শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামির ব্যাস্ত সফরসূচিতে তিনি ঈদে 4 দিন ছুটি নিয়েছিলেন।এছাড়া বাকি সবদিন তিনি বিভিন্ন সমাবেশে জোটসরকারের উন্নয়ন স্রোতের গতিধারা বর্ননা করেন।
হারুনুর রশিদ সাহেবের বিগত 4 বছরের আন্দোলন পর্যালোচনা এবং সিদ্ধান্ত সরকার উৎখাতের আওয়ামি হুমকি বালখিল্যতা। অবশ্য আরও একটা আবিস্কার আছে ওটা পড়ে বুঝতে হবে।
জামায়াতের মহাসমাবেশের ব্যাপক সাফল্য। লাখ লাখ লোক ঢাকায় জনসমাবেশ করেছে। তাসনীম আলমের রিপোর্ট।তবে এ সংখ্যার আকর্ষন হোসেন জামালীর রিপোর্ট। যার বক্তব্য এমন যে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা এসেছে 75এ 16ই আগষ্ট। এর আগের বাংলাদেশ ভারতের আত্তীকৃত হওয়ার ধারাবাহিকতায় ছিলো। যাই হোক ভারতবিদ্্বেষ রাজনীতির বড় একটা উপাদান। প্রথম পাতার শেষ খবর শিবির কর্মীর মৃত্যুতে হাজার হাজার কর্মীর মিছিল।
চরমোনাই পীরের বক্তব্যের বিরুদ্ধে তার তিন ভাইয়ের প্রতিবাদ ।যদিও বাংলাদেশের রাজনীতিতে বংশানুক্রমিক ক্ষমতা এবং পার্টিপ্রধান হওয়ার অনেক উদাহরন আল্লাহর ওখানেও স্বজনপ্রীতি চলে। নয়তো উত্তরাধিকার সূত্রে এত পীর হয় কিভাবে??
এবার সম্পাদকের রোষানলে ড্রাইভার। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ক্ষ্যাপা ড্রাইভারদের উপর। দূর্ঘটনায় নিহতদের উদ্দেশ্যে 86বার ইন্নালিল্লাহে লিখতে হবে তাই কোথাও নিহতদের নামউল্লেখ হয় নি।
মজার উপসম্পাদকীয়তে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোরান হাদিস নিয়ে নজরুল ইসলাম। কিন্তু খুনি শিবিররা তারপরও কেন ইসলাম প্রচারের বাহন।
আন্তর্জাতিক পাতায় ইরাক পাকিস্তান আর যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম নিষ্পেষিত এই তিনটা খবর। গত এক সপ্তাহে বিশ্বে অন্য কোন ঘটনা ঘটে নি????এর পর নগর আর গ্রামবাংলার খবরে তেমন গুরুত্বপূর্ন কিছু নেই। ফিচার পাতাটা আকর্ষনীয়। শিবিরকর্মীদের লিখা কবিতা পরলাম। মস্তপ্রাপ্তি। একটা উদাহরন
ওহো ধোয়া শুকে ক্ষুধা বেড়ে গেছে
বসো মাগুর মাছের ঝোল মেখে
খেয়ে নাও একথাল।
সেই সাথে সাজনার সবজি
সাথে বইছা মাছের দোপেয়াজা
-----------------------------------
লুনা রুশদী দুঃখিত। আপনার কবিতা এরচেয়ে ভালো।
নতুন বিদ্রোহী কবি শিকদার ভাই এর লক্ষ্য কিশোরীরা। তারা কেন ফ্রিজথেকে শশা বের করার মতো মন দিয়ে দেয়। কেন???
যাই হোক আল মাহমুদের ধারাবাহিক উপন্যাস আর মেজর জলিলের কথা পড়ে বলব।
এই পত্রিকার সম্পাদক আবার প্রক্তন শিবির সভাপতি। তার দক্ষ সম্পাদনার এবং প্রতিভার ছাপ সমস্ত পত্রিকায়। ভদ্রলোক যম এর মতো পরিশ্রমি।
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন