সরকারের দুর্নীতি দমন অভিযানের অসারতা নিয়ে অনেক দিন ধরে বললেও আদতে অনেকেরই মনে হয়েছিলো এই বিজ্ঞাপনের একটা প্রয়োজন ছিলো- কেনোই বা বিজ্ঞাপনের প্রয়োজন- কেনো ক্ষমতার ভেতরে থেকে যাওয়ার প্রবনতা- বনসাই জেনারেল নিয়মিত টিভি পর্দায় উপস্থিত হচ্ছেন এবং তিনি নানাভাবে আশ্বস্ত করছেন আমাদের- ঘুর্নিঝড় পরবর্তী সময়ে তিনি প্রথমে জানালেন ত্রান বিতর্নে কোনো অনিয়ম হবে না- যদি হয় তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে-
ত্রান বিতরণে অনিয়ম হয়েছে- এমন কি অভিযোগও আছে দৈনিক পত্রিকার পাতায়- এবং ত্রান বিতরণে অব্যবস্থা নিয়ে এবং ত্রানের অপ্রতুলতা এবং আমানবিকতা নিয়ে কোনো আন্দোলন করা যাবে না কারণ প্রশাসন চায় না এই নিয়ে কেউ কথা বলুক- তাই গ্রেফতার হয় ত্রান নিতে আসা মানুষেরা- পুলিশ ভাংচুর আর লুটতরাজ আর শান্তি শৃঙ্খলা ভাঙ্গের অভোযোগ দায়ের করে এবং তাদের গ্রেফতারের পরপরই চলে যেতে হয় কারাগারে-
আশ্চর্য হলো এই কতিপয় মানুষ দিনের পাতা শেষ হওয়ার পরেই মানুষের স্মৃতি থেকে মুছে যায়- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের উপরে অবিচার নিয়ে সোচ্চার হয়ে থাকা গণমাধ্যমে আর ঠাঁই পায় না এদের কথা- এরা সমাজর বুক থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়-
বিনা বিচারে আটকে রাখা এবং আইনী সহযোগিতা না করা সব সময়ই বড় রকমের রাষ্ট্রীয় অন্যায় বিবেচিত হয়ে আসছে- তবে দ্রুত বিচারের নামে এবং মামলা জটের দোহাই দিয়ে অনেকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার শুনানীর তারিখও পিছিয়ে যায়- এবং শান্তিশৃঙ্খলা ভঙ্গকারী মানুষেরা জরুরী অবস্থার বিধি লঙ্ঘনের জন্য জামিন অযোগ্য তাই তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত কিংবা অপ্রামাণিক না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারান্তরীণ থাকতেই হবে-
হে আমার দেশ নদীমাতৃক- শেয়ালে কুকুরে তোকে শেষ করে দিক
দুর্নীতি দমন কমিশনের করা মামলাগুলোর আইনগত ভিত্তি দুর্বল- তাই উচ্চ আদালতে জামিন পাচ্ছে আটককৃত নেতারা- এমন কি তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের প্রমাণ সংগ্রহ করবার মতো দক্ষতাও নেই এই দুদকের তদন্ত কর্মকর্তাদের- কিংবা আরও ভালো ভাবে বললে সর্ষেতে ভুত আছে- তারা আসলে অভিযুক্ত করতে চাইছেন না রাজনৈতিক নেতৃত্বদের- তারা সময়ক্ষেপণ করে একটা নির্বাচনী আইন নির্মাণের চেষ্টাক রছেন যেখানে ৩ বছরের বেশী সাজাপ্রাপ্ত রাজনৈতিকেরা নির্বাচনের জন্য অযোগ্য বিবেচিত হবেন-
এ জন্যই দুদকের সকল অভিযোগের সাথে আসলে দুর্নীতির যোগ নেই- বরং দুদক যা করছে সেটা রাজস্ব দপ্তরের কাজ- অর্থবিবরনী স্বচ্ছা না হওয়ার অভিযুক্ত হয়েছেন নানা পর্যায়ের রাজনৈতিকেরা- এবং এই অর্থবিবরণী প্রদান এবং সংশোধনের সময় নানান টালবাহানাও ছিলো সংবাদ পত্রের পাতায়-
যাই হোক অর্থ বিবরনী প্রদানের অস্বচ্ছতা অবশ্যই দুর্নীতি তবে এই দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হবে প্রায় সকল ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান- এখন নতুন করে ট্রুথ কমিশন গঠনের প্রস্তাব এসেছে- এই ট্রুথ কমিশন ব্যবসায়ীদের অর্থ বিবরনীতে স্বচ্ছতাপ্রদান করবে এবং অপ্রদর্শিত রাজস্ব সমুহ এবং আরও কিছু দেনা যা রাষ্ট্রের প্রাপ্য তা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে প্রদানের কাজটা সহজ করবে- এবং এই কমিশনের ক্ষমতা হলো তারা যাদের মনে করবেন রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে তাদের সকল অর্থনৈতিক বিবরণী যাচাই করবেন এবং যদি কেউ এটা প্রদান করতে গরিমসি করে তবে তাদের সর্বোচ্চ ৩ বছরের জেল এবং জরিমানা করতে পারবেন তবে প্রচলিত আইনে তাদের দুর্নীতির শাস্তি এই কমিশন দিত পারবে না-
কথা হলো যাদের বর্তমানের শাস্তি হয়েছে বিভিন্ন মেয়াদে এবং যারা সরকার নির্ধারিত ফি প্রদান করে অবৈধ এবং অপ্রদর্শিত আয়ের যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিতে না পেরে কারাগারে রয়েছেন তারা কেনো এই আইনের আওতার বাইরে থাকবেন?
