• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

পরিবর্তিত মানবিকতা

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৯/২০০৬ - ১১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সংবিধান সকল আইনের উৎস এবং যেকোনো প্রচলিত আইন যা সংবিধানকে লঙ্ঘন করবে তা বাতিল বলে গন্য হবে- এমন কথা বলা আছে বাংলাদেশের সংবিধানে। সংবিধান খুব ভালো জিনিষ, আধুনিক রাষ্ট্রের গঠনতন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্রের নাগরিকত্বের শর্ত বলা আছে, বলা আছে নাগরিকের অধিকারের কথা, বাংলাদেশের সংবিধানেও অনেক কথাই বলা আছে।তবে এই 7ম অধ্যাদেশ যেখানে বলা আছে আইনানুগতার কথা সেই একটা সমস্যা সমাধানের জন্য যতবার সংবিধানের মৌলিক চরিত্র বদল হয়েছে ততবারই একটা বাড়তি অংশ যুক্ত করে বা মুছে দিয়ে সেসমস্ত বদলকে সংবিধান সম্মত করা হয়েছে।সংবিধান আমাদের ব্যাক্তি স্বাধীনতা দিয়েছে, দিয়েছে আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিাকর, বলেছে যদি কাউকে বিনা অভিযোগে আটক করা হয় তবে 24 ঘন্টার মধ্যে কোনো আইন নির্বাহী কর্মকর্তার সমনে হাজির করতে হবে, শুধুমাত্র দেশের শত্রু এবং অপরাধিদের আটক রাখা যাবে।1977 এ জেনারেল জিয়াউর রহমান, যিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হলেন সংবিধানে নতুন ধারা যুক্ত করলেন- একেবারে মৌলিক চরিত্র বদলের 2য় ধাপ, সকল রাষ্ট্র রাহে লিল্লাহ হয়ে গেলো এই সংশোধনীর বদৌলতে, সৃষ্টিকর্তার প্রতি প্রগাঢ় প্রেম উথলে পড়া সে সংশোধনের মারপ্যাঁচে সুন্দর ভাবে কাঁচি চালানো হলো ধর্মনিরপেক্ষতার উপরে- তবে মৌলিকসমস্যা কি তাতে দুর হয়?বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম করা হলো ইসলাম, এরশাদ সাহেব করেছেন, তিনিও খুব ভালো মানুষ, বলতেই হবে, তাকে যারা উৎখাতের জন্য জীবনপাত করছিলো তারাই এখন তার অনুগ্রহ লাভের জন্য ব্যাকুল। সেখানে অন্যসকল বিশ্বাসের এবং ধর্মের পালনের অধিকার দেওয়া হয়েছে।আমাদের নিজস্ব বিশ্বাসের উপর হস্তক্ষেপ করা এটা অসাংবিধানিক- সংবিধানসম্মত কোনো আচরন না করলে সেটা দেশের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করে, আমাদের বাক স্বাধীনতার সীমা সংবিধান দিয়ে সীমাবদ্ধ, আগরা মাইক নিয়ে ভরা ময়দানে কাউকে তার বিশ্বাসের জন্য আঘাত করতে পারি না , অশালীন উক্তি, কিংবা হুমকি দিতে পারি না। এটা সংবিধান সম্মত না। তবে সংবিধানের অনেক ধারাই লঙ্ঘিত হয়, রাষ্ট্র নাগরিকের আবাসন, চিকিৎসা, খাদ্য, সব রকম দায় দায়িত্ব নিবে এমন একটা কথা বলেছিলো, তবে উত্তর বঙ্গের মঙ্গা শুনে আমাদের অর্থমন্ত্রির কথা শুনলে মনে হয় আমরা বোকার স্বর্গে বসবাস করছি। রাষ্ট্র দায়িত্ব নিবে এটা বলার পরও নির্বাচিত সরকার, যা সংবিধানের ধারা মতে জনগনের নির্বাচিত প্রতিনিধি, তারা উদাসীন থাকলেও সেই সরকারকে অবৈধ্য বলার সাহস হয় না কারোই, সেই সরকার আইনের লংঘন করছে স্পষ্ট ভাবে-রাষ্ট্র বলেছে আমাদের রাষ্ট্র সবসময় সবার প্রতি সুনজর দিবে, দল ,মত গোষ্ঠি এসকল বিবেচনা করবে না, তবে এই বিষয়টা সংবাদের চলে আসে সব সময়ই নির্বাচিত সাংসদ ত্রান বিতরনের