বিজ্ঞান এবং ধর্ম নিয়ে এবং ধর্মনিরপেক্ষতা এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিয়ে ব্লগটা বিভক্ত। অবশ্য ইদানিং সাধারন কিছু নতুন মাপের ঐক্য এসেছে, শালিনতা আন্দোলন, সমমনা ব্লগারদের নিয়ে অশালিনতার বিরুদ্ধে বর্জন কর্মসূচি- মানুষ উদযাপন ভালোবাসে,
মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য থাকবে, মানুষের গন্তব্য এবং উদ্দেশ্যের পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক, একেবারে উগ্র ধরনের কামুকও থাকবে এবং অন্য পাল্লায় থাকবে তীব্র বৈরাগি দল। সাধারন মানুষ এই 2 মাত্রার ভেতরে নিজেদের অবস্থান গ্রহন করবে, প্রকৃতির সাম্য বজায় রাখার জন্য মধ্যপন্থি জনগনের সংখ্যা বেশি হবে, ওরাই সংখ্যাগুরু সমপ্রদায় হবে। কিন্তু শালিনতা আন্দোলনটা কি নিয়ে এটাই বুঝে উঠতে পারলাম না এখনও? একেক জন একেক ভাবে বিষয়টাকে গ্রহন করছে, ব্যাক্তিগত আক্রমন বলে একটা নতুন রব এসেছে এখানে- ত্রিভূজ বলে একজন মহান ব্লগার রামছাগল ভিত্তিক লেখাকে তার উপর ব্যাক্তি আক্রমন বলতে চাইছে- বিষয়টা কৌতুকপ্রদ, কেউ তাকে সরাসরি রামছাগল বলে নি কিন্তু রাম ছাগল শব্দটা শোনা মাত্রই সে নিজেকে কল্পনা করে উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছে, এমন উন্মাদনা আরও আছে, তবে ত্রিভূজের মতো ধারাবাহিক কেউ নয়, আমার এক ছোটো ভাই আছে, মাঝে মাঝে ব্লগ পড়ে তার মন্তব্য এ রকম, নির্বোধদের কেনো সব সময় লিখে প্রমান করতে হবে সে নির্বোধ, অন্য সবাই কি জানে না সে নির্বোধ?
এটা আমারও প্রশ্ন, কেনো এই নিজেকে রামছাগল প্রমানের উন্মাদনা? বদরূল সাহেব একটা পোষ্ট দিয়েছে রামছাগলের বিয়ে নিয়ে, ঘটনাচক্রে তার আগেই আড্ডা একটা পোষ্ট দিয়েছিলো বিয়ের কর্মসূচি নিয়ে, এবং ত্রিভূজ কোথা থেকে যেনো 2 এ 2 এ 4 মিলিয়ে আবিস্কার করলো বদরূল সাহেব তাকে নিয়ে একটা ব্লগ লিখেছে, এবং ত্রিভূজ খুশী না মনখুন্ন এটা বোঝার উপায় নেই। আড্ডা বিষয়টা সহজ করে দিয়েছে, তারপরও এই ধরনের মানুষদের বর্জন করা প্রয়োজন কি না এই বিষয়ে সবার মতের প্রয়োজন, কারন তার কৌতুহল উদ্দিপক বিভিন্ন গবেষনাধর্মি পোষ্ট কেশি কৌতুকপ্রদ নাকি আশার আলোর পরিসংখ্যান বিষয়ক পোষ্ট বেশি আমোদক, নাকি কেয়ামত এবং পরকাল এবং আখেরাতের জীবন নিয়ে লেখা বিভিন্ন পোষ্টগুলো বেশী কৌতুককর এই বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাকে, হাসান একটা পোষ্ট দিয়েছে সব বিষয়ে শ্রেষ্ঠ ব্লগার খোঁজার জন্য, সেখানে আমার মতামত দেওয়ার ইচ্ছা।
নতুন ব্যামো হয়েছে যাযাকুল্লাহ খায়ের বলে এক আরবি শব্দগুচ্ছ, অর্থ জানা নেই, হয়তো সম্ভাষন, হয়তও শুভ কামনা, হয়তো সম্মান অনেক কিছুই হতে পারে, এটা আরবের অনেকগুলো প্রিয় বাক্য বিন্যাসের একটা, কিন্তু বাংলা ভাষায় সম্ভাষনের কি এতই অভাব যে মরুভূমি থেকে উষর সম্ভাষন আমদানি করতে হবে? যারা করছে তারা সবাই বিভিন্ন প্রবাসি দেশের মুসলমান সমপ্রদায়, সেখানে ধর্মাচারনের একটা গন মাধ্যম হলো মসজিদ, সমাজিকতার কেন্দ্র মসজিদ, এবং বিভিন্ন মতের মানুষেরা এক হয়ে ধর্মকর্ম করছে, একটা ঐক্য, আরবি ভাষা জানা লোকদের প্রতি আমার কোনো বিরাগ নেই, তারা তাদের ভাষায় কিচির মিচির করছে এটা তাদের মাতৃভাষা, কিন্তু যখন দেখি বাংলাদেশি পাখি আরবি ভাষায় কিচিরমিচির করছে তখন একটু আশ্চর্য লাগে,