এখানেও কেনো একটা রক্ষণশীলতা এবং ব্যক্তি বিদ্বেষ প্রকট হবে?
এ পর্যায়ে এসে আমার মনে হয় সরকার নিজেই বেশ সংকটে আছে- তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ক্ষমতায়নের অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠবেই- তারা রাষ্ট্রপরিচালনায় যে ব্যর্থতার পরিচয় রেখেছে এ জন্য তাদের জবাবদিহিতার কোনো ব্যবস্থা নেই- এবং এই অসঙ্গতি প্রকট হয়ে উঠায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপরেও কোনো একটা রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধ হচ্ছে- যদিও এই বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপট ভিন্ন এবং অদৃশ্য প্রশাসন হিসেবে সংবাদ পত্রের ভুমিকাকে সব সময়ই নিয়ন্ত্রন করতে চাইছে সরকার তাই তাদের স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে তেমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসন্তোষ কোথাও কোথাও প্রকাশিত হলেও সেটা দানা বেধে বড় কোনো প্রতিরোধ হতে পারে নি-
তবে এই প্রতিরোধ এখন সময়ের ব্যাপার- নিজস্ব অযোগ্যতায় গত ১১ মাসে সরকার নিজের জনপ্রিয়তার বাঁধ নিজেই ভেঙে ফেলেছে- এখন সবচেয়ে অপ্রিয় মানুষদের তালিকায় প্রথমের দিকেই থাকবে তত্ত্ববধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মন্ডলীর নামগুলো- এ অবস্থায় কিংবা এমন অবস্থা যখন আগেও তৈরি হয়েছিলো তখন কিছু ক্ষমতালোভী রক্ষিতার প্রয়োজন ছিলো সরকারের-
জিয়াউর রহমান যখন পরোক্ষ ভাবে ক্ষমতায় তখন এই ক্ষমতালোভী রক্ষিতারা ছিলো মুসলীম লীগের প্রাক্তন কর্মী ও নেতারা- যারা নিজস্ব শ্রেনীগত অবস্থানের জন্য আওয়ামী লীগের অঙ্গীভুত হলেও তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ সবসময়ই ছিলো ধর্মভিত্তিক রাজনীতির পক্ষে- এবং তাই জিয়াউর রহমানকে সংবিধানের সুন্নতে খাতনা করে বিসমিল্লাহ জুড়ে দিতে হলো- ধর্মীয় রাজনীতির উপর বিধি নিষেধ তুলে দিতে হলো- এবং একই কারণে তাকে বৈধতা দিতে হলো রাজাকার ও স্বাধীনতা বিরোধীদের- এবং এই সময় নিজস্ব স্বার্থে এবং অর্থনৈতিক লোভের কারণে অনেক আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ সমর্থকও মুজিবের মৃত্যুর বিচার না চেয়ে ক্ষমতার লোভে রক্ষিতা হতে রাজী হয়ে গেলো-
এই রক্ষিতা শ্রেনীর উপস্থিতি জিয়াউর রহমানের বিএনপির কাঠামো গঠন করলো- সন্দেহ নেই এখানেও অনেক মুক্তিযোদ্ধার অংশগ্রহন ছিলো তবে মূলত আওয়ামী বিরোধী এবং ভারত বিরোধী মুসলিম উম্মাহ মতবাদে বিশ্বাসীদের সংগঠন বি এন পি-
এদের প্রয়োজন ছিলো তৎকালীন সময়ে- এরশাদের সময়ও জামাত এই রক্ষিতার ভুমিকা পালন করেছে- একই সাথে রাজনৈতিক রক্ষিতার ভুমিকায় ছিলো সমাজতান্ত্রিক দলের ২ কান্ডারী রব এবং সিরাজ- শাজাহান সিরাজ এবং রবের রাজনৈতিক নেতৃত্ব ধ্বংস হয়ে যায় এই রক্ষিতাবৃত্তির কারণে-
