বিশেষ কোনো মুহূর্ত দ্বারা তাড়িত হয়ে প্যান্ট খুলে শীতল দুপুরে স্বল্প পানির পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ে যে সমুদ্রে ভাসতে চায়, সে তো বটেই; এর বাইরে যারা একজনের পানিভেজা জীবন দেখে মনে করে বিকেলের তেজ হবে দুপুরে চাইতে অনেক তীব্র কিন্তু আনন্দময়, তারাসহ; যারা খেলতে খেলতে লেবুর শরবত দিয়ে মুখ ধুয়ে ডায়াবেটিসজাত টাটকা পানির ধারা ছিটিয়ে নিজেদের নগরফোয়ারার ভায়রা ভাই বলে দাবি, তাদের নিয়ে-
আয়োজন করা হবে বিশাল এক গন্দমচূর্ণ প্রতিযোগিতা।
পিঁপড়েময় দুনিয়ায় ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বেশি হলেও শ’খানেক পারমাণবিক বোমা এখন রাজত্ব করে এই পৃথিবীতে।
মানুষের মনের ভিতর গন্দমধ্বংসের প্রতিযোগিতায় কে জিতবে- ব্যাকটেরিয়া? বোমা? অথবা পিঁপড়ে? যেই জিতুক, গন্দমের যে ছাইগুলো পড়ে থাকবে রক্তকণায়, সেগুলো মস্তিষ্কে নিয়ে যাবে কোন বার্তাবাহক?
উত্তর জানা না থাকলে আসুন, আমরাও অংশ হই চূর্ণযজ্ঞের।
মন্তব্য
উদ্ধৃতি
আসুন, আমরাও অংশ হই চূর্ণযজ্ঞের।
কী চূর্ণ করবো? ব্যাকটেরিয়া? বোমা? অথবা পিঁপড়ে? ধুরো ছাই! কইয়া না দিলে ক্যামতে হইবো?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আপনার যা খুশি চূর্ণ করতে পারেন। কেবল নিজেকে ছাড়া।
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
নতুন মন্তব্য করুন