সবে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় চাকরিতে যোগ দিয়েছি। তবে তখনো ভার্সিটির পড়াশোনার পার্ট শেষ হয়নি। অফিসের বড়কর্তার অনুগ্রহে, মাঝে মাঝে ক্লাস করার সুযোগ পাই। তো এরকম একদিন ক্লাস শেষে আড্ডা দিচ্ছি। হঠাত্-ই আড্ডায় বিজ্ঞাপনের প্রসঙ্গ উঠলো। তখন টিভিতে ফেয়ার অ্যান্ড লাভলীর একটি বিজ্ঞাপন নিয়মিত প্রচার হচ্ছে। বিজ্ঞাপনটিতে বাবা আক্ষেপ করে বলছিল, আমার যদি একটি ছেলে থাকতো? ছেলে নেই, তবে ভদ্রলোকটির মেয়ে আছে। সে চাকরিও করে। কম বেতনের। কিন্তু গায়ের রঙ ফর্সা নয় বলে ভালো চাকরিও পাচ্ছে না। আবার বিয়েটাও হচ্ছে না। এক বন্ধু বলে উঠলো, মেয়েরা যেন মেধা নয়, চেহারার জোরেই চাকরি পায়। আরেক বন্ধু সরাসরি আমাকে অভিযুক্ত করে বললো, তোরা বিজ্ঞাপনওয়ালা মেয়েদের যে কী ভাবিস? শুধুই তাদের ছোট করে দেখিস। সেদিন আমি আমতা আমতা করে বলেছিলাম, মেয়েদের ভেতরের সৌন্দর্য আর আত্নবিশ্বাস বের করে আনাই ছিল, সে বিজ্ঞাপনের মুল উপজীব্য। বন্ধুরা গরম চোখে আমার দিকে তাকিয়েছিল সেদিন। তবে তারও আগে টিভিতে শর্মিলী আহমেদের রাঁধুনীর সেই বিজ্ঞাপন- এবার ঘরে একটা সত্যিকারের রাঁধুনী নিয়ে আয় দেখে আমিও বিজ্ঞাপনওয়ালাদের দিকে এমন রোষকষায়িত লোচনে তাকিয়ে মেয়েদের প্রতি এমন দৃষ্টিভঙ্গির তীব্র প্রতিক্রিয়া করেছিলাম। আজ ভাগ্যের কী পরিহাস, সেই রাঁধুনীর গুণগান আমাকেই গাইতে হচ্ছে।
ঘটনা এবার একটু খুলেই বলি। সেরা রাঁধুনী ১৪১৪-এর চুড়ান্ত পর্বের প্রতিযোগিতা হচ্ছে। স্কয়ারের এই রাঁধুনী ব্র্যান্ডটি দেখভাল করেন আমাদের মিডিয়াকমের আশরাফ ভাই। তিনি সেদিন আমাদের ক্রিয়েটিভে এসে আমার সিনিয়র সাগর ভাইকে বললেন, সেরা রাঁধুনীর দ্বিতীয় পর্বের প্রতিযোগিতা তো প্রায় শেষ হয়ে এলো, চুড়ান্ত পর্বের মিডিয়া হাইপের জন্য আমরা একটি পিআর (পাবলিক রিলেশন) ক্যাম্পেইন করতে চাই। পান্থকে আমার দরকার। সাগর ভাই বললেন, পান্থ সাংবাদিক ছিল, ও ভালো করতে পারবে, ওকেই নিয়ে যান। আর আমি সাত পাঁকে বাধা পড়লাম সেরা রাঁধুনীর ফাঁদে। যদিও রুচির (স্কয়ারের আরেকটি ব্র্যান্ড) কাজ আছে বলে পার পেতে চেয়েছিলাম।
তারপর থেকেই সেরা রাঁধুনী হওয়ার হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখছি। বিভিন্ন পর্বে বিজয়ী হওয়াদের দিগবিজয়ী হাসি গিলছি। সেরা রাঁধুনী হওয়ার জন্য কার কেমন অধ্যবসায়, বিচারকদের সামনে এসে তার বিস্তারিত বিবরণ শুনছি। সেরা ১০ জনের প্রোফাইল কালেক্ট করছি, কীভাবে তা মিডিয়ায় ব্যবহার করা যাবে সেটা ভাবছি। আর অনুষ্ঠানে আগত সাংবাদিকদের বলছি, আমরা এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মেয়েদের শিখাচ্ছি। আর একজন মেয়েকে শেখানো মানে একটি ফ্যামিলিকে শেখানো। তাছাড়া এটি যেহেতু মিডিয়ায় প্রচারিত হচ্ছে, সেহেতু সারাদেশের মানুষও এটা থেকে শিখছে। সুতরাং এর প্রভাব ইতিবাচক। মারহাবা!মারহাবা!!মারহাবা!!!