সময় স্বজনপ্র ীতি করেছে, এবং একজন সাংসদ শুধুমাত্র দলীয় কর্মিদের এবং দলের সমর্থকদের জন্য ত্রান বিতরন করেছেন, তিনি আমাদের খুলনার নির্বাচিত প্রতিনিধি, যিনি বলেছেন শিবিরের দুঃস্থদের সরকারী টাকা দেওয়াটা অন্যায় হয় নি, এবং সেই একই এলাকায় ক্ষিতিগ্রস্থ মন্দির এবং ক্ষতিগ্রস্থ হিন্দু নাগরিকদের কোনো সহায়তা দেওয়া হয় নি, যদিও ক্ষতিগ্রস্থের তালিকায় তারাই ছিলো প্রধান। আমরা উদাহরনের জন্য কোথায় যাবো, আমাদের ব্লগে অনেক মানুষ আছে, যাদের অনেকেই শিবির কর্মি, 35 বছর আগের মুক্তিযুদ্ধের কথা বললে তাদের মনে হয় বস্তাপচা অতীতের দুর্গন্ধযুক্ত ঝোলা কেনো খুলছে এসব অশোভন মানুষেরা, এবং তাদের বিপরীতে কিছু মানুষ আছে যারা এই সবের প্রতিবাদও করেন, তবে গত পোষ্টের পর তাদের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিলো মনে, এখনও প্রশ্নটা আছে, বুলিসর্বস্ব দেশপ্রেম কি আসলেই আমাদের কোথাও নিয়ে যায়?কারনাটা বলি, বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার সংবিধান সম্মত উপায় হচ্ছে বাংলাদেশী হওয়ার শর্ত যা বলছে, রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ভাষা ও সাংস্কৃতিক ঐক্যের ভিত্তিতে গঠিত রাষ্ট্রকে বাংলাদেশ বলা হবে এবং এর অধিবাসীদের বাংলাদেশী।যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্ব ীকার করছে তারা কোনো মতেই বাংলাদেশী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, যারা হুট করে মনের খেয়ালে বলছে মুক্তিযুদ্ধ নেতৃত্ববিহীন একটা হট্টগোল জাতীয় বিষয়, তাদের কাছে আনুষ্ঠানিক ক্ষমাপ্রার্থনার দাবী জানিয়ে গত 3টি পোষ্টে আমি বিভিন্ন রকম কথা বলেছি, দুঃখ লাগে সেই সব মানুষ যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলে হেদিয়ে যায় তাদের কেউ একটা শব্দ উচ্চারন করলো না। তারা কেউ বললো না এই অন্যায় উচ্চারনের জন্য আনুষ্ঠানিক ভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা করা দরকার সেইসব দলের পা চাটা মানুষগুলোকে।মন্তব্যে একজন বলেছে সংবিধানের পুর্নগঠনের কথা, সংবিধান পূর্ন গঠন করে কি হবে ভাই, পরিবর্তন আনা দরকার চেতনায়, যাদের চেতনায় এই বিষয়টাই আসে না যে এই বিষয়টার জন্য ক্ষমা প্রার্থনার প্রয়োজন আছে , যাদের চেতনা বলে দেয় কুকুরের কাজ কুকুর করেছে তাই ওদের চিৎকার চলতে থাকুক আমরা কর্ণপাত করবো না তাদের চেতনার পুর্নগঠন দরকার, কুকুরের র্যাবিস হলে সেই কুকুরকে মেরে ফেলার নিয়ম আছে, নিদেন পক্ষে তাকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়, এখানের কুকুরগুলোকে আমরা র্যাবিস ছড়ানোর দায়িত্ব সঁপে দিয়েছি। তাদের র্যাবিস তারা ছড়াচ্ছে, মোহান্ধ, কিংবা অসুস্থ কিংবা নেশাগ্রস্থ, কিংবা এরকম অসংখ্য বিশেষন জড়ো করে বলা যায় তাদের পোষ্টে গিয়ে অতীত ভুলে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশের কাজ করার দাবী জানানো মানুষগুলোর সাথে এইসব বুলিসর্বস্ব দেশপ্রেমিকের পার্থক্য কতটুকু?আমরা তাদের ঘৃনা জানানোর উপায় আিইস্কার করি, মাঝে মাঝে খেয়াল চাপে এদের নিয়ে রাজাকার দিবস মৌলবাদী দিবস শুরু করি, এসব আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজন কি, নিজের বিবেককে সান্তনা দেওয়া?