Volume 3, Book 31, Number 173:
Narrated 'Aisha:
Allah's Apostle said, "Whoever died and he ought to have fasted (the missed days of Ramadan) then his guardians must fast on his behalf."
Volume 3, Book 31, Number 172:
Narrated Abu Said:
The Prophet said, "Isn't it true that a woman does not pray and does not fast on menstruating? And that is the defect (a loss) in her religion."
রমজান মাস এসেছে, স্বর্গের দরজা খোলা হয়েছে, এ মাসের সবটুকু সময় স্বর্গের দরজা খোলা থাকবে। যদি কোনো ভাবে স্বর্গের সাথে আমাদের বাস্তব যোগাযোগ থাকতো খুব ভালো হতো। এই বিশ্বব্যাপী রমজানের সময়সূচি নিয়ে অনিয়ম থাকতো না। স্বর্গমলয় গায়ে লাগা মাত্রই আমরা বুঝতাম এসে গেলো মাহে রমজান।কিংবা কোনো উপায়ে যদি দোযখের সাথেও যোগাযোগ থাকতো তাহলেও হতো, সেই দোজখের ওম গায়ে না লাগলে আমরা বুঝতাম এসেছে মাহে রমজান, তবে সামান্য সমস্যাও আছে আসলে এই বিষয়ে, হাদিসের বর্ননা মতে জোহরের ওয়াক্ত ঠিক মধ্যাহ্নের পরপর না, সূর্য একটু ঢলে গেলে জোহরের ওয়াক্ত হয়, ঠিক মধ্যাহ্নের সময় কোনো এক আশ্চর্য উপায়ে দোজখের দরজা খোলা থাকে আর তাপ গিয়ে পড়ে মরুভূমিতে। আমার মনগড়া কথা না এসব, মুহাম্মদ বিভিন্ন উপলক্ষে বলেছেন আমি সংকলিত অবস্থায় দিচ্ছি।আমার প্রথম সমস্যা হলো রমজানের জোহরের ওয়াক্ত কি তাহলে বদলে যাবে? পুরা রমজান মাসে জোহরের ওয়াক্ত তখন ঠিক কি হিসাবে নির্নিত হবে?শয়তানকে বেঁধে রাখা হয়েছে, তাই আমাদের কোনো দুশ্চিন্তার অবকাশ নেই। শয়তান এই মাসে কোনো অঘটন ঘটাতে পারবে না।অবশ্য রমজানের সুফল অনেক, খাঁটি বিশ্বাসে নাজাত চাইলে পূর্ববর্তি সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। বেহেশতের এক নির্দিষ্ট গেট দিয়ে প্রবেশ করা যাবে, সেটা শুধুমাত্র রোজাদারদের জন্য নির্দিষ্ট, ওটা ছাড়া বাকি 7টা দরজা থাকবে অন্যান্যদের জন্য। বেহেশত 7টা, সবকটা বেহেশতের জন্য একই দরজা, বেহেশত কি সাত মহলা বাড়ী? নাকি সাতটা পৃথক বেহেশত আছে, কিংবা কোনো ভাবে এটা হোস্টেল ধাঁচের ব্যাবস্থা, একটা মহাব্যাবস্থার অংশ যেখানে 7টাআলাদা নামের হোস্টেল থাকবে। ইহুদিরা বিজ্ঞানে বেশ অগ্রসর, তাদের বৈজ্ঞানিক মেধা নিয়ে সন্দেহ নেই, তারাই যে আসলে পছন্দনীয় মানুষ এটাও বোঝা যায় তাদের মেধার প্রতি ইশ্বরের পক্ষপাতিত্ব দেখে, তারা বেহেশতের এমন মনোরম বর্ননা দিয়েছে, এত ডিটেইলস, যার কিয়দংশ পাওয়া যায় হাদিসে, তবে এই মৃতু্যপরবর্তি পুরস্কারের বর্ননায় ইহুদিরা যোজন যোজন এগিয়ে।তাদের ভাষ্যকে সঠিক ধরে নিলে বলতে হবে পৃথক পৃথক প্রাচির থাকলে স্বর্গগুলো পাশাপাশিই থাকবে। কিন্তু এটাতে আবার সমস্যা হয়ে যায়, কিভাবে সবগুলো বেহেশতে একই দরজা দিয়ে ঢোকা যাবে? রোজা অসাবধানতা বশত ভেঙে গেলে তাতে দোষের কিছু নেই, অন্যমনস্কতার জন্য ক্ষমা আছে, তবে ইচ্ছাকৃত রোজা ভাঙার দন্ড- কোনো দাসকে মুক্ত করা, কিংবা 2 মাস টানা রোজা রাখা, কিংবা 60 জন মিসকিনকে খাওয়ানো।ব্যাবস্থা খারাপ না, আরও আগে ভালো একটা নিয়ম ছিলো ইচ্ছা করলেই রোজা না রেখেও পার করা যেতো জীবন, তবে সে সুখের দিন শেষ, রোজা না রাখলে তখন কাফফারা দিয়ে দেওয়া যেতো, অন্য কোনো মিসকিনকে খাওয়ালে রোজার সওয়াব পাওয়া যেতো। আহা সে সব দিন কোথায় হারিয়ে গেলো।সফর কালে রোজা রাখা কিংবা না রাখা আসলে ব্যাক্তির ইচ্ছাধীন বিষয়, করলেও দোষের কিছু নেই, না করলেও দোষের কিছু নেই। ইদানিং ধর্মের বানীকে টেনে বিকৃত করার একটা প্রচলন হয়েছে, বিজ্ঞানের সাথে সাযুজ্য রাখতে গিয়ে অনেক সময়ই এই টানাহ্যাঁচরা চলছে বানী নিয়ে। এখন এই বিষয়টাকে একটু টেনে আমিও বলতে চাই এই পৃথিবী এক সফর আমাদের জন্য, আমাদের আসল গন্তব্য আমাদের আসল ঠিকানা পরকাল আমরা এখানে 2 দিনের মুসাফির মাত্র, এসেছি ভ্রমন করতে ভ্রমন শেষে তার কাছে ফিরে যাবো। এই সফরে কেনো তবে রোজা রাখা। ওটাও আমাদের ইচ্ছাধীন, আমরা রাখলেও রাখতে পারি, না রাখলেও ক্ষতি নেই কোনো।Book 006, Number 2472:
Jabir b. 'Abdullah (Allah be pleased with both of them) reported that Allah's Messenger (may peace be upon him) went out to Mecca in Ramadan in the year of Victory, and he and the people fasted till he came to Kura' al-Ghamim and the people also fasted. He then called for a cup of water which he raised till the people saw it, and then he drank. He was told afterwards that some people had continued to fast, and he said: These people are the disobedient ones; these are the disobedient ones
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন