০১.
সাকা চৌধুরীরে যতবার দেখি ততবারই তার মুখে ছ্যাঁপ দিতে ইচ্ছে করে। মঞ্চায়, ছ্যার ছ্যার করে মুতে দিই। সাকা চৌধুরী’র উপর এই ঘৃণা জন্মাইছে ম্যালা আগে। স্কুলের ওপরের ক্লাসে পড়ার সময়। বেগম মুশতারী শফি’র ‘স্বাধীনতা আমার রক্তে ঝরা দিন’ বইটি পড়ে। কিন্তু ভাগ্যের কী পরিহাস টিভি খুললে, পত্রিকার পাতা উল্টালে তার বেহায়া চেহারা চোখে পড়ে প্রায়ই। গা জ্বলে। সেদিন (বৃহস্পতিবার) সেন্ট্রাল ফিজিওথেরাপি সেন্টারে বসে আছি। কয়েকদিন ধরে পেটে গ্যাস জমে পুরা গ্যাস চেম্বার হয়ে আছে। সঙ্গে আছে ছোটঘরে তুমুল যাতায়াত। তাই ডাক্তারের কাছে আসা। তখনো সিরিয়াল পেতে ঢের বাকী। বসে বসে টিভি দেখছি। চ্যানেল আইয়ের সংবাদ শুরু হলো। দেখলাম সাকা চৌধুরী আনোয়ার জাহিদের স্মরণ সভায় উপস্থিত। বক্তব্য রাখছেন। ১/১১ কে তিনি গণতন্ত্র ধর্ষনের সঙ্গে তুলনা করলেন। আরো অনেক কথা। তার সদস্য পদ বাতিল নিয়ে, নির্বাচন কমিশন নিয়ে, বিদেশী কুটনৈতিকদের নিয়ে বললেন। অনেকক্ষণ ধরে তার বক্তব্য দেখানো হলো। এর আগেও দেখেছি, আমাদের মিডিয়াতে সাকা চৌধুরী’র গুরুত্ব অনেক। তার অশ্লীল কথাবার্তাও কয়েক কলাম ইঞ্চি জুড়ে ছাপা হয়। আচ্ছা, আমাদের মিডিয়া কী তাকে প্রত্যাখান করতে পারে না! তাহলে আমার টিভি কিংবা পত্রিকা খুলে এই পিশাচটির মুখ দেখে রেগে যাওয়াটা কমে। স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
০২.
"মানুষ কখন যে কার কাছে ধরা, তা কে জানে! এই যেমন আজ আমি একজনের জন্য ওয়েট করছি। অন্যসময় অন্যজন আমার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকে।" কথাগুলো জীবনের। জীবন মানে সরাফ আহমেদ জীবন। হালের ভিডিও ফিল্মমেকার। সরয়ার ফারুকী’র ভাই বেরাদর। এখন বিজ্ঞাপন বানাতে চায়। সিটিসেল সহ আরো কিছু কাজ করেছে ইতিমধ্যে। আমাদের এজেন্সিতে এসেছে। বসের সাথে দেখা করতে চায়। বস, তখন একটি টেলিকম ব্র্যান্ডের স্ট্র্যাটেজি নিয়ে সাইফুল ভাই (সচল ব্লগার সাইফুল আকবর খান) আর সাকিবের সাথে কথা বলছেন। এখানে আমার কোনো পার্ট নাই। তবে কান পেতে আছি তাদের আলাপে। প্রডাকশনের জয়ন্ত দা এসে বললেন জীবনের কথা। রিসেপশনে বসে আছে।
কোন জীবন, জয়ন্ত দা?
সরয়ার ফারুকী’র ভাই বেরাদর। চিনেন নাকি?
হুম।
জীবনের সাথে প্রথম পরিচয় বছর দুয়েক আগে। সাপ্তাহিক ২০০০ এ থাকার সময়। একটা রিপোর্ট লেখার কাজে। তারপর বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে। কোনোবার সরয়ার ফারুকী’র বাসায়, কোনোবার চারুকলায়। পরে সম্পর্ক একটু বন্ধুত্বের দিকে গেছে। তারপর অনেকদিন যোগাযোগ নাই। রিসেপশনে আছে শুনে ‘হাই’ বলতে যাই। তখন জীবন উপরোক্ত কথাগুলো বলে। মনে পড়ে, ২০০০ থাকার সময়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের সাক্ষাৎকার নিতে কিংবা তথ্য সহায়তা নিতে গিয়ে কত যে সময় অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়েছে! এখনো নানা কাজে কোথাও কোথাও অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়।
০৩.
রাত-বিরেতে একজন আমাকে প্রায়ই ফোন করে। দেখা যায়, আমি বই পড়ছি সে সময়ে।
“আচ্ছা, আপনি এতো বই পড়েন ক্যানো?”
“বই পড়তে ভালো লাগে তাই।”
“আমার সাথে কথা বলতে ভালো লাগে না।”
“বই পড়ার মতো না।”
বালিকা রেগে কাঁই। ফোন কেটে দেয়।
বালিকা আমার এক বন্ধুর কাজিনের কাজিন। বাড়ি আমাদের এলাকাতেই। তবে গাজীপুরে থাকে। আমার এই বই পড়ার নেশা দেখে মেয়েটির ধারণা, আমি লেখক। বইয়ের দোকানে খুঁজলে আমার আস্ত একখানা বই পাওয়া যাবে।
“আপনি লেখক না হয়ে পারেন না! আপনার বইয়ের নাম বলেন। কলেজ থেকে ফেরার পথে কিনবো।”
“আমি তো লেখক না।”
“তাহলে এতো বই পড়েন ক্যান।”
“বারে, লেখক না হলে বুঝি বই পড়া যাবে না!”
“আমি বিশ্বাস করি না!”
বালিকা আমার বন্ধুরে ফোন দেয়। বন্ধু তারে জানায়, “ও তো লেখে। তবে বই বের হয় নাই।”
“আপনি একজন মিথ্যুক!”
“কিইইইই... ”
“.... ভাইয়ের সাথে কথা বলেছি, সে বলেছে আপনে পত্রিকায় লেখেন।”
“হ্যাঁ, আগে লিখতাম। এখন লিখি না।”
“কোন পত্রিকা?”
“সাপ্তাহিক ২০০০।”
“আমাদের কলেজের পাশে পুরোনো বই-পত্রিকার দোকানে খুঁজে বের করবো।”
বালিকাকে থামাই। বলি, খুঁজে হয়রান হতে হবে না। এরপর ওকে সচলায়তনের কথা বলি। বলি, ওখানে আমি আবজাব লিখি।
“আমার তো ইন্টারনেট নাই।”
“ঠিক আছে, সেখানকার লেখা নিয়ে একটা বই বের হইছে। সচলায়তন সংকলন, ২য় খণ্ড। সেটা তোমাকে দিবো।”
বালিকার তর সয় না। বলে, “গাজীপুরে কতো লাইব্রেরি। এখানে কোথাও খুঁজে পাবো।”
বলি, “না পাবার সম্ভাবনা ষোলআনা। এক শাহবাগের আজিজে পেতে পারো।”
“আমি তো অতদূরে গিয়ে কিনতে পারবো না।”
“ঠিক আছে, আমি তোমার বাসায় পৌঁছে দিয়ে আসবো।”
“বাসায় আসবেন! না কলেজে আসেন।”
“ঠিক আছে, কলেজেই দিয়ে আসবো।”
গতকাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে সেই বালিকার জন্য গাজীপুরে গেছিলাম। বালিকার হাতে দিয়ে আসলাম সচল সংকলন। ভয়ে ভয়ে আছি। বালিকা বাঘা বাঘা সব সচলদের লেখা পড়ে, আমার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় কী’না!
মন্তব্য
জাযাকুল্লাহ খায়রান।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
..................................................................
ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
কলেজ বালিকা?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
হ! তোমগো এলাকাতেই তো! ফোন নাম্বার নিবা!
..................................................................
ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
০১.
চলেন ব্যাটারে পিটাই
০২.
আপনারাও তো ভাই বস মানুষ। একদিন দেখা করতে গেলাম আপনার আর সাইফুল ভাইয়ের সাথে। কতক্ষণ বসায়া রাখলেন...!
০৩.
হুমম.. মৎস্য-মৎস্য গন্ধ পাওয়া যায়। আরো বিস্তারিত বলেন
নিজের চারিদিকে মৎস্য ঘ্রাণ সেইটার কোন খেয়াল নাই আর অন্যেরটা নিয়ে টানাটানি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমার চারপাশে তো শুধু মৎস্যকন্যার গন্ধ
- বিডিআর বডিস্প্রে মারে না? পুলাটা চীনদেশে গিয়া গায়ে মাছের গন্ধ নিয়াইছে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হৈ মিয়া, আপনে জীবনে মৎস্যকন্যার ঘ্রাণ নিসেন? বুঝবেন ক্যাম্নে যে, তার গায়ে মাছের গন্ধ না মাংসের?
- ঐ দেখো, আমি তো আপনের গায়ের গন্ধ নিয়া কৈতাছিলাম, কী জ্বালা।
আপনে কি হরমোন চেঞ্জ কইরা মৎস্যবিডিআর থেকে মৎস্যকন্যা হয়া গেলেন নাকি?
এ ব্যাপারে বিশেষ-অজ্ঞ বিষ্ময় বালক, কলেজ বালিকার প্রেমে বৃষ্টিস্নাত জনাব পান্থ কী বলে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বালক এখন নীলখেত গেছে। কলেজ বালিকার জন্য ইসলামিয়াতের গাইড বই কিনতে। আসুক। তারপর দেখা যাবে কী বলে...
- ইসলামিয়াতের গাইড বই কিনে দিলে অসুবিধা নাই, কিন্তু ঐখানে নাকি আরও অনেক গাইড বই-ই পাওয়া যায়। ওগুলা কিনে ফিরে আসলেই তো সমস্যা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরে, ওইগুলাও কিনতে গেসে তো। তবে বালিকাকে এখুনি দিবে না। নিজে আগে পড়বে, তারপর দেখা যাবে...
- বুইড়া বয়সে পান্থ গাইড বই দিয়া কী করবে? গাইড বইয়ের দরকার কলেজ লাইফে। এখন যদি আপনেরে পপি গাইড পড়তে বলা হয়, মজা পাবেন পড়ে? কিন্তু একজন কলেজ ছাত্রীর কাছে পপি গাইড হলো আরাধ্য জিনিষ। এইটায় হেলাফেলা করা ঠিক না। এগুলা বুঝতে হবে...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পান্থ'দারে বুইড়া কইলেন? জানেন, উনি সচলায়তনের একমাত্র সাট্টিফিকেটধারী নাবালক?
পান্থ'দা আগে নিজে পড়বে, যাচাই করবে যে গাইডটা কলেজছাত্রীরে পড়ানো যাবে নাকি, তারপর পড়তে দিবে
...............................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
০১.
০২.
এত্তো বড় অপবাদ! আল্লা সইবো না কিন্তু!
০৩.
মৎস্য-মৎস্য গন্ধ কী অপ্র?
..................................................................
ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
@ অপ্র,
একটা চাম পাইলেন আর এমন চিক্কনে একটা গালির নিক্কণ ঝরায়া দিলেন!
আমার মতোন নিরীহ সরল-সোজা মানুষরে সন্ধ করলে আল্লাহ'র আরশও থরথর কইরে কাঁপবি কলাম!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
সাইফুলাক্বর্খান ভাই, 'যাহা বলি(ব), সত্য বলি(ব)। সত্য বৈ মিথ্যা বলি(ব) না'
মানুষ মন চাইলে যে কত কী করে। তিন নাম্বার পয়েন্ট লেখার জন্য এক আর দুই নাম্বারও লেখে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
হ, সবই তার লীলা।
..................................................................
ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
লীলার কথা শুনে একটা পোস্ট লেখার জন্য হাত নিশপিশ করছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
তার মর্জি হইলে লিখা ফালাও। পরে কিন্তু আফসুস করতে হইবে!
..................................................................
ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
সাকা চৌ কে ফাক।
কলেজ বালিকা আপনার পাঠিকা হইল।
আহা, আমার যদি এমন একজন পাঠিকা হইতো।
আপনাকে ঈর্ষা করছি।
কি রোমান্টিক! বৃষ্টিভেজা দিনে...
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
পুতুল ভাই, সে সচল সংকলন ২য় খন্ডের পাঠক হইছে। সেখানে আপনিও আছেন? সে হিসেবে আপনারও পাঠক সে! তাই...
