• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

কী করে একজন সম্পূর্ণা হয়ে উঠবেন

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি
লিখেছেন পান্থ রহমান রেজা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৭/২০০৯ - ৪:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লম্বামতোন একটা প্যাসেজ। প্যাসেজ জুড়ে পাতলা অন্ধকার ছেয়ে আছে। মেয়েটা সেই পাতলা অন্ধকারে প্যাসেজ ধরে সামনে যাচ্ছে। হালকা পায়ে। যেন গুনে গুনে প্রতিটা পা ফেলছে। একটু নড়চড় হবার জো নেই। আর প্রতি পদক্ষেপে তুমুল আত্মবিশ্বাস। মেয়েটা ছিপছিপে লম্বা। গায়ে-গতরে এক টুকরো বাড়তি মাংসের বালাই নেই। যেন ছেনি ছেঁটে বানিয়েছে কোনো কুমার। আর বানানোর সময় তার সমস্ত মনোযোগ ছিল একটু-আধটু বাড়তি মাংস যেন কোথাও না পড়ে। মেয়েটা প্যাসেজ পেরুবো এখন। প্যাসেজের ডানদিকের মোড়টা ঘুরলেই আলোকজ্জ্বল মঞ্চ। হাজার রঙের সমাবেশ ঘটেছে মঞ্চজুড়ে। মেয়েটা প্যাসেজ পার হয়ে এই মঞ্চেই এসে দাঁড়াবে। প্রমাণ করবে তার সৌন্দর্যের ধারালো দীপ্তি। আর বিচারকদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেখাবে নিজস্ব ব্যক্তিত্ব আর আত্মবিশ্বাসের চূড়ান্ত পরাকাষ্ঠা। প্যাসেজের ঘোরার মুখটা বেশ স্মোকি করা হয়েছে। যেন মেঘের আড়াল থেকে বেরিয়ে আসবে কোনো পরী। মেয়েটাও মেঘের ভেলায় চড়ে মঞ্চে এসে দাঁড়ালো। দাঁড়ানোর সাথে সাথে বেশ কয়েকটি স্পটলাইট এসে পড়ল তার মুখে, গায়ে গতরে। মুখে লম্বাটে একটা হাসি ঝুলিয়ে রেখেছে। মাথাটা একটু ঝুঁকে সবাইকে অভিবাদন জানালো।
চমৎকার। পেছন থেকে কে যেন বললো।
অন্ধকার তাই দেখতে পাচ্ছি না তাকে। আলোতে আসলেই দেখলাম আবরার ভাই। আবরার ভাই এই ইভেন্টের ডিরেক্টর। বেশ অমায়িক লোক। তবে কাজের সময় ষোলআনাই প্রফেশনাল। কোনো ছাড় নেই। সে কারণেই হয়তো চমৎকার বলার পরও মেয়েটিকে বললেন, ‘তুমি যখন ডায়াসে, মনে রেখ, তখন প্রত্যেকে তোমাকে দেখছে। মাইকটা বুকের উচ্চতায় তুলে ধরবে। কারণ ওইভাবে তোমাকে সেক্সি শোনাবে। সত্যি কথা বলতে কি, দর্শকদেরকে, তোমাকে সেক্স-আপ করতে হবে। প্রত্যেকে তোমাকে দেখতে থাকবে। কাজের মুখের অভিব্যক্তিতে সবসময় হাসি ভাব ধরে রাখবে।’
মেয়েটা মাথা ঝাঁকায়। বুঝতে পেরেছে আবরার ভাইয়ের কথা। তারপর মঞ্চ থেকে সরে এলো।
আবরার ভাই এরপরের প্রতিযোগীকে ডাকলেন। পরের প্রতিযোগী রায়সা।
প্যাসেজের আবার আরেকটি মুখ ভেসে এলো।
গুনে গুনে পা ফেলে আসছে। প্রতিটা পা ফেলছে আত্মবিশ্বাসের সাথে। হাত দুটো একটু ছড়ানো। তাতে গায়ের ওড়না ঝুলে আছে। রায়সার মুখ খানিকটা গোলগাল। নাকটা বেশ ছুঁচালো। রায়সা আসছে। একই ঘটনা ঘটবে। আগের মতোই।
আমার বিরক্ত লাগে।
যদিও আমার চাকরিটাই এমন।

আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম ইমেজ ইনকর্পোরেট। এবারের বিউটি কনটেস্টের ইভেন্টের কাজ পেয়েছে। এই কনটেস্টের আয়োজক একটি বিনোদন পত্রিকা। এই ইভেন্টের মিডিয়া রিলেশনের দেখভাল করতে হচ্ছে আমাকে। পুরো প্রোগ্রাম নিয়ে একটা এফএকিউ তৈরি করতে হবে। মজার মজার ঘটনা নিয়ে স্টোরি বানাতে হবে, সেগুলো আবার সাংবাদিকদের দিতে হবে। আবার কোনো কোনো সাংবাদকিদের সাথে যোগাযোগ করে ইভেন্টের মূল পর্বের গ্রুমিং সেশন, রির্হাসেলে তাদের নিয়ে আসতে হবে। নিউজ করাতে হবে। এসব কারণেই গত কয়েকদিন ধরেই এই হোটেলে থেকে ইভেন্টের সব ঘটনা খুঁটে খুঁটে দেখতে হচ্ছে।

আমি প্যাসেজ থেকে মুখ ফিরিয়ে ক্লিপবোর্ডে আটকানো রায়সার প্রোফাইল দেখি।
রায়সা ইয়াসমিন
৫ ফুট ৭ ইঞ্চি
৩৪-২৫-৩৫
গায়ের রঙ ফর্সা
চুলের রঙ কালো
জন্ম ১৮ এপ্রিল
রাশি মেষ

প্রোফাইল থেকে চোখ তুলে রায়সার দিকে তাকাই। রায়সা মাইক ধরে আছে।

আমার হঠাৎ মনে হয় রায়সাকে কোথায় যেন দেখেছি। আমাদের অফিসেই কী? হতে পারে! মডেল হতে আগ্রহী কত ছেলেমেয়েই তো আসে। রায়সাও যেতে পারে। তবে তাকে যখন দেখেছিলাম, সে এমনটা ছিল না। চেহারাটা আরো একটু খোলতাই হয়েছে। শরীরের ওজন অনেক কমে গেছে বোধহয়। এসব হতেই হবে তো। নইলে সে কিভাবে নিজেকে মিস সুপার বিউটি হিসেবে প্রেজেন্ট করবে।

আবরার ভাই আরেকজনকে ডাকেন। রায়সা মঞ্চ থেকে এসে আমার পাশেই একটি চেয়ারে বসে পড়ে। মুখজুড়ে ক্লান্তির ছাপ।
‘কেমন লাগছে’ আমি বলি।
‘ভাইয়া কী বলবো, খুব উপভোগ করছি।’
আমি রায়সার দিকে ভালো করে তাকাই। ভীষণ ক্লান্ত মুখ। এই বুঝি এখ্খনি ঢলে পড়বে। কিন্তু কিছুতেই ঢলে পড়তে দেয়া চলবে না। তাইলে সব শেষ! সে কারণেই বুঝি রায়সা এনজয় করছি বলে। অথবা হতে পারে, স্পিকিং সেশনে সাগুফতা শারমিন এমন ভাবেই বলতে শিখিয়েছে তাদের। সে কারণে এমন করে বলছে এখন।

স্পিকিং সেশনে সাগুফতা শারমিন প্রত্যেক প্রতিযোগীকে মিডিয়ার সাথে কিভাবে কথা বলতে হবে, সাংবাদিকদের কিভাবে ম্যানেজ করতে হবে, কথা বলার সময় এক্সপ্রেশন কেমন হবে সে বিষয়ে একটা বক্তৃতা দেন। সেদিনের সেই শিক্ষা থেকেই হয়তো রায়সা এমন করে বলতে শিখেছে।

