এই ফুটেজটাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। জেনারেল রাও ফরমান আলী (বুদ্ধিজীবি হত্যার নীল নক্সার প্রণেতা) এখানে দায়িত্ব নিয়াই অস্বীকার করছেন পাকিস্তানিদের গণহত্যার কথা।
নিয়াজী আত্মবিশ্বাসে টগবগিয়ে ফুটতাছেন। সপ্তম নৌবহর আসতাছে। সে নিশ্চিত পাকিস্তান জিতবে।
জ্যোতিষি হাত দেখিয়া কহিল- ট্রেনের ধাক্কায় তোমার মৃত্যু হইবে। লোকটি শুনিল, আতঙ্কিত হইল। জীবনকে ভীষণ ভালোবাসে সে। তাই সাগরে বসবাস শুরু করিল। তাহা দ্বীপ হইতে পারে, বিলাসবহুল ইয়টও হইতে পারে।
কিন্তু একদিন সাগর শুকাইয়া গেলো। সেখানে ট্রাম চলাচল শুরু হইল। লোকটি মরিয়া গেলো।
যুদ্ধের শেষ তৃতীয়ার্ধে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বেরিয়েছেন জনসমর্থন আদায়ে। বাঙলাদেশে পাকিস্তানীদের নৃশংস গণহত্যা ও বন্দী শেখ মুজিবের মুক্তি, পাশাপাশি তার দেশে প্রায় এক কোটি (৯০ লাখ) শরণার্থীর জন্য সাহায্য চাইতে। ফরাসি সাহিত্যিক আন্দ্রে মালরো তখন সংহতি জানিয়েছিলেন তার সঙ্গে। এমনকি প্রয়ো...
হিমু কয়েকদিন ধরেই গুতোচ্ছে। সামহোয়ারের আমার বীরাঙ্গনাদের নিয়ে সিরিজটা সচলায়তনে স্থানান্তর করতে। সামহোয়ারের লেখা সচলে আনতে ক্যানো জানি ভালো লাগে না। আমি সচলে যা লিখি, সামহোয়ারে তা দিই না। যাই হোক, ব্যাপারটা ভেবে দেখছি। সামহোয়ারে কিছু ভিডিও পোস্ট করেছি। সচলে সেগুলো নিয়ে আসছি, লেখাটাও দেবো। বীরাঙ্গনা ...
(বাইরে ধুম বৃষ্টি। ফোন কইরা জানলাম তাগো সেদিকে শুকনা খটখটা, তয় বাতাস ভিজা। মনডা উদাস, ভীষণ উদাস)
বিয়ের পর আমার বউ দুটো জিনিস সঙ্গে এনেছে। অ্যালার্জি তার একটা। ডিম-গরু-চিংড়ি-ইলিশ বন্ধ। খেলেই হাত, পা কিংবা মুখের কোনো এক জায়গা লালচে ঢোল। তারপর ঘ্যাস ঘ্যাস চুলকাও। সে এক অসহনীয় দৃশ্য। নানা ধরনের এমবার্গোতে কা...
একটু আগে ফোন এলো রেডিও টুডে থেকে। একটা এসএমএস কনটেস্টে অংশ নিয়েছিলাম। নিউলি ম্যারেড কাপলদের জন্য মারভেলনের স্পন্সরে। বিষয় হ্যাপি কাপল আমার এসএমএস টা ছিল : Its like a exciting book with a romantic cover, passionate scent, every word unknown, every sentence unpredictable and u cant live without reading it.
পুরস্কার দু-দিন দু-রাতের জন্য কক্সবাজারে হানিমুন প্যাকেজ। জটিল মানে জটিল।
আমাকে আগে প্রায়ই বোবা ধরত! ব্যাপারটার একটা গ্রহনযোগ্য বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে বটে। বেকায়দায় শুলে শরীরের কিছু জায়গায় রক্তসরবরাহে বাধা পড়ে, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়-- মোটের ওপর অ্যাসফাক্সিয়া জাতীয় কিছু। কিন্তু আমার কাছে তা অতিপ্রাকৃতিক কিছু। মনে হয় কেউ চেপে বসেছে বুকে। আমি চেতন পাই। গলা দিয়ে শ্বাস বের হয় না। স...
গেরিলা যুদ্ধের রীতি ও কৌশল :
১. শত্রুকে চমকে দেওয়া ও প্রতারণা করা- গেরিলার জন্য সবচেয়ে বড় অস্ত্র কৌশল- শত্রুকে হঠাত চমকে দেওয়া। শত্রু অধিকৃত এলাকায় স্বল্পসংখক লোকবল ও অস্ত্রবল নিয়ে কাজ করতে হয়, সুতরাং শত্রুকে আচমকা আঘাত না হানলে শত্রু প্রস্তুতি নিয়ে উল্টো আঘাত হেনে অবাঞ্ছিত পরিমান ক্ষতিসাধন করতে পারে। ...
মুক্তিবাহিনীর নির্দেশাবলী
গেরিলা যুদ্ধের বিভিন্ন পর্যায়
১. প্রথম পর্যায় : ঘাটি স্থাপন (১০-১৫দিন মোটামুটি সময়)
ক. ঘাঁটি ও লুকাইবার বিভিন্ন স্থান নির্বাচন
খ. অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ এবং অন্যান্য রসদ রাখার গুপ্তস্থান নির্বাচন
গ. কর্মরত গণবাহিনীর লোকদের সহিত যোগাযোগ স্থাপন
ঘ. স্বাধীনতাকামী স্থানীয় ...