এখন এই রক্ষিতার ভুমিকায় অভিনয় করতে চাওয়া স্বার্থান্ধ মানুষের সংখ্যা অনেক বেশী- তাদের ভেতরে প্রতিযোগিতাও বেশী- বিএনপির সংস্কারপন্থী- চিরায়ত রক্ষিতা জামাতের সাথে যুক্ত হয়েছে পিডিপি- যাই হোক সরকারের প্রয়োজন এমন এখদল নিরাপদ মানুষ যাদের হাতে ক্ষমতা গেলে তাদের এইসব কাজের আইনগত বৈধতা পাওয়া যাবে- সরকারের নিজস্ব এক্সিট প্লানের অংশ এই পিঠ বাঁচাতে পারে মানুষগুলোর ক্ষমতায়ন-
আওয়ামী লীগ প্রথমেই লাফ দিয়ে এসেছিলো, শেখ হাসিনা আমেরিকা যাওয়ার আগেই ঘোষণা দিয়ে দিলেন ক্ষমতায় আসলে তিনি এই সরকারের সকল কাজের বৈধতা দিয়ে দিবেন- এই ইনডেমিনিটি কিংবা বিচারের উর্ধে রাখবার কিংবা বিচারের উর্ধ থাকতে চাওয়ার লোভে অনেকেই অনেক অনিয়ম করেছেন- সরকারও অনেক অন্যায় উপেক্ষা করেছে-
সরকারের নির্ভরতার পাত্র হয়ে উঠতে চেয়ে অনেকেই কিছুটা সুবিধা ভোগ করছে- সংস্কারপন্থীদের দিকেই আঙ্গুল উঠছে বেশী- জামাতের নেতারা অভিযুক্ত হলেও তাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদী তদন্ত প্রক্রিয়া চলছে এবং তারা রাষ্ট্রদ্রোহিতামুলক বক্তব্য দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে এই দ্বৈতাবস্থা মেনে নেওয়া কঠিন-
তবে নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত এই সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করবে না- তারা যে অনিয়ম করছেন এবং অবিচার করছেন এবং তারা যে দুদককে অকার্যকর করে ফেলেছেন এর নিদর্শন পাওয়া যাচ্ছে- বাংলাদেশের প্রথিতযশা উকিলেরা থাকা স্বত্তেও যথার্থ আইনী পরামর্শ পাচ্ছে না দুদক- এমন কি আমার সন্দেহ এটাও এক্সিট প্লানের একটা অংশ- কিছুটা ব্ল্যাক মেইল- তারা একটা শাস্তির খড়গ ঝুলিয়ে রাখবে এবং দেনদরবার করবে- কিছু প্রাপ্তির বিনিময়ে তারা কিছু ছাড় দিবে- অনেকটা রাজনৈতিক অপহরণ এবং নেতৃত্বের অপহরণের মুক্তিপণ হলো নিরাপদে নিস্ক্রান্ত হবার সুবিধা-
র্যাংগস ভবন হঠকারিতামূলক সিদ্ধান্তে ভেঙে ফেলা হলো- অন্তত ১০০ কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হলো- এই অবকাঠামোগত ক্ষতি মেনে নিলেও ভাঙবার কাজে কোনো রকম নিরাপত্তমুলক ব্যবস্থা গ্রহন না করবার দায়টা সরকারের উপরে বর্তায়-
কেবল কয়েক জন শ্রমিক নিহত হয়েছে সরকারের অবহেলায় এবং রাজধানীর বুকেই নিহত হয়েছে তারা- সরকার বড় গলায় বলছে তাদের কোনো দায় নেই তবে তারা নিহতদের এবং আহতদের ক্ষতিপুরণ দিবে
যদি কোনো দায় না থাকে তাহলে সরকার কেনো ক্ষতিপুরণ দিবে? গুলিস্তানে নিহত ২ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর মৃত্যুর পর কি তারা ক্ষতিপুরণ পেয়েছিলো? কামরাঙ্গীর চরে উৎখাত হওয়া মানুষেরা কিংবা ফুটপাতের সৈন্দর্য্য বর্ধন প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা কোনো ক্ষতিপুরণ পেয়েছিলো?
