• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'theme_imagefield_image' not found or invalid function name in theme() (line 669 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/theme.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

গেরিলা দেখে এলাম

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৪/২০১১ - ৮:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গেরিলা দেখে এলাম।

১লা বৈশাখের দিনে এমনিতেই আমার কাজের অভাব, তার উপর সাড়া রাস্তায় ভিড়।

সকালটা টিএসসিতে চলে গেল। আসলে সকাল বলাটা ভুল, ১১ টায় আর সকাল কই?পরের কয়েক ঘন্টা মধু, হাকিম আর শ্যাডোতে চক্করে।

কাঠের পাখিদের ধান খাওয়াতে খাওয়াতে, অন্যদের খাওয়া দেখতে দেখতে আর মানুষের বিচিত্র কাজ দেখতে দেখতে দুপুর কাটানো। সবচেয়ে মজা পেলাম ‘স্পা’ এর কাজ কারবার দেখে।

অবশ্য সকালে উঠে একটা কাজ করা হয়েছে, সাইকেল নিয়ে বলাকায় যাওয়া এবং ‘গেরিলা’র টিকেট কাটা।

বলে রাখা প্রয়োজন আমি ছবি বা চলচ্চিত্র ক্রিটিক নই এবং এটা আমার কাজও নয়। তবে গেরিলার কথা শোনার পর থেকেই মাথায় একটা কথাই ঘুরছিল, “ছবিটা দেখতে হবেই।”

সরকারী অনুদান এবং ইমপ্রেস এর সহায়তায় তৈরি ছবিটি মুক্তিযুদ্ধের সময়কে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। এবং সেই চেষ্টায় তারা সফল হয়েছে-একজন সাধারণ দর্শক হিসেবে আমি তা মনে করি।

শুরুটা যথেষ্ঠ ভালো। মুক্তিযোদ্ধারা একের পর এক আক্রমণ করছে, পুরনো ঢাকার মুরব্বি (এটিএম শামসুজ্জামান) আর আলতাফ মাহমুদের (আহমেদ রুবেল) বলিষ্ঠ কথায় একটু পর পর হল জুড়ে হর্ষধ্বনি। সাথে হাততালি। একটু পরপরই জয় বাংলা। শুরুতে, বিরতিতে এবং শেষে তো বটেই। সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া, যাদের অধিকাংশই মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, সে সময়ে তাদের অস্তিত্ব ছিল না।

ছবি দেখছি আর বারবার একটি কথাই ভাবছি। খেলার মাঠে পোশাকে, পতাকায়, গায়ে লাগিয়ে চিৎকার করে ওঠে,”পাকিস্তান জিন্দাবাদ। মেরি মি আফ্রিদি, উই ফরগোট এভিরিথিং।” কোথায় তারা?

পিছন থেকে ছোট ছেলের অবুঝ জিজ্ঞাসা

১#মা, এরা কারা?এদেরকে কেন মেরে ফেলেছে?
- এরা শহীদ, পাকিস্তানিরা মেরে ফেলেছে।

২#মেয়েটা এত কষ্ট পায় কেন মা?
মা কিছু বলে না।

হয়তো তারও চোখ ভিজে এসেছে।

রাস্তায় পড়ে থাকা লাশের পাশে কুকুর দেখে পাশের জন ‘ইস’ করে ওঠেন। চোখ বন্ধ হয়ে আসে তার।

মনে মনে বলি, চোখ খুলুন, দেখুন। কি হয়েছিল সেদিন।

খুব কি ভিন্ন ছিল সে দিনগুলি?ছবির ফ্রেমের চেয়ে খুব কি ভিন্ন?

পাকি সৈন্যদের সমান তালে চলেছে রাজাকারদের নিষ্ঠুরতা, ‘গেরিলা’তে তা অসংখ্যবার ফুটে উঠেছে।

নৌকায় বসে বিলকিস ( জয়া আহসান ) অতীতকে ভাবে। ভেবে সুখ বোধ করবার চেষ্টা করে। আর ভাসা লাশ দেখে বমি করে। পাশে বসে থাকা ছোট্ট ছেলেটি নির্বিকারভাবে যব খেয়ে যায়। সে যে অনেক দেখেছে। লাশ, গলিত পচা মানুষের লাশ। তার সহ্য হয়ে গেছে।

ইসলামের নামে কত শত বাঙ্গালির রক্ত যে আজও গোলাম আযমদের হাতে, তারা আজও পুলক বোধ করে গরু জবাইয়ের সময়। হ্যাঁ, এইভাবেই সেদিন মানুষ জবাই দিয়েছিলাম। কাফের মুসলমানদের, মালাউনদের।
কেউ যে রেহাই পায়নি ওদের হাত থেকে, না মা, না বোন, না দাদী-নানী। কেউ না।

বিলকিস চরিত্রটি সে সময়কার চরিত্র, বাস্তবতায় মোড়া। প্রশ্ন তোলা যেতে পারে বাস্তবতাটা কি???বাস্তবতা হচ্ছে ৩০ লক্ষ বাঙ্গালির মৃতদেহ। বাস্তবতা যারা হারিয়েছে তাদের কষ্ট। আর যারা হারাইনি তাদের কাছে এ কেবলই পরিসংখ্যান, কেবলই এক যুদ্ধ। এও এক বাস্তবতা, তাই না?না হারানো?