এখানেও দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য, তারা বিভিন্ন আরব দেশের মানুষের সাথে মিলেমিশে ধর্মকর্ম করছে, তাদের সম্ভাষন গ্রহন করছে, এমন কি কুকুর উপাধি দিয়ে ব্লগ লিখেও কেউ কেউ শালিনতার দঃবজা উড়াচ্ছে, তাদের শালিনতার মান হলো মত পছন্দ না হলে বেজন্মা বলে গালি দেওয়া, বাপের পরিচয় নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা, এবং এর পর কেউ যদি সরাসরি প্রশ্ন করে তবে আবারও বলা সে খারাপ কথা বলছে, আমার অভিজ্ঞতা এমনই, যারা খারাপ কথা নিয়ে এত বেশি এলার্জিক তাদের শ্রবন যন্ত্র কি তারা খুলে বাংলাদেশের রাস্তায় চলাফেরা করে? বিদেশের রাস্তায় কেমন জানি না, আমি মাঝে মাঝে যেটুকু সময় কথাবার্তা শুনি তাতে মনে হয় ফাকড আপ এবং ফাক ইউ এবং এই জাতিয় বিভিন্ন শব্দগুচ্ছ বেশ জনপ্রিয়, মানুষ অবলীলায় রাস্তায় বলতে বলতে চলাফেরা করছে।
এখানে কিছু কিছু ব্লগার সপরিবারে ভিজিট করতে আসে, আমি যদিও জানি না ব্লগ কোনো পাবলিক পার্কের সমতুল্য কিছু কিনা, এর পরও তাদের দাবি সপরিবারে আমরা আসি, আমাদের শিশুদের জন্য ব্লগ অশালিনতার চর্চা কমাতে হবে, কিন্তু অশালিনতা কি? কে সংজ্ঞা নির্ধারন করে অশালিনতার, তার মাপ এবং মাত্রা কতটুকু, এসব কে নির্ধারন করবে। বেশ কয়েক দিন আগে একজন একটা পোষ্ট দিয়েছিলো, তার লেখার হাত খুব উন্নত আমার মনে হয় না, তার প্রকাশিত কিছু গল্পকথা পড়লাম, আত্মকথন হিসেবে ডায়েরিতে রেখে দিলে ভালো হতো, কিংবা এর চেয়ে উন্নত হতো যদই কম্পিউটারে কম্পোজ করে রেখে দিতো, কিন্তু এই মানের লেখা এখন ছাপা হয়, আমার ধারনা ছিলো যারা সাহিত্যচর্চার সাথে যুক্ত তাদের সাহিত্যবোধ এবং বাছাই করার ক্ষমতা বেশি, ধারনাটা ভুল, তার বিভিন্ন নিম্নমানের লেখার সাথে আজ একটা কবিতাও এখানে দেওয়া হয়েছে, সাহিত্যমান আগেরটার চেয়ে 2 কাঠি উপরে, কেউ কেউ হয়তো এটাকে অসাধারন বলে রায় দিয়ে দিতে পারে, আমার রায় ওটা কবিতা হিসেবে ততটা পাতে তোলার যোগ্য না, এর চেয়ে অনেক ভালো ছড়া লিখে কালপুরুষ, কনফুসিয়াসের তিতলি কবিতা অনুও অনেক ভালো, অনেক ভালো লেখা সুমনের প্রোফাইল, শমিতে বেশ কিছু লেখাও সেই তুলনায় অনেক ভালো। এটা তুলনামূলক আলোচনা, হয়তো লেখাকের সামর্থের শীর্ষবিন্দু এখানেই, এর পর আর উত্তরনের সম্ভবনা নেই, কিংবা হয়তো আত্মতৃপ্তি যা শিল্পসাধানার মূল অন্তরায় তা তার সাহিত্যবোধকে নষ্ট করে ফেলেছে, কিংবা তার ভিতরে শিল্পবোধ ছিলোই না, অনেক কিছুই হতে পারে, প্রকাশিত লেখার মানের উপর নির্ভর করে লেখকের মান। তার বিভিন্ন উস্কানিমূলক মন্তব্য পিয়ালের ব্লগে এবং পিয়ালের একটা লেখা ছিলো যেখানে ব্যাক্তি সংঘাতে প্রাপ্তির ছবি ব্যাবহার না করার অনুরোধ করা হয়েছিলো, সেখানে ছিলো, পিয়াল সে মন্তব্য মূছে দিয়েছে, অযথা ঝগড়া বাধানোর কোনো মানে হয় না, যার তার সাথে মুখ লাড়তে নেই, আমার সল্পশিক্ষিত মাতামহী এটা অনেক আগেই ঘোষনা দিয়েছিলো পিয়ালও একই কাজ করেছে, অরুপের একটা পোষ্ট ছিলো মানুষের ভাবনায় কিভাবে যৌনতা চলে আসে, এবং যৌনতার সাথে সংশ্লিষ্ঠ অশালিনতার বোধ, এবং তার মন্তব্য নিয়ে ঠাট্টা করায় লেখক সাহেব কিছুটা মনক্ষুন্ন, তিনি প্রশ্ন করেছিলেন, তার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয় নি কেনো, কেনো তার প্রশ্ন করাটাকে কেউ কেউ পশ্চাত দেশে আঙ্গুল চালনা বিবেচনা করছে, কেনো তার মন্তব্য এবং মতামতকে ব্যাক্তিপর্যায়ে টানাটানি করা হচ্ছে এই বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না, সদ্যভুমিষ্ঠ শিশুর মতো নিষ্পাপ কৌতুহলে প্রশ্নগুলো করা হয়েছিলো, শিশু ভাষার যোগ্য ব্যাবহার জানে না, কিন্তু তার শেখার আগ্রহ প্রবল, তার এই জ্ঞানার্জনের পথে প্রতিকূলতা তৈরি করেছে তথাকথিত অশীল ব্লগারদের একটা দল, তাই তিনি একটা সংঘবদ্ধ আন্দোলন করতে চান, এটা দলবাজি নয়, যদিও যেকোনো সংঘ গড়ে তোলার মধ্যেই দলবাজির বিষয় আছে এরপরও, তার কথা কি ভাবে প্রশ্ন করতে হবে, কি কি প্রশ্ন করতে হবে এই বিষয়ে একটা নীতিমালা তৈরি করাদরকার, তিনি প্রশ্ন করেছেন তাই সবাই তার উত্তর দেওয়ার জন্য তটস্থ হয়ে থাকবে এটাই গনতন্ত্র বলেছে তাকে, এই গনতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুন্ন হয়েছে কিছু তথাকথিত ব্লগারের হাতে, এর বিরুদ্ধে একটা সচেতন মহলের সংঘ গড়ে তোলার আহবান ছিলো, মানুষের সচেতনতার প্রশংসা করতে হয়।
তৃতীয় যে বিষয়টা ব্লগিং এর শুরু থেকেই বোঝার চেষ্টা করছি, সেটা হলো দঃর্ম দিয়ে কোরানকে সঠিক প্রমানের চেষ্টা। কোরান সংকলন নিয়ে আমি বেশ কিছু লেখা দিয়েছি, কেউ পড়ে নি বোধ হয়, তারপরও এত সংশোধন এবং পরিমার্জনের পর কোরানের যেই সংকলনটা আমাদের কাছে আছে তার সাথে অনেক প্রচলিত কোরানের মিল নেই, তাই এখন পর্যন্ত এই প্রচেষ্টা চলছে বিভিন্ন ধাঁচের সংকলন নিয়ে একটা পরিমার্জিত সংস্করন তৈরি করার। এই সল্প আয়াতের কোরান নিয়ে বিজ্ঞানের হাজর বছরের ইতিহাসের সাথে পাল্লা দেওয়া একটু কঠিন, বিজ্ঞানের সুবিধা হলো এটা একেবারে বস্তুগত বিষয়, এবং যেকোনো সময় পরিবর্তনযোগ্য শর্তপূরন সাপেক্ষে। তাই গুটিকতক আয়াত নিয়ে কারংবার শিয়াল কুমিরের ছানার গল্প ফাঁদা- এবং মহান আরবি ভাষার মজাটা হলো, এটা আংশিক সত্য প্রমান করলে বৃহত বিচারে ভুল প্রমানিত হতে পারে। এমন উদাহরন ছিলো পৃথিবী স্থির নামক আয়াত নিয়ে, সাদিক অনেক অনুবাদ ঘেটে একটা সিদ্ধান্ত দিলো ওটা হবে স্থায়ি, নির্দিষ্ট, অপরিবর্তনীয়, স্টেবল এর বাংলা যাই হোক, কিন্তু পৃথিবী বা