মিস সুপার বিউটি হতে কত যে কি করতে হয়! সাগুফতা শারমিন বলছিলেন, সবদিক দিয়ে নিজেকে সম্পূর্ণা করতে হবে। তোমার সৌন্দর্য আছে, সেই সৌন্দর্যটাকে তুলে ধর, সাথে গুণটাকে কাজে লাগাও, দেখবে তরতর করে এগিয়ে যাবে। আর তুমি যদি সৌন্দর্যের সাথে গুণটাকে সবার সামনে ঠিকঠাক তুলে ধরতে না পারো তাহলে তুমি মিস সুপার বিউটি হওয়ার মতো সম্পূর্ণা নও। তোমরা একবার নিজের সাথে তুলনা করো। কি ছিলে আর এখন কি হয়েছ। নিজের পরিবর্তন নিজের কাছেই টের পাবে। তবে এখানেই শেষ নয়।

এখানেই শেষ নয়। সাগুফতা শারমিনের শেষের এই কথাটি প্রতিযোগীরাও ধ্রুব বাক্য হিসেবে মেনে নেয়। এজন্য তারা আরো পরিশ্রমের জন্য প্রস্তুত হয়। নিয়মিত ব্যায়াম, পরিমিত খাওয়া-দাওয়ার সাথে কথা বলার ভঙ্গি, হাঁটা চলার মাপজোক, মুখের হাসিতে আত্মবিশ্বাস এই নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আমি সারাদিন এদের কাণ্ড দেখি। আর রাতে ল্যাপটপে এফএকিউ লিখি, সাংবাদিকদের কাছে কাকে কিভাবে উপস্থাপন করতে হবে তা নিয়ে ভাবি! তাছাড়া সেরা ১২ প্রতিযোগীকে নিয়ে একটা ফিচার কিভাবে লিখবো সেটার পরিকল্পনা করি।

এই ১২ জনের একজন জিনিয়া আফরোজ। গায়ের রঙ নিয়ে সে ভীষণ হতাশ। অন্যদের চেয়ে তার গায়ের রঙ একটু কম ফর্সা। তাই নিয়ে তার আফসোসের শেষ নেই। তার ধারণা, একটু কম ফর্সা হওয়ার কারণেই সে বাদ পড়বে। একদিন কথা প্রসঙ্গে এইসব জানায় জিনিয়া।
‘আজকাল বিশ্বসুন্দরী তো কালোরাও হচ্ছে’ জিনিয়াকে সান্ত্বনা দিয়ে বলি।
জিনিয়া তাতে সন্তুষ্ট হয় বলে মনে হয় না। না হওয়ার কথাই। কেননা আমাদের দেশে আমরা সুন্দরী মেয়ে মানেই ফর্সা মেয়েকে বুঝি!
জিনিয়ার গায়ের রঙ নিয়ে হতাশ হওয়াটা ইভেন্টের বিউটি এক্সপার্ট ফ্লোরা হকের কানেও যায়। তিনি জিনিয়াকে মাল্টি-ভিটামিন আর ত্বক ব্লিচ করে দেন। সাথে আরো কয়েকটি ওষুধপত্র। তাতে করে জিনিয়া প্রস্তুত হয় আসল আসল লড়াইয়ে নামার।

ফাইনাল রাউন্ডের দিন দুয়েক আগে নামী-দামী পত্রিকার সাংবাদিকদের দাওয়াত দিয়ে আনা হয়েছে। চূড়ান্ত পর্বের আগে একটা মিডিয়া হাইপ করার জন্য। হোটেল লবিতে সাংবাদিকরা আছেন। আছেন প্রতিযোগীরাও। কত ধরনের খাবার সাজিয়ে রাখা হয়েছে। সাংবাদিকরা প্লেট ভরে খাবার নিচ্ছেন। প্রতিযোগীরাও নিচ্ছে। তবে বেছে বেছে কয়েকটি আইটেম নিচ্ছে। এক প্রতিযোগী মুনতাহা পেস্ট্রি’র একটা আইটেম নিয়েছে। তখনই আয়োজকদের একজন মুনতাহার কানে সতর্কবাণী দিলো, ‘তুমি এটা নিয়েছো কেন? জানো এটা তোমাকে কতটুকু মোটা করতে পারে!’ মুনতাহা একটা কামড় দিয়েই রেখে দেয়।

আমি মুনতাহার ঘটনা নিয়ে একটা নোট নিই।

বেচারী মুনতাহা!
মুনতাহা রাজশাহীর মেয়ে। ইশ্বর বিশ্বাসী। তার দিন শুরু হয় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ঘণ্টাখানেক সময় ব্যয় করার মধ্যে দিয়ে। নিজের সৌন্দর্য নিয়ে তার অনেক আত্মবিশ্বাস। প্রতিযোগিতার সেরার আসনটি জয় করতে চায় সে। এ কারণে সব ধরনের নিয়মকানুন মন দিয়ে মানে। আর তাই এক টুকরো পেস্ট্রি কেক কামড় দিতে গিয়েও রেখে দেয়। কারণ সে জানে এই এক টুকরো কেক তাকে প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে ফেলে দিতে পারে।

প্রতিযোগিতার দিনক্ষণ একদম কাছে চলে আসে। প্রতিযোগীদের মাঝে চাপা উৎকণ্ঠা। পত্রিকার বিনোদন পাতাগুলোতে জোর কানাঘুষা কে হচ্ছেন এবারের মিস সুপার বিউটি- অদিতি, রায়সা, মুনতাহা না মৌটুশি! এমন সময় আয়োজক আর স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের দুই কর্তা ব্যক্তি হাজির হোন রির্হাসেলে। তারা সবার সাথে পরিচিত হোন। পরিচিত হতে হতে স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ম্যানেজার বলেন, ‘তোমাদেরকে নতুন করে নির্মাণ করা হয়েছে। এই নতুন নির্মাণ তোমাদেরকে নতুন জীবনের পথে নিয়ে যাবে। সিনেমা, ফ্যাশন আর মডেলিং-এর উন্মুক্ত জগত তোমাদের সামনে খুলে দেয়া হয়েছে। তোমরা বেছে নেবে কে কোনটাতে যাবে। তাছাড়া এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনেক অনেক লোকের সাথে তোমাদের যোগাযোগ ঘটবে। আশা করি তাদের থেকে তোমরা কিছু তো পাবেই। আর সবমিলিয়ে তোমাদের যে ক্ষমতায়ন হচ্ছে, তাতে করে তোমরা নারী হিসেবে প্রকাশের ক্ষেত্রে হয়ে উঠবে সম্পূর্ণা।’

ব্র্যান্ড ম্যানেজারের কথা শুনতে শুনতে আমি দেখি, প্রতিযোগীদের কারো কারো চোয়াল শক্ত হচ্ছে। কেউ হাতের মুঠো পাকাচ্ছে। তারা সবাই আরো বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠছে। আর কল্পনায় তারা পেয়ে যাচ্ছে নিজেদের প্রকাশযোগ্য এক সম্পূর্ণ বিশ্ব!


মন্তব্য

দ্রোহী এর ছবি

ঠিকাছে। পারলে এই চান্সে একটারে প্রস্তাব দিয়া ফালান। বিয়াশাদিতো করতে হবে?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- মেম্বর ইদানিং নানা জায়গায় "অই পাতে দই" দিতে বলতেছেন কেনো? সুন্নত করার খায়েস জাগছে মনে? ঠিক কইরা কন দেখি, কয়দিন যাবৎ পিঠের পরে রুটি বেলা বেলুনের আদর পড়ে না ঠিকমতো! (চিন্তিত)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

আপনার না দুইখান শ্যালিকা আছে। তাদের বিয়ে-শাদির দরকার নাই! ;)

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

খুব ভালো লাগলো। কিছু কিছু লেখা পড়লে মনে হয় ঘটনাগুলো যেন নিজের চোখে দেখছি। এই লেখাটা তেমন।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

পেন্সিলে আঁকা পরী এর ছবি

আপ্নিও কি শালিধরা পাট্টি নাকি পান্থ ভাইয়া? ;)

-------------------------------------------------------
আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ, নীরবে ফিরে চাওয়া, অভিমানী ভেজা চোখ।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

আমি ননদধরাও। ;)

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

নতুন একটা বিশেষণ শিখলাম। এখন থেকে সুন্দরী মেয়ে খুঁজব না, খুঁজব শুধু 'সম্পূর্ণা' :-D

লেখা ভাল্লাগছে। চমৎকার ডিটেইল। তবে-

  • সাংবাদকিদের - সাংবাদিকদের
  • রির্হাসেলে - রিহার্সেলে
  • কিভাবে - কীভাবে
  • এখ্খনি - এক্ষুণি
  • কি - কী (বেশ কয়েক জায়গায়)
অদিতি, রায়সা, মুনতাহা, মৌটুশি - আপনার সাথে কার খাতির বেশি? আমার সাথে একটু পরিচয় করায়া দেন না! ;-)

তবে পান্থ'দা, এরা এখনও সম্পূর্ণা হয়নি কিন্তু। সুন্দরী প্রতিযোগিতা যেহেতু, সুইমস্যুট সেগমেন্ট থাকা উচিত ছিল। তাছাড়া আরেকটা বিশেষ জিনিসও কিন্তু মিসিং মনে হইল :-p

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

আরেকটা বিশেষ জিনিস কী, একটু ঝেড়ে কাশেন। :D

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

কি (শিরোণাম)। হবে কী
প্যাসেজ পেরুবো (প্যারা ১ লাইন ৬)। নিশ্চয়ই লিখতে চেয়েছিলে পেরুবে
কাজে মুখের অভিব্যক্তিতে (প্যারা ১ লাইন ১৯)। নিশ্চয়ই লিখতে চেয়েছিলে কাজেই
প্যাসেজে আবার আরেকটি (প্যারা ১ লাইন ২২)। নিশ্চয়ই হবে প্যাসেজে
সাংবাদকিদের (প্যারা ২ লাইন ৫)। হবে সাংবাদিকদের। :)
রির্হাসেলে (প্যারা ২ লাইন ৫, এবং প্যারা ১৪ লাইন ৪)। হবে রিহার্সেলে
কিভাবে (প্যারা ৫ লাইন ৪, প্যারা ৭ লাইন ১ ও ২, এবং প্যারা ৯ লাইন ৫ ও ৬)। হবে কীভাবে
রায়সা মঞ্চ থেকে আমার পাশেই একটি চেয়ারে বসে পড়ে (প্যারা ৬ লাইন ১)। নিশ্চয়ই 'মঞ্চ থেকে'র পরে একটা 'এসে' জাতীয় কিছু হ'তে হ'তো।
খ্খনি (প্যারা ৬ লাইন ৫)। হবে এক্ষুণি কিংবা জাস্ট এখনই
কি ছিলে আর এখন কি হয়েছ (প্যারা ৮ লাইন ৫)। কী, কী
বেচারী (প্যারা ১৩ লাইন ১)। হবে বেচারি
শ্বর (প্যারা ১৩ লাইন ২)। হবে ঈশ্বর। এই বানানও ভুল করো পান্থ! অনেক গুনাহ্ হইবো না?! ;)
হাজির হোন (প্যারা ১৪ লাইন ৩)। নিশ্চয়ই এটা হন হবে।
বমিলিয়ে (প্যারা ১৪ লাইন ৯)। হবে সব মিলিয়ে

স্ট্রিক্টলি যেগুলো উদ্ধৃতি, মানে বাক্য বা সংলাপ যেখানে ডিরেক্ট ন্যারেশন-এ কোট করা হয়, তখন উদ্ধৃতিচিহ্ন অবশ্যই ডবল-গুলো দেয়া উচিত। মানে, ‌'...' এর বদলে "..."