তাইতো দেখতে পাই পাকিপ্রেম টেলিভিশনের পর্দায়, সেলুলয়েডের ফিতায়, মাঠে-ঘাটে। তাইতো পলাশীর মোড়ে বয়স্ক চা বিক্রেতার মুখে শুনতে পাই, “পাকিস্তানিরা তো ভাই ছিল আমাগো, আগে তো ওগোরেই সাপোর্ট করতাম। তাই এখনও করুম”।
কাকারে বলি, “যুদ্ধের সময় কই ছিলেন কাকা?”।
উত্তর দেয় কাকা, “ঐ পাড়ে গেছিলাম শুরুর পরপরই।”

বাস্তবতা, কাকা বাস্তব দেখেনি। এমন অনেকে আছেন। তাদের বলি, গিয়ে দেখেন।

কাল গিয়ে বলে এসেছি, “সিনেমাটা দেইখেন পারলে, টাকা আমি দিয়ে দিমুনে।”

নিন্দুকেরা অনেকে অনেক রকম ধুয়া তুলবেন, ছবি ভালগার, ছবিতে বীভৎস কিছু দৃশ্য রয়েছে। সত্য ভালগার আর বীভৎস দুটোই হয়ে থাকে, ফেস করুন।

কয়েকজন আবার সিনেমা হল খালি থাকার কথা বলেছেন, তাদের বলছি দুপুরে বলাকার শো খালি ছিল শুধু, সিনেপ্লেক্স সারাদিনের টিকেট সোল্ড-আউট ছিল, আর বলাকার বিকালের শো তো আমিই দেখলাম। ফুল-হাউজ। হয়তো ১লা বৈশাখ দেখে দুপুরটাবেলায় লোক সমাগম কম হয়েছিল।

ফেরদৌসের দুর্বল অভিনয় আর গানগুলোর নির্বাচন সময়োপযোগী(কাহিনীর সময়) না হওয়ায় ছবিটির মান একটু কমে গেলেও এধরনের চলচ্চিত্র আমাদের আশার আলো দেখায়। যে চলচ্চিত্র শিল্পের ছবি দেখে ৮-১০ বছর আগে মুখ ফিরিয়ে নিতাম, সেই শিল্পই আমাকে মুগ্ধ করেছে। প্রধান চরিত্রে রূপদানকারী জয়ার অভিনয় ছিল স্বতঃস্ফূর্ত।

চলচ্চিত্রটির নির্মাতাকে একটি বিষয়ে অবশ্যই বাহবা দিতে হয়। তা হচ্ছে সময়টাকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরার চেষ্টা। ছবির প্রত্যেকটা বিষয়ে যত্নের ছাপ লক্ষ্য করা যায়। ডিটেইলিং এর কাজ খুবই ভালো হয়েছে।

গেরিলা দেখতে যাবেন????

পারলে সাথে করে পাকিস্তান সমর্থক বন্ধুটিকে নিয়ে যান। লাভ না হলেও ক্ষতি কিছু হবে না। বোধ করি অন্তত এরপর আর এদের মানুষ বলে সম্মান দেওয়াটা ঠিক বোধ করবেন না।


মন্তব্য

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

এবাঁদুড়ের চলচ্চিত্র না এটা?

সৌরভ এর ছবি

আমি তো পত্রিকায় পড়লাম - সৈয়দ শামসুল হকের 'নিষিদ্ধ লোবান' উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য। এবাদুড় বলে কারও নামও তো দেখলাম না।


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

হিমু এর ছবি

এবাদুড়কে প্রথমে চিত্রনাট্যের জন্য কামলা খাটানো হয়েছিলো। তবে পরে তাকে অজ্ঞাত কারণে কানে ধরে বের করে দেয়া হয়েছে বলে দুষ্ট লোকে কানাঘুষা করে।

সৌরভ এর ছবি

এবাদুর রহমান আছেন। http://www.guerrillathecinema.com/buildsummary


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

হিমু এর ছবি

এবাদুড় চালাক বাদুড়। সে মেহেরজানেও থাকে, গেরিলাতেও থাকে।

হাসিব এর ছবি
সৌরভ এর ছবি

আরেকজন দর্শকের অনুভূতি


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

মনসুর খান এর ছবি

একটি গ্রন্থ লেখকের নামে, একটি আলোকচিত্র ফটোগ্রাফারের নামে, একটি গান কণ্ঠশিল্পীর নামে, একটি পেইন্টিংস চিত্রকরের নামে পরিচিতি পায়। শিল্পের পায় সব শাখাই স্রষ্টার নামে স্থান করে নেয়। চলচ্চিত্রচিত্র শিল্পটিই তাই। হিচককের ছবিগুলোর চিত্রনাট্যকারকে কি আমরা খুঁজি, কিংবা ফেলিনি, কুরোশাওয়া, তারাকোভস্কি, বার্গম্যান, কিসলোভস্কি’র চলচ্চিত্রগুলো চিত্রনাট্য রচয়িতার নামে পরিচিত পায়নি। সেটা মানানসইও নয়।

হিমু এর ছবি

একটি গ্রন্থ একজন লেখক লেখেন, একটি আলোকচিত্র একজন আলোকচিত্রী তোলেন, একটি গান একজন কণ্ঠশিল্পী গেয়ে থাকেন, একটি চিত্রকর্ম একজন চিত্রশিল্পী আঁকেন। চলচ্চিত্র একটি যৌথ নির্মাণকর্ম। হিচককের ছবির চিত্রনাট্যকারকে আমরা খুঁজি না আমাদের আগ্রহ-কৌতূহলের অভাব আর সামগ্রিক মূর্খতার কারণে। কিন্তু যখন হিচককের একটি ছবি নিয়ে আলোচনা হবে, তার চিত্রনাট্যকার, সিনেমাটোগ্রাফার, সবার নামই আলোচনায় আসবে। যদি আলোচনায় আমরা তাদের আনতে না পারি, সেটি কিছুটা খণ্ডিত আর একদেশদর্শী হতে বাধ্য।

কোনো বিতর্কিত রামছাগল যদি চিত্রনাট্যের কাজে জড়িত থাকে, তার নাম সিনেমার সাথে জড়িয়ে যাওয়াটাই তো স্বাভাবিক, তাই না?

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

আমার ধারণা এবাদুড় খালি ফেরদুসের ডায়লগ্গুলা লিখছে :D


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

আপনি দেখছেন ছবিটা? আপনার মন্তব্য কি?

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

আমার মন্তব্য ... ছবিটা ভালো। বিশেষ কোনো অসততা চোখে পড়ে নাই। শিল্প নির্দেশনাও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভাল। দুয়েকটা টেকনিকাল ত্রুটি নিয়া বেশি আলোচনা কর্তে চাই না। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউসিক অত্যন্ত বাজে হৈছে।


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

রু (অতিথি)  এর ছবি

তৃতীয় মাত্রার এক পর্বে নাসির উদ্দিন ইউসুফের মেয়ে এসেছিলেন। কথা শুনে খুব একটা ইম্প্রেসড হয়নি তখন। এখন আপনার লেখা পড়ে ভালো মনে হচ্ছে।

রোকসানা রশীদ এর ছবি

আমাদের এই মুভিটা কেন দেখা উচিৎ তার উপর একটা লেখা পড়লাম, খুব ভালো লেগেছে তাই শেয়ার করলাম!
'গেরিলা' মুভির প্রিভিউ!
আপনার রিভিউটা দারুন লাগলো!!! অসাধারন! কালকে ইচ্ছা আছে দেখতে যাওয়ার, যদি টিকেট পাই!!

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

'আমার বন্ধু রাশেদ' আর এই সিনেমাটা দেখার ইচ্ছা আছে।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

হিমু এর ছবি

এই ধরনের সিনেমায় ফেরদৌসের মতো ললিপপদের ভূমিকা মূলত দর্শক ম্যাগনেটের। "নায়কনায়িকা"র চেহারা দেখে সিনেমা দেখতে চাওয়া স্বাভাবিক প্রবণতা। আমার পছন্দের একটা সিনেমা "হে রাম!"-এ শাহরুখ খানের অতি অভিনয় দেখে খুবই বিরক্ত লেগেছিলো, পরে কমল হাসান এক সাক্ষাৎকারে সোজাসাপ্টা বলেছিলেন, তিনি শাহরুখকে নিয়েছেন যাতে লোকে সিনেমাটা দেখে। ট্রেলরে ফেরদৌসরে দেখে খুবই বিরক্ত লাগলো।

মুক্তিযুদ্ধের আরো সিনেমা বানানো হোক। সরকার সাংসদদের গাড়ি আমদানিতে শুল্ক মাফ না করে ঐ টাকাগুলি মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা বানানোর জন্য দিলেও তো পারে।

কুলদা রায় এর ছবি

এ-বাদুড়ের নাম দেখলাম না। নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বি-বাদুড়ের নাম দিতে সাহস পান নাই। তিনি খুবই চাল্লু মাল।

...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

হ। কুলদা রায়ের নজরদারি লিস্টিতে পড়বার ভয়ে গেরিলা কমান্ডার নাসিরউদ্দিন ইউসুফ ভয়ে হাত পা . . .

mansurkhan এর ছবি

কুলটা রায় বাবু, আগে ছবিটা দেখেন তারপর মন্তব্যের ফুলঝুড়ি ছোটান। আন্দাজে ঢিল ছুঁড়ে বারবার হাস্যস্পদ হওয়ার প্রয়োজন কি? একজন বয়োজ্যেষ্ঠ সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে একটু আদব-কায়দার চর্চাটা সেরে আসা দরকার। ‘গেরিলা’র চিত্রনাট্য নাসির উদ্দীন ইউসুফ ও এবাদুর রহমান দু’জনে করেছেন। তবে চিত্রনাট্যের বেশিরভাগই নাসির উদ্দীন ইউসুফের করা। চলচ্চিত্রটি দেখা হলে দেখতে পেতেন সেখানে গোটা গোটা অক্ষরে এবাদুরের নাম রয়েছে। ওটাই তো মূল প্রমাণ, তাই না!

দ্রোহী এর ছবি

দুটো ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ অতীত ভুলে এক হবার পথে। এ সময়ে এধরনের সিনেমা মুক্তি না পাওয়াই ভাল।

;)

অদ্রোহ এর ছবি

কদিন আগেই আমার বন্ধু রাশেদ দেখলাম। খুব শীঘ্রই গেরিলা দেখে ফেলার আশা রাখি।

--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

সিনেমার আলচনা বেশ লাগলো

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

অমিতাভ এর ছবি

আমি কাল দেখলাম পোস্টারটা। ধন্যবাদ চমৎকার একটা বর্ণণার জন্য। হলে গিয়েই দেখে আসবো শীঘ্রই। :)

সবুজ পাহাড়ের রাজা. এর ছবি

ভাল রিভিউ।

সাফি এর ছবি

রিভিউ পড়ে যা মনে হল রুবাইয়্যাতকে ছবিটা দেখানো দরকার

গৌতম এর ছবি

খুব শিগগিরই ছবিটা দেখতে যাচ্ছি।

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

 সৈকত সালাহউদ্দিন এর ছবি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস, ঘোষক নিয়ে বিতর্ক, পাঠ্যপুস্তকে ইতিহাস বিকৃতি এড়াতে বছরে একটি 'গেরিলা' নির্মাণ করা সময়ের প্রয়োজন। আমার মনে হয়েছে এ সময়ে সারাদিন ভাষণ শুনে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যতটা উদ্দীপ্ত হওয়া সম্ভব, একবার গেরিলা দেখলে এরচেয়ে বেশি উদ্দীপ্ত হওয়া যায়। আমার অন্তত তাই মনে হয়েছে।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ঢাকার বাইরে থাকায় ছবিটা দেখা হয়নি... দুয়েকদিনের মধ্যেই দেখে ফেলবো...

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সার্থক এর ছবি

অত্যন্ত দুর্বল সম্পাদনা। একটা সিন ঠিকমত শেষ হওয়ার আগেই অন্য সিনে চলে যাওয়া পরিচালকের দোষ নয়। Natural flow টাই নষ্ট করে দিছেDisjointed শব্দটা মাথা আসছে। লুতুপুতু ফেরদৌস মনে হয় কখনোই বুঝতে পারবেনা characterization কাকে বলে। সব সিনেমাই তো আর "হঠাৎ বৃষ্টি" না।

Kabir +Ahmed  এর ছবি

আপনারা যাঁরা গেরিলা সিনেমাটি সম্পর্কে মন্তব্য লিখেছেন তাঁদের অনেকেই মুক্তযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্মের। আপনারা সিনেমায় নৃশংসতা দেখেছেন। বাস্তবে যে সব পরিবার এই নৃশংসতার শিকার স্বাধীনতার চল্লিশ বছরেও তাদের সেই লন্ডভন্ড জীবনে সামান্য সান্তনার কোন উপলক্ষ আসেনি। বর্তমান সময়ে আপনাদের প্রতিক্রিয়া ও একাত্বতা তাদের জীবনের শত হতাশা ও কিছু না পাওয়ার বেদনার মাঝেও কিছুটা সুবাতাশ বয়ে এনেছে। আপনারা হয়তো জানেনইনা আপনারা তাদের মাঝে নতুন করে লড়াইয় অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন। আপনাদের প্রতি তাদের পক্ষ থেকে কৃতঙ্গতা।

নীলকান্ত এর ছবি

সব কথার এক কথা এখন ,"যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।"
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কবীর আহমেদ।


অলস সময়

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।