এবং ফারাহ রুমা
ফারাহ রুমা অভিনেত্রী, মডেল না উপস্থাপক? আসলে কোনটি তার পরিচয়, তা আমি জানি না। মাঝে মাঝে হয়তো পত্রিকায় তার নাম ,ছবি দেখতাম। তবে কিছুদিন আগে ফেসবুকে আমার হোমপেজে পিপল ইউ নো অপশনে তার ছবি দেখতাম। এই পর্যন্তই।
কয়েকদিন আগে রাঁধুনী মশলার একটি বিজ্ঞাপনের চরিত্রের জন্য মডেল খোঁজা হচ্ছে। আশরাফ ভাই ফারাহ রুমার কথা বললেন। কিন্তু আমাদের ক্রিয়েটিভ টিমের সবাই একবাক্যে নাকচ করে দিই। বলি, আমরা যে পার্সোনালিটি খুঁজছি, তা ওর মধ্যে নেই। পরেরদিনই তেজগাঁওয়ের চ্যানেল আইয়ের স্টুডিওতে গিয়ে দেখি ফারাহ রুমা। সেই নাকি সেরা রাঁধুনী ১৪১৪-এর উপস্থাপক। কথা প্রসঙ্গে বলি, রুমা আপা, আপনাকে ইদানিং ফেসবুকে দেখছি না যে! রুমা বলেন, ওটা নাকি তার নামে অন্য একজন খুলেছিল। পরে তারই এক বন্ধু ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ পাঠিয়ে বন্ধ করিয়েছে।
ফেসবুকে মাঝে মাঝে বিভিন্ন সেলিব্রেটির প্রোফাইল দেখতে পাই। এর কতজন যে ফেক তা কে জানে! তবে আমার এক বন্ধু সেসব সেলিব্রেটির সাথে প্রায়ই যোগাযোগের চেষ্টা করে। দুই একটা যে রেসপন্স পায় না তা নয়, আর সেই রেসপন্সগুলো আমাদের কাছে ঘটা করে বলে। জানি না, সেই রেসপন্সগুলো কোনো ফেক আইডিধারীর কী'না। তবে রেসপন্স পেয়ে আমার বন্ধুর দারুণ সুখকর অনুভূতিটা মোটেই ফেক নয়। সে সেসব সেলিব্রেটিকে পছন্দ করেই যোগাযোগ করে। আর কিছু লোক কী'না এদের আবেগ নিয়ে খেলে মজা লুটে।
মন্তব্য
গুরত্বপুর্ন পোস্ট
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
মানিক ভাই, কই আর গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। এখন পর্যন্ত ৫২ জন পড়েছে। আর মন্তব্য জানিয়েছে মাত্র ২ জন। হাঃ হাঃ হাঃ...
খুবই গুরুত্বপূর্ন পোস্ট।
--------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার অফিসে ফেস বুক বন্ধ করে দেবার পর এখানেও কর্মকর্তাদের হুমকির মুখে খুলে দিতে হয়েছে। তবে সচলায়তন বন্ধ হবার কোন ঝুকি নাই। কারন এখনে একমাত্র আমিই সচলায়তনে ঢু মারি।
ইবা
ভাইরে, শুধু ঢুঁ মাইরেন না। মাঝে মাঝে কিছু লিখে আমাদের বিনোদিত কইরেন।
হোমপেজে পিপল ইউ নো ব্যাপারটা সত্যিই আমার কাছে সন্দেহজনক লাগে। ব্যাটারা বন্ধুর বন্ধুর বন্ধুরেও টানে। যেখানে বন্ধুর বন্ধুরেই দুই চোখে দেখতে পারি না, সেখানে বন্ধুর বন্ধুর বন্ধুরেও দেখায়। কিছু কিছু ফেস সরানের অপশন থাকলে ভালো হইতো।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
শুধু কিছু কিছু ফেস অপশন নয়, আজাইরা ইনভাইটেশন, অ্যাপ্লিকেশন ঠেকানোর উপায় থাকলেও ভালো হইতো।
- চিন্তার কথা!
আগে যেমন বিভিন্ন চ্যাটমাধ্যমে লোকজন মেয়ে সাইজা ছেলেদের প্রেমের সাগরে চুবাইতো, এবার ফেসবুকে এই কাহিনী!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হু
ফারাহ রুমাকে চিনতে পারলাম না, মনে হচ্ছে অনেক জনপ্রিয় কেউ।
হুমমম আসলেই ফেসবুকে অনেক বাংলাদেশের সেলিব্রেটির প্রোফাইল দেখা যায় কিন্তু আমার মনে হয় কয়েকজন ছারা সবারই ফলস।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আমারও তাই মনে হয়।
ফারাহ রুমা কে জানি না , তয়
আমাকেও কয়েকদিন হুমায়ূন আহমেদ আর চিত্রনায়িকা ববিতা খুব যন্ত্রনা করেছেন । তারা কেন যেন আমার বন্ধু হবার জন্য খুব উচাটন ছিলেন ।
----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
ববিতারে আমি পাইসি বস, তবে আবার টাইম মতো ডিলিটও মারছি।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
মানুষের অনুভূতি নিয়ে খেলাটা তো খুবই ঘৃন্য কাজ।আমাদের সবার এ বিষয়ে সজাগ থাকা উচিৎ।
রেজা... আমি জানি না আপনি কোন বিজ্ঞাপনি সংস্থায় ঢুকেছেন... তবে এট্টুক বলি যে আমি এই মিডিয়াতে ১৫ বছর কাটানর সুবাদে দেশের যে কোনো বিজ্ঞাপনী সংস্তারই ৫০ পার্সেন্ট লোকরে চিনি।
আপনে যে বললেন রাঁধুনীর বিজ্ঞাপনটা... শর্মিলী আহমেদের... সেইটা আমারই বানানো। আমার একলা বললে ভুল হবে... কনসেপ্ট থেকা ডাউনলোড... তবে বেশিরভাগ অংশটা অভিকের ছিলো... দ্বিতীয়ত ছিলো আমার। আমি তখন মাছরাঙার ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ছিলাম।
আমিও জানি যে এই বিজ্ঞাপন নিয়া অনেক রঙ্গ হইছিলো... তবে সেই বিয়য়ে আমার ভাষ্য জানতে চাইলে আমি অবল্যই আলাদা পোস্ট দিমু... এইখানে এবং এখন আমার পরিস্থিতিতে আলোচনা করতে ইচ্ছুঁক না।
এই মূহুর্তে মনে হইতেছে এই বিষয়ে একটা আলাদা পোস্টই দিতে হবে...
সেটা পারলে দিবো... তবে আপনার যদি কোনও জিজ্ঞাস্য থাকে নির্দ্বিধায় এইখানে জানাইতে পারেন... আমি অন্তত তিন দিন এই পোস্টটা ফলো করবো স্রেফ আপনার প্রশ্ন জানতে... উত্তর দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়াই বলতেছি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই, আপনার দেয়া তিনদিনের সময়সীমা হয়তো শেষ হয়েছে। নেটের সাথে সংযুক্ত থাকি অফিসের দিনগুলোতেই। গত দুদিনের ছুটির কারণে আপনার মন্তব্য চোখে পড়েনি। রবিবারের প্রথম প্রহরে দেখলাম। তাই এখনই কিছু বলার চেষ্টা করছি। জানি না আপনার চোখে পড়বে কী'না। আর হ্যাঁ, এখন আমি মিডিয়াকমে কপিরাইটার হিসেবে আছি।
বিজ্ঞাপনে নারীর ব্যবহার (নেতিবাচক ব্যবহার) নিয়ে অনেক জল ঘোলা হয়েছে বিশ্বজুড়ে। এটা শুধু বাংলাদেশের বিষয় নয়। ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী কিংবা শর্মিলী আহমেদের রাঁধুনীর বিজ্ঞাপনের কথা উল্লেখের মাধ্যমে আমি সেদিকেই ইঙ্গিত দিয়েছিলাম। কাজেই রাঁধুনীর সেই বিজ্ঞাপনের প্রসঙ্গ ধরেই আপনি এ বিষয়ে আলাদা পোস্ট দিতেন পারেন। তাহলে বিষয়টা খোলাসা হয়। এ বিষয়ে আমরাও আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তাভাবনা শেয়ার করতে পারি আপনার পোস্ট সমীপে। তবে এখনই একটা কথা না বলে পারছি না যে, কয়েক বছর আগে যে চোখ দিয়ে রাঁধুনীর বিজ্ঞাপনটি দেখেছিলাম, এখন তা অবশ্যই পরিবর্তন হয়েছে। কারণ বিজ্ঞাপনের খুঁটিনাটি প্রতিদিনই একটু একটু করে শিখছি যে! সে পরিবর্তনটা কেমন পড়ে একসময় শেয়ার করা যাবে।
নজরুল ভাই, আপনি এখন তো মনে হয় মাঙরাঙ্গায় নাই। তো কোথায় আছেন?
এইটা নিয়া বলতে গেলে আসলে ব্যাপক আলোচনা প্রয়োজন... বড় পোস্ট লাগবো... কিন্তু আমি প্রায় মাসখানেক যাবৎ কোনও ব্লগ লেখতেছি না... সময়ের অভাব হেতু। গত দুইদিন বাড়ি বদলাইছি... এখনো গোছগাছে ঝুলি। জমছে অনেক কাজও... মনে হয় ইহ জিন্দিগীতে আর ব্লগ লেখা হবে না। (দুঃখু)
আমি মাছরাঙার জন্ম থেকে ছিলাম... তারপরে একযোগে সবাই চলে এসে বানাই কৃষ্ণচূড়া...
অফিসিয়ালি পরিচালক পদাধিকারে এখনো সেখানে আমি দ্বিতীয় ব্যক্তি... কিন্তু আমার কিছু ব্যক্তিগত ব্যস্ততা আর ভাবনার স্বকীয়তায় এখন অনেকটা ঝুলন্তভাবে কাজ করতেছি...
এর বাইরে নিজের একটা ছোট্ট হাউজ দেওনের পায়তারা করতেছি। ভালো থাইকেন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমার তো সপ্তাহে একবারও ফেসবুকে ঢুকা হয় না। এটা কি এর মাজেজা বুঝি না বলে ? না কি আরিফ জেবতিকের ভাষায় ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি বলে ?
হয়তো এগুলোর কোনোটাই নয়, আসলে সময়ের নির্মম অভাব !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ফেসবুক গতসপ্তাহে আমার দুইশত ফ্রেন্ড গায়েব করে দিয়েছে।
সেই সাথে আমার ইনবক্সের প্রায় হাজার খানেক ইমেইলও লাপাত্তা হয়ে গেছে।
জনগন সাবধান!!
এই ভুতের কোন কুল কিনারা করতে পারি নাই। তবে নিজের সব ইনফো মুছে দিয়েছি।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
খুবই গুরুত্বপূর্ন পোস্ট।
দেখলেন কত মন্তব্য আর ২৩২ বার পঠি্ত
*******************************
A life unexamined is not worthliving.-Socrates
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
যারা ফেস বুক নিয়ে নানা রকম অভিযোগ করছেন, তাদের জন্য বলছি ।
কোন দুঃখে ঢুকেছিলেন ?
এখন যদি একেবারেই অসহ্য লাগে, অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিলেই পারেন ।
অ্যাকাউন্ট বন্ধও করব না, আবার ফেসবুকের গুষ্ঠী উদ্ধারও করব । তারমানে আমি ভাল মতই ফেসবুকে আসক্ত । স্বীকার করলেই পারেন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী হাবিবের ফেসবুক একাউন্টে ঢুঁ মারছিলাম একবার। তার ছবির এলবাম দেখে মনে হল, তার কোন এক নিকটাত্মীয় নিজের ছবি একটু প্রচার-প্রসারের জন্য এই ফিকির করেছেন। হাবিবের সাথে ওই মহিলার (নিতান্ত মেয়ে, এমনকি তরুণী বলেও বোধ হয় নাই) ছবিতে এলবাম সয়লাব! সাথে আরো লোকজনও ছিল। এই হইল সেলিব্রেটিদের ফেসবুক কাহিনী!
~ ফেরারী ফেরদৌস
আমার অফিসেও ফেসবুক ব্লকড। তবে কেউ আন্দোলন করেনি। মোবাইল থেকে গুতায় সবাই
নতুন মন্তব্য করুন