'এফএকিউ' বলতে ঠিক কোন্ জিনিসটা বুঝিয়েছো- সেটা যদিও এখানে পরিষ্কার হয়নি, তবে আমার মনে হচ্ছে- 'এফএকিউ' ঠিক কী- সেটা নিয়ে একটু মিসকনসেপশন থেকে থাকবে তোমার। ব্যাপার না। বললেই বোঝা যাবে। :)

যতিচিহ্নের ব্যবহারে কৃচ্ছতাটা আরেকটুও কমালে আমার বিশ্বাস- জিনিসগুলো প্রথম রিডিংয়েই অনেক ক্লিয়ার হয়ে যাওয়া সম্ভব, নইলে ধাক্কা ধাক্কা লাগার কথা।

খণ্ড-ত তো এইখানে হয় না এক্জ্যাক্টলি খণ্ড-ত কি-টাই চাপলে। এখানে তুমি যদি 'ত' দিয়ে হসন্ত (G) দাও, তবে দেখবে সুন্দর খণ্ড-ত চ'লে এসেছে লেখা পোস্ট হ'লে। এই যে দ্যাখো- ত্ । :)

কী? ভুরু কুঁচকে আছো এখনও?
না। তুমিও জানো, আমিও জানি- এখানে অন্য অনেকের লেখায় এই দাগানোর কাজ করলে আরো অনেক বেশি লালেলাল শাহজালাল হয়ে যাবে (আর, লেখার কন্টেন্ট কোয়ালিটি এক্সট্রা-অর্ডিনারিলি ভালো হ'লে আমরা এরকম ব্যাপারগুলো সেটার কাছে ছোটখাটোই হয়ে ওঠে ব'লে আমরা আর সেটাতে তেমন একটা মাইন্ড-ও করি না)। [আর, হ্যাঁ, মুজিব ভাই বা লীলেন ভাই বা আনিস ভাই হঠাত্ কোনোদিন আমার লেখায় দাগাতে গেলেও হয়তো দুয়েকটা ভুল পেতেই পারেন।]
তোমার এরর সেই তুলনায় কমই। তবে, ব্যাপারটা হ'লো- মোটামুটি ব্যত্যয়হীনভাবেই এত এক্সট্রা-অর্ডিনারিলি ভালো লেখা লেখো তুমি! বোঝো, অনেক দুধের মধ্যে কয়েক ফোঁটা মুতের মতো এই ভুলগুলোও যদি না হ'তো, তাহ'লে ব্যাপারটা কতোই না আনপ্যারালাল হ'তো! আরো কতো সুন্দর আর ভালো আর শান্তিময় হ'তো! :)
যেকোনো জায়গায় গিয়ে আমি তো এমন পোদ্দারি করি না জানোই। তোমাকে একদম ভৌতভাবেও আপন আর কাছের ব'লে দেখি ব'লেই হয়তো এতটা ক'রে ফেললাম।
এবার ভুরু সোজা করো। এবং হ্যাঁ, বিনয়ী হাসিটাও এবার ক্লোজ করতে পারো। হ, বুঝছি আমি। :D

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

মাস্টারমশাই, সালাম নিবেন।
মাঝেসাঝে আমাদের মতো গরীব ব্লগারদের পোস্টেও যদি পদধূলি দিয়ে এভাবে ভুলগুলো ধরিয়ে দিতেন, তাহলে অনেক ভালো হতো :-D

আরেকটা কথা, হ'লে, ব'লে, হ'লো, হ'তো... এগুলোর নিয়মটা প্লিজ বলবেন কি? :-)

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

ওয়ালাইকুমকুম। :D
আপনার ভুল অনেক কম হয় অপ্র। :) এইভাবে বললে আমিও কিন্তু লইজ্জা টইজ্জা পাই, ভুলেও ভাইবেন না যে ওই সুন্দর বোধটা শুধু আপনারই আছে! ;)

ওকে,
ক্রিয়াপদের মধ্যকার এই ' ব্যবহারের ব্যাপারটি অবশ্য অবধারিত কোনো নিয়ম নয়। অনেস্টলি বলতে গেলে, আমি এইভাবে লিখি এইক্ষেত্রে একটু হ্যাডম ব্যবহারাভ্যাসেই, কারণ আমি মনে করি- এটা উচ্চারণের পক্ষে সুবিধাজনক। বাক্য পুরোটা না প'ড়ে কিন্তু অসমাপিকা ক্রিয়াটা নিশ্চিত ক'রে বোঝা যায় না অনেক ক্ষেত্রেই। সেজন্যে সমাপিকা ক্রিয়ার অ-কার উচ্চারণের বদলে যাতে প্রথম পাঠেই অসমাপিকার সমীচীন ও-কার উচ্চারণটিই পড়া যায়, সেজন্যে একটু ডিরেক্ট ক'রে দেয়াটাই এক্ষেত্রে উদ্দেশ্য। এই অভ্যাসে হ'তো জাতীয়গুলোতেও চ'লে এসেছে এটা, কারণ সন্দেহবাতিক আমার কেবল মনে হ'তে থাকে যে এইটাকে কেউ হোতো (উচ্চারণের বানান)'র বদলে ভুলে হতো (উচ্চারণের বানান) প'ড়ে ফেলবে।

:)
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

হুমম, আপনি যে অনেক লজ্জা-টজ্জা পান, তা টের পাইসি আগেই :-D

আচ্ছা, তাইলে এইটা সাইফুলাক্বর্খানীয় নিয়ম? :-p
বিষয়টা পরিষ্কার হইছে এখন। তবে আমার কাছে কিন্তু প্রচলিত নিয়মে পড়তে কখনোই তেমন একটা সমস্যা হয় না।

সিরিয়াসলি বলতেছি, কখনো ভুল-টুল দেখলে ধরায়া দিয়েন নির্দ্বিধায়। আমার মাইন্ড খাওয়ার প্রবণতা বা সম্ভাবনা কোনোটাই নাই এই বিষয়ে। :-)

তানবীরা এর ছবি

সাইফুল ভাই আর প্রহরীর আমার পোষ্টে প্রবেশ নিষেধ। গল্প পড়ার চেয়ে কূটনী শাশুড়ীর মতো খুঁত ধরতে ব্যস্ত তারা
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

নিবিড় এর ছবি

খিকয


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

পোষ্টে > পোস্টে
কূটনী > কূটনি
শাশুড়ী > শাশুড়ি

:P
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

^:)^ ^:-)^

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হুর্মিয়া!
:D
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মূলত পাঠক এর ছবি

এটাকে গল্প বলতে একটু দ্বিধা আছে, বরং চমৎকার একটা ফিচার বা নিবন্ধ মনে হয়। আরো লিখুন আপনি যে জগতে বিচরণ করেন তার কথা।

প্রহরীর তালিকায় 'ইশ্বর' যোগ করলাম।

নীল [অতিথি] এর ছবি

ভালো হৈছে লেখাটা। তবে কারো সাথে আমার সাক্ষাত করিয়ে দেয়া যায় কি? -:পি

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

দারুন। আমার মনে হচ্ছে, শেষ প্যারার বর্ণনাটা একটু বদলালে ভাল হবে।

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

মূলত পাঠকের সাথে একমত। গল্পের চেয়ে ফিচারই মনে হলো বেশি। তবে এসব গল্পই তো, নাকি? পান্থের লেখার যে জিনিশটা বেশি ভালো লাগলো তা হচ্ছে বিষয়ের সমকালীনতা। এই যে গল্পে মানুষের নামগুলো বিনোদন পত্রিকা পড়লে তো এরকমই নাম দেখি, চ্যানেলের ট্যালেন্ট হান্টে রায়সা ইয়াসমিন- সাগুফতা শারমিন টাইপ নামগুলোই ট্রেন্ড।

পান্থ যেহেতূ এসব দেখছেন (আমার ধারণা) এবং লিখছেন - আমি চাইবো পান্থ আরো প্রস্তুতি নিয়ে বৃহৎ পরিসরে লিখুন। প্রতিযোগিতার জন্য স্বাস্থ্য-সচেতনতা নয়, আড়ালের অনেক কিছু আসুক সে গল্পে। আসুক কনটেস্টে হেরে যাওয়া কারো গোপন দুঃখ, অথবা ব্র্যান্ড ম্যানেজারটির নিষিদ্ধ আনন্দ--- ।

তানবীরা এর ছবি

আমিও শিমুল যা যা চাচ্ছে, সব সব চাই ইইইইইই
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

অনিকেত এর ছবি

পান্থ, ভাল লাগল----

মামুন হক এর ছবি

জিনিয়ার গায়ের রঙ নিয়ে হতাশ হওয়াটা ইভেন্টের বিউটি এক্সপার্ট ফ্লোরা হকের কানেও যায়। তিনি জিনিয়াকে মাল্টি-ভিটামিন আর ত্বক ব্লিচ করে দেন। সাথে আরো কয়েকটি ওষুধপত্র।

--কই পাও এইসব অলৌকিক সমাধান?

লেখা দুর্দান্ত হয়েছে :)

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

দাঁড়ান, ডাক্তার সাইফ ভাইকে জিজ্ঞেস করে আসি। :D

স্বপ্নহারা এর ছবি

বালা হইছে তয় পিনিশিং আট্টু বালা হইলে বালা হইত!...:D
------------------------
হতাশাবাদীর হতাশাব্যঞ্জক হতশ্বাস!

-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...

রণদীপম বসু এর ছবি

ওরে ওরে ! পান্থ এতো কিছু জানলো কেমনে !!
তয় এইগুলান সব বাইরের কথা। ভিতরের কথা চাইপা গেছে !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

আপনার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা প্রশংসনীয়। লেখার ধরণটাও... (হাসি)

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

নিবিড় এর ছবি

পান্থদা, গল্পের শেষটা আরেকটু ভাল করেল মনে হয় পুরাটাই দারুন হত (ব্যক্তিগত মতামত)। কিছু মনে করেন নাই তো আবার পাকনামীর জন্য (ইয়ে)
অফটপিকঃ ছাত্রী বাদ দিয়ে কি আজকাল এই লাইনে পরছেন নাকি (চিন্তিত)


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

নজমুল আলবাব এর ছবি

বলার ধরনে বার বার আমার ইর্ষার কারণ হচ্ছে পান্থ।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

অতিথি লেখক এর ছবি

পান্থ!! সমৃদ্ধ লেখাটা কি জীবন থেকে নেয়া?

আশরাফুল আলম রাসেল

নাজনীন খলিল এর ছবি

তোমার প্রতিটি লেখাই চমৎকার! ব্যস্ততার জন্য ব্লগে কম আসা হয় এজন্য তোমার অনেকগুলো লেখাই পড়া হচ্ছেনা ইদানীং।

অনেক শুভকামনা রইল।

প্রবাসিনী এর ছবি

বেশ সুন্দর লেখা আপনার
________________________________________________

হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে

________________________________________________

হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে

তিথীডোর এর ছবি

এক্কেরে হাছা কাহিনী!
বছর দুয়েক আগে এক সখী ছিলো লাক্সসুন্দরী সেরা দশে,গ্রুমিংয়ের বদৌলতে তার বদলে যাওয়া ছিলো বিয়াপক চোখ ধাঁধানো.... ভাল্লাগলো পান্থদা!

--------------------------------------------------
"সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে..."

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

আপনার সখীর এখনকার কাহিনী জানতে মঞ্চায়! :)
..................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

তিথীডোর এর ছবি

প্রবাসিনী >বিবাহিতা >এক বাচ্চার মা...
খিকজ!

--------------------------------------------------
"সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে..."

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।