মৌলবাদ খারাপ জিনিষ, খুব খারাপ, মানুষের মৌলিক অধিকার ক্ষুন্ন করার রাজনীতি, মানুষকে সামপ্রদায়িক করে তোলার রাজনীতি, এটার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াটা যৌক্তিক, যুগটা অনেক দিন চাকা ঘুরিয়ে এখন ক্লান্ত হয়ে একবিংশ শতাব্দিতে এসে জিরোচ্ছে সামান্য, এখানে মানবাধিকার বলে একটা শব্দও চালু হয়েছে, খুবই চমৎকার একটা আদর্শিক শব্দ, যেই মানবাধিকারের বুলি বলে লেবাননে ইসরায়েলের আক্রমনকে ঘৃনা জানাই আমরা, আমি কলম্বিয়ার ঘটনা নিয়ে কথা বলি, সেই মানবাধিকার বিষয়টার সাথে মানুষের বিশ্বাসের অধিকারটাও যুক্ত, এবং সেই অধিকারটা লঙ্ঘিত হলে সেটা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হয়। মৌলবাদী বিশ্বাস যদি মানুষকে মানবাধিকার লঙ্ঘনে প্ররোচিত করে তাহলে সেটাকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য আইন আছে, বাংলাদেশের দন্ডবিধির 295 থেকে 299 ধারা এইসব মৌলবাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেওয়ার ধারা।শিবিরের কর্মিরা যেভাবে হুমকি দিয়ে মুরতাদ নাস্তিক ঘোষনা করছে তাদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন, যেভাবে খাতমে নবুয়ত মানুষের অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ করছে তাদেরও দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন, প্রয়োজন রাষ্ট্রকে রাহে লিল্লাহ থেকে সচেতন মানুষের হাতে তুলে দেওয়া। সেইসব মানুষ যারা মানুষের বর্ণগোত্র ধর্মপরিচয় ববেচনা না করে সিদ্ধান্ত নিবে, যারা ত্রান বিতরনের সময় রাজনৈতিক মতবাদনিষ্ঠতা দেখে সিদ্ধান্ত নিবে না কারা দুঃস্থ হওয়ার অধিকারী, কারা কখনই দুঃস্থ বিবেচিত হতে পারবে না,আমাদের প্রথম সংবিধান যা বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় উন্নত ছিলো তা অবিকৃত অবস্থায় ফিরিয়ে আনা দরকার, দরকার 12 নং অনুচ্ছেদকে পুনর্বহাল করা।দরকার রাষ্ট্রের নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার মতো শক্তিশালী ও স্বাধীন বিচার বিভাগ, যা অবশ্য সংবিধানে উল্লেখিত আছে, তবে সেই সংবিধান মানছে না নির্বাচিত সরকার এবং আমরা আদলতে দেখছি লীগ পন্থি ব্যারিস্টাররামিছিল করে, বি এন পি পন্থি ব্যারিস্টাররা মিছিল করে, ভাঙচুর করে, অথচ যারা আইনের ভিত্তি নিয়ে কথা বলে তাদের এমন অআইনানুগ ব্যাবহারকে তুলে ধরলে সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।তবে সেই মন্তব্যে আরও একটা কথা ছিলো, আমার অভিমত, কোনো দলীয় ব্যানারে এইসব আলোচনা করা কোনো মতেই সবার গ্রহনযোগ্যতা পাবে না, দরকার একেবারে অরাজনৈতিক কোনো মঞ্চ,যেখানে কেউ ভোটের গন্ধ খুঁঝবে না, আর দরকার সেইসব মানুষের যারা নিজস্ব দলীয় সংকীর্নতার উর্ধে উঠে বলতে পারে নিজস্ব বিশ্বাসের কথা, কোনো রাজনৈতিক প্লাটফর্মের দুর্বলতা মানুষের ভেতরের রাজনৈতিক অবিশ্বাস।