। ৮৩২ জন নিরস্ত্র জিম্মিকে উদ্ধার করার জন্য পিলখানার ভেতরে সেনা ঢোকানোর কথা যারা সমর্থন করে এসেছেন, তারা এই মনোভাবটিকে আবারও গুরুত্ব দিয়ে বিচার করুন।
এই অডিও ক্লিপটি রেকর্ড ও বিতরণ করে রাষ্ট্রীয় ঐক্য ও সংহতিকে বিপন্ন করেছে যে মূর্খ অফিসার, চিহ্নিত করে সেনাবাহিনী থেকে তার অপসারণের দাবি কি তাহলে আমরা করতে পারি না?
একটি গণতান্ত্রিক দেশে সত্যিই কি অধিকার আছে? সত্যিই কি অধিকার আছে সংসদ বা অন্তত আদালতের অনুমতি ছাড়া একটি পাবলিক ইনফর্মেশন নেটওয়ার্কে এক্সেস বন্ধ করে দেবার? নাকি আমরা যেচে দিয়ে দিচ্ছি অধিকার? কে বিচার করবে কোনটি "রাষ্ট্রীয় ঐক্য ও সংহতিকে রক্ষা করার জন্য"? একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল? একজন ক্যাপটেন? একজন মেজর? সেকেন্ড লেফটেনেন্ট পর্যন্ত?
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
আপনি আমার কথাটি বুঝতে না পেরে অন্যদিকে বিশদ বিস্তৃত করলেন। নেটওয়ার্ক অ্যাকসেস বন্ধ করার অধিকার নেই, রাষ্ট্রীয় ঐক্য ও সংহতি রক্ষার অধিকার আছে। অবসরপ্রাপ্ত অমুক তমুক হিসেবে নয়, বিটিআরসির চেয়ারম্যান হিসেবে। তবে সমস্যা আপনি যা চিহ্নিত করেছেন, সেটাই বাস্তব। রাষ্ট্রীয় ঐক্য ও সংহতি রক্ষা করতে কী করণীয়, তা শেষমেশ ক্ষমতাবানই বিচার করেন। তার বিচার ভুল না ঠিক, সেই তদন্তে যেতে যেতে সেই বিচারের ফল সবাই এমনভাবে ভোগ করে, যা কহতব্য নয়।
ব্যাপার এরকম যে "মাথা ব্যাথা হয়েছে তাই মাথা কেটে ফেল"-এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। ঠিক কোথায় যেন পড়েছি মনে পড়ছে না, কিছু বিশিষ্ট মানুষের ঘিলু থাকে হাটুতে (সম্ভবত মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের কোনো বইতে)--- ব্যাপারটি নতুন করে প্রমান হল। বিটিআরসিতে কবেই বা ভালো কাজ হয়েছে? সাবমেরিন কেবল আর ভিস্যাট নিয়ে অতীতে যা করেছে তা আইসিটি সচেতন সবাই জানে। ব্যান করার বিষয়ে আমি তীব্র আপত্তি জানাই।
[পুনশ্চঃ ভাইয়েরা দয়া করে কেউ রেফারেন্স চাইবেন না। বই পুস্তক ঘেঁটে তা দেবার সময় নাই।]
-----মর্তুজা আশীষ আহমেদ(mortuzacse1982@yahoo.com)
আজকের কোনও পত্রিকায় কি এসেছে এই খবর? এইমাত্র চারটে পত্রিকা দেখলাম। নেই।
আমার চোখে পড়েনি? নাকি প্রকাশিত হবার মতো গুরুত্ব নেই খবরটির?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এই ব্ল্যাকআউটের দুইটা সম্ভাব্য কারন -
১. মুর্খতা - এইটা কি কৈরা কেমনে গুরুত্বপূর্ন সেইটা বোঝার ব্যর্থতা ।
২. ডিজিটাইজড চিন্তা - পার্টিজান ডিজিটাল চিন্তাভাবনার ঘোর থেকে উনার বের হতে পারেন নাই ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
এই খবরটা শোনার পর আইটি-কে থার্স্ট সেক্টর করা, নতুন আইসিটি পলিসি তৈরির চেষ্টা এসবকে একটা চরম রসিকতা বলে মনে হচ্ছে।
আপনি কে ভাই? আপনাকে আগে কখনো দেখেছি বলে তো মনে পড়ছেনা!
বিবিসি বাংলার প্রত্যুষা (৯ মার্চ, ০৯) এ বিটিআরসির চেয়ারম্যানের ইন্টারভিউঃ
হা হা হা। একই সঙ্গে হাস্যকর ও দুর্ভাগ্যজনক মন্তব্য। "এটা লাভের ব্যাপার না" -- হা হা হা।
"ইউটিউবের সরাসরি আইপি"
রাগিব এই বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বলবেন? সরাসরি আইপি জানা থাকলে কি লাভ ?
মনে হচ্ছে এখানেও জওয়ান বনাম উঁচু অফিসারের মধ্যে স্বার্থের দ্বন্দ্ব আছে। যে অবৈধভাবে রেকর্ড করেছে, সে ও তার বন্ধুরা চায় প্রচার হোক। যাঁরা পদোন্নতির শীর্ষ পর্যায়ে চলে গেছেন এবং সরকারের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে আগ্রহী, তাঁরা সরকার প্রধানকে বিব্রত করতে চান না, আবার শাস্তি দিয়ে বিক্ষোভ বাড়ানোও বোকামি ্মনে করেন। বি,টি,আর,সি এ ছাড়া আর কোন উপায় দেখে নি।
যে সব দেশে ইউটিউবকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল তার লিস্ট
http://www.somewhereinblog.net/blog/torpon/28921915
ডিজিটাল বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমি সব দেখে শুনে ক্ষেপে গিয়ে বলি "লোল"।
জয় 'ডিজিটাল বাংলাদেশ'|| জয় গণতন্ত্র||
ব্রাজিলের জাজ সাহেব, "ইউটিউব" নিষিদ্ধ করার তিন দিনের মধ্যে উনার আহাম্মকি বুঝতে পেরে সে আদেশ প্রত্যাহার করেছিলেন। আমাদের সরকার (বা সরকারের ভিতরের সরকার) এর বোধদয় কবে হয় দেখা যাক!
একটা ভাল দিক: স্বীকার করার সাহস দেখিয়েছে। আগে কখনও এমন দেখা যায় নি।
একটা খারাপ দিক: জানতাম বিটিআরসি স্বায়ত্বসাশিত। এখন বোঝা যাচ্ছে তারা সরকারের 'মতামত' নিয়েই চলেন। ম্যাঙ্গোকে ইচ্ছেমতো ওয়াইম্যাক্স লাইসেন্স দেয়া, আধা-দরে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ দিতে বিটিসিএল কে বাধ্য করা- এসব মনে হচ্ছে সরকারি মতামতেই হয়েছে।
ফলাফল: শূণ্য। কোন প্রযুক্তি দিয়েই ব্লক করা সম্ভব না।
নতুন মন্তব্য করুন