আমরা বরং নিজেরাই একটা জরিপ করে দেখি আসলে এই অনির্বাচিত স্বেচ্ছাচারী সরকারকে বিনা দায়ে মুক্তি দেওয়া যায় কি না-
সুশীল মধ্যবিত্ত এবং বুদ্ধিজীবি নয় বরং এই জরিপে অংশগ্রহন করবে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা- শুভ বচন নয় বরং বস্তুগত অনটনের ভেতরে থাকা মানুষগুলো নির্ধারণ করবে এই সরকার যে অবিচার এবং অনিয়ম করেছে তার জন্য তাদের বিনা বিচারে রেহাই দেওয়া যায় কি যায় না?
মন্তব্য
বিচারবিভাগ কার্যত কতটা স্বাধীন সেই প্রশ্নটাই এখন মাথায় আসছে। সরকারের বিরুদ্ধে মামলা হয়তো কেউ করে ফেললো ঝুঁকি নিয়ে কিন্তু তাকে পরিণতি পর্যন্ত নিয়ে যাবার মতো ক্ষমতা বিচারবিভাগের আছে কি? ২০০৪ সালে সুপ্রীম কোর্ট ৫ম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষনা করলো। পরে সরকারী হস্তক্ষেপে তার কার্যকারীতা রহিত হলো। অর্থাৎবিচার বিভাগ যদি স্বাধীনভাবে এমন কোন রায় দিয়েও ফেলে যা ক্ষমতাসীন সরকার বা বৃহত্তর অর্থে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক শ্রেণীর বিরুদ্ধে যায়, সেক্ষেত্রে তাকে রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করে ঠেকিয়ে দেওয়া যেকোন অবস্থাতেই সম্ভব। বর্তমান সামরিক তদবীরপ্রাপ্ত সুশীল সরকারকে মামলায় ফেলে খুব সুবিধা হবে, এমন ভাবতে তাই ভরসা পাইনা। পরবর্তী নির্বাচিত সরকার তৈরী হবে একই মৌল উপাদান দিয়ে। তবে আশাবাদী সেখানেই থাকা যায় যদি গণআন্দোলনের চাপ সংশ্লিষ্টদের একেবারে চৌদ্দশিকের ওপারে পাঠানো পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্বে হয়তো আমাদের আস্থা নেই। কিন্তু জনগণের রায়কে আমরা মাথা পেতে নিতে অরাজি হই না প্রকাশ্যে। অন্তত: এই জায়গায় অনেকে একমত হবেন। যারা দুর্নীতি-বিরোধী ঝটিকা আক্রমণের বিজ্ঞাপন দেখেই ক্ষমতার চড়ে বসা এই সরকারকে হাততালি দিয়ে যাচ্ছেন, তারাও মানবেন যে শেষ পর্যন্ত জনগণকে জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন রয়ে গেছে।
প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর তলারটা খাওয়ার তথাকথিত সুশীল সমাজ (রাষ্ট্রদূতের পোস্টিং-ও তাদের কাছে ভীষণ লোভনীয়!) বুদ্ধি বিক্রি শেষে আড়ালে চলে যাবে। নেপথ্যে থেকেই তারা নানারকম বাগড়া দিয়ে যাবে প্রকাশ্য বিরোধিতার। কিন্তু অগণিত, মুক্ত-বুদ্ধির সচেতন মানুষের বোধহয় একটা নতুন অবস্থানে দৃঢ় হয়ে দাঁড়াবার সুযোগ আছে।
এগিয়ে যাওয়ার পথের কথা ভাবলে সেরকম যুথবদ্ধ একটা প্রতিরোধ ও প্রতিবাদের কোনো বিকল্প চোখে পড়ে না।
-----------------------------------------------
খড়বিচালি জোগাড় করি, ঘর বানাবো আসমানে
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
নতুন মন্তব্য করুন