.................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
- কোবতেখানা (ছাকা রামসাগুলের অংশটা বাদে। ঐটা কোবতে না, ঐটা ব্যাম্বোফাই!) পড়ে মনটা একটু চঞ্চল হয়া উঠলো। আ-হা-রে!!!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কন্কী ধূগোদা। ওপরতলার বালিকা কী বাঙলা সিনেমার নায়িকার মতো করে সামনে দিয়া হেঁটে গেছে।
.........................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
জটিল লাগলো লেখাটা। বালিকার অংশটা ডিজুস ভাষায় বললে বলতে হবে, কট্ঠিন :)।
টুইটার
....................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
_____________________________________________
কার জন্য লিখো তুমি জলবিবরণ : আমার পাতার নৌকা ঝড়জলে ভাসে...
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
অই মিয়া দাঁত বের কইরা হাসেন ক্যান? মুখে তো মাছি ঢুকবো!
.....................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
মিডিয়া যেন কোনোদিন সেটা না করে। মিডিয়ার কল্যাণেই আজকে অনেক কিছু জানা যাচ্ছে, কাউকে প্রত্যাখান করলে তলে তলে আরও যে কিনা করবে!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
একদম ঠিক কথা, গৌতম'দা।
আসলে ওকে এতো ফলাও করে প্রচার করে যে দেখে রাগে গা জ্বলে যায়! সেজন্য বলেছি ওই কথা!
................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
হিংসা, হিংসা, হিংসা!
................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
আহা, ৩ নং লেখাটি বড়ই মধুর!
তাই বুঝি!
.......................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
আমার মাথায় আবার হরমোন চাপতে শুরু করেছে । পাগলকে সাঁকো দেখিয়ে দিচ্ছেন, সাবধান ।
রাতের বেলা বই পড়া ভালনা । চোখে ক্ষতি হতে পারে । বই পড়বেন দিনের বেলা । রাতে করবেন 'প্রাকটিকাল' ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হরমোন চাপা ভালো। এইবার আমরা আবার বাসযাত্রীনী'র কাহিনী শুনতে পাবো!
.......................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
এ কী?! সবদিকে দেখে এলাম পান্থ'র নামে কীসব মত্স্যগন্ধ গুজব ছড়ানো হচ্ছে! আর এই উঠান পর্যন্ত পৌঁছায়া দেখি পান্থ নিজেই কাহিনী কাশতেছে!
এইটা কি আবার উত্সাহী দর্শকদেরকে অন্যদিকে সরায়া কাম সারনের ধান্ধা নিহি, অ্যাঁ?!
তারচে' কৈলাম যে শিল্পকলায় গিয়া একবার প্রীতি,স্বর্ণা,মিমি-বুবুগো দেইখ্যা আসোগা, সেই ভালু উপদেশ নিবা ক্যান্?! যখন এই বালিকারাও দুষ্ট হয়া যাবে, তখন তো খালি োয়া থাপড়াইবা, পাড়বা গাইল!!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
- খান ভাই, ছাপাখানার ভুলে একটা অক্ষর ঠিকমতো আসে নাই। বুঝতে পারতেছি না শব্দটা আসলে কী!
বুঝলে আমিও ইট্টু থাপড়াইতাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমিও বুঝতাছি না, শব্দটা যে কী!
না ভাইয়েরা,
এইখানে কোনো পাছার ভুল নাই!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
১।
সাকা বাংলাদেশের মিডিয়ার জন্য জরুরী, অনেকটা টেনিসের ব্যাড বয় ম্যাকেনরোর মত। সাকা'র ফাজলামো মার্কা কথাবার্তা, খোকা কে 'প্রমোদবালক' আখ্যায়িত করার মাঝে আমি অন্যরকম শ্লাঘা পাই, যা থুথু হয়ে বেরিয়ে আসে।
২।
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
৩।
চালায়া যান; 'প্রেমে পড়তে লাগে না বয়স, মনে থাকেনা ঊনিশ-বিশ'
৩ নম্বর প্রজেক্ট দ্রুত সফল হউক .......
সবাই বলেন - আমিন !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
বালিকার হাতে দিয়ে আসলাম সচল সংকলন। ভয়ে ভয়ে আছি। বালিকা বাঘা বাঘা সব সচলদের লেখা পড়ে, আমার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় কী’না!
আপডেট চাইইইইইই
---------------------------------------------------------
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড়
ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
নতুন মন্তব্য করুন