আমার মনে হয় মানুষ সব সময় কল্যানকামী। এমন কি জামায়াত শিবির সহ মৌলবাদী দলগুলোর বিরুদ্ধে আমার আদর্শিক এলার্জি থাকলেও এটা মানা যায় সে সব দলের ভেতরেও ভালো মানুষ আছে, সবাই একেবারে পচে যাওয়া, ঘিলুশুন্য নয়, সেসবমৌলবাদী দলের মানুষের সবাই বিবেক আর চিন্তাশক্তি বন্ধক রেখে দেয় নি নিজামি মুজাহিদ কামরুজ্জামানের সিন্দুকে, তাদের একটু ধর্মের চাদর সরিয়ে নতুন করে সংবিধানটা উপলব্ধি করা দরকার। উপলব্ধি করা দরকার তারা যা করছে তা বাংলাদেশের নাগরীক হিসেবে করার অধিকার তাদের নেই, এটা রাষ্ট্রদ্্রোহিতার পর্যায়ে পড়ে। এবং তাদের যেসব নির্বোধ নেতারা এসব অসাংবিধানিক কথা বলছে তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া, তাদের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধি মনোভাব সম্পন্ন নেতাগুলোর বিচার চাওয়ার জন্য তারাও এমন একটা অরাকনৈতিক ব্যানারে সমবেত হতে পারে। এমন কি তাদের কেউ কেউ তাদের মৌলবাদী বিশ্বাসের জন্য ক্ষমা প্রার্থনাও করতে পারে। ভুল স্ব ীকার করে নেওয়ার জন্য কখনই খুব বেশী দেরী হয়ে যায় না। মানুষ ভুল করে, কিন্তু ভুল করে সেটাতে অবিচল থাকাটা অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।ছাত্রদলের ছেলেরাও যুক্ত হতে পারে এই অরাজনৈতিক মঞ্চে, সেখানে তারা জিয়ার করা ভুলের শোধন চাইতে পারে, জড়ো হতে পারে লীগের কর্মিরা, তারা বলতে পারে রাজনৈতিক বিবেচনায় ভুল করে মুজিব যেই বিষধর সাপটাকে খাঁচামুক্ত করেছিলো সেই মাদ্্রাসা শিক্ষাব্যাবস্থা এখন মৌলবাদী রাজনীতির মূল শেকড়। তাদের নেতার নেওয়া ভুল সিদ্ধান্তগুলো বাংলাদেশ রাষ্ট্র টাকে পিছিয়ে দিয়েছে।মানুষ সব সময় ভালোর জন্য পরিবর্তন করে, বাংলাদেশের সংবিধানের পরিবর্তনগুলো দলীয় এবং ব্যক্তিস্বার্থ বিবেচনায় করা বলে তা সব সময়ই খারাপ কিছুর সূচনা করেছে। এবং আমাদের সংসদ যেখানে এসব আলোচনা হয় তারা ঘটা করে দায়মুক্তি বিল পাশ করে,সরকারের র্যাব দিয়ে মানুষ হত্যা করার বিরুদ্ধে লড়াই মানবাধিকারের পক্ষের লড়াই,খাতমে নবুয়তের মানে একদল মানুষের ধর্ম ও বিশ্বাসের উপর আঘাত করাও মানবাধিকারের বিরুদ্ধে , সেটার বিরোধিতা করাটাই মানবিকতা। শিবিরের মাইক ভাড়া করে এবং সামনা সামনি কারো জিহবা কাটতে চাওয়া, কাউকে কেটে বঙ্গোপসাগরে ফেলে দিতে চাওয়া তার বিশ্বাসবিবেচিত সিদ্ধান্তের জন্য সেটাও মানবাধিকার লংঘন।তবে এই কয়েকটা পোষ্ট যা ব্লগে ক্যান্সারের মতো লেগে আছে সেটাকে মুছে দেওয়া এবং সংশ্লিষ্ঠ ব্যাক্তিকে ক্ষমা চািতে বাধ্য করাটা চমৎকার একটা বিষয় হতে পারে।ক্যান্সারের চিকিৎসার উপায় বদল হয়েছে, এখন নতুন পদ্ধতি সেইসব ক্যান্সারের উৎসের রক্তপ্রবাহ বন্ধ করে দেওয়া যেনো তাদের বৃদ্ধি না হতে পারে। এই সব অমানবিক মানুষগুলোকে রাজনৈতিক মানচিত্র থকে মুছে দেওয়া, তাদের উচ্চারনের স্বাধীনতা হরন, এসব হচ্ছে এমনই একটা চিকিৎসা যা বাংলাদেশের ক্যান্সারকে নিরাময় করতে পারে।মৌবাদী দলগুলোকে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে নির্বাসিত করা, এবং ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের জন্য দাবী জানানো এবং অরাজনৈতিক মঞ্চ তৈরি করে সেখানে এসব দাবির সপক্ষে জনমত তৈরি করাটা মানবিকতা।


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।