চাঁদের কক্ষপথ বৃহৎ সময়ের মাপে স্টেবল নয়, এটা এখন কিভাবে কোরানের সত্যতা প্রমান করে আমার জানা নেই, তেমন জানা নেই আমি দিন এবং ড়াট সৃষ্টি করেছি, আমি পৃথিবী এবং সূর্যকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে স্থাপন করেছি এই বাক্যাংশের অর্থ। শেষ পর্যন্ত মহাবিশ্বের প্রসারন নিয়ে একটা আলোচনা হয়েছিলো, সেখানে মূল বিষয় হিসেবে এসেছিলো মহাবিশ্ব প্রসারনের জন্য রাতের আকাশ অন্ধকার দেখায় এই ধারনাটি, দিন রাতের পার্থক্য থাকবে না অপরিবর্তনীয় একটা মহাবিশ্বে, কোন এক সময়ে সমস্ত নক্ষত্রের আলো উপস্থিত হবে পৃথিবীতে, সময় লাগবে কিন্তু একটা সময় রাতের আকাশ উজ্জল হবে, এমনটা হচ্ছে না কারন মহাবিশ্বের প্রসারন, তবে আলাদা করে দিন রাত্রি সূর্য পৃথিবী কক্ষপথের বর্ননা কেনো, হাদিসে ফেরত গেলে দেখা যায়, মুহাম্মদের ধারনা ছিলো পৃথিবী নিজ অক্ষে ঘুরছে না, বরং ধারনাটা এমন যে পৃথবীর গোলাকার নয় সমতল, তাই সমতলের উপরের পৃষ্ঠে আমরা বসবাস করি, উলটা পিঠে কিছু নেই, সূর্য পূর্ব দিকে উদিত হয়ে পশ্চিমে ডুবে যায়, এর পর ইশ্বরে আরশের কাছে গিয়ে পরদিন উঠার অনুমতি প্রার্থনা করে, একমাত্র কেয়ামতের দিন তাকে এই অনুমতি দেওয়া হবে না, আমি যখন বলেছিলাম কোরানের বলা আছে পৃথিবী সমতল তখন অনেকে তেড়ে এসেছিলো। যদি মুহাম্মদের ধারনা মিথ্যা হয় তবে সৃষ্টির সমস্ত রহস্য যার কাছে উদঘাটন করা হয়েছিলো তার কাছে এই রকম ধারনা আশা করা সংগত নয়। এবং সেই বিচারে যদি মুহাম্মদের একটা কথা বা ধারনা ভুল প্রমানিত হয় তবে আরও অনেক ধারনাই ভুল হতে পারে, এই যুক্তি আরও একটু সামনে নিয়ে যাওয়া যায়, মুহাম্মদ সার্বজনীন ধর্মের ধারনা নিয়ে কথা বলছে, সবার জন্য এক ইশ্বরের ধারনা নিয়ে কথা বলছে, েই ধারনাটাও ভুল হতে পারে।
অন্য একটা হাদিস আছে যার বক্তব্য হলো যাদের কাছে কেতাবের বানি যায় নি তারা সবাই বেহেশতে যাবে। বোধ হয় এই কারনেই তাবলীগে জামাত সব খানে কর্মরত, কেউ কেউ মিনিমাংনায় বেহেশত বাসি হয়ে যাবে এই অসাম্য তারা রাখতে চায় না। অবশ্য এখন একটু অনুশোচনা হচ্ছে যদি আমি আমাজানের জংগলের কোনো আদিবাসির ঘরে জন্মাতাম তাহলে এই দোজখের আজাব থেকে বাই ডিফলট রেহাই পেয়ে যেতাম।
বিজ্ঞান একটা ধাঁধা মেলানোর চেষ্টা করছে, বিজ্ঞানের কর্মকান্ড আমার এমনই মনে হয়, তাই একেকটা তথ্য সেই বিশাল ধাঁধার কোন কোন অংশকে আলোকিত করে এটা বারংবার যাচাই করা হয়, কিন্তু এখানে যারা ধর্ম নিয়ে কথা বলছে তারা ক্ষুদ্্র ক্ষুদ্্র অংশ নিয়ে মাথা ঘামায়, বিশাল ছবির গলদটা বুঝার চেষ্টা করছে না, উৎসের ধৈর্য অসীম , আজ লিখেছে মহাকর্ষের কথা, মহাকর্ষ দিয়ে কোরানের অসারতা বোঝার মানসিকতা থাকলে এরা অনেক আগেই মানুষ হয়ে যেতো।
কেউ আঘাত প্রাপ্ত হলে আমার কিছু বলার নেই। এটা আমার ধারনা এবং এটা লিখে আমি খুব অশালিন কিছউ করছি এমন মনে হচ্ছে না।
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন