হে যাকারিয়া , আমি তোমাকে একটি পুত্রের সুসংবাদ দিচ্ছি, তার নাম হবে ইয়াহইয়া, (সুরা মারিয়ম- আয়াত- 7)
যখন বান্দার জন্ম হয় তখন জানা ছিলো না তার 2000 বছর পরে আরও এক বান্দার জন্ম হবে, পবিত্রভুমিতে, তার নাম তাকে সম্মানিত করবে, এবং নামের রহমতে সে কৌশলে হবে সেনাবাহিনীর প্রধান, মাঝে কেটে গেছে 2000 বছর, এই নামের উৎপত্তি হয়েছে ইশ্বরপ্রদত্ত নামের মহিমা আছে, ইতিহাস সাক্ষী, ইশ্বর যাকে ইচ্ছা সম্পদ দান করেন, যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন, নিশ্চয়ই জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন আছে, কিন্তু মানবজাতি তোমরা বড়ই ব্যাগ্রতা দেখাও, সমাপ্তিতে নিয়ে যাবো.। মাঝে কিছু কাল কাটিয়ে যাবে আনন্দে , তবে অহেতুক হতয়া করো না, দুর্বলের উপর অত্যাচার করো না, ন্যায়পরায়ন শাসক হবে, প্রজাপালন করবে,
69 এর আগুনঝরা দিন, ইশ্বর ইয়াহইয়ার ক্ষমতা নিরংকুশ করলেন। পবিত্রভুমির রক্ষক করলেন তাকে, এক পাপিষ্ট বান্দা কাফের স হযোগে পবিত্র ভুমিতে বেশরিয়তি রাজত্ব কায়েম করতে চায়, ইশ্বর মানেনা এমন সব বামপন্থি লোকজন যারা প্রকাশ্যে ইশ্বরের বিরোধিতা করে, ওদের পান্ডা নেতাগুলো, কি যেনো নাম, মার্কস ,লেলিন, মাও সে তুং, হো চি মিন, সবাই নরকের জ্বালানি হবে, আর ঐ কার্ল মার্ক্স বেটার ছেলে মরলো ভুগে ওটা আমার ক্ষমতার একটা নিদর্শন, যারা বিশ্বাসি তাদের জন্য সুসংবাদ আছে,
আমরা অধম বাঙ্গালি সেই মুজিবকেই ভোটে নির্বাচিত করলাম, এর পরের ইতিহাস সবাই জানেন, জুলফিকার বললেন, ইয়াহইয়া আপনি কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন, নিশ্চয়ই ইশ্বর অমুসলিমদের উপর মুসলমানদের বিজয় নিশ্চিত করবেন। তোমরা মুমিন বান্দাগন কাফেরদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করো, শিঘ্রই বিশাল যুদ্ধ হবে এবং কাফেরদের উপর লানত বর্ষিত হবে।
অত:পর 25শে মার্চ কাফের নিধন যজ্ঞ শুরু হলো, কিন্তু ইশ্বরের অভিপ্রায় ছিলো ভিন্ন, তিনি স্বদেশপ্রেমে উদ্্বুদ্ধ জনতাকে শক্তিশালী করলেন, তাদের স হায়তার জন্যে উত্তর পুর্ব পশ্চিম থেকে পাঠালেন সাহায্যকারি, তারা ইয়াহইয়ার জালেম বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে ফেল্লো,
মুসলমান গন তোমরা নিরাশ হয়ো না, নিশ্চয়ই তিনি সব বিষয়ে অবগত আছেন, তিনি দিন কে রাটের ভিতরে রাতকে দিনের ভিতরে প্রবেশ করান, তিনি পৃথিবীকে সমতল করেছেন, আকাশ থেকে প্রবিত্র বারি বরিবর্ষন করে এই ভুমিকে করেছেন উর্বরা, তিনি এই দেশের জনতাকে করেছেন সবচেয়ে সুখী,
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন